Allah make my last word La ILAHA ILlallahu Mohammadur Rasulullah SAW

  • Home
  • Allah make my last word La ILAHA ILlallahu Mohammadur Rasulullah SAW

Allah make my last word La ILAHA ILlallahu Mohammadur Rasulullah SAW Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Allah make my last word La ILAHA ILlallahu Mohammadur Rasulullah SAW, Digital creator, .

09/04/2024

Assalamualaikum
পৌঁছে দাও কালেমার দাওয়াত!🌸🌺
🌸 لَا اِلَهَ اِلَّا اللهُ مَحَمَّدُ رَّسُوْلُ الله(ﷺ🌺
SubhanAllah Alhamdulillah Allahu Akbar Astagfirullah
Khair

اَسْتَغْفِرُ اللّٰهَ
১ আস্তাগফিরুল্লাহ
২.اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ
৩.اَللّٰهُمَّ اغْفِرْلِیْ
৪.اَللّٰهُ اَكْبَرُ
৫.سُبْحٰنَ اللّٰهِ
৬.اَللّٰهُمَّ اَجِرْنِیْ مِنَ النَّارِ
৭.لَا حَوْلَ وَ لَا قُوَّةَ اِلَّا بِاللٌّهِ الْعَلِيِّ الْعَظِيْمِ
৮.سُبْحٰنَ اللّٰهِ وَبِحَمْدِهٖ سُبْحٰنَ اللّٰهِ الْعَظِيْمِ
৯.اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰی سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍ
১০.لَا اِلٰهَ اِلَّا اَنْتَ سُبْحٰنَكَ اِنِّیْ كُنْتُ مِنَ الظَّالِمِيْنَ

১১.رَبِّ ارْحَمْهُمَا كَمَا رَبَّيَانِیْ صَغِيْرََا
১২.لَا اِلٰهَ اِلَّا اللّٰهُ مُحَمَّدࣨ رَّسُوْلُ اللّٰهِ
১৩.رَبِّ هَبْ لِيْ مِنَ الصَّالِحِيْنَ

⭕ পড়া শেষে আলহামদুলিল্লাহ্।


সূরা আল-ফাতিহা
আ'উযুবিল্লাহিমিনিনাশ শায়ত্ব-নির রজীম
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ
الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ
الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ
مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ
إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ
اهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ
صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلَا الضَّالِّينَ

(আমীন)


আয়তুল কুরসী: اَللهُ لآ إِلهَ إِلاَّ هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّوْمُ، لاَ تَأْخُذُهُ سِنَةٌ وَّلاَ نَوْمٌ، لَهُ مَا فِى السَّمَاوَاتِ وَمَا فِى الْأَرْضِ، مَنْ ذَا الَّذِىْ يَشْفَعُ عِنْدَهُ إِلاَّ بِإِذْنِهِ، يَعْلَمُ مَا بَيْنَ أَيْدِيْهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ وَلاَ يُحِيْطُوْنَ بِشَيْئٍ مِّنْ عِلْمِهِ إِلاَّ بِمَا شَآءَ، وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ، وَلاَ يَئُودُهُ حِفْظُهُمَا وَ هُوَ الْعَلِيُّ الْعَظِيْمُ-

সূরা আল ইখলাস
بسم الله الرحمن الرحيم
১। قل هو الله احد
2। الله ا الصمد
৩। لم بلد • ولم يو لد
৪। و لم يكن له كفو ا احد

we must respect our elder persons and love our younger one.....Al Hadis.

সূরা আছর

بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ

وَالْعَصْرِ

إِنَّ الْإِنسَانَ لَفِي خُسْرٍ

إِلَّا الَّذِينَ آمَنُوا وَعَمِلُوا الصَّالِحَاتِ وَتَوَاصَوْا بِالْحَقِّ وَتَوَاصَوْا بِالصَّبْرِ

09/04/2024


পৌঁছে দাও কালেমার দাওয়াত!🌸🌺
🌸 لَا اِلَهَ اِلَّا اللهُ مَحَمَّدُ رَّسُوْلُ الله(ﷺ🌺
SubhanAllah Alhamdulillah Allahu Akbar Astagfirullah
Khair

اَسْتَغْفِرُ اللّٰهَ
১ আস্তাগফিরুল্লাহ
২.اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ
৩.اَللّٰهُمَّ اغْفِرْلِیْ
৪.اَللّٰهُ اَكْبَرُ
৫.سُبْحٰنَ اللّٰهِ
৬.اَللّٰهُمَّ اَجِرْنِیْ مِنَ النَّارِ
৭.لَا حَوْلَ وَ لَا قُوَّةَ اِلَّا بِاللٌّهِ الْعَلِيِّ الْعَظِيْمِ
৮.سُبْحٰنَ اللّٰهِ وَبِحَمْدِهٖ سُبْحٰنَ اللّٰهِ الْعَظِيْمِ
৯.اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلٰی سَيِّدِنَا مُحَمَّدٍ
১০.لَا اِلٰهَ اِلَّا اَنْتَ سُبْحٰنَكَ اِنِّیْ كُنْتُ مِنَ الظَّالِمِيْنَ

১১.رَبِّ ارْحَمْهُمَا كَمَا رَبَّيَانِیْ صَغِيْرََا
১২.لَا اِلٰهَ اِلَّا اللّٰهُ مُحَمَّدࣨ رَّسُوْلُ اللّٰهِ
১৩.رَبِّ هَبْ لِيْ مِنَ الصَّالِحِيْنَ

⭕ পড়া শেষে আলহামদুলিল্লাহ্।


সূরা আল-ফাতিহা
আ'উযুবিল্লাহিমিনিনাশ শায়ত্ব-নির রজীম
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ
الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ
الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ
مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ
إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ
اهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ
صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلَا الضَّالِّينَ

(আমীন)


আয়তুল কুরসী: اَللهُ لآ إِلهَ إِلاَّ هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّوْمُ، لاَ تَأْخُذُهُ سِنَةٌ وَّلاَ نَوْمٌ، لَهُ مَا فِى السَّمَاوَاتِ وَمَا فِى الْأَرْضِ، مَنْ ذَا الَّذِىْ يَشْفَعُ عِنْدَهُ إِلاَّ بِإِذْنِهِ، يَعْلَمُ مَا بَيْنَ أَيْدِيْهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ وَلاَ يُحِيْطُوْنَ بِشَيْئٍ مِّنْ عِلْمِهِ إِلاَّ بِمَا شَآءَ، وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ، وَلاَ يَئُودُهُ حِفْظُهُمَا وَ هُوَ الْعَلِيُّ الْعَظِيْمُ-

সূরা আল ইখলাস
بسم الله الرحمن الرحيم
১। قل هو الله احد
2। الله ا الصمد
৩। لم بلد • ولم يو لد
৪। و لم يكن له كفو ا احد

we must respect our elder persons and love our younger one.....Al Hadis.

সূরা আছর

بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ

وَالْعَصْرِ

إِنَّ الْإِنسَانَ لَفِي خُسْرٍ

إِلَّا الَّذِينَ آمَنُوا وَعَمِلُوا الصَّالِحَاتِ وَتَوَاصَوْا بِالْحَقِّ وَتَوَاصَوْا بِالصَّبْرِ....
of Islam
🌹দাওয়াত ও তাবলীগের সংক্ষিপ্ত ছয় সিফাতের আলোচনা ।
--------------------------------------
রাসূল(সা)এর ছোহবতে থাকিয়া
সাহাবায়ে কেরাম(রাঃ) গণ বহু গুণে
গুণান্নিত হইয়াছিলেন । মেহনত করিয়া
সেই গুণগুলি হইতে কিচ্ছু গুণ
অর্জন করিতে পারিলে দ্বীনের উপর
চলা অতি সহজ । গুণগুলি হইলো
(১) কালেমা (২) নামাজ।(৩) এলেম
জিকির (৪) একরামূল মুসলিমিন
(৫) সহি নিয়ত (৬) দাওয়াত ও তাবলীগ ।
🌹(১) কালেমা- লা-ইলাহা ইল্লাল্লালাহু
মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ ।
অর্থ- আল্লাহ ছাড়া কোন মা'বুদ নাই
,হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর প্ররিত রাসূল ।
♦️কালেমার উদ্দেশ্যঃ(১) আমরা দুই চোখে যাহা কিছু দেখি বা
না দেখি আল্লাহ ছাড়া সবই মাখলুক ।
মাখলুফ।কিছুই করিতে পারে না আল্লাহপাকের হুকুম ছাড়া ।
আল্লাহ সবকিছু করিতে পারেন
সমস্ত মঅখলুক ছাড়া ।
(২) কোন তরিকায় কোন শান্তি
নাই । একমাত্র রাসূল(সা)এর তরিকা
পালনের মধ্যেই দুনিয়া ও আখেরাতের
শান্তি ও কামিয়াবি
♦️কালেমার লাভঃ যে ব্যক্তি
এই কালেমা একিন ও এখলাসের সাথে একবার পাঠ করিবে আল্লাহপাক তাহার পিছনের জীবনের. সমস্ত গুণাহ মাফ করিয়া
দিবেন। যে ব্যক্তি প্রতিদিন একশত
বার করিয়া এই কালেমা পাঠ করিবে
,আল্লাহপাক হাশরের ময়দানে তাহার
চেহারা পূর্ণিমার চাঁদের মত উজ্জল
করিয়া উঠাইবেন ।
♦️হাসিল করিবার তরিকাঃএই কালেমা আমি নিজেও বেশী
বেশী পাঠ করি এবং উহার লাভ ও ফজিলত জানাইয়া অপর ভাইকে
দাওয়াত দেই ও দোয়া করি ।
🌹(২) নামাজের উদ্দেশ্য ঃ- রাসূল(সা)যেভাবে নামাজ.পড়িয়াছেন এবং তাহার সাহাবাদের যেভাবে নামাজ শিক্ষা দিয়াছেন মেহনত করিয়া অণুরুপভাবে নামাজ
পড়ার যোগ্যতা অর্জন করা ।
♦️নামাজের ফজিলতঃ যে ব্যক্তি সময়মত গুরুত্ব সহকারে পাঁচ
ওয়াকত নামাজ আদায় করিবে
আল্লাহপাক তাহাকে নিজ জিম্মায়
জান্নাত দান করিবেন এবং আল্লাহপাক তাহাকে পাঁচটি
পুরস্কার দান করিবেন ।
(১) তাহার রিজিকের পেরেশানি
দূর করিয়া দিনেন ।
(২) তাহার কবরের আজাব হঠাইয়া
দিবেন।
(৩)হাশরের দিন তাহার আমলনামা ডান হাতে দিবেন।
(৪) পুলসিরাতের পুল বিদ্যুৎ গতিতে
পার করিয়া দিবেন
(৫) তাহাকে বিনা হিসাবে জান্নাত দান করিবেন

♦️নানাজ হাসিল করার তরিকা ঃ ফরজ নামাজ জামাতের সাথে
আদায় করি , ওয়াজিব ও সুন্নাত
নামাজের পাবন্দী করি, নফল
নামাজ বেশি বেশি পড়ি ও উমরি
কাজা থাকলে খুজিয়া খুজিয়াআদায় করার চেষ্টা করি ।
♦️এই নামাজ আমি নিজেও সঠিক
ভাবে আদায় করি এবং উহার লাভ
ও ফজিলত জানাইয়া অপর ভাইকে
দাওয়াত দেই ও দোয়া করি ।
🌹(৩) এলেম ও জিকির ঃ-
আল্লাহর কখন কোন আদেশ ও
নিষেধ তাহা সঠিকভাবে জানিয়া
রাসূল (সা)এর সুন্নাতী তরিকামত
আমল করার যোগ্যতা অর্জন
করার জন্য এলম শিক্ষা করা দরকার।
♦️এলেমের ফজিলতঃ যে ব্যক্তি এলেম শিক্ষা করার জন্য
কোন রাস্তা অবলম্বন করে আল্লাহপাক তাহার বেহেশতের
রাস্তা সহজ করিয়া দেন । গর্তের
পিপিলীকা হইতে শুরু করিয়া সমুদ্রের মাছও তাদের জন্য দোওয়া ও মাগফেরাত কামনা করিতে থাকে ।
♦এলেম দুই প্রকারঃ-(১)ফাজায়েলে
এলেম (২) মাছায়েলে এলেম ।
ফাজায়েলে এলেম আমি তালিমের
হালকায় বসে শিখি এবং মাছায়েলে
এলেম আমি হক্কানী ওলামায়ে কেরামের নিকট হইতে শিক্ষা করি ।
♦️হাসিল করার তরিকাঃ এলেম আমি নিজেও বেশি বেশি
করে শিক্ষা করি এবং উহার লাভ ও ফজিলত জানাইয়া অপর ভাইকে
দাওয়াত দেই ও দোওয়া করি ।
🌹️জিকিরঃ
উদ্দশ্য ঃ জিকির হইলো
হর হালতে আল্লাহপাকের ধ্যান ও
খেয়াল অন্তরে পয়দা করা ।
যাহার দিলে আল্লাহর জিকির
আছে তাহার দিল জিন্দা । পক্ষান্তরে
যাহার দিলে আল্লাহর জিকির নাই
তাহার দিল মুর্দা সমতুল্য ।
সর্বশ্রষ্ঠ জিকির হইলো কালেমা
লা~ইলাহা ইল্লাল্লাহু আর উত্তম
জিকির হইলো কুরআন তেলাওয়াত
করা । তাহাছাড়া সকাল ও বিকালে
তিন তাসবীহ আদায় করা ও
মাসনুন দোওয়াগুলির মাধ্যমে
বিভিন্ন আমলগুলি শেষ করা ।
♦হাসিল করার তরিকাঃ জিকির আমি নিজেও বেশী বেশী
করে করি এবং জিকিরের লাভ
ও ফজিলত জানাইয়া অপর
ভাইকে দাওয়াত দেই ও দোওয়া করি ।
🌹(৪)️একরামূল মুসলিমিনঃ মুসলমান
ভাইয়ের কিম্মত বুঝিয়া কদর করা
ও সমস্ত মাখলুকের প্রতি এহসান করা। যদি কোন ব্যক্তি কোন মুসলমান ভাইয়ের উপকার করার জন্য বাহির হইয়া চেষ্টা করে,তাহলে
আল্লাহপাক দশ বছরের ইত্তেকাফ
করার চাইতেও উত্তম ছওয়াব দান
করিবেন। যদি কোন মুসলমান ভাই
অন্য কোন মুসলমান ভাইয়ের একটি
হাজত পুরা করে।আল্লাহপাক তাহার
তিয়াত্তরটি হাজত কুরা করিয়া দিবেন, একটি দুনিয়াতে ও বাহাত্তরটি
আখেরাতে ।
♦️হাসিল।করার তরিকাঃ
আমরা আলেমদের তাজিম করি,
বড়দের শ্রদ্ধা করি এবং ছোট'দেরকে
স্নেহ করি । কেননা হুজুর (সা)বলেছেন যাহার মধ্যে এই
তিন ধরনের একরাম নাই সে
আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়।
🌹️সহি নিয়তঃ আমরা যে কোন কাজ করিব শুধু আল্লাহকে রাজি ও খুশি করার নিয়তে করিব । আল্লাহকে রাজি ও খুশি করার নিয়তে সামান্য পরিমাণ দান করিলেও আল্লহপাক উহার ছওয়াব বাড়াইতে বাড়াইতে
পাহাড় পরিমাণ করিয়া দেন ।
পক্ষান্তরে নিয়ত সহি না থাকিলে পাহাড় পরিমাণ সোনা-চান্দি
দান করিলেও আল্লাহপাক সরিষার
দানা পরিমাণ সওয়াবও দিবেন না।
♦️কাজেই আমি নিজেও এই সহি
নিয়ত শিক্ষা করি এবং উহার লাভ ও ফজিলত জানাইয়া অপর ভাইকে
দাওয়াত দেই ও দোওয়া করি ।

♦️দাওয়াত ও তাবলীগ ঃ
আল্লাহর দেওয়া জান মাল ও সময়
লইয়া আল্লাহর রাস্তায় বাহির হইয়া
জান, মাল ও সময়ের সঠিক
ব্যবহার শিক্ষা করা । এই রাস্তায়
বাহির হইয়া নিজের প্রয়োজনের
জন্য এক টাকা খরচ করিলে আল্লাহপাক তাহাকে সাত লক্ষ
টাকা সদকা করার সওয়াব দান
করেন এবং একটি আমল করিলে
আল্লাহপাক তাহাকে উনপন্চাশ
কোটি গুণ আমলের সওয়াব
দান করেন । এক ওয়াক্ত নামাজ পড়িলে আল্লাহপাক উনপন্চাশ কোটি ওয়াক্ত নামাজের ছওয়াব।দান করেন । আল্লাহর রাস্তার
এক সকাল অথবা এক বিকাল
দুনিয়া ও দুনিয়ার মধ্যে যাহা
কিছু আছে তার চাইতেও উত্তম ।
আল্লাহর রাস্তার ধূলা বালি ও জাহান্নামের ধূয়া কখনও একত্রিত
হইবে না ।
♦️হাসিল করার তরিকাঃ
এই কাজ শিখিতে হইলে একাধারে
তিন চিল্লা বা চার মাস সময় লাগাইতে
হয় এবং পাঁচ কাজের
সাথে লাগিয়া থাকিতে হয় ।
পাঁঢ কাজ হইলো।- (১)প্রতিদিন মাশোয়ারা।
(২)প্রতিদিন দুইটা তালিম । আধা ঘন্টা মসজিদে ও আধা ঘন্টা
নিজ বাড়ীতে ।
(৩)প্রতিদিন আড়াই ষন্টা দাওয়াতের
মেহনত ।
}৪) সপ্তাহে দুইটা গাস্ত- প্রথমটি নিজ মহল্লায় ও অন্যটি অপর মহল্লায় ।
(৫) প্রতি মাসে তিন দিন এবং প্রতি
বছর চল্লিশ দিন আল্লাহর রাস্তায়
বাহির হইতে হয় ।
আল্লাহপাক আমাদের সকলকেই
কবুল করেন ।


সূরা : আল মূলক প্রতি রাতে পড়লে কবরের আযাব হবেনা-----আল হাদিস ।
সূরা : আল মূলক ( আরবি উচ্চারণসহ বাংলা অনুবাদ)
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
পরম করুণাময় অতি দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।
تَبَارَكَ الَّذِي بِيَدِهِ الْمُلْكُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
(১)

অর্থ: বরকতময় তিনি যার হাতে সর্বময় কর্তৃত। আর তিনি সব কিছুর ওপর সর্বশক্তিমান।

الَّذِي خَلَقَ الْمَوْتَ وَالْحَيَاةَ لِيَبْلُوَكُمْ أَيُّكُمْ أَحْسَنُ عَمَلًا وَهُوَ الْعَزِيزُ الْغَفُورُ
(২)

অর্থ: যিনি মৃত্যু ও জীবন সৃষ্টি করেছেন যাতে তিনি তোমাদেরকে পরীক্ষা করতে পারেন যে, কে তোমাদের মধ্যে আমলের দিক থেকে উত্তম। আর তিনি মহাপরাক্রমশালী, অতিশয় ক্ষমাশীল।

الَّذِي خَلَقَ سَبْعَ سَمَاوَاتٍ طِبَاقًا مَا تَرَى فِي خَلْقِ الرَّحْمَنِ مِنْ تَفَاوُتٍ فَارْجِعِ الْبَصَرَ هَلْ تَرَى مِنْ فُطُورٍ
(৩)

অর্থ: যিনি সাত আসমান স্তরে স্তরে সৃষ্টি করেছেন। পরম করুণাময়ের সৃষ্টিতে তুমি কোনো অসামঞ্জস্য দেখতে পাবে না। তুমি আবার দৃষ্টি ফিরাও, কোনো ত্রুটি দেখতে পাও কি?

ثُمَّ ارْجِعِ الْبَصَرَ كَرَّتَيْنِ يَنْقَلِبْ إِلَيْكَ الْبَصَرُ خَاسِئًا وَهُوَ حَسِيرٌ
(৪)

অর্থ: অতঃপর তুমি দৃষ্টি ফিরাও একের পর এক, সেই দৃষ্টি অবনমিত ও ক্লান্ত হয়ে তোমার দিকে ফিরে আসবে।

وَلَقَدْ زَيَّنَّا السَّمَاءَ الدُّنْيَا بِمَصَابِيحَ وَجَعَلْنَاهَا رُجُومًا لِلشَّيَاطِينِ وَأَعْتَدْنَا لَهُمْ عَذَابَ السَّعِيرِ
(৫)

অর্থ: আমি নিকটবর্তী আসমানকে প্রদীপপঞ্জু দ্বারা সুশোভিত করেছি এবং সেগুলোকে শয়তানদের প্রতি নিক্ষেপের বস্তু বানিয়েছি। আর তাদের জন্য প্রস্তুত করে রেখেছি জ্বলন্ত আগুনের আজাব।

وَلِلَّذِينَ كَفَرُوا بِرَبِّهِمْ عَذَابُ جَهَنَّمَ وَبِئْسَ الْمَصِيرُ
(৬)

অর্থ: আর যারা তাদের রবকে অস্বীকার করে, তাদের জন্য রয়েছে জাহান্নামের আজাব। আর কতইনা নিকৃষ্ট সেই প্রত্যাবর্তনস্থল!

إِذَا أُلْقُوا فِيهَا سَمِعُوا لَهَا شَهِيقًا وَهِيَ تَفُورُ
(৭)
অর্থ: যখন তাদেরকে তাতে নিক্ষেপ করা হবে, তখন তারা তার বিকট শব্দ শুনতে পাবে। আর তা উথলিয়ে উঠবে।

تَكَادُ تَمَيَّزُ مِنَ الْغَيْظِ كُلَّمَا أُلْقِيَ فِيهَا فَوْجٌ سَأَلَهُمْ خَزَنَتُهَا أَلَمْ يَأْتِكُمْ نَذِيرٌ
(৮)
অর্থ: ক্রোধে তা ছিন্ন ভিন্ন হবার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোনো দলকে নিক্ষেপ করা হবে, তখন তার প্রহরীরা তাদেরকে জিজ্ঞাসা করবে, ‘তোমাদের নিকট কি কোনো সতর্ককারী আসেনি’?

قَالُوا بَلَى قَدْ جَاءَنَا نَذِيرٌ فَكَذَّبْنَا وَقُلْنَا مَا نَزَّلَ اللَّهُ مِنْ شَيْءٍ إِنْ أَنْتُمْ إِلَّا فِي ضَلَالٍ كَبِيرٍ
(৯)

অর্থ: তারা বলবে, ‘হ্যা, আমাদের নিকট সতর্ককারী এসেছিল। তখন আমরা (তাদেরকে) মিথ্যাবাদী আখ্যায়িত করেছিলাম এবং বলেছিলাম, ‘আল্লাহ কিছুই নাজিল করেননি। তোমরা তো ঘোর বিভ্রান্তিতে রয়েছ’।

وَقَالُوا لَوْ كُنَّا نَسْمَعُ أَوْ نَعْقِلُ مَا كُنَّا فِي أَصْحَابِ السَّعِيرِ
(১০)

অর্থ: আর তারা বলবে, ‘যদি আমরা শুনতাম অথবা বুঝতাম, তাহলে আমরা জ্বলন্ত আগুনের অধিবাসীদের মধ্যে থাকতাম না’।

فَاعْتَرَفُوا بِذَنْبِهِمْ فَسُحْقًا لِأَصْحَابِ السَّعِيرِ
(১১)

অর্থ: অতঃপর তারা তাদের অপরাধ স্বীকার করবে। অতএব, ধ্বংস জ্বলন্ত আগুনের অধিবাসীদের জন্য।

إِنَّ الَّذِينَ يَخْشَوْنَ رَبَّهُمْ بِالْغَيْبِ لَهُمْ مَغْفِرَةٌ وَأَجْرٌ كَبِيرٌ
(১২)

অর্থ: নিশ্চয় যারা তাদের রবকে না দেখেই ভয় করে তাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও বড় প্রতিদান।

وَرُّوا قَوْلَكُمْ أَوِ اجْهَرُوا بِهِ إِنَّهُ عَلِيمٌ بِذَاتِ الصُّدُورِ
(১৩)

অর্থ: আর তোমরা তোমাদের কথা গোপন কর অথবা তা প্রকাশ কর, নিশ্চয় তিনি অন্তরসমূহে যা আছে সে বিষয়ে সম্যক অবগত।

أَلَا يَعْلَمُ مَنْ خَلَقَ وَهُوَ اللَّطِيفُ الْخَبِيرُ
(১৪)
অর্থ: যিনি সৃষ্টি করেছেন, তিনি কি জানেন না? অথচ তিনি অতি সূক্ষদর্শী, পূর্ণ অবহিত।

هُوَ الَّذِي جَعَلَ لَكُمُ الْأَرْضَ ذَلُولًا فَامْشُوا فِي مَنَاكِبِهَا وَكُلُوا مِنْ رِزْقِهِ وَإِلَيْهِ النُّشُورُ
(১৫)

অর্থ: তিনিই তো তোমাদের জন্য জামিনকে সুগম করে দিয়েছেন, কাজেই তোমরা এর পথে-প্রান্তরে বিচরণ কর এবং তাঁর রিজিক থেকে তোমরা আহার কর। আর তাঁর নিকটই পুনরুত্থান।

أَأَمِنْتُمْ مَنْ فِي السَّمَاءِ أَنْ يَخْسِفَ بِكُمُ الْأَرْضَ فَإِذَا هِيَ تَمُورُ
(১৬)
যিনি আসমানে আছেন, তিনি তোমাদের সহ জমিন ধসিয়ে দেয়া থেকে কি তোমরা নিরাপদ হয়ে গেছ, অতঃপর আকস্মিকভাবে তা থর থর করে কাঁপতে থাকবে

أَمْ أَمِنْتُمْ مَنْ فِي السَّمَاءِ أَنْ يُرْسِلَ عَلَيْكُمْ حَاصِبًا فَسَتَعْلَمُونَ كَيْفَ نَذِيرِ
(১৭)
অর্থ: যিনি আসমানে আছেন, তিনি তোমাদের ওপর পাথর নিক্ষেপকারী ঝড়ো হাওয়া পাঠানো থেকে তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ, তখন তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী?

وَلَقَدْ كَذَّبَ الَّذِينَ مِنْ قَبْلِهِمْ فَكَيْفَ كَانَ نَكِيرِ
(১৮)

অর্থ: আর অবশ্যই তাদের পূর্ববর্তীরাও অস্বীকার করেছিল। ফলে কেমন ছিল আমার প্রত্যাখ্যান (এর শাস্তি)?

أَوَلَمْ يَرَوْا إِلَى الطَّيْرِ فَوْقَهُمْ صَافَّاتٍ وَيَقْبِضْنَ مَا يُمْسِكُهُنَّ إِلَّا الرَّحْمَنُ إِنَّهُ بِكُلِّ شَيْءٍ بَصِيرٌ
(১৯)

অর্থ: তারা কি লক্ষ্য করেনি তাদের উপরস্থ পাখিদের প্রতি, যারা ডানা বিস্তার করে ও গুটিয়ে নেয়? পরম করুণাময় ছাড়া অন্য কেউ এদেরকে স্থির রাখে না। নিশ্চয় তিনি সব কিছুর সম্যক দ্রষ্টা।

أَمَّنْ هَذَا الَّذِي هُوَ جُنْدٌ لَكُمْ يَنْصُرُكُمْ مِنْ دُونِ الرَّحْمَنِ إِنِ الْكَافِرُونَ إِلَّا فِي غُرُورٍ
(২০)
অর্থ: পরম করুণাময় ছাড়া তোমাদের কি আর কোনো সৈন্য আছে, যারা তোমাদেরকে সাহায্য করবে? কাফিররা শুধু তো ধোঁকায় নিপতিত।

أَمَّنْ هَذَا الَّذِي يَرْزُقُكُمْ إِنْ أَمْسَكَ رِزْقَهُ بَلْ لَجُّوا فِي عُتُوٍّ وَنُفُورٍ
(২১)
অর্থ: অথবা এমন কে আছে, যে তোমাদেরকে রিজিক দান করবে যদি আল্লাহ তাঁর রিজিক বন্ধ করে দেন? বরং তারা অহমিকা ও অনীহায় নিমজ্জিত হয়ে আছে।

أَفَمَنْ يَمْشِي مُكِبًّا عَلَى وَجْهِهِ أَهْدَى أَمَّنْ يَمْشِي سَوِيًّا عَلَى صِرَاطٍ مُسْتَقِيمٍ
(২২)

অর্থ: যে ব্যক্তি উপুড় হয়ে মুখের ওপর ভর দিয়ে চলে সে কি অধিক হেদায়াতপ্রাপ্ত নাকি সেই ব্যক্তি যে সোজা হয়ে সরল পথে চলে?

قُلْ هُوَ الَّذِي أَنْشَأَكُمْ وَجَعَلَ لَكُمُ السَّمْعَ وَالْأَبْصَارَ وَالْأَفْئِدَةَ قَلِيلًا مَا تَشْكُرُونَ
(২৩)
অর্থ: বলো, ‘তিনিই তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন এবং তোমাদের জন্য শ্রবণ ও দৃষ্টিশক্তি এবং অন্তকরণসমূহ দিয়েছেন। তোমরা খুব অল্পই শোকর কর’।

قُلْ هُوَ الَّذِي ذَرَأَكُمْ فِي الْأَرْضِ وَإِلَيْهِ تُحْشَرُونَ
(২৪)
অর্থ: বলো, ‘তিনিই তোমাদেরকে জমিনে সৃষ্টি করেছেন এবং তাঁর কাছেই তোমাদেরকে সমবেত করা হবে’।

وَيَقُولُونَ مَتَى هَذَا الْوَعْدُ إِنْ كُنْتُمْ صَادِقِينَ
(২৫)
অর্থ: আর তারা বলে, ‘সে ওয়াদা কখন বাস্তবায়িত হবে, যদি তোমরা সত্যবাদী হও’।

قُلْ إِنَّمَا الْعِلْمُ عِنْدَ اللَّهِ وَإِنَّمَا أَنَا نَذِيرٌ مُبِينٌ
(২৬)
অর্থ: বলো, ‘এ বিষয়ের জ্ঞান আল্লাহরই নিকট। আর আমি তো স্পষ্ট সতর্ককারী মাত্র’

فَلَمَّا رَأَوْهُ زُلْفَةً سِيئَتْ وُجُوهُ الَّذِينَ كَفَرُوا وَقِيلَ هَذَا الَّذِي كُنْتُمْ بِهِ تَدَّعُونَ
(২৭)

অর্থ: অতঃপর তারা যখন তা আসন্ন দেখতে পাবে, তখন কাফিরদের চেহারা মলিন হয়ে যাবে এবং বলা হবে, ‘এটাই হলো তা, যা তোমরা দাবী করছিলে’।

قُلْ أَرَأَيْتُمْ إِنْ أَهْلَكَنِيَ اللَّهُ وَمَنْ مَعِيَ أَوْ رَحِمَنَا فَمَنْ يُجِيرُ الْكَافِرِينَ مِنْ عَذَابٍ أَلِيمٍ
(২৮)

অর্থ: বলো, ‘তোমরা ভেবে দেখেছ কি’? যদি আল্লাহ আমাকে এবং আমার সঙ্গে যারা আছে, তাদেরকে ধ্বংস করে দেন অথবা আমাদের প্রতি দয়া করেন, তাহলে কাফিরদেরকে যন্ত্রণাদায়ক আজাব থেকে কে রক্ষা করবে’?

لْ هُوَ الرَّحْمَنُ آمَنَّا بِهِ وَعَلَيْهِ تَوَكَّلْنَا فَسَتَعْلَمُونَ مَنْ هُوَ فِي ضَلَالٍ مُبِينٍ
(২৯)

অর্থ: বলো, ‘তিনিই পরম করুণাময়। আমরা তাঁর প্রতি ঈমান এনেছি এবং তাঁর ওপর তাওয়াক্কুল করেছি। কাজেই তোমরা অচিরেই জানতে পারবে কে স্পষ্ট বিভ্রান্তিতে রয়েছে’?

قُلْ أَرَأَيْتُمْ إِنْ أَصْبَحَ مَاؤُكُمْ غَوْرًا فَمَنْ يَأْتِيكُمْ بِمَاءٍ مَعِينٍ
(৩০)

অর্থ: বলো, ‘তোমরা ভেবে দেখেছ কি, যদি তোমাদের পানি ভূগর্ভে চলে যায়, তাহলে কে তোমাদেরকে বহমান পানি এনে দিবে’?

Tomra Namaj kayem karo abong Jakat Adaye Karo.....Al Quran.

I am a Muslim and only Muslims will go to Jannat. Because only Islam is accepted by Allah ).
-




SAW








-
১. Five pillars of Islam are Iman Namaj Jakat Siam and Hajj
২. اللهم اجرني من النار
৩.“সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম”(صلى الله عليه وسلم)
৪.(لا هول ولا قوه الا بالله)
৫.(لأ إله إلا أنت سبحانك إني كنت من الظالمين)



(Salat is the key of Heaven)
(Parda is faroj for both man and woman)
Allah give us Jannatul Ferdaus.....Amin
Jajallahu Anna Mohammadan Mahua Ahluhu.
Allah Increase My Islamic Knowledge
Allahumma Ajirni Minan nar.
Allahumma inni Asalukal Jannata oa Aujubika Minan Nar.
Ya Haiu Ya Kaium Birohmatika Astagis.

❤ 💛 ❤

সূরা কাওসার -

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ
(আরবি উচ্চারণ)-
(১) إِنَّا أَعْطَيْنَاكَ الْكَوْثَرَ

(২) فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ

(৩)إِنَّ شَانِئَكَ هُوَ الْأَبْتَرُ

আত্তাহিয়্যাতু ★ পড়বেন। নিচে আত্তাহিয়্যাতু দেওয়া হলোঃ

اَلتَّحِيَّاتُ ِللهِ وَالصَّلَوَاتُ وَالطَّيِّبَاتُ، السَّلاَمُ عَلَيْكَ أَيُّهَا النَّبِيُّ وَرَحْمَةُ اللهِ وَبَرَكَاتُهُ، السَّلاَمُ عَلَيْنَا وَعَلَى عِبَادِ اللهِ الصَّالِحِيْنَ، أَشْهَدُ أَنْ لاَّ إِلَهَ إِلاَّ اللهُ وَأَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُهُ وَرَسُوْلُهُ-

★তারপর দুরূদ শরীফ পড়বেন। দুরূদ শরীফ হলোঃ
"
দরূদ :
اَللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ وَّعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ كَمَا صَلَّيْتَ عَلَى إِبْرَاهِيْمَ وَعَلَى آلِ إِبْرَاهِيْمَ إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَّجِيْدٌ- اَللَّهُمَّ بَارِكْ عَلَى مُحَمَّدٍ وَّعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ كَمَا بَارَكْتَ عَلَى إِبْرَاهِيْمَ وَعَلَى آلِ إِبْرَاهِيْمَ إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَّجِيْدٌ-

★তারপর দোয়ায়ে মাসুরা পড়বেন। দোয়ায়ে মাসুরা হলোঃ
"
দো‘আয়ে মাছূরাহ :
اَللَّهُمَّ إِنِّيْ ظَلَمْتُ نَفْسِيْ ظُلْمًا كَثِيْرًا وَّلاَ يَغْفِرُ الذُّنُوْبَ إِلاَّ أَنْتَ، فَاغْفِرْ لِيْ مَغْفِرَةً مِّنْ عِنْدَكَ وَارْحَمْنِيْ إِنَّكَ أَنْتَ الْغَفُوْرُ الرَّحِيْمُ-

Five pillars of Islam are Iman Namaj Jakat Siam and Hajj.....Al Hadis
Parda is faroj for both man and Woman
Salat is the key of Heaven
Always speak the truth
Honestly is the best policy
Help the Poor by giving Jakat
All my Islamic post
Allah please give all Muslim including us Jannatul Ferdaus

আস্তে আস্তে পড়তে থাকেন
১.সুবাহানআল্লাহ
২.আলহামদুলিল্লাহ
৩.লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
৪.আল্লাহু আকবর
৫.আস্তাগফিরুল্লাহ
৬. সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আযীম
৭. লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ
৮. আল্লাহুমাগফিরলি
৯. আল্লাহুম্মা আজিরনি মিনান্নার
১০. ইয়া হাইয়ু ইয়া কাইয়ুম বিরাহমাতিকা আসতাগিস
১১.জাযাল্লাহু আন্না মুহাম্মাদান মা হুয়া আহলুহু
১২. আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল আফিয়া
১৩. আস্তাগফিরুল্লাহ ইন্নাল্লাহা গাফুরুর রাহিম
১৪.লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জোয়ালিমিন
১৫. ইয়া হালালাল মুশকিলাত
১৬.আলহামদুলিল্লাহ আলা কুল্লি হাল
১৭.ইয়া আরহামার রাহিমীন
১৮.ইয়্যা কানাহ'বুদু ওয়া ইয়্যা কানাসতাঈন
১৯. আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা হুসনাল খ তিমাহ
২০. আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা হুব্বাক
২১. আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল জান্নাতা ওয়া আ'উযু বিকা মিনান্নার
২২.আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল হুদা ওয়াস সাদাত আস সাবুর
২৩. লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু আহাদান ছমাদান লাম ইয়ালিদ ওয়ালাম ইউলাদ ওয়ালাম ইয়া কুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ
২৪. লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির
২৫. ওয়াল্লাজিনা ইয়াকুলুনা রাব্বানা হাবলানা মিন আযওয়াজিনা ওয়া জুররিয়্যাতিনা কুররাতা আই নিউ ওয়াজ আলনা লিল মুত্তাকীনা ইমামা
২৬.ইয়া ওয়াদুদু
২৭. রাব্বি হাবলি মিনাস সলিহিন
২৮.ইন্নামা আশকু বাছহি অ হুজনি ইলাল্লাহ
২৯. ইন্নাল্লাহা মাআ সবেরীন
৩০.হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি'মাল ওয়াকিল
৩১. ইয়া রাব্বিগ ফিরলি
৩২ রববির হামহুমা কামা রববা ইয়ানি সগিরা
৩২.আস্তাগফিরুল্লাহ হাল্লাজি লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়ুল কাইয়ুম ওয়া আতুবু ইলাইহি লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়িল আজিম
◆পড়া শেষে আলহামদুলিল্লাহ..! 🖤

সূরা আল কাফিরুন বাংলা উচ্চারণ অর্থ

بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।

قُلْ يَا أَيُّهَا الْكَافِرُونَ

বলুন, ‘হে কাফিররা!
لَا أَعْبُدُ مَا تَعْبُدُونَ

আমি তার ‘ইবাদাত করি না যার ‘ইবাদাত তোমরা কর।
وَلَا أَنتُمْ عَابِدُونَ مَا أَعْبُدُ

এবং তোমরাও তাঁর ‘ইবাদাতকারী নও যাঁর ‘ইবাদাত আমি করি।
وَلَا أَنَا عَابِدٌ مَّا عَبَدتُّمْ

এবং আমি ‘ইবাদাতকারী নই তার যার ‘ইবাদাত তোমরা করে আসছ।
وَلَا أَنتُمْ عَابِدُونَ مَا أَعْبُدُ

তোমরা এবাদতকারী নও, যার এবাদত আমি করি।
لَكُمْ دِينُكُمْ وَلِيَ دِينِ

তোমাদের কর্ম ও কর্মফল তোমাদের জন্যে এবং আমার কর্ম ও কর্মফল আমার জন্যে।

সূরা আল মাউন (আরবি অর্থ ও বাংলা উচ্চারণ)

بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।

أَرَأَيْتَ الَّذِي يُكَذِّبُ بِالدِّينِ (১)

অর্থঃ আপনি কি দেখেছেন তাকে, যে বিচারদিবসকে মিথ্যা বলে?


فَذَلِكَ الَّذِي يَدُعُّ الْيَتِيمَ (২)

অর্থঃ সে সেই ব্যক্তি, যে এতীমকে গলা ধাক্কা দেয়

وَلَا يَحُضُّ عَلَى طَعَامِ الْمِسْكِينِ (৩)

অর্থঃ এবং মিসকীনকে অন্ন দিতে উৎসাহিত করে না।
فَوَيْلٌ لِّلْمُصَلِّينَ (৪)

অর্থঃ অতএব দুর্ভোগ সেসব নামাযীর।
الَّذِينَ هُمْ عَن صَلَاتِهِمْ سَاهُونَ (৫)

অর্থঃ যারা তাদের নামায সম্বন্ধে বে-খবর।

الَّذِينَ هُمْ يُرَاؤُونَ (৬)

অর্থঃ যারা তা লোক-দেখানোর জন্য করে।


وَيَمْنَعُونَ الْمَاعُونَ (৭)

অর্থঃ এবং নিত্য ব্যবহার্য্য বস্তু অন্যকে দেয় না

সুরা হুমাযাহ (বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদ )

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ
বিসমিল্লা-হির রাহমা-নির রাহিম
পরম করুণাময় অতি দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি

وَيْلٌ لِكُلِّ هُمَزَةٍ لُمَزَةٍ (١)
1. অইলুল্লি কুল্লি হুমাযা-তি ল্লুমাযাতি।
প্রত্যেক পশ্চাতে ও সম্মুখে পরনিন্দাকারীর দুর্ভোগ,
الَّذِي جَمَعَ مَالا وَعَدَّدَهُ (٢)
2. নিল্লাযী জ্বামা’আ মা-লাওঁ অ’আদ্দাদাহূ।
যে অর্থ সঞ্চিত করে ও গণনা করে
يَحْسَبُ أَنَّ مَالَهُ أَخْلَدَهُ (٣)
3. ইয়াহসাবু আন্না মা- লাহূ-- আখলাদাহ।
সে মনে করে যে, তার অর্থ চিরকাল তার সাথে থাকবে!
كَلا لَيُنْبَذَنَّ فِي الْحُطَمَةِ (٤)
4. কাল্লা-লাইয়ুমবাযান্না ফিল হুত্বোয়ামাহ।
কখনও না, সে অবশ্যই নিক্ষিপ্ত হবে পিষ্টকারীর মধ্যে।
وَمَا أَدْرَاكَ مَا الْحُطَمَةُ (٥)
5. অমা-আদর-কা মাল হুত্বোয়ামাহ।
আপনি কি জানেন, পিষ্টকারী কি?
نَارُ اللَّهِ الْمُوقَدَةُ (٦)
6. না-রুল্লা-হিল মূক্বদাতু।
এটা আল্লাহর প্রজ্জ্বলিত অগ্নি,
الَّتِي تَطَّلِعُ عَلَى الأفْئِدَةِ (٧)
7. ল্লাতী তাত্ত্বোয়ালিউ'’ ‘আলাল আফয়িদাহ
যা হৃদয় পর্যন্ত পৌছবে।
إِنَّهَا عَلَيْهِمْ مُؤْصَدَةٌ (٨)
8. ইন্নাহা- ‘আলাইহিম মু’ছোয়াদাতুন।
এতে তাদেরকে বেঁধে দেয়া হবে,
فِي عَمَدٍ مُمَدَّدَةٍ (٩)
9. ফী ‘আমাদিম মুমাদ্দাহ্ ।
লম্বা লম্বা খুঁটিতে।

সূরা আত তাকাসূর ( বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ)

بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ

উচ্চারণ : বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
অর্থঃ করুণাময় অতি দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।

(1
أَلْهَاكُمُ التَّكَاثُرُ

অর্থঃ প্রাচুর্যের লালসা তোমাদেরকে গাফেল রাখে,


(2
حَتَّى زُرْتُمُ الْمَقَابِرَ

অর্থঃ এমনকি, তোমরা কবরস্থানে পৌছে যাও।

(3
كَلَّا سَوْفَ تَعْلَمُونَ

অর্থঃ এটা কখনও উচিত নয়। তোমরা সত্ত্বরই জেনে নেবে।

(4
ثُمَّ كَلَّا سَوْفَ تَعْلَمُونَ

অর্থঃ অতঃপর এটা কখনও উচিত নয়। তোমরা সত্ত্বরই জেনে নেবে।

(5
كَلَّا لَوْ تَعْلَمُونَ عِلْمَ الْيَقِينِ

অর্থঃ কখনই নয়; যদি তোমরা নিশ্চিত জানতে।

(6
لَتَرَوُنَّ الْجَحِيمَ

অর্থঃ তোমরা অবশ্যই জাহান্নাম দেখবে,
(7

ثُمَّ لَتَرَوُنَّهَا عَيْنَ الْيَقِينِ

অর্থঃ অতঃপর তোমরা তা অবশ্যই দেখবে দিব্য প্রত্যয়ে,

(8
ثُمَّ لَتُسْأَلُنَّ يَوْمَئِذٍ عَنِ النَّعِيمِ

অর্থঃ এরপর অবশ্যই সেদিন তোমরা নেয়ামত সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে।

সূরা ক্বারিয়া (বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদ)

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ

উচ্চারণ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

অনুবাদ পরম করুণাময় অতি দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।

الْقَارِعَةُ

উচ্চারণ : আল্ক্ব-রি‘আতু

অনুবাদ : মহাভীতিপ্রদ শব্দ।

مَا الْقَارِعَةُ

উচ্চারণ : মাল্ক্ব-রি‘আহ্।

অনুবাদ : মহাভীতিপ্রদ শব্দ কি?

وَمَا أَدْرَاكَ مَا الْقَارِعَةُ

উচ্চারণ : অমা য় আদ্র-কা মাল্ক্ব-রি‘আহ্।

অনুবাদ : তোমাকে কিসে জানাবে মহা ভীতিপ্রদ শব্দ কি?

يَوْمَ يَكُونُ النَّاسُ كَالْفَرَاشِ الْمَبْثُوثِ

উচ্চারণ :ইয়াওমা ইয়াকূনুন্না-সু কাল্ফার শিল্ মাব্ছূছি।

অনুবাদ : যেদিন মানুষ হবে বিক্ষিপ্ত পতঙ্গের মত,

وَتَكُونُ الْجِبَالُ كَالْعِهْنِ الْمَنْفُوشِ

উচ্চারণ : অতাকূনুল্ জ্বিবা-লু কাল্ ই’হ্নিল্ মান্ফূশ্।

অনুবাদ : আর পর্বতরাজি হবে ধুনা রঙিন পশমের মত।

فَأَمَّا مَنْ ثَقُلَتْ مَوَازِينُهُ

উচ্চারণ : ফাআম্মা-মান্ ছাকুলাত্ মাওয়া-যীনুহূ।

অনুবাদ : অতঃপর যার পাল্লা ভারী হবে,

فَهُوَ فِي عِيشَةٍ رَاضِيَةٍ

উচ্চারণ : ফাহুওয়া ফী ঈ’শার্তি রা-দ্বিয়াহ্

অনুবাদ : সে থাকবে সন্তোষজনক জীবনে;

وَأَمَّا مَنْ خَفَّتْ مَوَازِينُهُ

উচ্চারণ : অআম্মা- মান্ খাফ্ফাত্ মাওয়া-যীনুহূ।

অনুবাদ : আর যার পাল্লা হালকা হবে,

فَأُمُّهُ هَاوِيَةٌ

উচ্চারণ : ফাউম্মুহূ হা-ওয়িয়াহ্।

অনুবাদ : তার আবাস হবে হাবিয়া।

وَمَا أَدْرَاكَ مَا هِيَهْ

উচ্চারণ : অমা য় আদ্রা-কা মা-হিয়াহ্

অনুবাদ : আর তোমাকে কিসে জানাবে হাবিয়া কি?

نَارٌ حَامِيَةٌ

উচ্চারণ : না-রুন্ হা-মিয়াহ্।

অনুবাদ : প্রজ্জ্বলিত অগ্নি।

সূরা আত-ত্বীন ( বাংলা অনুবাদ ও উচ্চারণ)
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
(১
وَالتِّينِ وَالزَّيْتُونِ

অর্থঃ শপথ আঞ্জীর (ডুমুর) ও যয়তুনের,
(২
وَطُورِ سِينِينَ

অর্থঃ এবং সিনাই প্রান্তরস্থ তূর পর্বতের,
(৩
وَهَذَا الْبَلَدِ الْأَمِينِ

অর্থঃ এবং এই নিরাপদ নগরীর।
(৪
لَقَدْ خَلَقْنَا الْإِنسَانَ فِي أَحْسَنِ تَقْوِيمٍ

অর্থঃ আমি সৃষ্টি করেছি মানুষকে সুন্দরতর অবয়বে।
(৫
ثُمَّ رَدَدْنَاهُ أَسْفَلَ سَافِلِينَ

Tঅর্থঃ অতঃপর তাকে ফিরিয়ে দিয়েছি নীচ থেকে নীচে।
(৬
إِلَّا الَّذِينَ آمَنُوا وَعَمِلُوا الصَّالِحَاتِ فَلَهُمْ أَجْرٌ غَيْرُ مَمْنُونٍ

অর্থঃ কিন্তু যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে ও সৎকর্ম করেছে, তাদের জন্যে রয়েছে অশেষ পুরস্কার।
(৭
فَمَا يُكَذِّبُكَ بَعْدُ بِالدِّينِ

অর্থঃ অতঃপর কেন তুমি অবিশ্বাস করছ কেয়ামতকে?
(৮
أَلَيْسَ اللَّهُ بِأَحْكَمِ الْحَاكِمِينَ

অর্থঃ আল্লাহ কি বিচারকদের মধ্যে শ্রেষ্টতম বিচারক নন?

সূরা ইনশিরাহ (বাংলা উচ্চারণ সহ অর্থ)

بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
আরবি উচ্চারণ: বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
বাংলা অনুবাদ :পরম করুণাময় অতি দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি।
أَلَمْ نَشْرَحْ لَكَ صَدْرَكَ
আরবি উচ্চারণ : আলাম্ নাশ্রাহ্ লাকা ছোয়াদ্রাকা। বাংলা অনুবাদ : আমি কি তোমার জন্য তোমার বক্ষ প্রশস্ত করিনি?
وَوَضَعْنَا عَنْكَ وِزْرَكَ
আরবি উচ্চারণ : অওয়াদ্বোয়া’না- ‘আন্কা ওয়িয্রাকা। বাংলা অনুবাদ : আর আমি নামিয়ে দিয়েছি তোমার থেকে তোমার বোঝা,
الَّذِي أَنْقَضَ ظَهْرَكَ
আরবি উচ্চারণ : আল্লাযী য় আন্ক্বাদ্বোয়া জোয়াহ্রকা। বাংলা অনুবাদ : যা তোমার পিঠ ভেঙ্গে দিচ্ছিল।
وَرَفَعْنَا لَكَ ذِكْرَكَ
আরবি উচ্চারণ : অরাফা’না-লাকা যিক্রক্।
বাংলা অনুবাদ : আর আমি তোমার (মর্যাদার) জন্য তোমার স্মরণকে সমুন্নত করেছি।
فَإِنَّ مَعَ الْعُسْرِ يُسْرًا

আরবি উচ্চারণ : ফাইন্না মা‘আল্ উ’স্রি ইয়ুস্রান্।
বাংলা অনুবাদ : সুতরাং কষ্টের সাথেই রয়েছে সুখ ।
إِنَّ مَعَ الْعُسْرِ يُسْرًا
আরবি উচ্চারণ : ইন্না মা‘আল্ উ’স্রি ইয়ুস্র-।
বাংলা অনুবাদ : নিশ্চয় কষ্টের সাথেই রয়েছে সুখ ।
فَإِذَا فَرَغْتَ فَانْصَبْ
আরবি উচ্চারণ: ফাইযা-ফারাগ্তা ফান্ছোয়াব্।
বাংলা অনুবাদ : অতএব যখনই তুমি অবসর পাবে, তখনই কঠোর ইবাদাতে রত হও।
وَإِلَى رَبِّكَ فَارْغَبْ
আরবি উচ্চারণ : অইলা-রব্বিকা র্ফাগব্।
বাংলা অনুবাদ ৯৪.৮ আর তোমার রবের প্রতি আকৃষ্ট হও।

‎BIOGRAPHY OF OUR BELOVED PROPHET MUHAMMAD ﷺ (P.B.U.H)‎
25 অক্টোবর
Here is the Biography of Prophet Muhammad (SAW).
Name : Muhammad (SAW)
Father : Abdullah
Mother : Aminah
Date of Birth : 12th Rabi Al - Awwal
Date of Death : 08 Jun 632 11 after Hijra
Age : 63 yrs
Place of Birth : Makkah
Place of Death : Madinah
Residence : Makkah then moved to Madina
Profession : Businessman , then a Prophet
Age : 63 years
Lived in Makkah : 50 years
Nabowat Age : 40 years
Lived in Madinah ; 13 years
Yrs of Preaching : 23 years
Merchant : 26 years 583–609 CE
Preacher : 23 years 609–632 CE
End of Worldly Life :
08 June 632. (11th after Hijra)
☆ A C T I O N S ☆
1) Virtue
2) Preaching
3) Jihad in Islam
☆ B E H A V I O U R ☆
1) Peace and Justice
2) Loving every body
3) Liking of Muslims
4) Philanthropic
5) Respectful of any organ (animals?)
WIVES & MARRIED PERIOD
1) Khadija bint Khuwaylid 595–619
(2) Sawda bint Zamʿa 619–632
(3) Aisha bint Abi Bakr 619–632
(4) Hafsa bint Umar 624–632
(5) Zaynab bint Khuzayma 625–627
(6) Hind bint Abi Umayya 625–632
(7) Zaynab bint Jahsh 627–632
(8) Juwayriyya bint al-Harith 628–632
(9) Ramla bint Abi Sufyan 628–632
(10) Rayhana bint Zayd 629–631
(11) Safiyya bint Huyayy 629–632
(12) Maymunah bint al-Harith 630–632
(13) Maria al-Qibtiyya 630–632
C H I L D R E N
★ Boys :
(1) Al-Qassem
(2) Abdullah
(3) Ibrahim
★ Girls :
(1) Zaynab
(2) Ruqayyah
(3) Ummu Kalthoom
(4) Fatima
The Man Called MUHAMMAD (S.A.W)
10 Miracles Everyone Must Know About Prophet MUHAMMAD (S.A.W)
1) Do you know that >
"Flies, insects, ants and mosquitoes" never land on his body let alone of bitting him ? (S.A.W)
2) Do you know that >
He did not "yawn" in his life time ? (S.A.W)
3) Do you know that >
Both "Domestic and wild Animals" were never for a second angry with him ? (S.A.W)
4) Do you know that >
During his "sleep" he heard all "conversations ? (S.A.W)
5) Do you know that >
He could see every thing both in *"front" and at the "back" at the same time without turning ? (S.A.W)
6) Do you know that >
He was always "one foot taller" than any body that came "near" him ? (S.A.W)
7) Do you know that >
He was "circumcised, washed and cleaned in his Mother's womb before he has been born to this world ? (S.A.W)
Do you know that >
He had no "shadow" even in the "Sun", "Moon" or "Light" ? (S.A.W).
💚💚💚💚💚💚💚💚💚💚💚💚
Do you know 1442 years ago Somebody loved you? You weren't even born yet He cried for you, asking Allah SWT forgiveness. He wanted nothing less then Jannah for you. He had Wives, Children, Friends and Family Who adored Him, but it was your name He kept repeating, “Ya Ummati Ya Ummati” the definition of true love, Our Beloved Prophet Muhammad S.A.W.” ❤️
Don't be a fan of Celebrity who doesn't even know you. Be a Fan of Prophet Muhammad S.A.W Who cried for you More than 1400 years ago.
Ya Allah Send your blessings to your beloved messenger (Muhammadu Rasulullah Sallallahu alaihi Wasallam),his family and Sahaba.
💕 I LOVE YOU PROPHET MUHAMMAD ❤️

🌹
আসসালামু আলাইকুম
সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াতের ফজিলত
==============================
(1) آمَنَ الرَّسُولُ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْهِ مِن رَّبِّهِ وَالْمُؤْمِنُونَ ۚ كُلٌّ آمَنَ بِاللَّهِ وَمَلَائِكَتِهِ وَكُتُبِهِ وَرُسُلِهِ لَا نُفَرِّقُ بَيْنَ أَحَدٍ مِّن رُّسُلِهِ ۚ وَقَالُوا سَمِعْنَا وَأَطَعْنَا ۖ غُفْرَانَكَ رَبَّنَا وَإِلَيْكَ الْمَصِيرُ

(2) لَا يُكَلِّفُ اللَّهُ نَفْسًا إِلَّا وُسْعَهَا ۚ لَهَا مَا كَسَبَتْ وَعَلَيْهَا مَا اكْتَسَبَتْ ۗ رَبَّنَا لَا تُؤَاخِذْنَا إِن نَّسِينَا أَوْ أَخْطَأْنَا ۚ رَبَّنَا وَلَا تَحْمِلْ عَلَيْنَا إِصْرًا كَمَا حَمَلْتَهُ عَلَى الَّذِينَ مِن قَبْلِنَا ۚ رَبَّنَا وَلَا تُحَمِّلْنَا مَا لَا طَاقَةَ لَنَا بِهِ ۖ وَاعْفُ عَنَّا وَاغْفِرْ لَنَا وَارْحَمْنَا ۚ أَنتَ مَوْلَانَا فَانصُرْنَا عَلَى الْقَوْمِ الْكَافِرِينَ

উচ্চারণঃ(১) আ-মানাররাসূলু বিমাউনঝিলা ইলাইহি মির রাব্বিহী ওয়াল মু’মিনূনা কুল্লুন আ-মানা বিল্লাহি ওয়া মালাইকাতিহী ওয়া কুতুবিহী ওয়া রুসূলিহী লা-নুফাররিক্বু বাইনা আহাদিম মির রুসুলিহী ওয়া কা-লূ সামি‘না ওয়াআতা‘না গুফরা-নাকা রব্বানা-ওয়া ইলাইকাল মাছীর।

(২) লা-ইউকাল্লিফুল্লা-হু নাফসান ইল্লা-উস‘আহা-লাহা-মা কাসাবাত ওয়া ‘আলাইহা-মাকতাসাবাত রব্বানা-লা-তুআ-খিযনা ইন নাসীইনা-আও আখত্বা’না-রব্বানা ওয়ালা-তাহমিল ‘আলাইনা-ইছরান কামা-হামালতাহূ আলাল্লাযীনা মিন ক্বাবলিনা-রব্বানা-ওয়ালা তুহাম্মিলনা-মা-লা-ত্বা-ক্বাতা লানা-বিহী ওয়া‘ফু‘আন্না-ওয়াগফিরলানা-ওয়ারহামনা-আংতা মাওলা-না-ফানছুরনা-‘আলাল ক্বওমিল কা-ফিরীন।

[[আরবি দেখে আরও শুদ্ধকরে পড়ে নিয়েন]]

অর্থঃ(১) রসূল বিশ্বাস রাখেন ঐ সমস্ত বিষয় সম্পর্কে যা তাঁর পালনকর্তার পক্ষ থেকে তাঁর কাছে অবতীর্ণ হয়েছে এবং মুসলমানরাও সবাই বিশ্বাস রাখে আল্লাহর প্রতি, তাঁর ফেরেশতাদের প্রতি, তাঁর গ্রন্থসমুহের প্রতি এবং তাঁর পয়গম্বরগণের প্রতি। তারা বলে আমরা তাঁর পয়গম্বরদের মধ্যে কোন তারতম্য করিনা। তারা বলে, আমরা শুনেছি এবং কবুল করেছি। আমরা তোমার ক্ষমা চাই, হে আমাদের পালনকর্তা। তোমারই দিকে প্রত্যাবর্তন করতে হবে।

(২) আল্লাহ কাউকে তার সাধ্যাতীত কোন কাজের ভার দেন না, সে তাই পায় যা সে উপার্জন করে এবং তাই তার উপর বর্তায় যা সে করে। হে আমাদের পালনকর্তা, যদি আমরা ভুলে যাই কিংবা ভুল করি, তবে আমাদেরকে অপরাধী করো না। হে আমাদের পালনকর্তা! এবং আমাদের উপর এমন দায়িত্ব অর্পণ করো না, যেমন আমাদের পূর্ববর্তীদের উপর অর্পণ করেছ, হে আমাদের প্রভূ! এবং আমাদের দ্বারা ঐ বোঝা বহন করিও না, যা বহন করার শক্তি আমাদের না

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Allah make my last word La ILAHA ILlallahu Mohammadur Rasulullah SAW posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share