কথা

কথা Well Come My Page Fashion House

05/07/2025
😔
05/07/2025

😔

04/07/2025

আমিও যে ক্লান্ত হই!
পৃথিবীর কাছ থেকে দুঃখ পেয়ে তোমার কাছে আশ্রয় চেয়েছি, অথচ পুরো পৃথিবীর চাইতে দুঃখ তুমিই বেশি দাও আমায়! তোমার কাছে ভালোবাসা, আদর আর যত্ন ছাড়া আর কি চেয়েছি?

কতশত মানুষের ভীড়ে থেকেও আমি হন্যে হয়ে তোমার মুখটাই খুঁজি। তোমাকে ভালোবেসে আমি যে ভালো নেই! তুমি আর ভালো থাকতে দিলে কই? বলো...

আমিও যে ক্লান্ত হই!
আমার আর কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই। তোমার তো সব আছে৷ ধন-সম্পদে ভরপুর, সোনা-দানা, আত্মীয়–স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, পরিবার, সব আছে৷ নিঃস্ব তো আমি! তোমায় ছাড়া আমার কি আছে–কে আছে?

নিঃস্ব এই আমায় তুমি ঠাঁই দিলে না বুকে!
পৃথিবীতে দুখী মানুষ কারো ভালোবাসা পায় না! তুমিও ভালোবাসলে না। অভিমানে শুধু দূরত্বই বাড়ালে, বুকে টেনে নিলে না।

অভিমানে সুনসান নীরবতায় আমি যে ভীষণ কষ্ট পাই!
তবে তার চাইতে বেশি কষ্ট পাই, যখন তুমি কথা বলো না, সময় দাওনা, দুঃখের দিনে পাশে থাকো না, সবচেয়ে প্রয়োজনের মূহুর্তে সাড়া দাও না।

আমিও দুঃখ পাই!
যখন দেখি তুমিও ভালোবাসো, অথচ আমার মতো আকুলতা নিয়ে কাছে ডাকো না। আমার সাথে কথা না হলে তোমার নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয় না, দীর্ঘদিন চোখের আড়ালে থেকেও আলিঙ্গনের ইচ্ছে জাগে না। যখন দেখি, আমায় ছাড়াই তুমি দিব্যি ভালো থাকো–স্বাভাবিক থাকো!

আমারও ভীষণ আফসোস হয়!
যাকে এত ভালোবাসি, তার ভালোবাসা না পেলে আমারও আক্ষেপ হয়! দুঃখে জর্জরিত হয়ে তোমার কাছে আশ্রয় চাই, সেই তুমিই কিনা আমাকে দূরে সরিয়ে দাও, চোখের আড়ালে থাকো!

ইনশাআল্লাহ 🖤
01/07/2025

ইনশাআল্লাহ 🖤

30/06/2025

এটা এমন একটি সম্পর্ক যেখানে স্বামী-স্ত্রী মানসিকভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন, কিন্তু সামাজিকভাবে বা আইনত তারা বিবাহিত থাকেন। এটি এমন এক পরিস্থিতি যখন দুটি মানুষ একই ছাদের নিচে বসবাস করলেও তাদের মধ্যে কোনো মানসিক সংযোগ, আবেগিক আদান-প্রদান বা পারস্পরিক বোঝাপড়া থাকে না। এটি প্রচলিত বিবাহবিচ্ছেদের মতো কোনো আইনি প্রক্রিয়া নয়, বরং এটি সম্পর্কের একটি অদৃশ্য ভাঙন।

সাইলেন্ট ডিভোর্সের লক্ষণসমূহ:
সাইলেন্ট ডিভোর্সের কিছু সাধারণ লক্ষণ নিচে দেওয়া হলো

স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অর্থপূর্ণ কথোপকথন একেবারেই কমে যায়। তারা দৈনন্দিন কাজকর্ম নিয়ে কথা বললেও আবেগিক বা ব্যক্তিগত বিষয়ে কোনো আলোচনা থাকে না।

একে অপরের প্রতি ভালোবাসা, সহানুভূতি বা আগ্রহের অভাব দেখা যায়। কোনো পক্ষই অন্যজনের অনুভূতি বা প্রয়োজন নিয়ে মাথা ঘামায় না।

দম্পতিরা ইচ্ছাকৃতভাবে একে অপরের সাথে সময় কাটানো এড়িয়ে চলেন। তারা নিজেদের আলাদা রুটিন তৈরি করে নেন এবং যার যার নিজস্ব কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকেন

শারীরিক ঘনিষ্ঠতা সম্পূর্ণভাবে বা আংশিকভাবে বন্ধ হয়ে যায়। এটি মানসিক দূরত্বের একটি বড় প্রতিফলন।

ছোটখাটো বিষয় নিয়েও ভুল বোঝাবুঝি হয় এবং কেউ ক্ষমা চাইতে বা বিষয়টি মিটমাট করতে আগ্রহী হয় না।

দম্পতিরা একসাথে কোনো ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করেন না। প্রত্যেকেই নিজেদের ব্যক্তিগত লক্ষ্য ও স্বপ্ন নিয়ে ব্যস্ত থাকেন।

একে অপরের সফলতা বা ব্যর্থতায় কোনো রকম আগ্রহ বা অনুভূতি প্রকাশ পায় না।

অনেকগুলো কারণে সাইলেন্ট ডিভোর্স হতে পারে। এর মধ্যে কিছু প্রধান কারণ নিচে উল্লেখ করা হলো:

ছোটখাটো সমস্যাগুলো সমাধান না হয়ে দীর্ঘদিন ধরে জমতে থাকলে তা বড় ধরনের মানসিক দূরত্ব তৈরি করে।

একবার বিশ্বাস ভঙ্গ হলে তা আবার ফিরিয়ে আনা কঠিন হয়ে পড়ে, যা নীরব বিচ্ছেদের দিকে ঠেলে দেয়।

একজন বা উভয় সঙ্গী যদি মনে করেন তাদের আবেগিক চাহিদা পূরণ হচ্ছে না, তবে তারা মানসিকভাবে দূরে সরে যেতে পারেন।

সন্তান লালন-পালন বা আর্থিক বিষয় নিয়ে তীব্র মতবিরোধ থাকলে তা সম্পর্কের অবনতি ঘটায়।


অতিরিক্ত কর্মব্যস্ততা বা সম্পর্কের জন্য সময় না দেওয়াও নীরব বিচ্ছেদের একটি কারণ হতে পারে।

অনুভূতি প্রকাশ করতে না পারা বা একে অপরের কথা শুনতে না চাওয়া সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করে।

সাইলেন্ট ডিভোর্সের প্রভাব শুধু স্বামী-স্ত্রীর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না, বরং এটি পুরো পরিবার, ব

29/05/2025

তুমি শুধু আমার ভালোবাসার মানুষ নও। তুমি আমার জীবনের একটা অংশ। যে অংশ ছাড়া আমার বেঁচে থাকাটাই দায়।।🖤🥀

Address

Savar

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কথা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share