Habib khan 018

  • Home
  • Habib khan 018

Habib khan 018 Branch director, Shaheen School

With Math Guide – I just got recognised as one of their top fans! 🎉
22/03/2025

With Math Guide – I just got recognised as one of their top fans! 🎉

22/03/2025
20/03/2025
15/03/2025

স্যার ডঃ মোঃ ইউনুস ও বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটঃ
ডঃ মোঃ ইউনুস সম্পর্কে সংক্ষেপে বলতে গেলে আমার মত ক্ষুদ্র মানুষের বছরের পর বছর পড়াশুনা করেও তাকে নিয়ে বলতে গেলে হয়তো বাদ পরে যাবে তার পরেও তাকে নিয়ে পড়াশোনা ছাড়াই সমালোচনা করার সাহস দেখানো কিছু অজ্ঞ ভাই বোনদের জন্য কিছু লেখার চেষ্টা করছি ভুল মার্জনীয়।

মুহাম্মদ ইউনূস

মুহাম্মদ ইউনূস (জন্ম: ২৮ জুন ১৯৪০) একজন সামাজিক উদ্যোক্তা, সমাজসেবক ও নোবেল পুরস্কার বিজয়ী। তিনি ২০২৪ সালের ৮ আগস্ট থেকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।[১] তিনি ২০০৬ সালে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা এবং ক্ষুদ্রঋণ ও ক্ষুদ্রবিত্ত ধারণার প্রেরণার জন্য নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন।[২] তিনি ২০০৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম এবং ২০১০ সালে, কংগ্রেসনাল গোল্ড মেডেলসহ বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন।[৩] তিনি সেই সাতজন ব্যক্তির একজন যারা নোবেল শান্তি পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম এবং কংগ্রেশনাল গোল্ড মেডেল পেয়েছেন।[৪]

জন্ম
২৮ জুন ১৯৪০ (বয়স ৮৪)
চট্টগ্রাম জেলা, বঙ্গ প্রদেশ, ব্রিটিশ ভারত (বর্তমানে হাটহাজারী উপজেলা, চট্টগ্রাম জেলা, বাংলাদেশ)
নাগরিকত্ব
ব্রিটিশ ভারত (১৯৪০–১৯৪৭)
পাকিস্তানি (১৯৪৭–১৯৭১)
বাংলাদেশী (১৯৭১–বর্তমান)
জাতীয়তা
বাংলাদেশী
রাজনৈতিক দল
নাগরিক শক্তি (২০০৭)
স্বতন্ত্র (২০০৭–বর্তমান)
দাম্পত্য সঙ্গী
ভেরা ফরোস্টেনকো (বি. ১৯৭০; বিচ্ছেদ. ১৯৭৯)
আফরোজী ইউনুস (বি. ১৯৮৩)
সন্তান
মনিকা ইউনুস • দীনা
আত্মীয়স্বজন
মুহাম্মদ ইব্রাহিম (ভাই)
শিক্ষা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (বিএ, এমএ)
ভ্যান্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয় (পিএইচডি)
পেশা
অর্থনীতিবিদ
অধ্যাপক,চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
উদ্যোক্তা
পুরস্কার
স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার (১৯৮৭)
বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার (১৯৯৪)
গান্ধী শান্তি পুরস্কার (২০০০)
ভলভো পরিবেশ পুরস্কার (২০০৩)
নোবেল পুরস্কার নোবেল শান্তি পুরস্কার (২০০৬)
প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম (২০০৯)
কংগ্রেসনাল গোল্ড মেডেল (২০১০)
অলিম্পিক লরেল (২০২০)

সামাজিক ব্যবসায়
২০১২ সালে, তিনি স্কটল্যান্ডের গ্লাসগো ক্যালেডোনিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য হন এবং ২০১৮ সাল পর্যন্ত এই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন।[৫][৬] এর আগে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন।[৭] তিনি তার অর্থকর্ম সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি বই প্রকাশ করেছিলেন। তিনি গ্রামীণ আমেরিকা এবং গ্রামীণ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা বোর্ড সদস্য, যা ক্ষুদ্রঋণকে সহায়তা করে থাকে।[৮] তিনি ১৯৯৮ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত জাতিসংঘ ফাউন্ডেশনের পরিচালনা পর্ষদেও দায়িত্ব পালন করেন।[৯] ২০২২ সালে তিনি ইলেকট্রনিক স্পোর্টস (ইস্পোর্টস) এর উন্নয়নে উন্নয়নের জন্য ইস্পোর্টস আন্দোলনের অংশ হিসেবে গ্লোবাল ইস্পোর্টস ফেডারেশনের সাথে অংশীদারিত্ব করেছিলেন।[১০]

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট অসহযোগ আন্দোলন এর ফলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেন[১১] এবং ২০২৪ সালের ৬ আগস্ট রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত করার পরে শিক্ষার্থীদের দাবির ভিত্তিতে রাষ্ট্রপতি ইউনূসকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হিসাবে দায়িত্ব পালনের জন্য মনোনীত করেছিলেন।[১] রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হিসাবে দেখা শ্রম কোড লঙ্ঘনের অভিযোগে পরের দিন আপিলে তার খালাস তাকে দেশে ফিরে আসতে এবং নিয়োগকে সহজতর করেছিল।[১২] তিনি ২০২৪ সালের ৮ই আগস্ট গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।[১] এছাড়া তিনি ১৯৯৬ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রাথমিক ও গণশিক্ষা বিভাগ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।[১৩] ২০২৪ সালে বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ৫০০ জন মুসলিম তালিকায় তাঁর নাম উঠে আসে।[১৪] তিনি তালিকায় শীর্ষ ৫০ ব্যক্তিত্বের মধ্যে রয়েছেন।[১৫]

পরিবার এবং শৈশব
মুহাম্মদ ইউনূস ১৯৪০ সালের ২৮ জুন ব্রিটিশ ভারতের বাংলা প্রেসিডেন্সির (বর্তমান বাংলাদেশ) চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার শিকারপুর ইউনিয়নের[১৬] বাথুয়া গ্রামে একটি বাঙালি মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।[১৭][১৮] নয় ভাইবোনের মধ্যে তিনি তৃতীয়।[১৯] তাঁর পিতা হাজী দুলা মিয়া সওদাগর ছিলেন একজন জহুরি, এবং তাঁর মাতা সুফিয়া খাতুন। তার শৈশব কাটে গ্রামে। ১৯৪৪ সালে তার পরিবার চট্টগ্রাম শহরে চলে আসে এবং তিনি তার গ্রামের স্কুল থেকে লামাবাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চলে যান।[১৭][২০] ১৯৪৯ সালের দিকে তার মা মানসিক অসুস্থতায় ভুগতে শুরু করেন। পরবর্তীতে তিনি চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল থেকে মেট্রিকুলেশন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং পূর্ব পাকিস্তানের ৩৯ হাজার ছাত্রের মধ্যে ১৬তম স্থান অধিকার করেন।[২০]

১৯৫৩ সালে ইউনুস বয় স্কাউট হিসেবে
বিদ্যালয় জীবনে তিনি একজন সক্রিয় বয় স্কাউট ছিলেন এবং ১৯৫২ সালে পশ্চিম পাকিস্তান ও ভারত এবং ১৯৫৫ সালে কানাডায় জাম্বোরিতে অংশগ্রহণ করেন। পরে, যখন ইউনুস চট্টগ্রাম কলেজে পড়াশোনা করছিলেন, তখন তিনি সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় হন এবং নাটকের জন্য পুরস্কার জিতেন।[২০] ১৯৫৭ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগে ভর্তি হন এবং ১৯৬০ সালে বিএ এবং ১৯৬১ সালে এমএ সম্পন্ন করেন।

স্নাতকের পর

ইউনূস ২০০৩ সালে চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল পরিদর্শন করছেন
স্নাতক শেষ করার পর তিনি নুরুল ইসলাম এবং রেহমান সোবহানের অর্থনৈতিক গবেষণায় গবেষণা সহকারী হিসেবে অর্থনীতি ব্যুরোতে যোগ দেন।[২০] পরবর্তীতে তিনি ১৯৬১ সালে চট্টগ্রাম কলেজে অর্থনীতির প্রভাষক হিসেবে নিয়োগ পান।[২০] একই সময়ে তিনি পাশাপাশি একটি লাভজনক প্যাকেজিং কারখানা স্থাপন করেন।[১৮] ১৯৬৫ সালে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনার জন্য ফুলব্রাইট স্কলারশিপ লাভ করেন। ১৯৭১ সালে ভ্যান্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রাম ইন ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট (GPED) থেকে অর্থনীতিতে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন তিনি।[২১][২২] ১৯৬৯ থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত, ইউনুস মার্ফ্রিসবোরোতে মিডল টেনেসি স্টেট ইউনিভার্সিটিতে অর্থনীতির সহকারী অধ্যাপক ছিলেন।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি একটি নাগরিক কমিটি প্রতিষ্ঠা করেন এবং অন্যান্য বাংলাদেশিদের সাথে যুক্তরাষ্ট্রে মুক্তিযুদ্ধের জন্য সমর্থন সংগ্রহ করতে বাংলাদেশ ইনফরমেশন সেন্টার পরিচালনা করেন।[২০] তিনি ন্যাশভিলের তার বাড়ি থেকে 'বাংলাদেশ নিউজলেটারও' প্রকাশ করতেন। যুদ্ধ শেষ হলে তিনি বাংলাদেশে ফিরে আসেন এবং নুরুল ইসলামের নেতৃত্বে সরকারের পরিকল্পনা কমিশনে নিযুক্ত হন। তবে কাজটি তার কাছে একঘেয়ে লাগায় তিনি সেখানে ইস্তফা দিয়ে[২৩] চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন এবং বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৫ সালে তিনি অধ্যাপক পদে উন্নীত হন এবং ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত এ পদে কর্মরত ছিলেন।[২৪]

ইউনুস দারিদ্র্যতার বিরুদ্ধে তার সংগ্রাম শুরু করেন ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশে সংঘটিত দুর্ভিক্ষের সময়। তিনি বুঝতে পারেন স্বল্প পরিমাণে ঋণ দরিদ্র মানুষের জীবন মান উন্নয়নে অত্যন্ত কার্যকরী হতে পারে। সেই সময়ে তিনি গবেষণার লক্ষ্যে গ্রামীণ অর্থনৈতিক প্রকল্প চালু করেন। ১৯৭৪ সালে মুহাম্মদ ইউনুস তেভাগা খামার প্রতিষ্ঠা করেন যা সরকার প্যাকেজ প্রোগ্রামের আওতায় অধিগ্রহণ করে।[২০] প্রকল্পটিকে আরও কার্যকর করতে ইউনুস এবং তার সহযোগীরা 'গ্রাম সরকার' কর্মসূচি প্রস্তাব করেন।[২৫] যেটি ১৯৭০-এর দশকের শেষের দিকে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান প্রবর্তন করেন। এই কর্মসূচির অধীনে সরকার ২০০৩ সালে ৪০,৩৯২টি গ্রাম সরকার গঠিত হয়, যা চতুর্থ স্তরের সরকার হিসাবে কাজ করত। তবে ২০০৫ সালের ২ আগস্ট বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট) কর্তৃক দায়ের করা একটি পিটিশনের প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট গ্রাম সরকারকে অবৈধ এবং অসাংবিধানিক ঘোষণা করে।[২৬]

বিভিন্ন উন্নয়নশীল দেশে উদ্ভাবকদের সহায়তার জন্য ইউনুসের ক্ষুদ্রঋণ ধারণা 'ইনফো লেডি সোশ্যাল এন্টারপ্রেনারশিপ' প্রোগ্রামের মতো কর্মসূচিকে অনুপ্রাণিত করে।
এরকম ব্যক্তিত্বের অধিকারী সারা বিশ্বে মাত্র ৭ জন রয়েছে। যাদের মধ্যে আমাদের প্রধান উপদেষ্টা মহাশয় একজন। তাকে নিয়ে সমালোচনা করার আগে একবার হলেও নিজেকে প্রশ্ন করা উচিৎ আল্লাহপাক শুধু তাকে সম্মানিত সারা বিশ্বে করেনি আমাদের দেশটাকেও সাথে সাথে সম্মানিত করেছেন। তাকে অসম্মান করে কথা বলা মানে পুরো বাংলাদেশকে বিশ্ব দরবারে ছোটো করা আর তাকে নিয়ে বাজে মন্তব্য করার যোগ্যতাই বা আমার কতটুকো আছে ভাবতে হবে।আমি হলফ করে বলতে পারি তার মতো ব্যক্তিত্ব বাংলাদেশে আর একটিও জন্ম নেই নি এর আগে। যে দেশে গুনিদের সম্মান নেই সে দেশে আল্লাহ পাক গুনিদের পাঠাননা। তাই আমরা সতর্ক হয়ে যাই। তাকে সময় দেই।নিষ্চই আমরা ভাল কিছু পাবো। ব্যক্তি স্বার্থে উল্টা পাল্টা আন্দোলন করে তার কাজে ব্যাঘাত না ঘটাই।কারণ সে এই দেশের প্রধান উপদেষ্টা না হলে তার যে সম্মান আল্লাহ পাক দিয়েছেন সারা বিশ্বের যে কোন দেশের প্রসিডেন্ট অপেক্ষা অধিকতর।।।।

14/03/2025

আছিয়া ও বাংলাদেশ আইন ও বিচার ব্যবস্থাঃ
আমি সাধারণত পাবলিকলি কোনো বিষয় নিয়ে এই প্রথম কিছু লিখছি কতটা ঠিক হবে জানিনা তবুও বর্তমান অবস্থার প্রেক্ষাপটে না লিখে পারছি না।
বাংলাদেশে যত অপরাধ হয় তার জন্য দ্বায়ী কে বা কারা ঃ
অপরাধী নাকি রাষ্ট্র?
আমার মতে রাষ্ট্র, আইন ও তার বিচার ব্যবস্থাঃ
সাক্ষ্য, প্রমাণ ও জামিনের নামে বিচার কালক্ষেপণ করার কারণে বাংলাদেশের অপরাধের মাত্রা চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে।
ধর্ষণ ঃ ধর্ষণের বর্তমান আইনে একজন ধর্ষিতা তিন শ্রেণির মানুষের কাছে প্রতিনিয়ত ধর্ষন হচ্ছে ১।ধর্ষকের কাছে ২। সমাজের কাছে ৩। সাক্ষ্য প্রমাণের নামে উকিল আর বিচারকের কাছে। তারপরেও কয়জন বিচার পায়?
ধর্ষিতার শরীরের ব্যথা প্রশমনের আগেই জনসম্মুখে ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করলে ১ বছরের মধ্যে ধর্ষকের সংখ্যা শুন্যের কোটায় চলে আসবে।
খুনঃ অনুরুপ খুনীর বিচার সংগে সংগে কালক্ষেপণ না করে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হলে কেউ আর খুন করার সাহস পাবে না।
অন্যান্য অপরাধ বন্ধ করার জন্য উপযুক্ত শাস্তি হিসেবে অঙ্গ হানির মতো কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করা হলে এবং তা সোসাল মিডিয়া ও ম্যাস মিডিয়ায় অপরাধীর শাস্তি লাইভ টেলিকাস্ট করে সবাইকে দেখানোর ব্যবস্থা করা হলে অপরাধের মাত্রা ১ বছরের মধ্যে শুন্যের কোঠায় নেমে আসবে ইংশাআল্লাহ। আগে না হয় রাজনৈতিক নেতাদের ফোনের কারনে বিচার ডিলে হতো এখনতো রাজনৈতিক সরকার নেই অপরাধীর জামিনের জন্য কারো ফোন যাচ্ছে না। সরকারের দ্বায়িত্ব অপরাধীদের ধরিয়ে দেওয়া সেটি সরকার করেছে এবার বিচার বিভাগের কাজ বিচার করা। অন্তত আগে যাই করেছেন আপনারা এখন আর ডি এন এ টেস্ট,সাক্ষ্য ও প্রমাণের নামে নাটক আর জনগণ দেখতে চায় না।আছিয়ার ধর্ষনকারীদের ফাঁসির রায় ও কার্যকরের তারিখ মিডিয়ায় সরাসরি জানতে চায় জনগণ। আপনার মত কি?

21/10/2024

পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নের কয়েক দফা দাবির মধ্যে দুই দফা হতে পারে ১।পাকিস্তানকে ৭১ এর গণ হত্যার জন্য ক্ষমা চাইতে হবে। ২। পাকিস্তানে আমাদের যে সকল বাঙ্গালী ভাই বোন বসবাস করে তাদের নাগরিকত্ব দিতে হবে।আপনার কি মত কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না।

27/08/2024

আমরা কতটা দেশপ্রেমিক তা আমাদের আচরণে প্রমান পাচ্ছে। তাই যারা বর্তমান সংকটকালীন সময়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সাহায্য না করে কর্মবিরতি, কর্মে অবহেলা, আন্দোলন করে দেশকে অচল করার অপচেষ্টা করছে তাদের পর্যায়ক্রমে চাকরি থেকে অতিদ্রুত বরখাস্ত করুন ও তার স্থানে সৎ ও মেধাবীদের পদন্নতি ও নিয়োগ দিন। এরা দেশের শত্রু এদের ছাড় দিলে দেশ আবার চোর আর খুনীদের হাতে চলে যাবে।যে সুযোগ আমাদের সন্তানেরা এনে দিয়েছে সেটি রক্ষা করা আমাদের সবার নৈতিক দায়িত্ব।

23/08/2024

বন্যার্তদের দুর্দিনে শায়েখ আহমাদুল্লাহ সাহেবের প্যাকেজিং কাজে আমাদের হিন্দু সম্প্রদায়ের ভাইদের উপস্থিতি এবং তাদের সাদরে গ্রহণ করে নেওয়া কাকতালীয়ভাবে আমার কাছে একজন হিন্দু ছাত্রভাই তার মুসলমান কয়েকজন বন্ধু নিয়ে আমার কাছে যখন বন্যা দুর্গতদের জন্য সাহায্য চাইলেন আজ অনেকদিন পরে আমার চোখের কোনে জল আসায় মনে হলো দেশ নিয়ে শৈশব থেকে যে স্বপ্ন দেখেছি তাই হয়তো আজ পুরুন হতে যাচ্ছে।হ্যাঁ স্বপ্ন, আমি একজন সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে রাজনীতি কি বুঝতাম না কিন্তু শৈশব থেকেই কেনই যেন বঙ্গবন্ধুকে ভালো লাগতো। ইতিহাসের "ই" না জেনেই তাকে আদর্শ হিসেবে মেনে চলতে থাকি।ছাত্রলীগে যোগ দেই। পড়াশোনা শেষ করে যখন চাকুরিতে যোগ দেই তখন শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের আন্দোলনে ছাত্রলীগ আর পুলিশ লীগের ভুমিকা,বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও সারাদেশে ভিন্নমতাদর্শদের উপর নির্যাতন, জামাত শিবির কর্মীদের সবাইকে ঢালাওভাবে রাজাকার আর সন্ত্রাসী তকমা দিয়ে গুম, হত্যা,দমন পীড়ন, শাহাবাগ চত্বরে শুধুমাত্র ইসলাম ধর্ম বিদ্বেষী স্লোগান দমন -পীড়ন, গনহত্যা সমর্থন, আবরার হত্যা, ভোটাধিকার ও বাকস্বাধীনতা কেড়ে নিয়ে স্বৈরাশাসন প্রতিষ্ঠা করে দেশে লুটপাট দেখে আওয়ামীলীগ থেকে নিজেকে সড়িয়ে নেই ।এবার যখন একটু ইতিহাস পড়ে জানতে পারি আমার আদর্শ সে নিজেও বাকশাল গঠন করে স্বৈরা শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন যার গোড় বিরোধিতা করেছিলেন জনাব তাজউদ্দীন আহমদ।তখনি আমি বুঝতে পেরেছি আমি কি ভুল মানুষকে আদর্শ ভাবতে শুরু করেছিলাম।এবার আসি তার সুযোগ্য কন্যার কাছে তার ক্ষমতার নেশা তার বাবাকে ছাড়িয়ে গেছিল। তার একমাত্র শত্রু দেশের সৎলোক ও আলেমসমাজ। তথ্য নিয়ে জানতে পারবেন সে যতগুলো মানুষকে গুম, হত্যা,মামলা দিয়েছে তারা সবাই সৎ ও আলেম কোনো খারাপ মানুষকে সাজা দিছেন বলে মনে হয় না।তার সৃষ্টি আয়নাঘর ইতিহাস হয়ে থাকবে।দেশের স্বাধীনতা হরণ করে এখন পুরো দলটিকেই রাজাকার বানিয়ে ফেলেছেন।সত্যকারের দেশপ্রেমিক এখন আর লজ্জা থাকলে আর যাই করুক আওয়ামীলীগ করবে না।আমার স্বপ্ন ছিলো আমার দেশে এমন রাষ্ট্রপ্রধান হবে সে একজন পুরুষ। সে মুসলিম হবে কিন্তু ইসলামের সংবিধান অনুযায়ী সকল ধর্মের মানুষের জন্য সমান সুযোগ সুবিধার ব্যাবস্থা করবেন।সব স্বপ্ন ম্লান হয়ে গেছিলো। আজ আবার নতুন করে স্বপ্ন দেখাচ্ছে আজকের ছাত্রসমাজ। দেশের মানুষের অধীকার হরণ করে এমন যতবড় দল হউক না কেন তাকে বর্জন করবে। শুভকামনা তোমাদের সবার জন্য।টাকা আর সময়ের কাছে হেরে যেওনা। তোমরা চোর আর সন্ত্রাসীদের হাতে দেশটা আর তুলে দিও না।দেশ আমাদের সম্মান এই সম্মান কখনো অপশক্তির কাছে বিক্রি করে দিও না।আল্লাহ তোমাদের নিরাপদে রাখুন ও সঠিক পথে রাখুন এই কামনা রইল।আমার মতো সকল সাধারণ মানুষ তোমাদের পাশে আছে থাকবে ইংশাআল্লাহ।

05/08/2024

আমরা যা ১৫ বছরে করে দেখাতে পারিনি আমাদের দেশের সাধারণ ছাত্র সমাজ তা কয় দিনে করে দেখিয়েছে। ওদের তাজা রক্তের বিনিময়ে যে গণতন্ত্র ফিরে পেয়েছি আসুন আমরা অঙ্গীকার করি সে গণতন্ত্র জীবন দিয়ে হলেও রক্ষা করবো।আল্লাহ আমাদের স্বাধীনতা উপহার দিয়েছেন এবার এই স্বাধীনতা রক্ষার জন্য যেন হযরত ওমর (রাঃ) মতো রাষ্ট্র নায়ক উপহার দেন।যার দ্বারা সকল বর্ণের, সকল গোত্রের, সকল জাতির ও সকল ধর্মের মানুষ নিরাপদে থাকে।আমাদের দেশটাকে বিশ্বের দরবারে আইকন হিসেবে গড়ে তুলতে পারে, আমীন।

03/08/2024

বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গঠনে একজন মহান নেতা প্রয়োজন যিনি জনগণের অর্থের সঠিক ব্যবহার করবে কোন সম্পদের অপচয় ও ক্ষমতার অপব্যবহার করবে না। এই ধরুন নেতাটি সৎ, কর্মঠ, দ্বায়িত্বশীল ন্যায়পরায়ণ হলে তাকে রক্ষা করার জন্য আর তিনি সকল অপরাধের সঠিক বিচার করেন বলে অপরাধ কমে যেত কোন পুলিশ বাহিনীর প্রয়োজন হতো না।প্রত্যেকটি মন্ত্রণালয়ের জন্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, সচীব সহসচীবের বাহিরে কোনো পোস্টের প্রয়োজন হতো না। অন্যান্য েসক্টরেও একইভাবে প্রয়োজনীয় পোস্ট রেখে বাদ দিয়ে দিলে নিজের কাজ নিজে করতো অলস হতো না।যে টাকা এদের পিছনে অপচয় করে আসছে তার অর্ধেক টাকা প্রতি বছর খরচ করে সরকারি কর্মসংস্থান তৈরি করতে পারতো যা দিয়ে বেকার সমস্যার সমাধান হতো।বাকি যা বেকার থাকতো তাদের প্রশিক্ষণ দিয়ে বিদেশে সরকার নিজ দ্বায়িত্বে পাঠাইলে আজ দালালদের দ্বারা প্রতারিত হতো না। এক ভিডিওতে দেখলাম হেলিকপ্টারে বসে এক সৈনিক ভাই আন্দোলনকারিদের উপর গুলি করছে এই লজ্জা কই রাখি।যাদের দ্বায়িত্ব রাষ্ট্রকে রক্ষা করা তারাই রাষ্ট্রের বুকে গুলি করে।এ যদি পাশের রাষ্ট্র দেখে তারা ভেবেই নিবে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী মেরুদণ্ডহীন বাহিনী এদের যখন তখন কুপকাত করা যাবে।তারা ধীরে ধীরে বাংলাদেশকে আরেকটি প্রদেশ করার স্বপ্ন দেখবে।ভুলে যাবেন না ১৯৭১ সালে সবাই সেনাবাহনীর কর্মকর্তা ছিলেন না আমাদের মতো সাধারণ জনগন ই বেশি ছিল ।তাই ভুলে যাবেন না আপনাদের বেতন দিয়ে রেখেছি বিদেশি অপশক্তির বুকে গুলি করার জন্য আমাদের বুকে নয়। যাই হোক আমার মনে হয় দেশ রক্ষার জন্য এক সেনাবাহিনী আর বর্ডার গার্ড ব্যতীত অন্য কোনো বাহিনীর কোনো প্রয়োজন নেই ।যে টাকা এতোগুলো বাহিনীর খাতে অপচয় করা হচ্ছে। প্রয়োজনে সেনাবাহিনী ও বর্ডার গার্ডের সংখ্যা আরও বেশি নিয়োগ দিয়ে তাদের বিভিন্ন খাতে ব্যবহার করলে তারাও তাদের দেশপ্রেম কি বুঝত আজ এ দৃশ্য হয়তো দেখতে হতো না।বিচার করার জন্য বিচার বিভাগ থাকবে সেখানে যদি ন্যায় বিচার হতো তাহলে আজ সাধারণ জনগনের অলস বাহিনীর গুলিতে প্রাণ দিতে হতো না। বঙ্গবন্ধুর নাম ভাঙ্গিয়ে সোনার বাংলা গঠন না করে সন্ত্রাস আর দুর্নীতির বাংলা গঠনের কারও অধিকার নেই। তাই এমন একজন নেতা প্রয়োজন যে সত্যিকারের দেশ প্রেমিক যিনি ক্ষমতা নিয়ে নয় দেশ নিয়ে ভাবতে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার স্বপ্ন বাস্তবায়নের সত্যিকারের দ্বায়িত্ব কাধে তুলে নিবেন।আমরা বাঙ্গালী শান্তি চাই যুদ্ধ নয়।বঙ্গবন্ধুর আহবানে আমরা যদি ১৯৭১ সালে সাড়া দিয়ে দেশ স্বাধীন করতে পারি।২০২৪ এসে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বুকে নিয়ে তা বাস্তবায়নের জন্য হাজার বঙ্গবন্ধু বের হবে ইং-শা-আল্লাহ। বঙ্গবন্ধু কোনো দুর্নীতিবাজ, মিথ্যাবাদী আর খুনির আদর্শ হতে পারে না।বঙ্গবন্ধু আমাদের সাধারণ জনতার আদর্শ, আমাদের ১৬ কোটি মানুষের আদর্শ। বঙ্গবন্ধু এতদিন ঘুমিয়েছিল আপনারাই তার শান্তির ঘুম নষ্ট করে জাগিয়ে তুলতেছেন আর দোষ দিতে চাচ্ছেন অন্যের ঘারে।মনে রাখবেন বঙ্গবন্ধুরা কখনো মরে না।

17/07/2024

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Habib khan 018 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share