Bengalpost

25/09/2025

অভিনন্দন প্রবীণ সাংবাদিক পরঞ্জয় গুহ ঠাকুরতাকে

আদানি গ্রুপ নিয়ে রিপোর্টিংয়ের কারণে তাঁর ওপর জারি হওয়া গ্যাগ অর্ডার দিল্লি হাইকোর্ট তুলে নিয়েছে এবং ট্রায়াল কোর্টকে নতুন নির্দেশ জারি করার জন্য বলেছে।

দিল্লি হাইকোর্টের এই সিদ্ধান্ত ভারতে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত তৈরি করেছে। যে আদেশ তাঁকে আদানি গ্রুপ নিয়ে রিপোর্ট করা থেকে বিরত রেখেছিল, সেটি স্বাধীন কণ্ঠরোধ ও সমালোচনামূলক সাংবাদিকতাকে দমন করার চেষ্টা হিসেবে ব্যাপক সমালোচিত হয়েছিল।

পূর্ববর্তী গ্যাগ অর্ডার খারিজ করে এবং ট্রায়াল কোর্টকে নতুন নির্দেশ দেওয়ার মাধ্যমে, হাইকোর্ট পুনরায় স্পষ্ট করে দিল যে সাংবাদিকতার ওপর পূর্বনিষেধাজ্ঞা আরোপের ক্ষেত্রে চরম সতর্কতা প্রয়োজন। গণতন্ত্রে সংবাদমাধ্যমের ভূমিকা কেবল খবর পরিবেশন নয়, ক্ষমতাশালীদের জবাবদিহিতার মধ্যে রাখা। গ্যাগ অর্ডার অবাধে ব্যবহার করা হলে সেই মৌলিক দায়িত্বকেই ক্ষতিগ্রস্ত করে।

কর্পোরেট ও রাজনৈতিক ক্ষমতার প্রশ্ন তোলে এমন অনুসন্ধানী রিপোর্টের জন্য পরিচিত পরঞ্জয় গুহ ঠাকুরতার কাছে এই রায় যেমন ব্যক্তিগত স্বস্তি ও পেশাগত বিজয়, তেমনি বৃহত্তর বার্তাও বহন করছে—সত্যকে কখনোই চিরতরে দমন করা যায় না।

এই রায় মনে করিয়ে দেয় যে স্বাধীন সাংবাদিকতা, ক্রমাগত চাপের মুখেও, আদালত ও জনসমর্থনের মাধ্যমে দৃঢ়তা খুঁজে পায়। যখন সমালোচনামূলক রিপোর্ট প্রায়ই আইনি ও রাজনৈতিক ভীতি প্রদর্শনের মুখে পড়ে, তখন এটি চতুর্থ স্তম্ভের (Fourth Estate) জন্য এক প্রকৃত বিজয়।

25/09/2025

Khichdi Baba in Varanasi.

22/09/2025

20/09/2025

ভারত এবং ভারতীয়দের জন্য এক অসাধারণ পদক্ষেপে, ডোল্যান্ড ট্রাম্প এমন একটি আদেশে স্বাক্ষর করেছেন যেখানে বলা হয়েছে H1-B ভিসার জন্য প্রতিবছর ১,০০,০০০ মার্কিন ডলার ফি দিতে হবে।

H1-B ভিসা (অথবা ওয়ার্ক ভিসা) সাধারণত ৩ বছরের জন্য দেওয়া হয় যা ৬ বছর পর্যন্ত বাড়ানো যায়।

এই ১,০০,০০০ মার্কিন ডলারের ফি প্রতি বছরের জন্য প্রযোজ্য হবে।

গড়ে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিবছর প্রায় ৮৫,০০০-এরও বেশি H1-B ভিসা প্রদান করে।

এর মধ্যে ভারতের অংশীদারিত্ব ৭১%।

এর মানে হলো, ভারত থেকে প্রতিভাবান মানুষ নিয়োগ করতে ইচ্ছুক কর্পোরেট কোম্পানিগুলির জন্য খরচ ব্যাপকভাবে বেড়ে যাবে।

এছাড়াও এর ফলে যারা সত্যিই মোদি সরকারের অমৃতকালের প্রেমে পড়েছেন, তাদের আর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে কাজ করতে বাধ্য হতে হবে না।

তারা এখন ভারতে থেকে এখানকার দুর্দান্ত উন্নয়ন উপভোগ করতে পারবেন।

যেসব ভারতীয় ইতিমধ্যেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আছেন, তারাও ভিসা নবীকরণের সময় ফিরে এসে তাদের ‘বিশ্বপাওপাও’-এর নেতৃত্বে দেশের উন্নয়নের ফল ভোগ করার সুযোগ পাবেন।

অবশ্যই কারো চাকরি নিয়ে চিন্তা করার দরকার নেই। ভারতে বেকারত্ব একেবারে শূন্য এবং প্রচুর চাকরি রয়েছে (মোদিজি প্রতিবছর প্রায় ২ কোটি চাকরি তৈরি করেন)।

আর যতদিন না চাকরি পাচ্ছেন, ততদিন তো আছেই বিনামূল্যে রেশন—যা ৮১ কোটিরও বেশি মানুষ পাচ্ছে। সবই মোদিজির কল্যাণে।

অস্বীকৃতি (Disclaimer): অবশেষে ডোল্যান্ড ট্রাম্প এমন পরিস্থিতি তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন যেখানে বিদেশে বসে মোদিজিকে প্রশংসা করা ভারতীয়রা এখন সেই প্রিয় ভূমিতে ফিরে আসার সুযোগ পাচ্ছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসে মোদিজির সফরের অপেক্ষা না করে।

18/09/2025

Happy Birthday Mr.Modi

14/09/2025

True Facts...

12/09/2025

Is steffi graff dead?

No She is very much alive. Period.

11/09/2025

A major shift is unfolding in Nepal’s politics. Former Chief Justice of the Supreme Court Sushila Karki, an alumna of Banaras Hindu University - Varanasi, is set to take charge of the country’s leadership. Accepting the demands of a large section of protesters, the Nepal Army has given its final approval to her name. She is now poised to become the caretaker Prime Minister of Nepal.

Sushila first made headlines in 2016 when she became the first woman to serve as Chief Justice of Nepal’s Supreme Court. But it was in 2017 that political turmoil erupted. She openly took a stand against the corruption of the then Oli government, drawing the regime’s ire. In retaliation, the government moved an impeachment motion against her in Parliament. That decision sparked a wildfire of protests across the country, with hundreds of thousands taking to the streets in her support. Under immense public pressure, the government was forced to backtrack and withdraw the impeachment proposal.

After retiring from her judicial career, Sushila turned to writing and has already published two books, including an autobiography. Before becoming a judge, she had also been actively involved in social service. After completing her Master’s degree in Political Science from Banaras Hindu University, she returned to Nepal to pursue studies in law and earned her degree. In recent years, she has re-engaged herself in social work.

According to the latest reports, following formal communication from the Army, former Chief Justice and BHU alumna Sushila Karki has agreed to accept her new responsibility.

BHU अड्डा Banaras Hindu University

11/09/2025

নেপালের রাজনীতিতে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত। বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্রী এবং নেপালের সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কি-র হাতেই আসতে চলেছে দেশের ক্ষমতার দায়িত্ব। বিক্ষোভকারীদের দীর্ঘদিনের দাবিকে গুরুত্ব দিয়ে সেনাবাহিনী তাঁর নামের পাশেই চূড়ান্ত সিলমোহর দিয়েছে। ফলে তিনি হতে চলেছেন নেপালের তদারকী প্রধানমন্ত্রী।

২০১৬ সালে প্রথম সংবাদ শিরোনামে উঠে আসেন সুশীলা, যখন তিনি নেপালের ইতিহাসে প্রথম মহিলা প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিযুক্ত হন। তবে ২০১৭ সালেই শুরু হয় প্রবল আলোড়ন। তৎকালীন ওলি সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরব হয়ে ওঠেন তিনি। তাঁর দৃঢ় অবস্থানের কারণে সরকার তাঁকে ইম্পিচমেন্টের মাধ্যমে সরাতে উদ্যোগী হয়। কিন্তু সেই সিদ্ধান্ত ঘিরে দেশজুড়ে দাবানলের মতো বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। লক্ষ লক্ষ মানুষ রাস্তায় নেমে তাঁর সমর্থনে আওয়াজ তোলেন। শেষ পর্যন্ত জনরোষের মুখে পিছু হটে সরকার, প্রত্যাহার করে নেওয়া হয় ইম্পিচমেন্ট প্রস্তাব।

অবসর গ্রহণের পর লেখালিখিতে মন দেন সুশীলা। ইতিমধ্যেই তিনি দুটি বই প্রকাশ করেছেন, যার মধ্যে একটি আত্মজীবনী। বিচারপতির আসনে বসার আগে তিনি সক্রিয়ভাবে সমাজসেবার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এমএ করার পর নেপালে ফিরে আইন নিয়ে পড়াশোনা করেন এবং ডিগ্রি অর্জন করেন। বর্তমানে আবারও সমাজসেবার কাজেই নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন।
সর্বশেষ খবর অনুযায়ী, সেনাবাহিনীর তরফে যোগাযোগের পর দেশের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কি নতুন দায়িত্ব গ্রহণে রাজি হয়েছেন।

09/09/2025

Trinamool burns Tagore photo

তৃণমূল পোড়ালেন রবীন্দ্রনাথের ছবি”

09/09/2025

বিলম্বিত শুভ জন্মদিন সূর্যতুল্য সাহিত্যিক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়কে। তাঁর কলম শুধু কবিতা ও উপন্যাসই দেয়নি, দিয়েছে অনুভূতির, স্বপ্নের আর সত্যের এক বিশাল মহাবিশ্ব। প্রজন্মের পর প্রজন্ম তাঁর লেখার ভেতর দিয়ে প্রেম করেছে, প্রতিবাদ করেছে, বেঁচে থেকেছে।

সৌভাগ্য আমার, কলকাতায় তাঁকে একাধিকবার কাছ থেকে দেখার, রাজনীতি, সংস্কৃতি আর কবিতা নিয়ে তাঁর সঙ্গে আলোচনায় বসার সুযোগ হয়েছিল। আজও বাংলার হৃদস্পন্দন তাঁর সৃষ্টির সুরে ধ্বনিত হয়— কারণ সুনীলদা শুধু লেখক নন, তিনি নিজেই ছিলেন বাংলা।"

08/09/2025

Vivek Agnihotri cries for help after The Bengal Files Flops...