UAE Bangladesh Community আমিরাত বাংলাদেশি কমিউনিটি

UAE Bangladesh Community আমিরাত বাংলাদেশি কমিউনিটি Welcome to UAE Bangladesh community Page. Here we will update all the recent news from UAE for the new roles and opportunity for Bangaldeshi and many more.

09/04/2025

মানুষের দুঃখ কষ্টের কথা বলতে যাইয়া ডক্টর ইউনূস আজ কেঁদে ফেলেছেন সবার সামনে।

এর আগে কেঁদেছিলেন আবু সাঈদের কথা বলতে যাইয়া।

সমস্যা হলো,অন্যান্য পলিটিশিয়ানদের মতো উনি কান্না ম্যানেজ করতে পারেন না। কথা বলতে বলতে হুট করে থেমে যান। কথাই বলতে পারেন না।

মানুষের জন্য আমাদের পলিটিশিয়ানরা কখনোই কান্নাকাটি করেন নাই। উনারা কান্নাকাটি করেন নিজের পরিবারের জন্য, মেট্রোরেল বা উন্নয়নের জন্য, বড় জোর নিজের দলের কর্মীদের জন্য।

দেশ কতটা উন্নতি হয়েছে, কত মানুষ খাইতে পারতেছে, এসব বলে গর্ব করাই রাজনীতিবিদদের প্র্যাকটিস। দারিদ্র লুকাইয়া ফেলো, মানুষ মরে সাফ হয়ে যাক, নিজের সম্মান ঠিক রাখো।

এই প্রথম কোন রাষ্ট্র প্রধান বিজনেস সামিটে উইঠা চোখের পানি ফেললেন, বললেন, আমার দেশের মানুষ দরিদ্র।

আসলেই তো, এরচে সরল স্বীকারোক্তি আর কী আছে?

বাটার দোকান লুট হইছে সন্ত্রাসের জন্য না। গরীবের জন্য। রিয়েলিটি হলো, এই দেশের কমপক্ষে ৪ কোটি মানুষের দৈনিক ইনকাম ১০০ টাকার কম।

ক্যান ইউ ইমাজিন?

অথচ ইউনূসের এসবের দরকার ছিলো না।সে তো এলিট ক্লাসের মানুষ, ভালো ভালো কথা বলে নিজের ইমেজ ঠিক রাখতে পারতো। নিজের সম্মান, গাটস ঠিক রেখে শেষ করতে পারতো।

বাট উনি সেইটা করলেন না।

নিজের আত্মসম্মানবোধও এক প্রকার বিসর্জনই দিলেন বোধহয়, কোন উন্নয়নের গল্প শোনান নাই, মানুষ অনেক ভালো আছে টাইপের মিথ্যা বলেন নাই, স্বজন হারানোর বেদনা করেন নাই, খালি বলেছেন, আমার দেশের মানুষ খুব গরীব।

আমি এর আগে এই লোককে কখনোই এতো আন্তরিকতার সাথে বাংলাদেশ আর বাংলাদেশের মানুষকে ওউন করতে দেখিনি।

যুগে যুগে মানুষের দারিদ্র ঢেকে রাজনৈতিক নেতারা নিজেদের ইমেজ রক্ষা করতেন।

এই প্রথমবারের মতো কোন রাষ্ট্রপ্রধান নিজের মানুষের দারিদ্রকে ওউন করে নিজের ইমেজ বিসর্জন দিলেন।

জুলাই শুধু আমাদের একটা প্রজন্মকেই বদলে দেয়নি, জুলাই খুব সম্ভবত ডক্টর ইউনূসকেও বদলে দিয়েছে অনেকখানি।

- সাদিকুর রহমান খান

✩▅▃▂▁জেলখানা থেকে সঙ্গীতের মঞ্চে, কোক স্টুডিওতে রেকর্ড হলো গান▁▂▃▅✩ভাগ্যের ফেরে একসময় জেলে যেতে হয়েছিল। সেখান থেকেও মুক্...
19/09/2023

✩▅▃▂▁জেলখানা থেকে সঙ্গীতের মঞ্চে, কোক স্টুডিওতে রেকর্ড হলো গান▁▂▃▅✩
ভাগ্যের ফেরে একসময় জেলে যেতে হয়েছিল। সেখান থেকেও মুক্তি মিলেছে গানের বদৌলতে। কিছুদিন আগেও হাসন রাজার বাড়িতে গৃহপরিচারিকা ছিলেন। ‘দিলারাম’ গানের সুবাদে এখন গোটা দেশ চেনে হামিদা বানুকে। তিনি জীবনসংগ্রামের গল্প শুনিয়েছেন পিন্টু রঞ্জন অর্ককে.

আমার বাবা লাল মিয়া বয়াতি। বাউলশিল্পী। বাবা যখন গান গাইতেন, তখন সঙ্গী হিসেবে পেয়েছিলেন বাউল শাহ আব্দুল করিমকে। মেঘালয় পাহাড়ের পাদদেশে রঙ্গারচর ইউনিয়নের বনগাঁওতে আমাদের বাড়ি।

সেই দিরাই থেকে শাহ আব্দুল করিম বাবার কাছে ছুটে আসতেন। দুজনের ছিল গলায় গলায় ভাব।

সেই প্রথম বড় মঞ্চে......

তিন ভাই-বোনের মধ্যে আমি সবার ছোট। শৈশব থেকেই গান-বাজনা শুনতে শুনতে বড় হয়েছি।
বাবা গাইতেন। চুপিচুপি দাঁড়িয়ে শুনতাম। পরে নিজে গুনগুন করে গাইতাম। তাঁর সঙ্গে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যেতাম।
১৯৯১ সাল। আমার বয়স তখন ১৫ বছর। দীর্ঘদিন অসুস্থ থেকে বাবা একপ্রকার বিনা চিকিৎসায় চলে গেলেন। বাবার মৃত্যুর পর আমরা সুনামগঞ্জে চলে আসি নানার বাড়িতে। জীবনের এই কঠিন সময়েও গান ছাড়িনি।

বিভিন্ন ওরস মাহফিলে চলে যেতাম। মাজারে মাজারে ঘুরে ঘুরে গাইতাম। মানুষ খুশি হয়ে ৫০ থেকে ১০০ টাকা করে দিত। এমনই এক অনুষ্ঠানে একদিন সুনামগঞ্জের তৎকালীন মেয়র ও হাসন রাজার প্রপৌত্র মমিনুল মউজদীনের সঙ্গে পরিচয়। তিনি আমাকে হাসন উৎসবে গাওয়ার আমন্ত্রণ জানালেন। সেবার উৎসবে দুটি গান গাইলাম। বড় মঞ্চে সেই প্রথম গাওয়া।

অল্প বয়সে বিয়ের পিঁড়িতে...

এরপর বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গাওয়ার আমন্ত্রণ পাচ্ছিলাম, কিন্তু বাদ সাধে প্রতিবেশীরা। তারা বলাবলি করতে থাকে—মেয়ে ডাঙর হয়ে গেছে। এখনই বিয়ে না দিলে পরে আর বিয়ে হবে না। এসব শুনে মা আমাকে বিয়ে দিতে মরিয়া হয়ে উঠলেন। আমি মাত্র ১৬ বছরের কিশোরী। শুক্কুর আলী নামে পাশের গ্রামের একজনের সঙ্গে বিয়ে ঠিক করলেন মা। কিন্তু আমি তখনই বিয়ে করতে রাজি ছিলাম না। মা বললেন, ‘যদি বিয়া না করছ, তাহলে তোকে ত্যাজ্য করব।’ শেষমেশ বিয়ের পিঁড়িতে বসলাম, কিন্তু কপাল মন্দ। বছরখানেকের মাথায় মা মারা গেলেন। স্বামীর সংসারেও সুখ জুটল না। যৌতুকের জন্য মারধর করতেন। আমার স্বামী তখন ব্যান্ডপার্টিতে বাশি বাজাতেন। নিয়মিত আয়-রোজগার নেই। সংসারে খালি অভাব আর অভাব। এদিকে বিয়ের পর থেকে আমার গান গাওয়া বন্ধ!

জেলে যেতে হলো.....

এরই মধ্যে আমার প্রথম সন্তান হলো। এক প্রতিবেশীর পরামর্শে স্বামী বললেন, ‘ভারতে চলে যাব। সেখানে ইনকাম ভালো।’ পরে সেই আড়াই মাস বয়সী ছেলেকে কোলে নিয়ে ভারতের উদ্দেশে যাত্রা করলাম। গন্তব্য কাশ্মীর। কিন্তু ভিসা, পাসপোর্ট কিচ্ছু নেই, দালালই ভরসা। কিন্তু বিএসএফের চোখ ফাঁকি দেওয়া গেল না। আমাদের ঠিকানা হলো বহরমপুর জেলখানা।

মুক্তি দিল গান.....

১৬ বছরের সাজা হলো। তবে প্রায় সাড়ে তিন বছর জেল খাটার পর মুক্তি মিলল। তখন প্রতিবছর জেলখানার ভেতর দুর্গাপূজা হতো। সেখানে কয়েদিদের পরিবেশনায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও হতো। অনুষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ লোক উপস্থিত থাকতেন। সেবার আমাকে গাইবার সুযোগ দেন জেলার সাহেব। ঘটনাক্রমে সেখানে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শাহ আব্দুল করিমের ‘রঙ্গের দুনিয়া তোরে চাই না’, হাসন রাজার ‘আমি না লইলাম আল্লাহজীর নাম/না করলাম তার কাম’সহ পর পর তিনটি গান গাইলাম। শুনে মুগ্ধ হলেন মমতা দিদি। পরে সাজা কমিয়ে আমাকে মুক্ত করার উদ্যোগ নেন তিনি।

আবারো কাশ্মীরে.....

ছাড়া পেয়ে দেশে চলে এলাম। তবে কাশ্মীর না দেখার আক্ষেপ রয়েই গেল। মনে মনে ঠিক করলাম, কাশ্মীর দেখবই। কিছুদিন পরে আবার স্বামীর সঙ্গে কাশ্মীর চলে গেলাম। এবার আর কেউ ধরতে পারেনি। সেখানে আমার এক দূরসম্পর্কের বোন থাকত। তার বাসায় উঠলাম। যে সুখের আশায় গিয়েছিলাম, তা তো মেলেইনি, বরং খেয়ে না খেয়ে দিন কাটাতে হয়েছে। শেষ দিকে একটি ওষুধ কম্পানির চাকরি জুটল। প্যাকেট বানিয়ে দিতাম। টানা আট বছর চাকরির পর দেশে ফিরলাম।

আত্মহত্যার কথা ভেবেছিলাম.....

তত দিনে এক কন্যারও জননী হয়েছি। দেশে ফেরার পর শ্বশুর-শাশুড়ি অপবাদ দিলেন। প্রতিবেশীরাও কম গেল না। পরে আমার স্বামী আরেকটি বিয়ে করলেন। দুই সন্তানকে নিয়ে কী করব কিছুই বুঝে উঠতে পারছিলাম না। এ সময় আত্মহত্যার কথাও ভেবেছিলাম। জীবিকার তাগিদে এক সময় মাথায় বালুভর্তি বস্তাও বয়েছি।

হাসন রাজার বাড়িতে......

২০১৫ সালে একদিন বাউল কবি তসকির আলীর সঙ্গে দেখা। বললেন, ‘হাসন বাজার বাড়িতে যাচ্ছি। চাইলে সঙ্গী হতে পারো।’ কিছুদিন পরেই সুনামগঞ্জে হাসন উৎসব হওয়ার কথা। ভাবলাম, মমিনুল মউজদীনকে বলে-কয়ে সেখানে যদি গাওনের সুযোগ মেলে। কিন্তু হাসন রাজার বাড়িতে এসে জানলাম, ২০০৭ সালে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন মমিনুল মউজদীন! সেখানে সামারীন দেওয়ানের সঙ্গে দেখা। মমিনুল মউজদীনের ছোট ভাই।

হাসন রাজা জাদুঘরের দেখভালের জন্য তখন তিনি একজন গৃহপরিচারিকা খুঁজছিলেন। সব শুনে বললেন, ‘তুমি বরং এখানে থেকে যাও। কাজটাজ করো।’

দুই শতাধিক গান মুখস্ত.....

প্রায় ৯০০ গান আছে হাসন রাজার। কাজের পাশাপাশি গানগুলো শুনতাম আর গাওয়ার চেষ্টা করতাম। এটি লক্ষ করে একদিন সামারীন দেওয়ান বললেন, ‘বাহ, তোমার গলা তো ভারি মিষ্টি। আসো তোমাকে কয়েকটি গান শিখিয়ে দিই।’ পরে তিনি হারমোনিয়াম নিয়ে বসলেন। আমি গাইলাম। এভাবে দীর্ঘদিন রেওয়াজ করেছি। এখন পর্যন্ত হাসন রাজার দুই শতাধিক গান গাইতে পারি।

২০১৮ সালে সামারীন দেওয়ানের মাধ্যমে ইউনেসকোর একটি প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত হলাম। এর আওতায় হাসন রাজার অনেকগুলো গান এরই মধ্যে রেকর্ড হয়েছে।

ভালোই কেটে যাচ্ছিল দিন। গত বছরের বন্যায় জাদুঘরের বেশ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। হাসন রাজার বাড়ির লোকদের অন্তর্দ্বন্দ্বের কারণে একসময় জাদুঘরটিও বন্ধ হয়ে যায়। আমিও বেকার হয়ে পড়ি। তবে সামারীন দেওয়ানের কৃপায় এখনো টিকে আছি।

এবার কোক স্টুডিওতে....

গত বছর এখানে এসেছিলেন গীতিকার সেজুল হোসেন। তিনি ‘দিলারাম’ গানটি রেকর্ড করে নিজের ইউটিউব চ্যানেলে ছেড়েছিলেন। সামারীন দেওয়ানের সুর করা এই গানটি হয়তো নজরে এসেছিল অর্ণব দাদার (শায়ান চৌধুরী অর্ণব)। মাস তিনেক আগে একদিন কোক স্টুডিও বাংলা কর্তৃপক্ষ থেকে সামারীন দেওয়ানের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান, আমাকে দিয়ে ‘দিলারাম’ গানটি গাওয়াতে চান। প্রথমবারের মতো বিমানে করে ঢাকায় গেলাম। অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে অর্ণব দাদা গানটি রেকর্ড করেছেন। আগে মাজারে, গ্রামের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গাইতাম, কিন্তু কোক স্টুডিওর মতো এত ভালো বাজনায় জীবনে গাইনি। গান গাওয়ার পর অনেক দিন পার হয়ে গেল, কিন্তু রিলিজ হচ্ছিল না। ভাবলাম, গান মনে হয় ভালো হয়নি। পরে গত ৯ সেপ্টেম্বর গানটি প্রকাশ করল তারা।

এখন গান নিয়েই পড়ে আছি। গান নিয়েই থাকব। গানের বাইরে আমার আর কোনো জীবন নাই।

✩░▒▓ তানজিমের উদ্দেশে মিরাজের বার্তা ▓▒░✩বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের পেসার তানজিম হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিতর্কি...
19/09/2023

✩░▒▓ তানজিমের উদ্দেশে মিরাজের বার্তা ▓▒░✩

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের পেসার তানজিম হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিতর্কিত স্ট্যাটাস দেওয়া নিয়ে তোলপাড় চলছে। এরই মধ্যে আজ দুঃখ প্রকাশ করে বিসিবির কাছে ক্ষমা চেয়েছেন তানজিম হাসান।

বিসিবি ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান জালাল ইউনুস জানিয়েছেন, তানজিম বলেছেন. কাউকে আঘাত করতে পোস্টটি দেননি। কাউকে উদ্দেশ করে কিংবা কিছু টার্গেট করে এই পোস্ট দেওয়া হয়নি। তানজিমের প্রতি এরপর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বার্তা পাঠিয়েছেন জাতীয় দলের স্পিন অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ। তাঁর ফেসবুক স্ট্যাটাসটা এরকম — ‘আমি নিশ্চিত, তুমি কাউকে আঘাত করার উদ্দেশ্যে কিছু বলোনি। হয়তো তোমার উপস্থাপনটা ভুলভাবে হয়ে গেছে এবং তুমি তা বুঝেছ। বাংলাদেশের সংবিধান ৩৯ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সবাইকে মত প্রকাশের স্বাধীনতা দিয়েছে, ৪১ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী নিজ ধর্ম পালন ও প্রচারের স্বাধীনতাও দিয়েছে। তেমনই ইসলামে নারীকে সবচেয়ে বেশি সম্মান দেওয়া হয়েছে। কন্যাসন্তানকে সবচেয়ে বড় এক নিয়ামত বলা হয়েছে, মায়ের পদতলে সন্তানের জান্নাত বলা হয়েছে ও স্ত্রীকে সবচেয়ে বড় প্রশান্তির মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। ফলে নারীবিদ্বেষের কথা তো এখানে আসেই না।

সামনে তোমার এক দারুণ ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে অনেক কিছু দেওয়ার আছে তোমার। শুভকামনা রইল, তানজিম হাসান সাকিব, আল্লাহ তোমার সহায় হোক। সরল সত্যের পথে অটুট থাকো।’

খালেদা জিয়ার অবস্থা গুরুতর: মির্জা ফখরুল.......বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা প্রসঙ্গে দলটির মহাসচিব...
19/09/2023

খালেদা জিয়ার অবস্থা গুরুতর: মির্জা ফখরুল.......

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা প্রসঙ্গে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থ অবস্থায় আছেন। তার অবস্থা গুরুতর।

মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) একাংশের সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

নেতাকর্মীদের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল বলেন, আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থ অবস্থায় আছেন। গুরুতর অবস্থা। আমাদের নেতা তারেক রহমান নির্বাসিত থেকেও তিনি সংগ্রাম করে চলেছেন এবং সংগঠিত করছেন। অন্যান্য রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দরা আজকে আমাদের সঙ্গে শরিক হয়েছেন। সবাই কিন্তু আজকে এগিয়ে এসেছেন। সুতরাং ঘরে বসে থাকার সময় নেই। আসুন, আমরা সবাই রাজপথে নেমে সমস্ত শক্তিকে এবং জনগণকে সংগঠিত করে যে ভয়াবহ দানব আমাদের বুকের উপর চেপে বসে আছে, তাকে ফেলে দিয়ে এবং পরাজিত করে সত্যিকার অর্থেই একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তুলি। সেই লক্ষ্যে আমরা এগিয়ে যাই।

ডিইউজের সভাপতি মো. শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিএফইউজের (একাংশ) সাবেক সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, বর্তমান সভাপতি এম আবদুল্লাহ, মহাসচিব নুরুল আমিন রোকন, সাবেক মহাসচিব এম এ আজিজ, ডিইউজের সাবেক সভাপতি এলাহী নেওয়াজ খান সাজু, কবি আবদুল হাই শিকদার, কাদের গনি চৌধুরী, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি কামাল উদ্দিন সবুজ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি মুরসালিন নোমানী, ডিইউজের সহ সভাপতি রাশেদুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে বিএনপির নেতাদের মধ্যে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক ফরহাদ হালিম ডোনার, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, মিডিয়া সেলের সদস্য জহির উদ্দিন স্বপন, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, নির্বাহী কমিটির সদস্য ইশরাক হোসেন, ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রাশেদ ইকবাল খান, সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

অন্যান্য মধ্যে অনুষ্ঠানে কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, গণসংহতি আন্দোলনের সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন হেলাল, শূরা সদস্য ডা. ফখরুদ্দিন মানিক,কামাল হোসেন, আতাউর রহমান সরকার, ড. মোবারক হোসেন, গণফোরাম একাংশের সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী, এবি পার্টির সদস্য সচিব মজিবুর রহমান মঞ্জু, গণঅধিকার পরিষদের একাংশের সভাপতি নুরুল হক নুর, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক মো. লুৎফর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

নাসিরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আইসিসির...বাংলাদেশের ক্রিকেটার নাসির হোসেনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছে আইসিসি। ...
19/09/2023

নাসিরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আইসিসির...

বাংলাদেশের ক্রিকেটার নাসির হোসেনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছে আইসিসি। বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা জানিয়েছে, দুর্নীতি বিরোধী তিনটি ধারা ভঙ্গ করেছেন নাসির।

২০২১ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবি টি-টেন লীগে খেলতে যান নাসির হোসেন। সেখানে সন্দেহভাজন এক ব্যক্তির কাছ থেকে উপহার নিয়েছিলেন তিনি। এমন অভিযোগ তুলেছে এমিরেটস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি)। আইসিসি জানায়, খেলোয়াড় এবং অফিসিয়াল মিলিয়ে মোট আটজনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি বিরোধী ধারা ভঙ্গের অভিযোগ তুলেছে এমিরেটস বোর্ড। এর মধ্যে রয়েছেন সবশেষ ২০১৮ সালে বাংলাদেশের হয়ে খেলা নাসিরও।
ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল জানিয়েছে, নাসির আইসিসির ২.৪.৩ ধারা, ২.৪৪ ধারা এবং ২.৪.৬ ধারা ভঙ্গ করেছেন। ৭৫০ মার্কিন ডলার (৮২ হাজার ১৫০ টাকা) সমমূল্যের উপহারের বিষয়টি আইসিসির দুর্নীতি বিরোধী কমিটি ডেজিগনেটেড এন্টি করাপশন অফিসিয়ালকে (ডিএসিও) দেখাতে না পেরে ২.৪.৩ ধারাটি ভঙ্গ করেন নাসির। ২.৪.৪ ধারায় দুর্নীতি বা ম্যাচ ফিক্সিংয়ের কোনো প্রস্তাব পেয়েছিলেন কি না, তাকে কোনোভাবে প্ররোচিত করা হয়েছিল কি না, তদন্তের দায়িত্বে থাকা ডিএসিও প্রতিনিধিকে তা বিস্তারিতভাবে জানাতে ব্যর্থ হয়েছেন নাসির। ম্যাচ ফিক্সিংয়ে যুক্ত ছিলেন এমন তদন্তের বিষয়ে দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তাকে কোনো যুক্তি ছাড়াই তদন্তে সহযোগিতা করতে অস্বীকৃতি জানিয়ে ২.৪.৬ ধারাটি ভঙ্গ করেন নাসির।
নাসির বাদে অভিযুক্ত আট জনের মধ্যে আরো ২ জন ক্রিকেটার রয়েছেন। তারা হলেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের সালিয়া সামান ও রিজওয়ান জাভেদ।

ভিন্ন দুই ফ্র্যাঞ্চাইজির কো-ওনার কৃষ্ণা কুমার চৌধুরী এবং পরাগ সংঘভিও রয়েছেন অভিযুক্তদের তালিকায়। বাকি তিনজন হলেন টি-টেন লীগের বিভিন্ন দলের কোচিং স্টাফ- ব্যাটিং কোচ আশহার জায়েদি, সহকারী কোচ সানি ধিলন এবং টিম ম্যানেজার শাদাব আহমেদ।

সে বলছে কারো মনে আঘাত লাগলে আমি সরি ফর দ্যাট’স- জালাল ইউনুস, মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান বিসিবি।
19/09/2023

সে বলছে কারো মনে আঘাত লাগলে আমি সরি ফর দ্যাট’স- জালাল ইউনুস, মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান বিসিবি।

Address

Dubai

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when UAE Bangladesh Community আমিরাত বাংলাদেশি কমিউনিটি posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share