Emz daily vlog

Emz daily vlog life is too short

বৃদ্ধাশ্রমে এক বৃদ্ধ বসে আছেন বারান্দায়, হাতে পুরোনো একটা ছবি—ছোটবেলায় ছেলেটা স্কুলের পোশাকে হেসে দাঁড়িয়ে আছে। চোখে ...
17/10/2025

বৃদ্ধাশ্রমে এক বৃদ্ধ বসে আছেন বারান্দায়, হাতে পুরোনো একটা ছবি—ছোটবেলায় ছেলেটা স্কুলের পোশাকে হেসে দাঁড়িয়ে আছে। চোখে জল এসে ভেসে ওঠে স্মৃতি। মনে পড়ে—কত যত্নে মানুষ করেছিলেন, কত সতর্কতায় আগলে রেখেছিলেন পৃথিবীর কাঁটা থেকে। কিন্তু আজ সেই ছেলেটাই আর পাশে নেই। প্রশ্ন জাগে—শুধুই কি ছেলেটাই দোষী?

আমরা প্রায়ই বলি, “এই প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা কত অকৃতজ্ঞ! মা-বাবাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে নিশ্চিন্তে থাকে।” কিন্তু কখনও ভেবেছেন, তারা এমন হলো কীভাবে? একটা শিশু তো জন্ম থেকেই ভালোবাসা নিয়ে জন্মায়, সহানুভূতি নিয়ে। তারপর ধীরে ধীরে আমরা নিজেরাই তার সেই মানবিকতাটা মুছে ফেলি।

যখন বলি—
“টিফিন অন্যকে দিবি না, নিজে খাস।”
“খাতা কাউকে ধার দিবি না।”
“বন্ধুর মা যদি জিজ্ঞেস করে কার কাছে পড়িস, কিছু বলবি না, মিথ্যে বলবি।”
তখন আমরা বুঝে না বুঝে ওদের শেখাচ্ছি—দেওয়া মানেই ক্ষতি, ভাগ করা মানেই বোকামি।

সন্তানের মঙ্গলের কথা ভেবেই এসব বলা হয়, কিন্তু এর মধ্যেই ঢুকে যায় স্বার্থপরতার বীজ। ছোট থেকেই ওরা শেখে—নিজেকে বাঁচাও, নিজেরটা আগে ভাবো। ফলাফল, বড় হয়ে যখন দেখে বাবা-মা অসুস্থ, নির্ভরশীল, তখন সেই শৈশবের শেখা কথাগুলোই মাথায় বাজে—“নিজেকে আগে দেখো।” আর তখনই শুরু হয় দূরত্ব, অজুহাত, আর শেষমেশ বৃদ্ধাশ্রম।

তাহলে দোষটা কার?
শুধু ছেলের নয়। দোষ আমাদের সমাজের, আমাদের মানসিকতার। আমরা সন্তানের কাছে ‘মানুষ’ চাই না, চাই ‘বুদ্ধিমান মেশিন’। ভালো নম্বর, চাকরি, বেতন—এই তিনটাকেই সফলতার মানদণ্ড বানিয়ে ফেলেছি। অথচ ওদের শেখাইনি—মানুষ হওয়াটাই আসল সাফল্য।

বৃদ্ধাশ্রম মানেই পরিত্যাগ নয়, কখনও কখনও প্রয়োজনে সেখানে থাকা দরকারও হতে পারে। কিন্তু প্রশ্নটা থাকে—সেই প্রয়োজনটা কেন এত নিঃসঙ্গ, কেন এত আত্মিক দূরত্বে ভরা? উত্তরটা লুকিয়ে আছে শৈশবে শেখানো সেই ছোট ছোট কথাগুলোর ভেতরেই।

তাই এখনো সময় আছে। সন্তানের মনে ভালোবাসা, সহানুভূতি, মমতা রোপণ করুন। তাকে শেখান ভাগ করতে, সাহায্য করতে, মিথ্যে না বলতে, সম্পর্ককে মূল্য দিতে। ও বুঝুক—মানুষ হওয়াই সবচেয়ে বড় অর্জন।

তখন একদিন, বৃদ্ধাশ্রমের ঘরে কোনো মা হয়তো একই পুরোনো ছবি হাতে নিয়ে হাসবেন—এই ভেবে যে, তাঁর ছেলেটা এখনো সেই ছোটবেলার মতোই, মানবিক আর আপন।

©️ An Animesh

পোস্ট ভালো লাগলে লাইক, কমেন্ট, শেয়ার করবেন 🙏
🚨 অনুমতি ছাড়া লেখা কপি পেস্ট করবেন না।

#বৃদ্ধাশ্রম #মানবিকতা #পরিবার #ভালোবাসা

আজকে এক ভদ্রমহিলা মারা গেলেন। ৮৪ বছর বয়স হয়েছিলো উনার, আল্লাহ পাক নিয়ে গেলেন। উনার মারা যাওয়ার ব্যপারটা ইন্টারেস্টিং না।...
16/10/2025

আজকে এক ভদ্রমহিলা মারা গেলেন। ৮৪ বছর বয়স হয়েছিলো উনার, আল্লাহ পাক নিয়ে গেলেন। উনার মারা যাওয়ার ব্যপারটা ইন্টারেস্টিং না। কুল্লু নাফসিন যাইকাতুল মওঊত, মারা তো সবাইকেই যেতে হবে একদিন। ইন্টারেস্টিং হলো, উনি যেই প্রক্রিয়াটায় মারা গিয়েছেন, সেই প্রক্রিয়াটায়।

বয়স্ক এই ভদ্রমহিলার একজন নয়, দুইজন নয়, পাঁচ পাঁচজন সন্তান রয়েছে, সবাই ই বিবাহিত। তিন ছেলে দুই মেয়ের এই গর্বিত মা জননী তিন ছেলেকে পুরান ঢাকায় তিনটি দোকান ভাগ করে দিয়েছেন। ছেলেদের সংসারের জয়েন্ট ফ্যামিলিতে থাকতেন। উনার মৃত্যুর প্রক্রিয়াটা শুরু হয় মাসখানেকের কিছু আগে।

মাসখানেক আগে থেকে প্রতিদিন তিনি বলতেন, "আমার না বুকে অনেক ব্যথা করে। আগে কম করতো, এখন অনেক বেশী করে।" ব্যথাটা কোথায় করে, সেটা জিজ্ঞেস করলে তিনি বুকের নির্দিষ্ট একটা পিনপয়েন্ট লোকেশন দেখাতেন। সন্তানরা বললো, "গ্যাসের ব্যথা, তুমি গ্যাসের ট্যাবলেট খাও।"

গ্যাসের ট্যাবলেট খাওয়া হলো একের পর এক, ব্যথা গেলো না। ভদ্রমহিলার অভিযোগ করতেই থাকলেন। তিনি বসা থেকে উঠতে গেলে বুকে ব্যথা পান, দাঁড়ানো থেকে বসতে গেলেও বুকে ব্যথা পান, এমনকি নি:শ্বাস নিতে গেলেও বুকে ব্যথা পান। সপ্তাহখানেক পরে তিনি ছেলেদেরকে আলাদা আলাদা করে ডেকে নিয়ে অনুরোধ করে বললেন, "আমাকে একটা ডাক্তার দেখাও না তোমরা!! বুকের ব্যথাটায় অনেক কষ্ট পাচ্ছি।"

ডাক্তার দেখানো হলো না। তবে এই ফ্যামিলিটার একটা দু:সম্পর্কের আত্মীয় আছে, যিনি কিছুদিন আগে এমবিবিএস পাশ করে এখন একজন সার্জন হিসেবে কাজ করছেন। সেই সার্জনের সাথে কনসাল্ট করা হলো, ফোনে।

কমবয়সী সেই ডাক্তার সিম্পটম শুনেই বললো, অসুখটা সুইমিংপুলের পানির মত পরিষ্কার, সমস্যাটা কার্ডিয়াক। আপনারা এক্ষণি একটা ইকোকার্ডিওগ্রাম করান, সাথে আরও দুটো টেস্ট করাবেন। দ্রুত ট্রিটমেন্টে চলে না গেলে বিপদ কিন্তু বাড়বে।

তিনটা টেস্ট করাতে সাড়ে চার হাজার টাকার মত লাগবে শুনে সন্তানরা সেগুলো করালেন না। তারা ইস্যুটা চাপা দিয়ে ফেলার জন্য বললেন, "আরে ধূর, এত টাকার টেস্ট লাগবে না। প্রবলেমটা মনে হয় গ্যাসেরই। মা খায় না ঠিকমতো, খাওয়াটা রুটিনমাফিক করলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।"

ব্যথা গেলো না। সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়েই চললো। এরই মাঝে তারা একজনকে ডাক্তার সাজিয়ে বাসায় এনে ভদ্রমহিলার চেকাপ করানোর নাটকও করলেন। তাকে শান্ত করার জন্য জানানো হলো, "আপনার কিছুই হয় নাই। খাওয়াদাওয়াটা রুটিনমাফিক করবেন। সব ঠিক হয়ে যাবে।"

এভাবে দুই সপ্তাহ চলার পরে বয়স্ক ভদ্রমহিলা হুট করে একদিন পড়ে গেলেন, তার মুখ বেঁকে গেলো, কথা বলা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেলো। যেই সাড়ে চার হাজার টাকার টেস্ট সন্তানরা করাতে চাচ্ছিলো না, সেই টেস্টগুলোই তাকে হাসপাতালে এডমিট করার পরে করানো হলো। উনার শরীরে হোয়াইট ব্লাড সেল পাওয়া গেলো দেড় লাখ। এখন আইসিইউ ছাড়া উপায় নেই।

বাসায় তিন ভাইয়ের মিটিং বসলো। মায়ের দিয়ে যাওয়া পুরান ঢাকার তিনটা দোকান দিয়ে পেট চালানো তিন ভাইয়ের একজন বললো, "আইসিইউতে অনেক খরচ, এত টাকা কোথায় পাবো?? উই আর অল ব্রোক!!" বাকি দুই ভাই বিনা প্রশ্নে সম্মতি দিলো।

সেই কমবয়সী ডাক্তারটা এই ঘটনা জানার পরে নিজ উদ্যোগে নিজের চ্যানেল দিয়ে NICVD তে একটা আইসিইউ বেড জোগাড় করে দিলেন, যেখানে পার ডে তে খরচ পড়বে মাত্র দেড় হাজার টাকা। এই বেড পাওয়া আর লটারি পাওয়ার মধ্যে কোনো পার্থক্য নাই। সরকারি এবং এত সস্তা আইসিইউ বাংলাদেশে আর কোথাও নাই।

কমবয়সী ডাক্তারটা বয়স্ক মহিলার ছেলেদের শুধু হাত পায়ে ধরা বাকি রাখলেন ওখানে ভর্তি করানোর জন্য। এত অনুরোধেও কাজ হলো না, তারা মা কে ভর্তি করালো না। ঠিক সেই মুহূর্তটায় পরিষ্কার হয়ে গেলো, তাদের মায়ের চিকিৎসার জন্য টাকা জিনিসটা আসলে কখনোই ইস্যু ছিলো না।

তাকে বাসায় নিয়ে এসে একটা অক্সিজেন সিলিন্ডার লাগিয়ে বিছানায় ফেলে রাখা হলো। মাঝেমধ্যে গা হাত পা টিপে মুছিয়ে দেয়া হলো। মাতৃসেবার নামে এই ভন্ডামি করে তারা এই বয়স্ক ভদ্রমহিলার মৃত্যুর অপেক্ষা করে গেলো।

মানুষের শরীরে হোয়াইট ব্লাড সেল বা WBC এর স্বাভাবিক রেঞ্জ হলো চার থেকে এগারো হাজার। WBC যখন ৬০-৭০ হাজারে যায়, তখন শরীরের ভিতরের সবকিছু আগুনে পুড়ে যাওয়ার অনুভূতি হয়। জ্ঞান থাকলে মানুষটা যন্ত্রণায় চিৎকার করতে থাকে, বরফ খেতে চায়, গায়ে পানি ঢালতে চায়।

এই ভদ্রমহিলার WBC ছিলো দেড় লাখ!! শরীরের ভিতর দিক থেকে পুড়ে যাওয়ার যেই যন্ত্রণাটা তিনি পেয়েছেন, সেটা এমনকি বর্ণনা করাও সম্ভব না।

ভদ্রমহিলা আজকে মারা গিয়েছেন। কারও মৃত্যুতে আলহামদুলিল্লাহ পড়া উচিৎ না, কিন্তু আমি পড়লাম। উনার সকল যন্ত্রণার অবসান করে দেয়ার মত দয়া দেখানোর জন্য আমি আল্লাহপাকের দরবারে শুকরিয়া আদায় করলাম।

আইসিইউ ম্যানেজ করে দেয়া সেই ডাক্তার দুই ঘন্টা সময় নিয়ে আমাকে ঘটনাটা বলেছেন। শেষদিকে কান্না আটকানোর জন্য উনি কথা বলতে পারছিলেন না। ভাঙা ভাঙা গলায় আমাকে বললেন, "এই মহিলার এক ছেলের বউ ইনফার্টাইল, কোনোদিন বাচ্চা হবে না। এটা জানার পরেও এই মহিলা কোনোদিন মনের ভুলেও ছেলের বউকে কোনোদিন খোঁটা দিয়ে কথা বলেন নাই। ছেলেকে আরেকটা বিয়েও করতে বলেন নাই। সেই মায়ের সাথে কিভাবে পারলো এত নিষ্ঠুর হতে এরা?? মায়ের লিখে দেয়া দোকান থেকে ইনকাম করে খাচ্ছে। সেই মায়ের চিকিংসার সময় এই কাজটা এরা কিভাবে করলো??"

কিছু কিছু সময় আসে, যখন মানুষ আসলে শুধু প্রশ্নটাই করতে চায়। উত্তর পাওয়াটা তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ না, প্রশ্ন করার ফ্লোর পাওয়াটাই গুরুত্বপূর্ণ।

আমি এক অখন্ড নীরবতার মধ্যে এই প্রশ্নটাকে বহমান নদীর কচুরিপানার মত ভেসে যেতে দিলাম।
সংগৃহীত

14/10/2025

শেষ পর্যন্ত রিপন‌‌ মিয়াও বাঙালির আবেগ নিয়ে খেলে‌ দিল!!
এটাই বাস্তব।

07/10/2025

06/10/2025

২০২৫ সালের প্রায় ৯ মাস শেষ,
অক্টোবর চলে এসেছে!

মির্জা গালিব ঠিকই বলেছিলেন,

“জীবন বড়ই বিচিত্র।
সন্ধ‍্যা কাটেনা অথচ দিব্যি বছর কেটে যাচ্ছে।”

শুভ সকাল 🥰🥰🥰🥰🥰🥰
30/09/2025

শুভ সকাল 🥰🥰🥰🥰🥰🥰

জাপানের চেরি ব্লসম, কানাডার টিউলিপ, ফ্রান্সের ল্যাভেন্ডার : প্রকৃতির সৌন্দর্য উদযাপনে সারা পৃথিবী নানা উৎসব করে। অথচ আমা...
28/09/2025

জাপানের চেরি ব্লসম, কানাডার টিউলিপ, ফ্রান্সের ল্যাভেন্ডার : প্রকৃতির সৌন্দর্য উদযাপনে সারা পৃথিবী নানা উৎসব করে। অথচ আমাদের দেশেও আছে শরৎকালের অপার সৌন্দর্যের প্রতীক - কাশবন। কেন আমরা এই অনন্য সৌন্দর্যকে উদযাপন করব না?
বাই দি ওয়ে আমার এগুলো প্রতি কোন আগ্রহ নেই।আমার আব্বা দুইটাকে নিয়ে গেছে।

28/09/2025

কাউকে উপরে উঠলে দেখলে টেনে হিচড়ে নিচে নামানো আমাদের স্বভাবে পরিনত হয়েছে!! দেশে কতজন কত বে আই*নী কাজ করে টাকা ইনকাম করছে!! কত বড় বড় ব্রান্ড স্বাদবিহীন, পঁচা বাসি খাবার বিক্রি করছে চড়া দামে, ভ্যাট কেটে!! খোলা আকাশের নিচে টেবিল পেতে বেঁচা ১০০ টাকার কেক এর স্বাদ নিয়ে বাঙালীর কত এক্সপেকটেশন অথচ দেশের ২০ কোটি মানুষই চেনে এমন ব্রান্ডেড শপ থেকে ২৪০ টাকায় একটা পেস্ট্রি কিনে খাওয়ার সময় বাসি মনে হলেও আমরা বেমালুম ইগনোর করি!! যেন বলাই নিষেধ!! Voice আমরা কেবল উঁচু করতে পারি মধ্যবিত্তের জন্য! হাতে থাকা ক্যামেরা টা কেবল মধ্যবিত্ত খেটে খাওয়া মানুষের জন্য তাক করি!! সমালোচনা, কটা*ক্ষ, সন্দে*হ, প্রশ্নবাণ কেবল ছুড়তে পারি নাজুকেরেই💔
লোকটার একটা ভিডিও তে সেদিন দেখেছিলাম সে ক্লেরিফিকেশন দিচ্ছে যে কিভাবে দিনে ৪০ টা কেক বানায়! তার এক ওভেন এ ৬ টা কেক at a time বানানো হয়, তার ওয়াইফ কে সাহায্য করেন একজন শেফ যার একটা কেক ডেকোরেশন করতে সময় লাগে মাত্র ২ মিনিট কেননা সর্বোচ্চ সিম্পল ডেকরেশন করেন!! এবং যার সবই সত্য কথা.. সে কোথা থেকে কাচামাল কেনে তার ডিটেইলস ও দিয়েছিলেন একবার বা কয়েকবার। কি, কেন, কিভাবে এর সব উত্তর সে দিয়েছে, দিতে পেরেছেন । দেখাতেও পেরেছেন..
যেই সাহস দেশের অনেক বড় বড় কেক এর ব্রান্ড এর ও নাই 🙃 আমরাও জানতে চাইবোনা, কারণ তারা নামিদামী ব্রান্ড ‼️

ছোট উদ্যোক্তাদের সম্মান করেন ভাই। ছোট থেকেই সবাই বড় হয়! বরং যারা বড় হওয়ার পর সততা বেঁচে দিসে তাদেরকে প্রশ্ন করেন, অভিযোগ করেন, সমালোচনা করেন। ছোট কে ছোট করার কাজ না করে নিজের জীবনে সময় দেন। কারণ সে একদিন বড় হয়েই যাবে, আপনি এখানেই পরে থাকবেন!! কারণ আপনি যখন আপনার সময় আরেকজন কে নামাতে ব্যয় করেছেন, সে তখন তার স্বপ্ন পূরণের জন্য খেটেছে ❤( collected.)

ভাই ও বোনেরা মাফ ও চাই দোয়া ও চাই 🤣🤣🤣🤣🤣
25/09/2025

ভাই ও বোনেরা মাফ ও চাই দোয়া ও চাই 🤣🤣🤣🤣🤣

Address

জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশন হাউজিং সোসাইটি,৩নং রোড়,পশ্চিম খুলশী,চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801631687277

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Emz daily vlog posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Emz daily vlog:

Share