Diary of Statue

  • Home
  • Diary of Statue

Diary of Statue Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Diary of Statue, .

যে অনুভূতিগুলোকে একদিন ফেলে এসেছিলাম সময়ের ছেঁড়া পাতায়, তারা আজ ফিরেছে শব্দ হয়ে। প্রতিটি বাক্য যেন পুরোনো দিনের গন্ধমাখা, জানালার ধারে বসে থাকা এক বিকেলের মতো;
নির্জন, মায়াভরা, এবং অদ্ভুতভাবে চেনা।

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Nayan Rahaman, Md Masud Rana Metu, Faijal Hoque, MD Jahid...
10/07/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Nayan Rahaman, Md Masud Rana Metu, Faijal Hoque, MD Jahidul Islam Rabu, মোঃ জসিম খান, Picchi Jahidul, Tania Khatun, Shaokh Hi, Prianshu Priyanshu, Sikandar Dandhal, Imran Khan, Imdad Hussain, Fahmida Jahan

05/07/2025

কাকটা চায় না কিছুই...
না ধূসর ছাদের তলার নিঃশ্বাসের নিরাপত্তা,
না পাথরের জানালায় জমে থাকা উষ্ণ কণিকায় আশ্রয়,
না কারো কণ্ঠের আলতো গম্ভীরতায় হারিয়ে যাওয়ার এক চিলতে প্রেম।
সে জানে...
এই শহরের হৃদয় নেই,
কেবল ফাইল ফোল্ডারের মতো আলাদা রাখা মুখাবয়ব।

এই শহর ভালোবাসে না,
শহর কেবল সহ্য করে,
সহ্য করে ক্লান্ত ধোঁয়ার নিচে চাপা পড়ে যাওয়া প্রথম চিঠির গন্ধ,
সহ্য করে অ্যাপার্টমেন্টের বেলকনিতে দাঁড়িয়ে থাকা অবহেলিত বনসাইয়ের মতো চুপ করে থাকা মানুষকে,
সহ্য করে...
সহ্য করে, বাসে দাঁড়িয়ে থাকা সেই মেয়েটিকে,
যার চোখের নিচে জমে আছে অসংখ্য রাতের না বলা কথা,
ডার্ক সার্কেলের ছায়ায় লুকিয়ে আছে ছাঁটাই হওয়া কবিতার মতো জীবনের টুকরো টুকরো স্বপ্ন,
যার কাঁধে ঝুলে থাকা ব্যাগে হয়তো আছে
একটা শেষ না হওয়া চিঠি,
একটা ভেঙে যাওয়া চুড়ির শব্দ,
আর খুব সম্ভবত...
একটা মুছে ফেলা নম্বরের দুঃস্বপ্ন।

৫ জুলাই ২০২৫

Diary of Statue

01/07/2025

তুমি এলে, নিঃশব্দে...
একটি ফুলের মতো খুললে হৃদয়ের কুঁড়ি।
পবিত্র এক ছায়াপথ ধরে আসছিলে তুমি,
অতল আলোয় ভেসে আসা বিস্ময়ের মতো।
গাঁথছিলে শব্দহীন কবিতা,
নাভিপদ্মে রেখেছিলে অস্তিত্বের ঘোষণা,
নরম, কোমল, এক স্নেহভরা মায়াবিন্দু
দেখা যায় না, ছোঁয়া যায় না,
তবু সমস্ত জগতের চেয়ে বেশি সত্য।

তুমি এলে... আবার চলে গেলে
সময়কে থামিয়ে দিয়ে, নিঃশব্দ এক রেলগাড়ির মতো
চলে গেলে এমন এক গন্তব্যে,
যেখানে কান্নাও শব্দ খুঁজে পায় না,
ফিরে গেলে না বলা সুরের দেশে
আল্লাহর অশেষ রহমতের ছায়ায় আশ্রিত হলে।

তোমার নামে ছিল
প্রত্যাশার শত গল্প,
একটি চন্দ্রবিন্দু, ছোট অথচ মহাজাগতিক,
যার পাশে সময় থেমে গিয়েছিল নিঃশব্দ শ্রদ্ধায়।
মায়ের বুকের ভেতরে বুনে রাখা এক নিঃশ্বাসে-জমা নাচ,
ছিল 'কবে আসবে' প্রশ্নে ভরা প্রতিটি সন্ধ্যা,
একটা ছোট জামা, একটা মিঠে নাম
সব যেন অপেক্ষার বর্ণমালায় লেখা হয়ে ছিল।

তোমার চলে যাওয়া এক পৃষ্ঠা ছিঁড়ে নেওয়া দিনলিপি,
একটা অসমাপ্ত গান,
তবু সেই শূন্যতায় আমরা শুনি-
তুমি এখনো আছো...
আল্লাহর জান্নাতি বাগানে হয়তো ছুটে বেড়াও
বাতাসের মতো, সাদা মেঘের মত...

০১ জুলাই ২০২৫

Diary of Statue

27/06/2025

তুমি শুধু শরীর নও,
তুমি এক নিঃশব্দ ব্যাকরণ,
যার প্রতিটি বাক্য হৃদয় দিয়ে পাঠ করতে হয়,
আর প্রতিটি বিরামচিহ্ন,
আমার ভেতরে জন্ম দেয় এক মায়াবী কম্পন।

২৮ জুন ২০২৫

Diary of Statue

26/06/2025

ধীরে ধীরে ডুবে যাই
নীল নয়, এক অদেখা কালোতে,
যেখানে আলো নিভে গেলে জন্ম নেয় কুয়াশার ঘুম
বাতাসেও মিশে যায় বিস্মৃত কণ্ঠস্বরের হাহাকার।

পাহাড় ডাকে না আর, শুধু দাঁড়িয়ে থাকে,
একটা প্রাচীন চিতা, যেন হাজার বছর ধরে
কারও প্রত্যাবর্তনের অপেক্ষায় আছে...
জীর্ণ পাথরে, অশ্রুবিন্দুর মতো ক্ষয়ে যাওয়া চুপচাপ চিহ্নে।

বালুচরে নেই আর ঘর প্রতিমা,
শুধু ধুলো, ফাঁকা, ফিসফিস করে হেমন্তের বাতাস,
যেন সব ভালোবাসা আগুনে পুড়ে
চূর্ণ হয়ে ফিরছে গলার কাছে দলা পাকানো শ্বাস।

জোছনা এখন বিষণ্ণ,
তার আলোতে আর জেগে ওঠে না শরীরের কাঁপন,
একটা অচেনা স্পর্শ কেবল ভেসে আসে,
যেন কারও মৃত চিঠি, ওপার থেকে আসা, জলমগ্ন কাগজের মতন।

গহীন অরণ্যবাসী আমি,
গাছেরা নড়ে না, পাখিরা গান গায় না,
শুধু শীতল এক নিস্তব্ধতা বুকের ভেতর ঢুকে পড়ে
যেন মৃত্যুর মৃদু প্রথম চুম্বন!

আমি ফিরছি না আর...
ফেরার রাস্তা মুছে দিয়েছে অশরীরী জলের ঢেউ,
তবু একই জায়গায় আমি রয়ে যাই,
যেখানে আমার নাম কেউ ফিসফিস করে ডাকে,
-“সে ছিলো, সে নেই,. তবুও আছে।”

২৭ জুন ২০২৫

Diary of Statue

25/06/2025

দূরে বেজে উঠে ক্লান্ত হর্ন,
আমি দাঁড়িয়ে থাকি মোড়ে মোড়ে,
নিজেকে খুঁজি।
বিলবোর্ডে, জানালায়, ফুটপাথের ধুলোতেও
তোমার কিছু স্মৃতি লেগে আছে।

ঘুমহীন রাত, জানালা জুড়ে
সিগারেটের ধোঁয়ায় চিঠি লিখছি নিজেকে।
এই শহরের আলো, বুকের ভেতরের অন্ধকার তাড়াতে পারছেনা।

আমি চেয়েছিলাম একটু গা ঘেঁষা মানুষ,
নি:সীম উষ্ণতা,
একটা বারান্দা-ভরা ভোর,
কিংবা কারও হাতে ধরা সেই নিঃশব্দ “থেমে যাও”।
যা পেয়েছি; তা সময়ের পাড়ে
পড়ে থাকা কিছু পরিত্যক্ত প্রতিশ্রুতি,
ছুঁলে কেবল দাহ হয়, আশ্বাস পাইনা।

ভাবনা বদলেছে, ভয় বেড়েছে,
ধোঁয়ার মতোন অস্পষ্ট একেকটা মানুষ।
আমি কথা বলতে চাই না, কথা মানেই খরচ,
আমি কেবল শূন্যে সঞ্চয় রাখি।

এখন আমি শূন্যতা ভালোবাসি
এই শহরের পিঠে চেপে সে'ই তো একমাত্র সত্য,
ব্যালকনির নিঃশব্দ হাওয়া, কোনো প্রতিশ্রুতি নেই; অদ্ভুত শান্তি।

তবুও... বুকের ফাঁকে জমে থাকে একটা শব্দহীন আকাশ।

২৫ জুন ২০২৫

Diary of Statue

24/06/2025

এইভাবে যাবে দিন,
নিঃশব্দে ঘষে যাবে ক্যালেন্ডারের পাতাগুলো,
ঘুম পাড়াবে ব্যস্ত শহর,
টিক-টিক ঘড়ির তালে আমরা হারিয়ে যাবো।

চিঠির মতো ভাঁজ হয়ে থাকবে সময়
তোমার নামে লেখা থাকবে না কোনো ঠিকানা,
শুধু বুকের খামে জমে থাকে কিছু নৈঃশব্দ্য।

আর একটা ছায়া প্রতিদিন হাঁটে
তোমার পায়ের ছাপ ভুলে যাওয়ার অভ্যেসে।

কিংবা একদিন হয়তো, খুব গোপনে,
আমরা হেঁটে যাবো একই রাস্তার বিপরীত দুই ধারে,
চোখে থাকবে না কোনো অভিমান
শুধু থাকবে, এক নিঃশ্বাস দীর্ঘতর স্তব্ধতা।

২৪ জুন ২০২৫

Diary of Statue

23/06/2025

সন্ধ্যা নামলেই বুকের ভেতর
একটা নির্জন স্টেশনের মতো বাজে
যেখানে আর কোনো ট্রেন থামে না,
কোনো যাত্রী নামে না,
শুধু হুইসেলের মত কষ্ট বাজে,
একটানা।

২৩ জুন ২০২৫

Diary of Statue

22/06/2025

এই শহর চুপচাপ চুক্তিতে বাঁচে,
আর ভালোবাসা? এক্সচেঞ্জে...
জ্যামঘন্টা, সিগারেট, আর হ্যাংলা সন্ধ্যাবেলায়
মানুষ বিকোয়!
কারও শার্টের বোতামে, কারও ওয়ালেটের মোড়কে।

বিশ্বাস আছে?
জিজ্ঞেস করে না কেউ,

এক ক্ষ্যাপা প্রেমিক, ফ্লাইওভারের নিচে
স্বপ্ন বিক্রি করে ভাংতি মুদ্রায়,
আর তুই?
তুই হয়তো কোনো বহুতল মনোক্লাউডে
নিলামে তোলা একটা নাম,
দাম হেঁকে কেউ কেউ হয়তো কিনে নেয়।

শহর ঠকায় না,
শুধু হিডেন চার্জ রাখে আত্মায়!

২২ জুন ২০২৫

Diary of Statue

21/06/2025

ভাঙা ছাদের কিনারে নতজানু রোদ,
দেয়ালের ফাটলে আঁকা
বিবর্ণ বিকেলের পোস্টার
একটা লাল চুমুর মতো, স্মৃতির ছেঁড়া ফ্রেম।

সিগারেটের ধোঁয়া ঢেকে রাখে মুখ,
কংক্রিটের কোল ঘেঁষে
দীর্ঘশ্বাস ফেলে ফেলে
জন্ম দিই এক নিঃশব্দ কোলাহল।

এই শহুরে শুদ্ধ গরমে
জলের বোতলে জমে থাকা নষ্ট কবিতার মতো,
নরম কথারা গলে যায় ঠোঁটের কিনারে।
আর আমরা?
একটা রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে থাকা
চিরকালীন সহবাসের বিজ্ঞাপন।

২১ জুন ২০২৫

Diary of Statue

20/06/2025

(শৈশব - ৩)

পুকুরের ধারে বাঁশের সাঁকো আর কচুরিপানার ফাঁকে সূর্যের ঝলক খেলছে , সেখানেই শুরু হবে আমাদের জলকেলি, ডুব দিয়ে, হুড়োহুড়ি করে, পিচ্ছিল শ্যাওলা বেয়ে পিছলে পড়ে কাদায় গড়াগড়ি। এমন এক আনন্দ, যার জন্য অতি বৃষ্টি, কড়া রোদ বা মায়ের বকুনি কোনোটাই বাধা হয়ে দাঁড়াবে না।

২০ জুন ২০২৫

Diary of Statue

19/06/2025

জল-কাদায় ভেজা পথ, রেইনকোট গায়ে আঁটা,
চোখে ঝাপসা চশমা, বুক কাঁপে ধুক-ধুক, এই বুঝি আড়াল!
যানবাহনের ঢেউ, রিকশা উল্টায়, ভেসে যায় সময়।
মানুষ ছোটে দিক্বিদিক, গর্তে ডোবে কত প্রাণ।

তবু এই সব পেরিয়ে, অনিয়মের বাঁধ ডিঙিয়ে,
আমরা দু'জন প্রায় কাছাকাছি, এক পলক ছোঁয়ার টানে।
নির্বিঘ্ন প্রাণের ছন্দে, চেনা স্পর্শের গন্ধে,
কাছাকাছি আরও কাছে, তৃপ্তি ভরা চোখে।

এই একটু পরেই...
বৃষ্টির প্রলয় থেমে যাবে।
চোখদুটো তখন ধীরে ধীরে খুলবে,
আমরা দেখবো, এখন আর কেউ নেই চারপাশে,
শুধু তুমি, আমি,
একে অন্যের ভেতরে চুপচাপ দাঁড়িয়ে।
সব শব্দ নিঃশেষ হয়ে গেলেও
তোমার নিঃশ্বাসে বাজবে চেনা কোনো সুর।
আর তখনই বুঝবো-
এইতো শেষ পর্যন্ত,
থেমে যাওয়ার ঠিক আগ মুহূর্তে,
আমরা একসাথে বেঁচে আছি।

১৯ জুন ২০২৫

Diary of Statue

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Diary of Statue posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share