Dear lily

Dear lily Our main target is your satisfaction. please stay with us........
(2)

চাওয়ামাত্র সবকিছু পেয়ে গেলে একটা বাচ্চার মধ্যে ‘অপেক্ষা করার ক্ষমতা’ (Delay of Gratification) গড়ে ওঠে না।আর এখনকার বাচ্চ...
13/12/2025

চাওয়ামাত্র সবকিছু পেয়ে গেলে একটা বাচ্চার মধ্যে ‘অপেক্ষা করার ক্ষমতা’ (Delay of Gratification) গড়ে ওঠে না।
আর এখনকার বাচ্চাদের—যাদের আমরা বলি Generation Alpha—এই সমস্যাটা আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি দেখা যাচ্ছে।

আজকের শিশুরা খুব ছোট বয়স থেকেই “তাৎক্ষণিক পাওয়া”-র অভ্যাসে বড় হচ্ছে।
খিদে লাগল—মোবাইল।
বিরক্ত লাগল—ভিডিও।
কান্না শুরু—খেলনা বা চকলেট।

এইভাবে আমরা অজান্তেই শিশুদের শেখাচ্ছি,
👉 “অস্বস্তি মানেই সঙ্গে সঙ্গে সমাধান।”
👉 “অপেক্ষা করার দরকার নেই।”

কিন্তু জীবনের বাস্তবতা এমন না।
জীবনে সবকিছু সঙ্গে সঙ্গে পাওয়া যায় না—
না ভালো রেজাল্ট,
না ভালো সম্পর্ক,
না সাফল্য,
না মানসিক শক্তি।

যে বাচ্চা অপেক্ষা করতে শেখে না, সে ধীরে ধীরে হয়ে পড়ে—
• অল্পতেই রেগে যাওয়া
• না শুনতে না পারা
• ধৈর্যহীন
• পরিশ্রমে আগ্রহ কম
• সামান্য কষ্টেই ভেঙে পড়া

স্কুলে একটু চাপ এলেই মানিয়ে নিতে পারে না,
বন্ধুর সাথে সমস্যা হলে সব ছেড়ে দিতে চায়,
বড় হয়ে গেলে চাকরি, সম্পর্ক, সংসার—সব জায়গাতেই অস্থির হয়ে পড়ে।

Delay of Gratification মানে কেবল “চাওয়াটা দেরিতে পাওয়া” না,
এর মানে হলো—
নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা শেখা,
অপেক্ষা করার শক্তি তৈরি করা,
আজ কষ্ট সহ্য করে ভবিষ্যতের ভালোটা বেছে নেওয়া।

এই ক্ষমতা শিশুর জন্মগত না—
এটা চর্চা করে শেখাতে হয়।

সব আবদার সঙ্গে সঙ্গে পূরণ না করেও আপনি খারাপ মা–বাবা হন না।
বরং আপনি তখন শিশুকে জীবনের জন্য প্রস্তুত করেন।

অল্প অপেক্ষা,
অল্প না পাওয়া,
অল্প কষ্ট—
এই ছোট ছোট অভিজ্ঞতাগুলোই একটা শিশুকে ভবিষ্যতে মানসিকভাবে শক্ত মানুষ বানায়।

আজ আপনি যদি সন্তানের চোখের জল দেখে নরম হয়ে সব দিয়ে দেন,
কাল সেই সন্তানটাই জীবনের বাস্তব কষ্টে দাঁড়াতে পারবে না।

ভালোবাসা মানে সব দেওয়া না—
ভালোবাসা মানে কখনো কখনো অপেক্ষা করতে শেখানো।

✍️কলমে-তাহমিনা আক্তার লিলি

13/12/2025

ওসমান হাদীকে গু’লি করা দুই সু’টা’র’কে গ্রে’ফ’তা’র করে জিজ্ঞোসাবাদ চলছে। সন্ধেহজনক আরো একজনকে গ্রে’ফ’তা’রে’র চেষ্টা চলছে।

মেয়েদের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো তার মা এবং তার সন্তান।এই দুটোর কোন একটার কমতি হলেই মেয়েরা ভেঙে যায়—প্রতিদিন, প্রতি মুহূর্তে।...
13/12/2025

মেয়েদের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো তার মা এবং তার সন্তান।
এই দুটোর কোন একটার কমতি হলেই মেয়েরা ভেঙে যায়—প্রতিদিন, প্রতি মুহূর্তে।

মেয়েরা দুর্বল না,
তাদের দুর্বল বানানো হয়।
ভরসার জায়গা কেটে কেটে
তাদের “শক্ত” হতে শেখানো হয়।

মা বেঁচে থাকলে
মেয়েটা জানে—পৃথিবীতে অন্তত একজন আছে
যার কাছে ব্যর্থ হওয়াও অপরাধ না।
কিন্তু মা চলে গেলে
মেয়েটা হঠাৎ বড় হয়ে যায়,
চাইলেও আর শিশু হতে পারে না।

আর সন্তান—
সে শুধু ভালোবাসা না,
সে মেয়ের বেঁচে থাকার কারণ।
নিজের স্বপ্ন কবর দিয়ে
সন্তানের ভবিষ্যৎ গড়ে যে মানুষটা,
তার ভিতরে কতটা শূন্যতা জমে—
সেটা কেউ গুনে দেখে না।

যে মেয়ের সন্তান নেই,
তাকে প্রতিদিন প্রমাণ দিতে হয়
সে এখনো “পূর্ণ” মানুষ।
যে মেয়ের মা নেই,
সে প্রতিদিন শিখে নেয়
কারো কাঁধে মাথা না রাখার অভ্যাস।

সমাজ মেয়েদের ভাঙে
তারপর বলে—“শক্ত হও।”
কাঁদলে বলে নাটক,
চুপ থাকলে বলে অহংকার।

মেয়েরা ভাঙে নীরবে,
কারণ তাদের শেখানো হয়—
কষ্ট দেখানো দুর্বলতা।

তাই কোনো মেয়েকে বিচার করার আগে
একবার ভাবুন—
তার দুইটা স্তম্ভের শক্তির জায়গাটা এখনো আছে তো?

✍️কলমে-তাহমিনা আক্তার লিলি।

আমাদের স্বামী-স্ত্রীদের মধ্যে একে-অপরের প্রতি কত অভিযোগ, তাই না? অথচ কত ছোট একটা জীবন আমাদের। ছোট্ট এই জীবনে কিসের এত মা...
13/12/2025

আমাদের স্বামী-স্ত্রীদের মধ্যে একে-অপরের প্রতি কত অভিযোগ, তাই না? অথচ কত ছোট একটা জীবন আমাদের। ছোট্ট এই জীবনে কিসের এত মান-অভিমান! জীবনের শেষ প্রান্তে গিয়ে যখন দেখবেন, ওই মানুষটি ছাড়া কেউই আপনার পাশে নেই, তখন হয়তো অতীতের সবকিছুর জন্য অনুশোচনা হবে। তাই ভালোবেসে প্রিয় মানুষটিকে আগলে রাখুন। ভালোবাসা মানে ভালো রাখা❤️

আর মনে রাখবেন, পৃথিবীতে সেই সন্তানই সবচেয়ে বেশি ভাগ্যবান — যে সারাজীবন মা-বাবার সুসম্পর্ক ও ভালোবাসাময় মুহূর্তগুলোর সাক্ষী হতে পেরেছে❤️

স্বামী–স্ত্রীর শেষ বয়স মানে শুধু বয়স বাড়া নয়—
এটা হলো একসাথে পথ চলার সবচেয়ে শান্ত, সবচেয়ে প্রিয় অধ্যায়। ❤️✨

জীবনের অনেক ঝড়–ঝাপটা পার হয়ে তখন সম্পর্ক থাকে আরও শান্ত, আরও গভীর।

অভিমান কমে যায়, কিন্তু মায়া–ভালোবাসা বেড়ে যায় গুণে গুণে।

একে অপরের অভ্যাস হয়ে ওঠে, যেন তাকে ছাড়া দিনই বোঝা যায় না।

কথা কম, কিন্তু বুঝে নেওয়ার ক্ষমতা বেশি।

হুটহাট রাগ নেই, আছে মমতা আর সঙ্গ।

তখন সবচেয়ে বড় চাওয়া—একসাথে থাকা, সুস্থ থাকা, একে অপরকে ধরে রাখা।

“যৌবনে ভালোবাসা সুন্দর, কিন্তু বার্ধক্যে একসাথে থাকা আরও সুন্দর।”

“শেষ বয়সে হাত ধরা মানে—আধা জীবন ভুললেও, তাকে ভুলা যায় না।”

“শেষ বয়সে মানুষের চাওয়া খুব কম—

🌼 বাস্তবতা

শেষ বয়সে স্বামী–স্ত্রী একে অন্যের

বন্ধু,

সহচর,

চিন্তার মানুষ,

শেষ অবলম্বন হয়ে ওঠে।

সময় থাকতে এই জিনিস গুলো বুঝে না

©

কিছু কিছু জায়গায় নিজেকে বো'কা বোঝাতে হয়। উপস্থিত থাকা মানুষদের বিশ্বাস করাতে হয় আমি এতকিছু বুঝিনা, তোমরা সবাই যা ভালো মন...
13/12/2025

কিছু কিছু জায়গায় নিজেকে বো'কা বোঝাতে হয়। উপস্থিত থাকা মানুষদের বিশ্বাস করাতে হয় আমি এতকিছু বুঝিনা, তোমরা সবাই যা ভালো মনে করো। আমি তোমাদের সাথে আছি।

সেসব জায়গায় নিজের চিন্তাভাবনা; পরামর্শ বা মতামত রাখতে নেই, যেসব জায়গায় তা সুনিশ্চিত অপচয় হবে। আবার হতে পারে তাদের সেই বোধ বুদ্ধি কিংবা জ্ঞান টাই নেই বোঝার।

নিজেকে বুদ্ধিমান বোঝানোর চাইতে বেশি জরুরী নিজের জ্ঞানের মূল্যায়ন করা, এতে নিজেকে বো'কা বোঝাতে ক্ষতি নেই। যতটুকুই জ্ঞান অর্জন করেছেন জীবনে তা আপনার সম্পদ।

ভুল জায়গায় সম্পদ অপচয় করা সত্যিকার অর্থে বো'কামি।

In words - Ashraf Ahmed

কখনো খেয়াল করেছেন, যখন মা–বাবা একে অপরকে আলিঙ্গন করেন, তখন ছোট্ট সন্তান হঠাৎ কেঁদে ওঠে, রাগ করে, এমনকি মা–বাবাকে আলাদা ক...
12/12/2025

কখনো খেয়াল করেছেন, যখন মা–বাবা একে অপরকে আলিঙ্গন করেন, তখন ছোট্ট সন্তান হঠাৎ কেঁদে ওঠে, রাগ করে, এমনকি মা–বাবাকে আলাদা করে দেয়?
এটা কিন্তু প্রায় সব পরিবারেই দেখা যায়, বিশেষ করে টডলার বয়সে।

🧠 কেন এমন হয়?
আসলে এর পেছনে আছে কিছু সহজ ব্যাখ্যা—
👉 শিশুর মনে হয় মা–বাবার ভালোবাসা ভাগ হয়ে যাচ্ছে।
👉 সে চায় মা–বাবা শুধু তারই হোক।
👉 আর এ বয়সে এমন possessiveness একেবারেই স্বাভাবিক।
মনোবিজ্ঞান বলে—এটা শিশুদের একটি স্বাভাবিক বিকাশধাপ, যা সময়ের সাথে মিলিয়ে যায়।

👨‍👩‍👧 বাবা–মা কী করবেন?
✨ শিশুকে বাদ দেবেন না—আলিঙ্গনের পর ওকেও কোলে নিন। বলুন, “চল আমরা তিনজন মিলে হাগ করি।”
✨ আলাদা আলাদা bonding তৈরি করুন—কখনো মা–শিশু, কখনো বাবা–শিশু।
✨ ভালোবাসা প্রকাশ থামাবেন না—শিশু বুঝুক মা–বাবার সম্পর্ক সুন্দর জিনিস।
✨ ধৈর্য ধরুন—বয়স বাড়লেই সে বুঝে যাবে।

💡 মনে রাখবেন,
শিশুর এই অভিমান আসলে ওর গভীর ভালোবাসারই আরেক রূপ।
তাকে বোঝান—ভালোবাসা ভাগ হয়ে যায় না, বরং ভাগাভাগি করলে পরিবার হয় পূর্ণ ❤️

আমি সবসময় নিজেকে সুখী ভাবি,কারণ আমি কখনো কারো কাছে কিছু প্রত্যাশা করি না।কারো কাছে কিছু প্রত্যাশা করাটা—অনেক সময়ই দুঃখের...
12/12/2025

আমি সবসময় নিজেকে সুখী ভাবি,কারণ আমি কখনো কারো কাছে কিছু প্রত্যাশা করি না।কারো কাছে কিছু প্রত্যাশা করাটা—
অনেক সময়ই দুঃখের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

কারণ সত্যিটা খুব সহজ…
মানুষ নিজের মতো করে চলে,
নিজের সুবিধামতো কথা বলে,
নিজের সময়মতো সাড়া দেয়।
আমরা ভাবি—
“ও তো বুঝবে”,
“ও তো করবে”,
“ও তো আমার মতোই ভাববে।”
আর ঠিক এখানেই সমস্যা।

আমরা যত না কষ্ট পাই বাস্তবতায়,
তার চেয়ে বেশি কষ্ট পাই নিজের বানানো ধারণা ভেঙে গেলে।

আমি ধীরে ধীরে শিখেছি—
যা আমার নিয়ন্ত্রণে নেই,
সেটা নিয়ে মাথা গরম করে লাভ নেই।
মানুষ বদলাবে না শুধু আমার খুশির জন্য।
কিন্তু আমি বদলাতে পারি—
আমার আশা, আমার অভিমান, আমার প্রতিক্রিয়া।

হ্যাঁ, সম্পর্ক থাকবে,
ভালোবাসা থাকবে,
কাছের মানুষ থাকবে।
কিন্তু তাদের উপর সুখের দায় চাপিয়ে দিলে—
সেখানে শান্তি থাকে না।

আজ আমি যা করি—
কেউ কাছে এলে ভালো লাগায় রাখি,
কেউ দূরে গেলে শান্তিতে থাকতে দিই।
যে সাহায্য করে, তাকে ধন্যবাদ দিই;
আর যে করে না, তাকে দোষ দিই না।

কারণ দিনের শেষে—
আমার সুখ আমার দায়িত্ব।
এটা কারো কাছে ধার নেওয়া জিনিস না,
কিংবা কারো হাতে বন্ধকও না।

নিজেকে হালকা রাখো,
প্রত্যাশা কমাও,
মানুষকে মানুষ হিসেবেই দেখো—
তাহলেই দেখবে,
জীবন অনেক সহজ,
আর তুমি অনেক বেশি শান্ত।

⸻✍️কলমে-তাহমিনা আক্তার লিলি।

11/12/2025
11/12/2025

ফেইসবুক বিহীন লাইফ আসলেই খুব মজার।

কোনো মা যদি তার বাচ্চাকে কিছু করতে বা খেতে বারণ করে,দয়া করে সেটা সম্মান করুন! মা’র সামনেই বলবেন না —“আরে ছোট মানুষ, করুক...
10/12/2025

কোনো মা যদি তার বাচ্চাকে কিছু করতে বা খেতে বারণ করে,
দয়া করে সেটা সম্মান করুন! মা’র সামনেই বলবেন না —
“আরে ছোট মানুষ, করুক না, খাক না! কী হইছে এতে?”

শুনতে হয়তো মিষ্টি লাগে,
কিন্তু আসলে আপনি তখন একটা বড় ভুল শিক্ষা দিচ্ছেন।

বাচ্চা তখন ভাবে —
“মা’র কথা মানতেই হবে না, অন্যরাই ঠিক।”

আজকে আপনি হাসতে হাসতে বললেন,
কালকে সেই বাচ্চাই মা’র কথা অমান্য করে বলবে —
“চাচা তো বলছিল কিছু হয় না!”

একটা কথা মনে রাখুন —
মা যখন বারণ করে, সেটা রাগ থেকে না, চিন্তা থেকে।
তার প্রতিটা ‘না’-র পেছনে থাকে সন্তানের মঙ্গল।

আপনার একটাই কথায়
মা’র সম্মানটা সন্তানের চোখে ছোট হয়ে যায়।
আর সেই ক্ষতটা কিন্তু ধীরে ধীরে বড় হয়।

তাই পরেরবার কোনো মা তার বাচ্চাকে কিছু থেকে বিরত রাখলে —
আপনি বলুন,
“তোমার মা ঠিকই বলেছে, মা’র কথা শুন।”

এই ছোট কথাটাই
একটা শিশুর মনে গেঁথে দেবে —
মা’র কথা মানে নিরাপত্তা,
মা’র কথা মানে ভালোবাসা।

ভালোবাসা দেখাতে গিয়ে
দয়া করে ভুল শিক্ষা দেবেন না।
মাকে ছোট করা মানে,
সন্তানের ভবিষ্যতকে দুর্বল করা। ❤️

আপনার ঘরে নতুন বেবি আসছে — আনন্দের সময়, তাই না?কিন্তু একবার ভেবে দেখেছেন, আপনার প্রথম সন্তানটার মনে এখন কী চলছে?ও হয়তো ভ...
09/12/2025

আপনার ঘরে নতুন বেবি আসছে — আনন্দের সময়, তাই না?
কিন্তু একবার ভেবে দেখেছেন, আপনার প্রথম সন্তানটার মনে এখন কী চলছে?

ও হয়তো ভাবছে—
“আমাকে কি আর আগের মতো ভালোবাসবে না?”
“এই নতুন বেবিটা কি আমার জায়গা নিয়ে নেবে?” 💔

এই ভয় থেকেই জন্ম নেয় ঈর্ষা, রাগ, জেদ —
কখনো কখনো এমনকি ছোট ভাই বা বোনকে আঘাত করার প্রবণতা।

এটা খারাপ আচরণ না—
এটা ভালোবাসা হারানোর ভয়।



👶 কীভাবে তাকে প্রস্তুত করবেন?

🩵 প্রথমত, খবরটা হঠাৎ নয়—ধীরে ধীরে জানান।
গল্পের মাধ্যমে বলুন, “তুমি এখন বড় ভাই/বোন হতে যাচ্ছ!”
যেন ও গর্ব অনুভব করে, ভয় না পায়।

🚫 বলবেন না “এখন তুমি বড় হয়েছো”—
এটা শিশুর মনে কষ্ট আনে, মনে হয় তার ছোট থাকার অধিকার শেষ হয়ে গেছে।



💖 তাকে নিরাপদ অনুভব করান
বারবার বলুন, “তুমি আমাদের প্রথম সন্তান, তোমার জায়গা কেউ নিতে পারবে না।”
বেবির জন্য কিছু কিনলে, ওর জন্যও কিছু দিন।
ওকে সময় দিন—
কারণ ভালোবাসা ভাগ হয় না, ভালোবাসা বাড়ে।



👦 দ্বিতীয় সন্তানের আগেই যুক্ত করুন
বলো—“বেবির জামা তুমি বেছে দেবে?”,
“নামের আইডিয়া তুমি দেবে?”
ও ভাববে—“এই বেবিটা আমারও।”



🍼 জন্মের পর প্রথম দিনটাই গুরুত্বপূর্ণ
বেবি ঘুমাচ্ছে বলে প্রথমজনকে চুপ করাবেন না।
বরং কোলে নিয়ে বলুন,
“দেখো, তোমার ভাই/বোন এসেছে।”
এভাবে ওর ভেতরের নিরাপত্তা আবার ফিরে আসে।



❤️ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ—One-to-One Time
প্রতিদিন অন্তত ১০–১৫ মিনিট ওর সাথে একা সময় কাটান।
না ফোন, না বেবি—শুধু আপনি আর সে।
এই সময়টাই তার মনের ভয়কে গলিয়ে দেয়।



শেষ কথা—
শিশুকে “বেবিকে মেনে নিতে শেখানো” মানে জোর করা নয়,
বরং তাকে নিরাপদ বোধ করানো।
যখন সে বুঝবে, “আমার জায়গা কেউ নিতে পারবে না”—
একদিন নিজে থেকেই বলবে,
“এইটা আমার ভাই… এইটা আমার বোন।” 🥰

✍️কলমে-তাহমিনা আক্তার লিলি।

🎬

🌸 মায়ের সবচেয়ে কঠিন মুহূর্তটা জানেন?ছোটটাকে সামলাতে গিয়ে অজান্তেই বড়টাকে ধমক দিয়ে ফেলা…ধমক দেওয়ার পরই বুকটা মোচড় দিয়ে ওঠ...
09/12/2025

🌸 মায়ের সবচেয়ে কঠিন মুহূর্তটা জানেন?ছোটটাকে সামলাতে গিয়ে অজান্তেই বড়টাকে ধমক দিয়ে ফেলা…

ধমক দেওয়ার পরই বুকটা মোচড় দিয়ে ওঠে। মনে হয়—
“ও তো এখনও শিশু… শুধু একটু ভালোবাসা চায়।”
সারাদিনের ক্লান্তি, ঘুমহীনতা, ছোটটার কান্না—সব মিলিয়ে কখনো কখনো মা নিজেও বুঝে উঠতে পারে না কাকে আগে সামলাবে।

কিন্তু তার ভেতরটা ঠিকই জানে—
দু’জনকেই সে সমান ভালোবাসে।
শুধু দায়িত্বটা আলাদা।
ছোটটা মায়ের কোলে লেগে থাকে, আর বড়টা অপেক্ষা করে—
“মা একটু সময় পেলে আমার সাথে কথা বলবে।”

বড় সন্তানরা আসলে খুব সংবেদনশীল হয়।
মায়ের কণ্ঠে একটু রাগ শুনলেই ভেবে নেয়—
“মা হয়তো আমাকে কম ভালোবাসে।”
কিন্তু মা জানে সত্যিটা সম্পূর্ণ উল্টো।
কারণ বড়টার উপরই সে ভর করে,
বড়টাই তাকে প্রতি রাতে নতুন করে সাহস দেয়।

দিনের শেষে ছোটটা ঘুমিয়ে গেলে,
মা নিঃশব্দে বড়টার পাশে গিয়ে বসে।
ওর মাথায় হাত রেখে বলে—
“তুমিই আমার প্রথম সাহস… প্রথম ভালোবাসা।
তোমার মুখেই আমি প্রথম ‘মা’ শব্দটা শুনেছি।
আজ যদি কখনো রাগ করে কিছু বলে ফেলি,
জেনে রেখো, সেই রাগের নিচে লুকিয়ে থাকে শুধু তোমার জন্যই হাজারটা ভালোবাসা।”

বড়টা মায়ের কোলে মাথা রাখে।
আর মা মনে মনে প্রতিজ্ঞা করে—
আগামীকাল একটু বেশি ধৈর্যধারণ করবে,
একটু বেশি সময় দেবে,
কারণ বড় সন্তানকে ভালোবাসা বুঝিয়ে দেওয়া—
মায়ের প্রতিদিনের নতুন

✍️কলমে-তাহমিনা আক্তার লিলি।

Address

Dhaka

Telephone

01677885378

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dear lily posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Dear lily:

Share