Netaji Mystery OPEN

  • Home
  • Netaji Mystery OPEN

Netaji Mystery OPEN All True Facts on NETAJI will be published here with documental legal Facts from Researchers of Mukherjee Commission .

ভারতের পতাকা শুধু ভৌগলিক ভাবে ভারতের প্রতীক নয় , এ দেশের মানুষের চরিত্রের পরিচয় দেয় ৷ এ দেশের প্রত্যেক নাগরিক দের এই পতা...
26/01/2025

ভারতের পতাকা শুধু ভৌগলিক ভাবে ভারতের প্রতীক নয় , এ দেশের মানুষের চরিত্রের পরিচয় দেয় ৷ এ দেশের প্রত্যেক নাগরিক দের এই পতাকার রঙে নিজেদের চরিত্র কে রাঙাতে হবে ৷

জয় হিন্দ
জয় হিন্দু
জয় সত্য সনাতন

জন গণ মন অধিনায়ক জয় হেভারত ভাগ্য বিধাতাপাঞ্জাব সিন্ধু গুজরাট মারাঠাদ্রাবিড় উৎকল বঙ্গবিন্দু হিমাচল যমুনা গঙ্গাউচ্ছল জলধি ...
26/01/2025

জন গণ মন অধিনায়ক জয় হে
ভারত ভাগ্য বিধাতা
পাঞ্জাব সিন্ধু গুজরাট মারাঠা
দ্রাবিড় উৎকল বঙ্গ
বিন্দু হিমাচল যমুনা গঙ্গা
উচ্ছল জলধি তরঙ্গ

তব শুভ নামে জাগে
তব শুভ আশিষ মাগে
গাহে তব জয় গাথা

জনগণ মঙ্গল দায়ক জয় হে
ভারত ভাগ্য বিধাতা
জয় হে জয় হে জয় হে
জয় জয় জয় জয় হে !!
❤❤❤❤❤❤❤
🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳
🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏

ঈশ্বর বন্দনা ; সুপ্রভাত
25/01/2025

ঈশ্বর বন্দনা ; সুপ্রভাত

Presenting Bengali Movie Video Song “Nikhilo Niranjan : নিখিল নিরঞ্জন” বাংলা গান sung by Manabendra Mukhopadhyay From Raja Rammohan, Starring Asit Baran, Jah...

প্রশাসক নেতাজী ধর্ম নিরপেক্ষ কিন্তু সুভাষ চন্দ্র খাঁটি সনাতনী হিন্দু ৷ নেতাজী গবেষক ডঃ জয়ন্ত চৌধুরী র লেখা ' নেতাজীর মা ...
24/01/2025

প্রশাসক নেতাজী ধর্ম নিরপেক্ষ কিন্তু সুভাষ চন্দ্র খাঁটি সনাতনী হিন্দু ৷

নেতাজী গবেষক ডঃ জয়ন্ত চৌধুরী র লেখা
' নেতাজীর মা ' বই টি থেকে ব্যক্তি সুভাষ চন্দ্রের সনাতন ধর্মের প্রতি গভীর আকর্ষণ ও তৎ বিষয়ে চিন্তা ও অস্হিরতার আঁচ পাওয়া যায় , তাঁর জননী প্রভাবতী দেবী কে লেখা তাঁর চিঠিতে ৷

রাঁচি তে থাকার সময় , সম্ভবত রবিবার কেই বেছে নিতেন তাঁর জননীকে চিঠি লেখার দিন হিসেবে ৷ চিঠিতে ওপরে লিখতেন শ্রীশ্রী দুর্গা সহায় ও পাশে লিখতেন রাঁচি , রবিবার, তারিখ, সাল দেয়া নেই ৷ চিঠিটি অনেকটাই বড়ো , তাই কিছুটা অংশ আপনাদের সামনে তুলে ধরছি —

তখনকার সুভাষ চন্দ্র লিখছেন তাঁর পূজোনীয়া জননী কে — " হায় ! হায় !! আমাদের কি অবস্হা ! আমাদের পবিত্র ধর্মের কি অবস্হা ! আমাদের পবিত্র ধম্ম এখন লোপ পাইতে চলিল ৷

অবিশ্বাস, নাস্তিকতা এবং কুসংস্কারে আমাদের সেই পবিত্র ধর্ম এখন কতদূর অধঃপতিত ও অপভ্রষ্ট হইয়াছে ৷ তার উপর, আজকাল ধম্মের নামেই যত অধম্ম হইতেছে—তীর্থ স্হানেই যত পাপ !

মা, আমরা আর কয়দিন ঘুমাইয়া থাকিব ? আর কয় দিন আমরা পুতুল লইয়া খেলিতে থাকিব ?দেশের ক্রন্দন কি আমাদের কর্ণে আসিতেছেনা ? আমাদের লুপ্ত প্রায় সনাতন ধর্ম কাঁদিতেছে—তাহার ক্রন্দন কি প্রাণ কে অস্হির করিতেছেনা ?

বসিয়া বসিয়া কয়দিন দেশের এবং ধম্মের এই অবস্হা দেখিব ? আর বসা চলে না— আর ঘুমান চলে না— এখন নিদ্রা ত্যাগ করিয়া কর্ম সাগরে ঝাঁপ দিতে হইবে, কিন্তু হায় ! এ স্বার্থপর যুগে নিজের স্বার্থে জলাঞ্জলি দিয়া কয়জন স্বার্থত্যাগী সন্তান মা এর জন্য কর্ম সাগরে ঝাঁপ দিতে প্রস্তুত ?

মা, এসব আপনাকে কেন লিখিতেছি—জানেন ? আর কাহাকেই বা বলিব ?................................................................................. আমরা মাতৃস্তন্যে পুষ্ট— সুতরাং মাতৃ উপদেশ এবং মাতৃশিক্ষা আমাদের যত উপকার ও উন্নতি করিতে পারে —আর কিছুতেই তত হয় না !

মা যদি সন্তান কে বলেন —" তুই স্বার্থ লইয়া দসিয়া থাক " —তবে আর কি ! বুঝিব সন্তান ই হতভাগ্য ! তাহা হইলে বুঝিতে হইবে এ কলিযুগে ভাল লোকের আর আবির্ভাব নাই ৷ বুঝিতে হইবে , ভারতের যাহা কিছু ছিল সবই নষ্ট হইয়াছে —আর কিছুই নাই ! আর কিছু হইবে না ! চারিদিকে নৈরাশ্য !

যদি তাহাই হয় —যদি প্রকৃতই আর কোন উন্নতির আশা নাই— যদি বসিয়া বসিয়া কেবল অধঃপতন ও অবনতি দেখিতে হইবে—এত কষ্ট কেন ? তবে যদি এ জীবনে আর কিছু করিতে পারিব না , তবে এ জীবনে আর কাজ কি ?..........."

আরও আছে , কিন্তু এত লেখা তুলে ধরা সম্ভব নয় ৷ তবে যা তুলে ধরা হলো , সেখান থেকেই মানুষ সুভাষ চন্দ্রের চরিত্রে র আভাস আমরা কিছুটা হলেও পেতে পারি ! কতটা অনুভূতি প্রবণ ছিলেন ঐ বয়সেই , তা চিন্তাশীল মনন শীল মানুষ রা ঠিকই বুঝবেন ৷

চেষ্টা করব , যা যা তথ্য আছে তাঁর লেখা নিয়ে, তার মধ্যে কিছু কিছু করে ফেসবুকে জনগণের সামনে তুলে ধরতে ৷

বাঙালীর এবার সময় হয়েছে, শ্রীরাম কৃষ্ণ, মা সারদা , স্বামীজীর সাথে সাথে কল্কী অবতার সুভাষচন্দ্রের নানান ভূমিকার কথা জানার ও চর্চা করার ৷

ওঁ নমো ভগবতে সুভাষচন্দ্রায়তে নমঃ
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏

যদা যদা হি ধর্মস্য গ্লানির্ভবতি ভারত |অভ্যুথানমধর্মস্য তদাত্মানং সৃজাম্যহম্ || ৪|৭কল্কী অবতারের জন্ম হয়ে গেছে ১৮৯৭ সালে...
23/01/2025

যদা যদা হি ধর্মস্য গ্লানির্ভবতি ভারত |
অভ্যুথানমধর্মস্য তদাত্মানং সৃজাম্যহম্ || ৪|৭

কল্কী অবতারের জন্ম হয়ে গেছে ১৮৯৭ সালের ২৩ শে জানুয়ারী। নাম : জানকী-প্রভাবতী পুত্র
শ্রী সুভাষচন্দ্র বসু।

সুভাষচন্দ্রর মতন আর ও একজন জন্মেছিলেন এই ভারতে দ্বাপর যুগে, নাম - বসুদেব - দেবকী নন্দন শ্রী কৃষ্ণ।

শ্রীকৃষ্ণ ও সুভাষচন্দ্র দুজনেই যোদ্ধা ও দুজনেই যোগী। শ্রীকৃষ্ণ মহাভারতে ধর্ম যুদ্ধে ছিলেন অর্জুনের সারথী এ ছাড়া তৎকালীন রাজনৈতিক পরামর্শ দাতা।

শ্রী সুভাষচন্দ্র বৃটিশদের দেওয়া সর্বচ্চ পদের চাকরী হেলায় ফিরিয়ে ছিলেন এবং দেশ বন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের ডাকে সাড়া দিয়ে, দেশবাসীর মুক্তি সাধনায় ব্রতী হয়ে, আজাদ হিন্দ্ বাহিনীর দায়িত্ব ভার গ্ৰহণ করেন, শ্রী রাসবিহারী বসুর হাত থেকে।

আজ যে ভারত বৃটিশ মুক্ত হতে পেরেছে, (কোন বিপ্লবীর আত্মত্যাগ কে অশ্রদ্ধা না করে বলছি) বৃটিশদের কথায় : আমাদের চলে যাবার মূল কারণ সুভাষচন্দ্র।

সুভাষচন্দ্র কে শুধু রাজনীতির গন্ডিতে বেঁধে রাখলে ভুল করা হবে, ভুল ভাবা হবে। তিনি নিজে লিখেছেন "Vivekananda entered in me when I was 15 yrs "

মাত্র ১৫ বছর বয়সে স্বামীজী কে আত্মস্থ করেছিলেন তিনি এবং ঐ বয়সেই নানান জায়গা থেকে তিনি তাঁর মাকে চিঠি লিখে তাঁর দেশ ও সনাতন ধর্মের বিষয়ে উৎকন্ঠা ব্যক্ত করতেন। এ বিষয় জানতে পারি ডঃ জয়ন্ত চৌধুরীর লেখা 'নেতাজীর মা ' গ্ৰন্থটি থেকে।

অবিশ্বাসী দের জন্য এই গ্ৰন্থ থেকে ক একটি লাইন উদ্ধৃত করছি, অবশ্য কারুর বিশ্বাস -অবিশ্বাসের ওপর, সুভাষচন্দ্রের অবতারত্ব নির্ভর করেনা। কেউ মানলেও তিনিই কল্কী অবতার না মানলেও তিনিই কল্কী অবতার।

নেতাজীর মা গ্ৰন্থে লেখক ডঃ জয়ন্ত চৌধুরী লিখছেন :

দক্ষিণ কলকাতার সেবক সমিতির অন্যতম কর্মী শ্রীমান হরিচরণ বাগচী কে মান্দালয় জেল থেকে, সুভাষচন্দ্র ঋষি তূল্য প্রজ্ঞায় জীবনের অনেক গূঢ় সত্যকে সহজ ভাবে তুলে এনেছেন -

'তোমার মনের বর্তমান অশান্তিপূর্ণ অবস্থার কারণ কি, তাহা তুমি বুঝিতে পারিয়াছ কিনা জানিনা - শুধু কাজের দ্বারা মানুষের আত্ম বিকাশ সম্ভপর নয়। বাহ্য কাজের সঙ্গে সঙ্গে লেখাপড়া ও ধ্যান ধারণার প্রয়োজন। '

এরপর তিনি ভিতরের সংযম প্রতিষ্ঠার প্রসঙ্গে বলেছেন যে " বাইরের সংযম স্থায়ী হয় না যদি না ভেতরের সংযম থাকে। নিয়মিত ব্যয়ম করলে শরীরের যেমন উন্নতি হয়, তেমনি নিয়মিত সাধনা করলে, রিপুর ধ্বস হয়ে থাকে। "

তিনি ঐ পত্রে আরো লিখেছেন - সাধনার উদ্দেশ্য দুটি - 1) রিপূর ধ্বংস, প্রধানতঃ কাম, ভয় ও স্বার্থপরতা জয় করা, 2) ভালোবাসা, ভক্তি, ত্যাগ, বুদ্ধি প্রভৃতি গুণের বিকাশ সাধন করা।.........

আরো লিখেছেন কিন্ত এত লেখা সম্ভব নয় এখানে। জানতে হলে নেতাজির মা ব ই টা কিনে পড়ুন। নিজেই সমৃদ্ধ হবেন।

আমার একটাই কথা জিজ্ঞাস্য - কোন রাজনৈতিক নেতা আজ পর্য্যন্ত এই বিষয় গুলোতে জোর দিয়ে কথা বলেছেন?

হিন্দী তে একটা কথা আছে - সমঝদারো কে লিয়ে, ঈশারাই কাফি হতা হ্যায়!

সুভাষচন্দ্র ই কল্কী অবতার, যারা বোঝার তারা বুঝে গেছেন।

হালে, সুভাষচন্দ্রের হাতের লেখা র সঙ্গে গুমনামী বাবার লেখা মিলে গেছে আর গুমনামী বাবা যে দেহত্যাগ করেছেন, ভারত সরকারের কাছে সে তথ্য নেই অর্থাৎ আজ ও জীবিত আছেন। গুপ্ত ভাবেও তাঁকে হত্যা করা সম্ভব নয়।

হে কল্কী অবতার, 128 তম শুভ আবির্ভাব দিবসের সহস্র কোটি ভক্তি পূর্ণ প্রণাম গ্ৰহণ করো।

ওঁ নমো ভগবতে সুভাষ দেবায়ঃ
❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏

আপনার ১২৮ তম শুভ আবির্ভাব দিবসে , শাষ্টাঙ্গে কোটি প্রণাম জানাই ৷ Mass Public এর কাছে না হোক, আমরা যারা জানি ও বিশ্বাস কর...
23/01/2025

আপনার ১২৮ তম শুভ আবির্ভাব দিবসে , শাষ্টাঙ্গে কোটি প্রণাম জানাই ৷ Mass Public এর কাছে না হোক, আমরা যারা জানি ও বিশ্বাস করি যে আপনি আজও স্বমহিমায় আমাদের মাঝে আছেন, আমাদের জন্য অন্তত কোন বার্তা পাঠান কৃপা করে, হে ভগবন্ 🙏🙏

আপনি সুস্থ থাকুন ৷ বাঙালীদের ব্যবহারে দুঃখিত হবেন না প্রভূ , এরা কূপমন্ডুকের জাত, নির্বোধ, কাপুরুষের জাত ৷ ক্ষমা করুন প্রভূ সবাইকে🙏🙏

আজ আপনাকে নিয়ে সরকারী আদিক্ষেতা হবে অনেক , শুরুও হয়েছে , কিন্তু আসল কাজ, 18 ই অগাস্ট কে মোছা, সরকার কোন এক অজ্ঞাত কারণে কাজ টা করছেনা ৷

যে অন্যাই আপনার ভাইপো অমিয়নাথ বসু করেছে, সেই পাপের বোঝা, সারাজীবন আপনি বয়ে বেড়াচ্ছেন , এটা গবেষকরাও বলতে দ্বাধা করছে ! অমিয় নাথের মেয়ে অনিতা, আপনাকে বদনাম করে বেড়াচ্ছে বাবা ডেকে , আসল বাপ বেটির ত নরকেও ঠাঁই হবে না !

আপনি যে কে তা গুরুদের কৃপায় জগৎ একদিন ঠিক জানতে পারবে ৷ আপনাকে অবতার বলতে যাদের বুক ফেটে যায় তাদের বংশ ধর রাই একদিন আপনাকে ভগবান সুভাষ চন্দ্র বলে প্রণাম করবে ৷

আপনি অবতার পুরুষ, এটা জানতে একটু বুদ্ধি আধ্যাত্মিক ধারণা থাকা প্রয়োজন যা ৯৯% লোকের নেই ! চৈতন্য দিন তাঁদের কৃপা করে 🙏🙏 জানি আপনি ভাবব্বেন, চুলোয় যাক সব ! আমি কে জানার কারুর দরকার নেই! আমার কাজ টা শেষ করে যেতে পারলে বাঁচি !

আজকের দিনে দেহ ছাড়ার কথা ভাবব্বেন না, আর অনুরোধ, কৃপা করে আপনার একান্ত অনুরাগীদের কাছে আপনার বার্তা যদি পাঠান , তারা ধন্য হবে 🙏🙏

ওঁ নমো ভগবতে সুভাষচন্দ্রায়তে নমঃ
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏

23/01/2025
কল্কি অবতার এর বিষয় অনেক জায়গায় বিভিন্ন বক্তব্য, ব্যখ্যা ইত্যাদি করা হলেও, আধ্যাত্মিক জগৎ কল্কি অবতার কে চিহ্নিত করে ...
27/11/2024

কল্কি অবতার এর বিষয় অনেক জায়গায় বিভিন্ন বক্তব্য, ব্যখ্যা ইত্যাদি করা হলেও, আধ্যাত্মিক জগৎ কল্কি অবতার কে চিহ্নিত করে দিয়েছেন এবং তা অত্যন্ত সুস্পষ্ট বাক্যে।

কল্কি অবতার জন্ম নিয়েছেন এ পৃথিবীতে আজ থেকে ১২৭ বছর আগে, ২৩/০১/১৮৯৭ সালে। স্থান : কটক
নাম : শ্রী সুভাষ চন্দ্র বসু

ভারতের স্বাধীনতার ইতিহাসে হাজারো বীর বিপ্লবী জন্মেছেন, স্বাধীনতার উদ্দেশ্যে নিজেদের জীবন দিয়েছেন, অবশেষে সকল বিপ্লবী ই, দেশের স্বাধীনতার জন্য যাঁর মুখাপেক্ষী হয়েছিলেন তিনি আজাদ হিন্দ ফৌজের সর্বাধিনায়ক সুভাষ চন্দ্র বসু, যাঁর দুর্দন্ড প্রতাপের সামনে, বৃটিশ বেশীদিন টিঁকতে পারেনি ভারতে, কোনক্রমে ক্ষমতা হস্তান্তর করেই, পালিয়েছে ভারত ছেড়ে, যদিও আজ ও ভারত কমন ওয়েলথ্এর সদস্য থাকায়, আজ ও পূর্ণ স্বাধীনতা পায় নি।

এদিকে ১৯৪৫ সালের ১৮ ই অগাস্ট, নেতাজী সুভাষচন্দ্র, প্রথম বারের জন্য অন্তর্ধান করেন, যদিও ১৯৪৫ সালেই ডিসেম্বর মাসে, রাশিয়া থেকে উনি বেতারে ভাষণ দেন।

এর কিছুদিন পরেই আমরা জানতে পারি, সন্ন্যাসী বালক ব্রহ্মচারী মহারাজ, তাঁর আধ্যাত্মিক হভায় ঘোষণা করেন, নেতাজী প্লেন ক্র্যাশে দেহ ত্যাগ করেন নি, তিনি ফিরবেন সঠিক সময়ে।

ঐ এক ই সত্য অন্যান্য গুরুরাও তাঁদের শিষ্যদের নিকট প্রকাশ করেছেন।

এখানে সেই আধ্যাত্মিক গ্ৰন্থটির নাম দেয়া হলো এবং যে পাতায় নেতাজী সুভাষ চন্দ্রের আধ্যাত্মিক পরিচয় দেয়া হয়েছে তার ছবিটাও আপনাদের সামনে তুলে ধরা হলো।

আপনারা ঐ পাতার ছবিটা বড়ো করে নিজেরাই পড়ুন আর ভাবুন যে আমরা কতটা সৌভাগ্য বান যে, পৃথিবীতে আমরা স্বয়ং ভগবানের সঙ্গে বাস করতে পারছি এখনো কারণ এখনো তিনি দেহে রয়েছেন।

ভগবান সুভাষচন্দ্র সম্মন্ধে লেখার বা কিছু বলার ক্ষমতা আমার নেই। শুধু এটুকু বলতে পারি যে, এই যে ওনার কথা জানানোর অধিকার পেয়েছি, আমি তাতেই ধন্য 🙏🙏

একদম নিচের ছবিতে ভগবান সুভাষচন্দ্রকে পরবর্তী জীবনের আধ্যাত্মিক গুরু রূপে দেখা যাচ্ছে, যদিও নেতাজী গবেষকগণ, এই ছবিটিকে গুরুত্ব দেন না, কারণ তাঁরা ঐ টুকুই জানেন, যতটা কেন্দ্রীয় সরকার তাঁদের কে জানিয়েছেন।

বেশ কিছু কারণ আছে, যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকার পরবর্তীতে এই মহা যোগীর পরিচয়, আজ ও গোপন ই রেখেছেন।

ওঁ নম ভগবতে সুভাষচন্দ্রায়তে নমঃ
❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏

কল্কী অবতার ভগবান সুভাষচন্দ্র সরা সরি এনার আশ্রিত। ইনি কে? ইনি মহাবতার বাবাজী মহারাজ, আমার ধারণা, উনি কপিল মুনীর সমসাময়...
27/11/2024

কল্কী অবতার ভগবান সুভাষচন্দ্র সরা সরি এনার আশ্রিত। ইনি কে? ইনি মহাবতার বাবাজী মহারাজ, আমার ধারণা, উনি কপিল মুনীর সমসাময়িক। মহর্ষী কপিল মুক্তি লাভ করেছেন কিন্ত এই যুগান্তর মহর্ষী, স্বেচ্ছায়, পৃথিবীর দায়িত্বভার নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছেন।

মহাবতার বাবাজী মহারাজের কোন বংশ পরিচয় বা জন্মবৃত্তান্ত পাওয়া যায় না, উনি আবির্ভূত হন, সময় এর প্রয়োজনে।

ভগবান সুভাষচন্দ্র কে সর্বত ভাবে ইনি সহ, অন্যান্য সব ব্রহ্মজ্ঞানীরা সাহায্য করে চলেছেন।

এবার একটু বলব, কেন অবতার রা আসেন পৃথিবীতে? উত্তর হলো, পৃথিবী হলো কর্ম ভূমি, কুরুক্ষেত্র, অর্থাৎ যুদ্ধ ক্ষেত্র।

কোটি কোটি আত্মা এখানে জন্ম নিচ্ছেন প্রতি নিয়ত, নিজ কর্ম সংস্কার অনুযায়ী, এবং প্রতি নিয়ত সংগ্ৰাম করে চলেছেন শান্তি ও মুক্তিলাভের জন্য, কিন্ত এই মুক্তিলাভের জন্য কর্ম করতে গিয়ে তাঁরা অর্থাৎ আত্মারা, সাত্বিক, অসাত্বিক সর্ব ধরনের কর্ম করার দরুণ, রুচি র তারতম্য অনুযায়ী, সমাজে নানা জটিলতার ও সৃষ্টি করে চলেন।

যখন পৃথিবীতে, তামসিক ভাব, অর্থাৎ জড়ের প্রভাব ও ভাব এর প্রবণতা চরমে পৌঁছয়, ঠিক তখন ই মহাবতার, অবতার পুরুষ দের মরলোকে পাঠান, মানব জাতিকে উদ্ধার করার জন্য।

(পশুপ্রেমীরা হয়ত ভাবতে পারেন, শুধু মানব কেন, পশুরাও ত উদ্ধার হবে। এখানে একটা বোঝার ব্যপার আছে। পশুদের ভেতরেও ঈশ্বর বাস করছেন কিন্ত তাদের বুদ্ধিটা বিকশিত নয়, মানুষের মতন। তাদের মধ্যে রজঃ ও তমঃ গুণের প্রভাব অত্যন্ত বেশী থাকায়, তারা পশু হয়ে জন্মায়, কর্মের ফল ভোগ করতে। তাই তাদের কে ভোগ শরীর বলা হয়।

কর্ম তত্ব বলছেন, পশুদের কোনকালেই মুক্তি হয় না, তাদের সংস্কার দোষে, ঐ রজঃ ও তমোর আধিক্যের জন্য ই। According to কর্মতত্ব ৮৪ লক্ষ যোনী ঘুরে মানব জীবন লাভের তত্বটা, অযৌক্তিক, এ বিষয়ে পরে আলোচনা করা হবে।)

কলি যুগ কে পাপের যুগ আক্ষা দেয়া হলেও, এই যুগেই প্রচুর অবতার ধরাধামে এসেছেন, প্রভূ যিশু থেকে শুরু করে ভগবান সুভাষচন্দ্র পর্য্যন্ত। অগণিত অবতার পুরুষরা জন্মেছেন, তাঁদের মধ্যে এই বঙ্গেঈ জন্মেছেন একের পর এক অবতার পুরুষ— সাধক কমলাকান্ত, সাধক রামপ্রসাদ, সাধক বামদেব, শ্রী রামকৃষ্ণ, স্বামীজী ও এখনো পর্য্যন্ত সর্বশেষ অবতার পুরুষ, ভগবান সুভাষচন্দ্র।

নারীদের মধ্যে, দিব্যজ্ঞান ধারী আত্মারা যেমন মা সারদা, গৌরী মা, দূর্গা মা, আনন্দময়ী মা ও আর ও অনেকেই।

সকল অবতার পুরুষদের মধ্যে, ভগবান সুভাষচন্দ্রকে শ্রেষ্ঠ বলা হয়েছে, একটি আধ্যাত্মিক গ্ৰন্থে, যার লেখক, মহাযোগী শ্যমাচরণ লাহিড়ী মহাশয়ের শিষ্য ক্রিয়া যোগী দ্বারকানাথ ভট্টাচার্য্য। গ্ৰন্থের নাম হৈরাখান বাবাজীকে যেমন দেখেছি ও অন্যান্য সাধু দর্শণ।

এই গ্ৰন্থেই জানা যায় যে, শ্রীকৃষ্ণের চেয়েও বড়ো যোগী হলেন ভগবান সুভাষচন্দ্র। বলা হয়েছে মহাভারতে র সময় শ্রীকৃষ্ণের কর্ম, ভগবান সুভাষচন্দ্রের কর্মের কাছে তুচ্ছ। স্বয়ং অশ্বথ্থামাও অপেক্ষা রত আছেন আজ ও ভগবান সুভাষচন্দ্রের কর্ম প্রত্যক্ষ করার জন্য।

অবশ্যই সেই বিশেষ লেখাটি আপনাদের সামনে তুলে ধরব, কিছু সময়ের পরে। ততক্ষণ ভগবান শ্রীরামকৃষ্ণের বাণী গুলো স্মরণ করুন, স্মরণ করুন স্বামীজীর বাণী গুলো, দুজনেই বলেছেন "জীব ই শিব"। শ্রীরামকৃষ্ণের বাণীর অর্থ না বুঝলে, সুভাষচন্দ্র কে ভগবান রূপে চেনা যাবে না।

জয় ওম্
ওঁ সর্ব ব্রহ্মজ্ঞ গুরভ্য নমঃ
🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Netaji Mystery OPEN posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share