বাংলাদেশ ছাত্রলীগ দক্ষিণ সুরমা উপজেলা শাখা সিলেট।

  • Home
  • Bangladesh
  • Sylhet
  • বাংলাদেশ ছাত্রলীগ দক্ষিণ সুরমা উপজেলা শাখা সিলেট।

বাংলাদেশ ছাত্রলীগ দক্ষিণ সুরমা উপজেলা শাখা সিলেট। শিক্ষা শান্তি প্রগতি ছাএলীগের মূলনীতি

আজকে চাইলে আমেরিকায় পোলাপান তোমার অন্তর্বাস খুলে উল্লাস করতে পারতো, গায়ে পঁচাডিম ছুঁড়তে পারতো। কিন্তু তারা তা করেনি। কা...
24/09/2025

আজকে চাইলে আমেরিকায় পোলাপান তোমার অন্তর্বাস খুলে উল্লাস করতে পারতো, গায়ে পঁচাডিম ছুঁড়তে পারতো। কিন্তু তারা তা করেনি। কারণ তাঁদের নেতা তাঁদের শিখিয়েছেন শালীনতা, মানবিকতা ও রাজনৈতিক সংস্কৃতির শিক্ষা।

তোমরা তাদের নেতার বাসভবন থেকে অন্তর্বাস বের করে নিয়ে এসে ৫ আগস্ট উল্লাসে করেছিলা। বলেছিলা এইটা নাকি তোমাদের বিপ্লবের ভাষা-আচরণ।

চাইলে তোমাকে তার ১০% ফেরত দিয়ে অপমান করতে পারতো কিন্তু তোমায় করে নাই। এইটা দুর্বলতা নয় এটা শিষ্টাচার।

--------------------

মুজিব ক্রনিকালস

গণআন্দোলনে কোনো স্বৈরশাসকের পতন ঘটলে, সেই পতিত স্বৈরাচার আর ফিরে আসে না—এ কথাটি ঐতিহাসিকভাবে সত্য।কিন্তু বাস্তবতা হলো—শে...
28/07/2025

গণআন্দোলনে কোনো স্বৈরশাসকের পতন ঘটলে, সেই পতিত স্বৈরাচার আর ফিরে আসে না—এ কথাটি ঐতিহাসিকভাবে সত্য।

কিন্তু বাস্তবতা হলো—শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমেই প্রমাণিত হবে, না তিনি স্বৈরশাসক ছিলেন, না গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে তাঁর পতন ঘটেছে।

এই কথাটি বলার কারণ হলো—যারা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে স্বৈরাচার বলতে চান এবং গণআন্দোলনের মুখে তাঁর পতন ঘটেছে বলে দাবি করেন, তাদের বলি—শেখ হাসিনা কোনো বিবেচনাতেই স্বৈরাচার ছিলেন না। ফ্যাসিস্ট শাসক হওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। রাজনীতি বিজ্ঞানের কোনো সংজ্ঞাতেই শেখ হাসিনাকে স্বৈরাচার ও ফ্যাসিস্ট হিসেবে সংজ্ঞায়িত করার সুযোগ নেই।

কাজেই আপনারা নিশ্চিত থাকুন, শেখ হাসিনা ফিরবেন—শুধু ফিরবেন না, তিনি এদেশের জনগণের ভোটের মাধ্যমে আবারও প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হবেন এবং এতেই প্রমাণিত হবে যে, শেখ হাসিনা প্রকৃত অর্থেই জননেত্রী এবং দেশরত্ন।

ষড়যন্ত্রকারীরা খুব ভালোভাবে জানেন এবং অন্যদেরকেও জানিয়ে রাখি—কোনো রকম গণআন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার পতন ঘটেনি, বরং মুক্তিযুদ্ধবিরোধী, উগ্র সাম্প্রদায়িক জঙ্গিগোষ্ঠী ও সাম্রাজ্যবাদী অপশক্তি ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্যু ঘটিয়ে তাঁকে ক্ষমতা থেকে সরানো হয়েছে।

অতএব, তিনি ফিরবেন, আবারও ফিরবেন—ইনশাআল্লাহ।
জয় বাংলা।

— মোহাম্মদ আলী আরাফাত

27/07/2025

▪️আগেই ভালো ছিলামশেখ হাসিনাতেই আস্থা▪️লেখা সম্বলিত পোস্টার বাংলাদেশ ছাত্রলীগের উদ্যোগে সিলেটের বিভিন্ন স্থানে পোস্টারিং করা হয়েছে।

আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন তথ্য-প্রযুক্তিবিদ সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শুভেচ্ছা বার্তা ও অভিবাদন—-আ...
27/07/2025

আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন তথ্য-প্রযুক্তিবিদ সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শুভেচ্ছা বার্তা ও অভিবাদন
—-

আজ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিুবর রহমানের দৌহিত্র এবং বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সুযোগ্য পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়-এর শুভ জন্মদিন। ১৯৭১ সালের এই দিনে বাঙালি জাতির মহাসংগ্রামের মধ্যে সম্ভাবনার সোপানে অগ্নিগর্ভ দিনে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ৫৫তম জন্মদিনে তাঁর প্রতি রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিবাদন।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর মা শেখ হাসিনার সঙ্গে দীর্ঘ নির্বাসনে ছিলেন জয়। সকল প্রতিকূলতা ও বাধা-বিপত্তি জয় করে তিনি উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হন। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চতর ডিগ্রি লাভ করেন। তবে পাশ্চাত্য শিক্ষায় শিক্ষিত হয়েও কোনো মোহ তাকে আচ্ছন্ন করতে পারে নি। মাতামহ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবারের সদস্য হিসেবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ করে সকল মোহ ত্যাগ করে তিনি বাঙালির কাছে ফিরে আসেন।

তাঁর লব্ধ জ্ঞান বাঙালি জাতির সমৃদ্ধির জন্য বিলিয়ে দেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবিসংবাদিত নেতৃত্বে দীর্ঘ স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমরা রাজনৈতিক মুক্তি অর্জন করি। তারই সুযোগ্য কন্যা সফল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা এনে দিয়েছিল অর্থনৈতিক মুক্তি। বঙ্গবন্ধু ও তাঁর কন্যার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশে বিকাশমান প্রযুক্তির সহায়তায় সম্ভাবনার নবতর দিগন্ত উন্মোচন করেছেন, দেখিয়েছেন বিস্ময়কর সাফল্য, কোটি তরুণের হৃদয়ে নব প্রাণের সঞ্চার ঘটিয়ে স্বপ্নজয়ের বীজ বপন করেছিলেন।

২০০৭ সালে তিনি ২৫০ তরুণ বিশ্বনেতার মধ্যে অন্যতম একজন হিসেবে বিবেচিত হন। তিনি ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম কর্তৃক ‘গ্লোবাল লিডার অব দ্য ওয়ার্ল্ড’ হিসেবে নির্বাচিত হন। সজীব ওয়াজেদ জয় প্রযুক্তির উৎকর্ষের এই যুগে নতুন প্রজন্মকে বিশ্বমানের নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে এক অনন্য উচ্চতায় অভিষিক্ত করেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে গোটা দেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন। অবৈতনিকভাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও সফল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠানোর কর্মকাণ্ডে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিদ সজীব ওয়াজেদ জয়-এর নেতৃত্বে দেশে প্রযুক্তিনির্ভর অর্থনীতি বিকাশমান ছিল। ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে লক্ষ লক্ষ তরুণের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার অর্ধেকের বেশি তরুণ। সজীব ওয়াজেদ জয় এই তারুণ্যের উদ্যমতা ও সৃজনশীলতাকে বৃদ্ধি করে আগামীর বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখেন। তরুণদের স্বপ্ন দেখানো ও তা বাস্তবায়নে এবং তাদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে তাঁর অসামান্য অবদান রয়েছে। তিনি তরুণ প্রজন্মকে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য প্রস্তুত করতে এবং এর সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর ক্ষেত্রে সুপরিকল্পিতভাবে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছিলেন।

সজীব ওয়াজেদ জয়-এর ডিজিটাল দর্শনের বিকশিত রূপটি বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিক প্রতিনিয়ত উপভোগ করতেছিল। তাঁর গৃহীত পদক্ষেপের কারণে বাংলাদেশে আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন হয়েছে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের এলআইসিটি প্রকল্পে ১০টি অত্যাধুনিক প্রযুক্তির উপর দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। সারাদেশে প্রতিটি উপজেলা কারিগরি কলেজ ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপনসহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে মাল্টিমিডিয়া ক্লাস রুম, শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব ও কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, প্রতিটি জেলায় শেখ কামাল ট্রেনিং ইন্সটিটিউট ও ইনকিউরেশন সেন্টার স্থাপনের মধ্য দিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থাকে যুগোপযোগী করে তোলা হচ্ছিল। দেশের প্রায় ১৩ কোটি মানুষ ইন্টারনেট এবং ১৮ কোটির উপরর মানুষ মোবাইল ব্যবহার করার সুযোগ পেয়েছিল। আইসিটি সেক্টরে ফ্রিল্যান্সিংয়ের সুযোগ পেয়েছে সাড়ে ৬ লক্ষ মানুষ।

দেশে ৩৯টি হাইটেক পার্কে বেসরকারিভাবে ৩২৭ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছিল, যেখানে কর্মসংস্থান হয়েছিল ১৩ হাজার তরুণ-তরুণীর। ই-গভার্নেন্স পরিষেবার মাধ্যমে সরকারি সুযোগ-সুবিধার সম্প্রসারণ ও সহজপ্রাপ্তি নিশ্চিত করা হয়েছিল। দেশব্যাপী ডিজিটাল সেন্টারের মাধ্যমে ৩০০-এর অধিক ধরনের সরকারি-বেসরকারি সেবা পাচ্ছিল জনগণ। আইসিটি খাতে রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছিল ১.৩ বিলিয়ন ডলার, যা ২০২৫ সালে ৫ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হওয়ার কথা ছিল। এটা আদৌ হয়েছে কিনা আমাদের জানা নেই। তবে অবৈধ দখলদার খুনি-ফ্যাসিস্ট ইউনূস গং বাংলাদেশকে একটা ধ্বংস স্তুপে রূপান্তরিত করেছে। সেখানে ডিজিটাল বাংলাদেশের সকল সুযোগ-সুবিধা জনগণ সঠিকভাবে পাচ্ছে না।

সজীব ওয়াজেদ জয়ের দূরদর্শী পদক্ষেপে ডিজিটাল বাংলাদেশের ৫টি উদ্যোগ আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হয়েছে। টেকসই উন্নয়নের জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার সম্প্রসারণে অবদানের জন্য আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন (আইটিইউ) পুরস্কার অর্জন করেছিল বাংলাদেশ। তথ্যপ্রযুক্তি খাতে অনন্য অবদানের জন্য এশিয়ান-ওশেনিয়ান কম্পিউটিং ইন্ডাস্ট্রি অর্গানাইজেশন (অ্যাসোসিও) পুরস্কার-২০২১ লাভ করেছিলেন সজীব ওয়াজেদ জয়।

সজীব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা ও স্বপ্নসারথি। ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের মাধ্যমে আরও উন্নত ও যুগোপযোগী তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে বাংলাদেশ ৫ম শিল্প বিপ্লবের সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর দিকে অগ্রসর হচ্ছিল। এরই লক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের ঘোষণা দিয়েছিলেন। যার মূল লক্ষ্যই ছিল- উন্নত, সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ। সেই বাংলাদেশ আজ উগ্র-সাম্প্রদায়িক জঙ্গি গোষ্ঠীর প্রতিভূ খুনি-ফ্যাসিস্ট ইউনূস গংয়ের খপ্পরে পড়ে সব সম্ভাবনা লুপ্ত প্রায়। তার পরও আমরা আশা হারাই নি, কারণ সজীব ওয়াজেদ জয়ের মতো প্রাগ্রসর স্বপ্নবান মানুষ আমাদের স্বপ্নসারথি হয়ে আছে। আমরা বিশ্বাস করি, সজীব ওয়াজেদ জয় তাঁর নানা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর মাতা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার ন্যায় সকল কষ্ট চাপা দিয়ে আগামীর দিনগুলোতে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে নিঃস্বার্থভাবে কাজ করে যাবে। আমরা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এই শুভদিনে তাঁর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নিকট প্রার্থনা করি।

জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।

মাইলস্টোনে আকাশের তারা হয়ে যাওয়া শিশুদের জন্য, হাসপাতালের বিছানায় ডানা কেটে পড়ে থাকা পাখিগুলোর জন্য ২৫ জুলাই (শুক্রবার) ...
24/07/2025

মাইলস্টোনে আকাশের তারা হয়ে যাওয়া শিশুদের জন্য, হাসপাতালের বিছানায় ডানা কেটে পড়ে থাকা পাখিগুলোর জন্য ২৫ জুলাই (শুক্রবার) দল-মত-নির্বিশেষে বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রোফাইল পিকচার বা কভার ফটো শোকের প্রতীক কালো করার কিংবা অন্য কোন উপায়ে শোক ও শিশুসহ নিহত সকলের স্মৃতির প্রতি ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশের জন্য আহ্বান জানানো যাচ্ছে।

আমাদের শোকই হবে শিশুদের নিরাপদ ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের প্রত্যয়।

19/07/2025

'বঙ্গবন্ধু শিখিয়ে গেছে,
লড়াই করে বাঁচতে হবে।'

আগামীকালকের হরতাল সফল হোক, সফল হোক।

"চাঁদা তুলে ওপেনে, চলে যায় নাহিদের কাছে গোপনে"
15/07/2025

"চাঁদা তুলে ওপেনে, চলে যায় নাহিদের কাছে গোপনে"

15/07/2025

এনসিপি নামে যে দলটা করেছে এই দলের কত ছাত্র ছাত্রলীগে ছিল সেটা খোঁজ করে দেখবেন একবার, অপরাধ তো তারাই করেছে, বদনাম টা ছাত্রলীগের ঘাড়ে রেখেছে।

15/07/2025
15/07/2025

১৫ই জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিকল্পিত এই সংঘর্ষের দায় কার? সিদ্ধান্ত আপনার বিবেক নিক!

আপা আর অল্প কিছুদিনের মধ্যেই আপনাকে এভাবে হাসিখুশি দেখতে চাই।👈বাংলার ১৮ কোটি মানুষর আশা ও ভালবাসা ❤️bhagya lashkmi today...
15/07/2025

আপা আর অল্প কিছুদিনের মধ্যেই আপনাকে এভাবে হাসিখুশি দেখতে চাই।👈
বাংলার ১৮ কোটি মানুষর আশা ও ভালবাসা ❤️
bhagya lashkmi today episode
bhagya laxmi today episode full
bhagya lakshmi serial update
bhagya lakshmi today episode news
bhagya lakshmi today episodes live
bhagya laxmi today episode full
bhagya laxmi aaj ka episode live
bhagyalakshmi today episode
bhagya lakshmi aaj ka episode live
bhagyalakshmi latest episode
bhagyalakshmi latest prom❤
bhagyalakshmi kal ka episode
bhagyalakshmi yesterday full episode
bhagya lakshmi tomorrow full episode
bhagya laxmi new episode


𝐃𝐚𝐲 𝟏: 𝐊𝐚𝐭𝐡𝐦𝐚𝐧𝐝𝐮 𝐭𝐨 𝐁𝐢𝐫𝐭𝐚𝐦𝐨𝐝𝐡
* Depart early in the morning from your location via Sindhuli BP Highway.
* Have lunch on the way.
* Explore the Terai road.
* Stay at Birtamodh.
* Have dinner at the hotel.
𝐃𝐚𝐲 𝟐: 𝐁𝐢𝐫𝐭𝐚𝐦𝐨𝐝𝐡 𝐭𝐨 𝐓𝐚𝐩𝐥𝐞𝐣𝐮𝐧𝐠
* Have an early morning breakfast at the hotel and head towards Taplejung.
* Enjoy the journey with sightseeing opportunities.
* Explore the ways of Taplejung.
* Have lunch on the way.
* Stay at Taplejung.
* Have dinner at the hotel.
𝐃𝐚𝐲 𝟑: 𝐓𝐚𝐩𝐥𝐞𝐣𝐮𝐧𝐠 𝐭𝐨 𝐓𝐡𝐮𝐥𝐨𝐩𝐡𝐞𝐝𝐢 – 𝐏𝐚𝐭𝐡𝐢𝐯𝐚𝐫𝐚
* Take a jeep to Thulofedi early in the morning (self-cost for jeep, which is 400 for going and 400 for coming back).
* Trek about 5km from Thulofedi towards Pathivara.
* After visiting Pathivara, return back to the hotel.
* Have dinner at the hotel.
* Stay at the hotel.
𝐃𝐚𝐲 𝟒: 𝐓𝐚𝐩𝐥𝐞𝐣𝐮𝐧𝐠 𝐭𝐨 𝐊𝐚𝐧𝐲𝐚𝐦
* Have an early morning breakfast at the hotel.
* Have lunch on the way.
* Explore Kanyam and the Ilam District.
* Have dinner at the hotel.
* Stay at Kanyam.
𝐃𝐚𝐲 𝟓: 𝐊𝐚𝐧𝐲𝐚𝐦 𝐭𝐨 𝐊𝐚𝐭𝐡𝐦𝐚𝐧𝐝𝐮
* Have breakfast at the hotel.
* Head back to Kathm

Address

Sylhet
Sylhet

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বাংলাদেশ ছাত্রলীগ দক্ষিণ সুরমা উপজেলা শাখা সিলেট। posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to বাংলাদেশ ছাত্রলীগ দক্ষিণ সুরমা উপজেলা শাখা সিলেট।:

Share