Big Brother - বড় ভাই

Big Brother - বড় ভাই শখ করে খুলছিলাম 😬💕

“সমুদ্র শেখায়, জীবনের সব ঢেউ সামলাতে হয়।”
15/07/2025

“সমুদ্র শেখায়, জীবনের সব ঢেউ সামলাতে হয়।”

15/07/2025

আসসালামু আলাইকুম,আমি আবার নিয়মিত ভিডিও শেয়ার করবো, ইনশাআল্লাহ।

24/02/2025

Composite Heritage For Peace and Harmony Taning a.

৩৩ বিএনসিসি ব্যাটালিয়ন, মহাস্থান রেজিমেন্টের সাবেক ও বর্তমান ক্যাডেটদের সমন্বয়ে ক্যাডেট'স রিইউনিয়ন ২০২৫।
22/02/2025

৩৩ বিএনসিসি ব্যাটালিয়ন, মহাস্থান রেজিমেন্টের সাবেক ও বর্তমান ক্যাডেটদের সমন্বয়ে ক্যাডেট'স রিইউনিয়ন ২০২৫।

এক গ্রামে শ্রমিক লাগে ৬০০। বেডা আছে ৫০০৷ মহাজনের কাছে শ্রমিক শর্ট৷ বেডা শ্রমিকদের ১০০০ টাকা মজুরি দেয়া লাগে। ঐ টেকা দিয়ে...
10/02/2025

এক গ্রামে শ্রমিক লাগে ৬০০। বেডা আছে ৫০০৷ মহাজনের কাছে শ্রমিক শর্ট৷ বেডা শ্রমিকদের ১০০০ টাকা মজুরি দেয়া লাগে। ঐ টেকা দিয়ে পুরুষ শ্রমিকরা সংসার চালায়৷ মহাজন তো দেখল, ব্যাপক মুশকিল৷ সে গ্রামের বেডিদের যাইয়া কইলো, তোরা জামাইর অত্যাচার সহ্য করতাছস কেন, জামাই তোগোরে খাওয়ার খোটা দেয়, ঠিক মত শপিং এর টেকা দেয় না, আয় আমার কারখানায় কাম কর, তোগোরে টেকা দিমু, তোরা ঐ টেকা দিয়া শপিং করতে পারবি, রেস্টুরেন্টে ঘুরতে পারবি৷ জামাইর দিকে চাইয়া থাকতে হবে না, নিজে স্বাবলম্বী হবি, নিজের খরচ নিজে চালাবি৷

এখন বেডিগুলা নেমে গেছে কামলা দিতে৷ শ্রমিক হয়ে গেছে ১০০০, শ্রমিক লাগে ৬০০। শ্রমিকের দাম কমে গেছে৷ এইদিকে বেডিগুলা ২০০ টাকা মজুরি তেই কামলা দিতে রাজি হইয়া গেছে, ওদের তো আর একাই পুরা ফ্যামেলি চালাইতে হবে না। এখন বেডাগুলো যখন ১০০০ দাবি করল, মহাজন কয়, আরে যা ব্যাডা যাহ৷ ২৫০ টাকা মজুরি দিমু, আইলে আয়, না আইলে ভাগ। আরো ৪০০ শ্রমিক সিরিয়ালে আছে৷ এখন ব্যাডাগুলো ২৫০ টাকায় কামলা দিতেই রাজি হয়ে গেল৷ এখন ২০০+২৫০ = ৪৫০ জামাই বৌ দুইজন মিলে কামাই করল৷ কিন্তু সংসার চালাইতে ১০০০ লাগে৷ তাই লিভিং স্ট্যান্ডার্ড কমাইয়া ফেলল৷ অথচ, জামাই যদি একা কামাই করতো, তাহলে কিন্তু ১০০০ টাকাই কামাতে পারতো৷

এইদিকে লাগলো আরেক ভ্যাজাল। জামাইর ২৫০ টাকা দিয়া তো হচ্ছে না, সে বৌয়ের কামাইতে ভাগ দাবি করে বসল৷ সংসারের খরচ দেয়া তো জামাইর দায়িত্ব, বৌয়ের দায়িত্ব না৷ বৌ কামলা দিতে গেছে নিজে ভোগবিলাস করার জন্য, সংসারের খরচ দেয়ার জন্য না৷ এখন এই ট্যাকা নিয়া লাগলো বৌ জামাই মারামারি৷ সংসারে অশান্তি৷ কিসের পুরুষ মানুষ হইছে৷ সংসারের খরচ দেয়ার মুরোদ নাই, আবার বৌয়ের কামাই খাইতে চায়, কিসের পুরুষ সে৷

এরপরই একটা একটা করে সংসার ভাঙতে লাগলো৷ নারী এখন নিজে ২০০ টাকা কামাই করে, নিজে খায় শুধু৷ পুরুষও নিযে ২৫০ টাকা কামাই করে, নিজে খায় শুধু৷ একার ইনকাম দিয়ে সংসার চালানো সম্ভব না৷

এইদিকে মহাজন তো লালে লাল৷ ব্যবসা চাংগা৷ অধিক প্রোডাকশন, স্বল্প মজুরি, প্রচুর প্রফিট হচ্ছে৷ এই প্রফিট দিয়ে সে বান্ধা নারীবাদী ভাড়া রাখলো৷ নারীবাদী গুলো মহাজনের টাকায় মৌজ মাস্তি করতেছে, আর সাধারন নারীদেরকে বলতেছে, জামাইর সংসারে লাথি দিয়ে চলে আয়৷ মহাজনের কারখানায় কাম নে। স্বাবলম্বী হ৷ পরাধীন থাকিস না৷ নিজের খরচ নিজে চালা৷ আর সাধারন নারীগুলো মগজ বন্ধক দিয়ে দিল

-ইসমাঈল হুরাইন

তিনি এমন একজন কৃষক যার পিএইচডি ডিগ্রী রয়েছে! নিজ খামারে উৎপাদিত পণ্য তিনি নিজেই বিক্রি করেন। পাশাপাশি তিনি একজন বিশ্ববিদ...
08/02/2025

তিনি এমন একজন কৃষক যার পিএইচডি ডিগ্রী রয়েছে! নিজ খামারে উৎপাদিত পণ্য তিনি নিজেই বিক্রি করেন। পাশাপাশি তিনি একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক। তাঁর বাবা একজন অবসরপ্রাপ্ত আর্মি অফিসার! বনেদী পরিবারের সন্তান হয়ে, বড় বড় ডিগ্রী নিয়েও কৃষি কাজ করে তিনি গর্ববোধ করেন।

ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলায় সাত একর জায়গায় তাঁর একটি খামার রয়েছে। তার নাম ড. আবু বকর সিদ্দিক প্রিন্স। তিনি বরিশাল ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটির সহকারী অধ্যাপক ও মার্কেটিং বিভাগের প্রধান!

ভিডিওতে দেখলাম কাফি শাড়ি পরা মেয়েটার ব্যপক চেহারার প্রশংসা করতেছে। সামনে থাকা লোকদের জিজ্ঞাসা করলো, এই মেয়েটা কয়টা ফুল ড...
08/02/2025

ভিডিওতে দেখলাম কাফি শাড়ি পরা মেয়েটার ব্যপক চেহারার প্রশংসা করতেছে। সামনে থাকা লোকদের জিজ্ঞাসা করলো, এই মেয়েটা কয়টা ফুল ডিজার্ভ করে। পরে ছয়টা গোলাপ ওই শাড়ি পরা মেয়েটাকে দিয়ে সেলফি তুললো।

আমি জাস্ট শাড়ি পরা মেয়েটার পাশে দাড়ানো বোরখা পরা মেয়েটার এক্সপ্রেশন খেয়াল করছিলাম। আপনার সামনে কেউ যদি অন্য কাউকে প্রশংসা করে, তার চেহারার প্রশংসা করে, তার রেজাল্ট বা সবকিছুর তাহলে আপনার তখন কেমন ফিল হবে?

নিশ্চয়ই নিজের কাছে নিজের ছোট লাগবেনা?

দুইটা মেয়ে পাশাপাশি দাড়িয়ে আছে আপনি একজন একটু শাড়ি পরা শুধু সেজন্য তার সাথে কথা বললেন, তাকে ফুল দিলেন কিন্ত পাশে থাকা মেয়েটাকে আপনি কোন গুরুত্ব দিলেন না। সেই মেয়েটাকে আপনি ছোট করলেন। মেয়েটা এত কাচুমাচু করছিলো বলার বাইরে।

এরায় হয়েছে এখন বড় মাপের লেখক আর গবেষক। যেখানে তাদের কাছে একটা মেয়ের সবচেয়ে বড় যোগ্যতা তার চেহারা।

একজনের প্রশংসা করতে যেয়ে পাশে থাকা অন্য মানুষদের এইযে একটু কমিয়ে দেখা, তাদের কষ্ট দেওয়া এইগুলো মানা যায়না।

এরাই এখন জাতির সবচেয়ে বড় ধারক এবং বাহক।💔
Kafi

মেডিকেল কলেজ চিকিৎসক তৈরী করবে, সেটাই স্বাভাবিক, কিন্তু মেডিক্যাল কলেজ যদি সফটওয়্যার ডেভেলপার সৃষ্টি করে, তাহলে তা আশ্চর...
08/02/2025

মেডিকেল কলেজ চিকিৎসক তৈরী করবে, সেটাই স্বাভাবিক, কিন্তু মেডিক্যাল কলেজ যদি সফটওয়্যার ডেভেলপার সৃষ্টি করে, তাহলে তা আশ্চর্যের বই কি!!! কিন্তু তাই ঘটেছিল ২০০৩ সালে। কিভাবে? তাহলে শোনাই যাক গল্পটা।
রোগাটে ধরণের একটা ছেলে ভর্তি হল ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজে। চোখে চারকোনা চশমা। মাথা ভর্তি চুলে চিরুনি চলে না সেভাবে। প্রাণোচ্ছল। আড্ডাবাজ। গভীর বুদ্ধিদীপ্ত দৃষ্টি। ১৮ বছর বয়সের ছেলেরা যেরকম হয় আর কি!!!
সহজ ভাষায় এই হচ্ছে মেহদী। মেহদী হাসান খান।

১৭ বছরের ছেলেটা
ক্লাবে আসতো, মেডিসিন ক্লাব।
ক্লাবের প্রত্যেকটা কাজে সরব, উপস্থিতিও সেরকম প্রানোচ্ছল। হঠাৎ করে ছেলেটা হয়ে গেলো চুপচাপ। মাথা নিচু করে হাঁটছে, জিজ্ঞাসা করলে কথা বলছে। মেহদীর চরিত্রের সাথে যায়না, অন্তত যারা ওর সাথে আড্ডা দিতো তাদের জন্য অবশ্যই।

এর মাঝে জানা গেলো বাংলা লেখার জন্য ওর নিজের বানানো একটা সফটওয়্যার আছে। বিজয় থাকতে কেনো আরেকটা সফটওয়্যার লাগবে তা আমার অজানা। খুব করে চেপে ধরতেই জানা গেলো ঘটনা। ইংরেজি অক্ষর চেপে কীবোর্ড এ বাংলা লেখা যায়। এই হচ্ছে মেহদীর বানানো সফটওয়্যার এর বৈশিষ্ট্য। রোমান টাইপ করে বাংলা লেখার প্রথম সফটওয়্যার।

কত করে নিবি?, জানতে পেরে বন্ধুরা জিজ্ঞাসা করে মেহেদী কে।

কিসের কত করে নিবো?

এরপরে মেহদী যা বললো তাতে আক্কেলগুড়ুম হয়ে গেলো। ১৮ বছরের একটা ছেলে বলছে, ফ্রি। ভাষার জন্য টাকা নেবো কেন?

হ্যাঁ, এ ধরনের বৈপ্লবিক কথাবার্তা এই বয়সেই মানায়। কারণ এই সফটওয়্যার তৈরীর কাজটাও যে লেখনী জগতে এক বিপ্লবেরই সামিল।

এরপরের সময়টা মেহদীর আত্মনিবেদন। বিপ্লবকে সফল করার প্রতিজ্ঞা।

দুর্ধর্ষ ১৮ বছর বয়েসটাকে দরজার ওপাশে আটকে, হোস্টেলের একটা রুমে নিজের পৃথিবী বেঁধে ফেলে মেহদী তখন গোটা পৃথিবীর জন্য বাংলা ভাষাকে উন্মুক্ত করে দেয়ার যুদ্ধে নেমে গেছে।

রুমে না গেলে ছেলেটার সাথে দেখা হয়না। কলেজ ক্যান্টিনে নেই। মাথার চুল ছেড়ে দেয়া বাড়তে দিয়ে, থুতনির নীচে ফিনফিনে দাঁড়ি গজাচ্ছে। চোখের নীচে কালিটুকু হয়ে যাচ্ছে স্থায়ী।

এর মাঝে আছে মেডিকেল নামের রোড রোলার। তাবৎ বিজ্ঞ শিক্ষকেরা ঘোষণা দিয়ে জানিয়ে দিলেন, এ ছেলে মেডিকেলের অনুপযোগী। বিজ্ঞ শিক্ষকেরা বলে দিলেন, সময় থাকতে মেডিকেল ছেড়ে দিতে।

মেডিকেলের অসহ্য, দমবন্ধকরা পৃথিবী মেহদীকে চেপে ধরছিলো আষ্টেপৃষ্ঠে, মরে যাওয়ার কথা ছেলেটার। একদিকে নতুন আইডিয়া, তার স্বপ্ন, আরেকদিকে মেডিকেল। অসম্ভব অস্থিরতা কাটাতে যখন রাতে একটু রাস্তায় হাঁটত মেহদী, তার একাকী পথের সঙ্গী হত হোস্টেলের সারমেয়বাহিনী।

মেহদী আটকায়নি। সৃষ্টি সুখের উল্লাস প্রথম সফল হয় ২৬/০৩/২০০৩ এ। অভ্রর আবির্ভার এই দিনই। মেডিকেলটাও শেষ করেছে সন্মানের সাথেই। আটকায়নি। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ অনেক রথীমহারথী চিকিৎসক তৈরী করেছে, আর অন্যদিকে সব অপমানকে হেলায় তুচ্ছ করে মেহদী বরং সেই কলেজটাকে সমৃদ্ধ করেছে।

মেহদী লেগে থেকে এই পৃথিবীকে যেটা দিয়েছে, তা হচ্ছে মুক্তি, স্বাধীনতা। বাংলা লেখার স্বাধীনতা। ইংরাজি হরফ নিজেই রূপান্তরিত হয়ে বাংলায় মনখোলার স্বাধীনতা। সামঞ্জস্যতা রেখেই তাই ডা মেহদীর স্লোগান,
"ভাষা হোক উন্মুক্ত"।

উন্মুক্ত এই সফটওয়্যার বাঁচিয়েছে সরকারের কোটি কোটি টাকা। সরকারী দপ্তরগুলোতে অভ্র ব্যবহার হয়। নির্বাচন কমিশন ব্যবহার করে আমার আপনার পরিচয়পত্র বানাচ্ছে,পাসপোর্ট বানাচ্ছে,সরকারী ফাইলে হচ্ছে লেখা। সবকিছুর মূলে ছিলো মেহদীর সেই এক রুমের পৃথিবী, একটা ছোট্ট কম্পিউটার আর পর্বতসম স্বপ্ন। স্বপ্নের নাম "অভ্র"। অভ্র, মেহদীর ব্রেনচাইল্ড। সেই সন্তান আজ আমাদের সকলেরই আত্মজ।ডা মেহেদী চাইলেই কোটি টাকার প্যাটেন্ট নিতে পারতেন কিন্তু না। তিনি তার সকল পরিশ্রম বিনামূল্যে উন্মুক্ত করে দিলেন।

চিরকালই প্রচারবিমুখ এই মানুষটি আজ একুশে পদক পেলেন " বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি "ক্যাটেগরিতে।অত্যন্ত খুশির সংবাদ এটি।
বাংলা লেখার ঋণ কিছুটা হলেও শোধ হলো🙂
(copied)

রাজধানী স্থানান্তর হতে যাচ্ছে... তুরাগ নদীর তীরে, আমিনবাজার থেকে আশুলিয়া হয়ে সাভার হেমায়তপুর এরিয়া নিয়ে নতুন বাংলাদেশের ...
08/02/2025

রাজধানী স্থানান্তর হতে যাচ্ছে...

তুরাগ নদীর তীরে, আমিনবাজার থেকে আশুলিয়া হয়ে সাভার হেমায়তপুর এরিয়া নিয়ে নতুন বাংলাদেশের রাজধানী গড়ে উঠেবে, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও সচিবালয় স্থানান্তর করা হবে, তাহলে ঢাকা শহরের অর্ধেক জ্যাম কমে যাবে। ২০২৭ সালে ত্রয়দশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে এবং ২০৩৭ সালের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় স্থানান্তর হবে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হবে বেসরকারী ও আন্তর্জাতিক বিনিযোগ গবেষনা উন্নয়ন কেন্দ্র। বর্তমান সচিবালয় থাকবে শিক্ষা, খাদ্য, ও নিরাপত্তা বিষয়ক কার্যালয়ের অফিস।

উত্তরার দিয়াবাড়িতে রাজুকের জমিতে কর্মকর্তাদের বসবাসের জন্য বহুতল ভবন নির্মান করে সচিবালয়ের কর্মকর্তাদের জন্য বরাদ্দ দেওযা হবে। পশ্চিমা বিনিয়োগে ২০৩০ সালের মধ্যে আনুষ্ঠানিক ভাবে কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে। সাভার ক্যান্টমেন্টকে শক্তিশালী করা হবে এবং নারায়নগঞ্জে ঢাকার প্রবেশমুখে নতুন একটি ক্যান্টনমেন্ট স্থাপন করা হবে।

এর বাহিরে রাজশাহী ও রংপুর বিভাগ নিয়ে একটি প্রদেশ, ময়মনসিংহ ও সিলেট নিয়ে একটি প্রদেশ, চট্টগ্রাম নিয়ে একটি প্রদেশ, কুমিল্লা ও পার্বত্য এলাকা নিয়ে একটি প্রদেশ, বরিশাল খুলনা নিয়ে একটি প্রদেশ, ঢাকা প্রদেশ নামে ৬ টি প্রদেশ গঠনের আলোচনা চলমান। আপাদত বাংলাদেশের সংবিধানের ব্যাপক পরিবর্তন আসতেছে না তবে নারীর ক্ষমতায়নকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। ২০২৭ সালের নির্বাচনে আবারো একজন নারী প্রধানমন্ত্রীর বিষয়ে দেশে বিদেশে আলোচনা চলতেছে।

আগামি নির্বাচনে সবচেয়ে বড় ব্লাকম্যাজিক হবে, নির্বাচনের আগের জোট এবং ফলাফল ঘোষনার পরের জোট নিয়ে। তুলনামূলক ছোট ছোট দলগুলি নির্বচানের আগে বড় রাজনৈতিক দলের সাথে জোট গঠন করে আসন নিশ্চিত করবে, তারপরে ভোটের ফলাফল দেখে বড় কোন দলের থেকে যদি সবগুলি ছোট দলের আসন বেশি হয় তাহলে নির্বাচনের আগের জোট ভেঙ্গে দিয়ে বড়দলকে বিরধী দলে রেখে ছোট ছোট দলগুলি নতুন জোট করে সরকার গঠন করবে, সেখানে চুক্তি ভিত্তিক কয়েকজন প্রধানমন্ত্রী থাকবেন, একজন এক বছর মেয়াদে।

সবচেয়ে বড় যে কাজটি হতে যাচ্ছে সেটি হলো, বর্তমান উপদেষ্টাদের মধ্য থেকে একজন উপদেষ্টাকে রাষ্ট্রপতি করার নিশ্চয়তা নিয়ে বড়দলগুলিকে নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হবে, যাতে নির্বাচিত সরকার এসে উপদেষ্টাদের অন্যায়ের বিচার করতে না পারে। নির্বাচনের আগে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা সংস্কার করা হবে।

এছাড়াও আরো বিধান রাখা হচ্ছে
🖊️মনজুরুল ইসলাম মেঘ

05/02/2025

মার্কেটিং এমন করো যেন সেনাবাহিনী দিয়ে কাস্টমার সামলাইতে হয় 😐😐😐 Mr. Life Ok

প্রতিষ্ঠিত হবার বায়না ধরেতুমি প্রতিষ্ঠিত কারো হাত ধরেছোঅথচ তুমি চাইলে আমিও প্রতিষ্ঠিত হতে পারতামতুমি যার হাত ধরেছো তাকেও...
04/02/2025

প্রতিষ্ঠিত হবার বায়না ধরে

তুমি প্রতিষ্ঠিত কারো হাত ধরেছো

অথচ তুমি চাইলে আমিও প্রতিষ্ঠিত হতে পারতাম

তুমি যার হাত ধরেছো তাকেও কেউ একজন ছেড়ে গেছে

যেমন করে তুমি আমাকে ছেড়েছো

আজ হয়তো সে তোমাকে পেয়েছে কিন্তু আমি পেলাম না

আমিও একদিন প্রতিষ্ঠিত হবো

তোমার মতোই কোনো নীল পরীর হাত ধরবো

সেও হয়তো তোমার মতো করেই আমার মতো

কাউকে রিজেক্ট করে আসবে

কি নিষ্ঠুর এই শহর তাই না

ক্যারিয়ারের সাথে রুপের প্রেম হয়

ভালোবাসার যেখানে বিন্দুমাত্র স্থান নেই

ইতি __

----আবু মুসা ----

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Big Brother - বড় ভাই posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share