𝐌𝐮𝐬𝐥𝐢𝐦 𝐮𝐦𝐦𝐚𝐡 (2025)

03/09/2024

দেখুন ইসলামের নেতা কেমন। হয় এ যেন এ যুগের সাহাবী।

শেখ হাসিনা সরকারের নির্যাতন ক্ষমা করে দেয়ার ঘোষণা জামায়াতের _

03/05/2024

আলহামদুলিল্লাহ
মুক্তি পেয়েছেন হেফাজত নেতা মামুনুল হক
মুক্তি পেয়ে জাতির উদ্দেশ্যে তিনি ভাষণ দিলেন।

02/04/2024

লাইলাতুল কদর রাতের গুরুত্ব ও ফজিল
বিশিষ্ট ইসলামিক স্কলার মিজানুর রহমান আজহারীর ওয়াজ

10/03/2024

প্রিয় অভিভাবক...........
সন্তানদের মুখের দিকে তাকিয়ে হাসিমুখে জীবনের সব কষ্ট মেনে ন্যায় পিতা-মাতা।
সন্তানের জন্য বিসর্জন দেন নিজের শত শখ আহাদ। কিন্তু যাদের সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য আপনি দিনের পর দিন কেটে যাচ্ছেন তাদের জীবনকে যে বিষিয়ে দেবার আয়োজন করা হয়েছে সুপরিকল্পিতভাবে- তা কি আপনি জানেন?
অবিশ্বাস্য হলেও সত্য আপনার আদরের সন্তানকে ভয়ংকর বিকৃতির দিকে ফেলে দেওয়ার শিক্ষা দেয়া হচ্ছে খোদ পাঠ্যপুস্তকেই। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (N C T B) প্রণীত সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ের ৩৯ থেকে ৪৪ পৃষ্ঠায় শরীফের গল্প শিরোনামের লেখায় সরাসরি যৌন ও মানসিক বিকৃতির সবক দেওয়া হচ্ছে শিক্ষার্থীদের।।

এ গল্পে শরিফা নামে একজন ব্যক্তি বলছে ছোটবেলায় সে ছেলে ছিল। তার নাম শরিফ আহমেদ। আস্তে আস্তে সে যখন বড় হল নিজেকে তখন সে মেয়ে ভাবতে শুরু করল। মেয়েদের মতন আচরণ করতে লাগলো। এটাই নাকি তার ভালো লাগে।

বইয়ের ৪০ নং পৃষ্ঠায় বলা হচ্ছে-
আমার শরীরটা ছেলেদের মত হলেও আমি মনে মনে একজন মেয়ে..."
বইয়ের ৪২ এবং ৪৪ পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে-
আমরা যে মানুষের শরীরে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দেখে কাউকে ছেলে বা মেয়ে বলছি সেটা হয়তো সবার ক্ষেত্রে সত্যি নয়।"
এ লেখাতে শিশু কিশোরদের শেখানো হচ্ছে-
একজন মানুষের দেহ পুরুষের হলেও নিজেকে সে যদি নারী দাবি করে তাহলে সে নারী। আবার নারী দেহ নিয়ে জন্মগ্রহণ করা কেউ যদি নিজেকে পুরুষ দাবি করে তাহলে সে পুরুষ। চাইলেই লিঙ্গ পরিবর্তন করা যায় ।
যতক্ষণ না অন্যের কোন ক্ষতি হচ্ছে ততক্ষণ যা খুশি তাই করা যায় এই জঘন্য অবস্থানের বিরোধিতা কে বলা হচ্ছে সেকেলে, পশ্চাৎপদতা।
পাঠ্যপুস্তকে কমোলতি শিক্ষার্থীদের যা শেখানো হচ্ছে তা হলো পশ্চিমা বিশ্ব থেকে আমদানি করা ট্রান্সজেন্ডার মতবাদ ( transgenderism)

ট্রান্সজেন্ডার মতবাদ কি ?
মানবাধিকার নামে সমকামিতাসহ বিভিন্ন বিকৃত যৌনতার বৈধতা দেয়ার অত্যন্ত শক্তিশালী একটি আন্দোলন আছে পশ্চিমা বিশ্বে। এই আন্দোলনের নাম এলজিবিটি (LGBT Rights Movement) ট্রান্সজেন্ডার এই আন্দোলনেরই অংশ।

L G B T
L= Lesbian(নারী সমকামী)
G= Gay(পুরুষ সমকামী)
B= Bisexual(উভকামী)
T= Transgender/ ট্রান্সজেন্ডার
(নারী সাজা পুরুষ বা পুরুষ সাজা নারী)
এই এলজিবিটি আন্দোলনের মাধ্যমে আজ পশ্চিমা বিশ্বে সমকাম , পুরুষে পুরুষে বিয়ে সহ নানাবিধ বিকৃতির বৈধতা দেওয়া হয়েছে।
আর আজ আপনার সন্তানদের পাঠ্যবইতেও এসব বিকৃতির পাঠ দেওয়া হচ্ছে আপনার অজান্তে।
ট্রান্সজেন্ডার নামক বিকৃত মতবাদের প্রধান দাবিগুলো হলো।
(ক). মানুষের পরিচয় নির্ভর করে তার অনুভূতি আর মনের চাওয়ার ওপর। নিজেকে সে যা মনে করে সেটাই তার পরিচয়। জন্মগত দেহ যাই হোক না কেন একজন নারী নিজেকে পুরুষ দাবি করলে তাকে পুরুষ বলে মেনে নিতে হবে। যদিও তার মাসিক হয়, যদিও সে গর্ভবতী হয়, সে যদিও সে শারীরিকভাবে সুস্থ থাকে ।সেই নারী নিজেকে পুরুষ দাবি করলে তাকে আইনি ও সামাজিকভাবে মেনে নিতে হবে।
(খ). মানুষ ইচ্ছে মত নারী বা পুরুষের পোশাক পড়বে ,ইচ্ছেমত ঔষধ আর অস্ত্র প্রচারের মাধ্যমে নিজের দেহকে বদলে দেবে ।কেউ যদি অস্ত্র প্রচার না করে নিজেকে বিপরীত লিঙ্গের বলে দাবি করে তাও সবাইকে মেনে নিতে হবে।
(গ). এ সকল উদ্ভট দাবির ব্যাপারে রাষ্ট্র ও সমাজ কোন বাধা দিতে পারবে না। বরং মানবাধিকারের নামে সুবিধা বঞ্চিত জনগোষ্ঠী হিসেবে এ ধরনের মানুষ কে দিতে হবে আপনার ট্যাক্স এর টাকায় বিশেষ সুবিধা ।সেই সাথে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে একদম ছোটবেলা থেকে সবাইকে শেখাতে হবে যে মানুষের মনটাই গুরুত্বপূর্ণ, দেহ না।
(ঘ). এ মতবাদের অবধারিত ফলাফল হলো সমকামিতা ও বিক্রিত যৌনতা। এগুলোকেউ মানবাধিকারের নামে মেনে নিতে হবে, স্বীকৃতি দিতে হবে।
এমতো বাদ্যের স্বীকৃতি দেওয়ার অর্থ রাস্তার একজন লম্পট ছেলে নিজেকে মেয়ে দাবি করে আপনার মেয়ের পাশাপাশি বসে ক্লাস করতে পারবে। একই টয়লেট ,একই কমন রুম ,ব্যবহার করার সুযোগ পাবে। হোস্টেল বা হলে থাকতে পারবে একই রুমে। কোন সুস্থ সমাজ কি এমন ব্যবস্থা মেনে নিতে পারে?

(ট্রান্সজেন্ডার এবং জন্মগত হিজড়া আলাদা)
মানুষের অজ্ঞতার সুযোগ নিয়ে ট্রান্সজেন্ডারদের হিজড়া হিসেবে উপস্থাপন করা হচ্ছে। জন্মগত হিজড়াদের ব্যাপারে থাকা সহানুভূতিকে কাজে লাগিয়ে বিকৃত যৌনতাকে বৈধতা দেওয়ার অপচেষ্টা চলছে। ট্রান্সজেন্ডার এবং জন্মগত হিজড়া সম্পূর্ন আলাদা বিষয়।
* অভিধান অনুযায়ী হিজড়া শব্দের ইংরেজি ট্রান্সজেন্ডার নয়, বরং Hermaphrodite বা Intersex । জন্মগতভাবে তাদের শরীরে কিছু ত্রুটি থাকে।
* ট্রান্সজেন্ডার হলো শারীরিকভাবে সম্পুর্ণ সুস্থ মানুষের এক ধরনের মানসিক বিকৃতি, এরা সমকামিতাই আসক্ত।
* মেডিকেল টেস্টের মাধ্যমে একজন মানুষ জন্মগত হিজড়া কিনা তা সনাক্ত করা যায়, কিন্তু ট্রান্সজেন্ডার নিছকই মনের দাবী।

ট্রান্সজেন্ডার মতবাদের অপর পিঠ হল সমকামিতা।
বাংলাদেশে যারা নিজেদের ট্রান্সজেন্ডার বলে দাবি করছে, তাদের সমকামিতার লিপ্ত থাকার বিষয়টি স্পষ্ট। দৈনিক প্রথম আলোতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে শারমিন আক্তার ঝিনুক ওরফে জিবরান সওদাগর, নামে এক নারীর বক্তব্য দেয়া হয়েছে। এই নারী নিজেকে ট্রান্সজেন্ডার বলে পরিচয় দিয়ে থাকেন। তার বক্তব্য
"..... আমি ছিলাম নারী। মাসিক হওয়া সহ সবকিছুই স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু যত বড় হচ্ছিলাম, বুঝতে পারছিলাম আমি পুরুষদের চেয়ে নারীরদের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হচ্ছি। একটা সময় একজন মেয়ের সঙ্গে ভালোবাসার সম্পর্ক হয়। চার বছর সম্পর্ক ছিল। কিন্তু সেই মেয়ে চলে যাওয়ার পর মনে হয়, আমি পুরুষ হলে তো ও এভাবে চলে যেতো না।...."
এ বক্তব্য থেকে স্পষ্ট যে শারমিন আক্তার ছিল শারীরিকভাবে পুরোপুরি সুস্থ নারী। আরেকজন নারীর প্রতি তার বিকৃত কামনা ছিল। এই কামনা কে সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্য করে তোলার জন্য সে নিজেকে 'পুরুষে রূপান্তরিত করেছে, অর্থাৎ নিজেকে ট্রান্সজেন্ডার দাবি করছে। এখন আবদার করছেন আইন ও সমাজ তাকে যেন মেনে নেয় পুরুষ হিসেবে। এটি স্পষ্ট সমকামিতা এবং বিকৃতি ছাড়া আর কী?
এ অপরাধের কারণে মহান আল্লাহ, নবী লুৎ আলাইহিস সালামের সম্প্রদায়কে ভয়ংকর শাস্তি দিয়েছেন যা পবিত্র কুরআনে আমাদের জানানো হয়েছে। অথচ এই মতবাদ আজ আপনার শিশুকে শেখানো হচ্ছে পাঠ্য বইয়ের মাধ্যমে।
বাংলাদেশে সরাসরি সমকামিতার পক্ষে কর্মকাণ্ড চালানো যেহেতু কঠিন তাই জন্মগত হিজরাদের প্রতি সমাজের মানুষের সহানুভূতিকে কাজে লাগিয়ে ট্রান্সজেন্ডার নামে চলছে অপতৎপরতা। মানবাধিকারের নামে চলছে বিকৃতির প্রচার ও প্রসার। ট্রান্সজেন্ডার মতবাদের প্রসারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে যারা কাজ করছে, এদের প্রায় সবাই সমাজের সমকামিতার প্রচার ও প্রসারেও কাজ করেছে কিংবা করছে।.. এই ষড়যন্ত্রের পেছনে আছে পশ্চিমা বিশ্ব ও দাতাদের মদদপুষ্ট বিভিন্ন দেশীয় এনজিও। বন্ধু সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার ,ইনক্লুসিভ বাংলাদেশ নো পাসপোর্ট ভয়েস ব্রাকের অধীনে পরিচালিত সমতন্ত্র ইত্যাদি। সমকামিতা আন্দোলনের সাথে তাদের সম্পর্কের কথা নিজস্ব ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ্যে উল্লেখ করেছে তারা । পাশাপাশি ইতিবাচক সংবাদ সাক্ষাৎকার সুন্দরী প্রতিযোগিতায় নারী সাজা পুরুষদের অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে ট্রান্সজেন্ডার মতবাদকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে নীতিহীন দেশীয় নিউজ মিডিয়া ও বিনোদন জগত। সবচেয়ে আশঙ্কা জনক ব্যাপার হলো রীতিমতো আইন প্রণয়ন করে বাংলাদেশে ট্রান্সজেন্ডারবাদ তথা সমকামী এজেন্ডা প্রতিষ্ঠা করার প্রক্রিয়া চলমান।
দৈনিক ইত্তেফাকে ৫ই ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে একজন সরকারি কর্মকর্তার বরাতে বলা হয়েছে ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষা আইন ২০২৩ শীর্ষক আইন ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের মধ্যেই পাস করা হবে বলে জানান সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ খাইরুল আলম শেখ। তিনি বলেন নতুন সংসদের প্রথম অধিবেশনে পাস করার জন্য আমরা কাজ করছি। (সম্পত্তিতে অধিকার পাবেন ট্রান্সজেন্ডার সন্তানরা দৈনিক ইত্তেফাক)। 5.12.2023
ট্রান্সজেন্ডার মতবাদ মেনে নেওয়ার ফলাফল:
ট্রান্সজেন্ডার মতবাদ মেনে নেওয়ার পরিণত হবে বিধ্বংসী। এর ফলাফল হবে,
* ঘৃণা সমকামী এজেন্ডার আইনি স্বীকৃতি।
* নারী ও পুরুষের সীমারেখা মুছে ফেলা।
* পুরুষের সাথে পুরুষের এবং নারীর সাথে নারীর বিয়েকে অর্থাৎ সমকামীতাকে বৈধতা দেওয়া...
* নারীর জন্য নির্ধারিত স্থানে পুরুষের অনুপ্রবেশ।
* কিশোরী ও নারীদের নিরাপত্তা ঝুঁকি বৃদ্ধি ধর্ষণ যৌন হয়রানি বেড়ে যাওয়া।
* নারীদের জন্য নির্ধারিত সুযোগ-সুবিধা গুলো পুরুষদের হাতে চলে যাওয়া....
*উত্তরাধিকার সম্পত্তি বন্টন সহ পারিবারিক আইনে ক্ষেত্রে মারাত্মক সামাজিক বিশৃঙ্খলা।
* পরিবার ও সমাজব্যবস্থা ভেঙে পড়া।
* বাংলাদেশ সহ বিশ্বের সকল দেশের আলেম-ওলামাদের মতে ট্রান্সজেন্ডার এবং সমকামের মতো বিষয়গুলো মেনে নেওয়া নৈতিক অধঃপতনের পাশাপাশি প্রজন্মকে নিয়ে যাবে জঘন্য হারাম এমনকি কুফুরের দিকে।
এগুলো নিছক কল্পনা নয়। এমন ঘটনা ঘটতে শুরু করেছে ইতিমধ্যে। নিজেকে নারী দাবি এক পুরুষকে সিট দেয়া হয়েছে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর পরিচালিত কর্মজীবী মহিলা হোস্টেলে। দেশের অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী আসন সংকটের কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনার সুযোগ পায় না। অথচ সেখানে যৌন বিকারগ্রস্ত ট্রান্সজেন্ডারদের জন্য আলাদা কোটা চালুর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
শিশু কিশোররা সহজে প্রভাবিত হয় নতুন জিনিসের প্রতি তাদের থাকে সহজাত আগ্রহ। আর এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে কোমলমতি কিশোরদের সামনে বিকৃতিকে স্বাভাবিক হিসেবে তুলে ধরছে সমাজ ও সভ্যতার শত্রুরা। বয়সন্ধিকালে এমনিতেই নানা মনতাত্ত্বিক জটিলতার সৃষ্টি হয় তার ওপর লিঙ্গ নিয়ে পাঠ্যপুস্তকে এমন মগজ ধোলাই কিশোর কিশোরীদের বিপথগামী করবে। তাদের জীবন বিষিয়ে তুলবে। জন্ম নেবে নানা ধরনের অসুখ ও অসঙ্গতি।
সপ্তম শ্রেণীর বইতে বলা কথাগুলো সরাসরি পশ্চিমা বিশ্ব থেকে আমদানি করা। যতক্ষণ পর্যন্ত অন্য কারো ক্ষতি না হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত যা খুশি করা যায় এই মূলনীতির মাধ্যমে পশ্চিমা বিশ্বের সমকামিতা সমকামী বিয়ে থেকে শুরু করে ব্যভিচার সহ প্রায় সব ধরনের বিকৃত যৌনাচার ও জীবনাচরণ কে বৈধতা দেয়া হয়েছে। সকল মূল্যবোধ মুছে গেছে। পশ্চিমা বিশ্বের পরিবার গুলো ভেঙে পড়েছে। সারা জীবন সন্তানের জন্য আত্মত্যাগ করে যাওয়া পিতা-মাতাকে বুড়ো বয়সে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে বৃদ্ধাশ্রমে। আমরাও কি এমন সমাজ চাই?
(বর্তমান বাস্তবতায় অভিভাবকদের দায়িত্ব)
* ট্রান্সজেন্ডার মতবাদের ভয়াবহতা সম্পর্কে নিজে জানা এবং অন্যকে জানানো
* ট্রান্সজেন্ডার ইস্যুর ভয়াবহতা সম্পর্কে সম্ভাব্য সকল প্লাটফর্ম ব্যবহার করে দল-মত ধর্ম নির্বিশেষে সবাইকে সচেতন করা।
* আপনার আদরের সন্তানের প্রতি খেয়াল রাখা। কেউ যেন তার মগজ ধোলাই করতে না পারে। কেউ যেন মানসিক ও যৌন বিকারগ্রস্ত বানিয়ে তার জীবন নষ্ট করতে না পারে।
* পাঠ্য বইয়ে ট্রান্সজেন্ডার মতবাদের অন্তর্ভুক্তির বিরোধিতা করা।
আমেরিকা পোল্যান্ড সহ অন্যান্য অনেক দেশে অভিভাবকেরা এই ইস্যুতে সোচ্চার হয়েছেন। সন্তানদের মুখের দিকে তাকিয়ে আমাদেরও সচেতন ও সক্রিয় হতে হবে।
প্রিয় অভিভাবক,
ট্রান্সজেন্ডার মতবাদ ইসলাম বিরোধী, সমাজ বিধ্বংসী। কিছু মানুষের বিকৃতির কারণে পুরো সমাজকে ধ্বংসের পায় তারা চলছে। যৌনব বিকারগ্রস্তদের বিশেষ সুবিধা দেওয়ার জন্য আমাদের সন্তান পুরো দেশ পুরো সভ্য তাকে হুমকির মুখে ফেলে দেওয়া হচ্ছে। এটা কোনভাবেই একজন সুস্থ বিয়ের গান সচেতন মানুষ মেনে নিতে পারবে না।
অভূতপূর্ব এক সংকটের মুখে দাঁড়িয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। কোমলমতি শিশু কিশোরসহ সমগ্র জাতিকে এক মৃত্যু ফাঁদে ফেলে দেওয়া হচ্ছে। সচেতন হতে হবে সবাইকেই..........!

02/03/2024

🌸কত সুন্দর আলোচনা🌻 একবার শুনলেই হৃদয়🌹 জুড়েই যায় 🌸 #আলহামদুলিল্লাহ #আলহামদুলিল্লাহসলামিক_লেকচার

19/02/2024

আমরা শুধু নামেই মুসলমান

19/02/2024

যুবতি মেয়ের বুড়া জামাই কিসের ইঙ্গিত দেয়?

𝐌𝐮𝐬𝐥𝐢𝐦 𝐮𝐦𝐦𝐚𝐡

03/09/2024

03/05/2024

02/04/2024

10/03/2024

02/03/2024

19/02/2024

19/02/2024

Address

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share