17/10/2025
ইদ্রিস আলী তিনি ইলিয়াস কাঞ্চন নামে জনপ্রিয়।তিনি একজন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র ও নাট্য অভিনেতা, মুক্তিযোদ্ধা এবং ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাবেক সভাপতি। তিনি ১৯৭৭ সালে বসুন্ধরা চলচ্চিত্রের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেন। তিনি বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের নব্বইয়ের দশকের একজন জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেতা। কাঞ্চন ৩০০ টিরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তার অভিনীত বেদের মেয়ে জোছনা (১৯৮৯) ছবিটি এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের সর্বাধিক ব্যবসাসফল ও জনপ্রিয় চলচ্চিত্র হিসেবে স্বীকৃত। তিনি একাধিকবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ও বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন।
তার প্রথম স্ত্রী জাহানারা কাঞ্চনের মৃত্যুর পর তিনি নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলন গড়ে তুলেন। সমাজসেবায় তার এই অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার ২০১৭ সালে তাকে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদকে ভূষিত করে। এছাড়া ২০২১ সালে তাঁকে আজীবন সম্মাননা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদান করা হয়।
প্রাথমিক জীবন -
ইলিয়াস কাঞ্চন ২৪ ডিসেম্বর ১৯৫৬ সালে কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ উপজেলার আশুতিয়াপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা নাম হাজি আব্দুল আলী, মাতার নাম সরুফা খাতুন। তিনি ১৯৭৫ সালে কবি নজরুল সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক শুরু করলেও শেষ করেন নি।
চলচ্চিত্র জীবন -
১৯৭৬ সালে পুরান ঢাকায় অবস্থানকালে কাঞ্চন ওয়াপদা মিলনায়তনে একটি মঞ্চনাটকে কাজ করেন। সেই মঞ্চনাটকের অতিথি ছিলেন সুভাষ দত্ত। নাটকটি দেখার পর সুভাষ দত্ত কাঞ্চনকে তার সাথে দেখা করতে বলেন এবং সাহিত্যিক আলাউদ্দিন আল আজাদের তেইশ নম্বর তৈলচিত্র উপন্যাস অবলম্বনে বসুন্ধরা (১৯৭৭) চলচ্চিত্রের পাণ্ডুলিপি দেন। এটি ছিল তার অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র। ছবিটিতে তার বিপরীতে অভিনয় করেন ববিতা। এরপর তিনি একই অভিনেত্রীর সাথে অভিনয় করেন ১৯৭৮ সালে সুভাষ দত্ত এর ডুমুরের ফুল, ১৯৭৯ সালে আমজাদ হোসেন এর সুন্দরী চলচ্চিত্রে। ছবি আলোচিত হলেও কাঞ্চন আলোচনায় আসতে পারেনি। এ সময়ে তার আরও কিছু উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হচ্ছে শেষ উত্তর, নালিশ, অভিযান। রাজ্জাক পরিচালিত অভিযান (১৯৮৪) ছায়াছবিতে রাজ্জাক ও জসিমের পাশাপাশি তার অভিনয় দর্শকদের মুগ্ধ করোজ । এভাবেই কেটে যায় বেশ ক'বছর। কিন্তু কাঞ্চন একক নায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করতে পারেননি। এর পর আসে আজিজুর রহমানের শেষ উত্তর সিনেমাটি। অত্যন্ত চমৎকার অভিনয় করে ইলিয়াস কাঞ্চন সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হন। উক্ত সিনেমার সুবাদে কাঞ্চন মোটামুটি ব্যস্থ হয় উঠেন।
১৯৮৩ সনে মুক্তি পায় মোস্তফা আনোয়ার পরিচালিত আঁখি মিলন সিনেমাটি। মিষ্টি মধুর প্রেমের গল্পের সিনেমাটি হিট হওয়ায় কাঞ্চন আলোচনায় আসেন। চলচ্চিত্রের "তোমার গরুর গাড়িতে আমি যাবো না" শিরোনামের গানটি বাংলাদেশে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে। এর পর কাঞ্চন একক নায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠা পান এবং দর্শকরা তাকে পছন্দ করতে থাকেন। কাঞ্চন উঠতে থাকেন উপরের দিকে।
১৯৮৬ সালে আলমগীর কবির পরিচালিত পরিণীতা চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান। এতে তার বিপরীতে অভিনয় করেন অঞ্জনা রহমান। ১৯৮৭ সালে মুক্তি পায় কাজী হায়াত পরিচালিত দায়ী কে? ছায়াছবিটি। তার বিপরীতে প্রথমবারের মত অভিনয় করেন অঞ্জু ঘোষ।
জনপ্রিয়তার শীর্ষে আরোহণ (১৯৮৮ থেকে ১৯৯৭ পর্যন্ত )
তার অভিনয় জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় এই দশ বছর। ১৮৮৮ সনে মুক্তি পায় খ্যাতনামা পরিচালক শিবলি সাদিক পরিচালিত ভেজা চোখ সিনেমাটি। উক্ত সিনেমায় ইলিয়াস কাঞ্চনের বিপরিতে অভিনয় করেন চম্পা। তাজমহল আঙ্গিনায় চিত্রায়িত বিয়োগাত্তক প্রেমের সিনেমাটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। হঠাৎ ব্লাড ক্যানসারে আক্রান্ত ‘জীবন’ নামের উচ্ছল এক প্রাণবন্ত যুবকের মৃত্যুর কাছে হেরে যাওয়ার হৃদয় বিদারক গল্পে কেঁদেছে পুরো হল ভর্তি দর্শক। বিশেষ করে ছবির শেষ দৃশ্যে আগ্রার তাজমহলের সামনে ইলিয়াস কাঞ্চনের মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ার দৃশ্যে অঝোরে কাঁদতে দেখা গেছে দর্শকদের।
১৯৮৯ সালে মুক্তি পায় বেদের মেয়ে জোছনা সিনেমাটি। এটি বাংলাদেশের ইতিহাসের সর্বাধিক ব্যবসা সফল সিনেমা। রাজার ছেলে এক সাধারণ বেদের মেয়ের প্রেমে পড়ে নিজের জীবন বিপন্ন করে তোলে। বাবা কর্তৃক বিচারের রায়ে ফাঁসির আদিষ্ট হয়। পালিয়ে গিয়ে অন্য রাজ্যে জেলে বন্দী হয়। সীমাহীন কষ্টের এক অসাধারণ প্রেমের গল্প বেদের মেয়ে জোছনা তাকে খ্যাতির শীর্ষে নিয়ে আসে। এতে তার বিপরীতে অভিনয় করেন অঞ্জু ঘোষ।
এর পর তিনি অসংখ্য দর্শক প্রিয় চলচ্চিত্র উপহার দেন। যার মধ্যে শঙ্খ মালা, গাড়িয়াল ভাই, অচেনা, রাধা কৃষ্ণ, জন্মদাতা, সহধর্মিণী, নিতিবান, ত্যাগ, সিপাহী, বেনাম বাদশা, চাকর, কমান্ডার, চরম আঘাত, দুর্জয়, শেষ রক্ষা, আদরের সন্তান, স্বজন, ভাংচুর, আত্মত্যাগ ও বিদ্রোহী কন্যা উল্লেখযোগ্য।
ক্যারিয়ারের শীর্ষ সময়ে ইলিয়াস কাঞ্চন ববিতা, অঞ্জু ঘোষ, দিতি, রানী, মৌসুমি সহ অনেক নায়িকার বিপরীতে অভিনয় করেন। তবে, অঞ্জু ঘোষ, চম্পা ও দিতি এর সাথে ইলিয়াস কাঞ্চন সর্বাধিক সিনেমা করেন এবং উক্ত তিন নায়িকার সাথে জুটি সর্বাধিক জনপ্রিয়তা পায়। এছাড়া, মৌসুমি এর সাথে ১৩টি সিনেমা করেন। যার অধিকাংশ জনপ্রিয়তা পায়।
১৯৯৮ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত
সত্তর দশকের নায়িকা শাবানা থেকে শুরু করে বিংশ শতাব্দীর পপি-মুনমুনের নায়ক হয়েও পর্দায় এসেছেন তিনি। পপি এর সাথে উপহার দেন মনের মিলন ও দরদী সন্তানের মত জনপ্রিয় সিনেমা। এছাড়া, চিত্রনায়িকা মুনমুনের সাথে তিনি বেশ কয়েকটি সিনেমা করেন। এর মধ্যে ১৯৯৮ সনে মুক্তি প্রাপ্ত মৃত্যুর মুখে ও ১৯৯৯ সনে মুক্তি প্রাপ্ত স্পর্ধা উল্লেখযোগ্য।
পরবর্তীতে, তিনি চলচ্চিত্রে অশ্লীলতার কারণে অভিনয় থেকে সরে যেতে থাকেন। ২০০৫ সালে চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গল্প অবলম্বনে শাস্তি চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান।
২০০৬ থেকে ২০১৫
২০০৬ সালে আবু সাইয়ীদ পরিচালিত নিরন্তর ছায়াছবিতে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটি বেশ কয়েকটি অন্তর্জাতিক চলচ্চিত্রে প্রদর্শিত হয়। ২০০৮ সালে তিনি প্রথমবারের মত বাবা আমার বাবা চলচ্চিত্রের মাধ্যমে পরিচালকের খাতায় নাম লিখান। ২০১০ সালে তিনি তার দ্বিতীয় চলচ্চিত্র মায়ের স্বপ্ন নির্মাণ করেন।
২০১৬ থেকে বর্তমান
২০১৭ সালে ইলিয়াস কাঞ্চন
২০১৫ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের হঠাৎ দেখা কবিতা অবলম্বনে শাহাদাৎ হোসেন বিদ্যুৎ ও কলকাতার রেশমী মিত্রের পরিচালনায় একই নামে চলচ্চিত্রে চুক্তিবদ্ধ হন। এতে তার বিপরীতে ছিলেন কলকাতার দেবশ্রী রায়। ছবিটি ২০১৭ সালে মুক্তি পায়।নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলন প্রতিষ্ঠা করেন। এ আন্দোলনের দাবিতে নিরাপদ সড়ক দিবস ঘোষণা করা হয়। নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনের মাধ্যমে সমাজে ইতিবাচক ভূমিকা রাখায় ২০১৮ সালে একুশে পদক লাভ করেন। এই বছরে তিনি ইফতেখার চৌধুরী পরিচালিত সুপারহিরো চলচ্চিত্র বিজলী-এ অভিনয় করেন। বাংলা নববর্ষে মুক্তি পাওয়া ছবিটিতে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেন ববি এবং কাঞ্চনকে ববির অভিনীত চরিত্রের বাবার ভূমিকায় দেখা যায়।
২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশনের সংগঠন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সভাপতি পদে ১৯১ ভোট পেয়ে সংগঠনটির ১৭তম সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন; এর পূর্বে ১৯৮৯ সাল হতে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত তিনি সংগঠনটির সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন।
ইলিয়াস কাঞ্চন অভিনীত উল্লেখযোগ্য ছবি এবং ছবির পরিচালক। -
১৯৭৭
বসুন্ধরা
জাহেদ চরিত্রে।
পরিচালক - সুভাষ দত্ত
এই ছবিতে প্রথম ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছিলেন।
দয়া মায়া
শওকত জামিল
১৯৭৮
ডুমুরের ফুল
সুভাষ দত্ত
১৯৭৯
সিকান্দার
শামীম
নূর হোসেন বলাই
১৯৭৯
সুন্দরী
কাঞ্চন
আমজাদ হোসেন
১৯৮০
শেষ উত্তর
রহমান
আজিজুর রহমান
১৯৮১
কলমীলতা
অলি
শহীদুল হক খান
১৯৮২
নালিশ
মমতাজ আলী
বড় বাড়ীর মেয়ে
ইলিয়াস কাঞ্চন
আবদুস সামাদ খোকন
আমজাদ হোসেন
১৯৮৩
মোহনা
অলি
আলমগীর কবির
১৯৮৪
অভিযান
রতন
রাজ্জাক
চরম আঘাত
সৈয়দ হারুন
১৯৮৫
তিন কন্যা
শিবলি সাদিক
ইনসাফ
মতিউর রহমান পানু
১৯৮৬
পরিণীতা
শেখর রায়
আলমগীর কবির
বিজয়ী: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ অভিনেতা
বিষকন্যার প্রেম
নূর হোসেন বলাই
তওবা
আজহারুল ইসলাম খান
প্রতিরোধ
ফজল আহমেদ বেনজির
১৯৮৭
দায়ী কে?
ফারুক
কাজী হায়াৎ
সহযাত্রী
আজহারুল ইসলাম খান
১৯৮৮
ভেজা চোখ
জীবন
শিবলি সাদিক
আদিল
মোতালেব হোসেন
হুশিয়ার
ফজলে আহমেদ বেনজির
১৯৮৯
বেদের মেয়ে জোসনা
রাজকুমার আনোয়ার
তোজাম্মেল হক বকুল।
সেই তুফান
হাফিজ উদ্দিন
আত্মবিশ্বাস
এম এম বিশ্বাস
আমার আদালত
শরিফ
শিল্পী চক্রবর্তী
এই নিয়ে সংসার
হীরা
নূর হোসেন বলাই
বিধাতা
শেখ নজরুল ইসলাম
দুর্নাম
শিবলি সাদিক
নিকাহ্
রহমান
বোনের মত বোন
দারাশিকো
১৯৯০
শঙ্খ মালা
তোজাম্মেল হক বকুল
ঘড় আমার ঘড়
বেলাল আহমেদ
আপন ঘড়
মোস্তফা আনোয়ার
১৯৯১
ন্যায় যুদ্ধ
মনতাজুর রহমান আকবর
শ্বশুর বাড়ি
আজিজুর রহমান
রাজার মেয়ে বেদেনি
ফয়েজ চৌধুরী
স্ত্রীর পাওনা
রবিন
শেখ নজরুল ইসলাম
১৯৯২
অচেনা
আকাশ আহমেদ
শিবলি সাদিক
চাকর
মনতাজুর রহমান আকবর
ত্যাগ
রায়হান
শিবলি সাদিক
গাড়িয়াল ভাই
তোজাম্মেল হক বকুল
রাধা কৃষ্ণ
মতিন রহমান
বেপরোয়া
মিলন
কবির আনোয়ার
১৯৯৩
মহৎ
নূর হোসেন বলাই
ভয়ংকর সাত দিন
নূর হোসেন বলাই
১৯৯৪
আঁখি মিলন
মিলন
মোস্তফা আনোয়ার
গোলাপী এখন ঢাকায়
অলি
আমজাদ হোসেন
১৯৯৪
আসামী গ্রেফতার
আরজু
কামারুজ্জামান
১৯৯৪
কমান্ডার
বিপ্লব
শহীদুল ইসলাম খোকন
১৯৯৪
সৎ মানুষ
ওয়াকিল আহমেদ
১৯৯৫
আদরের সন্তান
রাজু
আমজাদ হোসেন
১৯৯৪
সিপাহী
কাজী হায়াৎ
চলচ্চিত্রের মুক্তির তারিখ পাওয়া যায়নি
অচিন দেশের রাজকুমার
তোজাম্মেল হক বকুল
চলচ্চিত্রের মুক্তির তারিখ পাওয়া যায়নি
১৯৯৫
বাঁচার লড়াই
সৈয়দ হারুন
১৯৯৬
দুর্জয়
মালেক আফসারী
১৯৯৬
গোলাগুলী
সিদ্দিক জামাল নান্টু
১৯৯৬
বাঁশিওয়ালা
তোজাম্মেল হক বকুল
১৯৯৬
সোহরাব রুস্তম
সোহরাব
মমতাজ আলী
১৯৯৬
স্বজন
সোহানুর রহমান সোহান
১৯৯৭
আম্মা
গাজী মাজহারুল আনোয়ার
১৯৯৭
গুন্ডা পুলিশ
শওকত জামিল
১৯৯৭
মোনাফেক
সাঈদুর রহমান সাঈদ
১৯৯৭
সুখের ঘরে দুখের আগুন
গুলজার
১৯৯৭
অন্ধ ভালোবাসা
মনতাজুর রহমান আকবর
১৯৯৮
অচল পয়সা
রাজা (মহারাজা)
সৈয়দ হারুন
বডিগার্ড
আব্দুল্লাহ্ ফারুক
চলচ্চিত্রের মুক্তির তারিখ পাওয়া যায়নি
গুপ্ত ঘাতক
আজিজ আহমেদ বাবুল
চলচ্চিত্রের মুক্তির তারিখ পাওয়া যায়নি
মেয়ের অধিকার
সুভাষ সোম
চলচ্চিত্রের মুক্তির তারিখ পাওয়া যায়নি
কালু গুন্ডা
অশোক ঘোষ
চলচ্চিত্রের মুক্তির তারিখ পাওয়া যায়নি
১৯৯৯
মনে রেখ পৃথিবী
বজলুর রাশেদ চৌধুরী
২০০০
পেশাদার খুনী
শওকত জামিল
২০০১
চেয়ারম্যান
মনতাজুর রহমান আকবর
২০০৩
ওরা সাহসী
আবু সাঈদ খান
২০০৫
শাস্তি
দুখী রাম রায়
চাষী নজরুল ইসলাম
বিজয়ী: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতা
২০০৬
বিদ্রোহী পদ্মা
রহমত
বাদল খন্দকার
নিরন্তর
দবীরউদ্দিন
আবু সাইয়ীদ
রাঙ্গা বাইদানী
তোজাম্মেল হক বকুল
২০০৭
আমি বাঁচতে চাই
রাজ্জাক
২০০৮
বাবা আমার বাবা
ইলিয়াস কাঞ্চন
মায়ের স্বপ্ন
ইলিয়াস কাঞ্চন
২০০৯
কে আমি
শফিক আহমেদ
ওয়াকিল আহমেদ
২০১০
সেই তুফান
হাফিজ উদ্দিন
নিঝুম অরণ্যে'
মিনহাজ
মুশফিকুর রহমান গুলজার
যেখানে তুমি সেখানে আমি
শওকত জামিল
২০১১
বন্ধু তুমি আমার
নজরুল ইসলাম
২০১২
আই লাভ ইউ
মুশফিকুর রহমান গুলজার
চারুলতা
সাইফুল ইসলাম মান্নু
২০১৩
জটিল প্রেম
শাহীন-সুমন
২০১৫
স্বর্গ থেকে নরক
অরূপ রতন চৌধুরী
২০১৭
হঠাৎ দেখা
অমিত
শাহাদাৎ হোসেন বিদ্যুৎ
রেশমী মিত্র
২০১৮
বিজলী
ডক্টর আলম
ইফতেখার চৌধুরী
২০২৩
ফিরে দেখা
রোজিনা।
লিয়াকত হোসেন খোকন
Leaquat Hossain Khokon
12 October 2025 Sunday.