Green Dome

Green Dome গোলামে মুস্তফা�

চট্টগ্রামের আকবর শাহ থানাতে এক কিশোরীকে ধ*র্ষ*ণ করতে গিয়ে হাতে-নাতে ধরে ফেলে এলাকবাসী।এতে ঐ ধ*র্ষ*ককে গ*ণ*প*টুনি দিয়েছে ...
29/06/2025

চট্টগ্রামের আকবর শাহ থানাতে এক কিশোরীকে ধ*র্ষ*ণ করতে গিয়ে হাতে-নাতে ধরে ফেলে এলাকবাসী।এতে ঐ ধ*র্ষ*ককে গ*ণ*প*টুনি দিয়েছে এলাকাবাসী।এলাকাবাসীর পি*টু*নিতে ধ*র্ষ*কের প্রাণ যায় যায় অবস্থা!

ভাইটি যদি জীবিত অবস্থায় থাকতো,এতোক্ষণে মুরাদনগরের ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়ে কিছু বলতে পারতো।আল্লাহ ভাই কে জাহান্নামের নিম্ন স্...
29/06/2025

ভাইটি যদি জীবিত অবস্থায় থাকতো,এতোক্ষণে মুরাদনগরের ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়ে কিছু বলতে পারতো।

আল্লাহ ভাই কে জাহান্নামের নিম্ন স্থান দান করুন।

যে দিনগুলোতে সূর্য উদিত হয়, ওই দিনগুলোর মধ্যে জুমার দিন হচ্ছে সর্বোত্তম। ওই দিন হজরত আদমকে (আ.) সৃষ্টি করা হয়েছে। ওই দ...
27/06/2025

যে দিনগুলোতে সূর্য উদিত হয়, ওই দিনগুলোর মধ্যে জুমার দিন হচ্ছে সর্বোত্তম। ওই দিন হজরত আদমকে (আ.) সৃষ্টি করা হয়েছে। ওই দিন তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হয় এবং ওই দিনই তাকে জান্নাত থেকে দুনিয়ায় আগমন করা হয়। এছাড়াও ওই দিনই কিয়ামত অনুষ্ঠিত হবে।

– (মুসলিম শরিফ , হাদিস নম্বর ৮৫৪)

25/06/2025

যেহেতু হাদিসে এসেছে ইরানের দরকার মনোয়ার ট্রাম্প এর চাচাতো ভাই ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুদ্ধ না করা!

25/06/2025

জামেয়া সাধারণ কোনো ইট পাথরের তৈরি ভবন নয়,জামেয়া জিন্দা,স্বয়ং তৈয়ব শাহ কেবলা ক্বাবা জামেয়া কে দেখলে সালাম দিতেন!

🎤শুনুন শায়খুল হাদীস, আল্লামা মুফতি ওবায়দুল হক নঈমী রহমাতুল্লাহি আলাইহির জবানে।

04/06/2025

আগামী শুক্রবার ফজর থেকে মঙ্গলবার আসর পর্যন্ত,প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর তাকবিরে তাশরীক উচ্চ আওয়াজে একবার পড়া ওয়াজিব,৩বার পড়া উওম।
MQ

যারা এই ভুল নিয়ে বসবাস করেন তাদের জন্য শিক্ষনীয় একটি পোস্ট। ইনকামে বরকত পাচ্ছিনা এই অভিযোগ নিয়ে একদিন আমার এক প্রিয় উস্ত...
19/05/2025

যারা এই ভুল নিয়ে বসবাস করেন তাদের জন্য শিক্ষনীয় একটি পোস্ট।

ইনকামে বরকত পাচ্ছিনা এই অভিযোগ নিয়ে একদিন আমার এক প্রিয় উস্তাযের (মেন্টর) কাছে গেলাম। কোনো কিছু নিয়ে দ্বিধান্বিত-কনফিউজড কিংবা অশান্তিতে থাকলে তার সাথে কথা বললে এক ধরনের মানসিক প্রশান্তি আমি পাই।
তো একবার এইরকম একটা ডাউট নিয়ে আমি মেন্টরের সাথে দেখা করলাম।

আমাকে দুধ এবং চিনি ছাড়া স্রেফ গরম পানিতে ডুবানো একটা টি প‍্যাক এগিয়ে দিয়ে বললেন-তানভীর, আছো কেমন?
আমি কিছুটা আড়ষ্টতা নিয়ে তাকে বললাম, কনফিউজড উস্তায!
তিনি আমার চেহারার দিকে গভীর ভাবে তাকালেন, মিনিট খানেক। তারপর চায়ে চুমুক দিয়ে বললেন-কি নিয়া পেরেশানিতে আছো?

আমি তার আরো একটু সামনে এসে নিচু কন্ঠে বললাম-উস্তায, আমার ইনকাম নিয়া আমি দ্বিধায় আছি। আমি সৎ পথে উপার্জন করি। পেশাগত কাজে পারলে ২০০ ভাগ নিবেদন দিয়ে কাজ করি। তারপরও কেন জানি এতো বছর কাজ করার পরও আমার মনে হয়ে যে আমার উপার্জনে কোনো বরকত পাচ্ছিনা।
উস্তায মন দিয়ে আমার কথা শুনলেন, তারপর জিজ্ঞেস করলেন
-কেন তোমার এমন মনে হচ্ছে?
আমি এবার বললাম, যে আমার সেভিংস হচ্ছেনা। প্রতিবছর যেমন আয় বাড়ছে, তেমনি খরচও বাড়ছে।

উস্তায আবার কী মনে করে যেন আমার ডান হাতটা তার হাতে নিলেন। তারপর আবার গভীর ভাবে আমার কপাল আর চোখের দিকে তাকালেন। প্রশ্ন করলেন
-কিসের খরচ বাড়ছে তোমার?
-এই ‍যেমন বাচ্চাদের এডুকেশন-ওদের স্কুলের বেতন, ওদের টিচারদের বেতন, কিছু অস্বচ্ছল আত্নীয় স্বজনদের খরচ।
-কোন স্কুলে পড়ে তোমার বাচ্চারা?
-আমি স্কুলের নাম বললাম।
-তানভীর, তুমি কি মনে করো, শুধু ব‍্যাংকে জমা বাড়া মানেই আয়ের বরকত?

আমি আমতা আমতা করি।
-এই যে তুমি সেরা একটা স্কুলে তোমার বাচ্চাদের পড়াতে পারছ, এটা কি বরকত নয়? কয়জন বাবা-মা এরকম ভালো স্কুলে তার বাচ্চাদের পড়াতে পারছে?
হ‍্যাঁ, তা তো ঠিক। আমি মাথা নাড়ি।
-তোমার বাচ্চারা কেমন? ওরা কি উচ্ছৃংখল? তোমাদের কথা বার্তা শোনেনা?
-না, না উস্তায। খুব লক্ষি বাচ্চা ওরা।
-এটা কি বরকত নয়, তানভীর?
-জি, অবশ‍্যই।

-বিগত ৫/৭ বছরে তোমার পরিবারে কেউ বড় রকম অসুস্থ হইছে? বা তুমি নিজে?
-না উস্তায, আল্লাহর রহমতে কেউ ওরকম সিরিয়াস অসুস্থ হয়নাই। আমার স্ত্রী অসুস্থ হয়েছিল, আল্লাহর রহমতে দ্রুত সুস্থ হয়ে গেছে।
-হাসপাতালে ভর্তি করাতে হইছিল?
-না উস্তায, আল্লাহর রহমতে সুস্থ হয়েছে।
-এই যে তোমরা সুস্থ আছো, এটা কি বরকত না, তানভীর? আমার মাথায় হাত রেখে জিজ্ঞেস করেন তিনি।
-জি অবশ‍্যই।
-তানভীর, তোমার স্ত্রী কেমন মানুষ? সে কি তোমার সাথে সদাচারণ করে? তোমার খেয়াল রাখে? সে কী উন্নত চরিত্রের নয়?
-না না, উস্তায। সে অসাধারণ উন্নত চরিত্রের মানুষ। সে শুধু আমাকেই নয়। আমার সন্তাদের, আমার বাবার, আত্নীয় স্বজনেরও যত্ন নেয।

-আর কী বরকত চাও, তুমি? পরিবারে শান্তির চেয়ে বড় বরকত কী হতে পারে?
-জি উস্তায, আমি আসলে এভাবে গভীরে গিয়া চিন্তা করিনাই।
-তোমার বাবা-মা আছেন?
-মা নেই, বাবা আছেন?
-বাবা কি তোমার সাথে থাকেন, নাকি আলাদা থাকেন?
-আমার সাথে থাকেন, উস্তায। আমার সাথে।
-তোমার বাবা তোমার সাথে থাকেন, এ যুগে বাবা-মা সাথে থাকা, কত বড় বরকত তানভীর, তুমি টের পাওনা?
-টের পাই উস্তায। টেরপাই। আব্বা সাথে আছেন, এইটা
অনেক বড় বারাকা, উস্তায।

তিনি আর কথা বাড়ান না। আমাকে বুকে জড়াই ধরেন। মাথায় হাত বুলিয়ে দেন। তারপর বলেন, জীবনে টাকা পয়সা-ধনসম্পদ বৃদ্ধিই শুধু বরকত না। জীবনে তুমি সুস্থ আছো, তোমার একটা সুন্দর পরিবার আছে, তুমি তাদের এবং তারা তোমার দেখভাল করতে পারছে-এটাও বরকত। জীবনে তুমি সঠিক জ্ঞানের আলো পাচ্ছ-এটাও বরকত। আত্নীয় স্বজনের খবর নিতে পারছ-এটাও বরকত। প্রতিদিন বাবার চেহারা দেখতে পাচ্ছ-এটাও বরকত।
-তুমি টাকা পয়সা ব‍্যাংকে জমাইয়া কী এরচেয়ে বেশি বরকত পাবে, তানভীর?
-উস্তায, আপনি ঠিক বলছেন।

©

কওমে লুতের পাপ খুবই ভয়াবহ ‼️আল্লাহ একদা  হযরত সায়্যিদুনা  জিব্রাঈল كيم المسلوة والسلام কিছু ফিরিশতা নিয়ে সুদর্শন বালকের ...
21/04/2025

কওমে লুতের পাপ খুবই ভয়াবহ ‼️

আল্লাহ একদা হযরত সায়্যিদুনা জিব্রাঈল كيم المسلوة والسلام কিছু ফিরিশতা নিয়ে সুদর্শন বালকের আকৃতি ধারণ করে মেহমান হিসেবে হযরত সায়্যিদুনা লুত على نبينا وعليه الصلوة والسلام এর নিকট আগমন করেন। এ মেহমানদের সুন্দর আকৃতি এবং সম্প্রদায়ের অপকর্মের বদঅভ্যাস নিয়ে হযরত সায়্যিদুনা লুত على نبيناء عليه الصلوة والشام অনেক চিন্তিত হয়ে পড়েন।

কিছুক্ষণ পর ঐ অপকর্মকারীরা হযরত সায়্যিদুনা লুত على لينكا تعليه الصلوة والسلام এর পবিত্র ঘর ঘেরাও করে ফেললো এবং এ মেহমানদের সাথে অপকর্মের লিপ্ত হওয়ার খারাপ উদ্দেশ্য ঘরের দেয়ালের উপর আরোহণ করতে লাগলো। হযরত সায়্যিদুনা লুত على نبينا وعليه الصلوة والسلام খুব করুণভাবে তাদেরকে বুঝালেন, কিন্তু ! তারা তাদের এ খারাপ উদ্দেশ্য থেকে বিরত থাকলো না, হযরত সায়্যিদুনা লুত। عليه السلام على نبينا وعليه الصلوة والسلام বললেন: হে আল্লাহ্ নবী! আপনি চিন্তিত হবেন না। আমরা ফেরেশতা, আর ! আমরা এ অপকর্মকারীদের উপর আল্লাহ্ তাআলার পক্ষ থেকে আযাব নিয়ে অবতীর্ণ হয়েছি। আপনি মু'মিনগণ ও আপনার পরিবার পরিজন নিয়ে সকাল হওয়ার আগে আগে এ গ্রাম থেকে দূরে কোথাও চলে যাবেন।

কিন্তু সাবধান!!

কোন ব্যক্তি যেন পিছনে ফিরে এ গ্রামবাসির দিকে না দেখে, নতুবা সেও ঐ আযাবে গ্রেফতার হয়ে যাবে।
অতএব হযরত সায়্যিদুনা লুত عَلَى تَبِهْنَا وَعَلَيْهِ الشارقة السلام নিজের পরিবার এবং ঈমানদারদেরকে সাথে নিয়ে গ্রাম থেকে বাইরে চলে। গেলেন।

অতঃপর হযরত সায়্যিদুনা জিব্রাঈলعلى نبينا وعليه الصلوة والسلام ঐ শহরের পাঁচটি গ্রামকে নিজের পাখায় তুলে আসমানের দিকে উঠলেন আরর সামান্য উপরের দিকে নিয়ে গিয়ে গ্রামগুলোকে জমিনের দিকে উল্টিয়ে দিলেন।

অতঃপর তাদের উপর এমন জোরে পাথরের বৃষ্টি বর্ষণ করা হলো যে, লুত সম্প্রদায়ের লোকদের লাশগুলোর চিহ্নও উড়ে গেলো।

সেইদিন জিবরাইল আমীন কে পর্যন্ত তারা কু-নজরে দিয়েছিলেন,আর এর ধারাবাহিকতায় কওমি নামে ,কিছু কুলাঙ্গার তারা এই নিকৃষ্ট কাজ করে আসছে শতবছর ধরে।

তাও যারা আল্লাহর মহাগ্রন্থে আল-কুরআন বুকে ধারণ করতে গিয়েছেন,এমন কিছু নিস্পাপ শিশুরা ও তাদের কাছ থেকে রেহাই পাচ্ছে না,আল্লাহ এই জাতীর উপর গজব নাজিল করুক,ঠিক লুত আ: এর কওমের উপর যে-ভাবে করেছিলো।

✍️MQ

কর্ণফুলীতে চরলক্ষ্যায় অটোরিকশা থামিয়ে ডাকাতি করার সময় দুইজন আটক করে কর্ণফুলী থানার পুলিশ।
19/04/2025

কর্ণফুলীতে চরলক্ষ্যায় অটোরিকশা থামিয়ে ডাকাতি করার সময় দুইজন আটক করে কর্ণফুলী থানার পুলিশ।

"তব তবি তব তব, তব তবা লী"— এটি ইমাম আসমায়ী রহ. -এর একটি বিখ্যাত কবিতার অংশ। কবিতার মূল নাম "সওতু সফীরিল বুলবুলি" । এই ক...
20/03/2025

"তব তবি তব তব, তব তবা লী"— এটি ইমাম আসমায়ী রহ. -এর একটি বিখ্যাত কবিতার অংশ। কবিতার মূল নাম "সওতু সফীরিল বুলবুলি" । এই কবিতার পেছনে বিরাট এক কাহিনী আছে, হয়ত অনেকেরই তা অজানা! ঘটনাটি হলো—

আব্বাসীয় খলিফা আবু জাফর আল মানসুর ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী ও বুদ্ধিমান শাসক। তবে তিনি কবিদের যথাযথ পুরস্কার না দেওয়ার জন্য এক ধরনের কৌশল অবলম্বন করতেন।

খলিফার অসাধারণ স্মরণশক্তি ছিল— তিনি কোনো কবিতা একবার শুনলেই মুখস্থ করে ফেলতেন! শুধু তাই নয়, তার একজন গোলাম দুইবার শুনলেই মুখস্থ করতে পারতো, আর একজন দাসী তিনবার শুনলেই কবিতাটি মনে রাখতে পারতো।

কোনো কবি যদি নতুন কবিতা নিয়ে আসতো, খলিফা একবার শুনেই তা মুখস্থ করে বলতেন—"এ তো আমি আগেও শুনেছি! এটা নতুন কিছু নয়, তাই তুমি পুরস্কার পাবে না।"

এরপর খলিফা পুনরায় আবৃত্তি করাতেন, তখন তার গোলামও মুখস্থ করে ফেলতো। এরপর দাসীকেও শোনানো হতো, ফলে সেও মুখস্থ করে নিতো। এভাবে তিনজনই কবিতাটি জানার কারণে কবির আর পুরস্কার পাওয়ার উপায় থাকতো না!

একদিন খলিফা ঘোষণা করলেন—"যে ব্যক্তি এমন কবিতা শুনাবে, যা আমি আগে কখনো শুনিনি (অর্থাৎ, মুখস্থ করতে পারবো না), তবে কবিতাটি যে পাত্রে লেখা থাকবে, তার ওজন পরিমাণ স্বর্ণমুদ্রা তাকে দেওয়া হবে।"

বিখ্যাত কবি ইমাম আসমায়ী রহ. বুঝতে পারলেন, এতে নিশ্চয়ই কোনো ধোঁকাবাজি আছে। তাই তিনি খুব কঠিন ভাষায়, জটিল ছন্দে এক দুর্বোধ্য কবিতা রচনা করলেন— তব তবি তব, তব তবা লী (সওতু সফীরিল বুলবুলি)।

তারপর বেদুইনের বেশ ধারণ করে খলিফার দরবারে উপস্থিত হলেন এবং কবিতাটি আবৃত্তি করলেন।
কিন্তু এবার খলিফা হতভম্ব হয়ে গেলেন! তিনি কোনোভাবেই কবিতাটি মুখস্থ করতে পারলেন না।

খলিফা হতাশ হয়ে কবিকে বললেন,"আচ্ছা, তোমার কবিতাটি যে পাত্রে লেখা, সেটার ওজন অনুসারে তোমাকে স্বর্ণমুদ্রা দেওয়া হবে।"

কবি তখন হেসে বললেন—"আমি কাগজে নয়, বিশাল একটি পাথরে খোদাই করে লিখেছি, যা দশজন সৈন্য বহন করে এনেছে!"

এবার খলিফার আর কোনো উপায় রইলো না। তিনি বাধ্য হয়ে সেই পাথরের সমপরিমাণ স্বর্ণমুদ্রা কবিকে দিলেন।

এ পর্যায়ে খলিফার একজন মন্ত্রী বলে উঠলেন—"এই কবি নিশ্চয়ই ইমাম আসমায়ী রহ.!"

খলিফা তখন জিজ্ঞেস করলেন—"তুমি কি সত্যিই ইমাম আসমায়ী? তুমি তো আমাকে ধোঁকা দিয়েছো! আমার স্বর্ণ ফেরত দাও।"

ইমাম আসমায়ী রহ. বললেন—"আমি স্বর্ণ ফেরত দেব, যদি আপনি আমার একটি শর্ত মেনে নেন। শর্ত হলো, ভবিষ্যতে যত কবি আপনার দরবারে আসবে, তাদের ন্যায্য পুরস্কার প্রদান করবেন।"

অবশেষে খলিফা রাজি হলেন এবং এরপর থেকে কবিদের তাদের যথাযথ সম্মান ও পুরস্কার দেওয়া শুরু করলেন।

18/01/2024

একজন মেয়ের সবচেয়ে দামী সম্পদ হলো ইজ্জত।

প্রিয় বোনদের জন্য এই নসিহত টা,শুনেন কাজে আসবে।

16/01/2024

নাউজুবিল্লাহ, নাউজুবিল্লাহ, নাউজুবিল্লাহ ‼️

এসব কি ওরশ?

মহিষ এর পাছায় গুতা দেওয়া,
মহিষ নিয়ে বাবার দরবারের সামনে তুরুত তুরুত নাচানাচি,
এইগুলা কি তরিক্বত এর আদব?

বাবার সাহেব গাদা রা ও চুপ,কারণ ওরশ এর দিন তো ইনকামের বড় সুবর্ণ সুযোগ।

আল্লাহ এসব জাহেল থেকে সুন্নিজামাত কে হেফাজত করুন,আমাদের অনেক শাইখ ও এইখানে গিয়ে বিক্রি হয়ে যায়,হক্ব কথা গালোর পাডা ইয়েন দি বের ন ওই,বেয়াদ্দপ মলই।

Address

Anowara

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Green Dome posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share