Muslim Beliefs

Muslim Beliefs সব দুঃখের মূল এই দুনিয়ার প্রতি অত্যাধিক মোহ👽👽

যতবার লেখাটা পড়েছি মুগ্ধ হয়েছি,বন্ধুত্ব তো এমনি হয়!মা'ইল'স্টো'নে দূ*র্ঘট*নার পর বেঁ'চে যাওয়া একজনছাত্র তার আ*হত বন্ধুকে ...
22/07/2025

যতবার লেখাটা পড়েছি মুগ্ধ হয়েছি,
বন্ধুত্ব তো এমনি হয়!
মা'ইল'স্টো'নে দূ*র্ঘট*নার পর বেঁ'চে যাওয়া একজন
ছাত্র তার আ*হত বন্ধুকে ক্লাসরুম থেকে ফিরিয়ে
আনতে গিয়েছিল।
ফা*য়ার ব্রি'গে'ডের অ'ফিসার বা'ধা দিয়ে বললেন,
"এর কোনো লাভ নেই! তোমার বন্ধু অবশ্যই মা*রা
যাবে"।
কিন্তু ছাত্রটি তখনও গিয়ে তার বন্ধুকে একা একা ফিরিয়ে আনল।
মৃ*তদে*হ দেখে ফায়ার ব্রি'গে'ডের অ*ফিসার বলে, "আমি তোমাকে বলেছিলাম এর কোন মূ'ল্য নেই।
সে মা*রা গেছে"।
ছাত্র'টি উত্তর দেয়: 'না স্যার, এটা সত্যিই মূল্যবান ছিল। যখন আমি তার কাছে গেলাম, সে তখনও জী"বিত ছিলো - আমার বন্ধু আমাকে দেখে, হাসল এবং তার শেষ কথাটা বলল:
❝আমি জানতাম তুমি আসবে❞।

চাকরী দেয়ার নামে চট্টগ্রাম কলেজের ছাত্রীকে ধর্ষণ !! 😓তনু (ছদ্মনাম), চট্টগ্রাম কলেজের ছাত্রী। পড়ালেখার পাশাপাশি নগরীর চক...
07/07/2025

চাকরী দেয়ার নামে চট্টগ্রাম কলেজের ছাত্রীকে ধর্ষণ !! 😓

তনু (ছদ্মনাম), চট্টগ্রাম কলেজের ছাত্রী। পড়ালেখার পাশাপাশি নগরীর চকবাজার এলাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। সেই প্রতিষ্ঠানের চাকরির পরিবেশ তার অনুকূলে না থাকায় সে নতুন চাকরির খোঁজ করেন। তনুর তেমন বেশি কেউ পরিচিত না থাকায় তার এক বান্ধবীকে একটা চাকরির ব্যবস্থা করতে বলেন। কারণ তনুর বাবা একজনের উপার্জনে তাদের সংসার চালানো কষ্টকর ছিল। অর্থনৈতিক টানাপোড়নের সংসারে স্বস্থি ফেরাতে প্রাণপণ চেষ্টা ছিল তনুর। তার চাকরির প্রয়োজনীয়তার কথা শুনে তনুর বান্ধবী তনুকে দিপংকর নামে এক যুবকের মোবাইল নাম্বার দিয়ে যোগাযোগ করতে বলেন।

তনু তার বান্ধবীর দেয়া মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করে দিপংকরকে চাকরির জন্য অনুরোধ জানান। দিপংকর তনুকে অশ্বস্থ করেন চাকরির ব্যপারে। এরপর থেকে দিপংকর তনুকে নানা উপদেশ দেন। বলেন, তার ছোট বোন নেই তনুই তার ছোট বোন। প্রতিনিয়ত বড় ভাইয়ের মতো করে শাসন করে নানা ভাল উপদেশ দেন। এভাবে টানা প্রায় দুই মাস হোয়াটঅ্যাপ এবং মেসেন্জারে চ্যাটিং চলে। এই দুই মাসে উপদেশ এবং ভাল পরামর্শ ছাড়া তাকে কোন খারাপ কথা বলেনি দিপংকর। প্রায় সময় ভরসা দিতেন ভাই দিপংকর যতদিন আছে ততদিন তনুর চাকরি এবং অন্যান্য সমস্যার জন্য চিন্তা না করতে। দিপংকরের দীর্ঘ দুই মাসের ভাল ব্যবহার এবং উপদেশ পেয়ে এক প্রকার তনুর আস্থা অর্জন করে। তনুও তাকে বিশ্বাস এবং আস্থায় রেখেছে।

হঠাৎ এক দুপুরে তনুর মোবাইল বেজে উঠে। অপর প্রান্ত থেকে দিপংকর বলে বোন তোমার চাকরির ব্যবস্থা করেছি। বিকেলে ইন্টারভিউ দিতে যেতে হবে। চাকরির কথা শুনে সাথে সাথে রাজি হয়ে তনু বললো কোথায় আসতে হবে? তখন দিপংকর তনুকে নগরীর বহদ্দারহাট দাড়াতে বলে। তনু বহদ্দারহাট অপক্ষো করলে দিপংকর গাড়ি নিয়ে এসে তনুকে গাড়িতে তোলে নেয়।

এরপর তনু জানতে চায় ইন্টারভিউ কোথায় তখন দিপংকর বলে চলো আমি নিয়ে যাচ্ছি। এরপর যখন গাড়ি কাপ্তাই ক্রস করছিল তখন একটি সাইনবোর্ডে চোখ পড়ে তনুর। তখন তনু গাড়ি থেকে নামার চেষ্টা করেও নামতে ব্যার্থ হয়। তাকে দীপংকর নিয়ে যায় রাঙ্গামাটির আসাম বস্তি নামক একটি নির্জন জায়গায়। পুরো পথ হত্যার হুমকি দিয়ে তাকে আসাম বস্তি নিয়ে যাওয়া হয়। দিপংকর ফোনে বলার সময় ওই এলাকার নাম যে আসাম বস্তি সেটি শুনে তনু।

সেখানে বেশ কয়েকটি কটেজ রয়েছে। নিরব নিস্তব্ধ। যাওয়ার সাথে সাথে এক নারী এসে কটেজের চাবি দেয়। দীপংকর ওই নারী থেকে চাবি নেয়ার সময় বললো ভেতরে মদ আছে? তখন ওই নারী বললো না। এনে দিচ্ছি। তখন তনু বেশ কান্না করছিল। কিন্তু সেখানে তনুর কান্না শুনার কেউ ছিল না। জোর-জবরদস্থি করে তনুকে কটেজে ঢুকিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে দিপংকর নামে ওই কুলাংগার।
এর মাঝে দিপংকরের মোবাইলে ফোন আসে। দীপংকরকে বলতে শুনা যায় আমি আসাম বস্তি আছি তোরা মদ নিয়ে চলে আয়। সেই কথা শোনে তনু আরও বেশি কান্না করতে লাগলো। কিন্তু দীপংকরের মন গলাতে পারলোনা তনু। দীপংকর বললো তুকে আজ এখানে রেখে যাবো। মানে তার বন্ধুরাও তনুকে ধর্ষণ করবে। সেই কথা শোনে তনু যখন তার পায়ে ধরে আরও বেশি কান্না করছিল অন্যদিকে দীপংকর আচ করতে পারে তনুকে খুঁজাখুজি করছে কেউ। তনুর মোবাইলে বার বার ফোন আসছিল। তখন দিপংকর তনুকে গাড়িতে করে এনে নগরীতে নিয়ে আসে। এর আগে দিপংকর তনুকে হুমকি দিয়ে বলে এই ঘটনা যদি কাউকে বলে তাহলে মেরে ফেলবে এবং তার পরিবারের ক্ষতি করবে।

তারা যখন কটেজ থেকে বের হয় তখন এক বয়স্ক লোক ভাড়া নিতে আসে দিপংকরের কাছে। তখন দিপংকর ভাড়া পাঁচশত টাকা কম দিয়ে বলে আমিতো প্রতিবার আসি আর রাতেও থাকিনি একটু কম নেন। সামনের বার আসলে দিয়ে দিবো। তার মানে দিপংকর নামে এই কুলাংগার প্রতিনিয়ত এভাবে ধর্ষণ করেন এবং রাত্রিও যাপন করেন ওই কটেজে।

এই ঘটনার পর তনু মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত। স্বাভাবিক জীবন ব্যহত হচ্ছে তনুর। আইনের আশ্রয় নিতেও অনিহা প্রকাশ করেছে তনু। কারণ এমন ঘটনা জানলে সামাজিক কারণে তার পরিবারও পাশে থাকবেনা বলে আশংকা তার।

সেখানে যাওয়ার পর দীপংকর ফোনে কথা বলার ফাঁকে তনু তার আরেক বান্ধবী কে মেসেঞ্জারে তাকে উদ্ধারের জন্য ভয়েস মেসেজ পাঠায়। সেই বান্ধবী সাথে সাথে বিষয়টি চট্টগ্রাম কলেজের কয়েকজনকে জানালে তারা বিষয়টি আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবগত করে। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা বুঝতে পেরে তনুকে নগরীর ২ নং গেট এলাকায় নামিয়ে দেয় দীপংকর নামে সেই কুলাংগার।

নোটঃ বন্ধু-বান্ধবী নির্বাচন এবং কাউকে বিশ্বাস করতে অনেক বেশি সচেতন হতে হবে। আবেগ কন্ট্রোল করতে হবে। নিজের দূর্বলতা কাউকে বলা যাবেনা।
ভিক্টিমের নাম/পরিচয় প্রকাশ না করে ঘটনাটি শেয়ার করেছি আমাদের বোনদের সচেতন করার জন্য।
প্রতারকের পাল্লায় পড়বেন না কেউ।

এজিদ বাহিনীর  ২২০০০ সৈন্যের  ৭০০০ ছিল হাফেজ আর ৩০০০ ছিল মুফতি । ইমাম হোসাইন (রাঃ) একা দাড়িয়ে ছিলেন!কারবালার মাঠে একে-একে...
06/07/2025

এজিদ বাহিনীর ২২০০০ সৈন্যের ৭০০০ ছিল হাফেজ আর ৩০০০ ছিল মুফতি ।

ইমাম হোসাইন (রাঃ) একা দাড়িয়ে ছিলেন!

কারবালার মাঠে একে-একে যখন সবাই শাহাদাত
বরণ করছেন এবং ইমাম হোসাইন (রাঃ)

-যখন কেবল একা দাড়িয়ে ছিলেন

তখন তার শেষ কয়টি বানির কিছু অংশের অনুবাদ :

“কেন আমাকে হত্যা করতে চাও..??

আমি কি কোন পাপ অথবা অপরাধ করেছি..??

এজিদের সৈন্য বাহিনী বোবার মত দাড়িয়ে রইল।

পুনরায় ইমাম হোসাইন (রাঃ) বললেন,

“আমাকে হত্যা করলে আল্লাহর-কাছে কি জবাব দেবে..??

কি জবাব দেবে বিচার দিবসে প্রিয় (সাঃ) নবীর কাছে..??

এজিদের সৈন্য বাহিনী পাথরের মত দাঁড়িয়ে আছে!

আবার ইমাম হোসাইন (রাঃ) বললেন,

‘হাল্ মিন্ নাস্রিন ইয়ানসুরুনা,.??

আমাদের সাহায্য করার মত কি তোমাদের মাঝে একজনও নাই..??

তারপরের আহ্বানটি সাংঘাতিক মারাত্বক!!

ঐতিহাসিকদের মতে এটাই ইমাম হোসাইন (রাঃ) শেষ আহ্ববান!

"‘আমার কথা কি শুনতে পাও না..??
তোমাদের মাঝে কি মাত্র একজন মুসলমানও নাই..??

মুসলমানের এই অপদার্থের দল ইমাম পাকের
বাণী মোবারকের কোন জবাব দিতে পারলো না!

সমস্ত কারবালা নিরব-নিস্তব্ধ হয়ে গেলো!

ইমাম হোসাইন (রাঃ)-এর শেষ ভাষনটি মাত্র
একটি ছোট্র বাক্য"

তবে এর ব্যাখ্যা যদি কাঁচ ভাঙ্গার মত টুকরো-টুকরো করে দেখাতে চাই তাহলে সেই বাক্যটি হবে খুবই বেদনা দায়ক!?

‘ইমাম হোসাইন আসল এবং নকলের ভাগটা পরিস্কার করে দেখিয়ে গেলেন’
সে রকমই অর্থ বহন করছে ইমাম হোসাইন (রাঃ) শেষ ভাষনটিতে!

কারন, এজিদের সৈন্য বাহিনীতে একজন
হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান অথবা অন্য কোন ধর্মের কেউ ছিল না!
সবাই ছিল মুসলমান!

অথচ কি সাংঘাতিক এবং ভয়ংকর ভাষন-

তোমাদের মাঝে কি একজন মুসলমান ও নাই..??

না, একটিও সত্যিকার আসল মুসলমান ছিল না বলেই ইমাম হোসাইন (রাঃ) এই আহ্বান জানিয়ে পৃথিবীকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে দিয়ে গেলেন!

তিনি বুঝিয়ে দিয়ে গেলেন যে, যারা দাঁড়িয়ে আছে
তারা সবাই নকল মুসলমান

আজ ১০ মহররম।ইতিহাসের সেই কালো দিন—যখন কারবালার প্রান্তরে দাঁড়িয়ে ইমাম হোসাইন (আঃ) ও তাঁর পরিবার সত্যের জন্য সব কিছু ত্যা...
05/07/2025

আজ ১০ মহররম।

ইতিহাসের সেই কালো দিন—যখন কারবালার প্রান্তরে দাঁড়িয়ে ইমাম হোসাইন (আঃ) ও তাঁর পরিবার সত্যের জন্য সব কিছু ত্যাগ করেছিলেন।

তিন দিনের পিপাসা, ক্ষুধা, ক্লান্তি—তারপরও তাঁদের কণ্ঠে ছিল না কোনো অভিযোগ, ছিল শুধু আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আত্মসমর্পণ।

🔴 নবীর (সা.) প্রিয় নাতি—হোসাইন (আঃ) শহীদ হলেন।
🔴 ৬ মাসের শিশু আলী আসগর (আঃ)-এর গলায় ঢুকলো নিষ্ঠুর তীর।
🔴 হযরত আব্বাস (আঃ)-এর দুই হাত কেটে নেওয়া হলো—তবুও তিনি পানির মশক ফেলেননি।
🔴 জয়নাব (রাঃ) হারালেন ভাই, সন্তান, পরিবার—তবুও সবর হারাননি।

কারবালা শুধু একটি ট্র্যাজেডি নয়—এটি একটি জাগরণ, একটি প্রতিরোধ, একটি চেতনার নাম।

আজ যখন আমরা আরামে বসে আশুরার কথা বলি—নিজেকে প্রশ্ন করি,
আমার ভেতরে কি সেই হোসাইনি চেতনা আছে? আমি কি সত্যের জন্য দাঁড়াতে পারি, কষ্ট হলেও?"

তোমরা আশুরার দিন রোজা রাখো এবং তা থেকে ইহুদিদের বিরোধিতা করো, একদিন আগে বা পরে রোজা রাখো।— (মুসনাদ আহমদ: 2106)৯ ও ১০ মহর...
04/07/2025

তোমরা আশুরার দিন রোজা রাখো এবং তা থেকে ইহুদিদের বিরোধিতা করো, একদিন আগে বা পরে রোজা রাখো।
— (মুসনাদ আহমদ: 2106)

৯ ও ১০ মহররম সবচেয়ে ফজিলতপূর্ণ (সুন্নাতে মু’আক্কাদা)

রবিবার ১০ মহররম অর্থাৎ শনিবার ও রবিবার রোজা রাখতে পারেন। অথবা চাইলে শনি,রবি,সোম তিন দিনই রোজা রাখতে পারেন।

পেটে জমজ বাচ্চা, দূলর্ভ বি নেগেটিভ রক্তের অভাবে ২দিন ধরে সিজার হচ্ছে না। বাধ্য হয়ে হাসপাতাল থেকে রোগী নিয়ে চলে যাচ্ছিলো ...
04/07/2025

পেটে জমজ বাচ্চা, দূলর্ভ বি নেগেটিভ রক্তের অভাবে ২দিন ধরে সিজার হচ্ছে না। বাধ্য হয়ে হাসপাতাল থেকে রোগী নিয়ে চলে যাচ্ছিলো আবারও কুড়িগ্রাম জেলায়।
সেই সময় ডোনার হাজির।
রক্তের ব্যাগ হাতে পেয়ে রোগীর মায়ের অবস্থা....
ছেলেটাকে পারছেনা কলিজার ভেতর ঢুকিয়ে ফেলতে! এজন্যেই হয়তো মা শব্দ টি কে সর্বোচ্চ স্থান দেয়া হয়েছে।
এই সব মানুষ গুলো আছে বলেই পৃথিবীটা সুন্দর।

গা*জায় গত ৪৮ ঘন্টায় ৩০০ জনের বেশি ফি*লিস্তিনি নিহত, তাতে আমাদের কি? আমরা তো ব্যস্ত Diago jota'র মৃত্যুতে শোক পালন করা নি...
04/07/2025

গা*জায় গত ৪৮ ঘন্টায় ৩০০ জনের বেশি ফি*লিস্তিনি নিহত, তাতে আমাদের কি? আমরা তো ব্যস্ত Diago jota'র মৃত্যুতে শোক পালন করা নিয়ে🥹🥹

একবার ইব্রাহিম আদহাম (রঃ) বসরায় একটি পাথরের উপর বসেছিলেন। তাঁর চারদিকে বহু মানুষ জড়ো হয়ে তাঁকে ঘিরে ধরেছিল। তারা তাঁকে জ...
02/07/2025

একবার ইব্রাহিম আদহাম (রঃ) বসরায় একটি পাথরের উপর বসেছিলেন। তাঁর চারদিকে বহু মানুষ জড়ো হয়ে তাঁকে ঘিরে ধরেছিল। তারা তাঁকে জিজ্ঞাসা করল, "হে আবু ইসহাক! আল্লাহ তায়ালা কোরআনে বলেন, 'তোমরা আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব।' কিন্তু আমরা অনেক দোয়া করি, অথচ আমাদের দোয়া কবুল হয় না। এর কারণ কী?"

ইব্রাহিম আদহাম (রঃ) বললেন, "এর কারণ হলো তোমাদের অন্তর দশটি বিষয়ে মরে গেছে।"

লোকেরা জিজ্ঞাসা করল, "সেগুলো কী কী?"

তিনি বললেন:

১. তোমরা আল্লাহকে চেনো, কিন্তু তাঁর হক আদায় করো না। ২. তোমরা কোরআন পড়ো, কিন্তু সে অনুযায়ী আমল করো না। ৩. তোমরা দাবি করো যে তোমরা রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কে ভালোবাসো, কিন্তু তাঁর সুন্নাহ অনুসরণ করো না। ৪. তোমরা শয়তানকে শত্রু মনে করো, কিন্তু তার পদাঙ্ক অনুসরণ করো। ৫. তোমরা জান্নাতকে ভালোবাসো, কিন্তু তার জন্য প্রস্তুতি নাও না। ৬. তোমরা জাহান্নামকে ভয় করো, কিন্তু তা থেকে বাঁচতে চেষ্টা করো না। ৭. তোমরা মৃত্যুকে সত্য বলে জানো, কিন্তু তার জন্য প্রস্তুত হও না। ৮. তোমরা অন্যের দোষ খুঁজে বেড়াও, কিন্তু নিজেদের দোষ দেখো না। ৯. তোমরা আল্লাহর নেয়ামত ভোগ করো, কিন্তু তাঁর শুকরিয়া আদায় করো না। ১০. তোমরা মৃতদের দাফন করো, কিন্তু তা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করো না।

ইব্রাহিম আদহাম (রঃ)-এর এই কথাগুলো শুনে উপস্থিত জনতা স্তম্ভিত হয়ে গেল এবং বুঝতে পারল তাদের দোয়া কবুল না হওয়ার আসল কারণ।

কারবালার মাটির কসম!🏴আমি শেরে খোদা মাওলা আলীর সন্তান, নবীজির কলিজা, বিশ্ব মাতার নয়নের মনি, ইমাম হাসান আমার ভাই, বেহেশতে ত...
02/07/2025

কারবালার মাটির কসম!🏴
আমি শেরে খোদা মাওলা আলীর সন্তান, নবীজির কলিজা, বিশ্ব মাতার নয়নের মনি, ইমাম হাসান আমার ভাই, বেহেশতে তামাম যুবকদের সরদার।
পঞ্চশক্তি আমার বাহুতে, যদি র্গজে উঠি, শুধু মু-না-ফি-ক ইয়াজিদিরাই নয় সকল সৃষ্টিই ভয়ে নিশ্চুপ ও স্তম্ভিত হয়ে যাবে।

❝"নিজেকে কুরবানী করে নানাজির ইসলামকে
পূর্নজীবিত করে গেলাম"❞

🗣️...হযরত মাওলা ইমাম হোসাইন (আঃ)🙏

বাবার রুমের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলাম।হঠাৎ মনে হল একটু বাবার রুম থেকে ঘুরে আসি।অনেকদিন হল বাবার রুমে যাওয়া হয় না।বিয়ের পর থেকেই...
02/07/2025

বাবার রুমের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলাম।হঠাৎ মনে হল একটু বাবার রুম থেকে ঘুরে আসি।অনেকদিন হল বাবার রুমে যাওয়া হয় না।বিয়ের পর থেকেই বাবার সাথে আগের মত সময় কাটানো হয় না।শুক্রবারে সময় পেলেই বউকে নিয়ে ঘুরতে চলে যায়।বাবা গেছেন কিছু ঔষধ আনতে।আমি বাবার রুমে ঢুকে দেখি রুমটা খুব এলোমেলো।খুব অগোছালো।ঠিক যেমন একটা ছোট্ট বাচ্চার রুম।বাবার বয়স হয়েছে।শরীরটারও দিন দিন অবনতি ঘটছে।আমার সাথে তার অনেকদিন কথাতো দূরে থাক তার চেহারাটাও দেখি না।সারাদিন অফিস করে রাত করে বাসায় আসি।এসে খেয়ে দেয়ে ঘুমায় পড়ি।সকালে উঠে আবার অফিসে চলে যায়।বাবাকে নিয়ে ভাবার সময় আমার নাই।আমি জুইকে ডাক দিলাম।জুই বাবার রুমে এসে বলল,
-কি হয়েছে এতো চিৎকার করছো কেনো??
-বাবার রুমটা এত অপরিষ্কার আর অগোছালো কেনো??
-তো আমি কি করবো??
-কি করবে মানে?তোমাকে না বলেছি বাবার যত্ন নিতে।
-আমি কি প্রতিদিন শুধু ওনাকে নিয়ে পড়ে থাকবো নাকি।যত্তসব।বাড়ির আরো অনেক কাজ আমাকে করতে হয়।
-তাই বলে বাবার যত্ন নিবে না।
-কেনো?ওনাকে সময় মতো খাওয়াচ্ছি।সময় মতো ঔষধ দিচ্ছি এসব কি যত্ন নেওয়া না।
আমি কিছু বলিনি আর।জানি ওকে কিছু বলে লাভ হবে না।ও এমনই।খুব জেদি।ভালোবেসে বিয়ে করেছি।তাই এসব সহ্য করতে হচ্ছে।জুই চলে গেলো রান্নাঘরে।আমি চুপচাপ বাবার ঘর পরিষ্কার করতে লাগলাম।।রুমটা পরিষ্কার করার সময় চোখ পড়লো টেবিলে রাখা খাতাটার উপর।বাবা খাতা দিয়ে কি করছে।কৌতুহল বেড়ে গেল কি আছে তা দেখার জন্য।আমি খাতাটা নিয়ে প্রথম পেইজটা খুললাম।প্রথম পেইজে লেখা আছে আমার ডায়েরি।লেখাটা পড়ে খুব অদ্ভুদ লাগলো।আমি পরের পেইজ খুলতেই দেখি।মায়ের একটা পুরানো ছবি।আর তার নিচে লেখা আছে কলিজা।বাবা মাকে অনেক ভালবাসতো।কিন্তু মায়ের মৃ&%ত্যুর পর বাবা খুব পাল্টে গেলেন।মা যখন মা&%রা যায় তখন আমি ইন্টারে পড়তাম।ঐসময় বাবা খুব ভেঙে পড়েছিলেন।আমি আর আপুরা মিলে অনেক কষ্টে বাবাকে সেই কষ্টটা ভুলাতে পেরেছি।আমরা তিন ভাই-বোন।আপুরা বড় আর আমি সবার ছোট।আমার আপুরা মানে ইরা আপু আর জান্নাত আপুর বিয়ে হয়েছে দুইবছর।তারপর থেকে বাবা আর আমি একা থাকি।জুই আর আমার বিয়ে হয়েছে ৬মাস হল।বাবা অনেক আগেই তার চাকরী থেকে রিটায়ার্ড হয়েছেন।আমি পরের পেইজটা উল্টালাম।সেখানে মাকে নিয়ে লেখা অনেক কবিতা আছে।আমি সব পড়ে একটু মুচকি হাসলাম।কয়েক পেইজ উল্টানোর পর লেখা আছে,
-আজ আমার ছোট্ট ছেলেটার বিয়ে।না ছোট্ট না অনেক বড় হয়েছে।সে এখন চাকরি করে।কাব্য এখন দ্বায়িত্ব নিতে শিখেছে।আজ তার বিয়ে।মেয়ে তার পছন্দের।আমি না দেখেই হ্যা করে দিই।আমার ছেলে মেয়ের আশা আমি কোনোদিন অপূর্ণ রাখিনি।তাই তাদের পছন্দ মতো সব করেছি।জুই মা দেখতে খুব মিষ্টি।দোয়া করি তারা যেনো সুখী হয়।
এভাবে কয়েক পেইজ পড়লাম সবগুলোতেই আমাকে নিয়ে লেখা।পরের পেইজ উল্টিয়ে দেখলাম,
-কাব্য এখন খুব ব্যস্ত।নিজের শরীরটাও দিনদিন অবনতি হচ্ছে।কাব্যের সাথে আগের মতো রাতের আকাশ দেখা হয় না।চায়ের দোকানে বসে আর চা খেতে খেতে বাপ-ছেলের আড্ডা দেওয়া হয় না।সারাদিন ঘরে বসে থেকে খুব বিরক্ত লাগে।তাই বউমাকে বলেছিলাম একটা ডায়েরি কিনে দিতে।কিন্তু বউমা আমাকে বলল,
-বাবা এই বয়সে ডায়েরি দিয়ে কি করবেন??
-কিছু না।একটু লিখালিখি করতাম।
-এত টাকা দিয়ে ডায়েরি না কিনে।অল্প দামে কিছু খাতা কিনে লিখলেই তো হয়।আমি কিছু না বলে খাতা কেনার টাকা নিয়ে নিলাম।এখন খুব লজ্জা হয় বউমার কাছ থেকে টাকা খুজতে।গতমাসে ঔষুধের টাকা খুজতে গিয়ে অনেক বকা শুনতে হয়েছিল।বলেছিল,
-এত দামী ঔষুধ না খেয়ে অল্প দামী ঔষুধ খেলেই তো হয়।
আমি সেদিনও কিছু বলিনি।কিছু কিভাবে বলব।কাব্যকে বললে সে ভাববে আমি মিথ্যা বলছি।সে তো আর আমার কথা ভাবে না।সে এখন নিজের ঘর সংসার নিয়ে ব্যস্ত।আমি চাই না তার সুন্দর সংসারটাকে নষ্ট করতে।এখন যে ঔষুধগুলো খাচ্ছি সেগুলো খুব সস্তা।তাতেও কষ্ট নাই।ছেলের সাথে আছি এইটাই যথেষ্ট।তবে বউমা আমাকে একটুও সহ্য করতে পারে না।আমি কিছু বললেই সে বিরক্ত হয়।কোমরের ব্যাথাটা বেড়েছে।বউমাকে ডাক্তার দেখাতে যাবো বলে কিছু টাকা চাইতে গেলে বউমা বলে,
-সব ঢং।
তাই আর কিছু বলিনি।বাধ্য হয়ে এই মাসের ঔষুদের টাকাটা বাঁচিয়ে রেখেছি।ডাক্তার দেখাতে যাবো বলে।কালকে বউমা বলেছিল আমি নাকি তাদের সংসারের বোজা।তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি আজকে ডাক্তার দেখাতে যাবো।সেখান থেকে বাসায় এসে শেষবারের জন্য ছেলের মুখটা দেখে কালকেই বৃদ্ধাশ্রমে চলে যাবো।
আমি আর পড়তে পারছিনা।চোখ দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে।যেই বাবা আমাকে সামান্য কষ্ট কোনোদিন পেতে দেই নিই।সেই বাবা আজ হাজারো কষ্ট ভোগ করছে।জুই এতটাই নিচ।ছিঃ নিজেকে ওর স্বামী বলতেই লজ্জা হচ্ছে।আমি চুপচাপ রুম থেকে বেরিয়ে আসলাম।কিছুক্ষণ পর বাবা ফিরে আসলো।এসে আমাকে দেখে বলল,
-বাবা আমি একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
-কি বাবা??
-আমি কালকে বৃদ্ধাশ্রমে চলে যাবো।আমাকে কি অফিসে যাওয়ার সময় আশ্রমে নামিয়ে দিবি।
-আচ্ছা বাবা।
কথাটি বলে বাবা চলে গেলো।আমাকে কিছু বলার সুযোগ দিল না।আমার পাশে জুই ছিল।সে খুশি হয়েছে।আমাকে বলল,
-যাক এতদিনে আপদ বিদায় হবে বলে মনে হচ্ছে।কি বল কাব্য।
আমি কিছু বললাম না।রাতে জুইকে বললাম,
-এই শোনো কালকে আমরা ছুটিতে যাবো কক্সবাজার।তুমি তোমার কাপড় চোপড় প্যাক করে রাখিও।
-সত্যি বলছো তুমি??
-হ্যা সত্যি।
জুই খুশি হয়ে রান্না করতে চলে গেলো।বাবা আমাদের সাথে খাইনা অনেক দিন হল।আজকে আসলো খেতে।জুই আব্বার পছন্দের খাবার বানিয়েছে।বাবাতো কাল চলে যাবে তাই।বাবা নিস্তব্ধে খেয়ে চলে গেলো।তার চোখের কোণে অশ্রুগুলো ঠিকই দেখতে পেরেছিলাম।সকালে রেডি হলাম।গাড়িতে আমি,জুই আর বাবা বসে আছি।প্রথমে গেলাম জুইয়ের বাড়িতে।জুইকে বললাম,
-তোমার ব্যাগটা নাও।আর চল একটু তোমার বাবার সাথে দেখা করে আসি।
-কিন্তু ব্যাগ কেনো??
-আরে চলই না।
আমি জুইয়ের বাসায় গেলাম।বাবাও আসলো।বাবাকে নিয়ে এসেছি।সোফায় বসে আছি।জুইয়ের বাবা-মা আমাদের দেখে বলল,
-কিরে জামাই সাহেব অসময়ে যে??
-জ্বি আপনাদের জিনিষ আপনাদের বুঝিয়ে দিতে এলাম।
-আমাদের জিনিষ মানে??
-আপনাদের মেয়েকে।
পাশ থেকে জুই বলল,
-কি বলছো এসব কাব্য??
-হ্যা ঠিক বলছি।আর শুন তোর মত নিচ মেয়েকে বউ হিসেবে না রেখে।আমি সারাজীবন বউ ছাড়াই থাকবো।আর আমি ডিভোর্সের পেপার পাঠিয়ে দিব।সাথে তোর পাওনা সব টাকাও।
বাবা পাশ থেকে আমাকে থা&%প্পড় দিয়ে বলল,
-ছিঃ কাব্য ছিঃ।তোকে আমি এজন্যেই মানুষ করেছি।নিজের বউয়ের সাথে কেউ এভাবে ব্যবহার করে।মাফ করবেন বেয়ান সাহেব।আমি কাব্যকে বুঝিয়ে বলবো সব।
জুইয়ের আব্বু আম্মু কিছু না বুঝে বলল,
-কাব্য বাবা কি হয়েছে খুলে বল??
বাবা হয়তো টের পেয়েছে।আমি বাবাকে বললাম,
-আব্বু তুমি গাড়িতে গিয়ে বস।আমি আসছি।
আব্বু যেতে রাজি না।বাধ্য হয়ে চিৎকার দিয়ে বললাম,
-তোমাকে যেতে বলেছি যাও।
-আব্বু চলে গেলো।
তারপর জুইয়ের আব্বু বলল,
-জামাই সাহেব কি হয়েছে??আমার মেয়ে কি ভুল করেছে??
-কাব্য আমি কি করেছি??আমি তো তোমাকে অনেক ভালবাসি।
-চুপ কর তুই।তুর মতো মেয়ের মুখে ভালবাসি শুনতেই ঘৃণা লাগে।আর হ্যা আপনাদের মেয়েকে ভুলেও আমার চোখের সামনে যেনো না দেখি।
-আমার মেয়েটা কি করেছে সেটাতো বলো,
-কি করেনি সেটা জিজ্ঞেস করেন??যেই বাবা আমাকে এতটা বছর কষ্ট করে বড় করেছে।নিজে হাজারো কষ্ট সহ্য করে আমাকে মানুষ করেছে।নিজের কষ্টগুলোকে লুকিয়ে আমাদের ভাই-বোনের সুখের জন্য লড়াই করেছে।সেই বাবাকে আপনার মেয়ে আপদ বলে।বাবা শব্দটা মানে কি সেটা আপনার মেয়ে জানেনা।ওকে শিখিয়ে দিবেন।আর হ্যা জুই তুমিও শুনে রাখো,
-আমার বাবা তোমার কাছে আপদ।কিন্তু আমার কাছে সব কিছুর উর্ধে।আমার কাছে সবচেয়ে দামী।সবচেয়ে প্রিয়।
-জুই আমাকে জড়িয়ে ধরে বলল,
-সরি কাব্য আমাকে ক্ষমা করে দাও।
-আমি পারবো না।ক্ষমা করা আমার পক্ষে সম্ভব না।তুমি বাবাকে আপদ মনে করো তাই না।বাবাকে এত কষ্ট দেওয়ার পর কিভাবে ভাবলে আমি তোমাকে মাফ করবো।তোমার জায়গা আমার মনেতো দূরের কথা আমার পায়ের নিচেও না।
আমি চলে আসলাম।গাড়ি স্টার্ট দিলাম।বাবা আমাকে বলল,
-কিরে বউমা কয়??
-ও আজকের পর আর আসবে না।বাবা আমাকে মাফ করে দাও।আমি ভুলে গিয়েছি।ভুলে গিয়েছি তোমাকে সময় দিতে।তুমিই আমার কাছে সব।
এখন আমি আর বাবা চায়ের দোকানে বসে বসে চা খাচ্ছি।আর আড্ডা দিচ্ছি।হুমম বাবার চোখে খুশির ঝলক দেখতে পাচ্ছি।অনেকদিন পর বাবা হাসছেন।তার হাসিমাখা মুখটা দেখি না অনেকদিন হল।তাকে হাসতে দেখে মনের মাঝে এক আনন্দের ঝড় বয়ে যেতে লাগলো।বাবা ভালবাসি।অনেক ভালবাসি তোমায়।।।

-------------সমাপ্ত------------

💞💞বাবা।💞💞
সংগৃহিত

01/07/2025

সাংবাদিক: “আপনি কেন আপনার প্রাক্তন প্রেমিকা ইরিনা শাইককে ছেড়ে দিয়েছিলেন?”
🚨ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো: “সে আমার মায়ের জন্মদিনে যায়নি এবং আমাকে জিজ্ঞেস করেছিল, তুমি কি সবসময় তোমার মাকে যেখানেই যাও নিয়ে যেতে হবে? আজ বলো, হয় আমি, না হয় সে” সে এটা সিরিয়াসলি বলেছিলো। আর এটা সেই মুহূর্তই ছিল, আমি কোনও চিন্তা না করেই আমার মাকে বেছে নিলাম। যখন আমার কিছুই ছিল না, তখন সে আমার পাশে দাঁড়িয়েছিল, দিনরাত কাজ করেছিল যাতে আমি আমার স্বপ্নগুলির পেছনে ছুটতে পারি। আমি কখনও আমার মাকে ছেড়ে যাব না। কারো জন্য নয়। পৃথিবীতেও না, তার বাইরেও না। এবং আমি সেই সিদ্ধান্তের জন্য কখনও অনুশোচনা করিনি।যদি কোন মহিলা তোমার মাকে মেনে নিতে না পারে, তাহলে তুমি ভুল মহিলার সাথে আছো।" (ig:story of sports)

রোনালদোর জন্যে আমার সম্মান 📈 থাকবে 🖤

জীবন যুদ্ধ কাকে বলে দেখুন 😌😌কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে এক নারী ফল বিক্রি করছেন, আর তাঁর ছোট সন্তান মাটিতে শুয়ে ঘুমাচ্ছে। এটি...
01/07/2025

জীবন যুদ্ধ কাকে বলে দেখুন 😌😌
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে এক নারী ফল বিক্রি করছেন, আর তাঁর ছোট সন্তান মাটিতে শুয়ে ঘুমাচ্ছে। এটি একটি হৃদয়বিদারক দৃশ্য, যা অনেক দরিদ্র পরিবারের বাস্তবতা তুলে ধরছে: যেখানে মা জীবিকার তাগিদে রাতেও কাজ করছেন, আর সন্তান রাস্তায় বা দোকানের পাশে ঘুমাচ্ছে।

Address

Al Satwa

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Muslim Beliefs posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Muslim Beliefs:

Share