Ruma Akter

Ruma Akter এই পেজের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, ইসলামের
সৌন্দর্য তুলে ধরা, মানুষকে ইসলামের পথে দাওয়াত দেওয়া ৷

30/07/2025

"তোমার গুনাহ যতই বড় হোক না কেন, আল্লাহর রহমত আরও বড়।"

29/07/2025

"ঈমান একটি বৃক্ষের মতো, যার শিকড় হলো তাওহীদ, ডালপালা হলো সৎ আমল এবং ফল হলো জান্নাত।"

20/07/2025

আল্লাহ তায়ালা ৭টি গুণ পছন্দ করেন ...|| You like this video please subscribe my channel for next new Islamic video.Thanks...

19/07/2025

ছয়টি জিনিস আল্লাহ কাছে চেয়ে নিবেন।

18/07/2025

তুমি না তাওবা করেছিলে?
তবে আবার কোন পাপ তোমায় গ্রাস করে নিল?
তুমি আল্লাহর কাছে কান্নাকাটি করেছিলে, চোখের পানি ফেলেছিলে…
তবে কীভাবে আবার সেই আগের গুনাহে ফিরে গেলে?

তুমি কি জানো, শয়তান কতটা খুশি হয়েছে তোমার ফিরে যাওয়াতে?
সে হেসেছে… কারণ তুমি হেরে গেছো!
কিন্তু আল্লাহ তো ছিলেন তোমার পাশে।
তুমি চাইলেই পারতে ফিরে যেতে তাঁর দিকে।

তাওবা করো, আবার করো, যতবার দরকার…
কারণ, তোমার রব তো বারবার ক্ষমা করেন।
তুমি যদি সত্যি করে ফিরে আসো,
আল্লাহ তোমাকে আবার আপন করে নেবেন।

তোমার গুনাহ যত বড়ই হোক না কেন,
আল্লাহর রহমত তার থেকেও অনেক বড়।
তুমি হতাশ হইও না।
আল্লাহ কখনো তোমাকে ছুঁড়ে ফেলবেন না,
তুমি শুধু ফিরে এসো।

18/07/2025

"কিভাবে কথা বলতে হয়"চলুন আল্লাহ তা'য়ালার কাছ থেকে শিখি

12/07/2025

*এতোটাও লেট করোনা যাতে ক্বলব শক্ত হয়ে যায় এবং সত্য সেই ক্বলবে ধরা না দেয়।

* প্রকৃত তাওবাকারীর সাথেই আল্লাহ থাকেন।
- তাওবা ওই জিনিস যা হৃদয় কে একদম নরম করে দেয়।
- ইলম হচ্ছে ওই জিনিস যা আপনাকে রাস্তা চেনায়।
* যে হৃদয় গুনাহ ছেড়ে দিয়েছে, গুনাহকে ভয় পায় ঐ হৃদয় থেকে আর দামি হৃদয় নেই।

24/01/2025

রাসূল (ﷺ) বলেছেন,

শীতকাল মুমিনের বসন্তকাল। শীতের রাত দীর্ঘ হওয়ায় মুমিন রাতে নফল নামাজ আদায় করতে পারে এবং দিন ছোট হওয়ায় রোজা রাখতে পারে।

রেফারেন্স:

মুসনাদে আহমাদ: ১১৬৫৬
বায়হাকি: ৩৯৪০

23/01/2025

যে ব্যক্তি জুমার দিন সূরা আল কাহাফ পড়বে, তার (ঈমানের) নূর এ জুমাহ হতে আগামী জুমাহ পর্যন্ত চমকাতে থাকবে। (মিশকাত ২১৭৫)।

- যে ব্যক্তি সূরা আল কাহাফ এর প্রথম দশটি আয়াত মুখস্থ করবে তাকে দাজ্জালের অনিষ্ট হতে নিরাপদ রাখা হবে। (মুসলিম) (মিশকাত)।

23/01/2025

অহংকার--এর ভয়াবহ পরিণতি"(পর্ব--১)

আল্লাহ্ তা‘আলা বলেন:‘‘নিশ্চয়ই তিনি (আল্লাহ্ তা‘আলা) অহংকারীদেরকে ভালোবাসেন না’’। (সূরা না'হল :আয়াত ২৩)

আল্লাহ্ তা‘আলা বলেন ‘‘যখন আমি ফিরিশ্তাদেরকে বললাম: তোমরা আদমকে সিজদাহ্ করো। তখন ইবলিস ব্যতীত সকলেই সিজদাহ্ করলো। শুধুমাত্র সেই অহঙ্কার বশত সিজদাহ্ করতে অস্বীকার করলো। আর তখনই সে কাফিরদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেলো’’। (সূরা বাকারাহ্ :আয়াত ৩৪)

’হা’রিসা বিন্ ওয়াহ্ব (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন: ‘আমি কি তোমাদেরকে জাহান্নামীদের সম্পর্কে সংবাদ দেবো না? সাহাবারা বললেন: অবশ্যই দিবেন। তখন তিনি বলেন: তারা হলোঃ কর্কশ স্বভাব, শক্ত হৃদয় ও অহংকারী"। (বুখারী ৪৯১৮, ৬০৭১, ৬৬৫৭; মুসলিম ২৮৫৩)

23/01/2025

*_রজব মাস থেকেই শুরু হোক রমজানের প্রস্তুতি..._*

চলছে রজব মাস। পরম পুণ্যের মাস রমজান নিকটবর্তী হচ্ছে তারই অগ্রিম আগমনী বার্তা দিচ্ছে। হিজরি ক্যালেন্ডারের সপ্তম মাস রজব, তারপর শাবান, এরপরই রমজান। মাঝে শুধু একটি মাস শাবান।

রহমত, বরকতের মাস হলো রমজান। এই মাস শুরু হলেই সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের মধ্যে ইতিবাচক পরিবর্তন পরিলক্ষিত হয়। মুসলিম মা-বোনরা যারা রেগুলার হিজাব পরে না, তারা হিজাব পরে; যারা নামাজ পড়ে না, তারাও নামাজ পড়া শুরু করে। অর্থাৎ বেশির ভাগ মুসলমান প্র্যাকটিসিং মুসলিম হয়ে যায়।

কিন্তু রমজান ছাড়া বাকি মাসগুলোতে অনেকেই উদাসীন!
রমজান থেকে আমরা তো অল্পই দূরে আছি। আমরা কি পারি না প্রস্তুতিটুকু এখন থেকেই শুরু করতে ?

আমাদের দেশে বেশির ভাগ মুসলিম হলেও কোরআন পড়তে জানে না এমন হার অনেক বেশি। রমজান আসার জন্য অনেকেই বসে থাকে রমজানে কোরআন শিখবে, কিন্তু এই প্রস্তুতি তো রমজান আসার আগেই গ্রহণ করা খুব দরকার। আর যারা কোরআন পড়তে জানি তারা অল্প অল্প করে হলেও রেগুলার প্র্যাকটিস করতে পারি।

আর আমাদের মুসলিম বোনেরা যারা হিজাব পরে না—এখন শীতকাল, এখন থেকেই রেগুলার হিজাব প্র্যাকটিস করতে পারি। হিজাব মূলত মুসলিম এবং অন্য ধর্মের মানুষদের পৃথক করার অন্যতম বৈশিষ্ট্য।

▪️রজব মাসের তাৎপর্য-
হিজরি বর্ষের অন্যান্য মাসের মধ্যে রজব মাস অতি সম্মানিত ও মর্যাদাবান এবং তাৎপর্যবহ ও বরকতময়। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন, ‘নিশ্চয়ই আসমান ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকেই মহান আল্লাহর বিধান ও গণনায় মাসের সংখ্যা ১২টি। এর মধ্যে চারটি হচ্ছে (যুদ্ধ-বিগ্রহের জন্য নিষিদ্ধ) সম্মানিত।
এটাই সুপ্রতিষ্ঠিত বিধান। সুতরাং এর মধ্যে তোমরা নিজেদের প্রতি অত্যাচার কোরো না। ’ (সুরা : তাওবা, আয়াত : ৩৬)

রজব মাস সম্পর্কে নবী ( ﷺ ) থেকে আবু বকর (রা.) বর্ণনা করেন, ‘বছর হচ্ছে ১২ মাসে। এর মধ্যে চার মাস হারাম (নিষিদ্ধ)। চারটির মধ্যে তিনটি ধারাবাহিক : জিলকদ, জিলহজ, মহররম ও (মুদার গোত্রের) রজব মাস; যে মাসটি জুমাদাল উখরা ও শাবান মাসের মধ্যবর্তী। ’ (বুখারি-৪৬৬২ ও মুসলিম-১৬৭৯)

নবীজি (সা.) রমজান ছাড়া সবচেয়ে বেশি রোজা রাখতেন শাবান মাসে, তারপর রজব মাসে। হজরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা.) বলেন, রজব মাস এলে আমরা নবীজি (সা.)-এর আমল দেখে তা বুঝতে পারতাম।

অধিক পরিমাণে কোরআন তিলাওয়াত করা রজব মাসের গুরুত্বপূর্ণ একটি আমল। কোরআন তিলাওয়াত শেখা ও শুদ্ধ করা।

Address

Rajshahi

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ruma Akter posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share