জিন্নাত উল হাসান

জিন্নাত উল হাসান Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from জিন্নাত উল হাসান, Digital creator, Kosti.

আমি একজন বাংলাদেশী ব্রিটিশ নাগরিক। ২০০৫ থেকে লন্ডনে আছি। আমি Travel, Personal Finance, Investing, Freelancing, Artificial Intelligence ও Healthy Lifestyle নিয়ে কথা বলতে ভালোবাসি।

20/07/2025

কারো কারো শেষ ভরসা ছিল, আর কিছু না হইলেও, এআই চাকরি খেয়ে দিলে, ক্ষেতেখামারে কাজ করে দুইটা ডাইলভাত খাবেন।

এই দেখেন, চীনে সুটবুট করে, এসি রুমে বসে লোকে হাজার মাইল দূরে খনির কাজ করতেছেন।

এইবার বলেন, ক্ষেতে খামারেও কি কাজ পাবেন?

এখনোও এমন বন্ধুত্ব টিকে আছে, ভাবতেই অবাক লাগে! কে সেই বন্ধু আপনার জন্যে ১০ দিনের আত্মত্যাগ করতে পারে?
20/07/2025

এখনোও এমন বন্ধুত্ব টিকে আছে, ভাবতেই অবাক লাগে! কে সেই বন্ধু আপনার জন্যে ১০ দিনের আত্মত্যাগ করতে পারে?

কেবল তো শুরু!———————-Part of the news translated in Bengali:শীর্ষস্থানীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) প্রতিষ্ঠানগুলো এখন আফ...
20/07/2025

কেবল তো শুরু!

———————-

Part of the news translated in Bengali:

শীর্ষস্থানীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) প্রতিষ্ঠানগুলো এখন আফ্রিকা ও এশিয়ার স্বল্প মজুরির “ডেটা লেবেলারদের” পরিবর্তে উচ্চ পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত বিশেষজ্ঞদের নিয়োগ দিচ্ছে, যাতে আরও “স্মার্ট” ও শক্তিশালী মডেল তৈরি করা যায়।

Scale AI, Turing এবং Toloka-এর মতো কোম্পানিগুলো এখন জীববিজ্ঞান, অর্থনীতি সহ নানা খাতের অভিজ্ঞ পেশাদারদের নিয়োগ দিচ্ছে—উন্নতমানের প্রশিক্ষণ ডেটা প্রস্তুত করতে, যা আগামী প্রজন্মের AI সিস্টেম তৈরিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

OpenAI-এর o3 এবং Google-এর Gemini 2.5-এর মতো “যুক্তিনির্ভর” মডেলের উত্থানের ফলে হাজার হাজার স্বল্পমজুরির কর্মী—যেমন কেনিয়া ও ফিলিপাইনের লেবেলাররা, যারা সাধারণত ঘণ্টায় $2-রও কম আয় করেন—তাদের উপর নির্ভরতা দ্রুত কমছে। এই কর্মীরা আগে বিশাল ডেটাসেট ট্যাগ করার সময়সাপেক্ষ কাজ করতেন, যা AI প্রশিক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় ছিল।

19/07/2025

সোশ্যাল মিডিয়াতে ঢুকলে মনে হয় আমরা সব শিষ্টাচার হারায় ফেলি।

শিষ্টাচার মানে ভালো ব্যবহার, ভদ্রতা (যারা বাংলায় দুর্বল)।

অনেক বছর আগের কথা। আমরা তখন ছোট। বুঝতেই পারতেছেন কত বছর আগের কথা! আব্বার সরকার চাকুরী ছিল। প্রতি তিন / চার বছর পরপর পোস্...
19/07/2025

অনেক বছর আগের কথা। আমরা তখন ছোট। বুঝতেই পারতেছেন কত বছর আগের কথা!

আব্বার সরকার চাকুরী ছিল। প্রতি তিন / চার বছর পরপর পোস্টিং হতো।

একবার পোস্টিঙয়ের সময় সব কলিগরা মিলে তাকে একটা কলম গিফট দিলো।

পার্কার নামের একটা কোম্পানির কলম, একটা গিফট বক্সে।

কলমটা বাসায়ই ছিল। আব্বা মাঝে মাঝে ব্যবহার করতো।

আমরা তখন ব্যবহার করতাম ইকোনো কিংবা ইকোনো ডিএক্স।

পার্কারের দাম কত ছিল, কোন আইডিয়া ছিল না।

ইকোনো ডিএক্স তখন মনে হয় তিন কিংবা পাঁচ টাকা।

একটু একটু সাহস বাড়ার পর আমিও ব্যবহার শুরু করে দিলাম।

একসময় কালি শেষ হয়ে গেলো। জানতাম না, যে শীষ চেঞ্জ করা যায়। ইকোনো ডিএক্স ফেলে দিলাম।

পার্কারও ফেলে দিলাম, কিংবা অযত্নে কোথাও পড়েছিল।

হঠাৎ একদিন আব্বা কলম খোঁজা করলো।

কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না।

আমি বললাম অন্য কলম দিয়ে লেখো। হয়তো কলম হারায় গেছে।

আব্বা বলল, জানিস ওই কলমের দাম কত?

পাঁচশত টাকা!

-------------------------

সেই কথা এখনো মনে আছে।

লন্ডনে আসার পর কয়েকটা পার্কার কিনেছি, কম দামী। পার্কারের কলম সস্তা থকে অনেক দামী পর্যন্ত হতে পারে।

এই কলমটা সবসময় আমার সাথেই থাকে। এটার দাম ১০ পাউন্ড, দেশিতে ১,৬০০ টাকার মতো।

------------------------

এখানে পাঁচ পাউন্ডে ১০ টা কলম পাওয়া যায়।

কোন কলম কই থাকে, কাজের সময় একটাও খুঁজে পাওয়া যায় না।

সত্যি না?

অন্যদিকে একটা জিনিস খেয়াল করে দেখবেন একটু দাম দিয়ে কিছু কিনলে তার উপর একটা আলাদা দরদ থাকে।

-------------------------

শেষ পর্যন্ত কলমটা খুঁজে পাওয়া গিয়েছিল।

তবে সেই ডিজাইনের পার্কার কলম লন্ডনে খুঁজে পাইনি :(

19/07/2025

রিফাত বললঃ ফেসবুক পোস্ট কপি করার আরেক সুবিধা, চিন্তা করার দরকার হয় না! 🧠

Ctrl+C and Ctrl+V

19/07/2025

বন্ধুর দাবি, আমি মানি নাঃ ভিডিও কলে বক্তব্য দেওয়ার এই এক সুবিধা - গরম নাই, ঠেলাঠেলি নাই, অজ্ঞান হবার ঝামেলাও নাই!

মাথা ব্যথা হইলে, মাথা টিপতে হয়, পা না। দেশের নির্বাচনের কথা দেশে করতে হয়, রিমোটে না!
18/07/2025

মাথা ব্যথা হইলে, মাথা টিপতে হয়, পা না।
দেশের নির্বাচনের কথা দেশে করতে হয়, রিমোটে না!

লাইফ ইজনট এ লাইফ, উডআউট এ লাইফ!
18/07/2025

লাইফ ইজনট এ লাইফ, উডআউট এ লাইফ!

লন্ডনের গুপ্ত আকর্ষণ, সেন্ট ক্রিস্টোফার প্লেস!
18/07/2025

লন্ডনের গুপ্ত আকর্ষণ, সেন্ট ক্রিস্টোফার প্লেস!

কারো কারো প্রেজেন্টেশন খুবই চমৎকার হয়, আবার কারো কারো প্রেজেন্টেশন দেখলে পা ধরে মাফ চাইতে ইচ্ছা করে। ভালো প্রেজেন্টেশনের...
18/07/2025

কারো কারো প্রেজেন্টেশন খুবই চমৎকার হয়, আবার কারো কারো প্রেজেন্টেশন দেখলে পা ধরে মাফ চাইতে ইচ্ছা করে।

ভালো প্রেজেন্টেশনের একটা বড় বিশিষ্ট হল যে বক্তা শ্রোতাকে প্রেজেন্টেশনের ঢুকিয়ে ফেলতে পারে। কারণ শ্রোতার মনে হয় যে বক্তা একটা গল্প বলতেছে, প্রতিটি লাইন, একটা আরেকটার সাথে যেন গেঁথে আছে।

একটা লাইন মিস করলেই যেন গল্পটা মিস হয়ে যাবে।

-------------------

২০০৩ সালে হাত পা কাঁপতে কাঁপতে কিভাবে ভার্সিটিতে প্রেজেন্টেশন দিসি, কে জানে। কিন্তু প্রজেক্ট আর প্রেজেন্টেশনের আগাগোড়া আমার করা, ভালো ছাত্র ছিলাম, মোটামুটি সেই ধাক্কায় সেবার পার পেয়ে গিয়েছিলাম।

-------------------

২০১৪ সাল পর্যন্ত টুকটাক অনেক প্রেজেন্টেশন করছি, কিন্তু কাঁপাকাঁপি কমে নাই।

সেই বছর অফিস থেকে পারসোনাল ডেভেলপমেন্টের জন্য প্রেজেন্টেশন কোর্সের আয়োজন করা হয়।

আমার বসকে বলে আমি ওইটা যাই।

-------------------

সেই কোর্সটা ছিলাম বোধ হয় আমার জীবনের সবচেয়ে ভয়ের কোর্স। এমনিতেই আমি প্রেজেন্টেশনে দুর্বল, আমাদের বলা হল দুইদিন ট্রেনিঙয়ের পর তোমারকে একটা করে প্রেজেন্টেশন দিতে হবে।

সেটা আবার রেকর্ড করা হবে, এবং আমরা চাইলে কারো কারোটা ভিডিও চালিয়ে ভুলত্রুটিগুলো ধরিয়ে দেয়া হবে।

বাঁচাও!

------------------

ওই দুইদিনে অনেকগুলো টিপস পেয়েছিলাম। তবে সবচেয়ে দরকারি টিপসটা ছিল এমনঃ

প্রেজেন্টেশন বানানোর চেয়ে জরুরী বিষয় হল স্টোরিলাইন বা গল্পের আউটলাইনটা দাঁড়া করানো।

গল্পে যেমন সাসপেন্স একবার বাড়ে আবার কমে, তেমনি প্রেজেন্টেশনেও ডেটা, কণ্ঠস্বর, বিরতি, ইত্যাদি দিয়ে সাসপেন্স উঠানামা করাতে হয়।

গল্প অনুযায়ী স্লাইড বানাতে হয়।

আমাদের সবচেয়ে বড় ভুল হয় যে আমরা হরেক রকমের স্লাইড বসিয়ে, কি বলতে হবে সেটা চিন্তা করি।

এই কারণে দেখা যায় যে আমাদের কথা, ইমোশন, স্টোরিলাইনের মধ্যে কোন মিল থাকে না।

--------------------

আমরা অনেকেই প্রেজেন্টেশনের শুরুতে বলি, আমি ঠিকমতো প্রিপারেসন নিতে পারি নাই, আমি প্রেজেন্টেশনে দুর্বল, আমি হেন, আমি তেন - সেটা আরেকটা বড় ভুল।

কখনই নেগাটিভ কথা দিয়ে কথা বলা শুরু করবেন না। আপনিই যদি দৃঢ়তার সাথে কথা বলা শুরু না করতে পারেন, তাহলে লোকের মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারবেন না।

--------------------

আমাদের শেখানো হয়েছিলো যদি ভয় লাগে, টেনশন হয়, একখানে দাঁড়িয়ে থেকো না, কোনকিছুতে ঠেস দিয়ে দাঁড়িয়ে কিংবা বসে থেকো না।

হাঁটাচলা করলে ভয় কম।

--------------------

কোন একজনের দিকে তাকিয়ে থেকো না। তাতেও মনে ভয় বাড়ে। বরং দৃষ্টি Z মতো করে মুভমেন্ট করলে, তোমার তো জড়তা কাটবেই, যাদের দিকে তাকাচ্ছো, তারা অন্য কাজ বাদ রেখে তোমার কথায় মনোযোগ দেবে।

--------------------

যাহোক, সেইবার সবার সামনে ক্যামেরায় প্রেজেন্টেশন দিলাম। আবার আমার ভিডিওটা চালিয়ে ভুলগুলো দেখাতে বললাম।

তারপর থেকে মনে হয়েছে, ওই কঠিন যাত্রা যেহেতু শেষ করতে পেরেছি, আর কোন প্রেজেন্টেশনই আটকাবো না।

এখনও কাঁপাকাঁপি হয়, তবে অনেক কমে গেছে।

-------------------

গতবছর বাংলাদেশে প্রথম একটা প্রেজেন্টেশন দিয়েছিলাম। কেমন হয়েছিলো জানি না, অনেক টেনশনে ছিলাম, কারণ বাংলাদেশে এবং বাংলায় ওটাই আমার প্রথম প্রেজেন্টেশন ছিল।

আশা করি উপরের কথাগুলো কারো কারো কাজে লাগবে।

ধন্যবাদ।

Address

Kosti

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when জিন্নাত উল হাসান posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share