Laiba Hossain

  • Home
  • Laiba Hossain

Laiba Hossain Assalamoalaicom wa Rahmatullah

25/08/2022

Assalamoalaicom wa rahmatullahi wa barakatuhu

21/08/2021

হৃদয়ে এসে আঘাত করা কথাগুলো সহজে ভোলা যায় না

06/08/2021

SubhanAllah

17/07/2021
10/10/2018

অনেক সুন্দর কোরআন তেলোয়াত

10/10/2018

হায়রে ব্রকলি

01/05/2018

কুরআন ও হাদীস দলিল মোতাবেক শবেবরাত
পালন করা কোথায় ও উল্লেখ নেই।
তাই আসুন আমরা শবেবরাত পালন করা থেকে বিরত থাকি।

30/03/2017

পেছনে কত ওয়াক্ত সালাত ছেড়ে এসেছেন তা নিয়ে দুশ্চিন্তা না করে, আগামীতে আর কোন সালাত ছাড়বেন না এই প্রতিজ্ঞাই করুন।

Dr.Bilal Philips

30/03/2017

মানুষের বাচ্চাদের খাওয়া নিয়ে অভিযোগের শেষ নেই। আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের পরিবারে সেই সমস্যাটা প্রকট নয়। কেন নয় তার মূল কারণ বাচ্চাদের মা। তার দশটি উপদেশঃ

১। গ্রামে অথবা বস্তিতে বড় হওয়া বাচ্চারা শহুরে বাচ্চাদের মত খাবার নিয়ে তেমন কোন ঝামেলা করে না। এদের ইমিউনিটি বা রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা অসাধারণ। শারিরীকভাবেও এরা আদরে লালিত শহুরে বাবুদের চাইতে তুলনামূলকভাবে ফিট থাকে।

২। সবসময় বাচ্চাদের মাদের নিজের হাতে খাইয়ে না দিয়ে তাদের নিজেদের হাতে খেতে দিন। খাবার নিয়ে জোরজবরদস্তি নয়, যা সে খেতে পছন্দ করে তা-ই খেতে দিন। পুষ্টিকর খাবারগুলোকে তাদের পছন্দনীয়/ এনজয়েবল করে তুলুন।

৩। খাবারের পরিমাণ নিয়ে দুশ্চিন্তা না করে বাচ্চারা সুস্থ আর সবল আছে কি না, অল্প খেয়ে হলেও প্রয়োজনীয় পুষ্টিটুকু পাচ্ছে কি না – সেদিকে নজর দিন।

৪। বাচ্চাদের ছয় মাস হয়ে গেলে ওদের আমরা যা খাই তা-ই খেতে দিব। দাঁত না ওঠা পর্যন্ত স্ম্যাশ করে দিব। প্রয়োজন হলে মুগ ডাল, আতপ চাল, সিজনাল সবজি আর কয়েক ফোঁটা সয়াবিন/জয়তুন তেল দিয়ে খিচুড়ি। এছাড়া টুকটাক ফল, ফলের জুস – এসব তো আছেই। প্রথমেই সেরেলাক বা বাইরের যে কোন খাবার দেয়া থেকে বিরত থাকুন।

৫। বড় বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দোকানের চিপস, চকলেট, চানাচুর, দোকানের ফাস্টফুড, আর্টিফিশিয়াল ফ্লেভার দেয়া জুস, কার্বনেটেড ড্রিংকস ইত্যাদি পরিহার করুন।

৬। খাবার খাওয়ার সময় টিভি/স্মার্টফোন/পিসি থেকে দূরে রাখুন। নিতান্তই অসুস্থতা বা অন্য কোন কারণে খেতে না চাইলে যদি খাইয়ে দিতেই হয় তবে হাতে ছবির বই, খেলনা ধরিয়ে দিন; শিক্ষামূলক মজার কোন গল্প শোনান। খাবারের প্লেইট হাতে বাচ্চার পেছন পেছন ছুটে বেড়ানোর মত বোকামি কখনোই নয়।

৭। বাচ্চা একেবারেই খেতে আগ্রহ প্রকাশ না করলে তাকে না খাইয়ে রাখুন। ক্ষুধা লাগলে এমনিতেই খাবে। অনেক সময় আমাদের বড়দেরও বিভিন্ন কারণে খাওয়ার রুচি চলে যায়, তাই না?

৮। সম্ভব হলে বাচ্চাকাচ্চাসমেত পরিবারের সবাই একসাথে খেতে বসুন, ছয়-সাত মাস বয়সী পুচকুটার সামনেও খাবারের থালা রাখুন। মুখ-হাত-পা মেখে যেভাবে খুশি তাকে খেতে দিন। হ্যা, কয়েকদিন পরিষ্কার করতে কষ্ট হবে আপনার, তবে ভবিষ্যতের শান্তির কাছে এটুক কষ্ট কিছুই না। ট্রাস্ট মি। একবার নিজের হাতে ঠিকমত খেতে শিখে গেলে শান্তি আর শান্তি।

৯। অসুস্থ অবস্থায় যে কোন বাচ্চা খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দেয়, ওজন কমে যায়। এতে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই। সুস্থ হয়ে গেলে আবার রুচি ফিরে আসে।

১০। আপনজনদের কাছ থেকে পাওয়া সিনসিয়ার অ্যাডভাইসগুলো হাসিমুখে গ্রহণ করুন – মানা না মানা আপনার ব্যাপার। যে কোন ক্রিটিসিজম/খোঁচা মারা কথা উপেক্ষা করুন। টিপিক্যাল শহুরে মাদের মত বাচ্চার খাওয়া নিয়ে অহেতুক নিগেটিভ চিন্তা বাদ দিন।

পরিশেষে, নতুন মা’দের আমি আবারো অনুরোধ করছি বাচ্চাদের খাওয়া নিয়ে দুশ্চিন্তা বাদ দিয়ে সঠিক নিয়মে খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন ।

বিদ্রঃ উপদেশ পাওয়া সহজ মানা কঠিন। তবে মানতে পারলে জীবনটা সহজ হয়ে যাবে ইন শা আল্লাহ।

30/03/2017

সুরা মুলকের ফজিলত
🍄🍃
➖১-আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন,
“নিশ্চয় পবিত্র কুরআনে একটি সূরা, যাতে আছে তিরিশটি আয়াত। উহা পাঠকারীর জন্য সুপারিশ করবে, যে পর্যন্ত তাকে ক্ষমা না করা হয়। সূরাটি হচ্ছে “তাবারাকাল্লাযী বি ইয়াদিহিল মুল্কু..”।
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন আবু দাউদ, তিরমিযী, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ, ইবনে হিব্বান এবং হাকেম। হাদীছের বাক্য তিরমিযীর, তিনি হাদীছটিকে হাসান বলেছেন। আর হাকেম বলেছেন, এর সনদ সহীহ)
➖আবদুল্লাহ্ বিন মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন,
“কবরস্থিত ব্যক্তির নিকট পায়ের দিকে দিয়ে ফেরেশতারা শাস্তির জন্য আসতে চাইবে। তখন তার পদদ্বয় বলবে, আমার দিক দিয়ে আসার রাস্তা নেই। কেননা সে সূরা ‘মুলক’ পাঠ করত। তখন তার সীনা অথবা পেটের দিক দিয়ে আসতে চাইবে। তখন সীনা অথবা পেট বলবে, আমার দিকে দিয়ে আসার কোন রাস্তা তোমাদের জন্য নেই। কেননা সে আমার মধ্যে সূরা ‘মুলক’ ভালভাবে ধারণ করে রেখেছিল। অতঃপর তার মাথার দিক দিয়ে আসার চেষ্টা করবে। মাথা বলবে এ দিক দিয়ে আসার রাস্তা নেই। কেননা সে আমার দ্বারা সূরা ‘মুলক’ পাঠ করেছিল। সূরা মুলক হচ্ছে বাধাদানকারী। কবরের আযাব থেকে বাধা দিবে। তাওরাতেও সূরা ‘মুলক’ ছিল। যে ব্যক্তি উহা রাত্রে পাঠ করে, সে অধিক ও পবিত্র-উৎকৃষ্ট আমল করবে।”
(হাদীছটি বর্ণনা করেছেন হাকেম, তিনি বলেন, এর সনদ সহীহ।)
➖নাসাঈতে হাদীছটি সংক্ষিপ্তভাবে এসেছেঃ
“যে ব্যক্তি প্রতি রাতে তাবারাকাল্লাযী বি ইয়াদিহিল মুলকু.. পাঠ করবে, আল্লাহ্ তাকে কবরের আযাব থেকে রক্ষা করবেন।”
ইবনে মাসউদ (রাঃ) বলেন, আমরা রাসূলুল্লাহ্(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর যুগে সূরাটিকে মানেআ’ বা বাধাদানকারী সূরা বলে আখ্যা দিতাম। উহা আল্লাহ তা’আলার কিতাব কুরআনের মাঝে একটি গুরুত্বপূর্ণ সূরা, যে ব্যক্তি প্রতি রাতে উহা পাঠ করবে সে অধিক ও উৎকৃষ্ট আমল করবে।
শায়খ আলবানী বলেন, হাদীছটি হাসান। দ্র: সহীহ তারগীব ও তারহীব, হা/ ১৪৭৫ ও ১৪৭৬।
সন্ধ্যার পর ঘুমানোর পূর্বে যে কোন সময় সূরাটি পড়তে পারেন। কোন অসুবিধা নেই।
শাইখ আব্দুল্লাহ আল কাফি

01/02/2017

Fish & Fish

16/01/2017
শয়তানের ডিব্বা।
30/11/2016

শয়তানের ডিব্বা।

18/11/2016
18/11/2016
01/11/2016

আব্দুল্লাহ বিন মোবারক হজ্জে যাবার জন্য টাকা যোগাড় করলেন। হজ্জে যাবার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করছেন, এমন সময় তার ছেলে কাঁদতে কাঁদতে ঘরে আসলো। আব্দুল্লাহ বিন মোবারক জিজ্ঞাসা করলেন,
-বাবা তুমি কাঁদো কেন?
-আমি পাশের পাড়ায় গিয়েছিলাম, দেখলাম ওরা গোস্ত রান্না করেছে। আমি চাইলাম, কিন্তু আমাকে দিলো না,ঘর থেকে বের করে দিলো।
হযরত আব্দুল্লাহ বিন মোবারক ছেলেকে নিয়ে ঐ বাড়ীতে গেলেন। বাড়ীর মালিক তাকে বসতে বললে তিনি বলেন,
-বসার মতো অবস্থা আমার নাই। আমি হজ্জে যাচ্ছিলাম, এমন সময় আমার এই ছেলে কাঁদতে কাঁদতে ঘরে আসলো। সে বললো, আপনাদের বাড়ীতে নাকি গরুর গোস্ত রান্না হয়েছে এবং সে নাকি খেতে চেয়েছিলা। আপনারা তাকে না দিয়ে তাড়িয়ে দিয়েছেন। এটা কি সত্যি?
-হুজুর, দুঃখের কথা কি বলবো, আজ ৩ দিন আমার বাসায় চুলা জ্বলে না। আমার স্ত্রী ও দুই সন্তান আজ ৩ দিন কিছুই না খেতে পেরে ক্ষুদার যন্ত্রনায় চিৎকার করছে। তাই আজ আমি খাবার খুজতে বাহিরে গিয়েছিলাম। কোন খাবার না পেয়ে ঘরে ফিরে আসার সময় দেখলাম ময়দানে একটা মরা গরু পরে আছে। আমি আশে পাশে তাকিয়ে দেখলাম কেউ নাই। তারপর চামড়া ছিলে কিছু মাংস বাসায় নিয়ে এসেছি। সেই মরা গরুর মাংস-ই রান্না হচ্ছে। আপনার ছেলে সেই তরকারীর ঘ্রাণ পেয়েই আমার বাসায় এসেছিলো। পরিবারের সদস্যদের জীবন বাঁচানোর জন্য মরা গরু রান্না করে খাচ্ছিলাম। হুজুর আপনি তো ধনী মানুষ। যাকাত ফিতরাও গ্রহণ করেন না। আপনার ছেলেকে মরা গরুর গোস্ত কি করে খেতে দেই বলুন?
হযরত আব্দুল্লাহ বিন মোবারক কেঁদে ফেললেন। দৌড়ে গিয়ে নিজ ঘর হতে হজ্জ এর জন্য জমানো সকল টাকা নিয়ে তার প্রতিবেশীর হাতে দিয়ে বললেন,
-আপনি আমার প্রতিবেশী মানুষ। আপনি এত কষ্টে আছেন আমি খোঁজ নিতে পারি নাই। এই টাকাগুলো গ্রহণ করুন। পরিবারের সদস্যদের ভরণপোষন করুন। বাকী টাকা দিয়ে ব্যবসা করুন। এই টাকা আমাকে আর ফেরৎ দিতে হবে না, আমি আপনাকে সদকা করে দিলাম।
-
এই ঘটনার ৪৫ দিন পর হযরত আব্দুল্লাহ বিন মোবারকের বন্ধু এসে বললো,
-বন্ধু তুমি হজ্জ থেকে কবে ফিরে আসলে? আব্দুল্লাহ বিন মোবারক উত্তর দিলেন,
-বন্ধু আমি তো এবার হজ্জে যেতে পারি নাই।
-কি বলছো? আমি যখন কাবা ঘর তাওয়াফ করছিলাম তখন দেখলাম তুমি আমার সামনে!আমি যখন সাফা-মারওয়ায়ও তোমাকে দেখলাম।মিনা মোজদালিফাতে তোমাকে আমার সামনে হাটাহাটি করতে দেখলাম। এমনকি আমি যখন মদীনায় রাসুল ﷺ এর কবর জিয়ারত করছিলাম তখনও দেখলাম তুমি আমার সামনে জিরায়ত করছো। সত্যি করে বলো তুমি হজ্জ থেকে ফিরলে কবে?
-বন্ধু সত্যি বলতে হজ্জ এ যাবার প্রস্তুতির সময় আমার এক প্রতিবেশীকে হজ্জ এর সমস্তু টাকা দান করে দিয়েছে। তাই আমি এবার হজ্জ যেতে পারি নাই!
ঐ রাতে হযরত বিন মোবারক স্বপ্নে দেখলেন, “তোমার দানটি আল্লাহ এত বেশী কবুল করেছেন যে, তুমি হজ্জে আসতে না পারলেও একজন ফেরেশতাকে তোমার আকৃতি দিয়ে হজ্জের সকল কাজ আল্লাহ সম্পাদন করে নিয়েছেন।এই বছরে আরাফাতের ময়দানে যত লক্ষ লক্ষ মানুষ হজ্জ করতে এসেছিলো তোমার এই দানের উসিলায় সকলের হজ্জ আল্লাহ কবুল করে নিয়েছেন!

■তাহক্বীকঃ
-
এই ঘটনা আব্দুল্লাহ বিন মোবারক এর কিছু জীবনীতে পাওয়া যায় আর পাওয়া যায় কোন কোন ব্ক্তার বয়ানে। এর কোন বিশুদ্ধ সনদ আমরা পাই না। [কেউ পেলে জানাবেন !]

উপস্থিত হাজীদের মাঝে হারাম টাকায় হ্জ্জ সম্পাদনকারী থাকতে পারে। থাকতে পারে হজ্জের কোন ফরজ আমল ত্যাগকারীও। তাছাড়া ইসলামে বৈধ উসিলায় এ জাতীয় কোন উসিলা পাওয়া যায় না যে, একজনের একটা আমলের বরকতে সবার হজ্জ কবুল হয়ে যাবে!

31/10/2016

একটি_শিক্ষণীয়_গল্পঃM.B.A শেষ বর্ষের ক্লাশ চলছে। একজন বৃদ্ধশিক্ষকক্লাশে এলেন। তিনি সামনের সীটে বসেথাকাএকটি মেয়েকে ডাক দিলেন।মেয়েটিকে তিনি প্রশ্ন করলেনঃ "মা কিছুমনে করোনা। তোমার কি বিয়ে হয়েছে?"মেয়েটি জবাব দিলঃ "জ্বী। হয়েছে।"শিক্ষক বললেনঃ "কোন সন্তান আছে?"মেয়েটি বললোঃ "জ্বী। একটি ছেলে আছেদুইবছরের।"শিক্ষক বললেন, "চমৎকার। মা জননী, আজকেতুমিআমাদের শিক্ষক। তুমি সবাইকে পড়াবে। এখনতোমারসামনের ব্ল্যাকবোর্ডে তোমার ভালোবাসার১০ জনব্যাক্তির নাম লিখ।"মেয়েটি চটপট দশটি নাম লিখে ফেললো। এইনামেরমাঝে তার স্বামী, ছেলে, বাবা, মা ছাড়াওকয়েকজনপ্রিয় প্রতিবেশির নামও ছিলো।শিক্ষক বললেনঃ "এবার এই দশটি নাম থেকেপাঁচটিনাম মুছে ফেল।"মেয়েটি দ্রুত পাঁচটি নাম মুছে ফেললো।এবার শিক্ষক বললেনঃ "এই পাঁচটি নামথেকে আরওতিনটি নাম মুছে ফেল।"মেয়েটি বহু ভেবে আরও তিনটি নাম মুছেফেললো।এবার বোর্ডে বাকী রইলো শুধু তার স্বামী ওছেলেরনাম। তবে মেয়েটির অবস্হা করুন হয়ে গেল ওতারপ্রায় কান্নার ভাব হয়ে গেল।এবার শিক্ষক বললেনঃ "এই দুইটি নাম থেকপএকটিনাম মুছে ফেল।"এবার মেয়েটি ঝরঝর করে কেঁদে ফেললো।কথা বলারভাষা হারিয়ে ফেললো।শিক্ষক শান্তনা দিয়ে বললোঃ "কাঁদছোকেন মা?আমি তো তোমাকে একজনকে মেরে ফোলতেবলিনি?বলেছি একটি নাম মুছে দিতে শুধু।"মেয়েটি এবার তার সন্তানের নাম মুছে দিল।এখনশুধু বাকী রইলো তার স্বামীর নামটি।শিক্ষক প্রশ্ন করলেনঃ "দুইজনের মধ্য থেকেসন্তানের নামটি বাদ দিয়ে স্বামীর নামটিকেনরাখলে আমরা কি জানতে পারি?"মেয়েটি এবার জবাব দিলঃ "আমি বহু ভেবেদেখলামযে, ছেলেও একদিন বড় হয়ে তার সংসারনিয়েআমাকে ছেঁড়ে চলে যেতে পারে। তবেআমার স্বামীআমাকে কখনও ছেড়ে যাবে না। তাই আমি এইসিদ্ধান্তটি নিয়েছি। # শিক্ষাঃ "বন্ধুরা এই হল স্বামীর প্রতিস্ত্রীরপ্রকৃত ভালোবাসা ও বিশ্বাস। একজন গুণবতীস্ত্রীতার স্বামীর জন্য পৃথিবীর সকল সুখ, সকল সখ,সকলসঙ্গ ত্যাগ করতে প্রস্তুত। তবে স্বামীকেছেড়েথাকতে প্রস্তুত নয়।"

31/10/2016

এক মুরগির বাচ্চা
মা কে
জিজ্ঞাসা করলো মা-
মানুষের জন্ম হলে
তাদের নামকরণ হয়,
কিন্তু আমাদের হয়না.
- কেন?
"
"
"মুরগির মা বললো -
বেটা আমাদের সমাজে
নামকরণ হয় মরার
পরে।
যেমন:-
★ চিকেন তন্দুরি
★ চিকেন বিরিয়ানি
★ চিকেন পাকোড়া
★ চিকেন চিলি
★ চিকেন টিক্কা
★ চিকেন রোল
★ চিকেন কড়াই
★ চিকেন ফ্রাইড
★ চিকেন চাপ
★ চিকেন স্যান্ডউইচ
★ চিকেন স্যুপ
★ চিকেন বার্গার...
ইত্যাদি [ মুরগির
বাচ্চা বেহুশ]

16/10/2016

This page is NOT owned or monitored by Ustad Nouman Ali Khan. Our materials can be distributed freely WITHOUT ANY ALTERNATION and must NOT BE MONETIZED.

We welcome your donations, inshaAllah.

PayPal
[email protected]

bKash
01718619630 (Personal)

টিচার ছাত্রকে ফ্রশ্ন কইচ্চে এই আবুল বলতো জনক কয় প্রকার?ছাত্র এত সোজা প্রশ্ন শুনে দাঁত কেলিয়ে ফটাফট দাড়িয়ে উত্তর দিল ...
09/10/2016

টিচার ছাত্রকে ফ্রশ্ন কইচ্চে

এই আবুল বলতো জনক কয় প্রকার?
ছাত্র এত সোজা প্রশ্ন শুনে দাঁত কেলিয়ে ফটাফট দাড়িয়ে উত্তর দিল

স্যার জনক হইলো ২প্রকার৷

একটা হইলো 'জাতির জনক' আর আরেকটা হইলো

'আশঙ্কাজনক'
উত্তর শুনে টিচার রেগে গিয়ে

তোর উত্তর হয় নাই৷আরও এক প্রকার জনক আছে৷
আমি তোরে এখন বেত দিয়া পিটাইমু৷আর সেইটা হবে তর জন্য
'বিপদজনক'৷
ছাত্র: স্যার আপনেরটাও হয় নাই৷আরও এক প্রকার জনক আছে৷
আমি এখন খিচ্চা দৌড় দিয়া পলামু৷ আর সেইটা হবে আমার জন্য
'সুবিধাজনক'৷
তখন পাশ থেকে আরেক ছাত্র উঠে বলল
স্যার: আরেক প্রকার জনক আছে৷
আপনে যদি দৌড়াইয়া আবুইল্লারে না ধইরা আনতে পারেন,
তবে সেইটা হবে আপনার জন্য 'লজ্জাজনক'৷

সংগ্রহীত

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Laiba Hossain posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share