Jaz Dairy Cooking Vlog

Jaz Dairy Cooking Vlog Home made food, travel, decoration idea , making friends, fun & others
(3)

পুরুষের জীবনে এমন একটা সময় আসে, তখন আর শরীরের শক্তি থাকেনা, পকেটের জোর থাকে না, এতোদিন যাদেরকে খাইয়েছিলো , যাদের কথায় নে...
12/11/2025

পুরুষের জীবনে এমন একটা সময় আসে, তখন আর শরীরের শক্তি থাকেনা, পকেটের জোর থাকে না, এতোদিন যাদেরকে খাইয়েছিলো , যাদের কথায় নেচেছিলো তারা কেও পাশে থাকে না। পাশে থাকে একমাত্র ঐ অবলা নারী তার স্ত্রী। যাকে সে দিনের পর দিন অবহেলা করেছিলো, মানুষের কথায় তার উপর মানসিক, শারীরিক নির্যাতন করেছিলো।

পুরুষকে জন্ম দেন একজন নারী, আবার সেই পুরুষের শেষ সময়টায় পাশে থেকে সুন্দর একটা মৃত্যু উপহার দেয় একজন নারী।

একজন পুরুষের শারীরিক শক্তি ও পকেটের জোর যতদিন থাকবে ততোদিন সে তার স্ত্রীকে মানুষ মনে করে না। যখন এসবে ভাটা নেমে আসে তখন তার হুশ ফিরে কে তার আপন আর কে তার পর। আসলে তখন আর কিছুই করার থাকে না।

আপনার ভালোবাসার এখন আর তেমন মূল্য থাকে না কারণ আপনার স্ত্রীর কাছে এসবের আর দরকার পড়ে না। সে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে অন্যভাবে, হেলায় অবহেলায়, ভালোবাসায়, যত্নে কোনোকিছুতে সে খুশি অখুশি হতে পারে না।

সংসার এক মায়ার বাঁধন, এখানে ভালো লাগলেও আকঁড়ে ধরে থাকতে হয়, না লাগলেও থাকতে হয়।কত-শত সংসার টিকে থাকে শুধুমাত্র সন্তানের মুখের দিকে চেয়ে। সেই সন্তানও এক সময় পর হয়ে যায়।

শেষ বয়সে এসে পাওয়া না পাওয়ার হিসেব মিলাতে গিয়েও হিসেব মিলেনা। সেই অবহেলিত, অযাচিত নারীই আপনার শেষ বয়সে আপনাকে বাহুড়োরে বেঁধে রাখে বিপদে-আপদে, সুখে দুঃখে।

আজ থেকেই সতর্ক হোন, নিজের সহধর্মিণীকে মূল্য দিন, শেষ বয়সে অন্ততঃ লজ্জিত হতে হবে না তার কাছে।

সংগৃহীত


Collected

আমার মেয়েকে অন্যের বাসায়/বাড়িতে খেলতে যেতে দিই না সেজন্য আমার শশুর বাড়ির লোকজনের কত্তো আপত্তি! ইভেন আমার আব্বারও!😡😡😡যার ...
11/11/2025

আমার মেয়েকে অন্যের বাসায়/বাড়িতে খেলতে যেতে দিই না সেজন্য আমার শশুর বাড়ির লোকজনের কত্তো আপত্তি! ইভেন আমার আব্বারও!😡😡😡

যার যায় সে ই বোঝে তারা বুঝবে না!তারা তখন আমাকেই দায়ী করবে, বলবে আমি খেয়াল রাখি না!😭😭😭অথচ আমি সবকিছু বাদ দিয়ে দুইটা বাচ্চা নিয়ে পড়ে আছি🤲🤲🤲

আমি দিই না দিবোও না! শুধু মেয়ে না ছেলেকেও কোথাও ছাড়বো না এটাই আমার ফাইনাল ডিসিশন তাতে কারো সাথে সম্পর্ক থাকুক আর নাই বা থাকুক!🙏🙏🙏

👇👇👇
চার বছরের একমাত্র আদরের ভাগিনা কে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করল তাদেরই বাসার কেয়ারটেকার দম্পতি!

সামান্য কারণে ছোট্ট শিশুটাকে একেবারে শেষ করে দিল এই জালিম দম্পতি।

চারদিন ধরে নিখোঁজ থাকার পর পাওয়া গেল শিশুটির লাশ!

নানা,মামা,বাবা সবাই শিশু অপহরণের পর ভেবেছিল হয়ত মুক্তিপণ চাইবে তারা।সেজন্য তারা টাকাও রেডি করে রেখেছিল।

কিন্তু তারা চারদিন পর পেল শিশু টির লাশ!

কেয়ারটেকার দম্পতির শিশু ছেলে আর এই ছোট্ট ছেলেটি সমবয়সী।তারা একসাথে খেলা করতে যেয়ে প্রায়ই খেলনা নিয়ে মারামারি করত।যেটা আর দশটা সাধারণ বাচ্চা করে থাকে।

আর এই তুচ্ছ কারণে,রাগের বশবর্তী হয়ে কেয়ারটেকার দম্পতি দুজন মিলে বাড়িওয়ালার ছেলেকে খুন করে ফেলল!

কি ভয়ংকর!
কি নির্মমতা!

এই জুলুমের বিচার প্রকাশ্যে করা উচিত। যেন আর কোন জালিম এই ধরনের কাজ না করতে পারে।
এভাবে কোন পরিবারের আদরের কলিজাকে যেন কষ্ট দিতে না পারে।©

উনার নাম Shahnaz Shimul। নামটা আজ অনেকেই চেনে— কেউ ভালোবেসে, কেউ সমালোচনা করে। আমি যেদিন প্রথম উনার ভিডিও দেখেছিলাম, সেদ...
11/11/2025

উনার নাম Shahnaz Shimul। নামটা আজ অনেকেই চেনে— কেউ ভালোবেসে, কেউ সমালোচনা করে। আমি যেদিন প্রথম উনার ভিডিও দেখেছিলাম, সেদিন তিনি কাঁদছিলেন— মৃত স্বামীর কবরের পাশে দাঁড়িয়ে। সেই ভিডিওর নিচে ছিল অগণিত সমবেদনার কমেন্ট। মানুষ তখন সহানুভূতিশীল ছিল, কেউ দোষারোপ করেনি, কেউ বিদ্বেষ ছড়ায়নি।

আমি তখন তার পেজ ঘুরে ঘুরে দেখছিলাম, বুঝার চেষ্টা করছিলাম, এই উনার গল্পটা কী। তারপর সময় কেটে গেছে— দুই বছর হয়তো। মাঝে মাঝে তার ভিডিও সামনে এসেছে, আমি দেখেছি, কিন্তু তখনও কোনো খারাপ মন্তব্য চোখে পড়েনি।

কিন্তু হঠাৎ যেন সব বদলে গেল। যখন থেকে মানুষ জানতে পারল, শিমুল নিজের জীবনে নতুন কাউকে জায়গা দিয়েছেন, তখন থেকেই শুরু হলো বিষাক্ত সমালোচনার ঢেউ।
যেন একজন বিধবা হাসতে পারবে না, ভালোবাসতে পারবে না, নতুন করে বাঁচতে পারবে না।

মানুষ ভুলে যায়—
এই মেয়েটাই হয়তো বহু রাত কেঁদে ঘুমিয়েছে, একা একা ভয় সামলেছে, কষ্ট গিলেছে।
বিদেশের মাটিতে হয়তো কেউ পাশে দাঁড়ায়নি, তবুও সে ভেঙে পড়েনি।
আজ সে নিজের জীবনকে নতুন করে সাজাতে চায়— খুশি হতে চায়, বাঁচতে চায়,
আর তাতেই কারও কারও বুক জ্বলে ওঠে।

সমাজ এখনো নারীর চোখের জলেই সহানুভূতি খোঁজে,
কিন্তু তার হাসিতে খোঁজে অপরাধ।
তারা চায়, শাহনাজ শিমুল সারাজীবন শোকে ডুবে থাকুক— যেন সেটাই "সম্মানজনক"।
কিন্তু কেন? সে তো মানুষ।
আর মানুষ একা থাকতে পারে না।

যারা আজ উনাকে আক্রমণ করছে, তারা কি কখনও তার কান্নার অংশীদার ছিল?

উনি যখন শক্ত হয়ে নিজের উত্তর দেন, তখনও সমালোচনা।
কিন্তু কথা হচ্ছে—
যার যুদ্ধ আপনি লড়েননি, তার শান্তিতে আপনার এত অশান্তি কেন?

মানুষের নেগেটিভ সাইকোলজি আসলে সহজ—
অন্যের স্বাধীনতা, সুখ সহ্য করতে পারে না।
অন্যের সুখ তার নিজের শূন্যতাকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়।

একটা কথা আছে —

“যে নিজে আলো পায় না, সে অন্যের প্রদীপ নিভিয়ে দেয়।”

ভালো থাকা অপরাধ নয়,
কখনও কখনও সেটাই সবচেয়ে সাহসী প্রতিবাদ।
Collected

♦ চট্টগ্রামের অলং/কার মোড় থেকে এই ছবিটা তুলা হয়েছে। ♦ এক পথ/শিশু/র জী"বনের সাথে মানিয়ে নেওয়ার এক বাস্তব দৃশ্য!♦ তার শোয়া...
11/11/2025

♦ চট্টগ্রামের অলং/কার মোড় থেকে এই ছবিটা তুলা হয়েছে। ♦ এক পথ/শিশু/র জী"বনের সাথে মানিয়ে নেওয়ার এক বাস্তব দৃশ্য!
♦ তার শোয়ার জায়গা মাত্র ১২ ইঞ্চি — আর দৈঘ্য ঠিক তার ঘাড় থেকে পায়ের সমান!
♦ দুটি হাত উল্টো করে পিঠের নিচে রেখে ব্যালেন্স করে ঘুমাচ্ছে—
♦ একটুখানি ভুল হলেই হতে পারত ভ/য়া/বহ দু"র্ঘ"ট"না।
♦ জুতার পাশে রাখা ছোট ছোট ৫টা কলা—সেই তার আজকের দিনের খাবার!
♦ জী"বন এত ক/ষ্টে/র মাঝেও সে লড়ছে,
♦ অথচ আমরা অভি/যোগে ভরা জী"বন নিয়ে দিন কাটাই।
সংগৃহীত।

CopyPost


সালমান শাহ হত্যা কান্ডে মাস্টার মাইন ছিলেন শ্বাশুড়ী  # লতিফা হক লুসি ১৯৯৬ সালের ৬ ই সেপ্টেম্বর অমর চিত্র নায়ক সালমান শাহ...
10/11/2025

সালমান শাহ হত্যা কান্ডে মাস্টার মাইন ছিলেন শ্বাশুড়ী # লতিফা হক লুসি
১৯৯৬ সালের ৬ ই সেপ্টেম্বর অমর চিত্র নায়ক সালমান শাহ হত্যা কান্ডের মাস্টার মাইন ছিলেন তারই শ্বাশুড়ী - লতিফা হক লুসি -
ঘটনার বর্ননায় জানা যায় #
সামিরা কে তালাক দেয়ার জন্য কয়েকবার উকিল নোটিশ দিয়েছিলেন সালমান শাহ, তাতে ক্ষিপ্ত হন শাশুড়ি লতিফা হক লুসি, আর সালমান শাহ তার স্ত্রীর একাধিক পরকিয়ায় আশক্তে লিপ্ত হওয়ার কারনেই তাকে তালাক দিতে চেয়েছিল।
পরবর্তীতে পারিবারিক ভাবে আপোষ হয় # আবার সালমানের বাসায় আনেন সামিরাকে - কিন্তু যে লাউ সেই কদু - ফলাফল জিরো। তখন সালমান শাহ ফাইনাল সিদ্ধান্ত নেন, সামিরাকে তালাক দিবেন সকাল বেলা এরপর সিলেট যাবেন মামার বাসায় - সাত আট দিন থাকবেন মামার বাড়ীতে - এই কথা গুলো বলেছিলেন - মামা আলমগীর কুমকুমকে মোবাইলে -
কিন্তু সেই রাতেই তাকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো, কিন্তু মামা আলমগীর কুমকুম এর ধারনা কথা গুলো সালমান বলার সময়, তার স্ত্রী সামিরা সাইড থেকে শুনেছিল, আর সেই জন্যই আমার ভাগিনাকে সকাল হতে দেয়নি, রাতেই তাকে শেষ করে দেওয়া হয়েছে।
কিন্তু কথায় আছে না - চোর চুরি করলেও কিছু আলামত রেখে যায়। সেই রকমই সালমান শাহকে হত্যা করেছে ঠিকই কিন্তু অনেক আলামত রেখে গেছেন। এখানে আরেকটি বড় শক্তি কাজ করছে - উপরের মহল।
এই উপরের মহল নিয়ে কিছু বলি #
সামিরার মা লতিফা হক লুসির বিউটি পার্লারের বিসনেস থাকার কারনে বিভিন্ন বড় বড় মহলে তার উঠাবসা আছে। সেই সাথে সামিরার বাবা একজন বিখ্যাত ক্রিড়া সংগঠক এবং সেই সাথে - এস আলম গ্রুফের একজন শির্ষ কর্মকর্তা, আর এস আলম গ্রুফ যে কোন একটি সরকারের নির্বাচন করিয়ে দিতে পারে সারা বাংলাদেশের এতো সম্পদের মালিক এই এস আলম গ্রুফ।
স্বাভাবিক ভাবেই # শক্তিশালী ভাবে প্রভাব খাটিয়েছেন -
যার কারনে অনেক কিছুই ঘটনা ঘটেছে এই হত্যার পেছনে।
তারপর তো বিখ্যাত চলচ্চিত্র প্রযোজক আজিজ মোহাম্মদ ভাই তো সাপের মতো লেগে আছে - সে তো ছেড়ে দেওয়ার প্লেয়ার নয়, সে সুযোগ পেলে ছোবল দিবেই।
আবার চলচ্চিত্রে কাজ করার মধ্যেও তার উপরে তিনবার হামলা করা হয়েছিল, তার মানে কি দাঁড়ায় তাকে কোন দবক থেকে যে আউট করা হয়েছে তা বলা মুশকিল -
তবে সেই রাতে যেহেতু সামিরা বাসায় উপস্হিত ছিলো #
সেই কারনেই তার উপরে সম্পূর্ন দোষ বর্তায়। এই দোষ থেকে এড়িয়ে যাবার কোন সুযোগ নেই সামিরার।
আরেকটি জিনিস লক্ষ্য করেছেন # সামিরা যে কোন ইন্টারভিতে বলেন - যা হবার হয়ে গেছে সালমান শাহ মরে গেছে, এখন তার জন্য দোয়া করলেই তো হয়। এর মানে কি- তুমি ফাইনালি জানতে সে মারা যাবে - আর তার পরিবারকে দোয়া করতে বলছো -
তাহলে তুমি লাশ দেখতে গেলে না কেন, তুমি সিলেটে লাফনের সময় গেলে না কেন, তারপরেও তো তুমি কবর জিয়ারত করতে যাও নাই - আর সবচে বড় বিষয় লক্ষ্য করা গেছে, তোমার চোখ দিয়ে তো এক ফোটা পানিও বের নাই - এটা সবার বক্তব্য, শুধু সালমান শাহর মা নীলা চৌধুরী একা বলেন নাই।
পৃথিবীর এমন কোন প্রেমিকার হৃদয় পাথর দিয়ে তৈরী হয় নাই যে, তার ভালোবাসার স্বামী খুন হবে, আর সে এক ফোটা চোখের পানি ফেলবে না, এই কথাটি পৃথিবীর কেউ মানবে না ।
মনে রাখবে সামিরা #
সবার বিচার করে আদালত আর সমস্ত পৃথিবীর বিচার করে স্বয়ং আল্লাহ - আল্লাহ ছেড়ে দেয়,কিন্ত ছাড় দেয় না।
আমি সকল সালমান শাহ ভক্তদের কাছে অনুরোধ করবো - আমার এই লেখা গুলো প্রত্যেক সালমান শাহ ভক্তদের কাছে পৌঁছানোর জন্য - বেশি করে শেয়ার দিবেন, যেন সকল সালমান ভক্তরা পড়ার সুযোগ পায়।
সালমান ভাই চেষ্টা করছি # বাঁকিটা আল্লাহর উপরে
# রবিউল ইসলাম রাজ
# চলচ্চিত্র পরিচালক

গত ১২ বছর থেকে সালমান হত্যা নিয়ে স্ট্যাডি করছি, আমার নিজের কিছু ধারণা প্রকাশ করার চেষ্টা করলাম★★★সালমানের লাশ গিয়ে দেখা ...
09/11/2025

গত ১২ বছর থেকে সালমান হত্যা নিয়ে স্ট্যাডি করছি, আমার নিজের কিছু ধারণা প্রকাশ করার চেষ্টা করলাম

★★★সালমানের লাশ গিয়ে দেখা যায় তার বেডরুমে পড়ে আছে মেঝেতে,একটু ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করেন তো ড্রেসিং রুমের মেঝেতে কেনো পাওয়া যায়নি যেহেতু ড্রেসিং রুমে তার লাশ ফ্যানের দড়ি থেকে নামানো হয়েছে সামিরার কথা মত,তাহলে লাশ তো ড্রেসিং রুমের ফ্লোরেই রেখে পানি ঢালা তেল মালিশ করা যেত তাই না?আসলে সালমানকে তার বেডরুমেই হত্যা করা হয়েছে,ড্রেসিং রুম স্রেফ আত্নহত্যার নাটক সাজানো আর সামিরার নিজেকে বাচানোর জন্যই ব্যবহার করা হয়েছে,ড্রেসিং রুমে আত্নহত্যার নাটকের পুরো সেট আপ নষ্ট হবে দেখে সামিরা ড্রেসিং রুমে ডেডবডি রাখেনি। সে যেগুলো সেট করে রেখেছিল সেগুলো যাতে পুলিশ ঠিক মত পায় আর ওই রুমে লাশ রাখলে তো লোক জনের ধাক্কা ধাক্কিতে নাটকীয় মিথ্যা আলামত এলোমেলো হয়ে যাওয়ার একটা ভয় ছিল, তাই সেই রুমে সে কাউকে ঢুকতে দেয় নি।আলামত যেগুলো ফেইক দড়ি,এন্টিকাটার, সিগারেটের মাথা খালি এস্ট্রে। আসল আলামত হচ্ছে কর্ড কাটা আয়রন, স্কিপিং রোপের কাটা হ্যান্ডল শাবনুরের দেয়া ফ্যান, সুইসাইড নোট লেখার পেন এগুলো গায়েব।এটাও হতে পারে তারা সালমানকে মেরে বাথরুমে রেখেছিল ভিজা কাপড় দিয়ে ঢেকে,যখন কমর উদ্দিন সাহেব সকালে ইস্কাটন প্লাজায় এসেছিলেন তখন বলেছে ঘুমাচ্ছে সালমান সামিরা জানতো সিলেটের শশুড়রা কখনো ছেলের বউয়ের বেডরুমে যায় না,যদি বাই চান্স উনি ঢুকে যান তাই সে রিস্ক নেয়নি,লাশ তাই বাথরুমে রেখেছিল,অন্যথায় এত ভিজা কাপড় আসলো কিভাবে?? যখন তার বাবা ছেলে ঘুমাচ্ছে শুনে চলে গেলেন তখন সামিরা তার সহযোগীরা লাশ বের করে বাথরুম থেকে ভেজা কাপড় গুলো লাগেজে ঢুকিয়েছে, টাওয়াল চিপার সময় পায়নি তাই সেগুলো অভাবেই ভিজিয়ে রাখা হয়েছে।বাথরুম থেকে বের করেই নতুন কাপড়, স্টিকার লাগানো ছিল যে প্যান্ট, তাড়াহুড়ো করে পরিয়ে দিয়েছে।
সালমানের ইস্কাটনের বাসা দেখেছেন?? বারান্দায় কোন রেলিং নাই,যে সালমান ডামি ছাড়া অ্যাকশন দৃশ্যে অভিনয় করতো, উচু পাহাড় থেকে পড়ে যাওয়ার দৃশ্য সত্যিকার ভাবে ধারণ করতো সে ছেলে সুইসাইড করার জন্য এত নাটক কেন করবে, ডিরেক্ট ১১ তলা থেকেই লাফ দিতো তার যে রাগ,আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের মত মাফিয়াকে থাপ্পড় মারছে,শিল্পী সমিতির গুন্ডাপান্ডাদের বিরুদ্ধে গেসে,সেই ছেলে আয়রন কর্ড কাটোরে, স্কিপিং রোপ কাটোরে, দুইটা জোড়া দাও রে ফাসির রশি বাধোরে এগুলো করবে??? নো নেভার.....

★★★যে সালমান বেচে থাকার জন্য পারসোনালি বন্দুক রাখার আবেদন করেছিল,সংবাদ সম্মেলন ডেকে নিজের প্রাণ নাশের শংকা করছিল সে সুইসাইড করবে?? কখনোই না

লাইক কমেন্ট শেয়ার করে পাশে থাকবেন
Collected

07/11/2025

Alhamdulillah

মানবতা আজও বেচে আছেমেট্রোরেল পিলারের বিয়ারিং প্যাড দুর্ঘ'ট'নায় নি'হ'ত আবুল কালামের পরিবারকে ১৫ লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা দ...
07/11/2025

মানবতা আজও বেচে আছে

মেট্রোরেল পিলারের বিয়ারিং প্যাড দুর্ঘ'ট'নায় নি'হ'ত আবুল কালামের পরিবারকে ১৫ লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা দিয়েছে মিডল্যান্ড ব্যাংক পিএলসি।

ব্যাংক সামাজিক দায়বদ্ধতা কার্যক্রমের (সিএসআর) অংশ হিসেবে ব্যাংকের ইসলামি ব্যাংকিং ফান্ড থেকে ৫ লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়। বাকি ১০ লাখ টাকা মিডল্যান্ড ব্যাংক পরিবারের পক্ষ থেকে প্রদান করা হয়।

ওই প্ল্যাকার্ড হাতে ১৬ বছরের ছেলেটা কে জানেন..? ৭ বছরের একটা শিশুকে নির্মমভাবে নির্যাতন করে হ'ত্যা করার প্রতিবাদে মানববন...
06/11/2025

ওই প্ল্যাকার্ড হাতে ১৬ বছরের ছেলেটা কে জানেন..?
৭ বছরের একটা শিশুকে নির্মমভাবে নির্যাতন করে হ'ত্যা করার প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচির প্ল্যাকার্ড নিয়ে যে ছেলেটা ওমন দৃপ্ত পায়ে বিচারের দাবীতে হাঁটছে, যখন জানবেন সে নিজেই সেই বাচ্চাটার ধ'র্ষ'ক এবং খুনী।
চমকে উঠবেন না?

কুমিল্লা জেলার অন্তর্গত মুরাদনগর উপজেলার সিমানারপার গ্রামে অক্টোবরের ২৪ তারিখ দুপুরে আদিবা নামের ছোট্ট ফুলের মত মেয়েটি নিখোঁজ হয়। নিখোঁজ হবার প্রায় ছয়দিন পর মেয়েটার বাড়ি থেকে একটু দূরে একটা পুরনো পুকুরে বাঁশ ঝাড়ের বাঁশ কাটতে গিয়ে বাচ্চাটার লা'শ ভেসে থাকতে দেখা যায়। বাচ্চাটার গলায় বড় একটা পাথর বাঁধা ছিল।😣

আর এই সব কিছুই করেছিলো মেয়েটারই চাচাতো ভাই,
মাত্র ১৬ বছর বয়সী এই ছবির ছেলেটা, ইয়াসিন।
ইয়াসিন নিজেই প্রতিবাদ মিছিলে সবার আগে আগে থেকে বিচারের দাবীতে গলা ফাটিয়েছে। অথচ নিষ্পাপ একটা ফুলের মতো বাচ্চাকে ধ'র্ষ'ণ করার সময় তার বুক কাঁপেনি! নিজের রক্তের সম্পর্কের একজন কাছের মানুষকে খু'ন করার সময়ও বিন্দুমাত্র বিবেকে বাঁধেনি।💔

ছোট্ট একটা গুড নিউজ হচ্ছে, এই শূ'য়ো'রে'র বাচ্চাটা ধরা পরেছে। মুক্তিপণ আটকের নাটক সাজাতে গিয়ে পুলিশের হাতে আটক হয়েছে।

এরা হচ্ছে আমাদের চারপাশে ঘুরে বেড়ানো সত্যিকারের সাইকোপ্যাথ। এরা নিকৃষ্টতম মানুষ। এদের জন্য মানবাধিকার বলতে কিছু থাকতে নেই। থাকতে পারে না। একমাত্র এবং একমাত্র এসব ধর্ষকদের শাস্তির জন্য আমি হিংস্রতম মব জাস্টিসে বিশ্বাসী। কোন রিহ্যাবিলিটেশন না, কোন সংশোধন না, কোন ভুল শুধরে নেয়া না, কোন কিছুর সুযোগ, অধিকার এদের নাই। এদের চৌরাস্তার মোড়ে ফেলতে হবে নগ্ন করে। হাজার খানেক মানুষ দুই হাতে টেনে খাবলে ছিড়েখুঁড়ে ফেলতে হবে এদের মাথার খুলি থেকে পায়ের প্রতিটা আঙুল পর্যন্ত। 🙂


Collected

এটা সিনেমা কেউ হার মানিয়ে ফেলেছে...ছোট্ট মীমের হ-*ত্যাকারী আর কেউ নয়,তার আপন চাচাতো ভাই।খু-*/নি নিজেই স্লোগান দিছিলো মা...
04/11/2025

এটা সিনেমা কেউ হার মানিয়ে ফেলেছে...

ছোট্ট মীমের হ-*ত্যাকারী আর কেউ নয়,তার আপন চাচাতো ভাই।
খু-*/নি নিজেই স্লোগান দিছিলো মানববন্ধনে
"আমার বোন কবরে,খু-*নি কেন বাহিরে"
বাহ 👏
এই পৃথিবীতে আপনি কাকে বিশ্বাস করবেন?...

ঘটনাটি ঘটে কুমিল্লা জেলার, মুরাদনগর উপজেলা, বাঙ্গরা বাজার থানা অন্তর্গত সীমানারপার গ্রামে

ছোট কিউট একটা মেয়ে, নাম আদিবা জাহান মিম বয়স ৬ বছর
প্রথমে তাকে কিডন্যাপ করেছিলো
তারপর ফোন করে ১ লক্ষ টাকা দাবি করেছিল
কিন্তু ঘটনাটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে গিয়েছিল ততক্ষনে, আমিও পোস্ট করেছিলাম...

এর ৫ দিন পর মেয়েটির লা*/*শ একটা নির্জন পুকুরে পাওয়া গেছে। কেউ একজন ওই নির্জন পুকুর পাড়ে বাঁশ কাটতে গিয়েছিল এবং দেখতে পেলো একটা ছোট মেয়ের লা-*/শ। এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি হয়ে গেল।

পুলিশ কিছুদিন তদন্ত করে আসল খু-*:/নি কে বের করে।
আর সবচেয়ে অবাক করার মতো বিষয় হচ্ছে খু-*-নি মেয়ের আপন চাচাতো ভাই।

( মাএ ১ লক্ষ টাকার জন্য একটা জীবন কেড়ে নিল, মানুষ আর এখন মানুষ নেই.)...
🥹
© Rajib Khan

মেয়েদের বলছি চালাক হোন,,,নিজের পাওনা বুঝে নিন হায়রে সখের পুরুষ ছোট মেয়েটার একটা চোখে সমস্যা আর ছেলেটা মাশাআল্লাহ ,,,,অথচ...
04/11/2025

মেয়েদের বলছি চালাক হোন,,,নিজের পাওনা বুঝে নিন
হায়রে সখের পুরুষ

ছোট মেয়েটার একটা চোখে সমস্যা আর ছেলেটা মাশাআল্লাহ ,,,,অথচ এই বউ বাচ্চার চিন্তা না করে ভাই বোনের নামে ব্যাংক ব্যালেন্স ,,,আজকে আপনি দুনিয়াতে নাই আর আপনার বউ বাচ্চাই এখন মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছে ,,,নাই কোন বাবার ছায়া নাই চাচা ফুপুদের ভালবাসা,,,এমন এতিম বাচ্চা দেখলেই তো মায়া লাগার কথা,,,সব পল্টিবাজ
অথচ এই সমাজের পুরুষরাই বলে বউয়ের নামে কিছু দিলে ভাইগ্গা যাইবো বউ,,অন্যবেডার লগে👹
এগুলো বাদ দেন,,,বোনেরা এখনো সাবধান হোন ,,জামাইকে বলেন যা সম্পদ করবেন বউ বাচ্চার নামে করবেন,,এমনভাবে করবেন যাতে আপনার অবর্তমানে সব বউ বাচ্চাই পায়,,,
এই সমাজের নিয়ম এতো খারাপ যে মরার দুইদিন পরই বউ বাচ্চাকে বের করে আপনার সংসারের অর্জিত সব কিছু ভোগ করবে শশুড়বাড়ির সেই ভদ্র শয়**তান গুলো,,সো এখনই সচেতন হোন নয়তো পরে সব শেষ হয়ে যাবে
Collected

04/11/2025

Address

Melbourne, VIC

Telephone

+61390136164

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jaz Dairy Cooking Vlog posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Jaz Dairy Cooking Vlog:

Share