AMAR Santipur

  • Home
  • AMAR Santipur

AMAR Santipur ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের নদীয়া জেলার অন্তর্গত একটি ছোট্ট শহর শান্তিপুর আমার শান্তিপুর শান্তির শহর শান্তিপুর

শান্তিপুর একটি শহর
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের নদীয়া জেলার একটি শহর
এই ছোট শহরে সম্প্রতি একটি শহর হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে.
নদীয়া রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের দ্বারা এই শহর নির্মিত হয়েছে বলে মনে করা হয়.

📢 জরুরি নিয়োগ - হিসাব বিভাগে কর্মী প্রয়োজন! (FOR SANTIPUR)📍 পদবী: ACCOUNTS DEPARTMENT🖥️ শর্ত: Tally সফটওয়্যার-এ দক্ষতা আ...
10/07/2025

📢 জরুরি নিয়োগ - হিসাব বিভাগে কর্মী প্রয়োজন! (FOR SANTIPUR)
📍 পদবী: ACCOUNTS DEPARTMENT
🖥️ শর্ত: Tally সফটওয়্যার-এ দক্ষতা আবশ্যক

আমাদের প্রতিষ্ঠানে অ্যাকাউন্টস বিভাগে জরুরি ভিত্তিতে একজন অভিজ্ঞ কর্মী নিয়োগ করা হবে। আবেদনকারীর অবশ্যই Tally-তে কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

✅ অভিজ্ঞতা: Tally-তে দক্ষতা আবশ্যক
✅ কাজের স্থান: Joarder Saree House SANTIPUR SHOWROOM
✅ বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে

📩 আগ্রহীরা দ্রুত তাদের বায়োডাটা পাঠান:
📧 [email protected] / [email protected]
M - 8972590716

URGENT

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Tusher Ghosh, Madhumita Paul, A Fan Ram, Jayanta Kumar Se...
22/04/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Tusher Ghosh, Madhumita Paul, A Fan Ram, Jayanta Kumar Sen, Bedantika BiswasBhadra

22/04/2025
22/04/2025

আজ কাশ্মীরে প্রথমে ID Card চেক করে না, প্যান্ট খুলে চেক করে ট্যুরিস্টদের হত্যা

09/04/2025

"তিন হৃদয়ের দোলাচল"

এটা এক ভরা গ্রীষ্মের সন্ধ্যা। সুমি, অভি ও রাহুল তিনজনেই বসেছিল একটি চায়ের দোকানে। সুমি আর অভি একে অপরের সাথে কলেজ জীবনের পর থেকে সম্পর্কটা চালিয়ে আসছিল, আর রাহুল তাঁদের জীবনযাত্রায় নতুন এক যোগসূত্র হয়ে এসেছে। প্রথম দিকে, সুমি ও রাহুলের সম্পর্ক ছিল বন্ধুত্বপূর্ণ, তবে সময় গড়ানোর সাথে সাথে সুমির মনে কিছু পরিবর্তন আসতে শুরু করল। সুমি জানতো, সে যখন রাহুলের চোখে তাকাতো, তখন তার মধ্যে এক অদ্ভুত আকর্ষণ অনুভব করতো, যা সে কখনো অভির কাছে পায়নি।

সুমি জানতো, এই সম্পর্ক যদি একেবারে পাল্টে যায়, তবে অভি কতটা কষ্ট পাবে। তাদের সম্পর্কের মধ্যে যে গভীরতা ছিল, তা সহজে ভেঙে পড়বে না। কিন্তু সে জানতো, তার নিজের মনের অনুভূতিগুলোও অস্বীকার করা সম্ভব নয়।

একদিন, সুমি, অভি ও রাহুল একসাথে পাহাড়ের নিচে একটা ছোট্ট কটেজে ছুটি কাটাতে গিয়েছিল। রোমান্টিক বাতাস, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সব কিছু যেন তাদের মধ্যে এক নতুন প্রেমের সৃষ্টি করছিল। সুমি অনুভব করছিল, রাহুলের কাছে তার অন্তর্গত একটি নতুন অনুভূতি ছড়িয়ে পড়ছে। সেই অনুভূতি তার জন্য ছিল এক রহস্য, এক দুঃসাহসিক ভালোবাসার মতো।

রাতের খাবারের পরে তারা তিনজন একে অপরকে গল্প করছিল, কিন্তু সুমি অনুভব করছিল, রাহুলের হাত একটু বেশি নরমভাবে তার হাতের দিকে চলে আসছে। সেই স্পর্শে সুমির সারা শরীর কেঁপে উঠলো। তার মনে এক অজানা আতঙ্ক এবং রোমান্স মিশে যাচ্ছিল। কিন্তু সে বুঝতে পারছিল না, সে কি চাইছে। অভি তাকে কিছু বলছিল, কিন্তু সুমি তখন পুরোপুরি রাহুলের দিকে মনোযোগী ছিল।

এক সময়, রাহুল ধীরে ধীরে সুমির দিকে এগিয়ে এসে, একেবারে কাছে চলে আসে। তার শ্বাসের তীব্রতা সুমির গা ছুঁয়ে যাচ্ছিল। "সুমি," রাহুলের কণ্ঠে কিছুটা কম্পন ছিল, "তুমি জানো, আমি কতটা তোমাকে চেয়েছি। কখনো কি তুমি নিজে অনুভব করেছো, যে কিছু একটা ভুল হতে চলেছে?"

সুমি জানতো, তার হৃদয়ে কিছু একটা ভেঙে যাচ্ছে। সে ধীরে ধীরে মাথা নিচু করে বললো, "আমি জানি রাহুল, আমি জানি। কিন্তু আমি অভিকে কখনো ছেড়ে যেতে পারব না। অভি আমার জীবনের অঙ্গ, সে আমাকে যতটা ভালোবাসে, তেমন কেউ কখনো আমাকে ভালোবাসবে না।"

রাহুল গভীরভাবে সুমির চোখের দিকে তাকিয়ে বললো, "তাহলে তুমি আমার ভালোবাসা দেখছো না? তুমি যদি জানো, আমি তোমার জন্য কখনো কিছু ছেড়ে যেতে রাজি ছিলাম, তবে কেন তুমি আমাকে এভাবে দূরে ঠেলে দিচ্ছো?"

সুমি কিছুটা কাঁপতে কাঁপতে বললো, "তুমি জানো না, আমি কতটা কষ্ট পাচ্ছি, রাহুল। আমি জানি, আমি অনুভব করছি, কিন্তু আমি অভির প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।"

রাহুল কিছু বললো না, শুধু সুমির মুখের দিকে তাকিয়ে গালে হালকা একটা চুমু দিয়ে চুপচাপ সরে গেল। সুমি তার চোখে অশ্রু দেখতে পেয়েছিল, কিন্তু সে কিছুই বললো না। সেই রাতে, সুমি একদম একা ছিল। তার হৃদয়ে এক অদ্ভুত শূন্যতা ছিল, সে জানতো, সে একটি বড় সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে, কিন্তু কোনটিই সঠিক ছিল না।

পরের দিন সকালে, সুমি একা নদীর কাছে চলে গিয়েছিল। মৃদু বাতাস, প্রাকৃতিক দৃশ্য, সব কিছু যেন তার হৃদয়ের মধ্যে এক অদ্ভুত বিষণ্নতা তৈরি করছিল। তার পক্ষে সব কিছু বিভ্রান্তিকর হয়ে দাঁড়িয়েছিল। সে জানতো, অভি কখনো তাকে একা ছেড়ে যাবে না, কিন্তু সে যদি রাহুলের প্রতি তার অনুভূতি অস্বীকার না করে, তবে সে অভিকে কতটা কষ্ট দিতে পারবে?

অভি যখন সুমির কাছে এসে দাঁড়ালো, তখন তার চোখে এক ধরনের বেদনা ছিল। "সুমি, তুমি কি জানো, আমি তোমাকে শুধু ভালোবাসিই না, তোমার জন্য সব কিছু করতে প্রস্তুত। কিন্তু তুমি যদি কখনো রাহুলের কাছ থেকে সত্যিকারের ভালোবাসা পাও, তবে তুমি আমাকে কী বলবে?"

সুমি চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকলো। তার চোখে অশ্রু, কিন্তু সে কিছু বললো না। অভি তার মুখের দিকে তাকিয়ে বুঝতে পারলো, সুমি নিজের মধ্যে এক কঠিন দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েছে। সেই মুহূর্তে, অভি সুমির দিকে একশেষে এগিয়ে গিয়ে, তাকে বুকে জড়িয়ে ধরলো। সুমি জানতো, তাদের মধ্যে কিছু এখন শেষ হয়ে গেছে, কিন্তু অনুভূতি থেকে যে সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল, তা কোনোদিন ভুলতে পারবে না।

সেই রাতে, সুমি একাধিক বার নিজেকে প্রশ্ন করেছিল—সে কি আসলেই অভিকে ছেড়ে দিতে পারবে? তার মনের মধ্যে রাহুলের কাছে এক ধ্বংসপ্রাপ্ত ভালোবাসার আকাঙ্ক্ষা ছিল, কিন্তু তার প্রতিশ্রুতি আর কষ্ট সুমির হৃদয়ে স্রষ্টার মতো এক দংশন তৈরি করছিল।

তিনজনের সম্পর্ক কোনোদিন একইভাবে ফিরে আসেনি। সুমি বুঝতে পারলো, কখনো কখনো ভালোবাসা এমন অদ্ভুত ভাবে আসতে পারে, যা মানুষ নিজের ইচ্ছার বাইরে। সে যেভাবে রাহুলের দিকে ঝুঁকেছিল, সেভাবে অভির প্রতি তার শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা কখনো ম্লান হয়নি। কিন্তু সম্পর্কের সেই মোড়, সেই কষ্ট... তা আজীবন তার হৃদয়ে রয়ে গিয়েছিল।

⚠️ সতর্কবার্তা! ⚠️আপনি কি সম্প্রতি কলকাতা টিভির শো দেখেছেন যেখানে Bhagyashree Bera কিছু প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলেন? যদি হ্...
09/04/2025

⚠️ সতর্কবার্তা! ⚠️

আপনি কি সম্প্রতি কলকাতা টিভির শো দেখেছেন যেখানে Bhagyashree Bera কিছু প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলেন? যদি হ্যাঁ, তাহলে আপনি জানেন যে, সেই সব উত্তর ছিল একেবারে মিথ্যে! 😡

দুঃখজনকভাবে, ভগ্যশ্রী এবং তার সঞ্চালিকা মিসেস মিথ্যে তথ্য দিয়ে দর্শকদের ভুল বোঝাচ্ছেন, এবং এতে তারা কোনো ধরনের সতর্কতা না দিয়েই ভুল তথ্য প্রচার করছে। তারা শো-এর মাধ্যমে মানুষের বিশ্বাস নিয়ে খেলা করছে, আর এর ফলস্বরূপ অনেক মানুষ বিভ্রান্ত হয়ে পড়েছে! 😞

এটা শুধু একটা ভুল নয়, বরং এদের উদ্দেশ্য হলো— টাকা কামানো এবং মানুষের মস্তিষ্কে মিথ্যে ধারণা ঢোকানো। যারা নিজেদের "বিশেষজ্ঞ" বলে পরিচয় দেয়, তারা কখনোই এসব মিথ্যা কথা বিশ্বাসযোগ্যভাবে প্রচার করতে পারেন না। ⚠️

🔴 এখানে আমাদের জিজ্ঞাসা:
তাদের কি আমাদের বিশ্বাসের উপর খেলা করার অধিকার আছে? যারা তথ্যের সত্যতা যাচাই না করে এমন কিছু প্রচার করছে, তারা কি সত্যিই সবার শ্রদ্ধার যোগ্য?

💡 শিক্ষা:
এমন ভুল তথ্যের শিকার হয়ে বিভ্রান্ত না হয়ে, সবসময় তথ্যের সঠিকতা যাচাই করুন এবং কোনো কিছু বিশ্বাস করার আগে ভালোভাবে পরীক্ষা করুন।

08/04/2025

"ধোঁকার পরিণতি"

অনন্যা আর রুদ্রজিতের প্রেমটা শুরু হয়েছিল স্কুল জীবনে। ক্লাস নাইনের সেই নির্দোষ ভালবাসা, ছোট ছোট চিরকুটে লেখা ‘ভালোবাসি’, পরীক্ষা শেষে একসাথে আইসক্রিম খাওয়া, আর টিউশন থেকে ফেরার পথে লুকিয়ে দেখা। সাত বছর—একটা পুরো যুগ কেটে গিয়েছিল ওদের একে অপরের পাশে থাকতে থাকতে। স্বপ্ন ছিল একসাথে ভবিষ্যত গড়ার, একসাথে সংসার পাতার।

কিন্তু সব স্বপ্নই তো সত্যি হয় না।

রুদ্রজিত তখনও চাকরির খোঁজে হন্যে হয়ে ঘুরছে, সরকারি স্কুল মাস্টারের পদের জন্য পরীক্ষা দিয়েছে, কিন্তু ফল বেরোয়নি। সেই সময় অনন্যার জীবনে এল সুজয়। চাকরি হয়ে গেছে ওর, একটা সরকারি স্কুলে মাস্টারি, সদ্য যোগদান করেছে। বাড়ির চাপে, সমাজের চাপে, কিংবা নিজের সুবিধার হিসাব-নিকাশে, অনন্যা একদিন জানিয়ে দিল—"আর অপেক্ষা করতে পারব না রুদ্র। আমার বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে।"

রুদ্রজিত ভেঙে পড়েছিল। চোখের সামনে ভেঙে যেতে দেখেছিল সাত বছরের সম্পর্ক। কিছু বলেও লাভ হয়নি। কাঁদেনি, অনুনয় করেনি—শুধু বলেছিল, "ভালো থেকো।"

তারপর কেটে গেছে পাঁচ বছর।

২০২৫ সালের এপ্রিল। একটা রায় ঝড় তুলে দিল গোটা রাজ্যে—সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দিল, সেই ২৬ হাজার স্কুল মাস্টারের চাকরি অবৈধ নিয়োগের কারণে বাতিল। তালিকায় ছিল সুজয়ের নামও। অনন্যার স্বপ্নের সংসার তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল।

অন্যদিকে, রুদ্রজিত হাল ছাড়েনি। প্রাইভেট কোম্পানিতে ঢুকে নিজের মতো করে শুরু করেছিল কাজ, দিনরাত পরিশ্রম করে একসময় হয়ে উঠেছে ছোট একটা স্টার্টআপের মালিক। তার কোম্পানিতে এখন প্রায় ৫০ জন কাজ করে। মাটিতে পা, কিন্তু চোখে স্বপ্ন। ধীরে ধীরে সব কিছু গুছিয়ে নিয়েছে সে। শুধু হৃদয়টা আর আগের মতো নেই।

একদিন অফিসে বসে কাজ করছে রুদ্রজিত, হঠাৎ সেক্রেটারি এসে বলল, "স্যার, এক ভিজিটর এসেছে, বলে আপনাকে ব্যক্তিগতভাবে চেনে।"

রুদ্রজিত দরজার দিকে তাকিয়ে দেখল—অনন্যা দাঁড়িয়ে।

চোখের নিচে কালি, চেহারায় ক্লান্তি, অথচ একসময় এই মুখই ছিল তার জীবনের আলো। চুপ করে বসে রইল রুদ্রজিত। অনন্যা আস্তে আস্তে বলে উঠল, "রুদ্র, আমি জানি, আমি অনেক বড় ভুল করেছিলাম। আমি জানতাম না এমন দিন আসবে। আমি শুধু চাই, তুমি একবার—"

"অনন্যা," ঠান্ডা গলায় থামিয়ে দিল রুদ্রজিত, "তুমি জানো তো, আমি তোমাকে এখনও ভুলিনি। কিন্তু নিজেকে হারাতে দিইনি। ভালোবাসা মানে শুধু পাওয়া নয়, মানে সম্মান, মানে ভরসা। তুমি যখন চলে গিয়েছিলে, তখন আমি ভেঙে পড়েছিলাম। কিন্তু এখন আর নয়।"

অনন্যা কিছু বলতে গিয়েও থেমে গেল। চোখ দিয়ে ঝরতে লাগল চুপচাপ জল।

রুদ্রজিত হেসে বলল, "তুমি ভালো থাকো। আমি চাই না কেউ তোমার দিকে আঙুল তুলে বলুক তুমি ফিরে এসেছো সুবিধের জন্য। আর আমি সেই মানুষ না যে অতীত ভুলে বর্তমান গড়ে তুলতে পারবে।"

সেদিন অনন্যা চুপচাপ বেরিয়ে গিয়েছিল অফিস থেকে।

রুদ্রজিত জানালার ধারে দাঁড়িয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে বলেছিল, "সব সম্পর্ক ফিরে আসলেও, বিশ্বাস একবার ভাঙলে তা আর গাঁথা যায় না।"

সন্ধ্যায় ফের একা নিজের ছোট্ট ফ্ল্যাটে ফিরল সে। অনেক গুলো ছবি ঝুলছে দেয়ালে, পুরনো দিনগুলো স্মরণ করিয়ে দেয়। কিন্তু তবু, আজকের এই একাকীত্বেই ছিল শান্তি।

ধোঁকা সে মেনে নেয়নি, শুধু শিখে গেছে—ভালোবাসা নিজেকে ভালোবাসা দিয়েই শুরু হয়।

18/09/2024

দুর্ঘটনা অবশ্যই, তবে যাদের মাথায় এই বুদ্ধি এসছে তাদের অনভিজ্ঞতা আর অপদার্থতার ফল
Santipur Municipality
Video from Kuntal Ganguly s facebook profile

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when AMAR Santipur posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share