Abdur Rahim

Abdur Rahim I love my country

07/09/2025
15/08/2025

আপনি ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেডের কোন সেলস টিমে ছিলেন? অর্থাৎ আপনার গ্রুপের নাম কি? কমেন্টে জানাতে পারেন! www.Destiny-2000ltd.com

15/08/2025

সবাই শরিক হবেন। ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে সবসময় জিরো টলারেন্স।

13/07/2025

ডেসটিনির fokinni বিশ্ব বাটপার রফিকুল আমিনের ব্যাপারে কথা বলার সময় নাই।

যারা বলতেছে, তাদের অনেকেই কার্যকরি কিছু যুক্তিযুক্ত পয়েন্ট নিয়েই বলতেছে।

আমার হাতে এখন অন্য টাস্ক!

আওয়ামীলীগের চাইতেও খারাপ এবং জঘন্য কোন দল যদি বাংলাদেশে থাকে সেটা হচ্ছে জামায়েতে ইসলামী বাংলাদেশ। এরা ইসলামের লেবাসধারী এবং দুনিয়াবি ক্ষমতালোভী। ফাসেক।

জামাত শিবিরের সকল কর্মকান্ড একটু বিশ্লেষণ করলেই যেকেউ বুঝে যাবেন, "ইসলামের নাম বিক্রি করে এরা ক্ষমতায় যেতে চায়। যেকোন উপায়ে বাংলাদেশের ক্ষমতা হাতে পাওয়াকেই এরা এদের সফলতা মনে করে। এটাই ওদের নিয়ত।


মহান আল্লাহ্, এদেরকে এদের নিয়ত গুণে বরকত দান করুক। কোরআনের ভাষ্যমতে, এদের দুনিয়ার জিবনে আছে লাঞ্ছনা, পরকালেও আছে কঠিন আযাব।


জামায়েতে ইসলামের দুই একটা ফকিন্নীকে একবার ধরেছিলাম। এদের নেতাকর্মীদের ইসলামিক ভাওতাবাজি, ধান্ধাবাজি এবং মূর্খতা ধরিয়ে দিতে চেষ্টা করায় এরা বলতে শুরু করেছিল, "কোন ব্যক্তির দোষে পুরো দলকে বিচারকরা ঠিক নয়"।

ব্যস, এই কথা দিয়েই এরা নিজেদের দোষ ঢেকে, পরকালের চিন্তা ভুলে গিয়ে, আমার বিরুদ্ধে কিছু অপদার্থদের লেলায়ে দিতে চেষ্টা করেছিল। পাশাপাশি, সেই সময়ে আমাকে আওয়ামীলীগের দালাল বানায়ে এও বুঝাতে চেয়েছিল যে, "আমি আসলে বখে যাওয়া একজন"। এরা এদের যেকোন সমালোচনার সঠিক জবাব দিতে পারে না। এবং, এদের নির্বুদ্ধিতা প্রমাণ করলেই, এরা কোন ব্যক্তির অপরাধকে আলাদা করে, দলের ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ন রাখবার অনুভূতি পুঁজি করে, নিজেদের মিথ্যা লুকিয়ে, সত্য মেনে নিতে না পেরে উল্টো আপনাকেই ঘায়েল করবার চেষ্টা করবে।


আওয়ামীলীগের আমলে, আমি চাইলেই জামাতে ইসলামের প্রত্যেকটা নেতার বিচি চাপ দিয়ে হাতে নিতে পারতাম। আমি সেটা করি নাই। নিজের ঈমানী বুঝ থেকেই আমি সেই সময়েই প্রতিজ্ঞা করেছিলাম, "কোনদিন আওয়ামীলীগের পতন হলেই, আমি এই জামায়েতে ইসলামের কুলাঙ্গারদের অজ্ঞতার মুখোশ উন্মোচন করবো"।


আলহামদুলিল্লাহ!
আওয়ামীলীগের পতন হয়েছে!!


এবার জামায়েতে ইসলাম যে মূলত আওয়ামীলীগের চাইতেও জঘন্য একটা দল, সেটা প্রমাণ করবার উপযুক্ত সময় এসেছে।।


ডেসটিনির প্রতারক রফিকুল আমীন, একটা নতুন রাজনৈতিক দল করবে শুনেই, আমি রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের কিছু ব্যক্তিদের জ্ঞাতার্থে রেখেই, তার সাথে যোগাযোগ করতে শুরু করি। এবং, একান্তই তার উপকারের স্বার্থেই তাকে নিজের সীমাবদ্ধ গণ্ডি বজায় রেখেই বিভিন্ন পরামর্শ দিতে শুরু করি। উল্লেখ্য, আমাদের টিমে সকলের নিষেধ উপেক্ষা করেই আমি রফিকুল আমিনের সাথে দেখা করি। এটাকে আমি একটা চ্যালেঞ্জ হিসেবেই নিয়েছিলাম।।

অবশেষে, প্রমাণ হলো, আমিই ভুল! 😥

ডেসটিনির রফিকুল আমীন এক মস্তবড় বাটপার। রান্নাবান্না ছাড়া যেমন তেল আর পানি সহজেই একসাথে মিশে যেতে পারে না, ঠিক তেমনি, সততা/স্বচ্ছতা আর রফিকুল আমীন কোনোদিনই এক হবে না। অথচ, ধূর্ত আহাম্মক এই বাটপার, বাংলাদেশে তার সকল প্রতারণামূলক ব্যবসায়ের কার্যক্রম শুরু করেছিল, এই Honesty দিয়ে গলাবাজি করেই।।


একদম শুরু থেকেই যারা ডেসটিনির সাথে যুক্ত, তারা খুব সহজেই বলতে পারবে, রফিকুল আমীন তখন মানুষের ব্রেইন ওয়াশ করত একটা ডায়ালগ দিয়ে, "Honesty is not the best policy. Honesty is the only policy."


আমার আরেকটা ব্যক্তিগত গোপন উদ্দেশ্য ছিল, রফিকুল আমীন যদি আসলেই সঠিক থাকে, অন্তত তার কথা এবং কাজের মিলও যদি থাকে, তবেই আমি আমার নিজের সততা এবং শুদ্ধতা নিয়েই তার পক্ষে দাঁড়াবো। লড়াই করবো। সকল কিছুর জবাব বাংলদেশে সকল পর্যায়ে তুলে ধরবো। পাশাপাশি, তার রাজনৈতিক দল দিয়েই একটা নতুন আলোড়ন সৃষ্টি করবো। এতে, ব্যক্তিগতভাবে জামায়েতে ইসলামকে আমার জবাব দিতেও একটু সুবিধা হতো।।


তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সকল সঠিক জবাব আমি এমন ভাবে দিতে পারতাম, যেটা রফিকুল আমীন নিজেও নিজের পক্ষে (আমার মতন গুছায়ে) বলতে পারবে না। কারণ, তার আহাম্মকি গুলো আমি অনেক আগে থেকেই জানতাম। কিন্তু, আমার সকল কথা সে তার চৌকশ মেধা দিয়ে একটুও ধরতে পারে নাই। বুঝতেও পারে নাই।

হালায়, আমারে ভেজা কাঠের টুকরা বানায়ে নিজের সুবিধা মতন ব্যবহার করতে চেষ্টা করে ধরা খেয়ে গেছে। এই ধূর্ত প্রতারক, খুব সুকৌশলে মানুষকে গোঁজামিল দিতে খুব পছন্দ করে। আফসোস, সে তার দুর্বলতা গুলোকে শক্তিতে রূপান্তর না করে, বরং, সেগুলো সে লুকিয়ে রাখার চেষ্টা করে; কিংবা, আড়াল করে রাখে।

মনে রাখবেন, একটা মানুষের জীবনে সবচাইতে বড় দুর্বলতা হচ্ছে, যখন সে তার নিজের দুর্বলতা গুলো লুকায় বা আড়াল করে রাখতে চেষ্টা করে।।


বুদ্ধিমানেরা কোনোদিনই তার নিজের দুর্বলতা লুকায় না। আড়াল করেও রাখে না। বরং, তারা তাদের দুর্বলতা গুলো আইডেন্টিফাই করে, সেগুলোকে overcome করবার চেষ্টা করে।

নিজের দুর্বলতা আইডেন্টিফাই করে, সেটাকে নিজের শক্তিতে রূপান্তর করতে পারাই, পৃথিবীর সবচাইতে বড় শক্তি। একজন মানুষের এটাই আসল হচ্ছে আসল "জ্ঞান"। এই কারণেই বলা হয়, "জ্ঞানই শক্তি"।


ধূর্ত রফিকুল আমীন তার আশেপাশে তার চাইতেও জ্ঞানী মানুষ দেখলে, সে তাকেও ঘায়েল করে ফেলার চেষ্টা করে।। তাকে যারা খুব কাছ থেকে দেখেছেন বা চিনেছেন, তারা আমার প্রত্যেকটা কথা অক্ষরে অক্ষরে মিলাতে পারবেন। তার জীবদ্দশায়, সে কখনও অন্যের সঠিক কোন প্রশংসা করে না। তার আশেপাশে, তার চাইতেও চালাক এবং বিচক্ষণ কেউ থাকে না। তার সাথে যাকেই দেখবেন, নিশ্চিত বুঝে নেবেন, "সে ঐ মানুষটাকে বোকা বানায়ে নিজের আয়ত্বে নিয়ে নিয়েছে"। রফিকুল আমিনের সাথে বা আশেপাশে যাকেই দেখবেন, সেগুলো হয় কোন বিশেষ সুবিধাভোগী, স্বার্থপর লোভী কিংবা অকর্মা, আহাম্মক, বলদ, আর, অপদার্থ। এই লাইনটা আবার পড়েন, রফিকুল আমিনের সাথে যারাই থাকবে, তারা যেকোন এক ক্যাটাগরিতে পড়বেই।

১) সুবিধাভোগী কিংবা স্বার্থপর লোভী!
২) অকর্মা, আহাম্মক, বলদ, আর, অপদার্থ!


রফিকুল আমিনের পক্ষ নিয়ে যারাই আমাকে ডিফেন্ড করতে আসবে, তারা এই দুইটার যেকোন একটা!!! এদেরকে, আমলে নেয়ার কিছুই নেই। অন্তঃসারশূন্য আপাদমস্তক এসব ইঞ্চি সহিদগং নিয়ে ভাববার সময়টুকুই আমার নাই।।


রফিকুল আমীন জেল থেকে ছাড়া পাবার পর, একমাত্র নায়ক ইলিয়াস কাঞ্চনকে তার সাথে উল্লেকজনক ভাবে দুইবার দেখেছি। ভাবতেছি, নেক্সট ইলিয়াস কাঞ্চন সাহেবের সাথে দেখা হলেই, তাকে জিজ্ঞেস করবো, "সাজাপ্রাপ্ত একটা চাক্ষুষ প্রতারকের সাথে নিজের ইমেজ আর চেহারা দেখায়ে কি কি ফায়দা হাসিল করেছেন?"

রফিকুল আমীন ইহুদীদের মতন, একমাত্র নিজেই নিজেকে সেরা ও বুদ্ধিমান মনে করে।।

সে খুব সুন্দর করে, মানুষকে, সিস্টেমকে, এমনকি রাষ্ট্রকেও বোকা বানাতে চেষ্টা করে।।

প্রতারণা আর ধান্ধাবাজি করে জীবনে সে অনেক সম্পদ বানায়েছে ঠিকই; কিন্তু, নিজের সম্মান এবং আদর্শকে কলঙ্কিত করে ফেলেছে।।

সে এতটাই বুদ্ধিমান যে, আমার মতন এই "পাগল"কে চোখে আঙুল দিয়ে বুঝায়ে দেবার পরও সঠিকভাবে মাপতে পারে নাই।।
-----------

যাইহোক, অনেক গুলো কথা লিখেছি!!!

যারা আমার সাথে কথা বলতে চাচ্ছেন, ইনবক্সে মেসেজ দিয়ে রেখেছেন, আশাকরি সকলেই অনেক কিছু বুঝে নেবেন।।

ফালতু পিএইচডি ধারী, (ভুলকরে কেউ PSD ভাইবেন না!🤣), ভন্ড, প্রতারক, ধূর্ত রফিকুল আমীন নিজেও চাইলে এই পোস্ট পড়ে, নিজের দুর্বলতা/ব্যর্থতা গুলো আগে আইডেন্টিফাই করে (অর্থাৎ, স্বীকার করে, মেনে নিয়ে), এরপর সেগুলোকে কিভাবে নিজের শক্তিতে রূপান্তর করা যায়, সেটা নিয়ে ভাবতে পারেন।।


জীবনে, মানুষ সর্বোচ্চ আর কয়দিনই বা বাঁচে???

জীবনের এই পর্যায়ে এসেও, হুদাই, বাংলাদেশের আপামর বলদ মানুষ গুলোকে সপ্তাহে লাখ টাকা কামানোর স্বপ্ন না দেখায়ে, কিভাবে নিজেকে নিজেই আবিষ্কার করা যায়!? কিভাবে নিজের ব্রেইনের স্বাধীনতা অর্জন করা যায়!? কিভাবে আইডিয়া জেনারেট করা যায়!? ...এসবের স্বপ্ন দেখান!!


সপ্তাহে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখে যারা নতুন করে আবার রফিকুল আমিনের অনুসারী হবে, তারা প্রত্যেকেই সপ্তাহে লাখ টাকা না, কোটি টাকা ইনকাম করলেও, বলদ বলদই থেকে যাবে। ঐ বলদ কোনোদিন "রফিকুল আমীন" হতে পারবে না।।
------------------------


আমি নিজের খেয়ে কখনও বনের মহিষ তারাই না। ডেসটিনির রফিকুল আমীন"কে নিয়ে একটা এ্যাসাইনমেন্ট আমি ব্যর্থ হয়েছি। আমি তাকে ভেবেছি সৎ, কিন্তু, সে আসলেই অসৎ।।

বারো বছর জেল খাটার পরও যে মানুষটা এখনও বেঁচে আছেন, এখনও নতুন করে স্বপ্ন দেখতে পারতেছেন, সেই মানুষটার হেদায়েতের জন্য দোয়া কামনা করাই, তার জন্য সবচাইতে শ্রেষ্ঠ দোয়া।।

শত হলেও, উনাকে নিয়ে আমার মায়া হয়!


16/04/2025
16/04/2025

Hi, I am Shamim Chowdhury, A professional Trainer, Motivator, Public speaker, Networker, Entrepreneur, Realtor, Journalist & Human Rights Activist. I am als...

16/04/2025

বিনিয়োগকারীর টাকা মেরে নতুন রাজনৈতিক দল গঠন ডেসটিনি সাবেক এমডি রফিকুল আমিনের নিজস্ব প্রতিবেদক সম্প্রতি কিছু ম.....

06/04/2025

ই'স'রা'ই'লে'র সকল পণ্য ব’য়’ক’ট করুন ! প্রয়োজনে কোক, স্প্রাইট, ফাঁনটা’র পরিবর্তে আখের রস খেয়ে থাকুন !

06/04/2025

মিরপুর দারুসসালাম রোড়ে (১০৫ শতক) এই জায়টা যাদের টাকায় কিনা হয়েছে তাদের নামে সাবকবলা করা হয়েছে কিনা তা কখনো জানার সুযোগ দেওয়া হয়নি।

তাহলে এই জায়গাটি কাদের নামে সাবকবলা করা হল!

জায়গাটি ৪৯জন ব্যক্তির একমাত্র মালিকানাধীন কোম্পানি ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেড এর নামে অন্যায় ভাবে রফিকুল আমিন সাবকবলা করে নিয়েছেন। এই রকম আরো অনেক জায়গা এই ভাবে DMCSL এর টাকায় ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেড এর নামে কিনা হয়েছে।

কিন্তু দুঃখ জনক হলেও সত্য, DMCDL শুরু থেকে এই সমিতির একক নিয়ন্ত্রণ ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেড এর মালিক পক্ষের হাতে থাকায় উক্ত সমিতির সকল সদস্যকে প্রতিটি জায়গায় আর্থিকভাবে ঠকানো হয়েছে। এই সমিতিকে আর্থিকভাবে পঙ্গু করে DMCSL এর সাড়ে আট লক্ষ সদস্যদের পেটে লাথি মেরেছে। আর এই কাজ গুলোর মাস্টারমাইন্ড ছিলেন রফিকুল আমিন। DMCSL এর শেয়ারহোল্ডারদের সাথে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে রফিকুল আমিন সমিতির হাজার হাজার কোটি টাকার অর্থ অনেকটা সরাসরি ডাকাতি করে নিয়ে গিয়েছেন।

এই তথ্য গুলো বছরের পর বছর ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেড এর মালিকগন গোপন করেছে তাদের স্বার্থে। কারণ প্রকৃত খবর জানাজানি হয়ে গেলে, সাড়ে আট লক্ষ বিনিয়োগকারীরা যেই কোন মূহুর্তে প্রতারকদের গলা চেপে ধরবে। আর সেই কারণেই কাউকে জানতে দেয়া হয়নি।

আসুন জেনে নেই দারুসসালামে ১০৫ শতক জায়গার ঘটনার ভিতরের খবর, ঢাকার মিরপুর দারুসসালাম রোড়ে এই ১০৫ শতক জায়গা DMCSL এর নামে কিনার জন্য DMCSL থেকে মোট ৭৫ কোটি টাকা জায়গার মালিক এবং সংস্লিষ্ট মিড়িয়াকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর এই টাকা যে DMCSL থেকে নেওয়া হয়েছে সেটার প্রমাণ ২০১২ সালের ৩০শে জুনের পূর্ববর্তী অডিট রিপোর্ট গুলো দেখলে নিশ্চিত পাওয়া যাবে।

✪ এখানে ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেডের মালিক পক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে একটি কথা বলে রাখি, যেই ৭৫ কোটি টাকা অন্যায় ভাবে DMCSL থেকে নিয়ে নিজেদের কোম্পানির নামে এই জায়গাটি সাবকবলা করেছেন। শুধুমাত্র এই ইস্যুটা নিয়ে সমবায় আইন অনুযায়ী সদস্যরা আপনাদের অন্যায়ের রিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিলে "মূল টাকার সাথে গত ১৩ বছরের ১৯% চক্রবৃদ্ধি সুদসহ সকল টাকা ফেরত দিতে হবে। যা মূল টাকার ৪.৫ গুন থেকে ৫ গুন টাকা ফেরত দিতে হবে এবং এমনও হতে পারে আপনাদের সবার ১২-বছর করে নতুন করে জেল জরিমানা হবার সম্ভবনা আছে।

কিছুদিন আগে রফিকুল আমিন তার একটি বক্তব্যে বলেছেন, "DMCSL কোন টাকা পাবে না ডেসটিনির-২০০০ লি: এর কাছে এবং ডেসটিনি-২০০০ লেমিটেড কোন টাকা পাবে না DMCSL এর কাছে"।

✪™কোর্ট এপয়েন্টমেন্ট পরিচালকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, আপনার নিরপেক্ষ ভাবে কোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী সত্যের পথে অটুট থেকে কাজ করে যান, আমরা DMCSL এর সকল সচেতন সদস্য আপনাদেরকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করার জন্য প্রস্তুত আছি।

DMCSL এর সকল টাকা পয়সার লেনদেন হয়েছে ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেড এর ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যম হয়ে তারপর DMCSL এর ব্যাংক একাউন্টে আসতো।
সুতরাং ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেড এর স্পেশাল অডিট রিপোর্ট নিরপেক্ষ ভাবে করা গেলে সমস্ত বিষয়গুলো স্বচ্ছ পানির মতো ক্লিয়ার হয়ে যাবে।

আর যদি তামাশার অডিট পরিচালনা করা হয় সেটাও আমরা ধরে ফেলতে পারবো, এটা কিভাবে সম্ভব হবে সেটা আপাতত আপনাদেরকে সারফাইজ দেওয়ার জন্য জমা থাকলো। সময়ের প্রয়োজনে অনেক কিছু সামনে চলে আসবে ইন-শা-আল্লাহ।

কোন সম্পদ কার টাকায় কিনা হয়েছে এবং DMCSL এর সাথে ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেড এর যৌথ বিনিয়োগে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে যে ২৪টি কোম্পানি করা হয়েছে, যদি নিরপেক্ষ অডিট করা হয় তাহলে কার টাকায় কিভাবে কোন কোম্পানির কতটুকু অংশীদারের মালিক হয়েছে ডেসটিনির-২০০০ লিমিটেড এর মালিকগন সেটাও স্পষ্ট হয়ে যাবে। এতে কোন সন্দেহ নাই।

ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেড এর মালিকদের একাংশ চাচ্ছে একটি তামাশার অডিট করানোর জন্য, এই জন্য ইতিমধ্যে তারা প্রস্তাবও দিয়েছে বোর্ডের কাছে।
মালিকদের আরেকটি অংশ চাচ্ছে "এখন অডিট নয়, ব্যবসা চালু করা হোক জরুরী ভিত্তিতে"। আর এই কাজটি করার জন্য কোর্ট এপয়েন্টমেন্ট পরিচালকদের প্রলুব্ধ করার জন্য বড় বড় প্রস্তাব দেওয়া হচ্ছে এই পক্ষ থেকে। মালিক পক্ষের যুক্তি হচ্ছে ব্যবসা করতে হলে আমাদের টাকা লাগবে, ব্যাংকে পর্যাপ্ত টাকা নাই আর যে টাকা ব্যাংকে আছে তা দিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করা সম্ভব হবেনা!

তাহলে কি ভাবে ব্যবসা করবে ডেসটিনি? DMCSL এর টাকায় অন্যায় ভাবে যেই সম্পদ কিনেছে ডেসটিনির নামে এবং ডেসটিনির সাবেক পরিচালকদের ব্যক্তিগত নামে সেই সম্পদ গুলো পুলিশের রিসিবার থেকে আদালত মাধ্যমে অবমুক্ত করে দ্রুত বিক্রি করে নিবে। কারণ "দলিলে..তো এই কথা নিশ্চয় লিখা নাই DMCSL এর টাকায় ডেসটিনি কিংবা অমুক ব্যাক্তি এই জায়গার মালিক হয়েছে"।

সুতরাং DMCSL এর সকল সদস্যকে সচেতন থেকে চোক কান খোলা রাখতে হবে। কোথাও ডেসটিনির কোন জায়গা,জমি, ফ্ল্যাট বিক্রি হচ্চে কিনা? কারণ ইতি মধ্যে তারা আইন বহির্ভূত অনেক কথা বলেছে, অমুক কোম্পানির টাকা তোমুক কোম্পানির লোকজন ফেরত দিবে! ২০২৫ সালে এসেও যারা লক্ষ লক্ষ বিনিয়োগকারীকে বোকা মনে করে তাদের মত আহাম্মক আর একটিও নাই।

যদি তারা একবার সম্পত্তি বেচা-বিক্রির সুযোগ পায়, তাহলে কিছুদিন পর এই সমস্যা সেই সমস্যা বলে এই প্রাইভেট কোম্পানিটা বন্ধ করে দিবে। এখন যদি আইনগত ভাবে বিষয় গুলো আমরা ক্লিয়ার না হতে পারি তাহলে পরবর্তীতে আমরা যারা ডেসটেনির মালিক না, তারা এই বিষয়ে জানার পরও একটাকা ফেরত আনতে পারবো না। কারণ গত ১২-বছর তারা নিজ থেকে ব্যবসা,বন্ধ করে রেখেছিল তখন আপনারা কেউ কি কিছু বলতে পেরেছেন?
বলতে পারেন নাই এবং এই নাটক থামানো না-গেলে আগামীতেও কিছু করতে পারবেন না।

আপনার অধিকার আদায়ের জন্য আপনাকে আগে সচেতন হতে হবে। কেউ আপনার ঘরে গিয়ে আপনার অধিকার বুঝিয়ে দিয়ে আসবে না। বরং আপনাকে এগিয়ে আসতে হবে।

এখন আসি মূল কথায়, চারদিকে কতজন কত ভাবে কতকথা বলছেন ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেড এবং DMCSL ইস্যুতে, আপনাদের কে একটি প্রশ্ন রাখতে চাই, এখন থেকে সুনির্দিষ্ট কোন তথ্য প্রমাণ ছাড়া কারো কথায় কোন কান দিবেন না দয়া করে। কারণ এতে আপনি হয়তো মনের অজান্তে কারো এজেন্টা বাস্তবায়নের অংশ হয়ে যেতে পারেন। তাতে করে আপনার নিজের লস ছাড়া লাভবান হওয়ার কোন সুযোগ নাই। এরা হল বাংদেশের সবচেয়ে বড় গেইমলিংক গেইম মেকার, আর আমরা যদি একবার একযোগে সবাই জেগে উঠতে পারি তাহলে আমরা তাদের সকল গেইম চেঞ্জ করে দিতে পারবো ইন-শা-আল্লাহ।

কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা! কে আসলে সত্য কথা বলছেন সেটা, আগামীতে ডকুমেন্টসের মাধ্যমে প্রমাণ হয়ে যাবে। আমাদের কথা বিশ্বাস না'হলে আপনারা রফিকুল আমিনের ভাতিজা এবং DMCSL এর ভারপ্রাপ্ত সাবেক সভাপতি জনাব আশরাফুল আমিনের কাছে যান, উনার কাছে সমস্ত অডিট রিপোর্টের ডকুমেন্টস রয়েছে।

যদি উনার চাচা রফিকুল আমিন ডকুমেন্টস দেখাতে নিষেধ না-করেন, তাহলে আপনারা চাওয়া মাত্র জনাব আশরাফুল আমিন আপনাদের'কে রিপোর্ট গুলো দেখাবে। কারণ, আপনিও জনাব রফিকুল আমিনের মত DMCSL এর একজন মালিক, আর তাই একজন মালিক হিসেবে আপনিও এই রিপোর্ট দেখার আইনগত অধিকার রাখেন। সমবায় সমিতির আইন অনুযায়ী প্রতিটি সভ্য/সদস্য সম-অধিকারের মর্যাদা পেয়ে থাকেন, যা আমরা কখনো সু-সময়ে অর্জন করতে পারি নাই।

DMCSL এর জম্ম লগ্ন থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত এই DMCSL এর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রফিকুল আমিন গংদের হাতে ছিল, যার কারণে নিয়মনীতির কোন তোয়াক্কা না'করে সমবায়ের সমস্ত আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে স্বৈরাচারের মতো নিজের ইচ্ছামত এই প্রতিষ্ঠানের সমস্ত অর্থ হরিলুট করেছে। তাই তিনি সাড়ে আট লক্ষ DMCSL এর শেয়ারহোল্ডাদের সামনে তার সকল অপকর্ম গোপন রাখার জন্য সকল রকম জবাব-দিহিতা থেকে বরাবর বিরত থেকেছেন। আর এই জন্য নিম্নের বিষয়গুলো বার বার ঘটেছে DMCSL এর সকল শেয়ারহোল্ডারদের সাথে।

☞ রফিকুল আমিনের যুগে আপনারা DMCSL কোন নির্বাচন হতে দেখেছেন?
➤দেখেননি, কারণ তিনি পূর্বের সকল বোর্ড গঠন করছেন তার তেলবাজ মার্কা মনোনীত লোকদের দিয়ে। যারা তার কথা শুনেছেন তাদের পকেটে নিয়মিত মাসহারা দিয়ে গিয়েছেন রফিকুল আমিন সাহেব, আর যারা DMCSL এর মালিকদের স্বার্থে কাজ করেছেন তাদেরকে নিজের শত্রুর মত আচরণ করেছেন।

☞ DMCSL এর কোন নির্বাচনে আপনি একজন মালিক হিসেবে আপনার পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন?
➤আপনার ভোটের অধিকার কেটে নেওয়া হয়েছে ২০০৫ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত।

☞ আপনি একজন DMCSL এর শেয়ারহোল্ডার হিসেবে সমিতির বোর্ড মেম্বার হওয়ার জন্য নিজেকে উপযুক্ত মনে করলেও ২০০৫ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত ব্যবস্থাপনা কমিটির ইলেকশনে আপনার নিজের নমিনেশন ফরম কিনার জন্য কোন ধরনের সুযোগ পেয়ে ছিলেন..?
➤সেই সুযোগ দেওয়া হয়নি, আগামীতেও সেই সুযোগ রাখবে না। কারণ এই সমিতিকে ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে ভুয়া ইলেকশনের আয়োজন করেছে। এই সাপ্তাহে অবৈধ কমিটি দায়িত্ব নিতে যাচ্ছে সমিতি ধ্বংস করার জন্য।

☞ কোন (AGM) এজিএম কিংবা (EGM) ইজিএম এর জন্য আপনার ঠিকানায় কিংবা ফোন চিঠি অথবা মেসেজ পাঠিয়েছে?
➤এই সংক্রান্ত কিছুই পাঠায়নি।

☞ ২০১২ সালে আদালতে আত্নসমর্পণের সময় ভাতিজা আশরাফুল আমিন'কে DMCSL এর সভাপতি করে এবং কামরুল ইসলামকে কোষাধ্যক্ষ বানিয়ে এদের দু'জনকে চাপ প্রয়োগ করে রফিকুল আমিন এই সমিতির ২৭টি ব্রাঞ্চ একযোগে বন্ধ করে দিয়ে ছিলেন কেন এবং তার পিছনে কারণ কি ছিল?
➤এর কারণ হল DMCSL এর কোন সদস্য যেন কোন ভাবে অফিসে এসে ভিড় জমাতে না-পারে এবং DMCSL এর MPS ও DIBC এবং INDP প্রজেক্টের বিনিয়োগকারীরা যেন তাদের বিনিয়োগ ফেরত নিতে চাপ প্রয়োগ করতে না-পারে, ভিড় জমিয়ে কোন ঝামেলা করতে না-পারে এবং মিড়িয়া যেন বিনিয়োগকারীদের কোন বক্তব্য তুলে ধরতপ না পারে এটাই ছিল মূল কারণ।

☞ ৩৭টি লিমিটেড কোম্পানির মধ্যে অন্তত একটি কোম্পানিরও অফিস বন্ধ করার জন্য আদালত থেকে নিষেধ করা হয়নি তারপরও কেন সমস্ত কোম্পানির অফিস বন্ধ ছিল?
➤কারণ এই কোম্পানি গুলোকে ব্যবহার করে সমস্ত টাকা লুটপাট করা হয়েছে, তাই রফিকুল আমিন চান নাই কোন কোম্পানির অফিস চালু থাকুক। কারণ অফিস চালু থাকলে একদিকে সমস্ত চুরির ঘটনা প্রকাশ পেয়ে যাবে আবার অন্যদিকে বিনিয়োগকারীরা ঝামেলা করার সুযোগ পাবে এই চিন্তা থেকে একমাত্র বৈশাখী মিড়িয়া লিমিটেড এবং দৈনিক ডেসটিনিকে চালু রাখা হয়েছে তার সেফটি ডাল ব্যবহার করার জন্য হিসেবে। যা ইতি মধ্যে আপনারা বিষয়টি অনুধাবন করতে পেরেছেন। রফিকুল আমিন মিডিয়ার আশ্রয় নিয়ে নিজের পিঠ বাঁচাতে বর্তমানে বৈশাখীর কোন দায়িত্বে না-থাকার পরও বৈশাখীর অফিসে আশ্রয় নিয়েছে।

☞ ২০১২ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত DMCSL এর নির্বাচন আয়োজন করার জন্য রফিকুল আমিন পর পর নয়টি এডহক কমিটি কেন গঠন করার পায়তারা করেছেন এবং কেন রফিকুল আমিন বার বার ইলেকশন করার জন্য তার দালাল বাহিনী দিয়ে উক্ত এডহক কমিটি গুলে করার জন্য আজম আলীকে দিয়ে চিঠি চালাচালি করতেন?
➤ প্রথম কারণ, এডহক কমিটি হয় মাত্র ১২০ দিন মেয়াদের। আর এই মেয়াদ শেষ হলে আবার নতুন আরেকটি এডহক কমিটি গঠন করে নিবে। তাতে করে সময় ক্ষেপন করা হিবে এর মধ্যে বিচার কার্য শেষ হবে এবং সমিতির অবসান নিশ্চিত করা যাবে। এটাই চিল তার পরিকল্পনা, যা তিনি ইতিমধ্যে বাস্তবতা বায়ন করেছেন। যার জন্য ২০২১-২০২৪ মেয়াদের ব্যবস্থাপনা কমিটি উচ্চ আদালতে আপিল করেও হেরে গিয়েছে এবং পরবর্তীতে মামলা চালাতে আজম আলীকে নিষেধ করেছে।

দ্বিতীয় কারণ, দালালদিয়ে কমিটি করলে সুবিধা হল নির্বাচন না-হলেও রফিকুল আমিনের গণ্ডির বাহিরে গিয়ে কিছু প্রকাশ করে দিবার ভয় নাই।

☞ আরে ভাই, এই নির্বাচন তো একটা নাটক মাত্র। যা-কিছু দিন পর প্রমাণসহ আপনারা সবাই দেখতে পাবেন।

রফিকুল আমিনের নির্দেশে DMCSL এর অবসায়ন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে উচ্চ আদালতে আইনি কার্যক্রম পরিচালনার বেঘাত ঘটানোর জন্যই মূলত এই নির্বাচন নাটক সাজিয়েছেন। যা আদালতের রায় পরবর্তী এই পর্যন্ত ২-বার ঘটিয়েছেন। এখন অবৈধ ভাবে তার দালালদের দিয়ে ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠন করার মাধ্যমে তার এজেন্ডা বাস্তবতায়নের কাজ সমাপ্ত করবেন।

DMCSL এর সদস্যদের স্বার্থ বিরোধী সকল অপকর্ম রুখেদিতে সকল সদস্যকে যার যার জায়গা থেকে কার্যকর ভূমিকা রাখতে প্রস্তুতি গ্রহন করার জন্য উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।

যারা বরাবর তথ্য প্রদান করেছেন, তাকে/তাদেরকে হেনস্তা করার জন্য বিভিন্ন ভাবে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তারা এই পেইজের এডমিন টীমকে জানিয়েছে, যদি তারা মৃত্যুর আগ পর্যন্ত রফিকুল আমিন গংদের সকল অপকর্মের বিরুদ্ধে আমৃত্যু লড়াই করে যাবে। সুতরাং যদি তাদের কোনো রকম ক্ষতি কারার অপচেষ্টা করা হয় এর সকল রকল দায়-দায়িত্ব রফিকুল আমিন গংদের নিতে হবে।

DMCSL এর সদস্যদের স্বার্থ সু-রক্ষার জন্য গণ-সচেতনতার উদ্দেশ্য তথ্য প্রদান করেছেন:
মেছবাহ উদ্দিন
২০২১-২০২৪ মেয়াদে ব্যবস্থাপনা কমিটির, পরিচালক
ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড (DMCSL)

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Abdur Rahim posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share