Md.Harun or rashid

  • Home
  • Md.Harun or rashid

Md.Harun or rashid Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Md.Harun or rashid, Digital creator, .

08/05/2025
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তাপরিশুদ্ধ হৃদয় বা ‘ক্বলবে সালিম’ বলতে বোঝানো হয় শিরক ও সন্দেহমুক্ত, বিদআত ও গুনাহমুক্ত, ঈমান, ...
19/04/2025

পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
পরিশুদ্ধ হৃদয় বা ‘ক্বলবে সালিম’ বলতে বোঝানো হয় শিরক ও সন্দেহমুক্ত, বিদআত ও গুনাহমুক্ত, ঈমান, একনিষ্ঠতা, আল্লাহর ভালোবাসা, আস্থা ও ভয়ে পরিপূর্ণ হৃদয়, যা একজন মানুষকে পরিপূর্ণ মুমিন হতে সাহায্য করে। সার্বক্ষণিক আল্লাহর রহমত বেষ্টিত করে রাখে।

ইহকাল ও পরকালীন মুক্তি ও সফলতার জন্য হৃদয়ের যত্ন নেওয়া খুবই জরুরি। কেননা নবীজি (সা.) ইরশাদ করেছেন, “জেনে রেখো, দেহের মধ্যে এক টুকরা গোশত আছে।
যখন তা সুস্থ থাকে তখন সমস্ত দেহই সুস্থ থাকে। আর যখন তা নষ্ট হয়ে যায় তখন সমস্ত দেহই নষ্ট হয়ে যায়। স্মরণ রেখো, তাহলো ‘ক্বলব’ হৃদয়। ” (মুসলিম, হাদিস : ৩৯৮৬)

তাকওয়ার ভিত্তি হলো হৃদয়।
হৃদয় পরিশুদ্ধ হলে এবং তাতে তাকওয়া থাকলে তা মানুষের কাজকর্মেও প্রকাশ পায়। সুতরাং বলা যায় যে তাকওয়াপূর্ণ পরিশুদ্ধ হৃদয় আল্লাহর প্রিয় হওয়ার মূল চাবিকাঠি। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে আল্লাহর দরবারে সবচেয়ে সম্মানিত সে, যে অধিক তাকওয়াবান। ’ (সুরা : হুজুরাত, আয়াত : ১৩)
মহান আল্লাহ তাঁর বান্দার তাকওয়ার পরিমাপ করেন হৃদয় দেখে।


তবে (সাফল্য লাভ করবে সেই ব্যক্তি) যে বিশুদ্ধ অন্তর নিয়ে আল্লাহর কাছে আসবে। ’ (সুরা : আশ-শুআরা, আয়াত : ৮৮-৮৯)

তাই মুমিনের উচিত পরিশুদ্ধ অন্তর লাভে অন্তরের পরিচর্যা করা। শুধু কুফর-শিরকমুক্ত হওয়াই পরিশুদ্ধতার পরিচায়ক নয়, পাশাপাশি মুমিনদের প্রতি আল্লাহর জন্য ভালোবাসা ও দয়াও পরিশুদ্ধ অন্তরের বৈশিষ্ট্য, যে অন্তরে থাকবে না কোনো বিদ্বেষ কিংবা কৃপণতা। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ আনসারদের পাকাপোক্ত ঈমান ও পরিশুদ্ধ অন্তরের সুনাম করে বলেছেন, ‘আর মুহাজিরদের আগমনের পূর্বে যারা মদিনাকে নিবাস হিসেবে গ্রহণ করেছিল এবং ঈমান এনেছিল (তাদের জন্যও এ সম্পদে অংশ রয়েছে), আর যারা তাদের কাছে হিজরত করে এসেছে তাদেরকে ভালোবাসে। আর মুহাজিরদের যা প্রদান করা হয়েছে তার জন্য এরা তাদের অন্তরে কোনো ঈর্ষা অনুভব করে না।

এবং নিজেদের অভাব থাকা সত্ত্বেও নিজেদের ওপর তাদেরকে অগ্রাধিকার দেয়। যাদের মনের কার্পণ্য থেকে রক্ষা করা হয়েছে, তারাই সফলকাম। ’ (সুরা : হাশর, আয়াত : ৯)
অন্তরের পরিশুদ্ধতা এতটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যে পরিশুদ্ধ ও বিদ্বেষমুক্ত অন্তর ছাড়া আল্লাহর ক্ষমা পাওয়া যায় না। যখন দয়া করে আল্লাহ তাঁর বান্দাদের সাধারণ ক্ষমা করেন, তখনো অন্তরে বিদ্বেষ পোষণকারী দুর্ভাগারা সে ক্ষমা থেকে বঞ্চিত হয়। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘সোমবার ও বৃহস্পতিবারে জান্নাতের দরজাগুলো খোলা হয়। তখন আল্লাহ প্রত্যেক বান্দাকে ক্ষমা করে দেন, যে আল্লাহর সঙ্গে কোনো কিছু শরিক করে না। তবে সেই ব্যক্তি ব্যতিক্রম, যার সঙ্গে তার ভাইয়ের শত্রুতা থাকে। তখন বলা হয়, এ দুজনকে সময় দাও, যতক্ষণ না তারা মীমাংসা করে। ’

(মুসলিম, হাদিস : ৬৪৩৮)

মহান আল্লাহ আমাদের সবার অন্তরকে পরিশুদ্ধ করে দিন। ঈমানের আলোয় আলোকিত করে দিন।
মাইমুনা আক্তার

আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশেরআশা দেখাচ্ছে বঙ্গোপসাগর। লবণাক্ত পানির বুক চিড়ে জেগে ওঠা চরে প্রতিনিয়ত বাড়ছে বাংলাদেশের আয়তন। ৩০ বছ...
19/04/2025

আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আশা দেখাচ্ছে বঙ্গোপসাগর। লবণাক্ত পানির বুক চিড়ে জেগে ওঠা চরে প্রতিনিয়ত বাড়ছে বাংলাদেশের আয়তন। ৩০ বছর আগে বঙ্গোপসাগরের যে জায়গা দিয়ে ভটভট করে চলত মাছ ধরা ট্রলার, সেই জায়গা দিয়েই এখন চলে ট্রাক, টেম্পো, রিকশা। উজান থেকে আসা পলি জমে তৈরি হচ্ছে দ্বীপ।

ভাবতেন ব্রিটেনের প্রয়াত রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’ইসরায়েলের সাব...
19/04/2025

ভাবতেন ব্রিটেনের প্রয়াত রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
ইসরায়েলের সাবেক প্রেসিডেন্ট রেউভেন রিভলিন এই মন্তব্য করেন

প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান, এমনটাই ভাবতেন ব্রিটেনের প্রয়াত রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ। সম্প্রতি লন্ডনে এক অনুষ্ঠানে ইসরায়েলের সাবেক প্রেসিডেন্ট রেউভেন রিভলিন এই মন্তব্য করেন। তিনি আরও জানান, আন্তর্জাতিক কোনো অনুষ্ঠানের বাইরে রানি কখনোই বাকিংহাম প্যালেসে ইসরায়েলিদের প্রবেশ করতে দিতেন না।

আজকাল শিশুদের চশমা লাগে কেন?আমি প্রায় ২৫ বৎসর যাবৎ চক্ষু বিশেষজ্ঞ হিসেবে প্রাকটিস করছি। আমি এই দীর্ঘ প্রাকটিস জীবনের অভি...
18/04/2025

আজকাল শিশুদের চশমা লাগে কেন?

আমি প্রায় ২৫ বৎসর যাবৎ চক্ষু বিশেষজ্ঞ হিসেবে প্রাকটিস করছি। আমি এই দীর্ঘ প্রাকটিস জীবনের অভিজ্ঞতায় দেখেছি ইদানিং প্রায় সকল বাচ্চারই দূরে দেখার জন্য চশমা লাগছে। চিকিৎসা শাস্ত্রের ভাষায় এটাকে বলা হয় মাইওপিয়া বা ক্ষীণ দৃষ্টি। কাছে বা নিকটে সব ভাল দেখা যায় কিন্তু দূরে দেখা যায় না।
কারণ-

বিভিন্ন কারণে এটা হতে পারে। যেমন-

১। পরিবেশগত কারণ
২। জন্মগত বা জেনেটিক
৩।কোনও কারণ জানা যায় না (ইডিওপ্যাথিক)
পরিবেশগত কারণ

আমাদের আধুনিক জীবন যাপনে এসেছে আমুল পরিবর্তন। আমরা বড়রা সব সময় বাইরে থাকি জীবিকার প্রোয়োজনে। আর বাচ্চারা থাকে ঘরে বা স্কুলে বা কোচিং-এ।

তারা ঘরে একা একা থাকে। তাদের হাতে দেওয়া হয় স্মার্ট মোবাইল, কম্পিউটার ইত্যাদি যেটা তাদের চোখের মারাত্মক ক্ষতি করে। তাদেরকে সবসময়ই চারদেয়ালের মধ্যে আবদ্ধ থাকতে হয়। এই কারনে তাদের দৃষ্টিশক্তিও এই চারদেওয়ালের মধ্যেই আবদ্ধ থাকে।
কিন্ত তাদের শারিরীক ও মানসিক বিকাশ তথা দৃষ্টিশক্তির উন্নতি সাধনের জন্যও তাদেরকে অবশ্যই একটা নির্দিষ্ট সময় বাইরে খোলা আকাশের নিচে খেলার মাঠ, জিম বা অন্য কোথাও থাকতে হবে।

যেখানে দূরে দিগন্ত দেখা যায়, সেখানে থাকতে হবে। সেখানে তারা দূরে দীগন্তে সবুজ বনানী দেখবে, তখন তাদের দূরের দৃষ্টি তৈরী হবে। গ্রামের বাচ্চাদের কিন্তু এই সমস্যা থাকে না। তারা প্রকৃতিগতভাবেই এরকম পরিবেশে বড় হয়ে ওঠে।
এ জন্য তাদের তেমন একটা চশমাও লাগে না। শহরের বাঁচ্চারা এখন সবুজ শাক-সবজি খেতে চায় না। তারা অতিরিক্ত ফাস্ট ফুডে অভ্যস্ত যা বাচ্চাদের সুষম খাদ্য উপাদান সরবরাহ করতে ব্যর্থ। গুড়া মাছ, দুধ, মাছ মাংশ তারা খেতে চায় না। আর এসব খাবারে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ থাকে, যা চোখের স্বাস্থ্যের জন্য বা দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন।
মাওপিয়া রোগের লক্ষণ-

বাচ্চারা দূরে দেখতে পারে না। কাছে বা ঘরের ভিতর বা চার দেওয়ালের মধ্যে তারা ভালই দেখতে পায়। চোখ টেরা বা স্কুয়িন্ট হতে পারে।

প্রতিকার ও চিকিৎসা-

সব রোগের জন্যই চিকিৎসার চেয়ে প্রতিকার বা প্রিভেনশান উত্তম। যে সব কারণে এটা হচ্ছে তা থেকে মুক্ত হতে পারলেই কেবল বাচ্চাদের চশমা থেকে পরিত্রান পাওয়া সম্ভব।

- যেমন বাচ্চারা যতক্ষণ স্কুলে থাকবে তার তিন ভাগের একভাগ সময় ক্লাস রুমের বাইরে যেমন খেলার মাঠে সময় কাটাবে।
- বাচ্চাদেরকে সাঁতার শেখাতে হবে।
- তাদের খেলার মাঠে নিয়ে যেতে হবে।
- তাদেরকে বাইরে বেড়াতে নিয়ে যেতে হবে। মোট কথা তাদেরকে বেশি বেশি সময় দিতে হবে।

চিকিৎসা:

-নিয়মিত বাচ্চাদের চক্ষু পরীক্ষা করাতে হবে।
-স্কুলে দেওয়ার আগে অবশ্যই বাচ্চাকে চোখের ডাক্তার দেখাতে হবে।

চশমা না পরলে কি ক্ষতি?

চিকিৎসা বা চশমা যদি না ব্যবহার করা হয় তবে সে দূরের জিনিস দেখবে না। তার আইকিউ কম হবে। সে সব ব্যাপারে পিছিয়ে পড়বে।
চশমা ছাড়াও মাইওপিয়া রুগীদের অপারেশন করা যেতে পারে। যেটাকে বলা হয় ক্লিয়ার লেন্স এক্সট্রাকশন প্লাস পিসিআওএল। এটা অবশ্য বড়দের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। ল্যাসিক আর একটা অপশন। যারা চশমা নিতে চায় না এবং বয়স ২১ বা এর বেশী এবং পাওয়ার বা মাইওপিয়া আর বাড়ে না তাদের ল্যাসিক করা যায়।

লেখক: সহকারী অধ্যাপক (ফ্যাকো ও গ্লুকোমা সার্জন), নির্বাহী পরিচালক ও পরামর্শক, বাংলাদেশ আই হাসপাতাল, মিরপুর-২ ঢাকা।

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md.Harun or rashid posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share