আমরা বিশ্বজিতসহ সকল হত্যার বিচার চাই।

  • Home
  • আমরা বিশ্বজিতসহ সকল হত্যার বিচার চাই।

আমরা বিশ্বজিতসহ সকল হত্যার বিচার চাই। All news presented here about bishojid and other murder Nothing to describe, just read, know and share to your friends

10/01/2022
22/01/2021

Solauman shukhon the great standup comedian @ Bashundhara international conference centre discuss about "how to get noticed" sorry for bad sound in some pla...

07/12/2013

১৮ ডিসেম্বর বিশ্বজিত হত্যা মামলার রায়,

আপনি কি রায় আশা করছেন???

31/07/2013

#সমকামীতা নিয়ে একটি লেখা, দীপু মনিসহ আপনাদের সবাইকে পড়ার আমন্ত্রন জানাচ্ছি।

▓▓▓▓▓▓▓▓অপার রহস্যের লুত সাগর ▓▓▓▓▓▓▓▓

কেউ বলে মৃত সাগর। কেউ বলে মরু সাগর। ঐ অঞ্চলের লোকেরা বলে লুত সাগর। পবিত্র বায়তুল মকাদ্দাস ও জর্ডান নদীর মাঝে এই সাগর। উত্তর-দকিউশনে লম্বালম্বিভাবে বিস্তৃত। দৈর্ঘ্য ৭৭ কিলোমিটার। ৫ থেকে ১৮ কিলোমিটার। সমুদ্র সমতল থেকে এর অবস্থান ৪০০ মিটার নিচে।

অপার রহস্যে ঘেরা এই সাগর। কোন কিছু এর পানিতে ডোবে না। কোন প্রানী এর বুকে পড়লে নিশ্চিত মৃত্যু অবধারিত। এর পানি অত্যাধিক লবনাক্ত। সাধারনতঃ সমুদ্র পানির লবনাক্ততা প্রতি হাজার গ্রামে ৩পয়েন্ট৫ ভাগ। লুত সাগরের পানির লবনাক্ততার মাত্রা প্রতি হাজার গ্রামে ২৩৮ ভাগ। এই অতিরিক্ত মাত্রায় লবনাক্ততার কারনে এর পানির ঘনত্ব অনেক বেশি এবং এ কারনেই কোন কিছু এতে ডোবে না। পানি বিষাক্ত। ফলে পান ও ব্যবহারের সম্পূর্ণ অনুপযুক্ত। লবনের খনিতে কোন প্রানী পড়লে যেমন স্বল্প সময়ের মধ্যে বিলিন হয়ে যায়, তেমনি অতিরিক্ত লবন মিশ্রিত এর পানিতে কোন প্রানী বা জীবজন্তু পড়লেও তা বিলীন হতে সময় লাগে না। রাসায়নিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, এর পানিতে অত্যধিক পরিমানে পটাসিয়াম ক্লোরাইড, ম্যাগনেসিয়াম ক্লোরাইড, ক্যালসিয়াম ক্লোরাইড, সোডিয়াম ক্লোরাইড এবং সোডিয়াম সালফেট রয়েছে। এগুলোর সামান্যই কোন কিছু বিষাক্ত হওয়ার জন্য যথেষ্ট।

এরুপ বিরল বৈশিষ্ট্যপূর্ণ সাগর প্রিতিবিতে দ্বিতীয়টি নেই। ভুবিজ্ঞানীরা এই বিশিষ্টের একটা ব্যাখা দেয়ার চেস্টা করেছেন। তাদের মতে, উষ্ণ মণ্ডলে অবস্থিত লুত সাগরের চারিদিকে মরু অঞ্চল থাকায় এর বাষ্পীয় ঘনত্ব বেশি। অন্যদিকে বৃষ্টিপাত কম এবং নদী দ্বারা সরবরাহকৃত পানির পরিমানও কম। অধিক লবনাক্ততার এটাই কারন। উল্লেখ করা যেতে পারে, লুত সাগরের সঙ্গে একমাত্র সংযোগ রয়েছে জর্ডান নদীর। এই নদীর পানিও জলজ প্রানী বসবাসের জন্য উপযুক্ত নয়।

"লুত সাগর"- এই নামকরন লুত (আঃ) এর আমলে সংঘটিত এক বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী ঐতিহাসিক ঘটনার সঙ্গে এর সংশ্লিষ্টতার আভাস দান করে। ঐতিহাসিকদের ধারনা মতে, লুত (আঃ) এর জাতির বসবাস্থল ছিল লুত সাগরের এই জায়গাটি।

অভিশপ্ত এই জাতিকে আল্লাহতায়ালা ধ্বংস করে দেন এবং একে ভবিষ্যৎ মানুষের কাছে দৃষ্টান্তস্থল হিসাবে চিরস্থায়ী করে দেন। বিভিন্ন সুত্র ও উৎস থেকে জানা যায়, লুত (আ) এর জাতির অবর্ণনীয় নৈতিক অধঃপতন ঘটেছিল। তারা স্ত্রী সংসর্গ ট্যাগ করে প্রকাশ্য দিবালোকে জন সমাবেশের মধ্যে সমকামিতার মত জঘন্য অপরাধে নিজেদের অভ্যস্ত করে ফেলেছিলো। পুরুষ লোলুপতা তাদের মধ্যে এতটাই প্রকট হয়ে উঠেছিল যে, অতিথি পর্যন্ত নিজেদেরকে নিরাপধ ভাবতে পারতো না। লুত (আ) এর স্ত্রীও এই পাপীদের সহযোগী ছিল। শুধু তাই নয়, ঐ এলাকা দিয়ে কোন পথিক যাতায়াত করতে পারতো না। এরা সব লুটপাট করে নিতো। শেষে খুন করতো তাদের। এই অধঃপতিত ও বেপরোয়া জাতিকে আল্লাহতায়ালা কঠিন শাস্তির মাধ্যেমে ধ্বংস করে দেন। ঐ জমিনের মাটিকে উল্টে তার গভীরে তিনি তাদের প্রোথিত করেন। একই সঙ্গে তাদের ওপর নিক্ষেপ করা হয় প্রস্তর। পবিত্র কুরআনের বিভিন্ন সুরায় এ ঘটনা সম্পর্কে উল্লেখ পাওয়া যায়।

সুরা আরাফে বলা হয়েছেঃ "এবং আমি লুতকে প্রেরন করেছি। যখন সে স্বীয় সম্প্রদায়কে বললঃ তোমরা কি এসব অশ্লীল কাজ করছ- যা তোমাদের পূর্বে সারা বিশ্বের কেউ করেনি? তোমরা তো কামবশতঃ পুরুষদের কাছে গমন কর নারীদেরকে ছেড়ে। বরং তোমরা সীমা অতিক্রম করছ। তার সম্প্রদায় এছাড়া কোন উত্তর দিল না যে, বের করে দেও এদের শহর থেকে। এরা খুব সাধু থাকতে চায়। অতঃপর আমি তাঁকে ও তার পরিবার-পরিজনকে বাচিয়ে দিলাম কিন্তু তার স্ত্রী, সে তাদের মধ্যেই রয়ে গিয়েছিল। আমি তাদের ওপর প্রস্তর বৃষ্টি বর্ষণ করলাম। অতঃপর দেখ গোনাহগারদের পরিনতি কিরুপ হয়েছে/"

সুরা হুদে বলে হয়েছেঃ "যখন আমার আযাব এসে গেল তখন আমি বস্তিটিকে উল্টে দিলাম এবং তাদের ওপর স্তরে স্তরে প্রস্তর বর্ষণ করলাম যা আপনার প্রতিপালকের নিকট চিহ্নযুক্ত ছিল। সে বস্তিটি এ কাফেরদের থেকে বেশী দূরে নয়।"

লুত সাগর কেন ব্যাতিক্রম বৈশিষ্ট্যপূর্ণ এরপর তা আর ব্যাখার অপেক্ষা রাখে না। বলা বাহুল্য, লুত সাগরের এই বিশিষ্ট সর্বকালের জ্ঞানবান ও চক্ষুবান্দের জন্য এক নিদর্শন।

এটা কোনো আগুনের বৃষ্টি নয়, এটা ফিলিস্তিনি রাষ্টে ইসরাইলি জানোয়ারদের বোমা ফেলার দৃশ্য,প্রায় প্রতিদিনকার ঘটনা এটা,একবার এই...
30/06/2013

এটা কোনো আগুনের বৃষ্টি নয়, এটা ফিলিস্তিনি রাষ্টে ইসরাইলি জানোয়ারদের বোমা ফেলার দৃশ্য,

প্রায় প্রতিদিনকার ঘটনা এটা,

একবার এই স্থানে নিজেকে ভাবুনতো??

ভেবে দেখুন কিরকম ভয়ংকর অবস্থার মধ্যে দিনযাপন করে আমাদের ফিলিস্তিনি ভাইয়েরা!!! :'(

07/05/2013
06/04/2013

রাজধানীর শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চের সংবাদ কভার করতে গিয়ে দৈনিক আমার দেশের সাংবাদিক হাসান শান্তনু নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।

শুক্রবার সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে গণজাগরণ মঞ্চের আহ্বায়ক ডা. ইমরান এইচ সরকারের সংবাদ সম্মেলনের শেষ পর্যায়ে মঞ্চের অদূরে এ ঘটনা ঘটে।

দৈনিক আমার দেশের স্টাফ রিপোর্টার হাসান শান্তনু জানান, ‘বিকাল থেকে সেখানে অবস্থান করছিলাম। সন্ধ্যা ৬টার দিকে অনলাইন নিউজপোর্টাল বাংলানিউজ২৪.ডটকমের সাংবাদিক সাঈদ আরমান গণজাগরণ মঞ্চে ৪-৫ কর্মীকে আঙ্গুল উঁচিয়ে দেখিয়ে দেন ওই যে রাজাকারের পত্রিকা আমার দেশের সাংবাদিক। এরপরই তারা আমাকে ঘিরে ধরে রাজাকার বলে গালাগালি ও কিল-ঘুষি দিতে থাকে।’

তিনি বলেন, এভাবে ৪-৫ মিনিট মারধরের পর যুথি চৌধুরী নামে এক মহিলা এসে আমাকে সেফ করেন এবং আমাকে সেখান থেকে দ্রুত বের করে দেন। তিনি না থাকলে আমাকে গণপিটুনি দিয়ে মেরেই ফেলতো। তারা আমার ডায়েরি ও নোটপ্যাড কেড়ে নিয়েছে।

এ ব্যাপারে শাহবাগ থানা পুলিশ কিছু জানে না বলে জানিয়েছে। গণজাগরণ মঞ্চের কোনো কর্মীর সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

28/03/2013

বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে অভিনন্দন।

19/03/2013

যন্ত্রণায় কাতর কোনো রোগীর সেবায় ব্যস্ত থাকার কথা ছিল চিকিৎসক রাকিবুল আলমের। অথচ তিনিই এখন কাতরাচ্ছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে। হরতালের আগুনে তাঁর শ্বাসনালি পুড়েছে। পুড়েছে মুখমণ্ডল, বুক আর হাত দুটিও। জীবনের জন্য লড়ছেন জীবন বাঁচানোর কর্মী রাকিবুল।
হরতালের আগুনের আরেক শিকার তরুণ শ্রমিক মো. সোহেল (১৮)। আগুনে পুড়েছে তাঁর শরীরের ৬০ শতাংশই। যন্ত্রণাময় পোড়া ক্ষত নিয়ে সোহেলও ভর্তি রয়েছেন বার্ন ইউনিটে। গতকাল সোমবার কাভার্ড ভ্যান থেকে পণ্য নামানোর সময় দুর্বৃত্তরা ভ্যানে আগুন ধরিয়ে দিলে সোহেল দগ্ধ হন। তাঁর সহকর্মীরা বলছেন, হরতাল-সমর্থকেরাই এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
চিকিৎসক রাকিবুলের স্বজন ফারহানা জেসমিন হাসান গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, শনিবার রাতে এক বন্ধুকে নামিয়ে রাকিবুল তাঁর অপর দুই বন্ধু ওমর ফারুক ও মোহাম্মদ রায়হানের সঙ্গে আগারগাঁও থেকে রামপুরার দিকে যাচ্ছিলেন। সাড়ে আটটার দিকে হঠাৎ কেউ তাঁদের গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা ছোড়ে। কিছু বুঝে ওঠার আগেই গাড়িটি দাউ দাউ করে জ্বলে ওঠে। চিকিৎসক রায়হান কিছুক্ষণ পরই সিটবেল্ট খুলে বেরিয়ে আসতে পারলেও আটকা পড়েন অপর দুই চিকিৎসক।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্লাস্টিক অ্যান্ড রিকনস্ট্রাকটিভ সার্জারি বিভাগের প্রধান মো. আবুল কালাম বলেন, ‘ওদের গাড়িতে কী ছোড়া হয়েছিল জানি না। তবে রাকিবুলের চামড়ার সাতটি স্তরই পুড়েছে। শ্বাসনালি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পোড়ার পরিমাণ যাই হোক না কেন, শ্বাসনালির পোড়া মৃত্যুর আশঙ্কা ৬০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়ে দেয়। দুই সপ্তাহের আগে কিছুই বলা যাচ্ছে না।’
অপর দুই চিকিৎসকের একজন ওমর ফারুককে গতকাল রোববার সকালে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তাঁর শরীরে ১০ শতাংশ পোড়া। মোহাম্মদ রায়হানকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে শনিবার রাতেই। বার্ন ইউনিট সূত্র বলছে, অগ্নিদগ্ধদের মধ্যে রাকিবুলের অবস্থাই গুরুতর। ধোঁয়া আর গ্যাসে তাঁর শ্বাসতন্ত্র পুড়েছে, ফুসফুস, কিডনিও আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা আছে। আগুনে এমনভাবে পুড়েছেন রাকিবুল, তাঁর চেহারা আর চেনা যায় না।
রাকিবুলের স্বজনেরা জানান, বছর দেড়েক আগে তাঁর বোন, বোনের স্বামীসহ পাঁচজন সড়ক দুর্ঘটনার পর গাড়িতে লাগা আগুনে পুড়ে মারা গেছেন। এত অল্প সময়ের ব্যবধানে আবারও আগুনে পোড়ার ঘটনায় বাকরুদ্ধ রাকিবুলের চিকিৎসক স্ত্রী রোমানা আলম। একমাত্র সন্তান লামিসা এখনো জানে না বাবার কী হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কমিউনিটি মেডিসিনের প্রভাষক রাকিবুল আলম রাজশাহী মেডিকেল কলেজের কে-৩৫ ব্যাচের ছাত্র। রাজশাহী মেডিকেল কলেজের সাবেক এক ছাত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘রাতের খবরে যখন দেখলাম তিন চিকিৎসক অগ্নিদগ্ধ, খুব কষ্ট পেয়েছিলাম। সকালে জানতে পারি, তাঁরা আমারই মেডিকেল কলেজের ছাত্র। তাঁদের মধ্যে ডিউক ভাই (রাকিবুল) ছিলেন ক্যাম্পাসের পরিচিত মুখ। ছাত্রদলের নেতা হিসেবে তাঁর পরিচিতি ছিল। জ্বালাও-পোড়াওয়ের রাজনীতি কাউকে চেনে না।’
বার্ন ইউনিটের চিকিৎসকেরা বলেন, রাকিবুলের জন্য তাঁরা আট সদস্যের মেডিকেল বোর্ড গঠন করেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর খোঁজখবর নিয়েছেন, সব ধরনের সহায়তার নির্দেশ দিয়েছেন। তবে চিকিৎসকেরা প্রশ্ন তুলে বলেছেন, যাঁরা বিপন্ন মানুষের চিকিৎসা দেন, তাঁদের জীবনই হরতালে বিপন্ন হয়ে উঠেছে।
হরতালে অগ্নিদগ্ধ মানুষ হাসপাতালে এসেছে শুনে অ্যাম্বুলেন্সে রওনা হয়েছিলেন বিভাগের অধ্যাপক সাজ্জাদ খন্দকার। হাসপাতালে ঢোকার মুখে তাঁর অ্যাম্বুলেন্সটিও পুড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন একদল তরুণ। কাকুতি-মিনতি করে তিনি অ্যাম্বুলেন্সটি রক্ষা করেন। চিকিৎসকেরা হতাশ। জীবন্ত মানুষ পুড়ছে, কিন্তু থামছে না জ্বালাও-পোড়াও সংস্কৃতি।
জ্বালাও-পোড়াওয়ের শিকার তরুণ শ্রমিক: তরুণ শ্রমিক মো. সোহেল (১৮)। পেটের দায়ে কিশোর বয়সেই চাকরি নিতে হয়েছে। গতকাল হরতালের আগুনে পুড়েছে তাঁর দেহের ৬০ শতাংশ। যন্ত্রণাময় পোড়া ক্ষত নিয়ে সোহেলও ভর্তি রয়েছেন বার্ন ইউনিটে।
সোহেলের সহকর্মীরা জানান, ইউনিলিভার বাংলাদেশের পরিবেশক এসমাহ লিমিটেডের কর্মী সোহেল। গতকাল বেলা দেড়টার দিকে দোকানে মালামাল সরবরাহের জন্য কাভার্ড ভ্যানে খিলগাঁওয়ের ত্রিমোহনী বটতলা এলাকায় যান সোহেল। বিক্রয় প্রতিনিধি দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ভ্যানের ভেতর থেকে সোহেল মালামাল নামিয়ে দিচ্ছিলেন। বাইরে থাকা আরেক কর্মী সেগুলো দোকানে পৌঁছে দিচ্ছিলেন। এ সময়ই হঠাৎ চার-পাঁচজন যুবক এসে বোতল থেকে তেল ঢেলে কাভার্ড ভ্যানে আগুন ধরিয়ে দেন। এতে ভেতরে থাকা সোহেল দগ্ধ হন। পুড়ে যায় মালামালসহ গাড়িটি।

13/03/2013

এতগুলো মানুষ মারা গেল অথচ কারও কোন মাথা ব্যাথা দেখি নাই, এতগুলো মানুষ মারা গেল মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যানের বক্তব্য পাই নাই? এই প্রানের কি কোন মূল্য নাই???

আমরা সকল হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।

03/03/2013

এভাবে মানুষ হত্যার মানে কি?

19/02/2013

রাজীব খুনের পর শাহবাগ চত্বর থেকে উধাও নাস্তিক ব্লগাররা

ইসলাম ও কুরআন অবমাননাকারী ব্লগার রাজীবের খুন হবার পর শাহবাগ চত্বর থেকে হঠাৎই উধাও হয়ে গেছে অধিকাংশ নাস্তিক ব্লগার। মুসলিম নামধারণ করে হিন্দু ও অমুসলিম ব্লগাররা যোগ দিয়েছেন ইসলামবিরোধী সাইবার আন্দোলনে। তাদের জন্য বিভিন্ন দেশ থেকে নামে-বেনামে আসছে অর্থ সহায়তা। বিভিন্ন উপলক্ষ করে মাঝে মাঝে এসব নাস্তিক ব্লগারদের ইউরোপ-আমেরিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ করিয়েও আনা হয়। নিজেদের ইসলামবিরোধী ব্লগপোস্ট এবং নাস্তিক মনোবৃত্তি আড়াল করতে এসব ব্লগার নিজেরাও বন্ধ করে দিচ্ছে তাদের ব্লগ এবং ডিলিট করে দিচ্ছে লিঙ্ক সাইটগুলো। সেই সাথে সরকারও সংঘাত এড়াতে বন্ধ করে দিয়েছে বেশ কিছু ব্লগ এবং শতাধিক ফেসবুক আইডি।
রাজীবের মৃত্যুর পর সরকার শাহবাগের ব্লগারদের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত। তাই সরকারের পক্ষ থেকে তাদের কয়েকজনের নিরাপত্তার জন্য দেয়া হয়েছে গানম্যান। শাহবাগের একজন নেতৃস্থানীয় ব্লগার বসুন্ধরা এলাকা থেকে প্রকাশিত একটি দৈনিকের ফিচার বিভাগের কর্মী আরিফ জেবতিক তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে গতকাল লিখেছেন, আপাতত দেশ আর ঢাকার বাইরে থাকা আত্মীয়স্বজন জেনে শান্ত হয়েছেন যে আন্দোলনকারীদের একজন হিসেবে আমি নিরাপত্তার জন্য গানম্যান পেয়েছি। কেউ গানম্যান পাবে, কেউ পাবে নাÑ এ নিয়ে বিভ্রান্তিকর খবর গুজবে ঐক্য নষ্ট হবে। আমি দায়িত্ব নিয়ে বলতে পারি এখন ১৮ ফেব্রুয়ারি দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত আন্দোলনকারী কোনো ব¬øগারই ব্যক্তিগত গানম্যান নেননি।
জানা গেছে, ২০০৮ সালের ১৪ এপ্রিল আমার ব্লগ নামের একটি ব্লগ প্রতিষ্ঠা করে চার তরুণ। এদের মধ্যে রয়েছেন, অমি রহমান পিয়াল, সুশান্ত সেন এবং আরিফুর রহমান। আরেকজনের নাম জানা যায়নি। এদের মধ্যে আরিফুর রহমান হিন্দু হয়েও মুসলিম নামধারণ করেছেন সহজে মুসলিম তরুণ-তরুণীদের বিভ্রান্ত করার জন্য। তিনি ব্রিটেনে বাস করেন।
এদিকে শাহবাগে অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টদের আন্দোলন শুরুর পর এবার এ বিষয়ে নড়েচড়ে বসেছে সরকার। শুরু হয়েছে কড়া নজরদারি। কটূক্তি, বিষোদগার, মিথ্যাচার আর বিভ্রান্তি ছড়ানোর দায়ে গত রোববার বন্ধ করে দেয়া হয়েছে পাঁচটি ব্ল¬গ ও শতাধিক ফেসবুক আইডি। গোয়েন্দা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এগুলো বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। এ বিষয়ে বিটিআরসি চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস জানিয়েছেন, মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে নানা ধরনের বিষোদগার করার অভিযোগে সরকারের চাহিদা অনুযায়ী পাঁচটি ব¬øগ ও শতাধিক ফেসবুক আইডি বন্ধ করা হয়েছে। তবে কোন কোন ব¬øগ বন্ধ করা হয়েছে তা তিনি জানাননি।

সুত্রঃ প্রথম কমেন্টে

11/02/2013

সকল মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার চাই

06/02/2013

আমাদের তরুন সমাজে মুখে মুখে বাংলা ভাষায় কিছু নতুন শব্দ যোগ হয়েছে, ভাষার এই মাসে আসুন জেনে নেই এগুলোর প্রকৃত অর্থঃ

অফ যান (অভিধানে নেই) = চুপ করুন
অসাম = চমৎকার
আজিব/আজব = বিরক্তি প্রকাশে অথবা আশ্চর্য হয়ে বলা
আবার জিগায় = পুনরায় জিজ্ঞেস করে নিঃসন্দেহে
উরাধুরা = অন্য রকম অদ্ভুত/অগোছালো/দারুণ
এইডা কিছু হইল = এটা কিছু হলো (চমকিত)
কঠিন = অনমনীয় খুব বেশি ভালো
আইচ্ছালা = দারুন/সুন্দর/চমতকার
কুল = ঠান্ডা/দারুণ
ক্র্যাশ খাওয়া = ভয়ানক পতন / হুট করে ভালো লাগা
খেলুম না = মতের অমিল
গুনলাম না = হিসাব করলাম না / পাত্তা দিলাম না/বিবেচনা করলাম না
চরম = চূড়ান্ত / দুর্দান্ত
জটিল = যৌগিক/দুর্বোধ্য দারুণ
জিনিস = বস্তু / একটু ভিন্ন চরিত্রের কিছু
জোস = জোশ / দারুণ
ঠিকাসসসে ভায়াআআ... = ঠিক আছে ভাইয়া... সমর্থনপ্রাপ্তির আশায় ব্যবহূত
তার ছিঁড়া = ছিঁড়ে যাওয়া তার / মাথায় গন্ডগোল আছে
দূরে গিয়া মর = দূরে গিয়ে মৃত্যুবরণ করুন / মতের অমিল
দৌড়ের ওপর আছি = দৌড়াচ্ছি / ব্যস্ত আছি
ধরে দেবানি = মারব (আঞ্চলিক শব্দ) হুমকি দেওয়া
পাঙ্খা = ডানা / পুরোপুরি অন্যরকম
পুরাই অস্থির = পুরোপুরি অস্থির / সত্যিই দারুণ
পুরাই টাশকি = পুরোপুরি আশ্চর্যান্বিত / চমকিত
ফাটাফাটি = দারুণ
বেইল নাই = (অভিধানে নেই) অবস্থানের অবনতি/পাত্তা দিলাম না
ভালো ছিল = ভালো ছিল / সমর্থন
মাম্মা = মামা (বন্ধুদের সম্বোধনের ক্ষেত্রে)
রকস = রকিংয়ের সংক্ষিপ্ত রূপ / অসাধারণ
লাইকস = লাইক / পছন্দ করলাম
লুল/লুলজ = লাফ আউট লাউড / হাস্যকর
সেইরকম = তেমনটা অসাধারণ/দারুণ
হেই ডুড = এই যে বন্ধু
হোয়াটস আপ? = কী অবস্থা?
হ্যাং আউট = ঘোরাঘুরি

05/02/2013

ধর্ষণ করতে এসে লিঙ্গ হারালো এক
রাজনৈতিক নেতা
সোমবার ভোর চারটার দিকে নওগাঁর
ধামইরহাটে এক সাহসী গৃহবধূ
তাকে ধর্ষণ
করতে আসা এক লম্পটের লিঙ্গ ব্লেড
দিয়ে বিচ্ছিন্ন করেছে। মারাত্মক
আহত
অবস্থায় ঐ
লম্পটকে রাজশাহী মেডিক্যাল
কলেজ
হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে।
উপজেলার জগদল গ্রামের রিক্সাচালক
রহমত আলীর
সুন্দরী স্ত্রী তাছলিমা খাতুন
(২২) অভিযোগ করেন যে, তার
স্বামী ঢাকায়
রিক্সা চালাতে গেলে বাড়ীতে একা থাকার
সুবাদে ঘোনাপাড়া গ্রামের দবির
উদ্দীনের
ছেলে আওয়ামীলীগ নেতা জিয়াউর
রহমান
(৩০) তার ঘরে ঢুকে তাকে ধর্ষনের
চেষ্টা করে। সুযোগ
বুঝে তাছলিমা ব্লেড
দিয়ে জিয়ার লিঙ্গ বিচ্ছিন্ন করে।
জিয়া প্রায়ই তাকে কুপ্রস্তাব
দিয়ে আসছিল
বলেও জানায়। এ ব্যাপারে থানায়
নারী শিশু
নির্যাতন প্রতিরোধ
আইনে মামলা দায়েরের
প্রস্তুতি চলছে। ধামইরহাট থানার
ওসি হেলাল উদ্দীন ঘটনার
সত্যতা স্বীকার
করে জানান, মামলা হলে আইনগত
ব্যবস্থা নেয়া হবে ।
তথ্যসূত্র :বাংলাদেশ টাইমস ডট নেট

04/02/2013

ডোরেমন কার্টুনের সম্প্রচার বন্ধের দাবি সংসদে

এবার হিন্দি ভাষায় ডাবিং করা আলোচিত কার্টুন অনুষ্ঠান ডোরেমন বন্ধের দাবি উঠলো জাতীয় সংসদে।

যেসব চ্যানেল এই কার্টুন সম্প্রচার করছে সেসব চ্যানেলের অনুমোদন বাতিল করার দাবি জানানো হয়েছে সংসদে।

রোববার জাতীয় সংসদে জরুরি জনগুরুত্ব সম্পন্ন বিষয়ে মনোযোগ আকর্ষণী নোটিশে (বিধি-৭১) এ দাবি তোলেন সরকার দলীয় সংসদ সদস্য মো. শাহরিয়ার আলম। অবশ্য তার নোটিশটি শেষ পর্যন্ত গ্রহণ করা হয়নি।

‘ডোরেমন’ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে শাহরিয়ার আলম বলেন, “স্যাটেলাইট চ্যানেলের মাধ্যমে বর্তমানে হিন্দি কার্টুন ‘ডোরেমন’ দেখানো হচ্ছে। বাংলাদেশের সব শিশু এ কার্টুন দেখছে। এ কার্টুন দেখে শিশুরা হিন্দিতে কথা বলছে। এর ফলে এক সময় বাংলার চেয়ে হিন্দিতে কথা বলা শিশুর সংখ্যা বেড়ে যাবে। দ্রুত এ কার্টুনের সম্প্রচার বন্ধ করা উচিত।”

তিনি আরো বলেন, “যেসব স্যাটেলাইট চ্যানেল এ কার্টুন সম্প্রচার করছে সেগুলোর অনুমোদন বাতিল করা দরকার।”

শাহরিয়ার আলম বলেন, “শিশুদের নৈতিক শিক্ষা দেয় এমন কার্টুন দেখানো উচিত। বিদেশি কার্টুনগুলোর মধ্যে যেগুলো শিক্ষামূলক সেগুলো বাংলায় ডাবিং করে সম্প্রচার করা দরকার।”

বিশ্বজিত হত্যাকাণ্ড: গাফিলতি স্বীকার পুলিশ কর্মকর্তার:তলবে হাজির হয়ে পুলিশের এক কর্মকর্তা বৃহস্পতিবার আদালতে এই দায় স্বী...
25/01/2013

বিশ্বজিত হত্যাকাণ্ড: গাফিলতি স্বীকার পুলিশ কর্মকর্তার:

তলবে হাজির হয়ে পুলিশের এক কর্মকর্তা বৃহস্পতিবার আদালতে এই দায় স্বীকার করেন। আদালত হামলার ভিডিওচিত্র দেখে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে।

বৃহস্পতিবার বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী ও বিচারপতি মাহমুদুল হকের বেঞ্চে হাজির হন বিশ্বজিতের সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুতকারী পুলিশের উপ-পরিদর্শক জাহিদুল হক, ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক মাকসুদুর রহমান।

গত ৯ ডিসেম্বর বিরোধী দলের অবরোধের সময় পুরান ঢাকায় কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করা হয় দরজি দোকানি বিশ্বজিতকে। ছাত্রলীগের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক দল নেতা-কর্মী ওই হামলা চালায় বলে অভিযোগ রয়েছে।

দেশব্যাপী আলোচিত বিশ্বজিত হত্যকাণ্ড নিয়ে একটি ফৌজদারি আবেদনে আদালত সুরতহাল ও ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন দেখতে চায়। ওই দুটি প্রতিবেদন পাওয়ার পর এসআই জাহিদুল এবং ডা. মাকসুদুরকে তলব করা হয়।

আদালতের প্রশ্নের জবাবে সুরতহাল প্রস্তুতকারী এসআই জাহিদুল বলেন, তিনি বিশ্বজিতের কোমরের ওপরে পিঠে একটি হালকা জখম, ডান হাতের ‘পাখনার’ নিচে প্রায় ৩ ইঞ্চি গভীর জখম এবং বাম পায়ের হাঁটুর নিচে ছেড়া জখম দেখতে পান।

“পৌনে ১২টায় আমি লাশের সুরতহাল করেছি। সকাল ৯টার দিকে এই ঘটনা ঘটেছে। লাশের সুরতহালের সময় ডান হাতের পাখনার নিচে জখম দেখতে পেয়েছি। তা থেকে প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়।”

এসময় ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক মাকসুদুর বলেন, “পাখনার নিচে ধমনীটা (আর্টারি) কেটে যাওয়ার কারণেই অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে বিশ্বজিত মারা যায়।”

আদালত পুলিশ কর্মকর্তার কাছে জানতে চান, বিশ্বজিতকে কে হাসপাতালে নিয়ে যায়?

জবাবে এসআই জাহিদুল বলেন, “পাশে পুলিশ ছিল, কিন্তু ঘটনাস্থল ও পুলিশের অবস্থান দুই থানায়।”

তখন বিচারক বলেন, “এটা কী বললেন, পুলিশ কোনো অপরাধ ঘটছে দেখলে সঙ্গে সঙ্গে সক্রিয় হতে হবে। কোন থানা বা কোন জেলা সেটা বিবেচ্য নয়। এমনকি ছুটিতে থাকলেও এই ধরনের পরিস্থিতিতে পুলিশকে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। পুলিশ হাসপাতালে নিয়েছিল কি-না, সেটা বলেন?”

এসআই জাহিদুল তখন বলেন, “পুলিশ সদস্য তাকে হাসপাতালে নেয়নি। একজন রিকশাচালক তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়।”

তিনি জানান, ওই রিকশাচালক প্রথমে বিশ্বজিতকে ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানকার চিকিৎসকরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ বা মিটফোর্ডে নিয়ে যেতে বললে বিশ্বজিতকে মিটফোর্ডে নিয়ে যায় ওই রিকশাচালক।

তখন বিচারক বলেন, “একজন রিকশাওয়ালা হাসপাতালে নিয়ে গেছে। পুলিশ নিয়ে যেতে পারল না। কী দুর্ভাগ্য! জাতির দুর্ভাগ্য! রিকশাওয়ালা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেছে। এ জন্য ওই রিকশাওয়ালাকে পুরস্কৃত করা উচিত।”

এরপর আদালত ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদারের কাছে জানতে চান, হাসপাতালে নেয়ার পর জরুরি বিভাগে বিশ্বজিতকে যথাযথ চিকিৎসা দিয়েছিল কি না?

জবাবে অমিত তালুকদার বলেন, “এ ব্যাপারে আমার কাছে অফিসিয়াল কোনো তথ্য নেই। তবে গণমাধ্যমে গাফিলতির বিষয়টি এসেছে। সকাল ৯টা ২৫ মিনিটে তাকে নেয়া হয়। এর ২৫ মিনিট পর ৯টা ৫০ মিনিটে মারা যায় সে।”

আদালত তখন বলে, জরুরি বিভাগে রোগী ফেলে রাখা নিয়মে পরিণত হয়েছে। সেখানে রোগীর জীবন বাঁচানোই প্রধান কর্তব্য হওয়া উচিত। রশিদ বা টাকা পয়সার অপেক্ষা করা কোনোক্রমেই উচিত নয়।

“আমরা (আদালত) যদি সিরিয়াস না হই, আদেশ না দেই তাহলে চিকিৎসার অবহেলার কারণে রোগী মারা যাওয়ার ঘটনা বন্ধ হবে না। আমাদের কঠোর হতে হবে। এখন তো এসব বিষয়ে কেবল জরিমানা করেই ছেড়ে দেয়া হয়। এটা যথেষ্ট নয়। একাজে জড়িতদের ৩০৪ ধারা অনুসারে জেলে পাঠাতে হবে।”

এরপর বিশ্বজিতের ওপর হামলার সময়ে ধারণ করা এটিএন নিউজের ভিডিওচিত্র আদালতে দেখানো হয়।

এটা দেখার পর আদালত ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসককে প্রশ্ন করে, ভিডিওফুটেজের সঙ্গে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন কী সামঞ্জস্যপূর্ণ?

“এটা কীভাবে সম্ভব? ভিক্টিম নড়তেছে, আসামিরাও ঘুরে ঘুরে তাকে আঘাত করছে। তাহলে আপনার প্রতিবেদনে একটা আঘাত কীভাবে হয়?”




জবাবে চিকিৎসক বলেন, “একই জায়গায় আঘাত পড়তে পারে। আর আমি বড় একটি আঘাতের পাশাপাশি ছোট আঘাতের কথাও বলেছি।”

এসময় আদালত উপস্থিত সাবেক আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আব্দুল মতিন খসরুকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, “ফুটেজে যা দেখছি, তাতে তো এক জায়গায় একাধিক কোপ পড়তে পারে না।”

এ সময় আদালত চিকিৎসকের কাছে জানতে চায়, কারো দ্বারা প্রভাবিত হয়ে তিনি ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন প্রস্তুত করেছেন কি না?

জবাবে চিকিৎসক ‘না’ সূচক জবাব দিয়ে বলেন, ঘটনার পরপরই পৌনে ২টায় লাশ পরীক্ষা করেন তিনি। শরীরে আঘাতের চিহ্ন যা পেয়েছিলেন, তাই লিখেছেন।

বিচারক বলেন, “আপনি কি কাউকে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন?” জবাবে চিকিৎসক বলেন, “না।”

বিচারক বলেন, “ভিডিওফুটেজে দেখা যাচ্ছে, ভিক্টিমের বাম পাশে চাপাতি দিয়ে কোপ দেয়া হচ্ছে। এগুলো গেল কই? এটা তো আপনার প্রতিবেদনে নেই। ভিডিওফুটেজের সঙ্গে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।

“একজন মানুষ যখন মারা যায়, তখন সে কয় কোপে মারা গেছে, এটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। বিচারিক আদালতে মারা গেছে প্রমাণিত হলেই বাকি সব এসে যায়। কিন্তু তারপরেও তো সঠিকভাবে ময়নাতদন্ত ও সুরতহাল প্রতিবেদন করতে হবে।”

এরপর আদালত সুরতহাল প্রস্তুতকারী পুলিশ কর্মকর্তাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, চার্জশিট দিতে দেরি করছেন কেন?

জবাবে এসআই জাহিদুল বলেন, “আমি তদন্ত কর্মকর্তা নই। আমি কেবল সুরতহাল প্রতিবেদন করেছি।”

এই মামলায় কতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে- আদালত জানতে চাইলে তিনি বলেন, সাতজন।

তবে এ সংখ্যার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, “আমি তো জানি নয়জন।”

সবশেসে আদালত বলে, “ঠিক আছে, আমরা কোনো আদেশ দিলাম না। আদেশ দিলে বিচারিক আদালত প্রভাবিত হতে পারে। দুই মাস মুলতবি করা হল।”

বিশ্বজিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা করেছে। গ্রেপ্তার আসামিদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদও করেছে পুলিশ।

1like = 1 jutar bari
15/01/2013

1like = 1 jutar bari

আগামীকালের বামদলের হরতালে পুলিশ গতবারের মত নিরব ভুমিকা পালন করবে?
15/01/2013

আগামীকালের বামদলের হরতালে পুলিশ গতবারের মত নিরব ভুমিকা পালন করবে?

12/01/2013

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলেছেন, বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ডের তদন্ত ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করে অপরাধীদের বাঁচানোর চেষ্টা চলছে। আজ শনিবার পুরান ঢাকায় বিশ্বজিতের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে এরশাদ এই অভিযোগ করেন। গত ৯ ডিসেম্বর বিরোধী দলের অবরোধ কর্মসূচি চলাকালে ছাত্রলীগের কর্মীদের হামলায় নিহত হন বিশ্বজিৎ দাস। পুরান ঢাকার ভিক্টোরিয়া পার্কের পাশে যে বিপণিকেন্দ্রে বিশ্বজিৎ হামলার শিকার হন, আজ সেখানে গিয়ে ফুল দিয়ে বিশ্বজিতের প্রতি শ্রদ্ধা জানান এরশাদ। এ সময় এরশাদ বলেন, ‘প্রতিদিন দেশে হত্যা, ধর্ষণ হচ্ছে। কিন্তু বিশ্বজিত্ হত্যা সবচেয়ে নিষ্ঠুর ও নির্মম। সকলে মিলে এ নিরীহ ছেলেটিকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে, পিটিয়ে হত্যা করে। বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষ ও বিশ্ববাসী দেখেছে—কীভাবে তাকে হত্যা করা হয়েছে। অথচ এখন বলা হচ্ছে, তাঁর গায়ে কোপের কোনো চিহ্ন নেই। তদন্তকে ভিন্নভাবে ধাবিত করে অপরাধীদের বাঁচানোর চেষ্টা চলছে।’ ভিক্টোরিয়া পার্কের পাশের চত্বরটির নামকরণ বিশ্বজিতের নামে করারও দাবি জানান এরশাদ। ৯ ডিসেম্বরের দিনটিকে বিশ্বজিৎ দিবস হিসেবে ঘোষণা করে তা পালনে তিনি প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানান। এর আগে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান পুরান ঢাকার হৃষিকেশ দাস লেনের বাসায় বিশ্বজিতের বাবা-মায়ের সঙ্গে দেখা করে তাঁদের সমবেদনা জানান এবং এক লাখ টাকা দেন। এ সময় জাতীয় পার্টির মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের মুখপাত্র কাজী ফিরোজ রশীদ, চেয়ারম্যানের রাজনৈতিক উপদেষ্টা জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

{prothom Alo}

11/01/2013

বিশ্বজিৎ দাস হত্যার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে গতকাল বৃহস্পতি-বার আরও তিন ছাত্রকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার ও একজনের সনদ বাতিল করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দর্শন বিভাগের আজিজুর রহমান (২০০৬-০৭ শিক্ষাবর্ষ), রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের রফিকুল ইসলাম (২০০৮-০৯ শিক্ষাবর্ষ) ও মনোবিজ্ঞান বিভাগের এইচ এম কিবরিয়াকে (২০০৬-০৭ শিক্ষাবর্ষ) স্থায়ীভাবে বহিষ্কার এবং সমাজবিজ্ঞান বিভাগের খন্দকার মো. ইউনুস আলীর (২০০২-০৩ শিক্ষাবর্ষ) সনদ বাতিল করা হয়েছে।
এ নিয়ে বিশ্বজিৎ হত্যার ঘটনায় ১০ ছাত্রকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার এবং তিনজনের সনদ বাতিল করল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এঁরা সবাই ছাত্রলীগের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার কর্মী। বিশ্বজিৎ হত্যার ঘটনায় তাঁদের নাম-ছবি গণমাধ্যমে এসেছিল।
গত ৯ ডিসেম্বর ১৮ দলীয় জোটের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি চলাকালে পুরান ঢাকায় দরজির দোকানি বিশ্বজিৎকে কুপিয়ে-পিটিয়ে হত্যা করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের কর্মীরা। ঘটনার পরদিন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্ত কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী গত ১২ ও ২০ ডিসেম্বর দুই দফায় সাত ছাত্রকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার এবং দুই ছাত্রের সনদ বাতিল করেছিল কর্তৃপক্ষ।
এর আগে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার হওয়া সাত ছাত্র হলেন: কাইয়ুম মিয়া ওরফে টিপু, রাজন তালুকদার, সাইফুল ইসলাম, জি এম রাশেদুজ্জামান ওরফে শাওন, রফিকুল ইসলাম ওরফে শাকিল, মীর মো. নূরে আলম ও ওবাইদুল কাদের। সনদ বাতিল হওয়া বাকি দুই ছাত্র হলেন মাহফুজুর রহমান ওরফে নাহিদ ও ইমদাদুল হক।
এঁদের মধ্যে সাতজনকে ইতিমধ্যে বিশ্বজিৎ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। তাঁরা এখন কারাগারে আছেন। বাকিরা পলাতক। তাঁদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন ডিবির কর্মকর্তারা।

06/01/2013

কোনো খুন বা হত্যার ঘটনা তদন্তে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিচারকাজে, বিশেষ করে এ ধরনের ঘটনায় জড়িত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করার বিষয়টি নির্ভর করে ময়নাতদন্তের সঠিক প্রতিবেদনের ওপর। আলোচিত বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে এবং এতে তাঁর বাবা সংগত কারণে ছেলের হত্যাকাণ্ডের যথাযথ বিচার পাবেন কি না, সে ব্যাপারে সন্দিহান হয়ে পড়েছেন। বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় যে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে, তা বিভিন্ন পত্রপত্রিকা ও গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। তাতে এটা স্পষ্ট হয়েছে যে এ ধরনের প্রতিবেদনের কারণে মামলাটি অনেক দুর্বল হয়ে যেতে পারে, যা খুনিদের পক্ষে যাবে। বিশ্বজিতের বাবা অনন্ত চন্দ্র দাস শুক্রবার সংবাদ সম্মেলন করে অভিযোগ করলেন যে হত্যাকারীদের বাঁচাতে তাঁর ছেলের লাশের ময়নাতদন্ত দুর্বল করে করা হয়েছে। তিনি অভিযোগ করেছেন, বিশ্বজিৎকে এলোপাতাড়ি কোপানো হয়েছে, কিন্তু ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনে তার উল্লেখ নেই। তিনি ময়নাতদন্তের এই প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করে নতুন ময়নাতদন্তের দাবি করেছেন। বিশ্বজিৎকে কীভাবে তাড়া করে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে, তা লুকানো বিষয় নয়। বিভিন্ন পত্রিকা ও গণমাধ্যমে এর ছবি ও ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে। এখন দুর্বল একটি ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনের কারণে যদি মামলাটি দুর্বল হয়ে যায় এবং খুনের সঙ্গে জড়িতরা যদি এতে পার পাওয়ার সুযোগ পায়, তবে এই ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। বিশ্বজিতের বাবা সংশ্লিষ্ট চিকিৎসককে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ ও নতুন করে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন তৈরির যে দাবি করেছেন, তাকে যৌক্তিক হিসেবেই মানতে হচ্ছে। বিশ্বজিতের হত্যাকারী হিসেবে বিভিন্নভাবে এ পর্যন্ত যাঁরা চিহ্নিত হয়েছেন, তাঁরা সরকারি দলের ছাত্রসংগঠনের সঙ্গে জড়িত। সরকারের আচরণেও শুরুতে তাঁদের বাঁচানোর চেষ্টা লক্ষণীয় ছিল। ময়নাতদন্তের দুর্বল ও প্রশ্নবিদ্ধ প্রতিবেদনটিকে তাই ছাত্রলীগের এই নেতা-কর্মীদের বাঁচানোর চেষ্টা হিসেবে ধরে নেওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। ক্ষমতাসীন দল যদি আলোচিত ও পুরো দেশকে নাড়া দেওয়া বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের বাঁচানোর চেষ্টা করে, তবে তা একটি কলঙ্কময় বিষয় হিসেবেই দেশবাসীর কাছে বিবেচিত হবে। কয়েকজন খুনিকে বাঁচাতে গিয়ে সরকার এই কলঙ্কের দায় নেবে কি না, সেটাই এখন দেখার বিষয়। আমরা বিশ্বজিৎ হত্যাকারীদের দ্রুত ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেখতে চাই। এ জন্য প্রয়োজনীয় সবকিছু সরকারকেই করতে হবে। দুর্বল ও প্রশ্নবিদ্ধ ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন বা দুর্বল এজাহার—এসব কিছুর দায় সরকারকে নিতে হবে। আর এই বর্বর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যেহেতু ছাত্রলীগের কর্মীদের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে, তাই সরকারের এটা প্রমাণ করা জরুরি যে, নিজেদের লোক বলে এই খুনিদের ছাড় দেওয়া হচ্ছে না। বিশ্বজিৎকে তাঁর বাবা-মা আর ফিরে পাবেন না। এখন সন্তানের হত্যার বিচার পাওয়ার অধিকার থেকেও কি তাঁদের বঞ্চিত করা হবে?

03/01/2013

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব কারাবন্দী মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে একের পর এক মামলায় জড়ানো হচ্ছে। গত বুধবার হাইকোর্ট থেকে দুটি মামলায় ছয় মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন পাওয়ার পর গতকাল বৃহস্পতিবার নতুন করে আরও দুই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হলো তাঁকে। এ নিয়ে আট মাসে ছয়টি মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হলো। মতিঝিল ও সূত্রাপুর থানার নতুন দুই মামলায় মির্জা ফখরুলকে মোট ১৭ দিনের জন্য রিমান্ডে নিতে আদালতে আবেদন করেছে পুলিশ। রিমান্ডের বিষয়ে ৮ জানুয়ারি মির্জা ফখরুলের উপস্থিতিতে শুনানির তারিখ ধার্য করেছেন ঢাকা মহানগর হাকিম আসাদুজ্জামান নূর। মির্জা ফখরুল ইসলাম গত আট মাসে দুবার গ্রেপ্তার হয়েছেন। দ্বিতীয় দফায় গত ১০ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই দিন তাঁকে ঢাকা সিটি করপোরেশনের ময়লাবাহী গাড়ি ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগের অভিযোগে পল্টন থানার একটি মামলা ও শেরেবাংলা নগর থানার আরেকটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। এ দুটি মামলাও হয়েছে ৯ ডিসেম্বর অবরোধ কর্মসূচির দিন। ওই দিন গাড়ি ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, পুলিশের কাজে বাধাদানসহ অন্যান্য অভিযোগে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় মোট ৩৭টি মামলা হয়। বিএনপির নেতাদের আশঙ্কা, দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবকে কারাগারে আটকে রাখতে পর্যায়ক্রমে অন্যান্য মামলায়ও জড়ানো হতে পারে। পুলিশ সূত্র জানায়, গত ৯ ডিসেম্বর অবরোধ কর্মসূচি চলাকালে ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে মতিঝিল থানায় ও পুলিশের কর্তব্যকাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে সূত্রাপুর থানায় দুটি মামলা করে পুলিশ। গতকাল তাঁকে এ দুটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। এজাহারে নাম না থাকা সত্ত্বেও মির্জা ফখরুলকে কেন এত দিন এ দুটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে রিমান্ডের আবেদন করা হয়েছে, তা জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের গণমাধ্যম শাখার উপকমিশনার মাসুদুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, তদন্তকারী কর্মকর্তা মনে করেছেন, তদন্তের স্বার্থে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন। এ কারণে গ্রেপ্তার দেখিয়ে রিমান্ডের আবেদন করা হয়েছে। এদিকে বিএনপির পক্ষ থেকে গতকাল এক বিবৃতিতে অভিযোগ করা হয়েছে, আগের মামলায় উচ্চ আদালত জামিন মঞ্জুরের পর দলের মহাসচিবের মুক্তির পথ রুদ্ধ করতে সরকার আবার দুটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়েছে। এটাকে ‘নিকৃষ্টতম উদাহরণ’ বলে বিবৃতিতে দাবি করা হয়। বিএনপির সমন্বয়ক তরিকুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য প্রধান বিরোধী দলের মহাসচিবকে এভাবে গ্রেপ্তারের ঘটনা গত ৩০ বছরে আমি দেখিনি। এ সরকার তা-ই করেছে। এটি অত্যন্ত নিচু স্তরের সংস্কৃতি। এটা চলতে থাকলে ভবিষ্যতে কোনো ভালো মানুষ রাজনীতিতে আসবেন না।’ মাত্র আট মাসের ব্যবধানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবকে দুই দফায় গ্রেপ্তার করে জেলে পাঠানো হয়েছে। এর আগে গত বছরের ১৬ মে মির্জা ফখরুল প্রথম গ্রেপ্তার হন। ২৯ এপ্রিলের হরতালের দিন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কাছে একটি বাসে আগুন দেওয়া ও সচিবালয়ে ককটেল ফাটানোর অভিযোগে করা পৃথক দুটি মামলায় তিনি প্রথম দফায় ২৯ দিন কারাবন্দী ছিলেন। এরপর জুন মাসে জামিনে মুক্তি পান। পল্টন ও শেরেবাংলা নগর থানার মামলা দুটিতে মির্জা ফখরুল গত বুধবার উচ্চ আদালত থেকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন পান। পরদিনই মতিঝিল ও সূত্রাপুর থানার দুই মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ। এ নিয়ে ফখরুলের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ছয়। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকেরা জানান, সব সরকারের আমলেই রাজনৈতিক কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে সংঘটিত ঘটনায় মামলা-মোকদ্দমা হয়ে থাকে। তবে, এ ধরনের মামলায় প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর মহাসচিব পর্যায়ের নেতাদের জড়ানো বা গ্রেপ্তার করা এবং উচ্চ আদালত থেকে জামিন মঞ্জুরের পর আবার নতুন মামলায় জড়ানো নজিরবিহীন। জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল রফিক-উল হক প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমার ৫৩ বছরের আইন পেশার জীবনে এ রকম কখনো দেখিনি। এর চেয়ে জঘন্য জিনিস কোনো গণতান্ত্রিক দেশে হতে পারে না। এটা আইনের শাসন ও মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী।’ বিএনপির নেতা এম ইলিয়াস আলী গুমের ঘটনায় গত বছরের ২৯ এপ্রিল সারা দেশে হরতাল ডাকে বিএনপি। ওই দিন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে একটি বাসে অগ্নিসংযোগ ও সচিবালয়ে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ দুই ঘটনায় তেজগাঁও থানা ও রমনা থানার করা দুই মামলায় মির্জা ফখরুলসহ বিএনপি ও ১৮ দলের ৩৩ জন শীর্ষস্থানীয় নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। অবশ্য পরে সবাই জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।

রাজপথ অবরোধে চলাকালে রাজধানীর পুরান ঢাকায় ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের হাতে নৃশংসভাবে নিহত বিশ্বজিৎ দাসের মা-বাবা ও স্বজনদের ...
03/01/2013

রাজপথ অবরোধে চলাকালে রাজধানীর পুরান ঢাকায় ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের হাতে নৃশংসভাবে নিহত বিশ্বজিৎ দাসের মা-বাবা ও স্বজনদের সঙ্গে দেখা করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও বিরোধী দলীয় নেতা খালেদা জিয়া। আজ বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে খালেদা জিয়া বিশ্বজিতের বড় ভাই উত্তম দাসের লক্ষ্মীবাজারের ঋষিকেশ দাস সড়কের বাসায় যান। এ সময় বিশ্বজিতের মা-বাবা, চাচাসহ শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের সান্ত্বনা জানান। তিনি তাদের খোঁজখবর নেন। পরে বিশ্বজিতের মা-বাবার হাতে দুই লাখ টাকা তুলে দেন খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়া বিশ্বজিতের পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়ে বলেন, সুযোগ পেলে এই হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু বিচার করা হবে। এ সময় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকা ও চেয়ারপারসনের প্রেস সচিব মারফ কামাল খান উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া গুরুতর অসুস্থ প্রবীণ সাংবাদিক ও রাজনীতিক নির্মল সেনকে দেখতে রাজধানীর ল্যাব এইড হাসপাতালে যান খালেদা জিয়া। তিনি নির্মল সেনের শয্যা পাশে কিছু সময় অবস্থান করে তাঁর চিকিত্সার খোঁজখবর নেন।

ভারত হারায় কে কে খুশী লাইক দেন :D
03/01/2013

ভারত হারায় কে কে খুশী লাইক দেন :D

আত্মরক্ষা!!!!!!
02/01/2013

আত্মরক্ষা!!!!!!

1 like = 1 slap to malala
01/01/2013

1 like = 1 slap to malala

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আমরা বিশ্বজিতসহ সকল হত্যার বিচার চাই। posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share

Comments

অনেকবার ভাবলাম লিখবনা, কিন্তু এখন দেখছি না লিখে উপায় নেই। ফেসবুকে যেভাবে হৈহল্লা হচ্ছে...

ভারতের যে মেয়েটি ধর্ষিতা হয়েছে এবং মারা গিয়েছে, মানলাম তার কোণ দোষ ছিলনা। কিন্তু সংস্কৃতি বা রাষ্ট্রের কি কোন দোষ ছিলনা? এটা নিশ্চয়ই অস্বীকার করতে পারবেন না যে, উপমহাদেশ মধ্যে ভারতের চলচিত্র এবং বিনোদন ব্যাবস্থা সবচাইতে উগ্র, নোংরা ও অশ্লীল? শুধুমাত্র উন্নত ক্যামেরা, গ্রাফিক্স আর চাকচিক্যের কারনে আমাদের চোখে এগুলো সয়ে গেছে। তাই আমাদের মধ্যে অনেক আবাল আছেন যারা এই কথা অস্বীকার করবে। তারা বলবে ভারতীয় চলচিত্রের চেয়ে ভাল আর কোণ চলচিত্র নাই। কিন্তু তারা এটা অস্বীকার করবে যে, গত ১৮ বছরের মধ্যে একমাত্র 'তারে জামিন পার' ব্যাতিত এমন একটা ছবিও আমি দেখিনি যেটা আমাদের মত কোণ রক্ষণশীল সমাজের কেউ তার বাবা-মার সাথে একসাথে বসে দেখতে পারে। তাই এটা অনস্বীকার্য যে, ভারতের এই চলচিত্র জগত ই ছেলেদের কে এই ধরনের অপরাধ প্রবনতা বারিয়ে দিচ্ছে।

আর ভারত হচ্ছে, বাংলাদেশের মতই একটি দুর্নীতিগ্রস্থ রাষ্ট্র। যেখানে অবাধে সব রকমের অপকর্ম চলে। আর যেখানে বাংলাদেশের মতই মানুষের নিরাপত্তার অভাব। ভারত আমেরিকা বা সৌদি আরব নয়, ভারত ইন্ডিয়া। ভারত একটি রাষ্ট্র হিসেবে তার জনগনের কোণ দায়-দায়িত্ব কক্ষনও স্বীকার করেনি। কোণ কোন ক্ষেত্রে ভারতের দুর্নীতি আমাদের দেশকেও ছারিয়ে গিয়েছে। মোটকথা, ভারত একটি অরাজগতার দেশ। যেখানে মানুষের জান-মালের কোন নিরাপত্তা নেই।

উপরন্তু, আমি শুনেছি এবং কিছু কিছু টিভি কিংবা অন্যান্য মাধ্যমে দেখেছি...যে ভারতের মেয়েদের, বিশেষ করে মুম্বাই ও বোম্বে তে, পোশাক-আশাকে আশালিনতা মারাত্মক আকার ধারন করেছে। আমার অনেক বন্ধু যারা ভারত ঘুরে এসেছেন তারা আমাকে বলেছেন, ভারতের অনেক জায়গা আছে যেখানে দিনে-দুপুরে ওপেনলি চলে অসামাজিক কার্যকলাপ। আর ভারতের মেয়েদের অনেক অঞ্চলে দেখে আমেরিকান বলে ভ্রম হয়। চলচিত্রে যেমনটা দেখাচ্ছে বাস্তবে নাকি তার চেয়েও বেশি ওপেন ভারতের মেয়েরা। ভারতে নাকি একটা মেয়ের থাকে অসংখ্য বয়ফ্রেন্ড। বেলাল্লাপনা যেখানে একটি সিগারেট খাওয়ার মত সহজ ব্যাপার। তাই পাল্লা দিয়ে বারছে পরকিয়া-র মত অবৈধ সম্পর্কগুলো। আর তাছারা, সংবাদেই তো বলল যে, মেয়েটি ডেটিং শেষে বাড়ি ফিরছিল।(১)

এটাই যদি সত্যি হয়, তাহলে আমার প্রশ্ন ধর্ষকরা ভুল কি করল? একটা কুকুরের মুখের সামনে সারাক্ষণ তুমি KFC র Breast ঝুলিয়ে রেখে যদি আসা করো কুকুরটা সেটা খাবেনা, তাহলে আমার ত মনে হয় তুমি মানুষিক রোগী। যারা আজ এই ধর্ষকদের বিরুদ্ধে এত চেচাচ্ছেন তারা কি একবারও নিজেকে প্রশ্ন করেছেন যে, আমেরিকায় বা সৌদি আরবে মেয়েরা উলঙ্গ হয়ে ঘুরলেও কেন সে দেশে এমন ঘটনা ঘটেনা? (২) কিন্তু ভারতে ত তা না। যে রাষ্ট্র তোমার সম্ভ্রমের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়, সেখানে তুমি আমেরিকান দের মত বিনা দিধায় সময়ে-অসময়ে, রাতে-বিরেতে, যেখানে-সেখানে ঘুরতে পারনা। সেখানে তোমার মাথায় এটা রাখতে হবে যে, আমার সম্ভ্রম রক্ষার দায় আমার ই।

তাই ভারতের মত নিরপত্তাহীন দেশে যদি আমার জন্ম হত, (৩) জন্ম থেকেই যদি অশ্লীলতা, বেলাল্লাপনা আর অবৈধ সম্পর্কের ছড়াছড়ি দেখতাম, চ্যান্যাল গুলোতে সবসময় মল্লিকা সারাওয়াত আর ইমরান হাস্মি দেখতাম, আর যুবতী মেয়েদের রাত করে (দিনহোক/রাতহোক Doesn't matter) ডেটিং থেকে ফিরতে দেখতাম আর আমার মনের কুপ্রব্রিতি কাজে লাগনোর মোক্ষম সুযোগ পেতাম আর বুঝতাম রাষ্ট্র বা আইন কখনই আমার কিছু করতে পারবেনা (৪) তাহলে হয়ত, সেই ধর্ষকের জায়গায় আমিও একি কাজ করতাম। তাই এখানে একতরফা ভাবে সেই ধর্ষকদের দায়ি না করে দেশের চলচিত্রের চালচিত্র, মেয়েদের শালীনতার অভাব, মানুষের মূল্যবোধ ও রাষ্ট্রের নিরাপত্তার অভাবকেই দায়ী করা উচিৎ।

একটা মেয়েকে দেখলাম প্ল্যাকার্ড হাতে দারিয়ে আছে, যেখানে লেখা (purota mone nei)...

You r***d her, bcos her cloth provoked you, shud brk ur Face, coz it provokes me..

সুন্দর কথা। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, সুযোগ পেলে তুমিও কি তাই করতে না? বাচ্চা বয়সে আমাকেও তোমার মতোই একজন নারী যৌনহয়রানি করেছিল। কেন করেছিল? কারন, সে সুযোগ পেয়েছিল। সুযোগ পেলে তুমিও ছেড়ে দিতে না।

জাইহোক, আমার লেখার মূলভাব হল, একটা বাঘকে যদি সাতদিন খাবার না দিয়ে তাকে ক্ষুধার্ত করে তোল আর সাতদিন পর তার খাচার সামনে একটা সুদৃশ্য ও সুস্বাস্থ্য একটি হরিণী ছেরে, খাচার দরজা খুলে চলে আস...তাহলে বাঘটি যেমন উপোষী হয়ে নির্মমভাবে হরিণীটিকে হত্যা করবে। ঠিক তেমনি, একটা সাধারন মানুষকেও যদি চারপাশ থেকে নানাভাবে উত্তেজত করে দাও, আর নির্জনতায় তার সামনে অত্যন্ত আকর্ষণীয় একটি মেয়েকে একা ছেরে দাও, তাকে সুযোগ করে দাও...দেখবে প্রত্যেকটা পুরুষের বেলায় একি ফলাফল হবে। তাই সবসময় চোখে যা দেখছ বা যা শুনছো তাতেই তুষ্ট হয়ে যেওনা। প্রত্যেকটা জিনিসকেই খুব সূক্ষ্মভাবে বিচার করতে শিখ।

* কেন? একটা মেয়ে নিজের নিজের নিরাপত্তার কথা নিজে চিন্তা করবেনা।

* কেন? একটা দেশে প্রত্যেকটা বাসে CCTV ক্যামেরা থাকবেনা?

* কেন? একটা মেয়ে তার উচুনিচু দেহকে প্রদর্শন করে বেরাবে? যেখানে তাকে বিপদের সময় বাচানর কেউ নাই?

* কেন একটা দেশ তার জনগনের জান-মালের নিরাপত্তা দিতে পারবেনা?

এরকম আরো হাজারও প্রশ্ন চলে আসতে পারে। তাই বলি, চীলে কানে নিয়েছে বলে চীলের পিছনে দৌড়ানোর আগে নিজের বিবেক-বুদ্ধি একটু যাচাই করুন। সবদিক থেকে সবকিছুকে বিচার করতে শিখুন।

পরিশেষে, বলতে চাই...আমি সেই মেয়েটির স্থান হতে বিচার হয়ত করিনি। কারন, সবাই একতরফা মেয়েটির পক্ষ থেকেই বিচার করছে। কিন্তু কেউ ধর্ষকের পক্ষ থেকে বিচার করছে না। তাই আমিই কাজটাতে উদ্দোক্তা হলাম। কিন্তু আমি ব্যাক্তিগতভাবে সেই মেয়েটির জন্য অত্যন্ত দুঃখিত। আমি তার আত্মার শান্তি কামনা করি। আর ধর্ষকদের উপযুক্ত বিচার কামনা করি - মইন সিদ্দিকি

টিকাঃ

১/ ডেটিং করে ফিরলেই যে ধর্ষণ করতে হবে, আমি সে কথা বলছিনা। আমি বলতে চাচ্ছি, সামাজিকভাবে বিচার করলে, বর্তমান যুগের ডেটিং কোন ভাল কিছু নয়। তার মানে মেয়েটি যে সিতা ছিল তা কিন্তু নয়। চরিত্রগত সমস্যা মেয়েটির আগে থেকেই ছিল। হয়ত মেয়েটি সবেমাত্র রুম ডেটিং করে এসেছিল, হয়ত তার পোশাক এলোমেলো ছিল, আশা করি বুঝতে পারছেন। হয়ত মেয়েটির দেহ অত্যন্ত দোদুল্লমান ছিল, যা ছেলেগুলর জন্য যথেষ্ট পরিমান উত্তেজক ছিল।

২/কারন, তারা সে দেশের মেয়েদের নিরাপত্তা দিতে পেরেছে। আমেরিকা FBI এর দেশ আর সৌদি আরব ইসলামি প্রজাতন্ত্র। সৌদি আরবে কেউ কোন মেয়েকে রেপ করলে তার গর্দান কাটা হয় আর আমেরিকায় যাবজ্জীবন। তাইবলে, সৌদি আরবে বা আমেরিকায় যে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনা তা কিন্তু নয়। কিন্তু সেখানে কেউ এই ধরনের অপরাধ করতে হলে জীবনের ঝুঁকি নিতে হয়।

৩/ভারত নিরাপত্তাহিন, কিন্তু আমার দেশযে খুব নিরাপত্তাপুরন আমি সেকথা বলছিনা। স্রেফ জেই ব্যক্তির কথা আমি আপনাদের কল্পনা করতে বলছি তার অবস্থান বর্ণনা করার জন্য বলছি।

৪/আইন যে কখনই কাউকে শাস্তি দিতে পারেনা আমি সেটা বলিনি। আমি বলতে চেয়েছি, ভারতে একজন অপরাধী অপরাধ করার সমূহ সুযোগ পেয়ে থাকে। ইচ্ছা থাকলে একটু পরিকল্পনা করে যদি অপরাধ করে, তাহলে সে প্রমান ছাড়া সার্থক ভাবে অপরাধ করতে পারবে। কেননা, সেই দেশে সবমানুশের ফিঙ্গার প্রিন্ট নাই, সবখানে ক্যামেরা নাই। যেমন আমিরিকাতে আছে।
R U Chapati Leeg / Charta Leeg.
Here Chapati Leeg
Sorry I m busy.
carry on
keep continue