Al Amin Homoeo Hall

Al Amin Homoeo Hall we treat the patient, not the disease. iam physician homeo doctors

17/07/2025

🧪 কোন রোগের জন্য কোন টেস্ট করাবেন? জেনে নিন, ভুল চিকিৎসা হতে নিরাপদে থাকুন!! 🧬

প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হয়

🔹 জ্বর বা ইনফেকশন হলে:
✅ CBC (Complete Blood Count)
✅ ESR
✅ Dengue, Malaria বা Typhoid Test (উপসর্গ অনুযায়ী)

🔹 ডায়াবেটিস সন্দেহ হলে:
✅ Fasting Blood Sugar (খালি পেটে)
✅ 2 Hours After Breakfast (2HABF)
✅ HbA1c (গত ৩ মাসের গ্লুকোজের গড়)

🔹 থাইরয়েড সমস্যা হলে:
✅ TSH
✅ T3, T4

🔹 লিভারের সমস্যা বা হেপাটাইটিস সন্দেহ হলে:
✅ LFT (Liver Function Test)
✅ HBsAg
✅ Anti-HCV

🔹 কিডনির সমস্যা হলে:
✅ Creatinine
✅ Urea
✅ Urine R/E (Urine Routine and Microscopy)

🔹 হার্টের সমস্যা বা বুক ধড়ফড় করলে:
✅ ECG
✅ Troponin I
✅ Lipid Profile
✅ Echocardiogram (ডাক্তারের পরামর্শে)

🔹 পেট ব্যথা, গ্যাস্ট্রিক বা হজমে সমস্যা হলে:
✅ USG Whole Abdomen
✅ Endoscopy (প্রয়োজনে)
✅ H. Pylori Test

🔹 মেয়েদের PCOS বা অনিয়মিত পিরিয়ড হলে:
✅ USG Lower Abdomen
✅ LH, FSH
✅ Prolactin
✅ TSH
✅ AMH (বাচ্চা নেওয়ার পরিকল্পনা থাকলে)।

🔹 প্রেগন্যান্সি টেস্ট:
✅ Urine β-hCG
✅ USG Pregnancy Profile

🔹 আর্থ্রাইটিস বা হাড়ের ব্যথা হলে:
✅ RA Factor
✅ CRP
✅ Uric Acid
✅ X-ray (প্রয়োজনে)।

🔹 রক্তস্বল্পতা (অ্যানিমিয়া) সন্দেহে:
✅ CBC
✅ Serum Iron
✅ Ferritin
✅ Vitamin B12

💡 মনে রাখবেন:
বিনা কারণে টেস্ট করানো যেমন ঠিক নয়, তেমনি দেরি করাও বিপজ্জনক। আপনার শরীরের সংকেত কে অবহেলা করবেন না। ভালো চিকিৎসার শুরু হয় সঠিক টেস্টের মাধ্যমে। তাই উপসর্গ দেখলেই দেরি না করে একজন রেজিস্টার্ড ডাক্তারের পরামর্শ নিন এবং প্রয়োজনীয় টেস্ট করান।

নিজে সচেতন থাকুন, সুস্থ থাকুন।

17/07/2025

২১১টি বিখ্যাত "কিং" ঔষধের একক, বিরল, অদ্ভুত ও নির্ভুল Strange, Rare, Peculiar, Concomitant লক্ষণ — যা একাই যথেষ্ট সংশ্লিষ্ট ঔষধ চেনার জন্য, যা অন্য কোনো ঔষধ তেমনভাবে প্রয়োগ হবেই না

এগুলি Kent, Allen, Hering, Nash, Farrington, Boericke, Clarke ও অভিজ্ঞ চিকিৎসাবিদদের অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে সাজানো হয়

1. Aconite – হঠাৎ মৃত্যু ভয় সহ মাথার বাম পাশে কাঁপুনি দিয়ে শুরু হয়।

2. Belladonna – শিশুর মাথা গরম, পা ঠান্ডা, চোখ লাল আর অন্যমনস্ক।

3. Nux Vomica – অসন্তুষ্টি নিয়ে সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠে রেগে থাকে।

4. Bryonia – নড়লেই ব্যথা বাড়ে, প্রতিটি অঙ্গ যেন স্থির থাকতে চায়।

5. Arsenicum Alb. – ঘন ঘন স্থান পরিবর্তন করে অথচ বারবার একই বিষয়ে কথা বলে।

6. Sulphur – সপ্তাহে একদিন গোসল না করলে স্বস্তি পায়।

7. Calcarea Carb. – ভয় পায় যেন পাগল হয়ে যাবে, কিন্তু নিজের দুর্বলতা বোঝে।

8. Lycopodium – কথার মাঝেই ভুলে যায় কী বলছিল।

9. Phosphorus – ভয় পায় একা থাকতে, কিন্তু সঙ্গ পেলেই চুপ হয়ে যায়।

10. Pulsatilla – শিশু কাঁদে, কিন্তু অন্য শিশুকে কোলে নিলে হাসে।

11. Silicea – অল্প ইনজেকশন বা কাঁটা শরীর থেকে নিজেই বের করতে পারে না।

12. Hepar Sulph. – খোলসযুক্ত কিছু খেলেই গলা ব্যথা করে।

13. Merc Sol. – দাঁত হেঁচড়ে কামড়ে ফেলে, রাতে ঘুমের সময়।

14. Rhus Tox. – আরাম পায় বিছানা পাল্টালে।

15. Sepia – নাভির নিচে ভারী অনুভব, যেন সব অঙ্গ নিচে পড়ে যাচ্ছে।

16. Natrum Mur. – রোদে হাঁটলে মাথাব্যথা বাড়ে, বিশেষ করে সমুদ্রে গেলে।

17. Ignatia – ঠোঁট কামড়ে ধরা, চোখে জল থেমে থেকে কাঁদতে না পারা।

18. Staphysagria – প্রস্রাবের সময় বাকি প্রস্রাব আটকে থেকে পরে পড়ে যায়।

19. Aurum Met. – একটু কড়া কথা শুনলে মনে হয় জীবন বৃথা।

20. Cina – শিশু ঘুমের সময় এক চোখ খোলে থাকে।

21. Antim Crud. – ওভারইট করলে পা গরম হয়ে যায়।

22. Chamomilla – ব্যথা হলে এক গালে থাপ্পড় মেরে ব্যথা অন্যদিকে নিয়ে যায়।

23. Gelsemium – চোখের পাতা ভারী হয়ে আসে, খুলে রাখতে কষ্ট হয়।

24. Veratrum Alb. – জিহ্বা দুভাগে কাঁপে বমির আগে।

25. Tabacum – ঘুরতে ঘুরতে বমি, কপাল ও ঠোঁট সাদা হয়ে পড়ে।

26. Spongia – কাশি যেন গলা কাটছে, করাত দিয়ে কাটা হচ্ছে।

27. Drosera – কাশি এত জোরে যে বমি করে ফেলে।

28. Kali B**h. – ঘন রাবারের মতো পিচ্ছিল কফ মুখে আটকে থাকে।

29. Sanguinaria – ডান কাঁধের ব্যথা সহ ডান চোখ দিয়ে মাথা ধরে।

30. Ipecac – কাশি বা বমির পর জিহ্বা পরিষ্কার থাকে একদম।

31. Carbo Veg. – ঠাণ্ডা বাতাস ছাড়া দম নেয়া যায় না, শরীর বরফের মত ঠাণ্ডা।

32. Camphor – কাঁপুনি সহ দম বন্ধ হয়ে আসে, উষ্ণ কিছুতেই আরাম মেলে না।

33. Coffea – সুখের উত্তেজনায় ঘুম আসে না।

34. Colocynth – বিরক্তি বা অপমানের পর পেট মোচড়ানো ব্যথা হয়।

35. Mag Phos – উষ্ণ কিছু খেলে, চাপ দিলে ব্যথা সম্পূর্ণ চলে যায়।

36. Causticum – কান্নায় আরাম পায়, অন্যরকম বিষাদ – বন্ধুর জন্য কাঁদে।

37. Hyoscyamus – উলঙ্গ হয়ে ঘুরে বেড়ায়, হাসে হাসে কথা বলে।

38. Stramonium – আলো ও মানুষের সঙ্গ ছাড়া একা থাকতে পারে না।

39. O***m – ভয়ানক দুর্ঘটনা দেখে গভীর ঘুমে চলে যায়।

40. Lachesis – বাম থেকে ডান দিকে রোগ ছড়ায়, গলায় কিছু স্পর্শ সহ্য হয় না।

41. Apis Mellifica – ঠাণ্ডায় আরাম, গরমে খারাপ, ছোঁয়াচে স্বভাব, ঈর্ষান্বিত।

42. Cantharis – প্রস্রাব করার আগে, সময় এবং পরে তীব্র পোড়াভাব।

43. Berberis Vulgaris – কোমর থেকে ঊরু ও উরুর সামনে ব্যথা টানে টানে নামে।

44. Pareira Brava – প্রস্রাব করতে মাটিতে হেঁটে হেঁটে বসতে হয়, প্রচণ্ড জ্বালা।

45. Sarsaparilla – দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে জ্বালায় চিৎকার করে ওঠে।

46. Nitric Acid – দাঁত ব্রাশ করলেই রক্ত পড়ে, আর খেতে গেলেই তীব্র ব্যথা।

47. Thuja – মনে হয় শরীরে কিছু অতিরিক্ত বাস করছে, ভেতরে কিছু নড়ছে।

48. Sabina – এক ফোঁটা রক্তও গরম গরম বেরোয়, গর্ভপাতের সময় ব্যথা পিঠে নামে।

49. Hamamelis – রক্তপাত হলেও যন্ত্রণা নেই, রক্ত গাঢ় ও জমাট।

50. Millefolium – সামান্য আঘাতেই অতিরিক্ত রক্তপাত।
51. Aloe Socotrina
❖ সকালে ঘুম থেকে উঠেই তীব্র পায়খানার তাগিদ, পায়খানা করার পরেও পায়ুপথ ঢিলা হয়ে থাকে যেন সব পড়ে যাবে।

52. Podophyllum
❖ সকালবেলায় হঠাৎ করে পেটে গুড়গুড় শব্দ করে বাচ্চার মতো জোরে পাতলা মোশন হয়, বমি ছাড়াই।

53. Chelidonium Majus
❖ ডান কাঁধে ব্যথার সাথে একসাথে যকৃতের সমস্যা ও পায়খানা হলুদ বা কাদা রঙের হয়।

54. Iris Versicolor
❖ সপ্তাহে একবার ডান চোখ থেকে শুরু হয়ে চোখ, কপাল, কানে ব্যথা হয়ে বমি দিয়ে শেষ হয়।

55. Glonoine
❖ মাথায় রক্ত উঠে যেন মাথা ফেটে যাবে, সূর্যের তাপে মাথা ফাটার মতো ব্যথা।

56. Bellis Perennis
❖ শরীর আঘাতে কাঁপে, মনে হয় ভিতরে ভিতরে পচে যাচ্ছে, বিশেষ করে গভীর মাংসপেশিতে ব্যথা।

57. Ruta Graveolens
❖ হাড় ও তন্দুরের জোড়ে ব্যথা, বসে থাকা থেকে উঠে দাঁড়ালে অস্থি যেন শক্ত হয়ে গেছে।

58. Symphytum
❖ পুরাতন ভাঙা হাড়ের স্থানে আবার নতুন করে ব্যথা শুরু হয়, হাড় জোড়া লাগাতে সাহায্য করে।

59. Arnica Montana
❖ বলে সব ঠিক আছে কিন্তু গভীর ভিতরে ভীষণ ক্লান্তি, স্পর্শ করলে বলে “না ধরবেন না”।

60. Calendula Officinalis
❖ কাটা-ছেঁড়া ক্ষতের জায়গা খুব ব্যথা করে, কিন্তু পুঁজ ধরে না, বরং চামড়া যেন খুলে যাচ্ছে।

61. Echinacea
❖ পচা দুর্গন্ধযুক্ত পুঁজ, রক্ত ও বিষক্রিয়াযুক্ত ইনফেকশনে ভয়ানক দুর্বলতা।

62. Ferrum Phos.
❖ কোনো লক্ষণ ছাড়া হঠাৎ করে রক্ত পড়ে, বিশেষ করে নাক থেকে, ক্লান্তি ছাড়াই।

63. Calcarea Phos.
❖ বৃদ্ধির সময় হাঁটু বা অস্থিতে ব্যথা, শিশুদের দুধ দাঁত পড়ে গিয়ে নতুন দাঁত আসতে দেরি হয়।

64. Natrum Phos.
❖ পাতলা পায়খানার সাথে পিচ্ছিল হলুদ সাদা রঙের মোশন ও দাঁতে দাঁত ঘষে।

65. Kali Phos.
❖ বেশি পরিশ্রম বা মানসিক চাপের পর স্মৃতিভ্রংশ, মাথা কাজ না করা ও কথা ভুলে যাওয়া।

66. Silicea Terra
❖ শরীরে কোনো কিছুর জড়ানো থাকলে (ফাঁড়া, কাঠের টুকরা) ধীরে ধীরে বের করে আনে।

67. Argentum Nitricum
❖ পরীক্ষার আগে, মঞ্চে উঠার আগে প্রবল উত্তেজনায় পাতলা মোশন হয়।

68. Anacardium Orientale
❖ মনে হয় দুইটা মন কাজ করছে – একটা ভালো আরেকটা খারাপ বলছে – দ্বৈত ব্যক্তিত্ব।

69. Baryta Carb.
❖ প্রাপ্তবয়স্ক হলেও শিশুসুলভ আচরণ, অপরিচিত কারো সামনে কথা বলতে ভয়।

70. Bromium
❖ গলায় সিঁদুর রঙের ঠাণ্ডা জমে থাকে, ঠান্ডা জায়গা সহ্য হয় না।

71. Iodum
❖ প্রচণ্ড খায়, তারপরও শুকিয়ে যায়; শক্তিশালী ক্ষুধা ও দ্রুত দুর্বলতা।

72. Ammonium Carb.
❖ একটু হাঁটলেই নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসে, উঠে দাঁড়াতেই মাথা ঘুরে অন্ধকার দেখে।

73. Digitalis Purp.
❖ বুক ধড়ফড় করলে মনে হয় হার্ট থেমে যাবে, slightest motion করলেই পালস কমে যায়।

74. Spigelia
❖ বাম চোখ থেকে মাথা ও হার্টে সূচের মতো ব্যথা ঢুকে যায়; বিশেষ করে সকাল ১০টার পর।

75. Cactus Grand.
❖ মনে হয় হৃদপিণ্ডে লোহার রিং চাপ দিচ্ছে, বুক সংকুচিত হয়ে আসছে।

76. Kalmia Latifolia
❖ হার্টের সমস্যার সাথে সাথে বাঁ হাতে ব্যথা নামতে থাকে হাতের আঙ্গুল পর্যন্ত।

77. Crataegus Oxyacantha
❖ একদম নিঃশব্দ হার্ট ফেইল – পালস অত্যন্ত দুর্বল, কিন্তু হার্ট সাউন্ড একেবারে সুপ্ত।

78. Adonis Vernalis
❖ হৃদযন্ত্র দুর্বল কিন্তু প্রস্রাবও কমে যায়, হার্ট ফেইলের সাথে ইউরিন রিটেনশন।

79. Strophanthus
❖ slightest movement করলেই বুক ধড়ফড় আর দম বন্ধ হওয়া অনুভব।

80. Convallaria Majalis
❖ মনে হয় হৃদয় কানে উঠে গেছে – দম বন্ধ হয়ে বুক ধড়ফড় করতে থাকে।
81. Vipera
❖ পা ঝুলিয়ে রাখলেই স্ফীত হয়ে যায়, মনে হয় ফেটে যাবে; শিরা ফুলে টনটন করে।

82. Bothrops
❖ কথা জড়িয়ে যায়, বাকরুদ্ধতা—মুখে শব্দ তৈরি হয় কিন্তু মুখে প্রকাশ পায় না।

83. Lachesis
❖ ঘুম থেকে উঠলেই উপসর্গ শুরু হয়; জেগে থাকলেই খারাপ, ঘুমালেই ভালো।

84. Crotalus Horridus
❖ ডান দিকে সব শুরু হয়; ত্বকে হলদে রঙ, রক্তে বিষ ছড়িয়ে পড়ে, কালো রক্ত ঝরে।

85. Tarentula Hispania
❖ তীব্র উগ্রতা, দ্রুত নাচ বা গান না শুনলে সহ্য হয় না, অস্থিরতা কেবল গতি দিয়ে উপশম হয়।

86. Bufo Rana
❖ যৌন উত্তেজনায় খিচুনি, বিশেষ করে পিউবিক স্পাইনাল এক্সাইটেশনে।

87. Naja Tripudians
❖ হৃদয় ভারী, মনে হয় হৃদয় বন্ধ হয়ে যাবে; chest pain বাঁ দিকে ছড়িয়ে পড়ে ঘাড় পর্যন্ত।

88. Medorrhinum
❖ সময়জ্ঞান ভুলে যায়, আগামীকাল কী হবে মনে থাকে না, রাত জেগে থাকে – দিনে ঘুম।

89. Syphilinum
❖ রাতেই উপসর্গ বাড়ে, হাড়ের ব্যথা গভীর রাতে – জানালা দিয়ে ঝাঁপ দিতে ইচ্ছা।

90. Tuberculinum
❖ এক জায়গায় থাকতে পারে না; সবকিছুতে বিরক্ত, দুনিয়া ছেড়ে পালিয়ে যেতে চায়।

91. Psorinum
❖ গোসল করলেই অসুস্থ হয়ে পড়ে; মনে হয় কিছুই ভালো হবে না, ভবিষ্যৎ অন্ধকার।

92. Bacillinum
❖ সকালে উঠে হাঁচি শুরু হয়, ঠাণ্ডা লাগলেই ঘন কাশি বুকে আটকে যায়।

93. Influenzinum
❖ প্রতিবার সর্দিতে একই pattern: মাথা ধরে → গলা ব্যথা → বুক ভারী → কাশি।

94. Variolinum
❖ গুটি বসন্তে চোখ মুখ ফুলে বিকৃত হয়ে যায়, কষ ও চামড়া পড়তে শুরু।

95. Morbillinum
❖ হামে দাগ আসার আগেই তীব্র চোখ লাল হয় ও পানির মতো নাক গড়ায়।

96. Coccus Cacti
❖ গলায় পিচ্ছিল সাদা থকথকে কফ আটকে থাকে, গরম পানিতে আরাম হয়।

97. Grindelia
❖ শ্বাস নিতে গিয়ে মনে হয় থেমে গেছে, জাগে যেন দম বন্ধ হয়ে মারা যাচ্ছে।

98. Aralia Racemosa
❖ ঘুমাতে গেলেই শ্বাস আটকে আসে, গলায় ঘড়ঘড় শব্দ – asthma at bedtime only.

99. Blatta Orientalis
❖ ভেজা পরিবেশে asthma শুরু হয়; মোটা লোকের কাশি ও দমবন্ধ ভাব।

100. Lobelia Inflata
❖ শ্বাসকষ্টের সাথে মনে হয় গা বমি করছে, বুক ঠান্ডা হয়ে আসে, হালকা ঘাম।

101. Senega
❖ কফ বের না হলে দম নিতে কষ্ট হয়, বুকে জমে থাকে – বৃদ্ধ বা দুর্বলদের জন্য।

102. Skookum Chuck
❖ নাকের ভেতরে চুলকানি, কানে, গলায় অদ্ভুত খসখসে অ্যালার্জি প্রতিক্রিয়া।

103. Sabadilla
❖ ধারাবাহিক হাঁচি, মুখে গন্ধ পেলেই বা ফুল দেখলেই হাঁচি শুরু।

104. Euphrasia
❖ চোখে পানি পড়ে কিন্তু নাক শুকনো থাকে – গন্ধে বা আলোতে চোখ জ্বলে।

105. Allium Cepa
❖ নাক দিয়ে পানি পড়ে, কিন্তু চোখে কোনো ব্যথা নেই – যেন কাটা পেঁয়াজের গন্ধ।

106. Arum Triphyllum
❖ শিশু নাক ঘষে ঘষে ছিঁড়ে ফেলে, ঠোঁট ও মুখের চারপাশে ঘা হয়ে যায়।

107. Lemna Minor
❖ নাকে পলিপ থাকলে, বর্ষাকালে শ্বাস বন্ধ হয়ে আসে, স্যাঁতস্যাঁতে গন্ধে বাড়ে।

108. Hydrastis
❖ ঘন, হলুদ, স্ট্রিংযুক্ত নাক-কফ যা মুখেও নামে; নাক গহ্বরে নিস্তেজতা।

109. Calcarea Flour
❖ শক্ত, গুটির মতো গ্রন্থি, হাড়ের গাঁটে গাঁটে কড়ার মতো দলা হয়।

110. Calcarea Sulph
❖ পুঁজ জমে মুখ বন্ধ হয়ে যায়, পাকা ফোঁড়া বারবার ফিরে আসে, yellow thick pus.

111. Natrum Sulph
❖ বাম পাশে মাথাব্যথা, ভেজা আবহাওয়ায় অসুস্থ হয় – damp climate = all symptoms worse.

112. Kali Mur
❖ সাদা গাঢ় স্তরযুক্ত টনসিল, মুখ খুললে দেখা যায় সাদা ছোট ছোট দানা।

113. Kali Sulph
❖ হলুদ slimy কফ, জ্বর শেষে ঠান্ডা পড়ে যায় – বিলম্বিত উপসর্গ।

114. Ferrum Met.
❖ সামান্য পরিশ্রম করলেই মুখ লাল হয়ে যায় ও মাথা ঘোরে, অথচ দুর্বলতা দেখা যায় না।

115. Zincum Met.
❖ পা নাড়াতে না পারলে অস্থির লাগে – ঘুমের সময়ও পা নড়ায়, restless legs.

116. Cuprum Met.
❖ হঠাৎ খিচুনি, আগে কাশি বা ক্র্যাম্প হয়, এরপরেই শরীর শক্ত হয়ে যায়।

117. Plumbum Met.
❖ পেট পিছনে টেনে ধরে, মলত্যাগ বন্ধ – যেন অন্ত্র ভিতরে কুঁচকে গেছে।

118. Alumina
❖ মলত্যাগের ইচ্ছা নেই একেবারেই, চুল্লি দিয়ে টানলেও আসে না – প্রবল কোষ্ঠকাঠিন্য।

119. Aloe Socotrina
❖ হঠাৎ প্রস্রাব বা পায়খানা বেরিয়ে যেতে চায়, ঠাসাঠাসি করে রাখতে হয়।

120. Petroleum
❖ শীতে ত্বক ফেটে যায়, রক্ত পড়ে – বিশেষ করে হাত ও কনুইয়ের দিকে।

121. Graphites
❖ পুরু চ্যাপ্টা ফাটা চামড়া, পিচ্ছিল আঠালো পুঁজ ঝরে, বিশেষ করে কান পেছনে।

122. Mezereum
❖ ঘা হলে চামড়ার নিচে পুঁজ জমে, চুলকায় ভীষণভাবে – তারপর ফেটে খোসা ওঠে।

123. Psorinum
❖ চামড়া এত নোংরা, রোগী নিজেও বলে “আমি গন্ধ পাচ্ছি, নিজেকে ঘৃণা হয়।”

124. Tellurium
❖ ঘামে ও শরীর থেকে মাছি-ধরা ভ্যাপসা গন্ধ বেরোয়।

125. Kreosotum
❖ দাঁত কেবল গজানো মাত্রই পচে যেতে শুরু করে; দাঁতের গোড়ায় ব্যথা।

126. Plantago Major
❖ দাঁত ব্যথা করে, কিন্তু কানে ছড়িয়ে যায় – কানে টান টান অনুভূতি।

127. Belladonna (repeat for context)
❖ দাঁতের ব্যথা হয় মাথা ঝাঁকালে, রাতে বেশি হয় – গালে চাপ দিলে আরাম।

128. Chamomilla (repeat)
❖ দাঁতের ব্যথায় এক গালে হাত দিয়ে কাঁদে, গরম কিছুতে আরাম।

129. Coffea Cruda (repeat)
❖ দাঁতের ব্যথা আনন্দ বা উত্তেজনায় বেড়ে যায়, ঠান্ডা পানিতে আরাম।

130. Merc Sol (repeat)
❖ দাঁতের ব্যথা রাতেই বেশি, দাঁত নাড়া দিলে কচকচ শব্দ হয়, হালকা ব্যথা।

131. Fluoric Acid
❖ বৃদ্ধ বয়স্কদের দাঁত সহজেই ক্ষয়প্রাপ্ত হয়, রুট এক্সপোজড হয় – painless decay।

132. Arsenicum Iodatum
❖ অ্যালার্জিক র‌্যাশ বারবার হয়; শুকিয়ে গেলে আবার জ্বালার সঙ্গে ফিরে আসে।

133. Natrum Iodatum
❖ গলায় ছোট ছোট আলসার বারবার হয়, iodine sensitivity।

134. Kali Iodatum
❖ নাক গলা চোখে পুঁজ ও সর্দি একসাথে, গন্ধে সহ্য হয় না – “catarrhal tsunami”।

135. Aurum Iodatum
❖ জরায়ুর টিউমার, অল্প সময়ে বাড়ে – স্থায়ী বিষণ্নতার সাথে।

136. Bismuthum
❖ কিছু খেলেই বমি করে, কিন্তু খাওয়ার সময় ভীষণ ক্ষুধা লাগে।

137. Antim Tart
❖ বুকে জমে থাকা কফ বের হয় না, শ্বাসের শব্দ পরিষ্কার শোনা যায়।

138. Iodum
❖ গলা দিয়ে টান দিলে ভেতর থেকে ধ্বনি আসে – টিউবারকুলার ধরনের কাশি।

139. Muriatic Acid
❖ ঘুমের সময় মুখ খুলে থাকে, ঘুমিয়ে কাঁদে – অচেতন ও বিষণ্নতা একসাথে।

140. Phosphoric Acid
❖ দুঃখে একেবারে নিস্তেজ – প্রশ্ন করলেও উত্তর দেয় না, বসে থাকে চুপচাপ।

141. Acidum Nitricum
❖ পায়খানায় রক্ত ঝরে, যেন কাঁচি কাঁচি করে বের হচ্ছে – cutting pain with blood.

142. Sulphuric Acid
❖ সব কাজ তাড়াহুড়ো করে, বার্ধক্যে হাত কাঁপে, কিন্তু চিন্তায় দ্রুত।

143. Acetic Acid
❖ অতিরিক্ত প্রস্রাব, অতিরিক্ত দুর্বলতা – অল্পদিনে শুকিয়ে কাঠ।

144. Benzoic Acid
❖ প্রস্রাবের গন্ধ ঘরে বসেই বোঝা যায় – ঘোড়া প্রস্রাবের গন্ধ।

145. Oxalic Acid
❖ খুব হঠাৎ করে মাথা ঘুরে পড়ে যায় – মাথা নিচু করলেই কষ্ট।

146. Picric Acid
❖ একটু পরিশ্রম করলেই পা ভারী হয়ে যায়, মাথা ঝিম ঝিম করে।

147. Lactic Acid
❖ সকালে উঠে মুখে তেতো ভাব, আর বমি হতে চায় – pregnancy morning sickness।

148. Hydrocyanic Acid
❖ হঠাৎ শ্বাস বন্ধ হয়ে যায়, নীল হয়ে যায় ঠোঁট – খিঁচুনি ছাড়াই।

149. Acidum Carbolicum
❖ পচা গন্ধে ঘেমে উঠে, কিন্তু গন্ধ নিজে টের পায় না।

150. Acidum Fluoricum
❖ দাঁত ক্ষয়ে পড়ে, চুল পাতলা হয়ে পড়ে – সবকিছু দ্রুত নষ্ট হয়।
151. Aethusa Cynapium
❖ শিশু দুধ হজম করতে পারে না; দুধ খেয়ে সাথে সাথে বমি করে, তারপর ঘুমিয়ে পড়ে – “milk intolerance with sleep.”

152. Abrotanum
❖ পাতলা পায়খানা বন্ধ হয়ে গেলেই বাত বা জয়েন্টে তীব্র ব্যথা শুরু হয় – "metastasis of diarrhoea to rheumatism."

153. Absinthium
❖ হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে যায়, খিঁচুনি হয় এবং মনে থাকে না সে কোথায় আছে – post-epileptic amnesia.

154. Acalypha Indica
❖ সকালে উঠে খালি কাশিতে মুখ থেকে তাজা রক্ত ঝরে পড়ে, কিন্তু কফ একেবারে নেই।

155. Achillea Millefolium
❖ সামান্য আঘাতেই প্রচুর উজ্জ্বল রক্তপাত হয়, কিন্তু ব্যথা প্রায় নেই।

156. Actaea Racemosa (Cimicifuga)
❖ বাচ্চা প্রসবের সময় মনে হয় গা ঝিমঝিম করছে, যেন মাথায় কিছু নামছে – “nervous chill during labour.”

157. Aesculus Glabra
❖ পায়ুপথ যেন কাঠের মতো শক্ত, প্রস্রাব ও মল ছাড়াই ব্যথা থেকে যায়।

158. Agaricus Muscarius
❖ শরীর কাঁপে কিন্তু হাসতে হাসতে বলে কিছু হয়নি – “laughing while trembling.”

159. Agnus Castus
❖ যৌন শক্তি একেবারে নিঃশেষ হয়ে গেছে; যৌন চাহিদা হারিয়ে গেছে, মনে হয় সে নিঃশেষ পুরুষ।

160. Aletris Farinosa
❖ গর্ভবতী নারী বারবার গর্ভপাত করে, মনে হয় জরায়ু দুর্বল ও অপ্রস্তুত – uterine atony.

161. Alfalfa
❖ ক্ষুধা হারিয়ে গেছে; দেহে পুষ্টি নেই, কিন্তু কিছু খেলেই ক্লান্তি লাগে।

162. Ambra Grisea
❖ অপরিচিত লোকের সামনে কথা বলতে গেলেই কথা আটকে যায়, মুখ শুকিয়ে যায়।

163. Ammonium Mur.
❖ সিঁড়ি ভাঙলে হাঁপ ধরে, হাঁটতে গিয়ে হঠাৎ এক পাশে দুর্বলতা অনুভব করে।

164. Anhalonium (Peyotl)
❖ সময় যেন থেমে গেছে বা খুব ধীরে চলে – অদ্ভুত সময় বিভ্রান্তি।

165. Anthracinum
❖ নীলচে পুঁজ এবং পচা গন্ধযুক্ত ঘা – বিষাক্ত সংক্রমণে দেহ ঘা-ঘা।

166. Apocynum Cannabinum
❖ শরীর ফুলে যায়, অথচ পিপাসা নেই; ইউরিন বন্ধ হয়ে যায় – dropsy with thirstlessness.

167. Argentum Metallicum
❖ স্বর ব্যর্থ, বেশি কথা বললেই গলা ব্যথা করে, performers’ voice loss।

168. Asarum Europaeum
❖ অতিরিক্ত সংবেদনশীল; কাগজ ঘষার শব্দেই সহ্য হয় না – irritation to slightest sound.

169. Asterias Rubens
❖ স্তনে ফোঁড়া হতে হতে ক্যান্সারে রূপ নেয়, স্তনে ব্যথা রাতেই বাড়ে।

170. Aurum Muriaticum Natronatum
❖ জরায়ু বড় হয়ে যায়, পেট নীচের দিকে ভারী ও জড়ানো লাগে।

171. Bismuthum Subnitrate
❖ একবার কিছু খেতে শুরু করলে না থেমে খায়, তারপর সঙ্গে সঙ্গেই বমি।

172. Borax Veneta
❖ শিশুকে ওপর থেকে নিচে নামালে আতঙ্কে কাঁদে; নড়াচড়া সহ্য হয় না।

173. Bovista Lycoperdon
❖ মাসিকের আগে গাল ফোলায় বা মুখে ব্রণ হয় – menstrual puffiness of face.

174. Cactus Grandiflorus
❖ বুক যেন লোহার রিং দিয়ে চেপে ধরা – constriction with palpitation.

175. Caladium Seguinum
❖ যৌন চাহিদা নেই, অথচ স্বপ্নদোষ হয়; স্বপ্নে যৌনতা কিন্তু জেগে উঠে অনাসক্ত।

176. Campanula
❖ কানে শব্দ – মনে হয় কেউ ঘণ্টা বাজাচ্ছে – "Bell-like tinnitus."

177. Cannabis Indica
❖ সময়ের উপলব্ধি বিস্তৃত হয়ে যায় – এক মিনিট মনে হয় এক ঘণ্টা।

178. Capsicum Annum
❖ ঘরে যাওয়ার কথা মনে হলেই কান্না পায়, homesickness with burning urine.

179. Carbolic Acid
❖ মুখ দিয়ে পচা দুর্গন্ধ; মল-মূত্র থেকে বিষাক্ত গন্ধ; ulcer with stench.

180. Castor Equi
❖ স্তন একেবারে শুকিয়ে গেছে, দুধ আসে না; post-delivery agalactia.

181. Caulophyllum
❖ জরায়ুর পেশী দুর্বল – গর্ভাবস্থায় কাঁপুনি ও গর্ভপাতের সম্ভাবনা।

182. Cedron
❖ নির্দিষ্ট সময়ে ভয়ংকর মাথাব্যথা হয়, বিশেষ করে সন্ধ্যা ৪টায় প্রতিদিন।

183. Chininum Sulph
❖ প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে জ্বর আসে; সঙ্গে কর্ণ শব্দ ও শরীরে কম্পন।

184. Cholesterinum
❖ যকৃতের কার্যক্ষমতা কমে গেলে চোখ হলুদ হয়ে যায়, কষ জমে থাকে।

185. Cimex Lectularius
❖ জ্বর হলে ঠান্ডায় কাঁপে কিন্তু ঘাম হয় না, বিছানা গরম লাগে।

186. Cistus Canadensis
❖ মুখে ঘা – ঠান্ডা বাতাসে কষ্ট বাড়ে, কণ্ঠনালী শুকনো, স্পর্শে ব্যথা।

187. Clematis Erecta
❖ ঘা হয়ে গেলে পুঁজ চেপে বের হয় না, শুধু চামড়ার নিচে চেপে থাকে।

188. Cocculus Indicus
❖ গাড়িতে উঠলেই মাথা ঘোরে; ভার্টিগো সহ পেট গুলিয়ে উঠে।

189. Colchicum Autumnale
❖ রান্নার গন্ধ পেলেই বমি চলে আসে – extreme nausea from smell of food.

190. Conium Maculatum
❖ ধীরে ধীরে পক্ষাঘাত, কিন্তু অনুভূতি ঠিক থাকে – paralysis with preserved sensation.

191. Cyclamen Europaeum
❖ চোখে সামনে উড়ন্ত বিন্দু বা কালো দাগ – flickering before eyes, with vertigo.

192. Daphne Indica
❖ দেহের বিভিন্ন হাড়ে কট কট শব্দ, পেট ভারী, মুখ শুকনো, o***m craving।

193. Dolichos Pruriens
❖ ভীষণ চুলকানি, কিন্তু চুলকানোর পরেও আরাম হয় না; মূলত রাতেই বাড়ে।

194. Elaps Corallinus
❖ ঠাণ্ডা পানি খেলেই গলায় ব্যথা, মনে হয় গলা ছিড়ে যাচ্ছে।

195. Epiphegus Virginiana
❖ বেশি কথা বললে মাথাব্যথা শুরু হয়; মানসিক পরিশ্রমে মাথায় চাপ।

196. Eupatorium Perfoliatum
❖ হাড় ব্যথা – মনে হয় হাড় ভেঙে যাবে; কাশি দিলে বুক ফেটে যাবে।

197. Guaiacum Officinale
❖ জিহ্বা শক্ত হয়ে যায়, মুখ নাড়াতে পারে না – salivation with tongue stiffness.

198. Helonias Dioica
❖ জরায়ু ভারী, ব্যাকপেইন, একা থাকলে বিষণ্ন, কিন্তু কাজে ব্যস্ত থাকলে ভালো।

199. Hydrocotyle Asiatica
❖ ত্বকে পাতলা কড়ার মতো স্তর, চুলকায়, কিন্তু খোস খসে পড়ে না।

200. Xanthoxylum Fraxineum
❖ মাসিকের সময় কোমরে ব্যথা হয়, মাসিক হালকা কিন্তু তীব্র ব্যথা।
201. Heloderma
❖ প্রচণ্ড ঠান্ডা লাগে, এমনকি উষ্ণ ঘরে থাকলেও মনে হয় দেহে বরফ বয়ে যাচ্ছে; হাড়ের ভিতর কাঁপুনি।

202. Mygale Lachesis
❖ হাত-পা থরথর কাঁপে, নাচের মতো অনিচ্ছাকৃত অঙ্গচালনা; তীব্র স্প্যাজমের সাথে আনন্দিত হাসি।

203. Secale Cornutum
❖ হাত-পা শুকিয়ে কাঠ, কিন্তু রোগী বলে গরম লাগছে, কম্বল ফেলতে চায় – “cold but wants to be uncovered.”

204. Murex Purpurea
❖ জরায়ু ও যৌনতন্ত্র অত্যন্ত সংবেদনশীল; slightest emotion বা যৌন চিন্তায় গর্ভাশয়ে কাঁপুনি।

205. Coca Erythroxylon
❖ পাহাড়ে উঠলে বা উঁচু জায়গায় উঠলে শ্বাস বন্ধ হয়ে আসে; altitude sickness remedy.

206. Antimonium Arsenicosum
❖ বুকে জমে থাকা পুরোনো কফ বারবার খিঁচুনি দিয়ে বের হয়, দম বন্ধ হয়ে আসা-ভাব সহ।

207. Onosmodium Virginianum
❖ চোখে যেন পর্দা টানানো, চোখ ও মাথা ভারী – চিন্তাশক্তি বিলম্বিত।

208. Terebinthina
❖ প্রস্রাব গাঢ়, রক্ত মিশ্রিত এবং ভয়ানক গন্ধযুক্ত – “smell like violets.”

209. Urea
❖ প্রস্রাব বন্ধ হয়ে যায়, চামড়া শুকিয়ে যায়, ত্বকে সাদা ধূলির মতো জমা পড়ে – uremic frost.

210. Sabal Serrulata
❖ প্রস্রাবে টুকরো টুকরোভাবে আসে, প্রস্রাব করার পরও মনে হয় কিছু বাকি – পুরুষদের প্রস্রাব আটকে যাওয়া।

211. Malandrinum
❖ ভ্যাক্সিন পরবর্তী ত্বকে ফুসকুড়ি বা চর্মরোগের পুরনো বিষক্রিয়ায় চামড়া

07/07/2025
07/07/2025

আসসালামু আলাইকুম
Fbবন্ধুদের জানাই শুভ রাএি,সবার প্রতি রইলো অনেক অনেক শুভকামনা।

28/06/2025

⛑️ হৃদরোগের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা -

হৃদরোগের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা রোগীর লক্ষণভিত্তিক, ব্যক্তিকেন্দ্রিক এবং রোগের প্রকৃতি অনুযায়ী নির্ধারিত হয়। নিচে কিছু সাধারণ হৃদরোগ ও তাতে ব্যবহৃত গুরুত্বপূর্ণ হোমিওপ্যাথিক ওষুধের সংক্ষিপ্ত আলোচনা দেওয়া হলো:

🫀 সাধারণ হৃদরোগের ধরন ও উপসর্গ:

1. হৃৎপিন্ডের দুর্বলতা (Cardiac weakness)
2. উচ্চ রক্তচাপ (Hypertension)
3. বুক ধড়ফড় করা বা অনিয়মিত স্পন্দন (Palpitation)
4. এনজাইনা বা হৃদযন্ত্রে ব্যথা (Angina pectoris)
5. হার্ট ফেইলুর বা হৃদযন্ত্র ব্যর্থতা (Heart failure)

🌿 গুরুত্বপূর্ণ হোমিওপ্যাথিক ঔষধসমূহ:

1. Crataegus Oxyacantha/

ব্যবহার: হৃদযন্ত্রকে শক্তিশালী করে, উচ্চ রক্তচাপে উপকারী।
বিশেষত্ব: এটি "heart tonic" হিসেবে কাজ করে।

2. Digitalis Purpurea/ ডিজিটালিস পারপুরা

ব্যবহার: হৃদস্পন্দন ধীর কিন্তু শক্তিশালী – অনুভব হয় যেন প্রতি স্পন্দনের পর থেমে যায়।
বিশেষত্ব: দুর্বল হৃদযন্ত্রে কার্যকর।

3. Cactus Grandiflorus/ ক্যাকটাস গ্রান্ডিফ্লোরা

ব্যবহার- বুকে যেন কেউ চেপে ধরে আছে – হৃদযন্ত্র সংকোচনের মতো ব্যথা।
বিশেষত্ব: এনজাইনা ও বুক ধড়ফড় করার ক্ষেত্রে উপকারী।

4. Aurum Metallicum/ অরাম মেট

ব্যবহার: উচ্চ রক্তচাপ, দুশ্চিন্তা, হতাশা ও হৃদকম্প।
বিশেষত্ব: মানসিক চাপজনিত হৃদরোগে কার্যকর।

5. Spigelia / স্পাইজেলিয়া

ব্যবহার: হৃদযন্ত্রের ব্যথা বামদিকে ছড়িয়ে পড়ে, মাঝে মাঝে হাতেও যায়।
**বিশেষত্ব: সংবেদনশীল ও দ্রুত স্পন্দনবিশিষ্ট হৃদরোগে ব্যবহৃত হয়।

6. Lachesis/ ল্যাকেসিস

ব্যবহার: রক্তচাপ বাড়ে, গলা বা বুকে চাপ লাগলে খারাপ হয়।
বিশেষত্ব: মেয়েদের মেনোপজ পরবর্তী হৃদরোগে উপকারী।

7. Adonis Vernalis এডোনিস ভার্সন

ব্যবহার: দীর্ঘস্থায়ী হৃদযন্ত্র দুর্বলতা বা হৃদপিণ্ডের কার্যক্ষমতা হ্রাস পেলে।
বিশেষত্ব: এটি কার্যক্ষমতা বাড়ায় এবং প্রস্রাবের পরিমাণও বাড়ায়।

⚠️ সতর্কতা:

* হৃদরোগের ক্ষেত্রে নিজে চিকিৎসা না করে অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যক।
* হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ব্যক্তি ও উপসর্গভিত্তিক হওয়ায় একজনের ওষুধ অন্যজনের ক্ষেত্রে কার্যকর নাও হতে পারে। একজন রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক এর নিকট থেকে চিকিৎসা নিন।
সংগ্রহে
ডাঃমোহাম্মদ কামাল হোছাইন, ডিএইচএমএস
বিএইচবি ঢাকা।
আল আমিন হোমিও হল
০১৬০৬৭১৯১৯৭

এবার কাশি ও জ্বর ছাড়াওহতে পারে করোনা! সচেতন হোন জনসমাগম এড়িয়ে চলুন।
19/06/2025

এবার কাশি ও জ্বর ছাড়াওহতে পারে করোনা!
সচেতন হোন জনসমাগম এড়িয়ে চলুন।

19/06/2025

ডিএইচএমএস সম্পুরক পরিক্ষা ২০২৪ এর
চট্টগ্রাম ১ কেন্দ্র (ডাঃ জাকির হোসেন সিটি কর্পোরেশন হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল) কেন্দ্রে যারা পরিক্ষা দিবেন তাদের জন্য

জরুরী বিজ্ঞপ্তি
…..............
২১-০৬-২০২৫ রোজ শনিবার সকাল দশটা থেকে সম্পূরক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষা আরম্ভ হওয়ার কমপক্ষে এক ঘণ্টা পূর্বে প্রথম ,দ্বিতীয় ,তৃতীয় ও চতুর্থ বর্ষের সম্পূরক প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদেরকে কলেজে উপস্থিত থেকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে।

সদয় অবগতির জন্য
১.ডা. জাকির হোসেন সিটি কর্পোরেশন হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ
২.আজিজুর রহমান হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ চট্টগ্রাম
৩.চট্টগ্রাম হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ
৪.খাগড়াছড়ি এইচ এম পার্ব্যত্য হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ
এর সকল সম্পুরক পরিক্ষার্থী

কলেজের পেজ থেকে সংগ্রহ

19/06/2025

#সচেতন হোন স্ট্রোকের ঝুঁকি কমান #
স্ট্রোক সাধারণত বাথরুমেই হয়ে থাকে,
কারন: বাথরুমে ঢুকে গোসল করার সময় প্রথমেই মাথা এবং চুল ভেজানো একদম উচিৎ নয়। কারন এটি ভুল পদ্ধতি।

মানুষের বডিতে ব্লাড সার্কুলেশন একটা নির্দিষ্ট উত্তাপ মেইনটেন করে চলে;তাই যে কোন উত্তাপ ব্যালেন্সে আসতে বডিতে সময়ের প্রয়োজন।

যদি আপনি প্রথমেই মাথায় পানি ঢেলে বসেন তাহলে সাথে সাথেই রক্ত র‍্যাপিডলি মাথায় উঠে যায়;এবং whole bodyতে ব্লাড সার্কুলেশন নরমাল
ফ্লু' থেকে কয়েক গুন বেড়ে যায়;

ফলে কৈশিক ও ধমনী একসাথে ছিঁড়ে যায়। যার কারনে একজন সুস্থ মানুষ কয়েক সেকেন্ডের ব্যবধানে স্ট্রোক এবং বডির ব্যালেন্স ধরে রাখতে না পেরে মাটিতে পড়ে যায় কিংবা মুহুর্তেই ডের্থ হয়ে যেতে পারে।

*** গোসলের সঠিক পদ্ধতি হলো:
পায়ের পাতা থেকে আস্তে আস্তে ওপর দিকে কাঁধ পর্যন্ত ভেজাতে হবে।
এর ফলে কিছু মানুষের একটা গরম হাওয়া মাথা দিয়ে যেন বের হচ্ছে মনে হতে পারে। এরপর আস্তে আস্তে মুখ ভিজিয়ে মাথায় পানি দেওয়া উচিৎ।

এই পদ্ধতি যাদের উচ্চ রক্তচাপ , উচ্চ কোলেস্টরাল এবং মাইগ্রেন আছে তাদের অবশ্যই পালন করা উচিৎ।

18/06/2025

💖💖

05/06/2025

১৮টি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ যেগুলো এন্টিবায়োটিকের মত দ্রুত কাজ করে:---
🍒-------------------------------------------------------🍒
১.✒️Aconitum napellus :- যে-কোন রোগই হউক না কেন, যদি সেটি হঠাৎ করেই শুরু হয় এবং শুরু থেকেই মারাত্মকরূপে দেখা দেয় অথবা দুয়েক ঘণ্টার মধ্যে সেটি মারাত্মক আকার ধারণ করে, তবে একোনাইট হলো শ্রেষ্ট এন্টিবায়োটিক। রোগের উৎপাত এত বেশী হতে পারে যে, তাতে রোগী মৃত্যুর ভয়ে ভীত হয়ে পড়ে।

২.✒️Bryonia alba : যদি রোগীর গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে থাকে, অনেকক্ষণ পর পর বেশি পরিমানে পানি পান করতে চায়, নড়াচড়া করলে রোগীর কষ্ট বৃদ্ধি পায়, পায়খানা শক্ত ইত্যাদি লক্ষণ থাকে, তবে হোউক না তা টাইফয়েড, এপেন্ডিসাইটিস, নিউমোনিয়া বা আরো মারাত্মক কোন ইনফেকশান, ব্রায়োনিয়াই হবে তার শ্রেষ্ট এন্টিবায়োটিক। উচ্চ শক্তিতে (১০০০, ১০০০০, ৫০০০০) এক ডোজ ব্রায়োনিয়া খাইয়ে দিন ; সম্ভবত দ্বিতীয় ডোজ খাওয়ানোর আর প্রয়োজন হবে না।

৩.✒️Belladonna : যে-কোন রোগে যদি সারা শরীরে বা আক্রান্ত স্থানে উত্তাপ বেশী থাকে, আর যদি আক্রান্ত স্থান লাল হয়ে যায়, শরীর জ্বালা--পোড়া করতে থাকে, তাহলে বেলেডোনাই হলো তার শ্রেষ্ট এন্টিবায়োটিক। যে কোন রোগের সাথে যদি রোগী প্রলাপ বকতে থাকে (অর্থাৎ এলোমেলোভাবে কথা বলতে থাকে), তাহলে বুঝতে হবে যে রোগীর ব্রেনে ইনফেকশান হয়েছে এবং এসব ক্ষেত্রে বেলেডোনা হলো তার সেরা এন্টিবায়োটিক।

৪.✒️Arsenicum album :যে-কোন রোগে বা ইনফেকশনের সাথে যদি রোগীর মধ্যে প্রচণ্ড অস্থিরতা (অর্থাৎ রোগী নড়াচড়া ছাড়া থাকতে পারে না), শরীরের বিভিন্ন স্থানে ভীষন জ্বালা পোড়া ভাব, অল্পতেই রোগী দুর্বল বা কাহিল বা নিস্তেজ হয়ে পড়ে, যাতে অতিমাত্রায় মৃত্যুভয়, রোগী মনে করে ঔষধ খেয়ে কোন লাভ নেই, তার মৃত্যু নিশ্চিত ইত্যাদি লক্ষণ থাকে, তাহলে আর্সেনিক হলো তার শ্রেষ্ট এন্টিবায়োটিক।

৫.✒️Baptisia tinctoria : যদিও ব্যাপটিশিয়া ঔষধটি হোমিওপ্যাথিতে টাইফয়েড জ্বরের চিকিৎসায় বেশী ব্যবহৃত হয় কিন্তু এই ঔষধটির লক্ষণসমূহ পাওয়া গেলে যে-কোন মারাত্মক ধরনের ইনফেকশনে এটি চমৎকার এন্টিবায়োটিকের কাজ দেবে। ব্যাপটিশিয়ার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো অবশ-অবশ ভাব থাকে, এখনই প্যারালাইসিস হয়ে যাবে এমন ভয় হওয়া, চেতনা আধা লোপ পেয়ে যায় (অনেকটা মাতালদের মতো করে), সারা শরীরে যেন ঘাঁ হয়ে গেছে এমন ব্যথা, মুখ থেকে এবং নিঃশ্বাসে মরা লাশের গন্ধ থাকে, ঘুমঘুম ভাব থাকে, কথা শেষ করার আগেই ঘুমিয়ে পড়ে, মনে করে তার শরীর টুকরা টুকরা হয়ে সারা ঘরে ছড়িয়ে আছে ইত্যাদি ইত্যাদি।

৬.✒️Ferrum phosphoricum : ফেরাম ফস ঔষধটি যে-কোন নতুন ইনফেকশানে ব্যবহার করে দারুণ ফল পাবেন। ইনফেকশনের মূল ঝামেলা হলো স্থানীয় রক্ত সঞ্চয় (Local congestion) এবং ফেরাম কনজেশান দূর করতে সেরা ঔষধ। সাধারণত অন্যকোন ঔষধের লক্ষণ পাওয়া না গেলে যে-কোন ইনফেকশনে ফেরাম ফস একটি উৎকৃষ্ঠ এন্টিবায়োটিকের কাজ দেবে।

৭.✒️Hepar sulph : হিপার সালফ চর্ম (skin) এবং কোমল কলাতন্তু (soft tissue) একটি শ্রেষ্ঠ এন্টিবায়োটিক। সাধারণত ফোড়া (abscess), দাঁতের গর্তের (caries) ইনফেকশান, ইরিসিপেলাস, কান পাকা (Otitis media) ইত্যাদি রোগে ইহার প্রয়োগ বেশী হয়ে থাকে। পাশাপাশি ফুসফুসের রোগেও এটি একটি সেরা এন্টিবায়োটিক। কাশি, হাঁপানি, ব্রঙ্কাইটিস, হুপিং কাশি ইত্যাদি রোগেও হিপারের কথা এক নাম্বারে মনে রাখা দরকার। হিপার সালফের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো আক্রান্ত স্থানে এতো ব্যথা থাকে যে স্পর্শই করা যায় না এবং ঠান্ডা বাতাসে রোগের মাত্রা বৃদ্ধি পায়।

৮.✒️Arnica montana : আমরা জানি যে, আঘাতের ব্যথার জন্য আনির্কা একটি শ্রেষ্ঠ ঔষধ। কিন্তু আনির্কা যে একটি শক্তিশালী এন্টিবায়োটিক বা জীবাণু বিনাশী ঔষধ তা আমরা অনেকেই জানি না। টাইফয়েড, নিউমোনিয়া, হুপিং কাশি ইত্যাদির মতো মারাত্মক ইনফেকশনেও লক্ষণ থাকলে চোখ বুজে আনির্কা দিতে পারেন। সাধারণত যে কোন ধরনের আঘাত, মচকানো, থেতলানো, ঘুষি, মোচড়ানো, লাঠির আঘাত অথবা উপর থেকে পড়ার কারণে ইনফেকশান বা ক্ষত হলে; এমনকি গ্যাংগ্রিন হলেও আনির্কা হবে তার শ্রেষ্ঠ এন্টিবায়োটিক। আনির্কার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো আক্রান্ত স্থানে এমন তীব্র ব্যথা থাকে যে, কেউ তার দিকে আসছে দেখলেই সে ভয় পেয়ে যায় (কারণ ধাক্কা লাগলে ব্যথার তীব্রতায় তার প্রাণ বেরিয়ে যাবে), রোগী ভীষণ অসুস্থ হয়েও সে মনে করে তার কোন অসুস্থ্যতা নেই, সে খুব ভালো আছে ইত্যাদি ।

৯.✒️Mercurius solubilis : মার্ক সল একটি বহুমুখী কাযর্সম্পন্ন (multi-functional) হোমিওপ্যাথিক এন্টিবায়োটিক। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো প্রচুর ঘাম হয় কিন্তু রোগী আরাম পায় না, প্রচুর ঘামে এবং মুখে দুর্গন্ধ থাকে, তার পায়খানা করার সময় কোথনি লাগে, অধিকাংশ রোগ রাতের বেলা বেড়ে যায় ইত্যাদি ইত্যাদি। মারকারী গ্রুপের অন্যান্য ঔষধগুলিও একই রকম এন্টিবায়োটিক ক্ষমতাসম্পন্ন ঔষধ। যেমন- Mercurius Cor, Mercurius Cyan, Mercurius Dul, Mercurius Iodatus Flavus, Mercuric Potassium Iodide, Mercurius Viv ইত্যাদি।

১০.✒️Lycopodium clavatum : লাইকোপোডিয়াম একটি প্রথম শ্রেণীর হোমিওপ্যাথিক এন্টিবায়োটিকের মযার্দা রাখে। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো রোগের মাত্রা বিকাল ৪-৮ টার মধ্যে বৃদ্ধি পায়, এদের সকল রোগ ডান পাশে বেশী হয়, পেটে প্রচুর গ্যাস হয়, সারা বৎসর প্রস্রাবের অথবা হজমের সমস্যা লেগেই থাকে, এর রোগীদের দেখতে তাদের বয়সের চাইতেও বেশী বয়ষ্ক মনে হয়, তাদের স্বাস্থ্য খারাপ কিন্তু মেধা খুব ভালো, এরা খুবই স্পর্শকাতর, এদের ধন্যবাদ দিলেও কেদে ফেলে ইত্যাদি।

১১.✒️Veratrum album : রোগী যে কোন মুহূর্তেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়তে পারে এমন মারাত্মক ধরণের ইনফেকশনে ভিরেট্রাম এলবামের উপর নির্ভর করতে পারেন। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো রোগী খুব তাড়াতাড়ি দুর্বল হয়ে শয্যাশায়ী হয়ে পড়তে পারে, ঠান্ডা ঘাম ঝরেতে থাকে এবং এদের নিঃশ্বাসেও ঠান্ডা বাতাস বের হয়, এদের চামড়া নীল বা বেগুনী রঙ ধারন করে, চামড়া ঠান্ডা হয় এবং কুচঁকে যায়, শরীরের কোথাও চাপ দিলে সেখানে গর্ত হয়, হাত, পা, মুখ বরফের মতো ঠান্ডা হয়ে যায় ইত্যাদি।

১২.✒️Kali bichromicum : ক্যালি বাইক্রোম হলো নাক-কান-গলার রোগের একটি শ্রেষ্ঠ এন্টিবায়োটিক। ইহার প্রধান লক্ষণ হলো কফ, থুথ ( লালা ), বমি, নাকের শ্লেষ্মা ইত্যাদি খুবই আঠালো হয় এবং কোন কাঠিতে (বা আঙুলে) লাগিয়ে টানলে রশির বা সুতোর মতো লম্বা হয়, ব্যথা আঙুলের মাথার দ্বারা ঢাকা যায় এমন খুবই অল্প জায়গায় হয়ে থাকে, ব্যথা ঘন ঘন জায়গা বা অঙ্গ বদল করে, ঘায়ের বা ক্ষতের চেহারা থাকে খাচকাটা ধারালো ইত্যাদি।

১৩.✒️Ipecac : ইপিকাক সাধারণত পেটের অসুখ এবং ফুসফুসের অসুখের একটি সেরা এন্টিবায়োটিক। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো বমি থাকে অথবা বমিবমি ভাব থাকে এবং জিহ্বা পরিষ্কার থাকে।

১৪.✒️Pulsatilla pratensis : পালসেটিলাকে বলা যায় একটি বহুমুখী কাযর্সম্পন্ন (multi-functional) হোমিওপ্যাথিক এন্টিবায়োটিক। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো গলা শুকিয়ে থাকে কিন্তু কোন পানি পিপাসা বা তৃষ্ণা থাকে না, তাদের ঠান্ডা বাতাস, তাদের ঠান্ডা খাবার, তারা ঠান্ডা পানি পান করতে পছন্দ করে, গরম আলো-বাতাসহীন বদ্ধ ঘরে রোগীনী বিরক্ত বোধ করে, খুবই আবেগপ্রবন, সে অল্পতেই কেঁদে ফেলে এবং যত দিন যায় ততই মোটা হতে থাকে ইত্যাদি।

১৫.✒️Cantharis : ক্যান্থারিস প্রধানত মূত্রতন্ত্রের ইনফেকশনের জন্য একটি শ্রেষ্ঠ এন্টিবায়োটিক। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো জ্বালা-পোড়া এবং ছিড়ে ফেলার মতো ব্যথা। কাজেই ভীষণ জ্বালাপোড়া থাকলে যে-কোন রোগে ক্যান্থারিস ব্যবহার করতে পারেন। এটি জলাতঙ্ক রোগের জন্যও একটি শ্রেষ্ট এন্টিভাইরাল ঔষধ। অল্প থেকে বেশী যে কোন ধরনের পোড়ার (burn) ব্যথা এবং ইনফেকশান দূর করতে ক্যান্থারিসের জুড়ি নাই।

১৬.✒️ Eupatorium perfoliatum : ইউপেটোরিয়াম পারফো নামক ঔষধটি আরেকটি উৎকৃষ্ঠ এন্টিবায়োটিক। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো শরীরে এমন প্রচণ্ড ব্যথা থাকে যেন মনে হয় কেউ শরীরের সমস্ত হাড় পিটিয়ে গুড়োঁ করেছে, পানি অথবা খাবার যাই পেটে যায় সাথে সাথে বমি হয়ে যায় ইত্যাদি।

১৭.✒️Echinacea angustifolia : ইচিনেশিয়া'কে বলা হয় একেবারে হোমিওপ্যাথিক এন্টিবায়োটিক। যে-কোন ধরনের পুরনো বা দীঘর্মেয়াদী ইনফেকশানে ইচিনেশিয়া ব্যবহার করতে পারেন। যেমন - অনেক দিনের পুরনো কাশি, জ্বর, ঘাঁ ইত্যাদি যা অন্য অনেক ঔষধ প্রয়োগেও পুরোপুরি সারেনি।

১৮.✒️Pyrogenium : পাইরোজিনিয়াম একেবারে আগাগোড়াই এন্টিবায়োটিক গুণসম্পন্ন ঔষধ ; কেননা এটি তৈরীই করা হয়েছে জীবাণু থেকে (nosode)। যেকোন ধরনের নতুন অথবা পুরনো, স্বল্পমেয়াদী বা দীঘর্মেয়াদী সংক্রমনে পাইরোজিনিয়াম ব্যবহার করতে পারেন।
🌿--------------------------------------------🌿

পোস্টটা নবীন ডাক্তারদের জন্য লিখিত, সর্বসাধারণের জন্য নয়। সুতরাং হোমিওপ্যাথি অর্গানন রোগীলিপি রেপার্টরী শক্তি মাত্রা সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান না থাকলে নিজে নিজে ঔষধ সেবন করতে যাবেন না।

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Al Amin Homoeo Hall posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share