https://sagarghosh.com/bn/, https://softenginelab.com/

Mr Sagar, Khulna (2025)

29/07/2025

💎 অগাস্ট থেকে নিজের জীবনে একটা ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে, চুপচাপ এই পাঁচটা নিয়ম অনুসরণ করো।

প্রথম নিয়ম।

সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক খাবার খাও। চিট মিল একদম নয়। অ্যালকোহল নয়। দুপুর ২টোর পর ক্যাফেইন নয়।

দ্বিতীয় নিয়ম।

প্রতিদিন ৩০-৪৫ মিনিট ব্যায়াম করো। দিনে অন্তত ৮০০০ পদক্ষেপ হাঁটো। দিনে এক গ্যালন জল পান করো। প্রতিদিন ভিটামিন D ও জিঙ্ক সাপ্লিমেন্ট যুক্ত খাবার খাও।

তৃতীয় নিয়ম।

রাত ১০টায় ঘুমাতে যাও। সকাল ৬টায় ওঠো। দৈনিক ৮ ঘণ্টা ঘুম দাও। প্রতিদিন ১৫ মিনিট মেডিটেশন করো।

চতুর্থ নিয়ম।

আত্মউন্নয়নমূলক বইয়ের ১০ পৃষ্ঠা পড়ো। স্ট্রিমিং একদম নয়। অকারণে স্ক্রল করবে না। ঘুম থেকে উঠে প্রথম ৩০ মিনিট ফোন নয়।

পঞ্চম নিয়ম।

প্রতিদিন ৪ ঘণ্টা গভীর মনোযোগে কাজ করো। প্রতিদিনের কাজ আগে থেকেই পরিকল্পনা করো। পরিষ্কার লক্ষ্য নির্ধারণ করো।

নিজেকে আয়নায় দেখো। কি অবস্থা করে রেখেছো! সময় আছে, নিজেকে বদলাও।

লেগে থাকো। জেদে থাকো।

26/07/2025

চ্যাট জীপিটি কে বাংলায় ইনফো গ্রাফ রেডি করতে বলেছিলাম, এই তার রেজাল্ট।

24/07/2025

নিচে ৫০টি ফ্রি AI টুলের তালিকা দেওয়া হলো, যেগুলো আপনার কাজকে কয়েক গুণ দ্রুত করতে সাহায্য করবে —

১. ChatGPT – যেকোনো লেখা বা প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে।

২. Canva AI – ডিজাইন তৈরি ও কনটেন্ট সাজাতে AI সহায়তা।

৩. Pictory – লেখা থেকে অটো ভিডিও তৈরি করে।

৪. Copy.ai – মার্কেটিং কপিরাইটিং বা ব্লগ লেখে।

৫. Jasper AI – ব্লগ, বিজ্ঞাপন, ইমেইল লেখায় সাহায্য করে।

৬. Grammarly – ইংরেজি লেখার ভুল ধরিয়ে সংশোধন করে।

৭. Quillbot – লেখাকে রি-রাইট বা প্যারাফ্রেজ করে।

৮. Synthesia – AI এভাটার দিয়ে ভিডিও বানায়।

৯. Looka – লোগো ও ব্র্যান্ড ডিজাইন করে।

১০. Remove.bg – ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করে এক ক্লিকে।

১১. Leonardo AI – কল্পনাশক্তির ইমেজ ডিজাইন করে।

১২. Durable – কয়েক সেকেন্ডে ওয়েবসাইট তৈরি করে।

১৩. SlidesAI – লেখা থেকে অটো স্লাইড প্রেজেন্টেশন বানায়।

১৪. Runway ML – ভিডিও এডিটিং ও AI ভিজ্যুয়াল এফেক্টে সাহায্য করে।

১৫. Tome – স্টোরি-বেইজড প্রেজেন্টেশন তৈরি করে।

১৬. Notion AI – নোট নেয়া, টাস্ক ম্যানেজমেন্ট ও লেখায় সাহায্য করে।

১৭. Krisp – কলের ব্যাকগ্রাউন্ড নোইজ রিমুভ করে।

১৮. Cleanup.pictures – ছবির অবাঞ্চিত জিনিস মুছে ফেলে।

১৯. Replika – AI ভার্চুয়াল বন্ধু বা চ্যাট সঙ্গী।

২০. Soundraw – AI দিয়ে অরিজিনাল মিউজিক তৈরি করে।

২১. Beatoven – ভিডিও/পডকাস্টের জন্য মিউজিক তৈরি করে।

২২. Voicemod – ভয়েস চেঞ্জ বা ভয়েস ইফেক্টে ইউজ হয়।

২৩. Lumen5 – ব্লগ থেকে ভিডিও কনভার্ট করে।

২৪. Descript – ভিডিও এডিট করে টেক্সট দিয়ে।

২৫. Kaiber – AI দিয়ে ভিডিও অ্যানিমেশন বানায়।

২৬. AutoDraw – হ্যান্ড-ড্রয়িংকে পারফেক্ট ডিজাইনে রূপ দেয়।

২৭. ElevenLabs – রিয়েলিস্টিক ভয়েস জেনারেশন করে।

২৮. Heygen – AI স্পোকেন ভিডিও বানায় ফেস ও ভয়েস দিয়ে।

২৯. Writesonic – কনটেন্ট রাইটিং ও কপি তৈরি করে।

৩০. Play.ht – ব্লগ বা লেখাকে ভয়েসে পরিণত করে।

৩১. Papercup – ভিডিওর ভয়েস অন্য ভাষায় ডাব করে।

৩২. AI Dungeon – ইন্টার‍্যাকটিভ গল্প বানায়।

৩৩. TTSMaker – লেখা থেকে স্পিচ জেনারেট করে।

৩৪. Magic Eraser – ছবির অবজেক্ট সরিয়ে ক্লিন ব্যাকগ্রাউন্ড দেয়।

৩৫. Designs.ai – লোগো, ভিডিও, অডিও সব তৈরি করতে পারে।

৩৬. Midjourney – কমান্ড থেকে ইমেজ তৈরি করে।

৩৭. TinyWow – ডকুমেন্ট, ভিডিও, পিডিএফ টুলস ফ্রি অফার করে।

৩৮. ChatPDF – যেকোনো PDF পড়ে আপনাকে সারাংশ দেয়।

৩৯. Scalenut – SEO কনটেন্ট ও ব্লগ প্ল্যান করে।

৪০. INK – SEO, রাইটিং, মার্কেটিং একসাথে করে।

৪১. DeepL – প্রোফেশনাল লেভেলের ট্রান্সলেশন দেয়।

৪২. OpenArt – AI আর্ট ও ইমেজ তৈরি করে।

৪৩. NameSnack – AI দিয়ে বিজনেস নাম সাজেস্ট করে।

৪৪. Tidio – AI চ্যাটবট তৈরি করে ওয়েবসাইটের জন্য।

৪৫. FormX.ai – স্ক্যান করা ডকুমেন্ট থেকে ডেটা এক্সট্রাক্ট করে।

৪৬. Murf.ai – প্রফেশনাল ভয়েসওভার তৈরি করে।

৪৭. Zyro AI Writer – ওয়েবসাইট বা কনটেন্ট লেখায় ব্যবহার হয়।

৪৮. Hugging Face – বিভিন্ন ধরনের NLP ও AI টুলস হোস্ট করে।

৪৯. Adobe Firefly – AI দিয়ে ইমেজ ও ডিজাইন তৈরি করে।

৫০. Illustroke – লেখা থেকে SVG ইলাস্ট্রেশন তৈরি করে।

এই টুলগুলো ব্যবহার করে আপনি আপনার কাজের গতি যেমন বাড়াতে পারবেন, তেমনি সময় এবং খরচও বাঁচাতে পারবেন।

পোস্ট টি সেভ করে রাখুন। পরে প্রয়োজন হতে পারে।

তথ্যসূত্র: অনলাইন জার্নাল।

22/07/2025

কে হবেন বিশ্বের প্রথম ট্রিলিয়নিয়ার?

বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি হলেন এলন মাস্ক। তার মোট সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৩৫ হাজার কোটি ডলার। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন আমাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস, যার সম্পদ প্রায় ১৯ হাজার কোটি ডলার। গত বছর এলন মাস্কের সম্পদ এক সময় ৪০ হাজার কোটি ডলার ছাড়িয়েছিল। কিন্তু রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়া এবং একের পর এক বিতর্কিত সিদ্ধান্তের কারণে তার কোম্পানি টেসলার শেয়ারে ধস নামে, ফলে কমে যায় তার সম্পদের পরিমাণ।

অনেকেই মনে করেন, এলন মাস্কই হতে যাচ্ছেন পৃথিবীর প্রথম ট্রিলিয়নিয়ার—অর্থাৎ ১ লাখ কোটি ডলারের মালিক। কিন্তু মজার বিষয় হলো, পৃথিবীর প্রথম ট্রিলিয়ন ডলারের মালিক হয়তো হবেন না এলন মাস্ক কিংবা জেফ বেজোস! বরং হবেন এমন একজন মানুষ, যার নাম অনেকেই শোনেননি।

তার নাম সাতোশি নাকামোতো। তিনি বিটকয়েনের স্রষ্টা। সাতোশি নিজের জন্য ১ মিলিয়ন বিটকয়েন সংরক্ষণ করে রেখেছেন একটি ওয়ালেটে—যা একেবারেই প্রকাশ্য, যে কেউ দেখতে পারে। তবে সেটি স্পর্শ করতে পারে না কেউই।

বর্তমানে একটি বিটকয়েনের দাম পৌঁছেছে ১ লক্ষ ১৮ হাজার মার্কিন ডলার-এ। ক্রিপ্টোবিশ্বের বিশ্লেষকদের মতে, যেভাবে এই দাম বেড়েই চলেছে, শিগগিরই বিটকয়েনের মূল্য ১ মিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। সেদিনই সাতোশি নাকামোতোর সম্পদের পরিমাণ দাঁড়াবে ১ ট্রিলিয়ন ডলার—সম্পূর্ণ লিকুইড এবং কোনো শেয়ারের কল্পিত মূল্য নয়, বরং বাস্তব ডিজিটাল সম্পদ।

সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিকটি হলো—এই সাতোশি নাকামোতো কে, তা আজও কেউ জানে না। তিনি কি একক ব্যক্তি, নাকি একটি দল—সেই প্রশ্নের উত্তর আজও অজানা। সম্ভবত, তিনি যখন ট্রিলিয়ন ডলারের মালিক হবেন, তখনই প্রকাশ্যে আসবেন। তবে বর্তমান মূল্য অনুযায়ী, তিনি ইতিমধ্যেই বিশ্বের ১২তম সর্বোচ্চ ধনী ব্যক্তি।

সুতরাং, হয়তো ইতিহাসে প্রথম ট্রিলিয়ন ডলার আয়কারী ব্যক্তি হবেন না কোনো মাল্টি ট্রিলিয়ন ডলার কোম্পানির সিইও, বরং হবেন এক রহস্যময় নাম—সাতোশি নাকামোতো। নামটা কিন্তু মনে রাখবেন!

21/07/2025

অনেক চিকিৎসাবিদদের মতে আগুনে পু'ড়ে যাওয়া মৃ'ত্যু মানুষের জন্য সবচেয়ে যন্ত্রণাদায়ক অভিজ্ঞতার একটি।

এর গভীরতা বোঝা যায় তখনই, যখন আগুনের তাপে ত্বকের একের পর এক স্তর, মাং'সপেশি এবং স্নায়ু কোষ ক্ষতি'গ্রস্থ হতে থাকে। সম্পূর্ণভাবে জ্ঞান হারা'নোর আগ পর্যন্ত এই যন্ত্রণা অনুভব করতে থাকে। তবে একটা সময় পর আর এই ব্যথার অনুভূতি থাকে না কারণ স্নায়ুর সঞ্চালন ক্ষমতা আগুনে পো'ড়ার কারণে নষ্ট হয়।

আগুনে পোড়ার ধরন সাধারণত চারটি স্তরে ভাগ করা হয়। প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ ডিগ্রি বার্ন। প্রথম ডিগ্রি বা'র্ন এর ক্ষেত্রে কেবল ত্বকের উপরিভাগ অর্থাৎ এপিডার্মিস ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে চামড়ায় একটুখানি লালচে ভাব এবং হালকা ব্যথা অনুভূত হয়। তবে এটা সাধারণত দ্রুত সেরে যায়। এই অভিজ্ঞতা মোটামুটি সবারই আছে।

আর দ্বিতীয় ডিগ্রি বা'র্নে আগুন ত্বকের নিচের স্তর ডার্মিস অবধি পৌঁছায়। এসময় ফোসকা পড়ে, প্রচণ্ড জ্বা'লা হয়। কারণ এই স্তরে তখনো স্নায়ু সক্রিয় থাকে।

ভয়াবহতা শুরু হয় তৃতীয় ডিগ্রি বা'র্ন থেকে। এই পর্যায়ে ত্বকের এপিডার্মিস ও ডার্মিস উভয় স্তরই পু'ড়ে যায়। অনেক সময় নিচের চর্বিও ক্ষতি'গ্রস্ত হয়। আক্রান্ত অংশ দেখতে কখনো সাদা, বাদামি বা কালো রঙের হয়। কিন্তু অদ্ভুতভাবে এই ধাপে অনেক রোগী ব্যথা টের পাননা, কারণ সংবেদন রিসেপ্টরগুলোও পু'ড়ে গিয়ে নি'স্ক্রিয় হয়ে পড়ে। ফলে শরীর ব্যথার সংকেত মস্তিষ্কে পাঠাতে পারে না।

সবচেয়ে মারাত্মক হলো চতুর্থ ডিগ্রি বার্ন। তখন আগুন ত্ব'ক ছাড়িয়ে গিয়ে পেশি, টেন্ডন এমনকি হাড় পর্যন্ত পৌঁছায়। পোড়া অংশটা তখন অনেকটা কালচে, কাঠকয়লার মতো হয়ে যায়। এই অবস্থায় সেই জায়গায় কোনো অনুভূতি আর থাকে না। এমনকি র''ক্ত চলা'চলও বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

পাশাপাশি আগুনে পো'ড়ার ফলে শরীর থেকে বিপুল পরিমাণে তরল বেরিয়ে যায়। ফলে পানিশূন্যতা দেখা দেয়, রক্তচাপ কমে যায় এবং কি'ডনি কাজ ব'ন্ধ করে দিতে পারে। এই অবস্থাকে বা'র্ন শক বলা হয় যা জীব'নহানির বড় কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

তৃতীয় ও চতুর্থ ডিগ্রির বা'র্নে মৃ'ত্যুর ঝুঁকি অনেক বেশি। তবে সেটা নির্ভর করে পোড়ার স্থান, মাত্রা, রোগীর বয়স এবং কত দ্রুত চিকিৎসা শুরু হয়েছে তার ওপর। অনেকেই বিশাল ক্ষয়'ক্ষতির মধ্যেও বেঁচে ফেরেন শুধুমাত্র দ্রুত এবং সঠিক চিকিৎসার জন্য।

ত্বক আমাদের শরীরের সবচেয়ে বড় প্রহরী। কিন্তু আগুনে পু'ড়ে যাওয়ার পর এই প্রাকৃতিক সুরক্ষা স্তর ভেঙে যায়। ফলে ইনফে'কশনের ঝুঁকি আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যায়। ব্যাকটেরিয়া সহজেই শরীরে ঢুকে পড়ে এবং গুরুতর জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।

যারা বড় ধরনের বা'র্ন সারভাইভর, তাদের অনেকেই পোস্ট-ট্রমাটিক স্ট্রে'সে ভোগেন। আয়নায় নিজেকে দেখা, সমাজের দৃষ্টি'ভঙ্গি সবকিছু মিলিয়ে মানসি'কভাবে ভেঙে পড়েন অনেকে। তাই বা'র্ন ট্রিটমেন্টে শুধু ওষুধ বা অ'স্ত্রোপ'চার নয়, মানসিক সহায়তাও জরুরি।

(বিজ্ঞান্বেষী)
#কালেক্টেড

21/07/2025

আমি তাৎক্ষণিক লাভে মোহাবিষ্ট নই।

21/07/2025

কেন বেশিরভাগ মানুষ অর্থনৈতিক স্বাধীনতা পায় না?

এর মূল কারণ মনস্তাত্ত্বিক। ছোটবেলা থেকে টাকা নিয়ে আমাদের মনে এমন সব নেতিবাচক ধারণা ঢুকিয়ে দেওয়া হয় (যেমন: টাকা সব নষ্টের গোড়া), যার ফলে আমরা অবচেতনভাবেই টাকাকে ভয় পাই।

19/07/2025

191 Days of Entrepreneurship

08/07/2025

উদ্যোক্তা তার প্রজেক্টকে একটা বাচ্চার মত ভালোবাসে, অন্তরে লালন করে এবং বড় করে তোলে।

07/07/2025

Entrepreneurs are always optimistic.

06/07/2025

Crypto Series | Ep. 1 | ক্রিপ্টো ট্রেডিং কিভাবে শুরু করবেন: বিগিনার্স গাইড

ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রেডিং এখন অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে, কারণ বিটকয়েন, ইথেরিয়ামের মতো ডিজিটাল অ্যাসেটগুলো দিন দিন বেশি গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে। তবে সঠিক জ্ঞান ছাড়া ক্রিপ্টো ট্রেডিং শুরু করা ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।

এই বিগিনার্স গাইডে আমরা ধাপে ধাপে শিখব কিভাবে নিরাপদে এবং কার্যকরভাবে ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রেডিং শুরু করা যায়।

১. ক্রিপ্টোকারেন্সির বেসিক ধারণা বুঝুন

ট্রেডিং শুরু করার আগে ক্রিপ্টোকারেন্সি কী এবং এটি কিভাবে কাজ করে তা বোঝা জরুরি।

ক্রিপ্টোকারেন্সি কি? ক্রিপ্টোগ্রাফি দ্বারা সুরক্ষিত একটি ডিজিটাল বা ভার্চুয়াল কারেন্সি, যা বিকেন্দ্রীকৃত নেটওয়ার্ক (ব্লকচেইন) এর মাধ্যমে কাজ করে।

ট্রেডিং কিভাবে কাজ করে? কম দামে কিনে বেশি দামে বিক্রি করা, স্টক ট্রেডিংয়ের মতোই, তবে এখানে ভোলাটিলিটি বেশি।

জানতে হবে এমন কিছু টার্ম:

ব্লকচেইন – একটি বিকেন্দ্রীকরণ লেজার যেখানে সব ট্রানজেকশন রেকর্ড করা হয়।

ওয়ালেট – ক্রিপ্টোকারেন্সি সংরক্ষণের ডিজিটাল মাধ্যম (হট ওয়ালেট অনলাইনে, কোল্ড ওয়ালেট অফলাইনে)।

এক্সচেঞ্জ – ক্রিপ্টো কিনতে, বিক্রি করতে এবং ট্রেড করার প্ল্যাটফর্ম।

২. একটি নির্ভরযোগ্য ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ নির্বাচন করুন

ট্রেডিং শুরু করতে আপনাকে একটি ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। কিছু জনপ্রিয় এক্সচেঞ্জের মধ্যে রয়েছে:

Binance – সবচেয়ে বড় গ্লোবাল এক্সচেঞ্জ, কম ফি।

Coinbase – ইউজার-ফ্রেন্ডলি, বিগিনারদের জন্য ভালো।

Kraken – নিরাপদ এবং অ্যাডভান্স ট্রেডারদের জন্য।

Bybit/OKX – ডেরিভেটিভ ট্রেডিংয়ের জন্য জনপ্রিয়।

এক্সচেঞ্জ নির্বাচনের সময় যেসব বিষয় বিবেচনা করতে হবে:
✔ নিরাপত্তা ফিচার (2FA, কোল্ড স্টোরেজ)
✔ ফি (ট্রেডিং, উইথড্রয়াল)
✔ সাপোর্টেড ক্রিপ্টোকারেন্সি
✔ ইউজার ইন্টারফেস

৩. একটি ক্রিপ্টো ওয়ালেট সেট আপ করুন

এক্সচেঞ্জে ওয়ালেট থাকলেও বড় অংকের ক্রিপ্টো সেখানে রাখা ঝুঁকিপূর্ণ (হ্যাকিংয়ের সম্ভাবনা)। বরং ব্যবহার করুন:

হট ওয়ালেট (যেমন Trust Wallet, MetaMask) – নিয়মিত ট্রেডিংয়ের জন্য সুবিধাজনক।

কোল্ড ওয়ালেট (যেমন Ledger, Trezor) – দীর্ঘমেয়াদী সংরক্ষণের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ।

৪. বিভিন্ন ট্রেডিং স্ট্র্যাটেজি শিখুন

ক্রিপ্টো ট্রেডিংয়ে বিভিন্ন কৌশল রয়েছে, আপনার লক্ষ্য অনুযায়ী সেগুলো প্রয়োগ করতে পারেন:

ডে ট্রেডিং – একই দিনে ক্রয়-বিক্রয় করে স্বল্পমেয়াদী প্রাইস মুভমেন্ট থেকে লাভ করা।

সুইং ট্রেডিং – কয়েক দিন বা সপ্তাহ ধরে হোল্ড করে মার্কেট ট্রেন্ডের সুবিধা নেওয়া।

HODLing – দীর্ঘমেয়াদী হোল্ড করা, স্বল্পমেয়াদী ভোলাটিলিটি উপেক্ষা করা।

স্ক্যাল্পিং – ছোট ছোট প্রাইস পরিবর্তন থেকে দ্রুত লাভ করা।

৫. ছোট বিনিয়োগ দিয়ে শুরু করুন

ক্রিপ্টো মার্কেট অত্যন্ত ভোলাটাইল। আপনি যতটুকু লোকসান承受 করতে পারবেন, তার চেয়ে বেশি বিনিয়োগ করবেন না।

Dollar-Cost Averaging (DCA) – নিয়মিত নির্দিষ্ট পরিমাণ বিনিয়োগ করে ঝুঁকি কমানো।

FOMO (Fear of Missing Out) এড়িয়ে চলুন – হঠাৎ প্রাইস বাড়লে তাড়াহুড়ো করে কিনবেন না, আপনার স্ট্র্যাটেজি মেনে চলুন।

৬. টেকনিক্যাল ও ফান্ডামেন্টাল অ্যানালাইসিস ব্যবহার করুন

টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিস (TA) – প্রাইস চার্ট, ইন্ডিকেটর (RSI, MACD), এবং প্যাটার্ন বিশ্লেষণ করে মুভমেন্ট প্রেডিক্ট করা।

ফান্ডামেন্টাল অ্যানালাইসিস (FA) – প্রজেক্টের টেকনোলজি, টিম এবং এডোপশন পোটেনশিয়াল যাচাই করা।

৭. রিস্ক ম্যানেজ করুন এবং বিনিয়োগ সুরক্ষিত রাখুন

স্টপ-লস ও টেক-প্রফিট অর্ডার সেট করুন – নির্দিষ্ট প্রাইসে অটোমেটিকভাবে বিক্রি করে লোকসান কমানো।

পোর্টফোলিও ডাইভার্সিফাই করুন – সব টাকা একটি কয়েনে বিনিয়োগ করবেন না।

স্ক্যাম থেকে সতর্ক থাকুন – "দ্রুত ধনী হওয়ার স্কিম" এবং অপরিচিত টোকেন এড়িয়ে চলুন।

৮. আপডেট থাকুন এবং শেখা চালিয়ে যান

ক্রিপ্টো নিউজ ফলো করুন (CoinDesk, Cointelegraph)।

ট্রেডিং কমিউনিটিতে যুক্ত হোন (Reddit, Telegram, Twitter)।

অভিজ্ঞ ট্রেডারদের থেকে শিখুন (YouTube, কোর্স)।

শেষ কথা

ক্রিপ্টো ট্রেডিং লাভজনক হতে পারে, তবে এজন্য জ্ঞান, শৃঙ্খলা এবং রিস্ক ম্যানেজমেন্ট প্রয়োজন। ছোট করে শুরু করুন, শেখা চালিয়ে যান এবং ইমোশনাল ডিসিশন এড়িয়ে চলুন। অভিজ্ঞতা বাড়ার সাথে সাথে আপনার জন্য সেরা স্ট্র্যাটেজি তৈরি হয়ে যাবে।

হ্যাপি ট্রেডিং! 🚀

আপনি কি ইতোমধ্যে ট্রেডিং করছেন নাকি শুরু করার পরিকল্পনা করছেন, কমেন্ট এ আমাকে জানান ।

✍🏽এই লেখাটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছে আমার ব্যক্তিগত ওয়েবসাইটে: https://sagarghosh.com/bn/how-to-start-crypto-trading/
সেখানে বিস্তারিত এবং বাড়তি কিছু রিসোর্সসহ পড়া যাবে।

06/07/2025

আমরা যারা আশি বা নব্বইয়ের দশকে বেড়ে উঠেছি, তারা বিশেষ কিছু নই, কিন্তু আমরা ভাগ্যবান ছিলাম!

কেন? কারণ জীবনে বৈচিত্র্য ছিল।

1. আমাদের সময়ে এক হাত লম্বা কলম পাওয়া যেত। আরেকটা কলম ছিল যার কালি চার রঙের, মাঝে মাঝে এর চারটা বোতাম একসাথে টেপার চেষ্টা করতাম।

2. দরজার পিছনে লুকিয়ে থাকতাম কেউ এলে চমকে দেব বলে, আসতে দেরি করলে অধৈর্য হয়ে নিজেই বেরিয়ে আসতাম।

3. রাতে হাঁটার সময় ভাবতাম আমি যেখানে যাচ্ছি চাঁদটাও আমার সাথে সাথে সেখানেই যাচ্ছে।

4. কারেন্টের সুইচের দুই দিকে আঙুল চেপে ওটাকে অন অফ এর মাঝামাঝি অবস্থানে আনার চেষ্টা করতাম।

5. স্কুলে যেতাম সবাই একসাথে দৌড়াদৌড়ি করে। ক্লাসে কলম খেলতাম, কাগজ কেটে চোর-ডাকাত-বাবু-পুলিশ খেলতাম। বন্ধুরা মিলে গাছ থেকে আম, জাম, লিচু চুরি করেছি কতবার!

6. আমরা যখন ছোট ছিলাম, দিয়াশলাইয়ের বাক্স দিয়ে টেলিফোন বানিয়ে বন্ধুদের সাথে কথা বলতাম।

7. আমরা নদীর চরে সাইকেলের টায়ার চালানোর পাল্লা লাগাতাম।

8. তখন আমরা কাগজ দিয়ে উড়োজাহাজ বানিয়ে আকাশপথে পাড়ি দিতাম।

9. কলাপাতা আর বাঁশের চাটাই দিয়ে দোকান বানিয়ে মিছেমিছি কেনাবেচা খেলতাম।

10. বৃষ্টি এলে কচুপাতার ছাতা মাথায় দিয়ে কত যে ঘুরে বেড়িয়েছি!

11. আমরা সুপারির খোলা বা সাইকেলের বিয়ারিং দিয়ে গাড়ি বানিয়ে চড়তাম।

12. দুপুরে সবাই মিলে একসাথে হৈ হৈ করে নদীতে ঝাঁপিয়ে গোসল করতাম।

13. রাতে বাঁশ বাগানে গিয়ে জোনাকি পোকা ধরে ধরে পেঁপের ডগার ভিতরে ভরতাম।

14. হাত জামার ভিতর ঢুকিয়ে খালি হাতা দেখিয়ে বলতাম "আমার হাত নাই"।

15. মেলায় থেকে টিনের লঞ্চ কিনে পুকুরে ভাসিয়ে চালাতাম।

16. গাছের ডাল দিয়ে গুলতি আর বাঁশের কঞ্চি দিয়ে বন্দুক বানিয়েছি কত!

17. আমরা টিফিন খেতাম ভাগাভাগি করে। মাঝে মাঝে কারো টিফিন চুরি হয়ে যেত। আট আনা দিয়ে নারকেল আইসক্রিম খেতে না পারলে মনটাই খারাপ হয়ে যেত।

18. হঠাৎ আকাশ দিয়ে প্লেন গেলে সবাই ঘর থেকে বের হয়ে এসে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকতাম।

19. স্কুল ছুটি হলে দৌড়ে বাসায় আসতাম মিনা কার্টুন বা টম এন্ড জেরি দেখব বলে।

20. ছুটির দিন দুপুরে বাংলা সিনেমা দেখার জন্য টিভির সামনে হুমড়ি খেয়ে পড়তাম।

21. টেলিভিশনে ছবি ভালো করার জন্য অ্যান্টেনা ঘুরিয়ে কত কসরতই না করেছি!

22. সন্ধ্যার পর আলিফ লায়লা, সিন্দবাদ, রবিনহুড, ম্যাকাইভার, মি. বিন দেখার জন্য পুরো সপ্তাহ অপেক্ষা করতাম।

23. ফলের বিচি খেয়ে ফেললে দুশ্চিন্তা করতাম পেটের ভিতরে আবার গাছ না গজায়!

24. মাথায় মাথায় ধাক্কা লাগলে শিং গজানোর ভয়ে ইচ্ছা করে আরেকটা ধাক্কা দিতাম।

25. কেউ বসে থাকলে তার মাথার উপর দিয়ে লাফ দিতাম যাতে সে আর লম্বা হতে না পারে।

26. বিকেলে কুতকুত, কানামাছি, গোল্লাছুট, বউচি, লুকোচুরি, কপাল টোকাটুকি না খেললে আমাদের দিনটাই যেন মাটি হয়ে যেত!

27. কাগজের নৌকা বানিয়ে খালে বিলে ভাসিয়ে দিতাম।

28. ফাইনাল পরীক্ষা শেষ হলে পড়াশুনার বালাই থাকত না, তখন কি যে মজা লাগত বলার বাইরে। মামাবাড়ি যাওয়ার কয়েকদিন আগে দিয়ে অন্য রকম উত্তেজনা!

29. ডিসেম্বর মাস আর শীতকালটা আমাদের সময়ে অনেক কালারফুল ছিল, তবে ডিসেম্বরের ৩১ তারিখ যতই এগিয়ে আসত মনের মধ্যে ভয় ততই বাড়ত, ওই দিন যে ফাইনালের রেজাল্ট দিবে!

আমি জানি আমাদের জেনারেশনের যারা এই লেখা পড়ছে, নিশ্চয়ই তাদের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে। এসব কথা মনে পড়লে ইচ্ছা করে আবার সেই ছেলেবেলাটা ফিরে পেতে! সত্যিই ওই দিনগুলো খুব মিস করি।

এর মধ্যে কোন ঘটনাটা তোমার সাথেও ঘটেছে?
- সংগৃহীত

Mr Sagar

29/07/2025

26/07/2025

24/07/2025

22/07/2025

21/07/2025

21/07/2025

21/07/2025

19/07/2025

08/07/2025

07/07/2025

06/07/2025

06/07/2025

Address

Website

Alerts

Shortcuts

Share