SeedMart

SeedMart দেশ বিদেশের প্রতি মূহুর্তের খবর পেতে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন।

27/06/2024

🌱জাত পরিচিতি।
খাটো জাতের বরবটি বীজ

👉মাচা দেয়া লাগে না।
👉ছোট গাছেই প্রচুর বরবটি ধরবে
👉৩৫ দিনেই ফলন শুরু
👉খেতেও সুস্বাদু
👉১২ মাস চাষযোগ্য

উচ্চফলনশীল বিধায় নিজে বীজ রেখে পরবর্তীতে চাষ করা যাবে।

🌿জাতঃ স্টিকলেস(চিয়া থাই-থাইল্যান্ড)

🍎🌿 ফল পরিচিতিফলসাইংরেজি নামঃ Indian Sherbet Berry.বৈজ্ঞানিক নামঃ Grewia asiatica🌿ফলসা Malvaceae পরিবারের একটি উদ্ভিদের ফ...
27/06/2024

🍎🌿 ফল পরিচিতি

ফলসা
ইংরেজি নামঃ Indian Sherbet Berry.
বৈজ্ঞানিক নামঃ Grewia asiatica

🌿ফলসা Malvaceae পরিবারের একটি উদ্ভিদের ফল। অন্য বাংলা নাম ফেলা গোটা। এটি বাংলাদেশের একটি অপ্রচলিত ফল। ফলসা প্রধানত দক্ষিণ এশিয়ার ফল। পাকিস্তান থেকে কম্বোডিয়া পর্যন্ত এর দেখা মেলে। অন্যান্য ক্রান্তীয় অঞ্চলেও এর ব্যাপক চাষ হয়। ফলসা গাছ 'গুল্ম' বা ছোট 'বৃক্ষ', যা আট মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। এর ফুল হলুদ, গুচ্ছাকারে থাকে। ফলসা ফল ড্রুপ জাতীয়, ৫-১২ মিলিমিটার ব্যাস বিশিষ্ট, পাকলে কালো বা গাঢ় বেগুনি রঙের হয়। ফলসা শব্দটি উর্দু ভাষা থেকে এসেছে। বাংলা, হিন্দি, মারাঠি সহ পৃথীবির বহু ভাষাতে এটি ফলসা নামেই পরিচিত।

🌿এই ফলের রস গরমে ক্লান্তিনাশক। তাছাড়া স্কোয়াশ ও অন্য কোমল পানীয় তৈরিতেও কাজে লাগে। প্রতি ১০০০ গ্রাম ফল থেকে ৭২৪ ক্যালরি শক্তি পাওয়া যায়। মায়ানমারে এ গাছের বাকল সাবানের বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তাছাড়া বাকলের আঠাল উপাদান খাদ্যদ্রব্য শোধনেও কাজে লাগে। রক্ত শুন্যতায় ফলসা উপকারি।

🌱টবে মরিচ চাষ – ছাদে ও বারান্দায় মরিচ চাষ পদ্ধতিটবে মরিচ চাষআপনার বাসার বারান্দায় বা ছাদে ছোট্ট টবে চাষ করতে পারেন মরিচ।...
27/06/2024

🌱টবে মরিচ চাষ – ছাদে ও বারান্দায় মরিচ চাষ পদ্ধতি
টবে মরিচ চাষ
আপনার বাসার বারান্দায় বা ছাদে ছোট্ট টবে চাষ করতে পারেন মরিচ। ঘরের এক কোনে টবে মরিচের চাষ আপনার গৃহের শোভা বর্ধনের পাশাপাশি পুরন করতে পারে আপনার সারা বছরের মরিচের চাহিদা। কেননা মরিচ আমাদের প্রতিদিনের রান্নায় খুব অল্প পরিমানেই লাগে আর মাত্র ৫ থেকে ৬ টি টবে মরিচের চারা লাগালে তা দিয়ে দিব্যি সারা বছরেই চলে যাবার কথা। রোদ যুক্ত স্থানে রেখে নিয়মিত অল্প পরিচর্যা করলেই টবে মরিচ চাষ করে ভালো ফলন পাওয়া সম্ভব। এক পলকে দেখে নিন টবে মরিচ চাষ করার কৌশল, গাছ লাগানোর পদ্ধতি ও যত্ন নেয়ার নিয়ম কানুন।

🌱বীজ বা চারা বপনের সময়
মরিচ সাধারনত সারা বছরেই জন্মে তাই বছরের যে কোনো সময়েই আপনি মরিচের চারা লাগাতে পারবেন। তবে মে থেকে জুন অথবা শীতের শুরুতে অক্টোবর মাসে মরিচের বীজ বপন করলে ফলন বেশি হয়।

🌱টব, মাটি ও চারা প্রস্তত করন
মরিচ গাছ খুব বেশি বড় হয়না তাই মাঝারী আকারের টবেই রোপন করতে পারেন। মরিচের জন্য দোআঁশ মাটি উৎকৃষ্ট। টবের আকারের অর্ধেক পরিমান দোআঁশ মাটি আর তার সম পরিমান শুকনো গোবর, দশ গ্রাম পটাশ, দশ গ্রাম টি,এস,পি ও এক চামচ পরিমান ইউরিয়া ভালোভাবে মিশিয়ে টব পূর্ণ করুন। আপনি গোবরের পরিবর্তে কম্পোস্ট সার ব্যবহার করতে পারেন। এভাবে টবের মাটি প্রস্তুত করে ৮ থেকে ১০ দিন রেখে দিন। আপনি নার্সারি থেকে মরিচের চারা কিনে বা বীজ সংগ্রহ করে টবে লাগাতে পারেন। তবে টবে লাগানোর পূর্বে এর মাটি নিড়ানি দিয়ে নরম করে নিবেন। মরিচের চারা তৈরি করা খুব সহজ। আপনি শুকনো মরিচের বীজ থেকেও চারা তৈরি করে নিতে পারেন। কয়েকটি শুকনো মরিচের বীজ সংগ্রহ করে ৫ থেকে ৬ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। তারপর বীজ গুলো পানি থেকে তুলে অল্প শুকিয়ে নিয়ে টবের মাটিতে ছড়িয়ে দিন। কিছুদিন পরেই দেখবেন যে চারা গজিয়ে যাবে।

🌱সার প্রয়োগ
মরিচ গাছের জন্য খুবই উপকারী সার আপনি নিজেই তৈরি করে নিতে পারেন আপনার ঘরেই। প্রতিদিনের রান্না করার জন্য তরিতরকারি কাটার পর উচ্ছিষ্ট খোসা, ছাল, শাক সবজির আবর্জনা ইত্যাদি পচিয়ে জৈব সার বানিয়ে মরিচ গাছের টবে দিলে টবের মাটি উর্বর হবে এবং ফলন অনেক ভালো হবে।

🌱টবের মরিচ গাছের যত্ন
মরিচ গাছে নিয়ম করে পানি দেয়া খুব জরুরী। টবের মাটি কখনই খুব শুকিয়ে যেতে দেয়া যাবেনা। ভালো ফলন পেতে পর্যাপ্ত রোদ আছে এমন জায়গায় মরিচ গাছের টব টাকে স্থাপন করতে হবে। মরিচের টবে পিঁপড়ার আক্রমণ ঠেকাতে টবের চারদিকে হালকা সাবান গুড়ো ছিটিয়ে রাখতে পারেন। মরিচের চারা বাড়ন্ত অবস্থায় টবে একটি কাঠি পুতে গাছের জন্য সাপোর্টের ব্যাবস্থা করুন। ভালো করে যত্ন নিলে একটি টবের মরিচ গাছ থেকে দুই দফায় প্রায় অনেক মরিচ সংগ্রহ করতে পারবেন। সাধারন জাতের মরিচের একটি গাছে কমপক্ষে ৫০ থেকে ৭৫টি মরিচ জন্মানো সম্ভব আর তা থেকে দুই দফায় আপনি প্রায় ১০০ থেকে ১৫০টি মরিচ আহরন করতে পারবেন।

🌱ফি‌লিপাই‌নের ব্লাক আখ(Sugarcane) প‌রি‌চি‌তি:➪অসাধারণ এক‌টি আখ/কুস‌রের জাত।➪কালার গাড়লাল‌চে খ‌য়েরী/ব্লাক ।➪খে‌তে নরম এবং...
27/06/2024

🌱ফি‌লিপাই‌নের ব্লাক আখ
(Sugarcane) প‌রি‌চি‌তি:
➪অসাধারণ এক‌টি আখ/কুস‌রের জাত।
➪কালার গাড়লাল‌চে খ‌য়েরী/ব্লাক ।
➪খে‌তে নরম এবং স্বাদ ও মিষ্টতায় অতুলনীয় ।
➪ছাদ বাগা‌নের জন‌্য খুবই উপ‌যোগী একটি কুস‌রের জাত।
➪বা‌ণ্যিজক চা‌ষের জন‌্য এক‌টি সম্ভাবনাময় জাত।
➪প্রতি‌টি চারার গোড়া‌ থে‌কে ১০ - ১২ টি পর্যন্ত আখ বা কুসর পাওয়া যায়।

🪄কাঁকরোল চাষ পদ্ধতি ================বাংলাদেশে কাঁকরোল একটি জনপ্রিয় সবজি। এটি গ্রীষ্মকালে চাষ করা হয়। এদের স্ত্রী পুরুষ ফ...
26/06/2024

🪄কাঁকরোল চাষ পদ্ধতি
================
বাংলাদেশে কাঁকরোল একটি জনপ্রিয় সবজি। এটি গ্রীষ্মকালে চাষ করা হয়। এদের স্ত্রী পুরুষ ফুল আলাদা গাছে জন্মে। কাঁকরোল গাছ কন্দমূল উৎপন্ন করে যায় সাহায্যে মূলত বংশবিস্তার করে। কাঁকরোল বাজারে উচ্চমূল্যে বিক্রি হয়। কাঁচাফল তরকারী, ভাজি বা সিদ্ধ করে ভর্তা হিসেবে খাওয়া যায়। কাঁকরোল প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, লৌহ ক্যারোটিন আছে।

🌱চাষ পদ্ধতি:
দোঁআশ থেকে এটেল দো-আঁশ মাটি কাঁকরোল চাষের জন্য উত্তম। তবে জৈব সার যোগ করে অন্যান্য মাটিতে কাঁকরোল চাষ করা যায়।

🌱জমি
১) মাঝারি উঁচু ও উচু জমি কাঁকরোল চাষের জন্য উত্তম।
২) সুনিষ্কাশিত ও বন্যানমুক্ত জমিতে কাঁকরোল চাষ করা যায়।
৩) কাঁকরোল জলাবদ্ধতা মোটেই সহ্য করতে পারে না।

🌱জাত
কাঁকরোলের বেশ কয়েকটি জাত রয়েছে। যেমন- আসামী, মণিপুরী, মুকন্দপুরী মধুপুরী ইত্যাদি।

🌱জাত পরিচিতি

⏩আসামীঃ এ জাতের ফলগুলো সুস্বাদু, গোলাকার ও বেঁটে হয়ে থাকে।
⏩মণিপুরীঃ এ জাতের ফল লম্বাটে ও অপেক্ষাকৃত চিকন, তবে ফলন বেশী দিয়ে থাকে।

🌱চাষ পদ্ধতি
⏩জমি তৈরী
১) জমি ৪-৫ টি চাষ ও মই দিয়ে মাটি ঝুরঝুরা করে তৈরী করতে হবে।
২) জমির উপরিভাগ সমান ও আগাছা দমন করতে হবে।
৩) এরপর চাষকৃত জমিতে প্রয়োজনীয় মাপের বেড তৈরী করতে হবে।

⏩বপন সময়ঃ কাঁকরোলের বীজ বপন বা মোথা রোপণের উত্তম সময় মধ্য এপ্রিল থেকে মধ্য জুন মাস।

⏩বেড তৈরী
১) দৈর্ঘ্যঃ জমির দৈর্ঘ্যের উপর নির্ভর করে।
২) প্রস্থঃ ৩০০ সে.মি।
৩) দুই বেডের মাঝে নালার প্রস্থ ৩০ সেমি।
৪) দুই বেডের মাঝে নালার গভীরতা ২০ সেমি।
৫) প্রতি বেডে দুটি সারি থাকবে।
৬) সারি থেকে সারির দূরত্ব হবে ২০০ সেমি।
৭) প্রতি সারিতে ৬০x৬০x৬০ সেমি আকারের গর্ত তৈরী করতে হবে।
৮) মাদা থেকে মাদার দূরত্ব হবে ২৫০ সেমি।
৯) হেক্টরপ্রতি প্রতি মাদার সংখ্যা হবে ২০০০টি।

🌱সার প্রয়োগ
সার সারেরপরিমাণ(প্রতিহেক্টরে)
১। গোবর
২। ইউরিয়া
৩। টিএসপি
৪।এসওপি/এমপি
৫।জিপসাম ৩-৫ টন
১২৫-১৫০ কেজি
১০০-১২৫ কেজি
১০০-১২৫ কেজি
৮০-১০০ কেজি


🌱সার প্রয়োগ পদ্ধতি
১) গোবর সার জমির তৈরির সময় ছিটিয়ে পানির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে।
২) টিএসপি, এসওপি, জিপসাম চারা লাগানোর ১৫ দিন আগে আকার মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে।
৩) ইউরিয়া সার সমান দুভাগ করে মোথা গজানোর পর যথাক্রমে ১৫ ও ৩০দিন পর উপরিপ্রয়োগ করতে হবে।
৪) এসওপি প্রয়োগ করলে এমপি সার প্রয়োগ করতে হবে না।
৫) মাটি অধিক অম্লীয় হলে হেক্টরপ্রতি ৮০-১০০ কেজি ডলোচুন শেষ চাষের সময় প্রয়োগ করে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে।

🌱বীজ/মোথা বপন
১) কাঁকরোল চাষের জন্য মোথা রোপণ করতে হবে। ২ মিটার দূরত্বে সারিতে ও ব্যবধানে ৫-৬ সেমি গভীরে মোথ রোপণ করে খড়কুটা দ্ধারা ঢেকে দিতে হবে।
২) রোপণের জন্য নির্বাচিত মোথার ৫% পুরুষ গাছের মোথা হতে হবে।
৩) কেননা কাঁকরোলের পুরুষ ও স্ত্রী ফুল আলাদা গাছে জন্মেই পরাগায়ন নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে স্ত্রী গাছের পাশাপাশি আনুপাতিক হারে পুরুষ গাছ ধাকা দরকার।

🌱পরিচর্যা
১) মোথা গজানোর পর আগাছা জন্মালে তা দমন করতে হবে।
২) নালার সাহায্যে পানির সেচ দিতে হবে।
৩) অতিরিক্ত পান অপসারণের ব্যবস্থা করতে হবে।
৪) প্রতিদিন ভোরবেলা স্ত্রী ফুলে কৃত্রিম পরাগায়ন করতে হবে।
৫) রোগ ও পোকার আক্রমন দেখা দিলে দমনের ব্যবস্থা নিতে হবে।
৬) কাঁকরোলের গাছ ১০-১৫ সেমি লম্বা হলে গাছের গোড়ায় ১ টি করে কাঠি পুঁতে দিতে হবে।
৭) গাছ ৫০ সেমি লম্বা হলে মাচা করে দিতে হবে।

🌱মাটি পরীক্ষা করে সার সুপারিশ
সার সুপারিশ (গ্রাম/ গর্ত)
মাটির
উর্বরতা মান N P K S Zn B জৈব সার/গোবর
(টন/হেঃ)
পরিমিত
মধ্যম
নিম্ন
অতিনিম্ন ০-১৫
১৬-৩০
৩১-৪৫
৪৬-৬০ ০-৩
৪-৬
৭-৯
১০-১২ ০-১৪
১৫-২৮
২৯-৪২
৪৩-৫৬ ০-৬
৭-১২
১৩-১৮
১৯-২৪ -
০.০-১.৩
১.৪-২.৬
২.৭-৪.০ -
০.০-০.৬
০.৭-১.২
১.৩-২.০ -




উৎসঃ বিএআরসি, ২০০৫

🌱সার প্রয়োগ পদ্ধতি
১) ইউরিয়া ব্যতিত অন্যান্যা সার বীজ রোপণের ৪৫ দিন পূর্বে গর্তে প্রয়োগ করতে হবে। ইউরিয়া সার দুই কিস্তিতে চারা গজানোর পর ১৫ দিন ও ৩০ দিন পর প্রয়োগ করতে হবে।

🌱রোগ দমন
১) কাঁকরোলের যে সকল রোগ দেখা যায় তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- চারার ঢলে পড়া, পাউডারী মিলডিউ, মোজাইক। প্রথম ২টি ছত্রাকজনিত রোগ এবং শেষোক্তটি ভাইরাস জনিত রোগ।
চারার ঢলে পড়া রোগ
১) এ রোগের আক্রমণে কচি গাছের গোড়া পঁচে যায়।
২) চারা ঢলে পড়ে ও মার যায়।

🌱প্রতিকার
১) পানি নিকাশের ব্যবস্থা করতে হবে।
২) রোগমুক্ত মোথা লাগাতে হবে।
৩) আক্রান্ত গাছ তুলে পুড়ে ফেলতে হবে।

🌱পাউডারী মিলডিউ রোগ
১) পাতার উপরে সাদা সাদা ধূসর পাউডারী দেখা যায় এবং
২) পাতা মরে যায়।

🌱প্রতিকার
১) রোগমুক্ত মোথা রোপণ করতে হবে।
২) রোগ দেখা দেয়ার সাথে সাথে থায়োভিট বা মাইক্রোথিয়ন বা সালফোটক্স বা অন্যকোন ছত্রাকনাশক সেপ্র করতে হবে।

🌱ফসল সংগ্রহের সময়
১) মধ্য জুলাই হতে মধ্য সেপ্টেম্বর মাস কাঁকরোল সংগ্রহের উত্তম সময়।
ফসল সংগ্রহ
১) কাঁকরোল হলদে সবুজ হলে সংগ্রহ করতে হয়।
২) গাছ রোপণের দেড় থেকে দুই মাসের মধ্যে কাঁকরোল ফুল দিতে আরম্ভ করে।
৩) পরাগায়নের ১২-১৫ দিনের মধ্যে কাঁকরোল সংগ্রহের উপযোগী সময়।

🌱গ্রেডিং, প্যাকেজিং ও বাজারজাতকরণ
১) কাঁকরোল সংগ্রহের পরপরই আকার অনুসারে গ্রেডিং করা হয়।
২) গ্রেডিংকৃত কাঁকরোল প্যাকিং করে বাজারজাত করা হয়।
৩) কাঁকরোল বস্তবন্দী না করে বায়ু চলাচলের সুবিধাযুক্ত প্লাস্টিক, কাঠ বা বাঁশের খাঁচা বা হার্ডবোর্ডের বাক্সে করে বাজারে পাঠাতে হয় যাতে গায়ে আঘাত না লাগে।

🌱ফলন
১) জাতভেদে হেক্টরপ্রতি প্রতি ফলন ২০-২৫ টন।

সবার অতি পরিচিতি স্পাইডার লিলি গ্রামবাংলায় ''গোরন '' নামে পরিচিততবে আমি আসল নাম জানার আগে আতর ফুল বলতাম, এর সুগ্রান আতরে...
26/06/2024

সবার অতি পরিচিতি স্পাইডার লিলি
গ্রামবাংলায় ''গোরন '' নামে পরিচিত
তবে আমি আসল নাম জানার আগে আতর ফুল বলতাম, এর সুগ্রান আতরের মতোই মিষ্টি।

🌱আমাদের দেশের একটি পরিচিত শাক পুঁইশাক। শাক জাতীয় তরকারীর মধ্যে পুঁইশাক হল সবার সেরা। পুঁইশাক একটি পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু ...
26/06/2024

🌱আমাদের দেশের একটি পরিচিত শাক পুঁইশাক। শাক জাতীয় তরকারীর মধ্যে পুঁইশাক হল সবার সেরা। পুঁইশাক একটি পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু শাঁক। আমাদের দেশে প্রায় সব স্থানেই পুঁইশাকের চাষ করা হয়।


🌱পুইশাক চাষে রাসায়নিক সার ব্যবহারে পুইশাকের পাতা আকারে ছোট আর পাতায় সহজেই দাগে ভরে যায়। ফলে খেতে বিষাদ লাগে, সহজে হজম হতে চায় না। আর পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্হা ভালো না হলে প্রায়শই গোড়া পঁচে যায়।

⏩আসুন জেনে নেই রাসায়নিক সার ছাড়া পুঁইশাক চাষ করার পদ্ধতি–

🌱পুঁইশাক এর উল্লেখযোগ্য জাত
রঙ ভেদে দু´ধরনের পুইশাক দেখা যায়। লাল ও সবুজ। লাল রঙের জাত হল মনীষা। সবুজ রঙের জাতের মধ্যে ভাল বারি পুইশাক ১(চিত্রা)। সবুজ রঙের পুঁইশাকের আরও বিভিন্ন ধরণের জাত রয়েছে। তাঁর মধ্যে রয়েছে মাধুরী, গ্রীণ লিক, মোটালতা, রূপসা গ্রিন ইত্যাদি।

🌱প্রয়োজনীয় জলবায়ু ও মাটি
গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে পুঁইশাক জন্মে। গরম ও আর্দ্র আবহাওয়া এবং রোদ পুঁইশাক গাছের পছন্দ। কম তাপমাত্রায় গাছের বৃদ্ধি ও ফলন কম হয়। সব ধরনের মাটিতেই পুঁইশাক জন্মে। তবে পুঁইশাক সুনিকাশনযুক্ত বেলে দোআঁশ থেকে এটেল দোআঁশ মাটিতে সবচেয়ে ভাল হয়। তাই টবে পুঁইশাক চাষের ক্ষেত্রে দো-আঁশ, বেলে দো-আঁশ ও এঁটেল মাটি ব্যবহার করা ভালো ।

🌱পানি নিষ্কাশন ও বীজ রোপন
রাসায়নিক সার ছাড়া পুইশাক চাষে প্রথমেই ভালো পানি নিষ্কাশনের জন্য ছোট একটি ফলের কেরেটে সিমেন্টের বস্তা বিছিয়ে এতে বেলে দোঁয়াশ মাটির সাথে ৫০ ভাগ গোবড় সার মিশাতে হবে। এর পর সার মিশানো মাটির ওপর বীজ ছিটিয়ে দিয়ে তার ওপর আবার হালকা করে মাটি দিয়ে পানি দিতে হবে।

এতে এক সপ্তাহ পর ছিটানো বীজ থেকে সবল চারাগুলো বের হয়ে আসবে। এর পর পুঁইশাকের চারাগুলো কড়া রোদে রেখে দিতে হবে। সেই সঙ্গে বৃষ্টির পানির ছোঁয়ায় সুস্থ সবল চারাগুলো বড় হতে থাকবে। কিছু দিন পর দাগবিহীন আর আকাড়ে বড় পাতাগুলো দেখলেই মন ভরে যাবে।

🌱আগাছা ও নিড়ানি
টবের ভিতরে আগাছা জমতে পারে তাই খেয়াল করে আগাছা পরিষ্কার করতে হবে। ফলন বেশি পেতে হলে বাউনি দিতে হবে। পুঁইশাক গাছের গোড়ায় কখনই পানি জমতে দেয়া যাবে না। তাহলে গাছের গোড়া পচে যেতে পারে। আবার অনেক বৃষ্টিপাত হলে দেখা যায় যে গোড়ার মাটি ধুয়ে যায়। তাই বৃষ্টির পর গাছের গোড়ায় মাটি দিয়ে চেপে দিতে হবে। চারা ২৫-৩০ সেন্টিমিটার উঁচু হলে আগা কেটে দিতে হবে, এতে গাছ ঝোপালো হয়।

✅রাসায়নিক সার মুক্ত, দাগবিহীন আর আকাড়ে বড় পাতাগুলো তুলে খেয়ে দেখুন। স্বাদে বেশ লাগবে !

⛔রোপণের আগে কেন আলু কাটা উচিত এবং কীভাবে সেগুলি রোপণ করবেনরোপণের আগে কেন আলু কাটবেন:▶️1. বর্ধিত ফলন: এগুলিকে টুকরো টুকরো...
26/06/2024

⛔রোপণের আগে কেন আলু কাটা উচিত এবং কীভাবে সেগুলি রোপণ করবেন

রোপণের আগে কেন আলু কাটবেন:
▶️1. বর্ধিত ফলন: এগুলিকে টুকরো টুকরো করে কাটলে সামগ্রিক ফলন বৃদ্ধি করে আরও গাছপালা তৈরি হয়।
▶️2. রোগ ব্যবস্থাপনা: এটি রোগাক্রান্ত অংশ সনাক্ত এবং অপসারণ করতে সাহায্য করে, স্বাস্থ্যকর উদ্ভিদের প্রচার করে।
▶️3. খরচ-কার্যকর: সম্পূর্ণ আলু কেনার চেয়ে বীজ আলু কাটা বেশি লাভজনক।
▶️4. বর্ধিত অঙ্কুরোদগম: মাটির সাথে বেশি চোখ খোলার ফলে বেশি অঙ্কুর এবং উচ্চ ফলন হয়।
কিভাবে আলু কাটা এবং লাগাতে হয়:
⏩1. প্রয়োজনীয় উপকরণ: বীজ আলু, ধারালো ছুরি, ভালভাবে নিষ্কাশন করা মাটি সহ পাত্র, কম্পোস্ট/সার, জল দেওয়ার ক্যান।
⏩2. পদক্ষেপ:
_ একাধিক চোখ দিয়ে স্বাস্থ্যকর বীজ আলু নির্বাচন করুন।
_ এগুলিকে কমপক্ষে 1-2টি চোখ দিয়ে 1-2 ইঞ্চি টুকরো করে কাটুন।
_ কাটা টুকরো 1-2 দিনের জন্য নিরাময় হতে দিন যাতে পচনের ঝুঁকি কম হয়।
_ একটি রৌদ্রোজ্জ্বল, সুনিষ্কাশিত রোপণের জায়গা প্রস্তুত করুন এবং কম্পোস্ট দিয়ে মাটি সংশোধন করুন।
_ আলুর টুকরোগুলো গর্তে বা পরিখায় রোপণ করুন, চোখ উপরের দিকে মুখ করে এবং মাটি দিয়ে ঢেকে দিন।
_ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে জল দিন এবং মাটি আর্দ্র রাখুন তবে জলাবদ্ধ হবেন না।
_ কন্দের বিকাশকে উত্সাহিত করার জন্য গাছের গোড়ার চারপাশে মাটি চাপা দিন।
_ কীটপতঙ্গ এবং রোগের জন্য মনিটর করুন, প্রয়োজনীয় হিসাবে চিকিত্সা করুন।
_ যখন পাতা হলুদ হতে শুরু করে এবং আবার মরে যায়, আলু যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেদিকে সতর্কতা অবলম্বন করুন।

✅এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করলে ঘরে জন্মানো আলুর সফল ফসল নিশ্চিত করা যায়, ফলন সর্বাধিক হয় এবং উদ্ভিদের স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়।

 #বারোমাসি বিন্দু লাউএটি মূলত ছাদ বাগানের  বাগানীদের প্রথম পছন্দ কারন তুলনামূলক কম জায়গায় ও অল্প সময়ে লাউ ধরে।ছাদ বাগানে...
26/06/2024

#বারোমাসি বিন্দু লাউ

এটি মূলত ছাদ বাগানের বাগানীদের প্রথম পছন্দ কারন তুলনামূলক কম জায়গায় ও অল্প সময়ে লাউ ধরে।

ছাদ বাগানে হাফ ড্রাম বা বড় পাত্রে সহজেই এই লাউ চাষাবাদ করা যায়। ৪০ থেকে ৪৫ দিনেই ফলন চলে আসে।

এই লাউয়ের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল নরম ও সুস্বাদু। তাই সবার কাছে জনপ্রিয় এই লাউ।

এই বীজ ১৫ থেকে ২০ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে বপন করে মাটিতে পানি দিয়ে পলিথিন বা পেপার কাগজ দিয়ে ঢেকে রাখলে জার্মিনেট হয়ে যাবে।

চাষাবাদ অন্যান্য লাউয়ের মতই। লাউ গাছে বেশি বেশি পানি ও জৈব সার দিলে ফলন দ্রুত ও বেশি হয়।

মাছি পোকা দমনে টারজান ফেরোমন ফাদ স্থাপন করলে লাউ নষ্ট হয় না এবং ফলন বৃদ্ধি পায়।

Address


4203

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SeedMart posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share