Mimma's Hobby

  • Home
  • Mimma's Hobby

Mimma's Hobby মানুষের স্ট্যাটাসে থাকে ব্যক্তিত্ব,
আর ইনবক্সে থাকে চরিত্র ❣️

 #সিংহরুপী_ফারাও মিশরের পূর্ব দিকের কান্তির ডেল্টায় খননকার্য চালানোর সময় খুঁজে পাওয়া গিয়েছিল এই অদ্ভুতদর্শন মূর্তিটি। প্...
03/04/2025

#সিংহরুপী_ফারাও
মিশরের পূর্ব দিকের কান্তির ডেল্টায় খননকার্য চালানোর সময় খুঁজে পাওয়া গিয়েছিল এই অদ্ভুতদর্শন মূর্তিটি। প্রসঙ্গত বলে রাখি পূর্ব ডেল্টার অপর পাশেই ছিল প্রাচীন নুবিয়া, যাকে মিশরীয়রা পৃথিবীর শেষ সীমানা বলে মনে করতো। বর্তমান সুদান, ইথিওপিয়া ইত্যাদি দেশ নিয়ে ছিল প্রাচীন নুবিয়া।
মূর্তিটি ভালো করে পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যাবে এটি আসলে সিংহরুপী এক মানুষের মূর্তি। আফ্রিকার দেশ হলেও প্রাচীন মিশরে সিংহের উল্লেখ খুব বেশি খুঁজে পাওয়া যায় না। তবে তুলনায় অখ্যাত প্রাচীন নুবিয়াতে সিংহ ছিল একরকম জাতীয় পশুর সমতুল্য। নুবিয়ান রাজারা নিজেদের শক্তি আর সাহসকে সিংহের সঙ্গে তুলনা করতো। তাই ঐতিহাসিকরা এই মূর্তিটিকে নুবিয়ান শিল্পশৈলীর অঙ্গ হিসেবেই ধরে নিয়েছেন, যার খুব বেশি নমুনা খুঁজে পাওয়া যায় না।
মূর্তিটি খ্রিস্ট পূর্ব ১২৫০ সাল নাগাদ তৈরী করা হয়েছিল বলে প্রত্নতাত্ত্বিকদের দাবি, যখন মিশরে নবম রাজবংশ রাজত্ব করছে। এই সময়ে দ্বিতীয় রামসেস ফারাও হিসেবে প্রথমবার নুবিয়ায় অভিযান চালিয়েছিলেন। প্রত্নতাত্ত্বিকদের অনুমান সেই কারণেই দুই পার্শবর্তী সাম্রাজ্যর মধ্যে শুরু হয় আদানপ্রদান। একসময় গোটা প্রাচীন মিশরকে শাসন করেছিল নুবিয়ান কালো ফারাওরা। অবশ্য সেই ইতিহাস ব্রাত্যই থেকে গেছে...

ঈদ মোবারক 🌙সকলকে জানাই পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।ঈদের এই আনন্দময় দিনে আপনার জীবন ভরে উঠুক সুখ, শান্তি ও ভ...
31/03/2025

ঈদ মোবারক 🌙

সকলকে জানাই পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
ঈদের এই আনন্দময় দিনে আপনার জীবন ভরে উঠুক সুখ, শান্তি ও ভালোবাসায়।আপনজনের সঙ্গে কাটুক হাসি-আনন্দে ভরা প্রতিটি মুহূর্ত।

ঈদ মানে শান্তি, সৌহার্দ্য আর ভালোবাসা।সবাইকে নিয়ে মিলেমিশে আনন্দ ভাগ করে নেওয়ার এই দিনটি হোক সবার জন্য অনাবিল সুখের বার্তা।

#ঈদমোবারক #ঈদের_শুভেচ্ছা

একটি মিশরীয় সমাধির নীচে পৃথিবীর 5,000-বছর-পুরানো স্তর দুটি 30-ফুট দৈত্যাকার দেহ প্রকাশ করেছে প্রত্নতাত্ত্বিকদের একটি আন...
28/03/2025

একটি মিশরীয় সমাধির নীচে পৃথিবীর 5,000-বছর-পুরানো স্তর দুটি 30-ফুট দৈত্যাকার দেহ প্রকাশ করেছে
প্রত্নতাত্ত্বিকদের একটি আন্তর্জাতিক দল মিশরের একটি মরুভূমি অঞ্চলে একটি আশ্চর্যজনক আবিষ্কার করেছে: প্রায় 9 মিটার উচ্চতার দুটি বিশাল দেহ, 5,000 বছরেরও বেশি পুরনো পৃথিবীর স্তরের নীচে পাওয়া গেছে। এই আবিষ্কার, প্রত্নতত্ত্বের ইতিহাসে অভূতপূর্ব, আমরা প্রাচীন সভ্যতা এবং "মানুষ" সম্পর্কে তাদের বোঝার বিষয়ে যা জানি তা আবার লিখতে পারে।
গবেষকরা মিশরীয় মরুভূমির গভীরে ভুলে যাওয়া সমাধিগুলির একটি জটিল খনন করার সময় আবিষ্কারটি ঘটেছিল। দলের নেতা ডক্টর আহমেদ আল-হাসানের মতে, মৃতদেহগুলি সংকুচিত পৃথিবীর একটি স্তরের নীচে পাওয়া গিয়েছিল যা ক্ষয় এবং সময় থেকে অবশিষ্টাংশগুলিকে রক্ষা করেছিল। "আমরা যা পেয়েছি তা যে কোনও প্রত্যাশার চেয়ে বেশি৷ "এই বিশাল পরিসংখ্যানগুলি অবিশ্বাস্যভাবে ভালভাবে সংরক্ষিত, এবং প্রাথমিক ডেটিং থেকে বোঝা যায় যে তারা পাঁচ সহস্রাব্দেরও বেশি পুরানো," ড. হাসান বলেছেন৷
কঙ্কালগুলি তাদের আকার এবং তাদের সংরক্ষণের অবস্থা উভয়ের জন্যই চিত্তাকর্ষক। প্রতিটি পরিমাপ প্রায় 9 মিটার লম্বা, শারীরবৃত্তীয়ভাবে সঠিক অনুপাতের সাথে যা বিকৃতি বা পরিচিত রোগগত অবস্থার সম্ভাবনা বাতিল করে। উপরন্তু, অবশিষ্টাংশগুলি উন্নত মমিকরণের লক্ষণগুলি দেখায়, যা পরামর্শ দেয় যে এই বিশালাকার ব্যক্তিত্বগুলি তাদের সময়ের সংস্কৃতি এবং পুরাণে একটি উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করতে পারে।
আবিষ্কারটি বিশেষজ্ঞদের মধ্যে তত্ত্বের একটি তুষারপাতের জন্ম দিয়েছে। একটি অনুমান প্রস্তাব করে যে এই "দৈত্যগুলি" পৃথিবীতে বসবাসকারী বিশাল আকারের প্রাণী সম্পর্কে প্রাচীন পৌরাণিক কাহিনীর সাথে সম্পর্কিত হতে পারে। মিশরীয় টেক্সট, যেমন বুক অফ দ্য ডেডরেফার বিশাল মূর্তিগুলি যা দেবতা এবং ফারাওদের সাথে মিথস্ক্রিয়া করেছিল, যা এই সম্ভাবনাকে উত্থাপন করে যে এই দেহগুলি উল্লিখিত গল্পগুলির বাস্তব উপস্থাপনা।
আরেকটি, আরও সতর্ক তত্ত্ব পরামর্শ দেয় যে মৃতদেহগুলি একটি অজানা বা বিলুপ্ত মানব প্রজাতির অন্তর্গত হতে পারে। চলমান জেনেটিক বিশ্লেষণগুলি নির্ধারণ করতে চায় যে আধুনিক মানুষের ডিএনএর সাথে কোনও সম্পর্ক আছে কিনা বা বিপরীতভাবে, তারা সম্পূর্ণরূপে প্রতিনিধিত্ব করে__।।।

কারচোফি  "আর্টিচোক" (Artichoke) একটি সবজি, যা সাধারণত ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে পাওয়া যায়। আর্টিচোক বা কারচোফি  হল  এক ধরনের ...
25/03/2025

কারচোফি "আর্টিচোক" (Artichoke) একটি সবজি, যা সাধারণত ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে পাওয়া যায়।

আর্টিচোক বা কারচোফি হল এক ধরনের ফুলের কুঁড়ি,

বাংলাদেশে বা দক্ষিণ এশিয়ায় এটি খুব বেশি পরিচিত না হলেও, পশ্চিমা রন্ধনশৈলীতে এটি বেশ জনপ্রিয়।

ইটালিয়ান ভাষায় বলে কারচোফি (Artichoke) এই বিশেষ ধরনের সবজি, ইটালি , স্পেন, ফ্রান্স সহ নানা দেশে ব্যাপক জনপ্রিয়।

ফুলের কুঁড়ি সাথে তার ডাটা রান্নার উপযোগী !!
এই সবজিটি দেখতে কাঁটাযুক্ত এবং ফুলের পাপড়ি গুলি স্তরে স্তরে সাজানো থাকে।

কারচোফির পুষ্টিগুণ
১. আঁশসমৃদ্ধ, যা হজমে সহায়ক।
২. এতে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে।
৩. কারচোফি হৃদযন্ত্রের সুরক্ষায় সহায়তা করে এবং রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
৪. এটি লিভারের কার্যক্ষমতা বাড়াতে কার্যকর।

কারচোফিকে সাধারণত সেদ্ধ, বেক বা গ্রিল করে খাওয়া হয়। এর পাপড়ি এবং ফুলের ভেতর র অংশ (heart) খাওয়া যায়। এটি স্যালাড, সুপ বা পাস্তায় প্রায়ই ব্যবহার করা হয়।

আর্টিচোক সাধারণত সেদ্ধ, বেকড বা গ্রিল করে খাওয়া হয়। বাংলাদশি স্টাইলের রান্নায় যদি আপনি চিংড়ির সঙ্গে তরকারি হিসেবে রান্না করেন এর স্বাদ জিভে লেগে থাকার মতোই । এর স্বাদ হালকা মিষ্টি এবং সামান্য বাদামের মতো।

ইটালির🇮🇹 একজন সার্ডিনিয়ান রাখাল এবং  তার ভেড়ার পাল!!!
25/03/2025

ইটালির🇮🇹 একজন সার্ডিনিয়ান রাখাল এবং তার ভেড়ার পাল!!!

ফারাও প্রথম আমোস'এর ব্যবহৃত কুঠার। ফারাওএর মা রানি দ্বিতীয় আহোতেপ'এর টুম্বে খননকার্য চালানোর সময় খুঁজে পাওয়া যায় এই আর্ট...
25/03/2025

ফারাও প্রথম আমোস'এর ব্যবহৃত কুঠার। ফারাওএর মা রানি দ্বিতীয় আহোতেপ'এর টুম্বে খননকার্য চালানোর সময় খুঁজে পাওয়া যায় এই আর্ট-ইফেক্টটি। কার্বনডেটিং পরীক্ষার ফলাফল অনুযায়ী আনুমানিক ষোলোশো খ্রিস্টপূর্বাব্দ নাগাদ এই রাজকীয় কুঠার ব্যবহার করেছিলেন ফারাও প্রথম আমোস। মূলত ব্রোঞ্জ দিয়ে তৈরী হলেও কুঠারটিতে সোনা এবং সংকরধাতু ইলেকট্রামের কারুকার্য চোখে পড়ার মতন। আজ কয়েক হাজার বছর পরও এর উজ্বল্য অক্ষত রয়েছে।

আসুন পরিচয় করা যাক একটি আইরিশ এলক, মেগালোসেরোস জাইগান্টিয়াসের সাথে। এই প্রাণীটি পৃথিবীর ইতিহাসে আজ অবধি খুঁজে পাওয়া হরি...
25/03/2025

আসুন পরিচয় করা যাক একটি আইরিশ এলক, মেগালোসেরোস জাইগান্টিয়াসের সাথে। এই প্রাণীটি পৃথিবীর ইতিহাসে আজ অবধি খুঁজে পাওয়া হরিণ প্রজাতির মধ্যে বৃহত্তম। কংঙ্কালটির বিশ্লেষণ করে জানা গেছে এই প্রজাতির হরিণের ওজন ছিল প্রায় ১৫০০ পাউন্ড অর্থাৎ ৬৮০ কিলোগ্রামের কাছাকাছি।
বৃহত্তম হরিণের এই কংঙ্কালটি আয়ারল্যান্ডের একটি প্রাচীন বগ খননের সময় আবিষ্কার করা হয়েছিল। এর অ্যান্টলারগুলি ছিল অবিশ্বাস্য রকম দীর্ঘ, প্রায় ১৩ ফুট পর্যন্ত সেগুলি ছড়িয়ে থাকতে পারে। প্রাচীনকালে কিছু বিশেষ জনগোষ্ঠীর পুরুষদের মধ্যে ধর্ম সম্পর্কিত যুদ্ধে এই দীর্ঘ অ্যান্টলার ব্যবহৃত হত।
প্রত্নতাত্ত্বিকরা জানিয়েছেন আজ থেকে দশ হাজার বছর আগেও পশ্চিম ইউরোপ থেকে চীন পর্যন্ত বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে ছিল এই হরিণের বিচরণভূমি। কংঙ্কালটির কার্বন ডেটিং পরীক্ষার ফলাফল বলছে, এই প্রাণীটি আজ থেকে প্রায় এগারো হাজার বছর আগে মারা গিয়েছিল। তবে এই হরিণের একটি বিশেষ প্রজাতি উরাল পর্বতমালা অঞ্চলে বাস করতো যারা কমপক্ষে আট হাজার বছর আগে পর্যন্ত অর্থাৎ প্লাইস্টোসিন শেষ হওয়ার অনেক পরেও বেঁচে থাকতে পেরেছিল...

ছবি: সংগৃহীত

এই হল শক্তিশালী মারাঠা সাম্রাজ্যের একটি অসামান্য সামরিক বিস্ময়, লোহাগড় দুর্গ।লোনাওয়ালার কাছে প্রায় তিন হাজার চারশো পঞ...
25/03/2025

এই হল শক্তিশালী মারাঠা সাম্রাজ্যের একটি অসামান্য সামরিক বিস্ময়, লোহাগড় দুর্গ।
লোনাওয়ালার কাছে প্রায় তিন হাজার চারশো পঞ্চাশ ফুট উচ্চতায় একটি টিলার উপরে অবস্থিত এই আশ্চর্য স্থাপত্য। একসময় এই দুর্গ পাভানা-ইন্দ্রায়ণী অববাহিকাকে পৃথক করে সাম্রাজ্যকে সুরক্ষিত করতো। আবার অন্যদিকে দাক্ষিণাত্য মালভূমির সঙ্গে ককানকে সংযুক্ত এই অঞ্চলের বাণিজ্য পথে এক শক্তিশালী রক্ষক হিসেবে দাঁড়িয়ে থাকতো।
যদিও এর এমন উচ্চতায় সামরিক ঘাঁটি তৈরী করাই ছিল এক দারুণ বিস্ময়ের ব্যাপার... 🙏

এই বিশেষ জায়গার ছবিটি দেখে কী মনে আসছে? আশ্চর্য! তাই না? প্রথম দর্শনে আমিও বিস্মিত হয়েছিলাম। প্রায় হুবহু ভারতের মানচিত্র...
25/03/2025

এই বিশেষ জায়গার ছবিটি দেখে কী মনে আসছে?
আশ্চর্য! তাই না?
প্রথম দর্শনে আমিও বিস্মিত হয়েছিলাম। প্রায় হুবহু ভারতের মানচিত্র।
একবার মনে হয়েছিল এটা নিশ্চয়ই মানুষ সৃষ্টি করেছে। তবে একটু খোঁজখবর নিয়ে জানলাম, আসামে ব্রহ্মপুত্র এবং চম্পাবতী নদীর মোহনায় প্রকৃতি এমনই একখন্ড ভূমি সৃষ্টি করেছে যা দূর থেকে দেখলে হুবহু ভারতবর্ষের ম্যাপের মতো দেখায়। ভালো করে খেয়াল করলে দেখতে পাবেন, উপরের দিকে হিমালয়ের মতো পাহাড়ও রয়েছে।
সত্যিই বিস্ময়কর!

অনেকেই বলেন ছবিটা এডিটেড। তবে উপযুক্ত প্রমাণ নেই। ছবিটা ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত।

শরীর এবং যৌনতার সঙ্গে প্রাচীন মিশরীয় রীতিনীতি যে কতটা একাত্ম হয়ে গিয়েছিল তার কিছু উদাহরণ তুলে ধরছি আজ। এতে আরও ভাল করে ব...
25/03/2025

শরীর এবং যৌনতার সঙ্গে প্রাচীন মিশরীয় রীতিনীতি যে কতটা একাত্ম হয়ে গিয়েছিল তার কিছু উদাহরণ তুলে ধরছি আজ। এতে আরও ভাল করে বুঝতে পারবেন প্রাচীন মিশরে শরীর নিয়ে নিছক ব্যবসা নয়, গোটা সভ্যতার আর্থ-সামাজিক এবং ধর্মীয় পরিস্থিতিই নিয়ন্ত্রিত হতো। প্রাচীন মিশরীয় সাহিত্যে যতই নারী আর পুরুষের সমানাধিকারের কথা বলা হোক, আসলে সেখানেও নারীকে অনেকাংশে পণ্য হিসেবেই ব্যবহার করা হতো।

~ পৃথিবীর সমস্ত প্রাচীন সভ্যতায় কোনও নারী যখন প্রেগন্যান্ট অর্থাৎ সন্তানসম্ভবা হতেন তখন বলা হত ‘শী কনশিভস চাইল্ড’। কিন্তু খুব আশ্চর্যজনক ভাবে প্রাচীন মিশরে এই রীতির বিরুদ্ধে গিয়ে তাকে বলা হত ‘শী রিসিভস চাইল্ড’। অর্থাৎ কোনো পুরুষ তাকে ফারটাইল অর্থাৎ উর্বর করে তুলেছে, সে কোনো পুরুষের কাছ থেকে উর্বরতা লাভ করেছে। এখানে সেই পুরুষটির ভূমিকা প্রচারেরই ইঙ্গিত স্পষ্ট।

~ পৃথিবীর অধিকাংশ প্রাচীন সভ্যতায় উর্বরতা অর্থাৎ ‘ফারটিলিটি’র দেবতা ছিলেন কোনও এক নারী। প্রাচীন মিশর এই ব্যাপারেও বিরুদ্ধাচারন করে একজন পুরুষ, আমুনকে ‘গড অফ ফারটিলিটি’ নিযুক্ত করেছিল।

~ পৃথিবীর অধিকাংশ প্রাচীন সভ্যতায় জমির উর্বরতা নির্ভর করতো বৃষ্টিপাতের উপর। আর অধিকাংশ ক্ষেত্রে বৃষ্টি সেখানে ছিলেন এক নারী। উল্টো দিকে প্রাচীন মিশরে জমির উর্বরতা নির্ভর করতো নীল নদ উপচে পড়ে সৃষ্টি হওয়া বন্যার উপর। নীল নদ কিন্তু একজন পুরুষ হিসেবেই বিবেচিত হতেন প্রাচীন মিশরে, মিশরীয় মাইথলোজি তার প্রমাণ।
ইজিপ্টোলজিস্টদের মতে, বোধহয় সেই কারণেই প্রাচীন মিশরে পুরুষের ঔরস এবং নারীর শরীর এতটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল।

~ প্রতি বছর এই নীল নদের জল উপচে পড়ে বন্যা সৃষ্টির পিছনের কারণ হিসেবে এক বিশেষ ধর্মবিশ্বাস ছিল প্রাচীন মিশরীয়দের মনে।
প্রাচীন মিশরীয়রা বিশ্বাস করতো দেবতা আমুন যৌনতার বশে উত্তেজিত হয়ে অ্যারাউসড স্টেট’এ নিজের শরীর থেকে ‘ফারটাইল এসেন্স’ নিষ্কাশিত করতেন। আর দেবতার সেই সিমেনের তীব্রতার কারণেই নীল নদের জল উপচে মিশরে বন্যা সৃষ্টি হত।

~ দীর্ঘ প্রায় হাজার বছর ধরে প্রাচীন মিশরীয়দের মধ্যে আরও একটি বিশ্বাস প্রচলিত ছিল। দেবতা আমুন’কে ‘অ্যারাউসড স্টেট’এ নিয়ে যাবার জন্য অর্থাৎ তাঁর যৌন উত্তেজনা জাগানোর জন্যে প্রয়োজন হত একজন নারীর, একজন স্যাক্রেড ওম্যান বা পবিত্র নারীর। সেই নারীই বছরের এক বিশেষ সময়ে এক বিশেষ উৎসবের দিন দেবতাকে স্টিমুলেট অর্থাৎ উত্তেজিত করত।
দেবতা উত্তেজিত হয়ে ‘অ্যারাউসড স্টেট’এ চলে আসার পরেও কিন্তু সেই নারীর কাজ শেষ হত না। যেহেতু দেবতা আমুন’এর কোনও মানব অস্তিত্ব নেই তাই সেই নারী দেবতার হাত হয়ে তার লিঙ্গ থেকে সিমেন অর্থাৎ ‘ফারটাইল এসেন্স’ নিঃস্বরনে সাহায্য করত। আর তারপর নীল নদে বন্যা হয়ে মিশর হয়ে উঠত উর্বর। এমনটাই বিশ্বাস করতো প্রাচীন মিশরীয়রা।
সেই নারী আর কেউ নন, তাঁকে বলা হত ঈশ্বরের রক্ষিতা। ঠিক এই কারণেই হায়রোগ্লিফ এনক্রিপশনে তাকে ‘গডস হ্যান্ড’ অথবা ঈশ্বরের হাত বলে অবিহিত করা হয়েছে। প্রাচীন মিশরের ইতিহাসে একটা সময়ে তার ক্ষমতা ছিল প্রধান পুরোহিতের সমান, ঈশ্বরের সন্তান মহান ফারাওএর ঠিক পরে।

প্রাচীন মিশরীয় ইতিহাসের একজন বিখ্যাত রাজকুমারী এই ঈশ্বরের রক্ষিতা হবার দায়িত্ব পালন করেছিলেন। পরবর্তীকালে তিনি মিশরের ফারাও হয়েছিলেন...

বিশ্বে যা কিছু প্রথম ছিলো,,,,🤔
24/03/2025

বিশ্বে যা কিছু প্রথম ছিলো,,,,🤔

Address


Telephone

+8801944247824

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mimma's Hobby posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share