Dr.Afzal Hosen

Dr.Afzal Hosen A health-related page where discuss different types of human disease and its treatment
আপনার স্বাস্থ্য বিষয়ক যেকোন প্রশ্ন, সমস্যা এই পেজে করতে পারেন

19/07/2025

প্রেগনেন্সি হলে একজন মায়ের সুস্থতা এবং ভবিষ্যৎ সন্তানের সুস্থ বিকাশের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ করণীয় বিষয় রয়েছে। নিচে ধাপে ধাপে করণীয় গুলো দেওয়া হলো:

✅ ১. গর্ভাবস্থার শুরুতেই করণীয়

গাইনী ডাক্তার দেখান: প্রেগনেন্সি কনফার্ম হলে দ্রুত একজন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যান।

প্রাথমিক টেস্ট করুন:

ব্লাড গ্রুপ

HB (রক্তে হিমোগ্লোবিন)

Urine Test

TSH (থাইরয়েড)

Rubella, HIV, HBsAg, VDRL

USG (একটি আল্ট্রাসোনো)

✅ ২. নিয়মিত স্বাস্থ্য চেকআপ

প্রতি মাসে একবার করে ডাক্তার দেখান (প্রথম ৬ মাস)

৭-৯ মাসে প্রতি ১৫ দিনে একবার

৯ মাসে প্রতি সপ্তাহে একবার

✅ ৩. প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও ওষুধ

ফলিক অ্যাসিড (১ম তিন মাস): শিশুর ব্রেইনের জন্য

আয়রন ও ক্যালসিয়াম (৪-৯ মাস)

প্রোটিন ও ওমেগা-৩ সাপ্লিমেন্ট (প্রয়োজনে)

✅ ৪. খাদ্য ও পুষ্টি

দুধ, ডিম, ফলমূল, সবজি, বাদাম, মাছ, মাংস ইত্যাদি খেতে হবে।

প্রচুর পানি পান করুন (৮-১০ গ্লাস)

কাঁচা/আধসিদ্ধ খাবার ও অতিরিক্ত ঝাল/তেল খাবার এড়িয়ে চলুন

✅ ৫. চলাফেরা ও বিশ্রাম

হালকা হাঁটা বা ব্যায়াম করুন (ডাক্তার অনুমতি দিলে)

৮ ঘণ্টা ঘুম জরুরি

অতিরিক্ত ভারী কাজ, দৌড়, ঝুঁকিপূর্ণ কাজ এড়িয়ে চলুন

✅ ৬. কিছু সতর্কতা

ধূমপান, অ্যালকোহল, পানের জর্দা, ওষুধ নিজে থেকে খাওয়া – এগুলো একেবারে বারণ

বমি, রক্তপাত, অতিরিক্ত ব্যথা হলে সাথে সাথে ডাক্তারের কাছে যান

কোভিড বা ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিন ডাক্তারের পরামর্শে নিন

✅ ৭. মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন

চাপমুক্ত থাকতে চেষ্টা করুন

পরিবারের সমর্থন নিন

প্রয়োজন হলে কাউন্সেলিং নিন

✅ ৮. গুরুত্বপূর্ণ USG (আল্ট্রাসোনো)

গর্ভের সময়টেস্টের নামউদ্দেশ্য৬-৮ সপ্তাহDating Scanসন্তানের বয়স ও সংখ্যা নিশ্চিত১২-১৪ সপ্তাহNT Scanডাউন সিনড্রোম ঝুঁকি দেখার জন্য১৮-২২ সপ্তাহAnomaly Scanসন্তানের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ঠিক আছে কি না৩০-৩৬ সপ্তাহGrowth Scanশিশুর বৃদ্ধি ও অবস্থান দেখতে

যদি চান আমি আপনার জন্য একটি চেকলিস্ট বা ক্যালেন্ডার বানিয়ে দিতে পারি সপ্তাহ ধরে কী করতে হবে, জানাবেন।

আপনার যদি নির্দিষ্ট কোনো সমস্যা থাকে যেমন: বমি, পেটে ব্যথা, ব্লিডিং, বা উচ্চ রক্তচাপ – তাহলে সেটিও জানালে আলাদাভাবে পরামর্শ দিতে পারি।

আল্লাহ আপনার গর্ভকালীন সময় সুস্থ ও নিরাপদ করুন। আমিন। 🤍

16/07/2025

বিছানায় শুয়ে মোবাইল স্ক্রল করতে করতে ঘুমিয়ে পড়ার অভ্যাস অনেকেরই আছে।
কিন্তু এটা ধীরে ধীরে স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগ কমিয়ে দিতে পারে।

🔹 রাতের আলো ও ব্লু-লাইট মস্তিষ্কের ঘুমের হরমোন (Melatonin) কমিয়ে দেয়
🔹 কম ঘুম মানেই কম ফোকাস
🔹 নিয়মিত হলে আলঝেইমার ও মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি বাড়ায়

✅ ঘুমের ৩০ মিনিট আগে মোবাইল বন্ধ করুন
✅ বই পড়ুন বা হালকা তিলাওয়াত শুনে ঘুমাতে যান

#ঘুমে_মোবাইল

সময়ের সদ্ব্যবহার!১: সময় আল্লাহ তা‘আলার অনেক বড় একটি নেয়ামত। নেয়ামত মানে কী? আল্লাহ তা‘আলা আমার উপকারের জন্য যা কিছু সৃষ্...
14/07/2025

সময়ের সদ্ব্যবহার!

১: সময় আল্লাহ তা‘আলার অনেক বড় একটি নেয়ামত। নেয়ামত মানে কী? আল্লাহ তা‘আলা আমার উপকারের জন্য যা কিছু সৃষ্টি করেছেন, সবই নেয়ামত। নেয়ামত শব্দের অর্থ: অনুগ্রহ, দান।

২: পুরো কুরআন কারীমে নেয়ামত শব্দটি নানা আকৃতিতে প্রায় ১৪০বার ব্যবহৃত হয়েছে। সূরা ফাতিহার আয়াতটা আমরা সবাই জানি। নামাযের প্রতি রাকাতে আয়াতটা তেলাওয়াত করি,

صِرَ ٰ⁠طَ ٱلَّذِینَ أَنۡعَمۡتَ عَلَیۡهِمۡ

ইয়া আল্লাহ, আমাকে......

-এক মিনিটে আমি কী কী আমল করতে পারি?

*** আমরা সারাদিনে নানা ব্যস্ততায় ফরয নামায ছাড়া বাড়তি কোনও তেমন কোন সময় পাই না। অল্প সময়ে বেশি আমল করার কোনও সহজ পদ্ধতি আছে?

= অবশ্যই আছে। আমরা চাইলে, এক মিনিটেও অনেক বড় বড় আমল করে ফেলতে পারি। যেমন:

(১) এক মিনিটে আমরা মনে মনে সূরা ফাতিহা ৩ বার পড়ে ফেলতে পারি। একবার সূরা ফাতিহা পড়লে ৬০০ টিরও বেশি নেকি পাওয়া যায়। তিনবারে ১৮০০ এর বেশি নেকি অর্জন হয়ে যাবে, এবং সেটা এক মিনিটেই।

(২) এক মিনিটে আপনি সূরা ইখলাস মনে মনে ২০ বার পড়তে পারি। এই সূরা একবার পাঠ করলে কুরআন শরীফের এক তৃতীয়াংশ পড়ার সমান সওয়াব পাওয়া যায়। এ হিশেবে ২০ বার সূরাতুল ইখলাস পাঠ করার অর্থ হলো:

= ৭ বার কুরআন খতম করার সমতুল্য। যদি এ সূরাটি প্রতিদিন এক মিনিটে ২০ বার করে পাঠ করি, মাসে ৬০০ বার পাঠ করা হবে, বছরে হবে ৭২০০ বার।

ফলাফল: ২৪০০ বার সম্পূর্ণ কুরআন কারীম পড়ার সমতুল্য।

(৩) এক মিনিটে আমি কুরআন কারীমের এক পৃষ্ঠা তিলওয়াত করতে পারি।

(৪) এক মিনিটে আমি কুরআন কারীমের ছোট একটি আয়াত মুখস্থ করতে পারি।

(৫) এক মিনিটে আমি নিম্নোক্ত দু‘আটা ২০ বার পড়তে পারি:

لَا إِلَهَ إِلا اللَّهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ

= এই দু‘আ পড়লে, ইসমাঈল (আঃ) এর বংশের ৮ জন দাসকে মুক্ত করার সমান সওয়াব।

(৬) এক মিনিটে আমি

سُبْحَانَ اللَّهِ وَبِحَمْدِه

এই দু‘আটা ১০০ বার পড়তে পারি। এই দোয়াটি ১০০ বার পড়লে, সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়; যদিও তা সমুদ্রের ফেনার সমান হয়।

(৭) এক মিনিটে আমি

سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ،

سُبْحَانَ اللهِ الْعَظِيمِ

= এ দুটি দু‘আ ৫০ বার পড়তে পারি। এ দুটি এমন বাক্য যা পড়তে খুব সহজ; আমলের পাল্লাতে অনেক ভারী হবে; রহমানের নিকটে অতি প্রিয়।

(৮) নবীজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন:

-“সুব্হানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ, আল্লাহু আক্বার পাঠ করা, যা কিছুর ওপর সূর্য উদিত হয়েছে সে-সবকিছু থেকে আমার কাছে অধিক প্রিয়।” [মুসলিম শরীফ (২৬৯৫)]

= আমি চাইলে, এক মিনিটে বাক্যগুলো ১৮ বারের বেশি পড়তে পারি। এ বাক্যগুলো আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয়। এগুলো সর্বোত্তম কথা এবং আমলের পাল্লাতে এগুলোর ওজন অনেক বেশি হবে।

(৯) আমি চাইলে

لَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللَّهِ

= এই দু‘আটা এক মিনিটে ৪০ বারের বেশি পড়তে পারি। এ বাক্যটির সওয়াব হবে, জান্নাতের জন্য সঞ্চিত এক অমূল্য রতœ; একই ভাবে এটি কষ্টসাধ্য দায়িত্ব বহন ও কঠিন কাজসমূহ আঞ্জাম দেয়ার ক্ষেত্রে এক মহৌষধ।

(১০) এক মিনিটে আমি চাইলে প্রায় ৫০ বার

لاَ إِلَهَ إِلاَّ الله

পড়তে পারি। এটি সর্বশ্রেষ্ঠ বাক্য ও তাওহীদের বাণী। এটি কালিমায়ে তাইয়্যেবা (উত্তম বাণী) ও সুদৃঢ় বাক্য। যে ব্যক্তির শেষ কথা হবে এই বাক্য সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।

(১১) এক মিনিটে আমি চাইলে

سُبْحَانَ اللَّهِ وَبِحَمْدِهِ عَدَدَ خَلْقِهِ، وَرِضَى نَفْسِهِ، وَزِنَةَ عَرْشِهِ، وَمِدَادَ كَلِمَاتِهِ

দোয়াটি ১৫ বারের বেশি পড়তে পারি। সাধারণ তাসবীহ ও যিকিরের চেয়ে এ বাক্যগুলো পাঠ করার সওয়াব অনেকগুণ বেশি।

(১২) এক মিনিটে আপনি আল্লাহর কাছে ১০০ বারের বেশি ইসতিগফার করতে পারি, অর্থাৎ (أَسْتَغْفِرُ اللَّهَ) পড়তে পারি। এর ফজিলত আপনার অজানা নয়। এটা ক্ষমাপ্রাপ্তি ও জান্নাতে প্রবেশের উপায়। এটি সুখময় জীবন, শক্তি বৃদ্ধি, বিপদ-আপদ রোধ, সকল কাজ সহজীকরণ, বৃষ্টি বর্ষণ, সম্পদ ও সন্তানের বৃদ্ধি ইত্যাদির মাধ্যম।

(১৩) এক মিনিটে আপনি সংক্ষেপে কিছু কথা বলতে পারি, যা দ্বারা আল্লাহ তা‘আলা হয়ত এমন কোনও কল্যাণের পথ খুলে দিবেন যা আমি ভাবতেও পারিনি।

(১৪) এক মিনিটে আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওপর ৫০ বার দরূদ পাঠ করতে পারি। শুধু “সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম” বাক্যটাই পড়তে পারি। এর প্রতিদানে আল্লাহ আমার ওপর ৫০০ বার সালাত (রহমত) পাঠাবেন। কারণ একবার দরুদ পাঠ করলে আল্লাহ ১০ বার এর প্রতিদান দেন।

(১৫) এক মিনিটে আমার মন আল্লাহর কৃতজ্ঞতা, তাঁর ভালবাসা, তাঁর ভয়, তাঁর প্রতি আশা এবং তাঁর প্রেমে উদ্বেল হয়ে উঠতে পারে। এর মাধ্যমে আমি উবূদিয়্যাহ্ (আল্লাহর দাসত্ব)-এর স্তরসমূহ অতিক্রম করতে পারবো; হতে পারে সে সময় আমি হয়ত বিছানায় শুয়ে আছি, অথবা কোন পথ ধরে হেঁটে যাচ্ছি।

(১৬) এক মিনিটে আমি সহজবোধ্য উপকারী কোনো বইয়ের দুই পৃষ্ঠার বেশি পড়তে পারি।

(১৭) এক মিনিটের টেলিফোন যোগাযোগের মাধ্যমে আমি ‘সিলাতুর রাহেম’ বা আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষার আমল পালন করতে পারি।

(১৮) এক মিনিটে আমি দুই হাত তুলে ব্যাপক অর্থবোধক দু‘আগুলো হতে পছন্দসই কোন দু‘আ করতে পারেন।

(১৯) এক মিনিটে আমি কয়েকজন ব্যক্তিকে সালাম দিতে পারি ও তাদের সাথে মুসাফাহা করতে পারি।

(২০) এক মিনিটে আমি কোন ব্যক্তিকে একটি মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করতে পারি।

(২১) এক মিনিটে আমি একটি ভাল কাজের আদেশ করতে পারি।

(২২) এক মিনিটে আমি একজন ভাইকে নসিহত করতে পারি।

(২৩) এক মিনিটে আমি একজন দুশ্চিন্তাগ্রস্ত মানুষকে সান্ত্বনা দিতে পারি।

(২৪) এক মিনিটে আমি পথ থেকে ক্ষতিকর কোন বস্তু অপসারণ করতে পারি।

(২৫) এই এক মিনিটের সদ্ব্যবহার অবহেলায় কাটানো বাকি সময়গুলোর সদ্ব্যবহার করার অনুপ্রেরণা হিসাবে কাজ করতে পারে।

ইমাম শাফেয়ী রাহিমাহুল্লাহ বলেন:

-“যখন ঘুমন্ত লোকেরা ঘুমিয়ে থাকে, তখন আমি আমার চোখের অশ্রু ফেলি এবং শ্রেষ্ঠ কবিতার একটি চরণ বারবার আওড়াতে থাকি।

= “কোন জ্ঞান অর্জন ছাড়া রাতগুলো কেটে যাবে এবং আমার জীবন থেকে হিসেব করা হবে- এটি কি সময়ের অপব্যয় নয়? ”

*** আমার ইখলাস (একনিষ্ঠতা) ও আল্লাহর নজরদারির অনুভূতির ভিত্তিতে আমার প্রতিদান বাড়বে, আমার নেকীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে।

*** এই আমলগুলোর বেশিরভাগের ক্ষেত্রেই আমাকে তেমন কিছু করতে হবে না। এগুলোর জন্য আমার পবিত্রতার প্রয়োজন নেই, ক্লান্তি বা কায়িক শ্রম নেই। আমি এই আমলগুলো করতে পারি, যখন আমি পায়ে হেঁটে চলছিক, অথবা গাড়িতে চড়ে কোথাও যাচ্ছি অথবা শুয়ে আছি অথবা দাঁড়িয়ে আছি অথবা বসে আছি অথবা কারও জন্য অপেক্ষা করছ।

*** একইভাবে এ আমলগুলো সুখী হওয়ার উপকরণ, আত্মপ্রশান্তির মাধ্যম, চিন্তা ও দুঃশ্চিন্তা দূর করার উপায়। আল্লাহ আমাদেরকে তাঁর সন্তুষ্টি অর্জন করার তাওফিক দান করুন। আমাদের নবীর প্রতি আল্লাহর রহমত ও শান্তি বর্ষিত হোক।

14/07/2025
05/07/2025

পোস্টার উপস্থাপনা।

হিট স্ট্রোকঃ
অতিরিক্ত তাপমাত্রার ফলো শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় যখন বেড়ে যায় অর্থাৎ শরীরের তাপমাত্রার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে এই অবস্থাকে বুঝায়।শরীরের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট) বা তার বেশি হলে হিট স্ট্রোক হয়।

হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি বেশি?

১। হিট স্ট্রোক যেকোনো বয়সের মানুষের হতে পারে। যেমনঃশিশু (শিশু এবং ছোট),গর্ভবতী মা এবং বয়স্ক ব্যক্তিরা ।
২।যারা বিস্তৃত কার্যকলাপে নিযুক্ত থাকে বা দীর্ঘ সময় ধরে সূর্যের সংস্পর্শে থাকে।
৩।নির্দিষ্ট হার্ট বা ফুসফুসের রোগে আক্রান্ত রোগী, এবং
রোগীদের ওষুধ। যেমন BP ওষুধ, অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট, কাশি এবং সর্দির ওষুধ।

হিট স্ট্রোক এর লক্ষণঃ

১।ত্বক লাল হয়ে যাওয়া
২।মাথা ঘোরা
৩।বমি বমি ভাব
৪।বমি হওয়া
৫।বিভ্রান্তি(চোখে ঝাপসা দেখা)
৬। অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
৭।দ্রুত হৃদস্পন্দন
৮।দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস
৯।অতিরিক্ত ঘাম বের হওয়া বা ঘাম বের না হওয়া
১০।প্রচণ্ড তৃষ্ণা পাওয়া ও পানিশুন্যতা এবং
১১।পেশিতে ব্যথা।

হিট স্ট্রোকের প্রাথমিক চিকিৎসা:

১।দ্রুত ঠান্ডা করানোঃ
রোগীকে ঠান্ডা বা ছায়াযুক্ত স্থানে সরিয়ে নিন।শরীরের তাপমাত্রা কমানোর জন্য ঠান্ডা জল বা স্পঞ্জ ব্যবহার করুন। ঠান্ডা ভেজা কাপড় বগল, কুঁচকি এবং ঘাড়ে ব্যবহার করুন ওবাতাস করুন।

২।নিরাপদ পানি পান করানোঃ
যদি রোগী সচেতন থাকেন, তাহলে তাকে প্রচুর পরিমাণে নিরাপদ পানি পান করাতে হবে। এছাড়া ফলের রস খাওয়ানো ও যেতে পারে।

৩।আরামদায়ক পরিবেশ তৈরি করণঃ
রোগীকে আরামদায়ক অবস্থানে রাখতে হবে এবং অতিরিক্ত পোশাক খুলে দিন। এছাড়া মানুষের ভিড় কমাতে হবে যাতে আলো বাতাস ভারোভাবে পায়।
জরুরি অবস্থার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে এবং প্রয়োজনে দ্রুত স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যেতে হবে।

প্রতিরোধমূলক টিপসঃ

১।পোশাক নির্বাচনঃঢিলেঢালা, হালকা, হালকা রঙের পোশাক পরুন।গরমের সময় সাদা রংয়ের শার্ট পরিধান করা ছেলেদের জন্যন অনেক ভালো। গরমে বাহিরে বের হওয়ার সময় অবশ্যই ছাতা নিয়ে বের হওয়া।
২।বাহিরে বের হওয়ার আগে সাথে করে কমপক্ষে ১ লি. নিরাপদ পানি রাখা।বেশি বেশি নিরাপদ
ঠান্ডা তরল পান করুন যা ডিহাইড্রেশন (পানিশূন্যতা) হওয়া প্রতিরোধ করে।
৩।অ্যালকোহল আপনাকে দ্রুত ডিহাইড্রেট করতে পারে এটি এড়িয়ে চলুন খুবই দরকার।
৪।রসালো ফলমূল যেমনঃ আম,শসা, তরমুজ, ডালিম এবং কলা খাওয়া।
৫।গরম পরিবেশে জোরালো কার্যকলাপে নিয়োজিত হলে ১ব২ ঘন্টা অন্তর অন্তর বিশ্রাম নেওয়া ছায়াযুক্ত স্থানে ও নিরাপদ পানি পান করা।
৬।শিশুকে (কোন ব্যক্তিকে) গাড়িতে ৫ - ১০ মিনিটের বেশি সময় ধরে অযত্নে রাখা যাবে না।

আপনি হিট স্ট্রোকের উচ্চ ঝুঁকিতে থাকলে, সমস্ত প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করুন এবং নিশ্চিত করুন যে কাছাকাছি তাৎক্ষণিক চিকিৎসা পরিষেবা রয়েছে।
ধন্যবাদ।

25/06/2025

খুব শীঘ্রই সারাদেশ ব্যাপী টাইফয়েড এর ভ্যাক্সিন কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে। সম্ভাব্য সময় সেপ্টেম্বর, ২০২৫।

কাদেরকে এই ভ্যাকসিন দেওয়া হবেঃ
১. বিদ্যালয়ঃ প্লে/নার্সারি থেকে নবম শ্রেণীর সকল ছাত্র-ছাত্রী
২. বিদ্যালয় বহির্ভূতঃ ৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়স পর্যন্ত সকল শিশু ও কিশোর কিশোরী।

ভ্যাকসিন প্রদানের আগেই অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।

www.vaxepi.gov.bd এই ওয়েবসাইটে ঢুকে নির্ধারিত তথ্য দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।

ব্রান্ড নামঃ টাইফিবেভ (Thyphibev)ঃ ভ্যাকসিন টি তরল অবস্থায় থাকে। প্রতিটি ভ্যাকসিন ভায়ালে ৫ ডোজ থাকে। একটি ভায়াল খোলার পর অব্যবহৃত অংশ টুকু ২৮ দিন পর্যন্ত ব্যবহার করা যাবে।

ডোজঃ ০.৫ মিলি ১টি ডোজ। ২ বছরের কম বয়সী শিশুদের কে উরুর মাঝখানের বহিরাংশে। ২ বছরের উপর সবাই কে ডেলটয়েড পেশীতে দিতে হবে।

12/06/2025

আল্লাহুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম 'আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ ﷺ

খুবই ভয়াবহ দিন অপেক্ষা করতেছে বাংলাদেশের জন্য।এই যে ওষুধ টা দেখা যাচ্ছে এটা একটা রিজার্ভ ড্রাগ (রিজার্ভ মানে বৃদ্ধ বয়সে ...
08/06/2025

খুবই ভয়াবহ দিন অপেক্ষা করতেছে বাংলাদেশের জন্য।
এই যে ওষুধ টা দেখা যাচ্ছে এটা একটা রিজার্ভ ড্রাগ (রিজার্ভ মানে বৃদ্ধ বয়সে যখন কোন এন্টিবায়োটিক আর কাজ করেনা ডায়াবেটিস সহ নানা ধরনের জটিলতা থাকে তখন এই ওষুধ বাধ্য হয়ে আমরা দেই)।

সামান্য জ্বরে ফার্মেসি ওয়ালা এই ওষুধ দিয়ে দিছে এর মানে এই শিশু বড় হলে ওর জন্য কোন ওষুধই অবশিষ্ট থাকবেনা।রোগ হলে চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া ডাক্তারের হাতে কিছুই করার থাকবেনা।

এই দেশে বেশিরভাগ মেধাবী থাকতে চায়না।এই যে বাচ্চাদের ক্ষতি করতেছে ফার্মেসী আলা সহ কিছু ভুয়া ডাক্তার প্রশাসন কিছুই বলতেছেনা,এর বিরুদ্ধে যদি কিছু বলা হয় ভাব্বে ডাক্তারই ভালনা ফার্মেসি তে গেলে তো ভিজিট দেওয়া লাগেনা।

এই যে ক্ষতি গুলা করতেছে এসব ভুয়া ডাক্তার সহ ফার্মেসি ওয়ালা রা এটা কোটি টাকা দিয়েও পুরন করার ব্যবস্থা নাই।
আমার কাছে প্রতিদিন এত এত উল্টো পালটা চিকিৎসার প্রেসক্রিপশন আসে নিজের কাছেই নিজের খারাপ লাগে এই মানুষ গুলা হয়তো বোঝেনা কিন্তু এসব দেখার জন্য যে প্রশাসন আছে তাদের আল্লাহ ক্ষমা করবে তো।

যেই ওষুধ আমি আমার বাবা মা অসুস্থ হলে দেইনা সেটা যদি অন্য কাউকে খেতে দেখি তখন খুব খারাপ লাগে।

#কপিপোস্ট

ঈদ মুবারক!তাকাবালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম।
07/06/2025

ঈদ মুবারক!
তাকাবালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম।

ঈদ উল আদ্বহা আমাদের ইবাদাতের দিন। আনুগত্য, তাকওয়া আর কুরবানীর দিন। ঈদ উল আদ্বহা আমাদের উৎসবের দিন। এই অঞ্চলের প্রেক্ষপটে...
06/06/2025

ঈদ উল আদ্বহা আমাদের ইবাদাতের দিন। আনুগত্য, তাকওয়া আর কুরবানীর দিন।
ঈদ উল আদ্বহা আমাদের উৎসবের দিন।
এই অঞ্চলের প্রেক্ষপটে ঈদ উল আদ্বহা আমাদের সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং সভ্যতাগত লড়াইয়ের অংশ।
যে লড়াইয়ে শামিল ছিলেন বাবা আদম শহীদ থেকে শুরু করে তিতুমীর। শাহ জালাল থেকে শুরু করে মুজাদ্দিদে আলফে সানী। তরীকায়ে মুহাম্মাদিয়া থেকে শুরু করে ফরায়েযী। রাহিমাহুমুল্লাহ।
কুরবানীর ঈদ কুফরি ও শিরকি শক্তির বিরুদ্ধে মুসলিমবঙ্গের প্রতিরোধের প্রতীক৷
তাই একে আপন করে নিন।
শান-শওকতের সাথে, সম্মান ও মর্যাদার সাথে, তাকওয়া ও তাওয়াক্কুলের সাথে আসুন এই দিনটি আমরা উদযাপন করি।
ঈদ মুবারাক।
তাকাবালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম।

Address

Bagherhat Sadar, Muniganj
Bagherhat

Telephone

+8801988367902

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Afzal Hosen posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Dr.Afzal Hosen:

Share