Laila Loves Lily

Laila Loves Lily ক্ষমাই যদি করতে না পারো, তবে তাকে ভালোবাসো কেনো?

09/10/2025

কারা যেন ভালোবেসে আলো জ্বেলেছিলো
সূর্যের আলো তাই নিভে গিয়েছিলো

09/10/2025

৪_বছরের_চুক্তির_মা
পর্ব_০৭
লেখিকা_সারা_চৌধুরী

🚫অনুমতি ব্যাতীত গল্প কপি করা সম্পুর্ন নিষিদ্ধ..গল্প কপি করলে ব্যাবস্থা নেওয়া হবে🚫

শুভ্র সারাকে বললো তুমি বসো আমি আসসি বলে শুভ্র দরজা খুলে বাইরে চলে যায়...সারা গ্রামে একটা বান্ধবী ছিলো.. যাকে বলে গলাই গলাই ভাব..নাম লামিয়া আরো এক বছর আগে বিয়ে হয়েছে তার সেজন্য৷ সারার সাথে অনেক কিছু শেয়ার করেছিলো..সেহেতু সারা অনেক কিছুই ধারনা রেখেছে..সারার অল্প সল্প ভয় করছে এই তো শুভ্র যখন বাইরে ছিলো তখন একজন কাজের মহিলা এসে বলে গেলো আজ স্বামি যা বলে সব শুনতে কথা বেশি না বলতে..!

সারার ভাবনার মাঝে শুভ্র রুমে এসে দরজা লাগিয়ে দিলো ঠক করে তারপর এলো সারার সামনে দাঁড়িয়ে একটা শপিং ব্যাগ সারার হাতে দিয়ে বল্লো এটা বাসর রাতের গিফট দেখোতো পছন্দ হয় কিনা..?

সারা শুধু হা করে তাকিয়ে আছে..শুভ্র আঙুল দিয়ে তুড়ি দিয়ে সারার ধ্যান ফিরিয়ে বললো এই যে ভাবনার রানী আমি ফ্রেশ হয়ে আসি..পছন্দ হলে জিনিস গুলো পরিও বলে শুভ্র টাওয়েল হাতে নিয়ে ওয়াশরুম এ চলে গেলো..সারা কিছুটা লজ্জা পেয়ে গেলো কারন আগে কখোনো কেও তাকে গিফট দেই নি আর এভাবে লজ্জাও দেই নি..সারা ড্রেসিং টেবিল এর সামনে টুল এ বসে শপিং ব্যাগ টা খুললো... ব্যাগ এর ভিতরে তিনটা বক্স..!

সারা এক এক করে সব বক্স খুললো এক্টাই সোনার কানের..আর এক্টাই সোনার এক জোড়া বালা..আর একটা বক্স এ মেকাপ সামগ্রী।।সারা কিছুটা অবাক হলো যে শুভ্র এত জিনিস চিনলো কি করে তারপর ভাবলো তার তো আগেও স্ত্রী ছিলো অরুর আসল আম্মু.. তাই হয়তো চিনে..সারা চোখে হালকা কাজল দিলো সাথে ঠোঁটে হালকা গোলাপি লিপস্টিক..আর কিছু দিলো না..তার মতে মানুষ কি রাতে সাজে..রাতে সেজে কাকে দেখাবে..আগে তো শুধু ইদের দিন সারা সাজতো তাও বিকেল এ একটু তা ছাড়া কখোনো বের হতে দিতো না মামি..!

প্রায় পনেরো মিনিট পর লম্বা শাওয়ার নিয়ে বেরোলো শুভ্র..সারা খেয়াল করলো ভিজে চুল গুলো থেকে এখোনো টুপ টুপ করে পানি পড়ছে গায়ে তার ইয়াশ কালারের একটা শার্ট আর আর একটা ফোর কোয়ার্টার এর ব্লাক ট্রাউজার..গলার দিকে কয়েকটা বোতাম খোলা থাকায় শুভ্রর লোমশ বুকের কিছুটা অংশ দৃশ্যমান..শার্টের হাতা ফোল্ড করে কুনুই পর্যন্ত গুটানো টাওয়েল টা গলায় ঝুলিয়ে চুল মুছচে.. সারা মুগ্ধ হয়ে গেলো শুভ্র কে দেখে....!

শুভ্র টাওয়েল টা বারান্দায় দিয়ে এসে সারার দিকে চাইলো শুভ্রর চোখ জোড়া আটকে গেলো সারার মুখে..ইশ কি মায়া শুভ্রর খুব ইচ্ছা করছে মেয়েটাকে নিজের করে পাবার.. ইচ্ছা করবেই বা না কেন মেয়েটা যে মারাত্মক সুন্দরী.. সুন্দর টানাটানা দুটো চোখ.. হালকা গোলাপি চিকন ঠোঁটজোড়া..দুধে আলতা গায়ের রঙ সব মিলিয়ে অসম্ভব সুন্দর লাগছে সারাকে।।
গোলাপি ফ্রকটাতে....

শুভ্র কে অবাক করে দিয়ে সারা বলে উঠলো..

সারা:- আপনি আমার দিকে এভাবে কি দেখছেন....?

শুভ্র শুকনো ঢোক গিলে বললো কই কিছু নাতো..!

তাহলে এভাবে তাকিয়ে ছিলেন যে..?সারা ভ্রু কুচকে জিজ্ঞাসা করলো..!

শুভ্র প্রসঙ্গ বদলাতে বলে উঠে তুমি চুরি পরো নাই কেন আসো পরিয়ে দেই..?

সারা বেশ বুঝলো শুভ্র কথা লুকাচ্ছে তাও কিছু বললো না..!

-(বিঃদ্রঃ গ্রামের মেয়েদের শহরের মেয়েদের চেয়ে ম্যাচিউরিটি বেশি হয়.. গ্রামের মেয়েদের বেশির ভাগ বারো-তেরো বছরে বিয়ে হয় আমি নিজে দেখেছি)-

শুভ্র আবার বললো কই দাও পরিয়ে দেই বলে শুভ্র ড্রেসিং টেবিল এর সামনে এসে দাড়ালো..সারার দিকে তাকাতেই সারা বলে উঠে চুরি পরলে বাবুর গায়ে লাগবে আমি দেখেছি যাদের ছোট বাবু থাকে তারা চুরি পরে না.. আর আমিও চাই না বাবুর বেথ্যা লাগুক..সারার কথা শুনে শুভ্র একটু অবাক হলো সাথে খুশিতে তার মন ভরে গেলো..!

কেনোনা এই ছোট্ট মেয়েটা তার অরুর কথা ভাবছে বিয়ে হয়েছে ছয় ঘন্টাও হয় নি তার আগেই..সারা উঠে দাঁড়িয়ে শুভ্র সামনে থেকে যেতে নিবে ঠিক তখনই শুভ্র সারার হাত ধরলো সারা চমকে উঠলো..শুভ্র সারাকে জিজ্ঞাসা করলো..

-আমি তোমার কি হই..?

-সারা কাপা কাপা কন্ঠে উত্তর দিলো..আপনি তো আমার স্বামি..শুভ্র স্পর্শে সারার সমস্ত শরীর কাপছে.!

-শুভ্র আবার জিজ্ঞাসা করলো অরু তোমার কি হয়..?

-সারা এবার একটু বিব্রত বোধ করলো সে কি উত্ত্র দেবে ভেবে পেলোনা ঠিক তখনই শুভ্র সারার কাধে হাত দিলো সারা সারা শরীর বিদ্যুৎ বেগে কেপে উঠলো তারপর শুভ্র বললো...

-নিজের না ভাবলেও মেয়ে ভেবো..ও এখোনো ছোট আমি জানি তুমি অনেক বুঝো..মেয়েটা আমার মা হারা তুমি ওর সেই মা হয়ে থেকো..আমার আর কিচ্ছু চাই না তুমি ওকে কখোনো বুজতে দিও না ওর মা নেই..তুমি যা চাইবে তাই পেয়ে যাবে শুধু এই কথাটা রেখো..!

-সারা মিহি কন্ঠে বললো আমি নিজের মেয়ের মতোই বড় করবো..শুভ্র কথাটা শুনতে পেয়ে মুচকি হাসলো...!

শুভ্র সারাকে বল্লো যাও সব গুছিয়ে সুয়ে পড়ো আমি বারান্দায় যাচ্ছি..সারা কিছু না বলে ড্রেসিং টেবিল এর উপর থাকা বক্স গুলো গুছিয়ে রাখতে যেতেই.. শুভ্র সারার চাল চলন খুব মনযোগ দিয়ে দেখে নিলো..!

না শুভ্র আর পারছে না নিজের প্রতি কন্টোললেস হয়ে যাচ্ছে..নিজের বিবেক যতই বোঝাক মেয়েটা বাচ্চা.. কিন্তু মন তো অবাধ্য শুভ্রর মাথায় নেশা চড়ে গেলো..এ কোনো খারাপ নেশা না এ হলো নিজের বিবাহিত হালাল স্ত্রী কে কাছে পাওয়ার নেশা..!

সারা ড্রেসিং টেবিল এর থেকে পিছনে ফিরতেই....

চলবে.........

-(ভালো রেসপন্স পেলে আজকে আরো একটা পর্ব আসবে..আজকের পর্ব কেমন হয়েছে বলে জাও আশা করি ভালো লাগবে)-

09/10/2025
09/10/2025

🖤🥀🍁
এর বিবর্তন: প্রকৌশল শ্রেষ্ঠত্বের একটি
উত্তরাধিকার
পরিচিতি
বায়েরিচে মটোরেন ওয়ার্ক এজি, সাধারণত বিএমডব্লিউ
নামে পরিচিত, একটি বিখ্যাত জার্মান অটোমোবাইল এবং
মোটরসাইকেল প্রস্তুতকারক যার কর্মক্ষমতা ভিত্তিক
যানবাহন এবং আধুনিক প্রযুক্তির জন্য উদযাপিত হয়।
1916 সালে প্রতিষ্ঠিত, বিএমডব্লিউ বিলাসিতা, নতুনত্ব এবং
ড্রাইভিং আনন্দ সঙ্গে সমার্থক হয়ে উঠেছে। এই নিবন্ধটি
অটোমোটিভ আড়াআড়ি উপর বিএমডব্লিউ এর ইতিহাস,
বিবর্তন, এবং প্রভাব অনুসন্ধান করে।
ইতিহাস ও ভিত্তি
বিএমডব্লিউ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল মিউনিখ, জার্মানিতে, মূলত
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় বিমানের ইঞ্জিন প্রস্তুতকারক হিসাবে।
কোম্পানির প্রথম পণ্য ছিল বিএমডব্লিউ Illa বিমান ইঞ্জিন,
যা তার কর্মক্ষমতা এবং নির্ভরযোগ্যতার জন্য প্রশংসা অর্জন
করেছে। যাইহোক, ১৯১৮ সালে যুদ্ধের শেষে জার্মানিতে
বিমানের ইঞ্জিন উত্পাদনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা
হয়েছিল, যার ফলে বিএমডব্লিউ এর প্রস্তাবগুলি বৈচিত্র্যময়
করে তোলে। - বারসামা সুস্বাদু বেস্টি খাবার ১এম।
1923 সালে, বিএমডব্লিউ তার ফোকাস মোটরসাইকেলে
স্থানান্তরিত করে, R32 চালু করে, যেখানে একটি বৈপ্লবিক
বিএমডব্লিউ অটোমোটিভ বাজারে প্রবেশ করে। অস্টিন
সেভেন এর উপর ভিত্তি করে প্রথম বিএমডব্লিউ গাড়িটি ছিল
বিএমডব্লিউ ৩/১৫। 1930 সালে বিএমডব্লিউ 328 এর
প্রবর্তন কোম্পানির জন্য একটি টার্নিং পয়েন্ট হিসাবে চিহ্নিত
করে, এটি উচ্চ-পারফরম্যান্স স্পোর্টস গাড়ির প্রস্তুতকারক
হিসাবে প্রতিষ্ঠিত। ৩২৮ মোটরস্পোর্টে স্বীকৃতি লাভ করে,
১৯৪০ সালে মিল মিগলিয়া জিতেছিল।
যাইহোক, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ বিএমডব্লিউ এর জন্য
উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছিল। জার্মান যুদ্ধের প্রচেষ্টা
সমর্থন করার জন্য কোম্পানীটি তার উৎপাদন পুনঃনির্দেশিত
করতে বাধ্য হয়েছিল, যার ফলে এর কারখানা এবং
অবকাঠামো গুরুতর ক্ষতি হয়েছিল। যুদ্ধের পরে,
বিএমডব্লিউ তার পরিচয় পুনর্বিন্যাস এবং পুনর্বিন্যাসের
কঠিন কাজের মুখোমুখি হয়েছিল।
যুদ্ধ-পরবর্তী পুনরুদ্ধার এবং বৃদ্ধি
যুদ্ধ-পরবর্তী বছরে, বিএমডব্লিউ ছোরা হয়


08/10/2025
07/10/2025
07/10/2025
07/10/2025

৪_বছরের_চুক্তির_মা
পর্ব_০৬ (বোনাস পর্ব)
লেখিকা_সারা_চৌধুরী

রাত এগারোটা ছুই ছুই।। চারপাশে নেমে এসেছে এক অদ্ভুত নিরবতা বাতাসে মিশে আছে হাল্কা শীতলতা যেনো অজানা কোনো কিছুগায়ের উপর দিয়ে ছুয়ে চলে যাচ্ছে..দূরে কোথাও কুকুর ডাকছে অন বরত হয়তো খিদের কারনে..কুকুরের সেই ঘেউ ঘেউ ডাকটা পরিবেশের নিরবতা কিছুটা ভেঙে দেই..!

কিন্তু মুহুর্তেই সব আবার শান্ত হয়ে যাই আকাশ টা আজ অপরুপ সুন্দর তারা গুলা ঝিকঝিক করছে..মাঝে মাঝে কালো মেঘ এসে তারা গুলোকে আড়াল করে দিচ্ছে..রাস্তার পাশে ল্যাম্পপোস্ট এর আলো কাপা কাপা জলছে সেও ক্লান্তিতে ঢলে পড়ছে..!

এ সুন্দর পরিবেশেও ভাসছে এক অজানা লজ্জার শিহরন..দুরের আকাশে কে জানে তাকিয়ে আছে সব কিছুই সে দেখছে.. লজ্জায় নিজের হৃদস্পন্দন আরো বেড়ে যাচ্ছে ক্রমসে...!

সারাদিনের কথা সারার এক এক করে মনে পড়ছে সে ততই লজ্জায় কুকড়ে যাচ্ছে.. তার ছোট্ট বুকে তার অরু ঘুমিয়ে আছে পরম আবেশে.. যেনো সে নিজের মায়ের বুক এর গরম আভা পেয়েছে..সেই রাতে শুভ্র খাইয়ে দেওয়ার পর থেকে এখোনো পর্যন্ত একই ভাবে অরুকে নিয়ে খোলা বারান্দার দোলনায় বসে আছে সে..!

তাকিয়ে আছে দুরের আকাশে..হালকা ঠান্ডা বাতাস এসে তার মাথায় দেওয়া কাপড় টা ফেলে দিলো সাথে সাথে এলোমেলো হয়ে গেলো তার ঘন কালো রেশমি চুল গুলো..কিছু চুল মুখের সামনে পড়লো কিন্তু সারা সরালো না চোখের কোনে কোনো এক দুঃখের জল এসেও আসছে না শুভ্রর দেওয়া লজ্জার কারনে....

কিন্তু মুহুর্তেই সারার লজ্জা রাঙা মুখখানি চুপসে গেলো মনে পড়লো মামা বাড়ির কথা তার ক্ষ্যে যাওয়া শৈশব এর কথা....সারা মনের অজান্তেই বিড়বিড়িয়ে বললো...

আমি মেয়েটা আসলে বোকা..এই অল্প বয়সে এমন খারাপ অনুভুতি যন্ত্রণার সাথে লড়তে হচ্ছে আমাকে..আমি কেন কখোনো আমার বাবা মার বাড়ি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করি নাই মামা মামিকে..কেন জিজ্ঞাসা করি নাই তাদের কোথাই সমাধিস্ত করা হয়েছে..আসলেই বোকা আমি বলেই উঠে দাড়ালো...!

বারান্দার শেষ প্রান্তের গ্রিল ঘেশে দাঁড়িয়ে আকাশের দিকে তাকালো বুকের ভিতরে খুব সুনিপুণ ভাবে জড়িয়ে রেখেছে অরুকে এক দিনেই খুব আপন মনে হচ্ছে বাচ্চাটাকে...!

ঠান্ডা বাতাশ ছুয়ে দিচ্ছে সারাকে চোখ দিয়ে গড়িয়ে পড়ছে পানি হটাৎ কোমরে কারোর স্পর্শ পেয়ে হকচকিয়ে যায় সারা..সারা পিছনে ঘরতে যেতেই সারার কাধে উপ্র মুখ রাখে..সারা বুজতে পারে শুভ্র এসেছে..খোচা খোচা দাড়ির স্পর্শ সারার মনের মধ্যে কাল রাতের কথা সরন করিয়ে দিচ্ছে...!

সারা কাপা কাপা কন্ঠে বলে উঠে..

সারা:- ক..ক...কি..কি কর..করছেন...?

শুভ্র:-কই কি করলাম আমার মেয়ে কি করছে তাই দেখতে আসলাম..!

সারা:-ও ঘুমাচ্ছে..!কিছুক্ষন আগেই ঘুমিয়েছে..!

শুভ্র:- সেতো আমি জানি আমার মেয়ে দশটার পরেই ঘুমিয়ে যায়..!তো আমার তুমি কাদছো কেন..?

সারা:-ককই কাদছি বাতাসে এমন হচ্ছে সরেন ঘরে যাবো..!

শুভ্র মুচকি হেসে বলে উঠলো...

শুভ্র:-উহু সত্যি টা বলো আমি কথা লুকানো পছন্দ করি না..!

সারা কিছু না বলে শুভ্রর হাত মাজা থেকে সরিয়ে ঘুরে দাড়াতেই শুভ্র একটা মুচকি হাসি দিয়ে বললো চলো রুমে যায়.. সারা ও সম্মতি জানাতেই শুভ্র কোলে তুলে নেই সারা কে.. সারা হতভম্ব হয়ে যায় জাপটে ধরে ঘুমন্ত অরু কে..!

শুভ্র বিছানায় এনে লাবিয়ে দেই সারা কে তারপর অরুকে খাটের একপাশে সুয়িয়ে দেই তারপর সারাকে বলে...

শুভ্র:-বলবা কেন কান্না করছো..?

সারা:-নাহ..?

শুভ্র:-তাহলে শুরু করা যাক...?

সারা:-ক...ক..কি শুরু করবেন..?

শুভ্র :- ওই যে কালকের মতো কান্নার সিনারি..বলেই হেসে উঠে শুভ্র...!

সারা লজ্জায় লাল নীল আকাশে উঠে যায় কান দিয়ে গরম ধোয়া উড়ছে কি লজ্জা টা না দিলো লোকটা..ইশ সারার এখন লজ্জায় মাটি ফাক করে ঢুকে যেতে ইচ্ছা করছে..সারা এক এক মনে পড়তে থাকলো কাল রাতের সব ঘটনা..সারা আবার কল্পনায় ডুব দিলো ভাবতে লাগলো সেই ঘয়াতনা গুলো......!

ফ্লাসব্যাক.....

অরু অনেক্ষন ঘুমিয়ে গেছে..শুভ্র সারাকে বললো.......

চলবে.......

-(এটা বোনাস পর্ব ছিলো..তাই ছোট করে দিয়েছি...ভালো রেসপন্স পেলে সকালে পরের পর্ব দিবো.. বোনাস পর্ব কেমন লেগেছে বলে জাও আশা করি ভালো লাগবে)-
পরিবর্তি পর্ব তারাতাড়ি পড়তে চাইলে পেজটি ফলো করে রাখুন।

Address

Gold Coast, QLD

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Laila Loves Lily posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share