Boikotha read n discuss

  • Home
  • Boikotha read n discuss

Boikotha read n discuss A page to share books and thoughts

তিন গোয়েন্দা!
03/08/2025

তিন গোয়েন্দা!

রকি বীচ, লস অ্যাঞ্জেলেস, ক্যালিফোর্নিয়া।

৪০ বছর আগে এভাবেই শুরু...

ে_তিন_গোয়েন্দা

Life in a Metro!
01/08/2025

Life in a Metro!

18/07/2025

এই শুক্রবার (১৮ জুলাই), অনেস্বর রাজশাহীর বিভিন্ন প্রাঙ্গণে লাইভ গান শোনাবে। আই বাধ, টি বাধ, সিএন্ডবি মোড়, মুক্ত মঞ্চ এবং আরও কিছু জায়গায় যেখানে মানুষ ছুটির দিনে বন্ধু-বান্ধব ও পরিবার নিয়ে সময় কাটায়।

আমাদের গানের একটাই লক্ষ্য, "অংকুরকে বাঁচিয়ে রাখা"। অংকুর একজন চিত্রশিল্পী এবং কঠিন রোগের সাথে লড়াই করছে, লিভার ট্রান্সপ্লান্ট ছাড়া বাঁচার উপায় নেই।

যেভাবে সাহায্য করতে পারেনঃ
- আমাদের লাইভ গান শোনার সময় আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী কিছু অনুদান দিন।
- আমাদের ভলান্টিয়াররা আপনার কাছে গেলে ডোনেশন বক্সে আপনার ভালোবাসা রাখুন।
- বিকাশ বা ব্যাংকে সরাসরি সহায়তা পাঠান।
- পোস্টটি শেয়ার করুন। আপনার একটি শেয়ারও অংকুরের জীবনের আশা বাড়িয়ে দিতে পারে।

ডোনেশন বিকাশঃ
01824193795 (Dipankar Singha)

ব্যাংক ট্রান্সফারঃ
Dipankar Singha
United Commercial Bank, Banani
A/C: 0903204000058138
Routing: 245260434

আপনাদের উপস্থিতিই আমাদের প্রেরণা। আমরা কখন কোথায় অবস্থান করবো, পেজে আপডেট দিব। সবাই চলে আসুন, আমাদের সুরে সুর মেলান, ভালোবাসার হাত বাড়িয়ে দিন।

কঠিন বই পড়তে হলে ভাল মুড লাগে, মুড ভাল করার জন্য খেতে হয়....
14/07/2025

কঠিন বই পড়তে হলে ভাল মুড লাগে, মুড ভাল করার জন্য খেতে হয়....

ছুটির দিনে যেখানেই যাই, হাতে একটা বই রাখি। আর সুযোগ পেলেই পাতা উল্টাই। আবার ব্রেক পেলে কোথাও বসে চিল করে বই পড়ি।ধানমন্ডি...
13/07/2025

ছুটির দিনে যেখানেই যাই, হাতে একটা বই রাখি। আর সুযোগ পেলেই পাতা উল্টাই। আবার ব্রেক পেলে কোথাও বসে চিল করে বই পড়ি।

ধানমন্ডি ২৭ এ কাজে গেছিলাম। কাজ শেষে ক্যাপ'চিনো ক্যাট ক্যাফেতে ঢুকে অর্ডার দিয়ে বই পড়ি, সামনে কাচের ঘরে বিল্লুরা খেলা করে.... খারাপ কি!

সিনেমা প্রতিক্রিয়া - উৎসব: এক চাঁদরাত ও ঈদের গল্পে আমাদেরই ছায়াছবিডিরেক্টর: তানিম নূর, আর শ্রেষ্ঠাংশে জাহিদ হাসান, সাদিয়...
03/07/2025

সিনেমা প্রতিক্রিয়া -

উৎসব: এক চাঁদরাত ও ঈদের গল্পে আমাদেরই ছায়াছবি
ডিরেক্টর: তানিম নূর, আর শ্রেষ্ঠাংশে জাহিদ হাসান, সাদিয়া আয়মান, সৌম্য জ্যোতি।
‘উৎসব’ একটি হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া চলচ্চিত্র, যেখানে গল্প এক মধ্যবয়সী ব্যক্তির বর্তমান, ফেলে আসা সময় এবং ভবিষ্যতে কি হতে যাচ্ছে তা ঘিরে। মধ্যবয়সী ব্যক্তিটি জাহিদ হাসান তথা জাহাঙ্গীর।

গল্পটি আবর্তিত হয়েছে মোবারক নামে জাহাঙ্গীরের (জাহিদ হাসান) মামাতো ভাইয়ের মৃত্যুর পর তার জীবনের মোড় ঘুরে যাওয়ার মধ্য দিয়ে। চাঁদরাতের এক বিশেষ সময়ে তার কাছে আসে তিনটি অশরীরী আত্মা। তারপর তার আত্মসমালোচনার যাত্রা শুরু হয়।
অভিনয়, আবেগ – সবকিছু মিলে এ এক অনন্য অভিজ্ঞতা ছিল। এই সিনেমার বাকে বাকে দর্শকদের রেসপন্স তাদের এই মুভির সাথে কানেকশনকে প্রমাণ করে।

জাহিদ হাসান তার অসাধারণ অভিনয় দিয়ে পুরো সিনেমাটিকে কন্ট্রোল করেছেন, অনুযোগের সুযোগ রাখেননি। ভূত থেকে ভবিষ্যৎ - প্রতিটি পর্যায়ে তার অভিব্যক্তি ছিল নিখুঁত।

দর্শকপ্রিয় বাঘা বাঘা অভিনেতার সমন্বয়ে নির্মিত এই সিনেমায় চঞ্চল চৌধুরী, জয়া আহসান, অপি করিম, আফসানা মিমি, তারিক আনাম খানসহ আরও অনেকে অভিনয় করেছেন।
যদিও স্ক্রিনটাইম কম ছিল, তবুও কাউকেই অপ্রয়োজনীয় মনে হয়নি। সাদিয়া আয়মান ও সৌম্য জ্যোতির অভিনয় আলাদা করে প্রশংসার দাবিদার। শুধু একজনের অভিনয় নিয়ে আমার একটু বলার আছে- জয়া আহসানের অভিনয় আরো ভাল হতে পারত। তার কমেডি একটু আরোপিত মনে হয়েছে।
চিত্রনাট্যে ৯০-২০০০ দশকের রেফারেন্সিং ও মিউজিক ব্যবহারের মধ্য দিয়ে সব দর্শকদের হৃদয়ে পৌঁছাতে পেরেছে ‘উৎসব’। সংলাপগুলো দর্শকের জন্য উপভোগ্য ছিল।
‘উৎসব’ সিনেমা এমন এক যাত্রা, যে যাত্রায় দর্শকদের মনে হবে এটা যেন তাদের চারপাশের বাস্তব জীবনের গল্প। পরিবারের সবাইকে নিয়ে দেখার মতো এক টুকরো উৎসব এই সিনেমা। ও হ্যা আমি ক্রিটিক না, তবে ক্রিসমাস ক্যারলের এই এডাপটেশন আমার খুব ভাল লেগেছে।

বইঃ সাঁঝবাতিলেখকঃ মুহম্মদ আলমগীর তৈমূরপৃষ্ঠাঃ ১৫৮প্রকাশনা সংস্থাঃ বিবলিওফাইলমুহম্মদ আলমগীর তৈমূরের নতুন গল্পটি পড়ে যেমন...
15/06/2025

বইঃ সাঁঝবাতি
লেখকঃ মুহম্মদ আলমগীর তৈমূর
পৃষ্ঠাঃ ১৫৮
প্রকাশনা সংস্থাঃ বিবলিওফাইল

মুহম্মদ আলমগীর তৈমূরের নতুন গল্পটি পড়ে যেমন এক্সপেকটেশন ছিল তেমনই একটা অভিজ্ঞতা হলো। লেখকের লেখার একটা ডিস্টিঙ্কট স্টাইল আছে, ভাল লাগার মত। তার যারা নিয়মিত পাঠক তারা এটা জানেন। লেখক বরাবরের মতো এবারও ইতিহাস, পুরাণ, অভিশাপ, ধাঁধা, রহস্য আর অতিপ্রাকৃতিক উপাদানের একটা মিক্স দিয়ে দিয়ে প্লট সাজিয়েছেন। তবে খুব বেশি হররের এলিমেন্ট ছিল না। বরং গল্পটি ছিল ধীরগতির, ধাপে ধাপে রহস্যটা পেকে উঠেছে। গল্পের ভেতর আছে ফেলে আসা সময়ের বর্ণনা, স্ট্রাগল, দেবী, জমিদার বাড়ি, আর কুটিল চরিত্রের মিশ্রণ। বর্ণনাভঙ্গি এমন বিশদ যে- যে মনে হয় চোখের সামনে সব কিছু ঘটছে—এটাই লেখকের সবচেয়ে বড় শক্তি।

কিছু ইলাস্ট্রেশন আছে – পড়ার স্বাদ বাড়ায়। তবে গল্পের শেষটা যেন হঠাত নেমে আসে পাঠকের মাথার উপর, উচু দরের টুইস্ট হিসেবে একে মার্ক দেয়া যায়না। কেমন কাচা আর হাস্যকর লেগেছে। এটা বাদ দিলে পুরো বইটা এক বসায় পড়ে ফেলার মতো। যারা হালকা হরর ভালোবাসেন, তাদের জন্য ভাল অপশন।



রেটিংঃ ৩.৫

ছুটির শেষ দিনে বাইরে পড়া.....মাহরীন ফেরদৌস বুকের বিষন্নতা গুলো বইয়ের পাতায় তুলে এনেছেন!
14/06/2025

ছুটির শেষ দিনে বাইরে পড়া.....

মাহরীন ফেরদৌস বুকের বিষন্নতা গুলো বইয়ের পাতায় তুলে এনেছেন!

14/06/2025

বাহ কি সুন্দর গান!

ছুটির দিন গুলো ফুরিয়ে এসেছে.... বই হাতে নিরবিচ্ছিন্ন সময় পার করার সময় ও প্রায় শেষ!
13/06/2025

ছুটির দিন গুলো ফুরিয়ে এসেছে.... বই হাতে নিরবিচ্ছিন্ন সময় পার করার সময় ও প্রায় শেষ!

বইঃ কেতাদুরস্তলেখকঃ তানভীর অনয়পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ১৫৮প্রকাশনীঃ পেণ্ডলামএই লেখকের পড়া এটাই আমার প্রথম বই। কেতাদুরস্ত তানভীর অ...
12/06/2025

বইঃ কেতাদুরস্ত

লেখকঃ তানভীর অনয়

পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ১৫৮

প্রকাশনীঃ পেণ্ডলাম

এই লেখকের পড়া এটাই আমার প্রথম বই। কেতাদুরস্ত তানভীর অনয়ের লেখা একটি ভিন্নধারার উপন্যাস। একটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে কেন্দ্রে রেখে রাজনীতি, ক্ষমতার লড়াই, ছাত্রদের চিন্তাধারা এবং মানসিক দ্বন্দ্ব, এবং আত্মসংকট , এসব কেন্দ্র করে কাহিনী সাজানো হয়েছে।

গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র এক তরুণ- অরিত্র, যে একজিসটেনশিয়াল ক্রাইসিসে ভুগছে। তার ব্যক্তিগত কিছু মূল্যবোধ বা বলা ভাল আদর্শ আছে, সে মনে করে একটা সমাজে থাকা সবাইকে ইক্যুয়াল এবং ফেয়ার ট্রিটমেন্ট দেয়া উচিৎ এবং সেটা দিতে হলে তার আদর্শ বাস্তবায়ন করতে হবে। সে অনেক ইস্যু নিয়ে চিন্তিত এবং মোটামুটি অনেক ইস্যুতেই তার কিছু মতামত আছে যা যার সমসাময়িক পিয়ার গ্রুপের বেশিরভাগ লোকজনের তুলনায় আলাদা। সে তার আদর্শ বাস্তবায়নের জন্য তার কলেজকে একটা গ্রান্ড হিসেবে চিন্তা করে এবং সে ছাত্র সংসদ নির্বাচনে জয়লাভ করতে চায় নিজের মত করে সিস্টেমকে গোছানোর জন্য। মূলত এই নির্বাচন এবং নির্বাচনের আগে পরের বিভিন্ন ঘটনার আড়ালে লেখক স্টুডেন্ট পলিটিক্স, জেন্ডার ইস্যু, বুলিং, মাসকুলিনিটির প্রশ্ন—সব মিলিয়ে একটা সাহসী ও চিন্তাশীল প্লট গোছানোর চেষ্টা করেছেন। লেখক উল্লিখিত কিছু অস্বস্তিকর (?) / সাহসী বিষয়ে কলম ধরেছেন—যেসব বিষয়ে আমাদের দেশি লেখকরা তাদের সৃষ্টিকর্মে সহজে উল্লেখ করেন না।

গল্পে অনেক ছোট ছোট ঘটনা ও চরিত্র এসেছে, যারা সমাজের বিতর্কিত ইস্যুগুলো নিয়ে কথা বলেছে। তবে চরিত্রগুলো গল্পের মূল চালিকা শক্তি নয়; বরং লেখকের তোলা প্রশ্ন, দর্শন এবং মেসেজ আসল বিষয়।

তবে একসাথে বেশি কিছু বিষয় তুলে ধরার ফলে কোনোটা পুরোপুরি এড্রেস করা হয়নি, একটা অসম্পূর্ণ ভাব রয়ে গেছে। ফাউস্ট, সুইফটসহ নানা সাহিত্যিক রেফারেন্স গল্পে যুক্ত করে কাহিনীকে ভারী করেছেন, যদিও কখনো কখনো সংলাপ ও লেখার ধরণ একটু দুর্বল লেগেছে।কিছু প্রসঙ্গ যেন ঠিকমতো শেষ না করেই অন্য প্রসঙ্গে চলে গেছে। এছাড়া এটি কলেজ কেন্দ্রিক না হয়ে যদি বিষ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রিক হত তবে ম্যাচুরড আলোচনা এবং চরিত্রের সংলাপগুলো আরো বিশ্বাসযোগ্য হত।

সব মিলিয়ে, “কেতাদুরস্ত”সহজ কোনো গল্প নয়। এটা ভাবায়, প্রশ্ন তোলে। যারা গতানুগতিক উপন্যাসে অভ্যস্ত, তাদের কাছে বইটা একটু কঠিন লাগতে পারে। তবে নতুন কিছু পড়তে চাইলে, অন্যভাবে সমাজকে দেখতে চাইলে, বইটি একবার পড়া উচিত। লেখকের প্রচেষ্টা এবং সাহসী চিন্তার জন্য তাঁকে সাধুবাদ জানাতেই হয়, সেসাথে মোটা দাগে বলতে চাই- ভবিষ্যতে লেখক যদি একটু কম বিষয় নিয়ে আরও গভীরে যান, তবে তিনি নিঃসন্দেহে আমাদের মননে আরেকটু ভালভাবে রেখা ফেলতে সক্ষম হবেন। পড়ার জন্য রেকমেন্ডেড।

রেটিংঃ ৩/৫

বইঃ বৃষ্টির দিন ভাড়া বেশিলেখকঃ তানজীম রহমানপৃষ্ঠাঃ ৯৬প্রচ্ছদঃ শ্রাবণরেটিংঃ ৩/৫তানজীম রহমানের লেখা “বৃষ্টির দিন ভাড়া বে...
09/06/2025

বইঃ বৃষ্টির দিন ভাড়া বেশি
লেখকঃ তানজীম রহমান
পৃষ্ঠাঃ ৯৬
প্রচ্ছদঃ শ্রাবণ
রেটিংঃ ৩/৫
তানজীম রহমানের লেখা “বৃষ্টির দিন ভাড়া বেশি” পড়ে ভাল লেগেছে। এটা জাস্ট একটা হরর উপন্যাস নয়, এর সাথে লেখক মিক্স করেছেন দর্শন, কমেডি আর ঢাকাবাসীর নগরজীবনের বেদনাভারাক্রান্ত বাস্তবতা। গুলশান বনানী মহাখালির বৃষ্টিভেজা রাস্তাঘাট, রিকশা, আর রহস্যময় রিকশাওয়ালা হরুকে ঘিরে গড়ে লেখক গল্পের ক্যানভাস্টি সাজিয়েছেন। হরু চরিত্রটি নিঃসন্দেহে বইটির প্রাণ—সে একইসাথে নরম দার্শনিক এবং কিছু ক্ষেত্রে মায়ার উদ্রেগকারী।
বইটির লেখার স্টাইল মেদহীন, কখনো কখনো ধারাবিবরণীর মতো একদম কাট কাট করে ঘটনা বলে যাওয়া, সাথে কোন বাহুল্য নেই—যা পড়ায় গতি এনে দেয়। অতিপ্রাকৃত জিনিসপত্রের মধ্যে হাস্যরস এবং জীবনদর্শন ঢুকিয়ে লেখক বইটিকে একটু অন্য ধাঁচে দাঁড় করিয়েছেন। একই চেষ্টা অনামিকা চুপ বইটিতেও তিনি করেছেন বাট ওই বইতে সেই চেষ্টাটা পরিণত মনে হয়নি। তবে এই বইটা উত্রে গেছে। যখ ও প্রেতের কিছু বর্ণনা বেশ অস্বস্তি জাগায়, তবে বেশি ভীতিকর কিছু এই বইটিতে নেই, বরং পাঠকের মনে ভাবনার রেশ ফেলে। হরু ও নবী স্যারের জুটির রসায়ন ভাল লেগেছে। নবী স্যার দার্শনিক হলেও উষ্ণ।
এত ছোট কলেবরের গল্পের মধ্যেও কিছু দৃশ্য অপ্রয়োজনীয়ভাবে স্থান পেয়েছে, এবং সংক্ষিপ্ত আকারে গল্প শেষ হওয়ায় অনেকের মধ্যে অসম্পূর্ণতার রেশ রয়ে গেছে। কিন্তু সেসব গল্পের মজা নষ্ট করেনি। প্রচ্ছদ ও গল্পের সামঞ্জস্য ছিল। প্রচ্ছদ চমৎকার লেগেছে। লেখকের অতিপ্রাকৃত গল্প লেখার স্বকীয়তা এই বইকে একটা আলাদা মাত্রা দিয়েছে। হররপ্রেমী, দার্শনিক চিন্তায় আগ্রহী, বা শুধু একটু ব্যতিক্রমী কিছু পড়তে ইচ্ছুক যে কেউ “বৃষ্টির দিন ভাড়া বেশি” বইটা উপভোগ করবেন। তানজীম রহমান বাংলা অতিপ্রাকৃত জনরায় ব্যাতিক্রমি একটা ধারা দাঁড় করাতে চাচ্ছেন, সফল হবেন কিনা সময় বলে দেবে। তিনি থেমে যান , সেটা অয়াঠক হিসেবে চাইছি না আপাতত। অনামিকা বইটা মিস মনে হলেও এই বইটা হিট মনে হয়েছে। পড়ার জন্য রেকমেন্ডেড।

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Boikotha read n discuss posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Boikotha read n discuss:

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share