The People News

The People News ★Life is not a problem to be solved, but a reality to be experience★
★Words are very powerful.★

23/06/2025

🛑ইরান শীঘ্রই একটি খবর দিবে

ইরানি টিভি ঘোষণা করেছে যে শীঘ্রই তাদের দেশের পারমাণবিক শক্তি সংস্থা ইরানের অফিসিয়াল বিবৃতি প্রকাশ করবে।

22/06/2025
ইরানে মার্কিন হামলা শুরু ==================আজ, আমেরিকা ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা—ফোর্ডো, নাতানজ এবং এসফাহানে—বিমান ...
22/06/2025

ইরানে মার্কিন হামলা শুরু
==================
আজ, আমেরিকা ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা—ফোর্ডো, নাতানজ এবং এসফাহানে—বিমান হামলা চালিয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের B-2 Spirit স্টিলথ বোমারু বিমান এই হামলায় ব্যবহৃত হয়েছে। এই বিমানগুলো মিসৌরির হোয়াইটম্যান এয়ার ফোর্স বেস থেকে ফ্লাই করে, মাঝ আকাশে KC-135 স্ট্র্যাটোট্যাঙ্কার থেকে জ্বালানি নিয়ে ইরানের গভীরে প্রবেশ করে।

আমেরিকা B-57 ম্যাসিভ অর্ডন্যান্স পেনিট্রেটর (MOP) ব্যবহার করেছে— এগুলো একটি ৩০,০০০ পাউন্ডের বাঙ্কার-বাস্টার বোমা, যা ফোর্ডোর মতো ১০০-৩০০ ফুট গভীরে অবস্থিত স্থাপনা ধ্বংস করতে সক্ষম। নাতানজ ও এসফাহানেও এই বোমা ব্যবহৃত হয়েছে।

ফোর্ডো হচ্ছে ইরানের সবচেয়ে সুরক্ষিত ইউরেনিয়াম এনরিচমেন্ট সাইট। একাধিক GBU-57 বোমা ফেলা হলেও, এর গভীর ভূগর্ভস্থ কাঠামো সম্পূর্ণ ধ্বংস করা কঠিন। তবে, এর কার্যক্রম অনেক বছর পিছিয়ে গেছে।

নাতানজ ইসরায়েলের পূর্ববর্তী হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল, আর এবার এই স্থাপনায় আমেরিকার বোমা সেন্ট্রিফিউজ হল ও অবকাঠামো আরও ধ্বংস করেছে।

এসফাহান পারমাণবিক গবেষণা ও ইউরেনিয়াম রূপান্তর স্থাপনায় উল্লেখযোগ্য ক্ষতি হয়েছে, কত দূর রেডিয়েশন লিক হয়েছে তা জানার জন্য অপেক্ষা করতে হবে।

ইরান ক্ষয়ক্ষতি ও হতাহতের সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রকাশ করেনি। তবে, এই স্থাপনাগুলো প্রত্যন্ত অঞ্চলে হওয়ায় বেসামরিক হতাহত কম হতে পারে।

এবার দেখার অপেক্ষায় ইরান কিভাবে রিট্যালিয়েট করে।

(ক.পি)

সুদানির পুত।গাজায় আহতদের চিকিৎসা করার মতো আর কোন হসলিটাল অক্ষত নাই।আর এখন মানবাধিকারের সবক দেওন মারাও। ゚
20/06/2025

সুদানির পুত।
গাজায় আহতদের চিকিৎসা করার মতো আর কোন হসলিটাল অক্ষত নাই।

আর এখন মানবাধিকারের সবক দেওন মারাও।

নিজের দেশের অর্থনীতির যখন যা ইচ্ছে তাই অবস্থা ঠিক তখনই পার্শ্ববর্তী দেশে আক্রমণ এ যেনো চরম বিলাসিতা। ভারতের প্রধানমন্ত্র...
16/05/2025

নিজের দেশের অর্থনীতির যখন যা ইচ্ছে তাই অবস্থা ঠিক তখনই পার্শ্ববর্তী দেশে আক্রমণ এ যেনো চরম বিলাসিতা। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক কাশ্মীর হামলাকে কেন্দ্র করে পাকিস্তানের দিকে দায় চাপিয়ে কথিত প্রতিশোধের নামে হামলা চালায় পাকিস্তানের সাধারণ বেসামরিক নাগরিকদের ওপর। ভারতের কসাই খ্যাত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নির্দেশে ভারতীয় বাহিনী বীরের মতো পাকিস্তানে হামলা চালাতে গিয়ে পরিণত হয় বিড়ালে। হারাতে হয় অপ্রতিরোধ্য রাফাল যুদ্ধবিমানসহ অত্যাধুনিক কমপক্ষে ৬টি যুদ্ধবিমান। পাকিস্তানের পাল্টা আক্রমণে এই যুদ্ধে ভারতের ক্ষতি হয় প্রায় ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশী টাকায় প্রায় সাড়ে ১২ লক্ষ কোটি টাকার সমপরিমাণ। এতেই যেনো ক্ষেপেছেন ভারতীয়রা। রাস্তায় নেমেছেন মোদি বিরোধী আন্দোলনে।

আন্দোলনকারীদের দমাতে পুলিশ লাঠিচার্জ, গুলি বর্ষণ করছে এমনকি ধরপাকড়ও চালানো হচ্ছে দেশটির বিভিন্ন রাজ্যে। এসব আন্দোলনকারীদের আবার ভারতীয় গোদি মিডিয়া পাকিস্তানী বলে আখ্যা দিচ্ছে। যদিও আন্দালনকারীদের ৯০ শতাংশই মুসলিম বলে জানা গেছে। মোদি বিরোধী আন্দোলনে রাস্তায় নেমে আসা এসব সাধারণ মানুষের দাবী, পাকিস্তানের সাথে ইচ্ছে করেই পায়ে পা দিয়ে যুদ্ধ লাগিয়েছিলো নরেন্দ্র মোদির সরকার। যেখানে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা টালমাটাল সেখানে এই যুদ্ধে জড়িয়ে এত বড় ক্ষতি মেনে নেওয়া দায়।

আন্দোলনকারীদের ভাষ্য, দেশের বর্তমান রিজার্ভের পরিমাণ তলানীতে, বেকার হয়ে পড়ে আছে কোটি কোটি যুবক। তিন বেলা খাবার জোটে না অনেক সাধারণ মানুষের। এসব নিয়ে কোন ভাবনা নেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অথচ কোন রকমের প্রমাণ ছাড়া হামলা করে বসলো একটি দেশে। যার প্রতিহামলায় ভারতের অর্থনীতির অবস্থা এখন আরো বাজে।

ভারতের যেখানে এই যুদ্ধে ক্ষতি হয়েছে প্রায় শত বিলিয়ন ডলার সেখানে পাকিস্তানের ক্ষতি মাত্র ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। হামলা পাল্টা হামলা, ঘাত-প্রতিঘাত শেষে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হস্তক্ষেপে পাক-ভারত এই যুদ্ধের অবসান ঘটলেও দুই দেশেরই বেশ কিছু ঐতিহাসিক স্থাপনার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে যদিও সেখানে ভারতের ক্ষতির পরিমাণ সবচেয়ে বেশি।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে যেভাবে আন্দোলন হচ্ছে তা দমাতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে দেশটির আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এই আন্দোলন সময়ের সাথে সাথে তীব্র থেকে অধিক তীব্রতর হয়ে উঠছে।
The People News MD Sayem Uddin

20/04/2025
19/04/2025

I got 100 reactions and comments on my posts last week! Thanks everyone for your support! 🎉

17/04/2025

উত্তর গা'জ্জায় অবস্থিত ইন্দোনেশীয় হসপিটাল। বৃষ্টির মতো বো'ম্বিং করে এটি উড়িয়ে দিলো ই'স'রা'ইল। এক বোমের আঘাতে কোনোরকম প্রাণে বেঁচে গিয়ে চিকিৎসা নিতে এখানে এসেও আর শেষ রক্ষা হলো না!

এমন দৃশ্য দেখেও গা'জ্জার জন্য যার প্রাণ কেঁদে উঠবে না, তার মধ্যে আসলে মানবিকতা ও অনুভূতি বলতে কিছু নেই।

🖋ভারত কতটুকু বাংলাদেশ বিরোধী অপশক্তি ও বাংলাদেশের শত্রু চিন্তা করতে পারছেন?? অথচ বাংলাদেশের কিছু কুলাঙ্গার দাবী করে ভারত...
12/04/2025

🖋ভারত কতটুকু বাংলাদেশ বিরোধী অপশক্তি ও বাংলাদেশের শত্রু চিন্তা করতে পারছেন?? অথচ বাংলাদেশের কিছু কুলাঙ্গার দাবী করে ভারত নাকি বাংলাদেশের বন্ধু রাষ্ট্র ! ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টির পর থেকে প্রথমে ভারত পূর্ব পাকিস্তানের উন্নয়ন তু বটে পূর্ব পাকিস্তানের অস্তিত্বই স্বীকার করতোনা। পূর্ব পাকিস্তানের উন্নয়ন ও মুদ্রামান বেশি হওয়া দেখেই তারা বৃহৎ পাকিস্তান থেকে পূর্ব পাকিস্তানকে ভেঙ্গে পূর্ব পাকিস্তান তথা বাংলাদেশকে ভারতের একটা কদর রাজ্য বানানোর ষড়যন্ত্র শুরু করে, এদেশের থাকা তাদের এজেন্ট তথা দালালদের দিয়ে বৈষম্যের গুজব ছড়ানো শুরু করে। আর তাদের ছড়ানো বৈষম্যের গুজব এদেশের অধিকাংশ অশিক্ষিত, কুশিক্ষিত, মুর্খ বাঙ্গাল বিশ্বাস করে লাফাতে শুরু করে। এক পর্যায়ের যুদ্ধ বাধিয়ে দেবার মাধ্যমে পাকিস্তান ভেঙ্গে বাংলাদেশ সৃষ্টি করে। বাংলাদেশ সৃষ্টির দুই বছরের মাথায় এই বাঙ্গালী গর্দভের দল বুঝতে পারে তারা কি ভুল করেছে করেছে! তারা তখন নিজেকেই প্রশ্ন করে আমরা কি ভারতের কলোনি ও ভারতের কদর রাজ্য হবার জন্য যুদ্ধ করেছিলাম? স্বৈরাচারী মুজিবের প্রজা হবার জন্য যুদ্ধ করেছিলাম?
এক পর্যায়ে এদেশের খ্যাতনামা মুক্তিযোদ্ধা সামরিক অফিসারদের হাতেই সৈরাচারী মুজিব সপরিবারে হত্যার শিকার হন। ২০০৯ সাল থেকে ভারত বাংলাদেশকে পূনরায় আবার ভারতের কলোনি ও কদর রাজ্যে পরিনত করে সৈরাচারী খুনী মুজিবের মেয়ে ভয়ংকর সৈরাচারী, খুনী, ডাকাত হাসিনার মাধ্যমে। ২০২৪ সালের ছাত্র জনতার গনঅভ্যুত্থানে সৈরাচারী ডাকাত খুনী হাসিনার পলানোর পরে গত সাত মাস ধরে ভারত বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধ ঘোষনা ছাড়াই মিডিয়ার মাধ্যমে গুজব যুদ্ধ শুরু করেছে, আন্তর্জাতিক ভাবে বাংলাদেশ সর্বদিক থেকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করছে।
তাই সবশেষ একটাই কথা -
"ভারত আমাদের চিরশত্রু, এটা বুঝতে পারাই বাংলাদেশীদের চুড়ান্ত সফলতা"
" আওয়ামীলীগ বাংলাদেশ, বাংলাদেশী বাঙ্গালীদের চির শত্রু, ইসলামের শত্রু ও মুসলমানদের শত্রু এটি বুঝতে পারাই চুড়ান্ত সফলতা"
আসুন ভারতকে বাংলাদেশের শত্রুরাষ্ট্র ও আওয়ামীলীগকে গনশত্রু, ইসলামের শত্রু, মুসলমানদের শত্রু ও বাংলাদেশের বাঙ্গালীদের শত্রু ঘোষনা করি। এবং তাদের ভয়কট করি। সেই সাথে আওয়ামীলীগকে বাংলাদেশে আজীবনের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষনা করার কথা বলি।
বিস্তারিত দেখুন👇
https://www.facebook.com/share/r/16BDH2mzEW/

https://www.facebook.com/share/p/1CHB216BY1/

শ্রদ্ধেয় জনাব তারেক রহমানকে স্যারকে অনুরোধস্যার,যদি আপনি আজই ঘোষণা দিতেন যে— যতদিন ড. মুহাম্মদ ইউনূস বেঁচে থাকবেন এবং সু...
12/04/2025

শ্রদ্ধেয় জনাব তারেক রহমানকে স্যারকে অনুরোধ

স্যার,
যদি আপনি আজই ঘোষণা দিতেন যে— যতদিন ড. মুহাম্মদ ইউনূস বেঁচে থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন, ততদিন তিনি হবেন আপনার প্রধান উপদেষ্টা এবং রাষ্ট্রপতি—তাহলে কি হতে পারত, তা কি আপনি কল্পনা করতে পারেন?
এই ঘোষণার পরই পঙ্গু হয়ে পড়ত অন্য সব রাজনৈতিক দল, থেমে যেত সব সমালোচনা, নিস্তব্ধ হয়ে যেত সব কণ্ঠ।

আপনি যদি আরও একটি ঘোষণা দিতেন—তরুণ আশিক চোধুরী হবেন অর্থনীতি, বিনিয়োগ ও পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা টিমের প্রধান - তাহলে কী হতে পারত, তা কি ভাবতে পারেন?
আপনি এমন আরও কিছু সিদ্ধান্ত নিতে পারেন, যা বদলে দিতে পারে আপনাদের ভাবমূর্তি এবং দলের প্রতি জনগণের দৃষ্টিভঙ্গি।লাভবান হত দেশ , বিশ্বাস বাড়ত বিনিয়োগকারী দেশগুলোর ।
এটা আপনি করবেন না বা করতে পারবেন না , কারণ আপনার দলের মুরব্বীরা এটা করতে দেবে না ।

আপনার দলে এমন কে আছেন, যার কথা বিশ্বের যেকোনো রাষ্ট্রপ্রধান শুনতে বাধ্য হন, অথবা যিনি আন্তর্জাতিক মহলে সম্মানিত?
আপনার দলে এমন কে আছেন, যাকে ড. ইউনূসের মতো টাকা দিয়ে লেকচার দিতে আমন্ত্রণ জানানো হয়?

জনাব আশিকের বক্তৃতাটি শুনুন। আপনার কি এমন কেউ আছেন, যিনি এমন ভাবেন, এমন বক্তৃতা দিতে পারেন, এবং যাঁর কথা শ্রদ্ধাভরে মানুষ বসে বসে শোনে? ফখরুল স্যার , আব্বাস স্যার বা অন্য এমন কে আছেন যারা ডঃ ইউনুস বা আশিক চৌধুরীর মত বিশ্ব নিয়ে জ্ঞান রাখেন ?

বর্তমান দেশের জনগণ বা ভোটার আর বিশ বছর আগের ভোটার এক জিনিস নয় , এটা মাথায় নিচ্ছেন না কেও এবং এ কারনেই সব নিয়ন্ত্রণে থাকা সত্বেও পালাতে হয় আপনাকে ।
জনাব তারেক রহমান, এক দু বছর আগে আমি এক ভিডিওতে শেখ হাসিনাকে প্রশ্ন করেছিলাম—উনার উপদেষ্টারা কারা? আজ, একই প্রশ্ন আপনার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য: আপনার উপদেষ্টারা কারা? তারা কি কিছুই দেখে না? কিছুই বোঝে না?

আমি নিশ্চিত, ড. ইউনূস এমন প্রস্তাবে রাজি হবেন না। আবার এটাও নিশ্চিত, তিনি না করেও স্থির থাকতে পারবেন না। কারণ, এটি এখন দেশের চাওয়া, জনগণের চাওয়া।

এই সিদ্ধান্তে আপনার কী ক্ষতি হতে পারে? উনার বয়স হয়েছে । বাচঁবেনইবা আর কত দিন ? কতদিন কাজ করতে পারবেন ?
তবে এসবের আগে আপনাকে নিজের দলের নেতাদের শিক্ষা দিতে হবে—কীভাবে একজন সম্মানিত ব্যক্তিকে সম্মান জানাতে হয়।
বর্তমানে আপনার দলে যত বড় নেতা, তত বড় বেয়াদব ও নির্লজ্জ। যাকে সারা বিশ্ব দাঁড়িয়ে সম্মান করে, তাকে আপনার দলের পিয়ন কিংবা দারোয়ানের ছেলে নেতারা হুমকি দেয়।
আজ আপনাদের জনপ্রিয়তা আছে, হয়তো ক্ষমতায়ও আসবেন। কিন্তু আপনার পথ হবে কণ্টকাকীর্ণ, কারণ আপনার পাশে তরুণ, মেধাবী মানুষের অভাব আছে।
যারা আছেন, তারা অধিকাংশই শুধু ক্ষমতা চায়।
আপনার প্রত্যেক জনপ্রিয় নেতার ইলেকশন দাবির পোস্টে ৮০ % মানুষ ‘হা হা’ রিয়্যাক্ট দেয়—এটা কী ইঙ্গিত দেয়?

এই লেখাগুলো আমার গবেষণার ফলাফল। আমার সাথে একটি বিশাল টিম কাজ করে—তারা কেউ ক্ষমতা-লোভী নয়। তাদের মধ্যে অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকসহ সব পেশার মানুষ আছেন।
তারা নিজেদের প্রচারে আগ্রহী নয়—দেশকে ভালোবাসেন।

বর্তমানে ক্ষমতায় গেলেও টিকে থাকাটা হবে আপনার জন্য বিরাট চ্যালেঞ্জ। খাদ্য, বিদ্যুৎ, গার্মেন্টস শিল্প, বিনিয়োগ—সবকিছুই আজ ধ্বংসের মুখে।
ড. ইউনূস চেষ্টা করছেন সবকিছু কিছুটা ঠিক করার।
আপনি কি মনে করেন, আপনি ক্ষমতায় গেলে আপনার মন্ত্রীরা এইভাবে কাজ করবেন? এই যোগ্যতা উনাদের আছে ? সেনাবাহিনী আপনার পক্ষে কাজ করবে ?
প্রশাসন আপনার কথা শুনবে ?
পাশের দেশ আপনাকে সুখে রাখবে ?
আজ আপনার দলের নেতারা আপনার কথা শোনে না। কর্মীরা নিয়ন্ত্রণে নেই , আপনি যেমন ভদ্রভাবে কথা বলেন, আপনার দলের নেতাদের সেই সৌজন্যবোধ নেই।
একজন নেতা তো প্রকাশ্য মিটিংয়ে বলেছে—আপনি তাকে ভয় পান, তাই তাকে ফোন না দিয়ে তার স্ত্রীকে ফোন দেন!
স্বার্থে আঘাত পেলে সে আবার বলবে—আপনি গোপনে তার স্ত্রীকে ফোন দিয়েছেন , অন্য কারণে , স্ক্রিন শট সাংবাদিকদের দেখাবে !
যে এইরকম দাবি করতে পারে, সে সব কিছু বলতেই পারে! সে নাকি নোবেল পাবে ! এমন দাবীও করেছেন !

আপনার দলের নেতাদের অপ্রয়োজনীয় কথাবার্তার কারণে আজ মানুষ আপনাদের নিয়ে হাসাহাসি করে।
আপনি যদি বলেন—সোশ্যাল মিডিয়ার রিপোর্ট সঠিক নয়—তাহলে আমি বলব, এই ভাবনাটাই আপনাকে ডুবাবে।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘটনা কি মনে আছে? যিনি সোশ্যাল মিডিয়ার চাপে ক্ষমতা হারিয়েছিলেন?
আজ সোশ্যাল মিডিয়া হলো বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী মাধ্যম—এর বিকল্প নেই।

তাছাড়া, সবাই ড. ইউনূস নয়। ড. ইউনূসও তরুণদের পছন্দ করেন।
তাই, বয়স্কদের যথাযথ সম্মান দিয়ে অবসর দিন। আর নিজে হাল ধরুন, কঠোর হোন।

যদি কোনো বাধা থাকে, জনগণের সামনে লাইভে এসে বলুন।
মানুষ বিএনপিকে ভালোবাসে জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া ও আপনার কারণে।
বিএনপি থেকে বেরিয়ে গেলে উনারা শুন্য হয়ে যাবেন।
তাই ভয় পাবার কিছু নেই।

আমার কথা শোনা আপনার জন্য জরুরী নয়, জরুরী জনগণকে শোনা । কিন্তু যদি আপনি পরিবর্তনের পথে না হাঁটেন, আধুনিকতা ও জনগণের মতামতকে অগ্রাধিকার না দেন—তাহলে নিশ্চিত বিপদ আপনার অপেক্ষায় ।

আপনার রাজনীতিতে এক ধরনের শীতলতা ও নিরাপদ দূরত্ব লক্ষ্য করা যাচ্ছে—এটা শুভ লক্ষণ নয়।

কেন আপনারা সেইসব লোকদের সঙ্গ দিচ্ছেন, যাদের জনগণ পছন্দ করে না? কেন সেই দলের নাম বলেন , পক্ষে বলেন , যাদের সরাতে জীবন দিয়েছে অনেক তরুণ , আহত এখনও হাজার হাজার ! কেন সেদিন আপনার মহাসচিব বলেছিল ছাত্রদের সাথে আপনারা নেই ? আপনি নিজে যেখানে মিটিং করেছিলেন ছাত্রদের সাথে ?
কোন দলের মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করছেন উনি ?
সময় কম , সিদ্ধান্ত নিতে হবে দ্রুত । তা না হলে , বল চলে যাবে অন্যদের নিয়ন্ত্রণে ।তখন কিছু করার থাকবে না আপনার ।
আপনার ভাবতে হবে ক্ষমতা বড় না দেশ বড় ? দেশের উন্নয়ন বড় ? কাকে দিয়ে দেশের উন্নয়ন হবে । এটা ভাবলেই ক্ষমতা হবে দীর্ঘস্থায়ী ও নিরাপদ ।এর কোন বিকল্প নেই ।

আপনার চারপাশে অনেক মানুষ থাকলেও , আপনাকে সঠিক সময়ে সঠিক বুদ্ধি দেয়ার লোকের বড় অভাব ।তাই বাধ্য হয়ে fb তে লিখতে হল ।আপনি আমার লিখা দেখেছেন , পড়েছেন এবং আপনার টিম আমার সাথে যোগাযোগ করার জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা । #
©️

Address

Dubai

Telephone

+8801701087023

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The People News posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share