The World Voice

The World Voice An online news portal that helps you keep up-to-date with the world.

ইন্ডিয়ার পরাশক্তি হওয়ার দিবাস্বপ্নএই শতাব্দীর শুরুতে আমিরিকা যখন বিশ্বব্যাপী তার গ্র‍্যান্ড স্ট্র‍্যাটেজি বাস্তবায়ন শুরু...
08/08/2025

ইন্ডিয়ার পরাশক্তি হওয়ার দিবাস্বপ্ন

এই শতাব্দীর শুরুতে আমিরিকা যখন বিশ্বব্যাপী তার গ্র‍্যান্ড স্ট্র‍্যাটেজি বাস্তবায়ন শুরু করেছিল, তখন সেই ছকে ইন্ডিয়াকে গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হিসেবে গণ্য করা হয়েছিল। আমিরিকার গ্র‍্যান্ড স্ট্র‍্যাটেজির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য ছিল মুসলিম বিশ্বে রাজনৈতিক ইসলামের উত্থান রোধ এবং সেক্যুলার লিবারেল মতাদর্শ প্রতিষ্ঠা করা। এ বিষয়ে জর্জ বুশ, ডিক চেনি থেকে শুরু করে টনি ব্লেয়ার এবং পশ্চিমা নীতিনির্ধারকদের অনেকেই বিভিন্ন সময় বক্তব্য প্রদান করেছে। আর তাদের স্ট্র‍্যাটেজী বাস্তবায়নে যে কাল্পনিক শত্রু দাঁড় করিয়েছিল, তারই নাম দিয়েছিল সন্ত্রাসবাদ বা জংগীবাদ।


মধ্যপ্রাচ্যে আমিরিকা নিজেই সশরীরে উপস্থিত হলেও অন্যান্য স্থানে তার লোকাল গুন্ডা দিয়ে এ উদ্দেশ্য পূরণের প্রয়োজন দেখা দেয়। এরই অংশ হিসেবে দক্ষিণ এশিয়ায় ইন্ডিয়াকে শক্তিশালীকরণের প্রকল্প হাতে নেয়া হয়। যার ধারাবাহিকতায়,

‎ # জর্জ ডব্লিউ বুশ ইন্ডিয়ার বেসামরিক পারমাণবিক প্রকল্পে সহায়তা করে।

‎ # ওবামা প্রতিরক্ষা শিল্পে সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দেয়।

‎ # ডোনাল্ড ট্রাম্প তার প্রথম শাসনামলে স্পর্শকাতর গোয়েন্দা তথ্য প্রদান করে এবং প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি সরবরাহ করে, যা ইতিপূর্বে শুধুমাত্র ঘনিষ্ঠ মিত্রদের সরবরাহ করা হত।

‎ # জো বাইডেন ক্ষমতা গ্রহণের পরে সর্বাধুনিক ফাইটার জেট ইঞ্জিন প্রযুক্তির সরবরাহ করে। একইসাথে, কূটনৈতিক, সামরিক ও প্রযুক্তিগত সহযোগীতা জোরদার করে।


এ সবগুলো পদক্ষেপ মূলত জর্জ বুশের বক্তব্যের প্রতিধ্বনি যেখানে সে ইন্ডিয়াকে একবিংশ শতাব্দীর গুরুত্বপূর্ণ বিশ্ব পরাশক্তি হতে সহায়তার কথা বলেছিল।‎

প্রশ্ন হচ্ছে, কেনো আমিরিকা ইন্ডিয়াকে সাহায্য করতে চাইল?

‎আমিরিকা এবং ইন্ডিয়ার কর্মকর্তাগণ কিছু অভিন্ন স্বার্থের ভিত্তিতে ঐক্যমতে পৌঁছেছিল। সেই অভিন্ন স্বার্থগুলো হচ্ছে

‎১. রাজনৈতিক ইসলামের উত্থান ঠেকানো

‎২. উদীয়মান চায়নাকে দমন করা

‎৩. উদার গণতান্ত্রিক বিশ্বব্যাবস্থা টিকিয়ে রাখা‎

‎আমিরিকা এই উপসংহারে পৌঁছেছিল যে, শক্তিশালী ইন্ডিয়া এ অঞ্চলে আমিরিকাকে শক্তিশালী করবে।


ইণ্ডিয়া কেন আমিরিকার কাংক্ষিত ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে পারেনি?

‎এর কারণ, ইন্ডিয়ার আপাত বৈশ্বিক দর্শন। ইন্ডিয়া মনে করে, একটি এককেন্দ্রিক বিশ্বের চেয়ে বহুকেন্দ্রিক বিশ্ব তার জন্য সুবিধাজনক। বিশ্বে আমিরিকাই যদি একমাত্র হর্তাকর্তা হয়, তাহলে সে কোন এক সময় ইন্ডিয়ার স্বার্থকে বিপন্ন করবে। তাই ইন্ডিয়া চেয়েছে আমিরিকার পাশাপাশি আরও শক্তিশালী রাষ্ট্র থাকুক, যাদের সাথে সম্পর্ক বজায় রেখে সে প্রয়োজনে আমিরিকার সাথে দর কষাকষি করতে পারবে। ইন্ডিয়ার এই মনোভাবের তাত্ত্বিক নির্দেশনা পাওয়া যায়, নেহেরু ডক্ট্রিনে।


নেহেরু বলেছিলেন, "ইন্ডিয়া কোন পরাশক্তির পাইটু (camp follower) হবেনা।" ২০০৪ সালে অটল বিহারি বাজপেয়ী বলেছিল,

‎"India does not believe that unipolarity is a state of equilibrium in today's world"

‎কারণ, ইন্ডিয়ার ধারণা, এতে করে পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক ভূরাজনীতিতে তার জন্য নাক গলানো কঠিন হবে। তাই সে একমেরু বিশ্বের পরিবর্তে বহুমেরু বিশ্ব চায়। এজন্যই, আমিরিকার সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক থাকার পরও সে

‎১. জলবায়ু ইস্যুতে আমিরিকার বিপরীতে অবস্থান নিয়েছে

‎২. ইরান এবং রাশিয়ার সাথে সুসম্পর্ক বজায় রেখেছে

‎৩. ডলারের পরিবর্তে রুপি দিয়ে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য করার চেষ্টা করেছে (বাংলাদেশের সাথেও যার উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল)

‎৪. বাণিজ্য সুবিধা, তথ্য অধিকার, ই কমার্স নীতি, বৈশ্বিক সরকারব্যাবস্থার স্বরূপ প্রভৃতি বিষয়ে আমিরিকার নীতিকে পাশ কাটিয়ে গেছে

‎৫. চায়নার সাথে একটা স্থিতিশীল সম্পর্ক বজায় রেখে এ অঞ্চলে আমিরিকার প্রবেশ কঠিন করে তুলেছে।

‎৬. BRICS এবং Sanghai Cooperation এ সংযুক্ত হয়েছে

‎এসবেরই উদ্দেশ্য ছিল, আমিরিকার প্রভাবকে ক্ষুন্ন করা।

কিন্তু, কেন ইন্ডিয়া এই কাজ করল?

‎ইন্ডিয়া বুঝতে পেরেছিল, চায়নার উত্থান ঠেকাতে, তাকে আমিরিকার প্রয়োজন। সুতরাং, যতদিন চায়নার উত্থানের বিষয়টাতে সে ভারসাম্য বজায় রাখতে পারবে, ততদিন আমিরিকার কাছে তার কদর থাকবে। চায়নাকে যদি পুরোপুরিভাবে দমন করা হয়, তবে আমিরিকার কাছে ইন্ডিয়ার প্রয়োজন ফুরিয়ে যাবে এবং ইন্ডিয়াও দর কষাকষি করার অবস্থান হারাবে। এই চিন্তা থেকেই ইন্ডিয়া আমিরিকান বিরোধী কিছু কার্যকলাপ হাতে নিয়েছিল।

‎কিন্তু ইন্ডিয়া কি সফল হয়েছে?

‎প্রথমত, আসি ইসলামী সন্ত্রাসবাদ (তাদের ভাষায়) দমনে। বর্তমানে ইন্ডিয়া ইসলামের উত্থানের ব্যাপারে সর্বোচ্চ ঝুঁকির মধ্যে আছে। একদিকে আফগানিস্তানে তালিবানের উত্থান, অন্যদিকে পাকিস্তানের সাথে সাম্প্রতিক যুদ্ধে লজ্জাজনক পরিণতি, বাংলাদেশসহ আশপাশের প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোয় চরম ভারতবিরোধী মনোভাবের উত্থান, ইন্ডিয়াকে অতীতের যেকোন সময়ের চেয়ে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ঝুঁকিতে ফেলেছে। ভারতীয় পণ্য বয়কটের আন্দোলন তো বাংলাদেশ থেকে ইন্ডিয়ার সবচেয়ে বড় দালালকেই অপসারিত করেছে। কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলা এবং পাকিস্তানের কাছে একাধিক জঙ্গী বিমান হারানো, ইন্ডিয়ার নিরাপত্তা ব্যাবস্থার নাজুকতা ফুটিয়ে তুলেছে। ঘরে বাইরে ইন্ডিয়া হয়ে উঠেছে হাসির পাত্র। চায়নার সাথে সীমান্তে হরহামেশাই জওয়ানদের অপমানিত হওয়া এবং প্রাণ হারানো, ইন্ডিয়াকে বলিউড যোদ্ধা হিসেবে সাব্যস্ত করেছে। আফগানিস্তানের সাথে আপাত বন্ধুত্ব থাকলেও, ইন্ডিয়া এবং আফগানিস্তান উভয়ই জানে, আজ হোক বা কাল, ইসলামিক ইস্যুতে উভয় রাষ্ট্রের মাঝেই শত্রুতা আসন্ন। আর, বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ তো উঠতে বসতেই মুরগির কল্লা ফেলে দেয়ার হুমকি দেয়।


দ্বিতীয়ত, ১৯৮০ সালে একই আকৃতির অর্থনীতি নিয়ে যাত্রা শুরু করলেও, চায়নার অর্থনীতির আকার বর্তমানে ইন্ডিয়ার চেয়ে ৫ গুণ। ৯০ এর পর ইন্ডিয়ার জিডিপি যেখানে ৬.৫% হারে এগিয়েছে, সেখানে চায়নার অর্থনীতি এগিয়েছে ৯% হারে। ১৯৭৯-২০২৩ পর্যন্ত চায়নার জিডিপি যেখানে ১৫ বার ডাবল ডিজিট ছাড়িয়েছে সেখানে ইন্ডিয়া একবারও ডাবল ডিজিটে পৌঁছাতে পারেনি।

‎সামরিক দিক দিয়েও ইন্ডিয়া যে চায়না থেকে যোজন দূরত্বে পিছিয়ে, তা সাম্প্রতিক পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধে প্রমাণিত হয়েছে। চীনের সহায়তায় নির্মিত যুদ্ধবিমান দিয়ে ইন্ডিয়ার একাধিক রাফায়েল বিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তানের বিমানবাহিনী।

‎তাই, ইন্ডিয়াকে ব্যাবহার করে চায়নাকে কাউন্টার করার আমিরিকান নীতি ব্যার্থ হয়েছে দুইটা কারণে,

‎১. ইন্ডিয়ার অযোগ্যতা

‎২. ইন্ডিয়ার অনীহা

তৃতীয়ত, সমাজতন্ত্রের পতনের পর, আমিরিকার আশা ছিল, বৃহত্তম গণতন্ত্র হিসেবে ইন্ডিয়াকে উদার, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের রোল মডেল হিসেবে দাঁড় করাবে। কিন্তু, ৯০ এর পর হিন্দুত্ববাদের উত্থান, এবং বিজেপির রাজনীতিতে তার চর্চা বর্তমানে এমন অবস্থায় দাঁড়িয়েছে যে, আমিরিকার সেই আশায়ও গুড়েবালি। সংখ্যালঘু নির্যাতন ইন্ডিয়ায় বিপজ্জনক অবস্থায় পৌঁছেছে, ফলে উদার গণতন্ত্রের আদর্শ প্রচারে যে ইন্টেলেকচুয়াল ভিত্তি থাকা দরকার, ইণ্ডিয়া তা হারিয়েছে।

‎গত নির্বাচনে বিজেপি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়ে কোয়ালিশন সরকার গড়তে বাধ্য হয়েছে। ইন্ডিয়ার এক তৃতীয়াংশ রাজ্য বিরোধীরা শাসন করছে।

‎পরাশক্তি হওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ যে দুইটি উপাদান, "নিকট প্রতিবেশীদের সাথে সুসম্পর্ক" এবং "দূরবর্তী দেশগুলোয় প্রভাব বিস্তার" - এ দুইটি উপাদানের কোনটিই বর্তমান ইন্ডিয়ার মধ্যে নেই। উপরন্তু, ইন্ডিয়ার এসব কর্মকান্ডে বিরক্ত আমিরিকা বুঝতে পেরেছে যে, তাকে দিয়ে আসলে কাজের কাজ কিছুই হয়নি।

‎ইসলামী সন্ত্রাসবাদ আগের চেয়ে শক্তিশালী হয়েছে

‎চায়না আগের চেয়ে শক্তিশালী হয়েছে

‎এবং

‎উদার গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যাবস্থার মডেল ভূলুন্ঠিত হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বৃহৎ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রেই।

‎এসকল কিছুর দরুণ, ইণ্ডিয়ার প্রতি আমিরিকার নীতি বদলে যেতে পারে, যার একটা নজির ট্রাম্পের শুল্ক আরোপে দেখা গেছে।

এমতাবস্থায় বাংলাদেশের করণীয় কি?

ইউনুস সরকারের সময় গত ১১ মাসে ৩৪ বাংলাদেশীকে হত্যা করেছে BSF... এগুলো কোনমতেই গ্রহণযোগ্য নয়। আমাদের নমনীয়তা কখনই শত্রুকে নমনীয় করবেনা।

‎আমাদের প্রথমে ইন্ডিয়া আর আমিরিকার সম্পর্ক বুঝতে হবে। আমিরিকা, ইন্ডিয়ার মাধ্যমেই এই অঞ্চলে তার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে। সুতরাং আমাদেরকে আমিরিকা এবং ইন্ডিয়া উভয়কে একসাথে কাউন্টার দেয়ার নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ,

‎১. ভারী শিল্প যেমন যুদ্ধাস্ত্র বানানোর উদ্দেশ্যে শিল্প স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে, যা দেশের প্রতিরক্ষাকে শক্তিশালী করবে এবং শত্রুর সমীহ আদায় করে ছাড়বে

‎২. প্রয়োজনে চায়নার কাছ হতে প্রযুক্তি সহায়তা নিতে হবে। কোনমতেই ইণ্ডিয়া কিংবা আমিরিকা হতে কোন অস্ত্র কেনা যাবেনা

‎৩. ইন্ডিয়া এবং আমিরিকার সেনাবাহিনীর সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর যৌথ এবং দ্বিপাক্ষিক মহড়া বন্ধ করতে হবে

‎৪. উদার গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক মডেলের বিপরীতে ইসলামী শারীয়াহ ব্যাবস্থার রূপরেখা বাস্তবায়ন করতে হবে এবং বিশ্ব দরবারে তুলে ধরতে হবে। Secular World Order এর বিপরীতে Divine World Order এর ন্যারেটিভ সামনে আনতে হবে।

‎আশা করা যায়, এধরনের নীতিমালার বাস্তবসম্মত প্রয়োগের মাধ্যমে বাংলাদেশ আঞ্চলিক পরাশক্তি হিসেবে উদিত হবে।

পৃথিবীর অক্সিজেনের প্রধান উৎস আসলে গাছপালা নয়, মহাসাগর।বন-জঙ্গলকে আমরা বেশিরভাগ সময় বলি "পৃথিবীর ফুসফুস"। কিন্তু বাস্তব...
08/08/2025

পৃথিবীর অক্সিজেনের প্রধান উৎস আসলে গাছপালা নয়, মহাসাগর।

বন-জঙ্গলকে আমরা বেশিরভাগ সময় বলি "পৃথিবীর ফুসফুস"। কিন্তু বাস্তবে তারা মোট অক্সিজেনের মাত্র ২৮% উৎপাদন করে।

আসল নায়ক হলো ফাইটোপ্ল্যাংকটন—সমুদ্রের উপরিভাগে ভাসমান অতি ক্ষুদ্র জীব। এরা গাছের মতোই সূর্যালোক ব্যবহার করে সালোকসংশ্লেষণের মাধ্যমে অক্সিজেন তৈরি করে। এই ক্ষুদ্র প্রাণীরাই পৃথিবীর মোট অক্সিজেনের অন্তত ৫০% উৎপাদন করে।

মজার ব্যাপার কী—আমরা যে অক্সিজেন শ্বাসের সাথে নিই তার বেশিরভাগই বায়ুমণ্ডলে জমা হয়েছে কোটি কোটি বছর ধরে। এই সঞ্চয়ে অবদান রেখেছে উভয়ে—জমিনের গাছপালা আর দরিয়ার প্রাণীকূল।

এরপর থেকে বুকভরে শ্বাস নেবার সময় মনে রাখবেন: শুধু গাছপালা নয়, পৃথিবীর বেশিরভাগ জায়গা জুড়ে থাকা নীল মহাসাগরই আসলে আমাদের প্রাণবায়ুর প্রধান উৎস।

08/08/2025
বিকৃত মস্তিষ্কের মানুষের দেশের নাম বাংলাদেশ ,
07/08/2025

বিকৃত মস্তিষ্কের মানুষের দেশের নাম বাংলাদেশ ,

"মসজিদ মার্কেটের সামনে ছিনতাইকারীর কবলে পড়েন এক নারী। ঘটনাটির ভিডিও ধারণ করেন তুহিন। এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে তার পিছু নেয় ছিনতা...
07/08/2025

"মসজিদ মার্কেটের সামনে ছিনতাইকারীর কবলে পড়েন এক নারী। ঘটনাটির ভিডিও ধারণ করেন তুহিন। এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে তার পিছু নেয় ছিনতাইকারীরা," প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছেন একজন স্থানীয় সাংবাদিক।

ভুল পথ!আমরা কাউকে অমন লাইসেন্স দিবো না ইনশাআল্লাহ।আমরা চিনি আমাদের দামাল ছেলেদেরযে কেউ তাদের দিকে হামলা চালালে,কি করে তা...
07/08/2025

ভুল পথ!

আমরা কাউকে অমন লাইসেন্স দিবো না ইনশাআল্লাহ।
আমরা চিনি আমাদের দামাল ছেলেদের
যে কেউ তাদের দিকে হামলা চালালে,
কি করে তা ছিনিয়ে নিয়ে,
জায়গামত ব্যবহার করতে হয়!

মনে রেখো বাংলাদেশের জনগণ ভিতু নয়।
বরং গোলাগুলি দেখলে তারা খালি হাতে
মৃত্যুর পরওয়ানা না করে
শত্রুদের দিকে এগিয়ে যায়!
গুলির মুখে বুক চেতিয়ে যারা দাঁড়াতে জানে,
তাদের বিরুদ্ধে লড়তে এসো কাপড় নষ্ট করো না!

মনে রেখো সংখ্যা দিয়ে এই যুগে যুদ্ধ জয় করা যায় না।
আর বাংলাদেশের জনগণ কোন যুদ্ধে হারেনি।
আমাদের সাথে শত্রুতার সদা পরিকল্পনা বাদ দিয়ে,
কি করে বিশ্বস্ততা অর্জন করা যায়,
তার জন্য কমপক্ষে পাঁচ বছর চেষ্টা করো।
অনেক কিছু শিখতে পারবে এবং দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকবে।

তোমরা যে পথে হাঁটছো তা সম্পূর্ণ ভুল পথ!
প্রতিবেশীর সাথে পরিক্ষিত বন্ধুত্বে শ্রেষ্ঠ সমাধান!
আরো মনে রেখো
দ্বাসত্ব আর বন্ধুত্বের তফাৎ সবাই বোঝে।
দ্বাসত্ব চাইলে, কখনোই বন্ধুত্ব পাবে না!
Courtesy:Kazi Shamim Ahsan

একজন সাংবাদিককে হত্যা করতে ৫ মিনিট লেগেছে,আর বিচার পেতে লাগবে ৫ বছর। আসামী গ্রেফতার। ভুলে যান। আগামীকাল নতুন ইস্যু আসছে।
07/08/2025

একজন সাংবাদিককে হত্যা করতে ৫ মিনিট লেগেছে,
আর বিচার পেতে লাগবে ৫ বছর। আসামী গ্রেফতার। ভুলে যান। আগামীকাল নতুন ইস্যু আসছে।

হাসিনার পতন হলেও স্বৈরাচারী শাসনের যেসব খুঁটি এখনো অক্ষুণ্ন…….‘স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালের পর বা...
07/08/2025

হাসিনার পতন হলেও স্বৈরাচারী শাসনের যেসব খুঁটি এখনো অক্ষুণ্ন…….

‘স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালের পর বাংলাদেশের জনগণ আরেকটি বিজয় প্রত্যক্ষ করলেন, সেই সঙ্গে প্রত্যক্ষ করলেন আরেকটি পরাজয়।

বিজয় এ কারণে যে দীর্ঘ ৯ বছর স্বৈরশাসন, দুর্নীতি, লুণ্ঠন, দমন-নির্যাতন, শোষণ ও সামরিকীকরণের নেতৃত্বদানকারী সরকার জনগণের সম্মিলিত প্রতিরোধের মুখে পরাজিত হয়েছে, প্রমাণিত হয়েছে জনগণের শক্তি অপ্রতিরোধ্য।

আবার পরাজয় এ কারণে যে দীর্ঘদিনের সংগ্রাম আন্দোলন এবং অনেক আত্মত্যাগের পর স্বৈরাচারী সরকারের পতন হলেও ক্ষমতা জনগণের হাতে আসেনি। ক্ষমতা তাদের হাতেই রয়ে গেছে, যারা স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের ক্ষমতার খুঁটি ছিল।

এই খুঁটিগুলোর অবস্থান ও ভূমিকা এখন আগের চেয়ে অনেক পরিষ্কার। এগুলো হচ্ছে সাম্রাজ্যবাদ, সামরিক জেনারেল ও বেসামরিক সচিবদের নেতৃত্বাধীন সামরিক-বেসামরিক আমলাতন্ত্র, লুটেরা ধনিক গোষ্ঠী—কমিশনভোগী, ইন্ডেন্টর, বড় ব্যবসায়ী, চোরাচালানি, মালিক মহাজন দালাল এবং ধর্মীয় ফ্যাসিবাদী সাম্প্রদায়িকসহ সব প্রতিক্রিয়াশীল অপশক্তিসমূহ।’ (এরশাদ সরকারের পতন, জনগণের অধিকার ও ক্ষমতা এবং নতুন সম্ভাবনা, আনু মুহাম্মদ, জানুয়ারি ১৯৯১, বই: রাষ্ট্র ও রাজনীতি: বাংলাদেশের দুই দশক, সন্দেশ প্রকাশনী)

অর্থনীতিবিদ আনু মুহাম্মদ কথাগুলো লিখেছিলেন ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে স্বৈরাচার এরশাদ সরকারের পতনের মাসখানেক পর ১৯৯১-এর জানুয়ারিতে।

স্বৈরাচার এরশাদ পতনের বিজয়ের আনন্দের মধ্যে উচ্চারিত আনু মুহাম্মদের কথাগুলোর সত্যতা অনস্বীকার্য। পরবর্তী তিন দশকে বারবারই প্রমাণিত হয়েছে যে স্বৈরাচারের খুঁটিগুলোর পতন না হলে শুধু ব্যক্তি স্বৈরাচারের পতনের মধ্য দিয়ে দেশে গণতন্ত্র আসে না।

’৯০-এর গণ-অভ্যুত্থানের তিন দশকের বেশি সময় পর সারা দেশের মানুষ যখন ২০২৪-এর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আরেক স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পতনের আনন্দ উদ্‌যাপন করছেন, তখন এই কথাগুলো স্মরণ করার উদ্দেশ্য হলো ইতিহাসের তিক্ত পুনরাবৃত্তি ঠেকানোর জন্য অভ্যুত্থানকারী ছাত্র-জনতার দৃষ্টি আকর্ষণ। ’৯০-এর গণ-আন্দোলনের সময়ও ছাত্র-জনতাসহ বিরোধী রাজনৈতিক শক্তির আকাঙ্ক্ষা ছিল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার।

কিন্তু আন্দোলনে বিজয়ের পর প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক, কাঠামোগত ও প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারগুলো করতে না পারার কারণে স্বৈরতন্ত্রের খুঁটিগুলো অক্ষুণ্ন থেকে যায় এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়িত হয়নি।

’৯০-এর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে ঘোষিত তিন জোটের রূপরেখায় আন্দোলনের দাবি ও লক্ষ্য ছিল, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন, রেডিও-টেলিভিশনসহ সব রাষ্ট্রীয় প্রচারমাধ্যমকে স্বাধীন ও স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় পরিণত করা, নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী সব রাজনৈতিক দলের প্রচার-প্রচারণার অবাধ সুযোগ নিশ্চিত করা, জনগণের মৌলিক অধিকার সংরক্ষণ, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও নিরপেক্ষতা এবং আইনের শাসন নিশ্চিত করা এবং মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী সব আইন বাতিল করা।

বাস্তবে এসব দাবি ও লক্ষ্যের কোনোটাই বাস্তবায়িত হয়নি। এর কারণ হলো এই দাবি ও লক্ষ্যগুলো বাস্তবায়নের জন্য যেসব সাংবিধানিক ও প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার করা প্রয়োজন ছিল, সেগুলো করা হয়নি।

যেমন সংবিধানের যে ৭০ অনুচ্ছেদের মাধ্যমে সংসদ সদস্যদের দলীয় আনুগত্য পোষণ করতে বাধ্য করা হয়, সেই অনুচ্ছেদসহ প্রধানমন্ত্রীশাসিত সাংবিধানিক স্বৈরতন্ত্রে পরিণত হওয়ার হাত থেকে সংসদকে রক্ষা করার মতো অত্যাবশ্যকীয় সংস্কার গুরুত্ব পায়নি।

বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা, মৌলিক অধিকার পরিপন্থী আইনকানুন বাতিল করা, আমলাতন্ত্র ও পুলিশ প্রশাসন সংস্কার ইত্যাদি কোনো কিছুই করা হয়নি।

এরশাদ সরকারের পতনের পর রাজনৈতিক হত্যা, লুণ্ঠন, দুর্নীতির যথাযথ তদন্ত ও বিচার হয়নি, স্বৈরাচার এরশাদকে কিছুদিন জেল খাটার বিনিময়ে রাজনীতিতে পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হয়।

একইভাবে লুটেরা ব্যবসায়ীদের আধিপত্য খর্ব করার মতো প্রয়োজনীয় অর্থনৈতিক সংস্কার কার্যক্রমও হাতে নেওয়া হয়নি। ঋণের নামে ব্যাংক লুণ্ঠন বরাবরের মতোই চলতে থাকে।

গত ১৫ বছরে অসংখ্য গুম, ক্রসফায়ার ও বন্দুকযুদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা ও তাঁর ঘনিষ্ঠদের সিদ্ধান্তেই এগুলো করা হয়েছে। কোন প্রক্রিয়ায় এগুলো করা হয়েছে, কারা কখন সিদ্ধান্ত দিয়েছে এবং কারা কীভাবে তা বাস্তবায়ন করেছে, এ সম্পর্কিত নানা ধরনের ডকুমেন্ট বা নথি থাকার কথা। এসব নথি উদ্ধার করা এবং জনগণের সামনে প্রকাশ করা খুবই জরুরি।
কাজেই ২০২৪ সালে চার শতাধিক ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত দ্বিতীয় স্বাধীনতার বিজয় যেন হাতছাড়া না হয়, সে জন্য এখন থেকেই সতর্ক হতে হবে। স্বৈরাচারের ক্ষমতার খুঁটিগুলো যত দ্রুত সম্ভব যেনতেনভাবে একটি নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে চাইবে। নির্বাচন আমাদের দরকার অবশ্যই।

কিন্তু সংবিধানের স্বৈরতান্ত্রিক ও মৌলিক অধিকার পরিপন্থী বিধানগুলো অক্ষুণ্ন থেকে গেলে আবারও স্বৈরতন্ত্র কায়েম হবে। কাজেই নির্বাচনের উদ্দেশ্য হতে হবে গণপরিষদ গঠন করে সংবিধান সংস্কার ও নতুন সংবিধানের মাধ্যমে পরবর্তী সরকার গঠন ও পরিচালনা।

আর নির্বাচনের আগেই অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ হবে জুলাই-আগস্টের গণহত্যাসহ গত দেড় দশকের গুম-ক্রসফায়ার-বন্দুকযুদ্ধের বিচারের উদ্যোগ নেওয়া। নিরপেক্ষ ও আন্তর্জাতিক মানের বিচার করার জন্য জাতিসংঘের সহায়তা নেওয়া যেতে পারে।

গত ১৫ বছরে অসংখ্য গুম, ক্রসফায়ার ও বন্দুকযুদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা ও তাঁর ঘনিষ্ঠদের সিদ্ধান্তেই এগুলো করা হয়েছে। কোন প্রক্রিয়ায় এগুলো করা হয়েছে, কারা কখন সিদ্ধান্ত দিয়েছে এবং কারা কীভাবে তা বাস্তবায়ন করেছে, এ সম্পর্কিত নানা ধরনের ডকুমেন্ট বা নথি থাকার কথা।

এসব নথি উদ্ধার করা এবং জনগণের সামনে প্রকাশ করা খুবই জরুরি। তা ছাড়া এখনো যাঁরা গুম বা নিখোঁজ আছেন, তাঁদের সন্ধান করতে হবে, দ্রুত মুক্ত করতে হবে। আর যাঁরা গুমের শিকার হওয়ার পর ফিরে এলেও ভয়ে মুখ খুলতে পারেননি, তাঁদেরও মুখ খোলার উপযুক্ত সময় এখন।

গত দেড় দশকে শেখ হাসিনা এবং তাঁর ঘনিষ্ঠ রাজনীতিবিদ, আমলা ও ব্যবসায়ীরা মিলে এক মাফিয়া রাজত্ব কায়েম করেছিলেন। এই মাফিয়ারা ব্যাংকগুলো থেকে জনগণের অর্থ অবাধে লুণ্ঠন করেছেন, বাজারে সিন্ডিকেট করে জনগণের পকেট কেটেছেন ও বড় বড় মেগা প্রকল্পের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা চুরি করেছেন। রীতিমতো পদ্ধতিগতভাবে এই লুণ্ঠন ও দুর্নীতির টাকা বিদেশে পাচার করেছেন, যার ফলে দেশের রিজার্ভ খালি হয়ে গেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে শুরু করে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, দুদক, গোয়েন্দা সংস্থা ও সংবাদমাধ্যমগুলোর কাছে এ-সম্পর্কিত বহু তথ্যপ্রমাণ রয়েছে, যা এত দিন অপ্রকাশিত ছিল। এগুলো অবিলম্বে প্রকাশ করতে হবে। লুটেরা দুর্নীতিবাজদের বিচারের আওতায় আনতে, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থার প্রকৃত চিত্র জানতে ও ভবিষ্যতের বাংলাদেশ গড়তে এসব তথ্য প্রকাশ করা জরুরি।

দেড় দশকে প্রতিবেশী দেশ ভারতসহ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যেসব চুক্তি করা হয়েছে, সেগুলো প্রকাশ করতে হবে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে রেন্টাল-কুইক রেন্টালসহ যেসব চুক্তি হয়েছে, সেগুলোও প্রকাশ করতে হবে।

এ সময় দেশি-বিদেশি গোষ্ঠীর সঙ্গে স্বাক্ষরিত চুক্তিগুলো কতটা দেশের স্বার্থ রক্ষা করেছে আর কতটা বিদেশি স্বার্থে করা হয়েছে, তার মূল্যায়নে গণকমিশন গঠন করে শ্বেতপত্র প্রকাশ করতে হবে।

স্বৈরাচার হাসিনা সরকারের পতন হলেও স্বৈরাচারী শাসনের খুঁটিগুলো এখনো অক্ষুণ্ন। ফলে এসব পদক্ষেপ নেওয়ার পথে পদে পদে বাধা আসবে। এ ব্যাপারে অভ্যুত্থানকারী ছাত্র-জনতাকে যথেষ্ট সজাগ ও সচেষ্ট থাকতে হবে।

হেয়ারটেইল মাছ (Trichiurus lepturus) – সমুদ্রের আয়নাময় লিকুইড মেটাল মাছহেয়ারটেইল মাছ, বৈজ্ঞানিক নাম Trichiurus lepturus, ...
07/08/2025

হেয়ারটেইল মাছ (Trichiurus lepturus) – সমুদ্রের আয়নাময় লিকুইড মেটাল মাছ

হেয়ারটেইল মাছ, বৈজ্ঞানিক নাম Trichiurus lepturus, সমুদ্রের গভীরে বাস করা এক ধরনের শিকারি মাছ। এর দেহ দেখতে আয়নার মতো ঝলমলে এবং পাতলা, যা পানির সঙ্গে মিশে প্রায় অদৃশ্য হয়ে যায়। তবে দেখতে যতটা নরম মনে হয়, ততটা নয়; এটি ধারালো দাঁত দিয়ে দ্রুত শিকার ধরে ফেলে।

বৈজ্ঞানিক ও শারীরিক বৈশিষ্ট্য :

পরিবার: Trichiuridae (Cutlassfish বা Ribbonfish)

শ্রেণী: Actinopterygii

দৈর্ঘ্য: ১ থেকে ২.৩ মিটার পর্যন্ত

রঙ: মেটালিক সিলভার, যা আলো প্রতিফলিত করে

বাসস্থান ও খাদ্যাভাস :

উষ্ণ ও মৃদু শীতল সমুদ্রের গভীরে বাস করে (০ থেকে ৫০০ মিটার পর্যন্ত)

ভারত মহাসাগর, আটলান্টিক ও প্যাসিফিক মহাসাগরসহ বিশ্বজুড়ে বিস্তৃত

ছোট মাছ, স্কুইড ও ক্রাস্টেসিয়ান খাবার হিসেবে খায়; মাঝে মাঝে নিজের জাতের মাছও শিকার করে

বিশেষ বৈশিষ্ট্য :

আয়নাময় ত্বক পানির আলো প্রতিফলিত করে, যা তাকে পানির সঙ্গে মিশতে সাহায্য করে

পাতলা ও লম্বাটে দেহ দ্রুত সাঁতার কাটতে সহায়ক

শিকার ধরার জন্য ধারালো ও সুঁচাকৃতি দাঁত রয়েছে

প্রজনন ও জীবনচক্র :

গ্রীষ্মকালে ডিম পাড়ে

ডিম ও লার্ভা সামুদ্রিক প্ল্যাঙ্কটন হিসেবে ভাসমান থাকে

খাদ্য শৃঙ্খলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে

মানব জীবনে গুরুত্ব :

বাণিজ্যিকভাবে মূল্যবান মাছ :-
বাংলাদেশ, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানে জনপ্রিয়
২০০৯ সালে বিশ্বজুড়ে প্রায় ১.৩ মিলিয়ন টন মাছ ধরা হয়েছে

সংরক্ষণ অবস্থা :
IUCN তালিকায় ‘Least Concern’
অতিরিক্ত মাছ ধরার কারণে পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন

কেন হেয়ারটেইল মাছ এত পাতলা ও আয়নাময়?
হেয়ারটেইল মাছের আয়নাময় ত্বক পানির আলো প্রতিফলিত করে, যা তাকে প্রায় অদৃশ্য করে তোলে। এর পাতলা ও লম্বাটে দেহ দ্রুত সাঁতার কাটতে সাহায্য করে এবং ধারালো দাঁত শিকার ধরার জন্য বিশেষভাবে উপযোগী।

info : Next gen science
তথ্যসূত্র :- Wikipedia – Largehead Hairtail

Archaeologists in Turkey have made a significant discovery: an iron mask worn by a cavalryman in ancient Rome’s army aro...
07/08/2025

Archaeologists in Turkey have made a significant discovery: an iron mask worn by a cavalryman in ancient Rome’s army around 1,800 years ago. This ancient Roman face mask artifact sheds light on the presence and practices of Roman cavalry units.

Address

Spring Hill, QLD

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The World Voice posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to The World Voice:

Share