Alomgir Hossain

  • Home
  • Alomgir Hossain

Alomgir Hossain Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Alomgir Hossain, Digital creator, .

১. জীবনে সফল হতে চাইলে দুটি জিনিস প্রয়োজন: জেদ আর আত্মবিশ্বাস।২. সাফল্য মাপার মানদন্ড আপনি কি অর্জন করেছেন সেটা নয়, বরং...
16/03/2025

১. জীবনে সফল হতে চাইলে দুটি জিনিস প্রয়োজন: জেদ আর আত্মবিশ্বাস।

২. সাফল্য মাপার মানদন্ড আপনি কি অর্জন করেছেন সেটা নয়, বরং আপনি পড়ে যাবার পর কতবার ঘুরে দাঁড়িয়েছেন সেটা।

৩. পরাজয়ের ভয়, পরাজয়ের চেয়েও মারাত্মক।

৪. সাফল্য হলো ৯৫% কঠোর পরিশ্রম, ৪% অনুপ্রেরণা আর ১% ভাগ্যের যোগফল।

৫. পরাজিতরা যা যা পারে তার উপর গুরুত্ব দেয়। অন্যদিকে, বিজয়ীরা জয়ী হতে গেলে কি কি করতে হবে সেটার উপর গুরুত্ব দেয়।

৬. "End" মানে সবকিছু শেষ নয়, "End" শব্দের অর্থ হচ্ছে "Efforts never die" অর্থাৎ প্রচেষ্টার মৃত্যু নেই।

৭. একটা পরাজয় আরো পরাজয়ের জন্ম দেয়। প্রত্যেকটি পরাজয়ের পর মানুষ তার আত্মমূল্য হারিয়ে ফেলে যেটা তার পরবর্তী হারের কারণ।

৮. পরাজিতরা কোনো কিছু ঘটার অপেক্ষায় থাকে, তারা কখনই কোনো কিছু ঘটাতে পারে না।

৯. যে সবকিছু তৈরি অবস্থায় পেতে চায়, সে জীবনে কিছু করতে পারে না।

১০. "NO" শব্দের অর্থ "না" নয়। "NO" মানে হলো "Next Opportunity" বা পরবর্তী সুযোগ।

১১. আজ থেকে ৫ বছর পর আপনি কোথায় যাবেন তা নির্ভর করবে এখন আপনি কতটুকু পরিশ্রম করছেন এবং কোন ধরনের মানুষের সাথে মিশছেন তার উপর।

১২. ফার্স্ট ইমপ্রেশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একজনের সাথে সাক্ষাৎ হওয়ার ৩ থেকে ৫ সেকেন্ডের মধ্যেই তার সম্পর্কে একটা ধারণা তৈরি হয়ে যায়।

১৩. সম্পর্ক তৈরি করা একটি প্রক্রিয়া বা প্রচেষ্টার ফলাফল, কোনো আকস্মিক ঘটনা নয়।

১৪. মানুষের ইচ্ছাশক্তি তার ভাগ্যকে নিয়ন্ত্রণ করে।

১৫. গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেবার সময় যে আবেগকে কম মস্তিষ্ককে বেশি প্রাধান্য দেয় সে জীবনে সফল হয়।

স্বামীর সাথে যখন ঝামেলা চলছিলো তখন অনেকে বলেছিলো স্বামীর সাথে বনিবনা না হলে ছেড়ে দেও! এর চেয়ে কত ভালো ছেলে পাবে, কারণ তো...
14/03/2025

স্বামীর সাথে যখন ঝামেলা চলছিলো তখন অনেকে বলেছিলো স্বামীর সাথে বনিবনা না হলে ছেড়ে দেও! এর চেয়ে কত ভালো ছেলে পাবে, কারণ তোমার চাকুরী আছে। আমিও ভেবে দেখেছিলাম তাই তো!!!
কিন্তু বাস্তবতা পুরোটাই উল্টো, যত ভালো জবই থাকুক না কেন!!!
দ্বিতীয় বার যখন কেউ আপনাকে বিয়ে করতে আসবে,বা বিয়ে করবে হয় সে আপনাকে করুনা করবে, না হয় সমাজ -পরিবারের কথা চিন্তা করে আপনাকে রাজি হয়ে যেতে হবে দায়মুক্তির জন্য!!
ডিভোর্স পরবর্তী বিয়ে করা এক আপুর সাথে আলাপ হলে, বলল ভাই বিয়ের ৩/৪ মাস ভাল গেলেও এখন প্রতিনিয়ত খোটা দেয়। আমি ভালো হইলে আমার কেন ডিভোর্স হলো!! আমি খারাপ, নষ্ট, বদ মেজাজী ইত্যাদি। কিন্তু এখন এসব অপমান সহ্য করে সংসার করে যেতে হবে মুখ বুজে!!
আগের যে ফ্রীডম ছিল এখন তা নাই মনের দিক থেকে বড় হয়ে আর থাকতে পারিনা। সব সময় নিজেকে ছোট মনে হয়।।
দ্বিতীয় পুরুষের ছোয়ায় প্রথম স্বামীর অনুভূতি গুলো মনের পরার মত এত বাজে অভিজ্ঞতা যেন কারো না হয়!!স্বামী- স্ত্রী সম্পর্কে ভুল বুঝাবুঝি হলে নিজেরাই মিটিয়ে ফেলুন । তৃতীয় কোন ব্যাক্তির পরামর্শ নিবেন না।
আপত দৃষ্টিতে মনে হতে পারে ডিভোর্স হলেই হয় বেঁচে যাবো, বাঁচবেন ঠিকই কিন্তু একা হয়ে যাওয়ার যন্ত্রণা আপনাকে শেষ করে দিবে। সাথে কোথাও চলাফেরা করতে গেলে নিজের হীনমন্যতা আর মানুষের আলগা করুনায় আপনার জীবন তখন আরও অতিষ্ট হয়ে যাবে। তাছাড়া প্রথম মানুষটির মত ভালোবাসা এবং সম্মান আর কোথাও পাবেন না।
পরামর্শ একটাই, স্বামী - স্ত্রীর সর্ম্পকের ভুল বুঝাবুঝি
হলে নিজেদের মধ্যে সমাধান করুন আর আপনি শিক্ষিত/ব্যবসায়ী নারী । নিজের আত্মঅহংকারের কথা চিন্তা করে স্বামীর হুকুমের বাহিরে চলাচল করবেন এমন মানসিকতার পরিবর্তন করুন।
মনে রাখবেন আপনি নারী। আর সে পুরুষ, আল্লাহ পুরুষদেরকে পরিবারের কর্তা বানিয়ে পাঠিয়েছেন
আপনাকে না!!!

Collected,

প্রতিটা দেয়ালের ২ টা পাশ থাকে, একপাশ থেকে একটা দেয়ালকে কখনোই স্পষ্ট দেখা যায় না, দেখলেও তার গভীরতা অনুধাবন করা সম্ভব হয় ...
02/03/2025

প্রতিটা দেয়ালের ২ টা পাশ থাকে, একপাশ থেকে একটা দেয়ালকে কখনোই স্পষ্ট দেখা যায় না, দেখলেও তার গভীরতা অনুধাবন করা সম্ভব হয় না।

আজ আপনার দৃষ্টিতে যেটা অন্যায়, সেটা অন্যের দৃষ্টিতে ন্যায়ও হতে পারে। কারন, পৃথিবীতে সবকিছুই আপেক্ষিক।

তাই,,,,
পারস্পরিক কাদাছোড়াছোড়ি না করে, বরং আমাদের উচিত পরস্পরের মতামতকে শ্রদ্ধা জানানো।

ভিন্ন মত দোষনীয় কোনো বিষয় নয়, বরং সৌন্দর্য।মতের ভিন্নতা আছে বলেই আমরা নিজেদের ভুলগুলো অনুধাবন করতে পারি, নিজেকে অনুধাবন করতে পারি।

আমাদের নিজের বদ্ধমূল ধারনাকে সঠিক মনে করে আত্মতুষ্টিতে ভুগে, ভিন্নমতকে / অন্যকে ভুল মনে করে গোড়ামি করাটা , নেহাৎ বোকামি ব্যতীত আর কিছুই নয়।

আত্মতুষ্টি মানুষের নৈতিকতা ধ্বংসের অন্যতম নিয়ামক।

একপাশ থেকে যেমন একটা দেয়ালকে স্পষ্ট বুঝা যায় না, তেমনি ভিন্নমতের প্রতি অসহনশীলতাও আপনাকে উত্তম মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে না।

যারা বেয়াদব, ঘাড়ত্যাড়া, তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়।আর যারা সহজ সরল নিরীহ, তাদেরকে বেশি বেশি আঘাত করা হয়। হ্যাঁ, এটাই ব...
28/02/2025

যারা বেয়াদব, ঘাড়ত্যাড়া, তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
আর যারা সহজ সরল নিরীহ, তাদেরকে বেশি বেশি আঘাত করা হয়। হ্যাঁ, এটাই বাস্তবতা।

অফিসে সহকর্মীর সঙ্গে সম্পর্ক কেমন হওয়া উচিত? শীতল পেশাদারি নাকি উষ্ণ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক? অফিস কি শুধুই কাজের জায়গা, ন...
31/01/2025

অফিসে সহকর্মীর সঙ্গে সম্পর্ক কেমন হওয়া উচিত? শীতল পেশাদারি নাকি উষ্ণ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক? অফিস কি শুধুই কাজের জায়গা, নাকি নিজ ঘরের বাইরে আরেকটি আবাস? দিনের ১২ ঘণ্টার বেশির ভাগ সময়টা সহকর্মীদের সঙ্গে কাটাই আমরা। পরিবারের চেয়েও বেশি সময় কাটে এঁদের সঙ্গেই। কর্মক্ষেত্রকে তাই অনেকে বলেন ‘দ্বিতীয় ঘর’।

সেই ‘দ্বিতীয় ঘর’—এ যাঁদের সঙ্গে থাকছেন, তাঁদের সঙ্গে সহজ, সাবলীল, বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক কিন্তু কাজে আনন্দ এনে দেয়। কাজের মানও ভালো হয়। কিন্তু নানা পারিপার্শ্বিকতায় অফিসে সহকর্মীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলা কিন্তু বেশ বড় চ্যালেঞ্জ।
চাওয়া-পাওয়া, দেনা-পাওনা, সুযোগ-সুবিধা প্রতিটি সম্পর্কের সেতু। অফিসেও এর ব্যত্যয় ঘটে না, সেটা সহকর্মী হোক নারী কিংবা পুরুষ। আমরা সবাই জানি এবং বুঝি, অফিসে সহকর্মীদের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক হওয়া উচিত। কিন্তু এই ‘নীতি কথা’ সব সময় মানা হয় না, কিংবা মানা যায় না। টানাপোড়েন ছাড়া কোনো সম্পর্ক হয় নাকি! অফিস যদি ‘পরিবার’ই হয়, সেখানে মান-অভিমান তো থাকবেই। থাকতে হবে পাশে দাঁড়ানোরও নিদর্শন।
প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য অর্জন ও নিজেকে এগিয়ে নেওয়ার পাশাপাশি কাজে আনন্দ পেতে অফিসে তাই সহকর্মীদের সঙ্গে বন্ধুত্ব জরুরি। তবে জোর করে তো আর দোস্তি হয় না। সেটি যদি না-ও গড়তে পারেন, সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্কের বিকল্প নেই।

আগে নিজেকে জানুন:
সহকর্মীদের জানার চেষ্টা করার আগে নিজেকে জানুন। মানে, নিজের আগ্রহের জায়গাগুলো চিহ্নিত করুন। অফিসে কাজের ফাঁকে সহকর্মীরা কিন্তু নানা বিষয়ে আলোচনা করেন। আপনার ব্যক্তিত্বের ধরন, আপনি অন্তর্মুখী নাকি মিশুকে। আড্ডাবাজ নাকি চুপচাপ। এই চরিত্র বাকিদেরও বুঝতে সাহায্য করুন। নিজের ব্যক্তিত্বের বাইরে গিয়ে জোর করে কিছু করবেন না। নিজেকে মেলে ধরুন। দেখবেন, আপনি নতুন কর্মী হলেও ঠিক সেখান থেকেই সবার সঙ্গে সম্পর্কটা সহজ হতে শুরু করবে।

সম্পর্কের সীমারেখা টানুন:
সহকর্মী নারী বা পুরুষ হোক, সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্কই কাম্য। নারী সহকর্মীর সঙ্গে কাজ করতে করতে একসময় প্রেম হতে পারে। এটা মোটেও অস্বাভাবিক কোনো বিষয় নয়। কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে, প্রেমের এই সম্পর্ক যেন আপনার বাকি সহকর্মীদের মধ্যে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি না করে। অফিসে এমন কিছু করবেন না, যা প্রেমের সম্পর্ককে প্রশ্নের মুখে ঠেলে দেয়। এতে সহকর্মীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকলেও সেটা টিকে থাকে না। এ জন্য অফিসে সবার সঙ্গেই সুসম্পর্কের সীমারেখা টানাও জরুরি। মাত্রাতিরিক্ত সৌহার্দ্য কিন্তু সুসম্পর্ক নয়, বিপদে পড়ার ফাঁদ!

বিনয়ী হোন
সব সহকর্মীর সঙ্গে আচরণে কথাবার্তায় বিনয়ী হয়ে ওঠা জরুরি। উদ্ধত আচরণ মানুষকে ধীরে ধীরে একা করে দেয়। কিছু ক্ষেত্রে বিনয় এমন একটি ‘অস্ত্র’, যা দিয়ে অফিসে আপনার সবচেয়ে বড় শত্রুকেও বশ মানাতে পারবেন। বিনয় মানে ‘গলে যাওয়া’ কিন্তু নয়। আত্মবিশ্বাসী মানে যেমন নয় উদ্ধত অহংকার। ধৈর্য কিংবা বিনয় কখনোই চারিত্রিক দুর্বলতা নয়, এসব কারও সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি সুসম্পর্কের হাতিয়ার।

সহযোগিতা করুন
অফিস মানেই ‘দলগত অংশগ্রহণ’—সেখানে সহকর্মীরা একে-অপরকে সাহায্য করে কাজ সম্পন্ন করবেন, এটাই নিয়ম। আপনার অসহযোগিতা শুধু সেই কাজকেই প্রভাবিত করবে না, বরং সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্কেও রাখবে নেতিবাচক প্রভাব। মনে রাখবেন, ভালো সহকর্মী হতে চাইলে পারস্পরিক সহযোগিতার বিকল্প নেই। অফিসে নিজের কাজের বাইরে সহকর্মীদের কাজে টুকটাক সহযোগিতা করুন। অন্তত তাঁর পিসিটা ঠিকমতো কাজ করছে না, আইটি বিভাগের লোকজন আসার আগে নিজে একটু চেষ্টা করে দেখতে পারেন। এই সহযোগিতার ক্ষেত্র সম্প্রসারণ করুন কর্মক্ষেত্রের বাইরেও। বিপদ-আপদ সবার হয়। সেই বিপদে সবার আগে পাশে দাঁড়ায় যে, সেই তো স্বজন। আপনার পাশে প্রতিদিন এত সময় কাটান যে মানুষটা, তাঁর বিপদ-আপদে পাশে দাঁড়ান।
নতুন কর্মীকে মানিয়ে নিতে সাহায্য করুন।

সম্মানবোধ জরুরি
মানুষে মানুষে সম্মান দেওয়া-নেওয়া থেকে সুসম্পর্কের সৃষ্টি হয়। অফিসে সহকর্মীদের ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা ঠিক তা-ই। যেকোনো কাজে সহকর্মীদের সঙ্গে আলাপ করে সিদ্ধান্ত নিন। অফিসে এ চর্চাটা সহকর্মীদের মধ্যে ভালো সম্পর্ক গড়ে ওঠার ক্ষেত্রে খুবই জরুরি। কেননা, আপনি নিজেকে অফিসের অংশ হিসেবে মনে করলেই কেবল সহকর্মীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে চাইবেন। সে ক্ষেত্রে, সহকর্মীরা আপনার মতামতের গুরুত্ব না দিলে অফিসের অংশ হয়ে উঠবেন কীভাবে? এ জন্য সহকর্মীদের মধ্যে একে অপরের প্রতি সম্মানবোধটা জরুরি। ছোটখাটো কাজে এসব সম্মানবোধ গড়ে তোলে বড় মাপের বোঝাপড়া, যেখান থেকে সবচেয়ে বেশি লাভবান হয় অফিস।

ষড়যন্ত্র-তত্ত্ব ভুলে যান
গোটা বিশ্বের সব অফিস-আদালতেই এ সমস্যাটা আছে। পরনিন্দা, পরচর্চা কিংবা সবকিছু বাঁকা দৃষ্টিতে দেখার অভ্যাস অফিসের পরিবেশকে দূষিত করে তোলে। এসব বদভ্যাস থাকলে আপনি কখনোই সহকর্মীদের মন জয় করতে পারবেন না। কোনো একটি ঘটনা শুনলেই তা পাঁচ কান করার অভ্যাস সহকর্মীদের মধ্যে বিরক্তির উদ্রেক ঘটায়। অফিসে প্রেম নিয়ে রসাল আলোচনাও নিচু মানসিকতার পরিচায়ক। এসব কোনো সহকর্মীই ভালো চোখে দেখেন না।
অফিসে মূল্যায়নের সময় সব সময় যে আপনার প্রতি ন্যায়বিচার করা হবে, তা-ও নয়। কিন্তু সেটির সমাধান ষড়যন্ত্র-তত্ত্ব খোঁজা নয়। এতে নিজের কাজের ওপর নেতিবাচক প্রভাবই কিন্তু পড়ে।
মনে রাখবেন, অফিসে আপনার উন্নতি কিন্তু সহকর্মীর মূল্যায়নের ওপরও নির্ভর করে। সহকর্মীদের তীব্র অসন্তোষের মুখে এই পর্যন্ত কেউ কর্মক্ষেত্রে সাফল্য পেয়েছে, এমনটা শোনা যায় না। সহকর্মীর কাজের যৌক্তিক প্রশংসা করুন। কাজের ফাঁকে রসিকতা করুন, বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি হবে, কাজেও মন হয়ে উঠবে চনমনে।

প্রতিযোগিতা হোক স্বাস্থ্যকর
স্কুলে এমনটা অনেকের হয়। স্কুলের বন্ধুদের চেয়ে আপন নেই। কিন্তু এই বন্ধুদের সঙ্গেই নম্বর তোলার প্রতিযোগিতা হয়। এই প্রতিযোগিতা খারাপ তো নয়। ও ভালো করছে, আমাকে ওর চেয়ে ভালো করতে হবে—এই স্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতার সংস্কৃতি গড়ে তুলুন। আপনি আপনার সহকর্মীকে পেরিয়ে যেতে চাইছেন, এটা খোলাখুলিই বুঝিয়ে দিতে পারেন। সেটা এই বার্তা দিয়ে, আমি তোমার চেয়ে বেশি কাজ করব, ভালো কাজ করব। পারলে তুমিও এই চ্যালেঞ্জ নাও।

শেষ কথা
বড় অফিস একান্নবর্তী পরিবারের মতো। কারও পাতে কখনো একটু বেশি ওঠে, কারও পাতে কম। কেউ মাছের মুড়োটা পাবে, কেউ পেটি, কারও কপালে লেজ। কিন্তু এটা বারবার হচ্ছে কি না, কেন হচ্ছে বোঝার চেষ্টা করুন। নিজে ছাড় দিয়েও যখন প্রাপ্তির ক্ষেত্রে কিছু মিলছে না, তখন ভাবতে হবে, চাকরিটাই বোধ হয় আপনার জন্য নয়।
#2025

01/01/2025
03/12/2024

যে নদী নিজেকে সামলে নিতে পেরেছে তার বুকেই সভ্যতা তৈরি হয়েছে।
ঠিক তেমনি তোমাকেও নদী হতে হবে, সামলে নিতে হবে নিজেকে। জীবনে চলার পথে অনেক ঝড় ঝাপটা বাঁধা বিপত্তি আসবে। শুধু তোমাকে শক্ত হয়ে সকল পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে। মনে রাখতে হবে, এ জীবনটা ১০০ মিটার রেস না, যেখানে নির্দিষ্ট দূরত্বে যেতে প্রতিযোগিতায় প্রথম হতে হবে। জীবন ম্যারাথন দৌড়ের মতো, সেখানে কে কতদূর পৌঁছাতে পারল, কতক্ষণ টিকে থাকল সেটাই মুখ্য। আমাদের ৬০ বছরের জীবনে ২০ বছর দেখতে দেখতে কেটে যাবে। বাকি থাকছে ৪০ বছর, আর এই ৪০ বছর তোমাকে শেখাবে বাস্তবতা কী শেখাবে জীবনের আসল মানে। যত বড়ো হতে থাকবে বকা গুলো খোঁটা হয়ে দাঁড়াবে। প্রিয় মানুষের থেকে হৃদয় বিদারক কথা শোনার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। বেকারত্বের সাদা কালো রঙ গায়ে মাখতে হবে। স্বপ্ন গুলোকে নিজের হাতেই হ #ত্যা করতে হবে। পরিবারের সুখের জন্য শরীরে ঘাম শরীরেরই শুকিয়ে দিতে হবে। এমনকি চোখ দিয়ে জল গড়ালে ধুলোর দোহাই দিয়ে চোখের জল চোখেই মুছে নিতে হবে। আর এখান থেকেই তুমি শিখবে বাস্তবতা কী, শিখবে জীবনের আসল মানে। হ্যাঁ তোমাকে নদী হতে হবে, সামলাতে হবে নিজেকেই।❤️😊

সংগৃহীত

জীবন বদলে দেওয়ার মতো শেখ সাদীর ১৫ টি বিখ্যাত উপদেশ। ফার্সি গদ্যের জনক মহাকবি শেখ সাদি দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাভাষী পাঠকের কাছ...
02/12/2024

জীবন বদলে দেওয়ার মতো শেখ সাদীর ১৫ টি বিখ্যাত উপদেশ।

ফার্সি গদ্যের জনক মহাকবি শেখ সাদি দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাভাষী পাঠকের কাছে অতি প্রিয় কবি। শুধু বাঙালিই নয় বিশ্বজুড়ে তিনি অত্যন্ত সমাদৃত। তার ১৫টি বিখ্যাত উপদেশ যা কিনা আপনার জীবনকে বদলে দিবে।

১. তিন জনের নিকট কখনো গোপন কথা বলিও না- (ক) স্ত্রী লোক. (খ) জ্ঞানহীন মূর্খ. (গ) শত্রু।

২. অকৃতজ্ঞ মানুষের চেয়ে কৃতজ্ঞ কুকুর শ্রেয়।

৩. আমি আল্লাহকে সবচেয়ে বেশী ভয় পাই, তার পরেই ভয় পাই সেই মানুষকে যে আল্লাহকে মোটেই ভয় পায় না।

৪. এমনভাবে জীবনযাপন করে যেন কখনো মরতে হবে না, আবার এমনভাবে মরে যায় যেন কখনো বেচেই ছিল না।

৫. হিংস্র বাঘের উপর দয়া করা নিরীহ হরিণের উপর জুলুম করার নামান্তর।

৬. যে সৎ, নিন্দা তার কোন অনিষ্ঠ করতে পারে না।

৭. প্রতাপশালী লোককে সবাই ভয় পায় কিন্তু শ্রদ্ধা করে না।

৮. দেয়ালের সম্মুখে দাঁড়িয়ে কথা বলার সময় সতর্ক হয়ে কথা বলো, কারন তুমি জান না দেয়ালের পেছনে কে কান পেতে দাঁড়িয়ে আছে।

৯. মুখের কথা হচ্ছে থুথুর মত, যা একবার মুখ থেকে ফেলে দিলে আর ভিতরে নেওয়া সম্ভব নয়। তাই কথা বলার সময় খুব চিন্তা করে বলা উচিত।

১০. মন্দ লোকের সঙ্গে যার উঠা বসা, সে কখনো কল্যানের মুখ দেখবে না।

১১. দুই শত্রুর মধ্যে এমন ভাবে কথাবার্তা বল, তারা পরস্পরে মিলে গেলেও যেন তোমাকে লজ্জিত হতে না হয়।

১২. বাঘ না খেয়ে মরলেও কুকুরের মতো উচ্ছিষ্ট মুখে তুলে না।

১৩. ইহ- পরকালে যাহা আবশ্যক তাহা যৌবনে সংগ্রহ করিও|

১৪. কোন কাজেই প্রমাণ ছাড়া বিশ্বাস করিও না|

১৫. অজ্ঞের পক্ষে নীরবতাই হচ্ছে সবচেয়ে উত্তম পন্থা। এটা যদি সবাই জানত তাহলে কেউ অজ্ঞ হত না।👍

পায়ের মাংসপেশিতে টান লাগলে কী করবেনপায়ের মাংসপেশিতে টান লাগলে কী করবেনরাতে ঘুমের মধ্যে বা নড়াচড়ার সময় পায়ের পেশিতে টান ল...
28/11/2024

পায়ের মাংসপেশিতে টান লাগলে কী করবেন

পায়ের মাংসপেশিতে টান লাগলে কী করবেন
রাতে ঘুমের মধ্যে বা নড়াচড়ার সময় পায়ের পেশিতে টান লাগলে এক কষ্টকর অনুভূতি হয়। পায়ের মাংসপেশিতে টান লাগাকে বলে মাসল ক্র্যাম্প বা মাংসপেশির সংকোচন। হঠাৎ মাংসপেশির অস্বস্তিকর সংকোচন ঘটলে এমন হয়। এটি সাময়িক হলেও বেশ কষ্টদায়ক।

পায়ের মাংসপেশিতে কেন টান লাগে
● শরীরে পানির অভাব হলে মাংসপেশির কার্যকারিতা প্রভাবিত হয়।

● পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি মাংসপেশি সংকোচনের কারণ হতে পারে।

● দীর্ঘ সময় ধরে একই মাংসপেশি ব্যবহার করলে টান লাগতে পারে।

● শীতল পরিবেশে রক্ত সঞ্চালন কমলে মাংসপেশিতে টান ধরে।

● দীর্ঘক্ষণ ভুল ভঙ্গিতে থাকলে মাংসপেশিতে চাপ পড়ে ও টান লাগে।

● রক্ত চলাচলে বাধা থাকলে মাংসপেশি সংকুচিত হতে পারে।

● গর্ভাবস্থার শেষ তিন মাসে ক্র্যাম্প হওয়ার আশঙ্কা বেশি।

● বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মাংসপেশি দুর্বল হয়। তখন এ সমস্যা বেশি হয়।

● ডায়াবেটিস, থাইরয়েড বা স্নায়ুজনিত সমস্যায় এমন হতে পারে।

কী করবেন
● আক্রান্ত স্থানের মাংসপেশি ধীরে ধীরে টেনে প্রসারিত করুন। পায়ের আঙুল ধরে সামনের দিকে টানুন। হাঁটুর পেছনের দিকে টান লাগলে পায়ের পাতা সামনে রেখে সোজা বসে ধীরে ধীরে প্রসারিত করুন।

● টান ধরা স্থানে হালকা ম্যাসাজ করুন।

● গরম পানির ব্যাগ বা গরম তোয়ালে ব্যবহার করুন। প্রথমে ঠান্ডা সেঁক দিন এবং পরে গরম সেঁক দিন।

● পর্যাপ্ত পানি পান করুন। পানিশূন্যতা কমাতে স্যালাইন বা ইলেকট্রোলাইট–সমৃদ্ধ পানীয় খেতে পারেন।

● প্রয়োজন হলে চিকিৎসকের পরামর্শে প্যারাসিটামল বা আইবুপ্রোফেন–জাতীয় ওষুধ সেবন করতে পারেন।

প্রতিরোধের উপায়
● নিয়মিত স্ট্রেচিং: ব্যায়ামের আগে ও পরে স্ট্রেচিং করলে মাংসপেশির সংকোচন কম হয়।

● দৈনিক পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।

● প্রয়োজনীয় পুষ্টি নিশ্চিত করুন, বিশেষ করে ইলেকট্রোলাইট–সমৃদ্ধ খাবার।

● আরামদায়ক ও সঠিক মাপের জুতা পরুন।

● অতিরিক্ত পরিশ্রম বা দীর্ঘক্ষণ একই অবস্থানে বসে থাকা এড়িয়ে চলুন।

চিকিৎসকের পরামর্শ কখন
● যদি মাংসপেশির টান বারবার ঘটতে থাকে।

● দীর্ঘক্ষণ ব্যথা থাকলে বা প্রচণ্ড অস্বস্তি লাগলে।

● মাংসপেশিতে ফোলা বা লালচে ভাব দেখা দিলে।

● অন্য কোনো শারীরিক সমস্যার (যেমন ডায়াবেটিস বা নার্ভের সমস্যা) কারণে মাংসপেশিতে টান লাগছে বলে মনে হলে।

এম ইয়াছিন আলী, চেয়ারম্যান ও চিফ কনসালট্যান্ট, ঢাকা সিটি ফিজিওথেরাপি হাসপাতাল, ধানমন্ডি
Hossain

 # SEDEX কি? # SEDEX অডিট টাইপ কি এবং SEDEX কি নিয়ে কাজ করে? # SEDEX অডিট এর গ্রেডিং বা রেটিং গুলো কি কি? # সোস্যাল অডি...
28/11/2024

# SEDEX কি?
# SEDEX অডিট টাইপ কি এবং SEDEX কি নিয়ে কাজ করে?
# SEDEX অডিট এর গ্রেডিং বা রেটিং গুলো কি কি?
# সোস্যাল অডিট কি?
প্রশ্নঃ ১) SEDEX কি?
SEDEX (Supply ethical data exchange ) একটি বিশ্বব্যাপী সদস্যপদ সংস্থা যা বিশ্বব্যাপী সরবরাহ শৃঙ্খলে নৈতিক এবং দায়িত্বশীল ব্যবসায়িক অনুশীলনের উন্নতির জন্য নিবেদিত।
SMETA (Sedex Members Ethical Trade Audit) বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত সামাজিক নিরীক্ষা । SMETA হল বিশ্বব্যাপী সর্বাধিক গৃহীত সামাজিক অডিট মানগুলির মধ্যে একটি এবং অডিটরদের অডিট পরিচালনা করতে সক্ষম করে যা দায়িত্বশীল এবং নৈতিক ব্যবসায়িক অনুশীলনের সমস্ত দিক প্রতিফলিত করে । এটি সরবরাহকারীদের একটি নিরীক্ষা প্রতিবেদন একাধিক গ্রাহকদের সাথে ভাগ করে নেওয়ার অনুমতি দেয়, যা সময়সীমার সদৃশতার প্রয়োজন হ্রাস করে। নিরীক্ষার ফলে একটি গ্রেড মূল্যায়ন হয় যা সংশোধনমূলক ব্যবস্থা গ্রহণে সহায়তা করে।
SMETA হল Sedex-এর সামাজিক নিরীক্ষা পদ্ধতি, যা ব্যবসায়িকদের তাদের সাইট এবং সরবরাহকারীদের মূল্যায়ন করতে সক্ষম করে যাতে তারা তাদের সরবরাহ শৃঙ্খলে কাজের অবস্থা বুঝতে পারে।
সেডেক্স মেম্বারস এথিক্যাল ট্রেড অডিট (SMETA) অডিট প্রোটোকল হল সাপ্লায়ার এথিক্যাল ডেটা এক্সচেঞ্জে (Sedex) অন্তর্ভুক্তির জন্য আদর্শ ।
প্রশ্নঃ ২) SEDEX অডিট টাইপ কি এবং SEDEX কি নিয়ে কাজ করে?
SMETA নিম্নলিখিত বিবেচনা করার জন্য একটি আদর্শ নিরীক্ষা এবং প্রতিবেদন প্রোটোকল প্রদান করে:
SEDEX 2 ধরনের পিলার নিয়ে কাজ করে যথাঃ
2 Pillar & 4 Pillar.
2 Pillar এ থাকে -
(1) Labour Law( শ্রম আইন)
(2) Health & Safety(স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তা)
4 পিলার এ থাকে-
: (1) Labour Law. ( শ্রম আইন)
(2) Health & Safety. (স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তা)
(3) Ethical Business Behavior. (নৈতিক ব্যবসায়িক আচরণ)
(4) Environment. (পরিবেশ)
প্রশ্নঃ ৩) SEDEX অডিট এর গ্রেডিং বা রেটিং গুলো কি কি?
SEDEX এর জন্য কোন গ্রেডিং বা রেটিং নেই কিন্তু ইস্যু আছে ।
আর এটাকে মুলত ইস্যু বলে-
ইস্যুগুলি হল -
• CRITICAL Issues (সমালোচনামূলক সমস্যা) - Follow Up
• MAJOR Issues (প্রধান সমস্যা) - Follow Up
• MINOR Issues (ক্ষুদ্র সমস্যা) - Desktop
প্রশ্নঃ ৪) সামাজিক নিরীক্ষা (সোস্যাল অডিট) কি?
একটি সামাজিক অডিট একটি সরবরাহকারী সাইটে কাজের অবস্থা বোঝার সেরা উপায়গুলির মধ্যে একটি।
Post: সংগৃহীত

হরিণ টার চোখে কোনো ভয় দেখতে পাচ্ছেন?এ ছবিটা শ্রেষ্ঠ ছবির পুরস্কার পেয়েছে। ফটোগ্রাফার ছবিটা তোলার পর থেকে ডিপ্রেশনে চলে ...
24/06/2024

হরিণ টার চোখে কোনো ভয় দেখতে পাচ্ছেন?

এ ছবিটা শ্রেষ্ঠ ছবির পুরস্কার পেয়েছে। ফটোগ্রাফার ছবিটা তোলার পর থেকে ডিপ্রেশনে চলে যান।

চিতা বাঘ গুলো মা হরিণ ও তার দুই বাচ্চাকে ধাওয়া করে। মা হরিণটা খুব সহজেই চিতা বাঘগুলোর কাছে নিজেকে ধরা দেয়। অথচ সে দৌড়ে পালিয়ে যেতে পারতো। কিন্তু সে তা না করে নিজেকে বলি দেয়, যাতে তার বাচ্চা দুটো পালিয়ে যেতে পারে।
ছবিতে দেখা যাচ্ছে চিতা বাঘগুলোর খাবারে পরিনত হওয়া মা হরিণটি তার বাচ্চাদের দূরে নিরাপদে পালিয়ে যাওয়া অবধি তাকিয়েই আছেন ।

মা তো মা ই!

পৃথিবীর ইতিহাসে মা একটি পবিত্র নাম। সন্তানের জন্য মায়ের কোল যেন জান্নাত ।
আসুন, সবাই আমাদের দুনিয়ার জান্নাতের সেবা করি এবং খুশি রাখি।

FB...

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Alomgir Hossain posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Alomgir Hossain:

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share