Hasnath Ribul

Hasnath Ribul আমি আমার মত

14/08/2025

পোস্টটি যাদের সামনে যাবে
সবাই একটু রেসপন্স করবেন,
সবার প্রোফাইল ঘুরে আসবো❤️

16/05/2025

ভাইয়া হুদাই গুজব বলে আসল ফ্যাক্টকে ধামাচাপা দিয়েন না!
সাকার ফিসের ১ গ্রাম মাংসের মধ্যে যে পরিমাণ ভায়াগ্রাটিটিন থাকে, সেটা দুনিয়ার অন্য কোথাও পাওয়া যায় না।
আপনি খেয়াল করে দেখবেন, এই ভায়াগ্রাটিটিনের প্রভাবেই সাকার ফিস যেকোনো প্রতিকূল মুহূর্তেও বেঁচে থাকে।
তাই এই মাছ যারা খায়, তাদের শক্তি হয় অনেক বেশি।
এগুলোকে গুজব বলে বলে আসল ফ্যাক্টকে অন্যদিকে ডাইভার্ট কইরেন না 🙏

15/05/2025

এক ভারতীয় ভাইয়ের প্রশ্ন: ১৯৭১ সালে ১ কোটি বাংলাদেশি শরনার্থীদের জন্য ভারতের দুর্বল অর্থনীতি যে বোঝা টেনেছিল, এবং হাজার হাজার ভারতীয় সেনারা, যারা নিহত হন বাংলাদেশিদের জীবন রক্ষা ও স্বাধীন করতে, সেই ক্ষতিপূরন বাংলাদেশ সরকার কেন দিতে বাধ্য নয়?

কিছু তথ্য দিয়ে উত্তরটি দিলাম। শেষ পর্যন্ত পড়ে যান আশা করি উত্তরটি বুঝতে পারবেন।
প্রথমেই ১)দূর্বল অর্থনীতি নিয়ে শরণার্থী বোঝা, ২)যুদ্ধে ভারতের প্রাপ্ত লভ্যাংশ,৩) ভারতীয় সেনাদের বাংলাদেশ লুট ৪)কেন বৈধ নয় তার ব্যাখা করছি। সবশেষে, বাংলাদেশ কি করেছে ভারতের জন্য।

[১] #দূর্বল_অর্থনীতি_নিয়ে_শরণার্থী_বোঝাঃ
এটি সত্য। তখন ভারতের অর্থনীতি একদমই ভালো ছিল না। তার উপর প্রায় ১ কোটি শরণার্থী দেখাশোনা,খাওয়া দাওয়া ইত্যাদির বোঝা টানা। অনেক ভারতীয় মনে করেন ভারত নিজে একাই এই মহানুভবতার কাজটি করেছে। যেটি একটি ভুল ধারণা। এই শরণার্থীদের জন্য কিন্ত ভারতকে বিদেশ থেকে লক্ষ লক্ষ কোটি ডলারের সাহায্যসহ জাতিসংঘের অনেক অনুদান এসেছে। যার অর্থ পরিমাণ নিচে ছবিতে দেওয়া হল। এটা নিতান্তই কম নয়। ৯ মাস হিসেবে যথেষ্ট। তাছাড়া বাংলাদেশ স্বাধীন হবার ফলে ভারতের যে বড় একটা ভৌগলিক,অর্থনৈতিক লাভ হয়েছে তার জন্য এইটুকু কষ্ট ভারতকে করতেই হত।
প্রমাণ: চিত্রে দেওয়া আছে।

[২] #ভারতের_প্রাপ্ত_লভ্যাংশঃ
যুদ্ধে পাকিস্থান আত্নসমর্পন করে ভারতের কাছে। এর কারণ ছিল যদি মুক্তিবাহিনীর কাছে আত্নসমর্পন করে যারা একটি মিলিশিয়া তবে পাকিস্থানি সেনাদের কচুকাটা করতো মুক্তিবাহিনী। তাই পাকিস্থান ভারতের কাছে আত্নসমর্পন করে যেন ভারত জেনেভা চুক্তি অনুযায়ী পাকিস্থানিদের পাকিস্থানে নিরাপত্তার সাথে ফিরিয়ে দিতে বাধ্য থাকে।যদিও চুক্তিতে ভারত ও বাংলাদেশ উভয়েরই নাম উল্লেখ ছিল। এসবের বিনিময়ে ভারতকে পাকিস্থান একটি খুবই ভারী অংকের টাকা ক্ষতিপূরণ হিসেবে দেয়। যা ভারত একাই নিয়ে নেয়। বাংলাদেশকে এর কোন ভাগ দেয়া হয়নি।যদিও বাংলাদেশের এই ক্ষতিপূরণ দরকার ছিল বেশি।বাংলাদেশ দীর্ঘ ৯ মাসের রণক্ষেত্রে ধ্বংসের স্তুপে পরিনত হয়েছিল। যুদ্ধ তো চলছিল পাকিস্থান আর মুক্তিবাহিনী বা বাংলাদেশের। কিন্তু বাংলাদেশ এ নিয়ে কোন উচ্চবাচ্য করেনি যেহেতু মুক্তিবাহিনী কে অস্ত্র ও শরণার্থীদের সাহায্য করেছে ভারত।
#ভারতীয়_অফিসিয়াল_হিসেবে_মোতাবেক পাকিস্তানের কাছ থেকে ভারত সর্বমোট ৫৪৩ কোটি ৫১ লাখ ১৪ হাজার দুইশত চুরানব্বই রুপি ক্ষতিপূরণ আদায় করে।
প্রমাণ: চিত্রে দেওয়া আছে।
উক্ত ছবিটি Official history of the 1971 India Pakistan War নামের নথি থেকে নেয়া হয়েছে। ১৯৯২ তে history Division of the Ministry of Defence of India লেখা।
[৩] #ভারতীয়_সেনার_বাংলাদেশ_লুটঃ
ভারত পরবর্তীতে পাকিস্তানীদের ফেলে যাওয়া সকল অস্ত্র এবং ৮৭ টি ট্যাংক নিয়ে যায় যার মূল্য ৭৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। নিজের চোখে দেখা এসব কর্মকান্ডে খুলনার ডিসি কামাল সিদ্দিকি তার বইতে লিখেন ভারতীয় সৈন্যদের লুটপাটের মধ্যে অস্ত্র ছাড়াও ছিল :-
১)মজুদকৃত খাদ্য শস্য,
২)কাঁচা পাট,
৩)সুতা,
৪)গাড়ি,
৫)জাহাজ,
৬)শিল্প প্রতিষ্ঠানের মেশিন ও যন্ত্রাংশ এবং অন্যান্য খাদ্য দ্রব্য।
কামাল উদ্দিন সিদ্দীকি লন্ডন ইউনিভার্সিটিতে করা তার পিএইচডি থিসিসে বাংলাদেশের দরিদ্রতার কারণ হিসেবে বিষয়টি উল্লেখ করেছেন। তার থিসিসটি পরবর্তীতে বাংলাদেশ সরকারের স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান থেকে বই আকারে বের হয়।
কামাল সিদ্দীকির বই- The political economy of rural poverty in Bangladesh / Kamal Siddiqui (Dacca : National Institute of Local Government, 1982) (1st ed.) Page: 427
প্রমাণ: চিত্রে দেওয়া আছে।
#কামাল_সিদ্দিকীর মতে সব মিলিয়ে কম করে ধরলেও এই লুটপাটের পরিমাণ কেবল খুলনা জেলাতে ছিল তৎকালীন হিসেবে ২.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। সারা বাংলাদেশের ১৯টি জেলা থেকে লুটাপাটের পরিমাণ কেমন হতে পারে সেটা অনুমান অসম্ভব নয়।
প্রমাণ: চিত্রে দেওয়া আছে।
#২১শে_জানুয়ারি ১৯৭২ সালে ব্রিটেনের বিখ্যাত গার্ডিয়ান পত্রিকায় সাংবাদিক মার্টিন ঊলাকট (Martin Woollacott) Indians ‘loot whole factory ‘শিরোনামে লেখায় লিখেন ;
“Systematic Indian army looting of mills, factories and offices in Khulna area has angered and enraged Bangladesh civil officials here. The looting took place in the first few days after the Indian troops arrived in the city on December 17” (Martin Woollacott, Indians ‘loot whole factory, The Guardian, Jan 22, 1972).
প্রমাণ: নিচে চিত্রে দেওয়া আছে।

[৪] #কেন_বৈধ_নয়ঃ
১) ভারত বাংলাদেশের কাছে কোন প্রকার ক্ষতিপূরণ চাইতে পারে না। কারণ দুই দেশের মধ্যে এরকম কোন চুক্তি হয় নি যার ভিত্তিতে ভারত এরকম কিছু দাবি করবে।
২) ভারত পূর্ব-পাকিস্থান এ প্রবেশ করেছিল এবং পাকিস্থানি সেনা দ্বারা প্রতিহতে অনেকে নিহত হয়ে ছিল। তাই ভারতের সেনাদের ক্ষতিপূরণ পাকিস্থান দেবার কথা বাংলাদেশ নয়।
৩) ইতিহাস থেকে এটা স্পষ্ট যে বাংলাদেশ ভারতকে পূর্ব পাকিস্থান হামলার জন্য কোন সুবিধা বা কিছু দিবে বলে অঙ্গীকার করে নি।
৪) পূর্ব-পকিস্থান হামলা ভারতের নিজস্ব সিধান্ত ছিল এবং ভারত বাংলাদেশ হামলা করেছিল কারণ ৩ ডিসেম্বর পাকিস্থান ভারতের ১১ টি বিমান ঘাটিতে একসাথে হামলা চালিয়ে ছিল। তাই ভারত পূর্ব পাকিস্থানে হামলা করতে আন্তর্জাতিক কোন বাধা থাকে নি।
৫) ভারত যুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর সাথে মিত্রবাহিনী হিসেবে যোগ দিয়েছিল কিন্তু যুদ্ধে জয়ী হবার পর পাকিস্থানের ক্ষতিপূরণ নিজে একা গিলে ফেলে। বাংলাদেশকে কিছুই দেয় নি। তাই বাংলাদেশ উল্টো সেই পাকিস্থান প্রদত্ত অর্থের থেকে নিজে কিছু দাবি করতে পারে। কারণ যুদ্ধ কেবল আপনি একা লড়েন নি।

©Aslam Mahmud
Copy "নেতা"

নানুর  গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ ফুরায় গেছে, আমাকে বলছে কিনে আনতে৷ আমি জিজ্ঞেস করছি, কি নাম?নানু অনেকক্ষণ ভেবে বলতেছে, 'কি যেন ন...
19/03/2025

নানুর গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ ফুরায় গেছে, আমাকে বলছে কিনে আনতে৷ আমি জিজ্ঞেস করছি, কি নাম?
নানু অনেকক্ষণ ভেবে বলতেছে, 'কি যেন নাম ছিলো। মনেই আসতেছে না।'
'কি নাম না বললে কিভাবে কিনব।'
'দাড়া বলতেছি, কি যেন নাম৷ এক সমন্বয়ক আছে ঐ নামে।'
'সমন্বয়ক আছে গ্যাসের ঔষধের নামে। কি বলো।'
'হ্যা, পেটে আসতেছে কিন্তু মুখে আসতেছে না।'
'হাসনাত? এই নামে তো কোনো গ্যাসের ঔষধ নাই।'
'আরে না।'
'নাহিদ? আসিফ? রিফাত রশিদ? বাকের?'
'আরে না, ঐযে বেশি কথা বলে আর ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়।'
'সার্জিস?'
'হ্যা হ্যা, সারজেল। সারজেল টুয়েন্টি।'

আচ্ছা, আনতেছি! 😑

02/03/2025

সিলেটর কিছু বইতল ওখল আছইন কাইল ইফতার করবা তারার হউর বাড়ি থাকি ইফতারি যাইবো ওতাদি।
ইতা এই পরিমাণর ইতর ওখল যে ফয়লা ইফতারটা নিজের করিয়া খাইবার তাক্কত নাই।
আল্লাহ ইতারে যাতে হেদায়েত দান করইন।
হেদায়েত না অইলে যাতে ইফতার ইতার কপালো না জুটে।

Celebrating my 7th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉
03/02/2025

Celebrating my 7th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

পাসপোর্ট আমার টাকার, ভিসা আমার টাকার,  পুলিশ ভেরিফিকেশন ক্লিয়ার আমার টাকার,  মেডিকেল মাফিয়া ক্লিয়ারেন্স আমার টাকার, টিকি...
03/02/2025

পাসপোর্ট আমার টাকার, ভিসা আমার টাকার, পুলিশ ভেরিফিকেশন ক্লিয়ার আমার টাকার, মেডিকেল মাফিয়া ক্লিয়ারেন্স আমার টাকার, টিকিট সিন্ডিকেট থেকে টিকেট কেনা আমার টাকার। বিদেশ গিয়ে রেসিডেন্সি পারমিট নেয়া আমার টাকার, কাজ খুজে নেয়া সেটাও আমার দায়িত্ব, আর আয় করে তোমাদের কথা মত চ্যানেল দিয়ে টাকা দিতে হবে কোন হিসাবে?

প্রবাস থেকে Nid সমস্যার সমাধান হয়না, জন্ম নিবন্ধন সমস্যার সমাধান হয়না, ব্যাংক একাউন্ট সমস্যার সমাধান হয়, সময় মত প্লেন টিকিট পাওয়া যায়না, আকাশছোঁয়া টিকিটের দাম, পাসপোর্ট রিনিউ সেবা ঠিকমতো পাইনা, ব্যাংক প্রতিনিধি, পাসপোর্ট প্রতিনিধি তাদের অমানুষের মত ব্যবহার শুধরায় না, বেতন ভাতা আদায়ে এম্বেসির সাহায্য পাওয়া যায়না, অবৈধ লোক দেশে যাইতে পারেনা হয়রানী হয়। কেউ মারা গেলে লাশটাও পড়ে থাকে হিমঘরে।

দেশে গিয়ে জমি কিনলে চান্দা দেও, বাড়ি করলে চাদা দেও, ব্যবসা করেল চাদা দেও। কাগজপত্র বানাতে গেলে টেবিলের নিচে থেকে চাদা দেও।

শত হয়রানির পরে হে প্রিয় বাংলাদেশ একটা পাসপোর্ট ছাড়া কি দিয়েছো আমাদের?

যতদিন টিকেট সিন্ডিকেট না ভাঙবে ততদিন আমি রেমিট্যান্স শাটডাউন করলাম। আপনি করছেন তো?

05/09/2024

জাতীয় সংগীত হিসেবে হিরো আলমের যে কোনো একটা গান চাই, যেনো সবাই শুনে বেহুশ হয়ে যায় আর বেহুশ হয়ে গেলে কেউ দুর্নীতি লুটপাট করতে পারবে না।

31/05/2024

পুরুষ মানুষ, একটি পরিবারের হাসি,খুশি থাকার অপর নাম।
এটা দায়িত্ব, এটাই বাস্তবতা!!

গরুর গোশতের সাথে মিশে আছে সিলেট শহরের মুসলিমদের ইতিহাস।এটা কোন সামান্য বিষয় নয়।সনটি ছিলো ১৩৪৪ ইংরেজী । সিলেটে হি*ন্দু ...
30/03/2024

গরুর গোশতের সাথে মিশে আছে সিলেট শহরের মুসলিমদের ইতিহাস।এটা কোন সামান্য বিষয় নয়।

সনটি ছিলো ১৩৪৪ ইংরেজী । সিলেটে হি*ন্দু রাজা গৌর গোবিন্দের রাজ্যের এক মহল্লায় ১৩টি মুসলিম পরিবার বাস করতেন। তারই একজন ছিলেন শেখ বুরহান উদ্দিন। তিনি হি*ন্দু জালিম রাজা গৌর গোবিন্দের কারণে গোপনে ইবাদত-বন্দেগী করতেন। কারণ, সেখানে প্রকাশ্যে মুসলমানদের জন্য ইবাদত-বন্দেগী করা নিষিদ্ধ ছিলো। কেউই গরু জবাই ও কুরবানী করতে পারতো না।

শেখ বুরহান উদ্দিনের কোনো সন্তান ছিলো না। সন্তানের জন্য মহান আল্লাহ পাকের নিকট দোয়া করে তিনি নিয়ত করলেন, যদি তার একটি সন্তান হয় তাহলে তিনি শুকরিয়া স্বরূপ মহান আল্লাহর নামে একটি গরু কুরবানী করবেন। কিছুদিন অপেক্ষার পর সত্যি সত্যিই ঘরআলো করে একজন ফুটফুটে সন্তান জন্ম নিলো। খুশি হয়ে বুরহানুদ্দীন শুকরিয়া করে নিয়ত মুতাবিক একদিন গোপনে একটি গরু কুরবানী করে গোশত মুসলমানদের মধ্যে বিলি করতে লাগলেন। এমন সময় একটি কাক এসে ছোঁ মেরে এক টুকরা গোশত নিয়ে গেলো। মহান আল্লাহ পাক উনার কি কুদরত, কাক গোশতের টুকরাটি ফেললো গৌর গোবিন্দের মন্দিরের প্রধান প্রবেশ পথে।

গোবিন্দ এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সৈন্য পাঠিয়ে শেখ বুরহান উদ্দিনকে রাজার সামনে উপস্থিত করলো।

জালিম হিন্দু রাজা গৌড় গোবিন্দ বুরহান উদ্দিনের ডান হাত কেটে দিলো। নিষ্পাপ সদ্য জন্ম নেয়া শিশু (গুলজার)-কে কথিত দেবতার সামনে বলি দিলো।

এ অবস্থা দেখে শিশুটির মা অর্থাৎ শেখ বুরহান উদ্দিনের স্ত্রী অজ্ঞান হয়ে মৃত্যু বরণ করলেন। শুধু এতটুকুই নয়, ওই যালিম গোবিন্দ ওই দিনই আক্রমণ চালিয়ে ওই এলাকার সকল মুসলমানদেরকে নির্মমভাবে শহীদ করে ফেললো!

অত্যন্ত ব্যথিত অন্তরে শেখ বুরহান উদ্দিন পায়ে হেঁটে উপস্থিত হলেন সোনারগাঁয়ে শামসুদ্দিন ইলিয়াসশাহের দরবারে। ইলিয়াস শাহ সব শুনে যালিম হিন্দু রাজা গৌর গোবিন্দকে শাস্তি দেয়ার জন্য সৈন্য-সামন্ত পাঠালেন যুদ্ধ করার জন্য। বেশ কিছুদিন যুদ্ধ হলো, শত শত মুসলিম সৈন্য শহীদ হলো। কিন্তু জয় করা হলো না।

এরপর শেখ বুরহান উদ্দিন রওয়ানা হলেন দিল্লির পথে। দিল্লির সম্রাট আলাউদ্দিন ফিরোজ শাহ তুঘলকের সামনে। তিনি বুরহান উদ্দিনের নিকট হতে সব বিষয় শুনে যবন গোবিন্দকে শায়েস্তা করার জন্য সৈন্যসহ সিকান্দার গাজীকে সেনাপতি করে অভিযানে পাঠালেন। কিন্তু পথিমধ্যে অনেক প্রতিকূলতার কারণে তারা দিল্লিতে ফিরে গেলেন।

অতঃপর নতুন কিছু সৈন্যসহ আর একজন বীর সাইয়্যিদ নাসির উদ্দিনকে সেনাপতি করা হলো। সম্রাটের আদেশ পেয়ে তিনি দোয়া নিতে গেলেন তাঁর পীর শায়েখ হযরত খাজা নিজাম উদ্দিন রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার দরবারে। তখন ওখানেই অবস্থান করছিলেন হযরত শাহ জালাল রহমতুল্লাহি আলাইহি। সবকিছু শুনে হযরত শাহ জালাল রহমতুল্লাহি আলাইহি সিদ্ধান্ত নিলেন তিনিও সাইয়্যিদ নাসির উদ্দিনের সাথে এই অভিযানে যাবেন।

অতঃপর হযরত শাহ জালাল রহমতুল্লাহি আলাইহি তাঁর ৩৬০ জন সঙ্গী নিয়ে সাইয়্যিদ নাসির উদ্দিনের সৈন্যবাহিনীর সাথে রওয়ানা দিলেন।

পথিমধ্যে গৌর গোবিন্দের সৈন্যদের সাথে তুমুল যুদ্ধ শুরু হয়। ওলীয়ে কামিলগণ উনাদের দোয়া, মহান আল্লাহ পাক উনার গায়েবী মদদ এবং হযরত শাহজালাল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার রূহানিয়তের নিকট গৌর গোবিন্দের যাদুমন্ত্র অকার্যকর হয়ে তার বাহিনীর চরম পরাজয় হলো। নিহত হলো গোবিন্দের সেনাপতি মনা রায়। মুসলিম বাহিনী অগ্রসর হতে থাকলো গৌর গোবিন্দের রাজধানী অভিমুখে। সুরমা নদী পার হয়ে মুসলিম বাহিনী যখন প্রাসাদের নিকটবর্তী হলো, তখন হিন্দু রাজা গৌর গোবিন্দ প্রাসাদ ছেড়ে পালিয়ে যায়। মুসলমানের আযানের ধ্বনিতে গৌর গোবিন্দের প্রাসাদ ও মন্দির ভেঙ্গে টুকরো টুকরো হয়ে ধ্বংস হয়ে যায়।

উদিত হলো নতুন সূর্য। উড়তে লাগলো ইসলামের পতাকা। গৌর গৌবিন্দের রাজ্যের নতুন নাম হলো জালালাবাদ।।

সূফীরাও জিহাদ করেছেন। এক মুসলিম আরেক মুসলিমের জন্য সাহায্যের হাত বাড়াতে দূর থেকে ছুটে এসেছেন। ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটাতে ষড়যন্ত্র চলছে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে বিশ্বাসীরা আজ কে কোথায়! কোথায় আজ হযরত শাহজালাল রহমতুল্লাহি আলাইহির উত্তরসুরীরা। এ বোধদয় আজ বড় দরকার।

ইন্নালিল্লাহ আতঙ্কিত হওয়ার মত একটি নিউজ সবাই শেয়ার করুন!তুরকিয়ে গণমাধ্যম এর তথ্যমতে ই''হু''দিরা ২০২৪ এপ্রিলের আগে রেড...
28/03/2024

ইন্নালিল্লাহ আতঙ্কিত হওয়ার মত একটি নিউজ সবাই শেয়ার করুন!
তুরকিয়ে গণমাধ্যম এর তথ্যমতে ই''হু''দিরা ২০২৪ এপ্রিলের আগে রেড হাইফার বা লাল গাভী বলিদান করবে।
আর এই মাসের অর্থাৎ ২০২৪ সালের মার্চ ২৯ এবং ৩০ তারিখে শুক্রবার থেকে শুরু হয় শনিবার দিন পর্যন্ত তাদের সাব্বাত বা শবেবরাত থাকবে। যেটাকে তারা রেড হাইপার বা লাল গাভী বলিদান করার শবেবরাত বা সাববাত বলে থাকে। তারমানে তারা আগামী শুক্রবার অথবা শনিবার দিনের মধ্যে লাল গাভী বলিদান করবে। যেটা মাসায়া দাজ্জালের আগমনের জন্য এই লাল গাভী পুড়িয়ে সেটার ছাই দিয়ে সমস্ত ই''হুদী''রা পবিত্র হবে। পবিত্র হয়ে আমাদের আল আকসা মসজিদ ভেঙ্গে সেখানে দাজ্জালের জন্য মন্দির বানাবে!

যার মাধ্যমে শেষ জমানার সর্বশেষ পর্ব শুরু হয়ে গেল। আর এর মাধ্যমেই হযরত ইমাম মাহাদী এবং ঈসা ইবনে মারিয়াম আঃ আগমনের সময় এসে গেছে।

19/03/2024

নিম্নোক্ত প্রথাগুলো কখন কাদের দ্বারা চালু হয়েছিল যা আজ সমাজের বড় একটা ব্যাধিতে পরিনত হয়েছে ।

১। মেয়ে সন্তান সম্ভবা হলে মেয়ের বাড়ি থেকে বিভিন্ন জাতের খাবার নিয়ে আসতে হবে এটাকে নাকি
"" হাদা "" বলে ।
২। নতুন জামাই বিয়ের ২য় দিন নাকি মাছ সহ আরো হাস্যকর সদায় কিনে আনতে সাথে একটি মাটির পাতিল ও ।
৩। জৈষ্ঠ্যমাস আসলে কন্যাদায়গ্রস্হ পিতার সামর্থ্য থাক বা না থাক আম কাঠাল সহ আরো ফল ফলাদি দিতেই হবে ।
৪। রমজান মাস আসলে এমন অবস্থা হয় যেন কনে জন্ম দিয়ে বাবারা পাপ করেছে । নুতন বিয়ে হলে প্রথম রমজানে পহেলা ধাপে একবার ইফতারি পাঠাতে হবে।
২য় ধাপে আগে ফোন দিয়ে জানাতে হবে আমি অমুক তারিখে জনমের মত খাওয়াতে আসছি দলবল নিয়ে তৈরি থেকো । এই আবদার মেঠাতে স্ত্রীর নাকের সোনা, হালের গরু , ধার দেনা এমনকি চড়া সুদের হাওলা নিতে হয় । এর পরও যদি পরিমানে কম হয় মেয়েকে খুটা দেয়, কথা শুনতে হয় । একেমন নিয়ম
একেমন মানবিকতা ?? কোন পাষান এই পদ্ধতি চালু করেছিল ??
যে যুগে ইহা চালু হয়েছিল হয়তো তখন এর সুফল ভালো ছিল কিন্তু এখন এর কুফল পাচ্ছে মেয়ে জন্ম দেয়া অপরাধী বাবারা । আমার দেখা দুটো সংসার এই লোভনীয় অন্যায় মাত্রাতিরিক্ত আবদারের কারনে ভাঙ্গার উপক্রম হয়েছিল। ওরা কি মানুষ নাকি জানোয়ার ??
দেশ পরিবর্তন হচ্ছে , সমাজ এগিয়ে চলছে কিন্তু আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন হলোনা কেন ??
আমরা কি একটি বার ভাবিনা যে আমার ছেলের শ্বশুর বাড়ি থেকে মোটা চালান পাওয়ার আশা করলে আমার মেয়ের বেলায় ওতো তাই দিতে হতে পারে। ভাবলাম আপনার হারাম উপার্জনের কালো টাকায় ট্রাক বোঝাই করে পাটিয়ে দিলেন কিন্তু সে কিভাবে দিবে তারতো নুন আনতে পান্তা ফুরায় ঠিকমত তিনবেলা খেতেও পারেনা। তার দেয়াটা কি আপনার গলা দিয়ে নামবে ?
আর যদিও নামে আমি নিশ্চত এ খাদ্য গলা থেকে পাকস্থলী পর্যন্ত ক্যানসার সৃষ্টি করবে । আমার এ লিখা অনেকের কাছে ভালো নাও লাগতে পারে কারন লোভীদের খারাপই লাগবে আমাকে গালিও দিবে তাতে খারাপ লাগবেনা কারন ভুক্তভোগীদের নীরব আর্তনাদ যদি কেউ কানপেতে শোনে থাকেন তাহলে নীজ থেকে প্রতিবাদ করুন য়ার যার অবস্থান থেকে । ধন্যবাদ।

Address

Ras Al Khaimah Uae
Ras Al-Khaimah
00000

Telephone

+971565981617

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hasnath Ribul posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Hasnath Ribul:

Share