GHMC Short Stories

GHMC Short Stories সহোমেক ক্যাম্পাস জীবনে আপনার অব্যক্ত কথা ও ব্যাথা, গল্প ও অভিমতসমূহকে অবয়ব দিন আমাদের এই ক্যানভাস এ!

পর্ব: ০৪ বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে হোমিওপ্যাথি এবং ক্যারিয়ার ✅ বাংলাদেশে হোমিওপ্যাথির অবস্থান : ভারতীয় উপমহাদেশে হোমিওপ্যাথ...
03/06/2025

পর্ব: ০৪ বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে হোমিওপ্যাথি এবং ক্যারিয়ার

✅ বাংলাদেশে হোমিওপ্যাথির অবস্থান : ভারতীয় উপমহাদেশে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ব্যপক জনপ্রিয়তা লাভ করে ১৮০০ শতকের প্রথম দিকে। বিশেষ করে হোমিওপ্যাথিক ওষুধের উল্লেখযোগ্য তেমন কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই এবং শিশু রোগের চিকিৎসায় এ পদ্ধতি খুবই নিরাপদ।
এরই ধারাবাহিকতায় পাকিস্তান আমলে ১৯৬৫ সালে হোমিওপ্যাথিক বোর্ড গঠনের মাধ্যমে হোমিওপ্যাথিক শিক্ষাব্যবস্থাকে একটি কাঠামোর আওতায় নিয়ে আসা হয়।
১৯৮০ এর দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ৫ বছর মেয়াদী গ্র্যাজুয়েশন (সম্মান) কোর্স প্রবর্তন করা হয়।
১৯৮৩ সালে হোমিওপ্যাথিক অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে হোমিওপ্যাথিক বোর্ড গঠন করে।
এরপর ২০২৩ সালে মহান জাতীয় সংসদে "হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন-২০২৩ " পাশ হওয়ার পর হোমিওপ্যাথিক বোর্ড বিলুপ্ত হয়ে "হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা কাউন্সিল "এ রুপান্তরিত হয়। কাউন্সিল এর মাধ্যমে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ও শিক্ষাব্যবস্থাকে আরো সুগঠিত করা হয়। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সার্ভিসের মহা পরিচালকের অধিদপ্তরে একটি হোমিওপ্যাথিক দেশজ চিকিৎসার পরিচালকের দপ্তর সৃষ্টি করা হয়।

বর্তমানে দেশে ১টি সরকারি এবং একটি বেসরকারি গ্যাজুয়েশন (সম্মান) ডিগ্রি প্রদানকারী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও ৬২টি ডিপ্লোমা ডিগ্রি প্রদানকারী হোমিওপ্যাথিক মেজকেল কলেজ প্রতিষ্ঠিত আছে। দেশে প্রায় দেড় হাজার ব্যাচেলর ডিগ্রিধারী (BHMS) এবং বহু সহস্র ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারী ডাক্তার চিকিৎসাসেবা প্রদান করে যাচ্ছেন।

দেশের মোট জনসমষ্টির একটি বিরাট অংশ ( ৪৫%) হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণ করে থাকে। আর অন্যান্য চিকিৎসায় বিফল হয়ে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণকারী রোগীর সংখ্যা কম নয়।

✅ সুবিধাসমুহ ও চাকরির ক্ষেত্র:
# # বিভিন্ন হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ এ শিক্ষকতার সুযোগ।
# # বর্তমানে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, জেলা সদর হাসপাতালে এবং বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ এ সরকারি নিয়োগপ্রাপ্ত BHMS ডিগ্রিধারী ১ম শ্রেণীর চিকিৎসকরা সেবা প্রদান করছেন।

# # দেশের প্রতিটি সরকারি হাসপাতাল, জেলা ও উপজেরা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স-এবং মেডিকেল কলেজ এ মেডিকেল অফিসার হিসেবে BHMS চিকিৎসক নিয়োগের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।

# # ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মেডিকেল সেন্টারে BHMS চিকিৎসকরা নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে সেবা প্রদান করছেন।

# # ঢাকা সিটি কর্পোরেশনসহ দেশের অন্যান্য সিটি কর্পোরেশনে BHMS চিকিৎসকরা নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে সেবা প্রদান করেছেন।
# # ইসলামিক মিশনে BHMS চিকিৎসকরা নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে সেবা প্রদান করছেন।

# BCS (সাধারণ) পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করা যায়।

# সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান:
বেসিক হোমিওপ্যাথিক ক্লিনিক (প্রা:) লি: ,
ইসলামী ব্যাংক হোমিওপ্যাথিক ক্লিনিক,
আহসানিয়া মিশন,
ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
এছাড়াও ৩৫ টি এর উপর হোমিও ফার্মেসিতে
ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানে বর্তমানে BHMS চিকিৎসক কর্মরত আছেন।

# আরো রয়েছে পার্সনাল চেম্বারে প্রাকটিস করে মানবসেবা এবং অর্থ উপার্জনের বিশাল সুযোগ।

# ইন্টার্নি চলাকালিন সময়ে মাসিক ১০,৫০০/-টাকা করে ভাতা প্রদান করা হয়।

# BHMS পাস করার পর দেশে বিদেশে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চতর ডিগ্রি (MD,consaltent,specialist of medicine) ইত্যাদি ডিগ্রী অর্জন করা যায়।

সম্পাদনায়: Md. Sumon Rana

পর্ব ০৩: BHMS কোর্সের পরীক্ষা পদ্ধতি আপনাদের মধ্যে অনেকেই  BHMS কোর্স কারিকুলাম এবং এর পরীক্ষা পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত...
03/06/2025

পর্ব ০৩: BHMS কোর্সের পরীক্ষা পদ্ধতি

আপনাদের মধ্যে অনেকেই BHMS কোর্স কারিকুলাম এবং এর পরীক্ষা পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন।
আজকের পর্বে আমরা জানবো BHMS এর পরীক্ষা পদ্ধতি নিয়ে।
বাংলাদেশের অন্যান্য মেডিকেল কলেজের পরীক্ষা পদ্ধতির মতোই সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ এর পরীক্ষা পদ্ধতি চারটি ধাপে বিভক্ত : আইটেম, কার্ড, টার্ম ও প্রফ।

✅ আইটেম : এটি ১০ নম্বরের একটি মৌখিক বা লিখিত পরীক্ষা । শিক্ষক তাঁর লেকচারের ওপর শ্রেণিকক্ষে এ পরীক্ষা নিয়ে থাকেন। আইটেমকে মেডিক্যাল পাসের ‘মৌলিক একক’/ building blocks বললেও ভুল হবে না। প্রতিটি বিষয়কে ছোট ছোট আইটেমে ভাগ করে পড়ানো হয়। পাস নম্বর ছয়।

একটা টপিক খুব সুন্দরভাবে আয়ত্ত করতে হলে আইটেমগুলো সিরিয়াসলি দেয়ার কোনো বিকল্প নেই, কারণ পরবর্তী পরীক্ষাগুলোতে আস্তে আস্তে সিলেবাস আরো বাড়তে থাকে, details এ পরার enough time পাওয়া মুশকিল হয়ে যায়।

✅ কার্ড : সময় ও গুরুত্বের ওপর নির্ভর করে এই পরীক্ষা নেওয়া হয়। একটি কার্ডের অধীনে অনেক আইটেম থাকে, যা পাস না করলে কার্ড ফাইনালে বসা যায় না। কার্ড ফাইনাল পরীক্ষা হবে কি না এটা নির্ভর করে কার্ডের গুরুত্বের ওপর। যেমন এনাটমি বিষয়টিকে ছয়টি কার্ডে ভাগ করা হয়েছে। সব কয়টি কার্ডেই কার্ড ফাইনাল হয়। তৃতীয় ও চতুর্থ বর্ষে গেলে কার্ড পরীক্ষাটা জরুরি নয়। তবে টার্ম ফাইনাল পরীক্ষার মুখোমুখি হতেই হবে। এ পরীক্ষায় পাস করতে না পারলেই বিপদ। পেশাগত পরীক্ষায় বসা যাবে না। পিছিয়ে পড়তে হবে অনেকটা সময়।

✅ টার্ম ফাইনাল : অনেকগুলো কার্ড মিলে একটি টার্ম ফাইনাল। একটি টার্ম শেষ হলে টার্ম ফাইনাল পরীক্ষা। এতে পাস না করলে পেশাগত পরীক্ষা বা প্রফ-এ বসা যাবে না। টার্ম ফাইনালে বসতে হলেও সব কয়টি আইটেম শেষ করতে হবে। টার্ম ফাইনালকে অনেকটা ছোটখাটো প্রফ এক্সাম এর মত বলা যায়।

✅ পেশাগত পরীক্ষা : ডাক্তার হওয়ার মূল পরীক্ষা। চারটি পেশাগত পরীক্ষা হয়। টার্ম শেষ না হলে পেশাগত পরীক্ষায় বসা যায় না।
BHMS কোর্সে কলেজভিত্তিক পরীক্ষাগুলোয় ৬০ শতাংশ নম্বর পেয়ে পেশাগত পরীক্ষার জন্য যোগ্যতা অর্জন করতে হয়। পাঁচ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ৫৫০০ নম্বরের ৪টি Professional (পেশাগত) পরীক্ষায় উত্তীর্ন হতে হয়। সাফল্যের সঙ্গে পড়াশোনা শেষ করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সমাবর্তন এর মাধ্যমে সার্টিফিকেটর (BHMS) ডিগ্রি প্রদান করে। এরপরে আপনার নামের আগে যুক্ত হবে বহু আকাঙ্ক্ষিত Dr. নামক পদবিটি।

✅ সাপ্লি: কোন পরীক্ষায় অকৃতকার্য হলে সে ক্ষেত্রে আরেকটি অতিরিক্ত পরীক্ষা যুক্ত হয় যার নাম সাপ্লিমেন্টারি(Supplementary) এক্সাম, সংক্ষেপে সাপ্লি(Supple)।
মেডিকেলে সাপ্লি খাওয়াটা খুবই নরমাল ব্যাপার। নতুন পরিবেশ, হতাশা, অসুস্থতা (শারিরীক, মানসিক), সঠিক পরিচর্যার অভাব সহ আরো বহুবিধ কারণে একজন মেধাবী মেডিকেল শিক্ষার্থীও সাপ্লি খেতে পারে। তাই এটাতে হতাশ না হয়ে পূর্ণোদ্যমে সামনে এগিয়ে যাওয়ার মানসিকতা লালন করাই বুদ্ধিমানের কাজ।

পর্ব ০২ঃ BHMS কোর্স কারিকুলাম আজকের পর্বে আমরা জানবো BHMS কোর্স কারিকুলাম নিয়ে।✅ কোর্স বিবরণ: পাঁচ বছরের একাডেমিক পড়াশো...
31/05/2025

পর্ব ০২ঃ BHMS কোর্স কারিকুলাম

আজকের পর্বে আমরা জানবো BHMS কোর্স কারিকুলাম নিয়ে।
✅ কোর্স বিবরণ: পাঁচ বছরের একাডেমিক পড়াশোনা এবং চারটি প্রোফেশনাল পরীক্ষা শেষে এক বছরের ইন্টার্নশিপ। মোট ছয় বছরের কারিকুলাম।
✅ ডিপার্টমেন্ট : সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ এর একাডেমিক কার্যক্রম ১৪ টি ডিপার্টমেন্টে পরিচালিত হয়। ডিপার্টমেন্ট গুলো হলো :
1. Anatomy Department
2. Physiology & Biochemistry “
3. Homoeopathic Pharmacy “
4. Community Medicine
5. Forensic Medicine “
6. Pathology “
7. Gynecology “
8. Practice of Medicine “
9. Surgery “
10. Medicine “
11. Oregano of Medicine “
12. Chronic disease , case taking & Repertory Dept.
13. Homeopathic Psychology Dept.
14. Homeopathic Philosophy Dept.

✅ Professional Exam :
৫ বছরের একাডেমিক কার্যক্রমে ৪টি প্রফেশনাল পরীক্ষা হয়। প্রথম দুই বছর 1st proff, তারপর বাকি তিন বছরে ৩টি proff exam ( 2nd, 3rd, 4th or final proff) হয়।

✅কোন প্রফেশনাল পরীক্ষায় কি কি বিষয় পড়তে হয় এবং কত নম্বরের পরীক্ষা হয়:

✅1st proff : subjects

1. Anatomy l&ll total marks 400
2. Physiology & biochemistry l&ll total marks 400
3. Homoeopathic pharmacy l&ll total marks 400
4. Organon of Medicine total marks 150

Grand total 1350 marks. Pass marks 60% and 85% is honours .

✅2nd proff : subjects

1. Pathology & Microbiology l&ll total marks 400
2. Community Medicine, total marks 200
3. Forensic Medicine & Toxicology, total marks 200
4. Materia Medica l&ll total marks 300
5. Organon of Medicine, total marks 200

Grand total 1300 marks.

✅3rd proff : subjects

1. Gynaecology & Obstetrics l&ll total marks 400
2. Clinical Medicine l&ll total marks 400
3. Materia Medica l&ll total marks 300
4. Organon of Medicine, total marks 200

Grand total 1300 marks.

✅4th and final proff : subjects

1. Surgery l&ll, total marks 400
2. Clinical Psychology and Psychiatry l&ll, total marks 300
3. Principles of Homoeopathic philosophy,total marks 150
4. Materia Medica l&ll, total marks 300
5. Chronic Disease,total marks 200
6. Repatory, total marks 200.

Grand total 1550 marks.

BHMS কোর্সের একাডেমিক ৫ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ৫৫০০ নম্বরের ৪টি Professional (পেশাগত) পরীক্ষায় উত্তীর্ন হতে হয়। সাফল্যের সঙ্গে পড়াশোনা শেষ করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সমাবর্তন এর মাধ্যমে সার্টিফিকেটর (BHMS) ডিগ্রি প্রদান করে।

এ ছাড়াও হাতে কলমে শেখার জন্য প্রতি একাডেমিক বছরে মেডিসিন ফ্যাক্টরি ভিজিট,বোটানিক্যাল গার্ডেন ভিজিট,মানসিক হাসপাতাল ভিজিট,ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট ভিজিট সহ আরো অনেক ভিজিটের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা জ্ঞান অর্জন করতে পারে।
এতো কিছুর পরেই আপনার নামের আগে যুক্ত হবে বহু আকাঙ্ক্ষিত Dr. নামক পদবিটি।

সম্পাদনায়: Md. Sumon Rana




#সরকারি_হোমিওপ্যাথিক_মেডিকেল_কলেজ

আপনাদের মধ্যে অনেকেই হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতি, সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ,  BHMS কোর্স কারিকুলাম এবং এর পরীক্ষা ...
31/05/2025

আপনাদের মধ্যে অনেকেই হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতি, সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ, BHMS কোর্স কারিকুলাম এবং এর পরীক্ষা পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন।

পর্ব ০১ঃ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা এবং সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল
পরিচিতি।

★★ চিকিৎসাবিজ্ঞানের জনক হিপোক্রেটিস মানবদেহে চিকিৎসার জন্য দুটি পদ্ধতির কথা বলেছেন। যার একটি বিসদৃশ (Dissimilar) তথা এলোপ্যাথি আর অপরটি হলো সদৃশ (Similar)) তথা হোমিওপ্যাথি।
কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞানী ডা. ক্রিশ্চিয়ান স্যামূয়েল হ্যানিম্যান ১৭৯০ সালে দীর্ঘ পরীক্ষা নিরীক্ষার মাধ্যমে প্রমাণ করলেন যে, সদৃশ চিকিৎসাপদ্ধতিই হতে পারে আরোগ্যের একমাত্র নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি। তিনি এর নাম দিলেন হোমিওপ্যাথি।

তৎকালীন সময়ের একজন খ্যাতিমান MD ডিগ্রিধারী এলোপ্যথিক চিকিৎসক হ্যানিম্যান পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত এ চিকিৎসাপদ্ধতির আবিষ্কারের মাধ্যমে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বিশ্বে এক নতুন যুগের সূচনা করলেন। পরবর্তীকালে খ্যাতিমান অসংখ্য বিজ্ঞানীর অংশগ্রহণ এবং গবেষণার মাধ্যমে এ পদ্ধতি আরো সমৃদ্ধ হয়ে ওঠে।
যার ধারাবাহিকতায় ১৯৯৬ সালে ‘হোমিওপ্যাথি একটি বিজ্ঞানভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি' আবিষ্কারের জন্য সুইডশ পার্লামেন্ট গ্রিসের বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী ডা. জর্জ ভিথোলকাস কে বিকল্প নোবেল পুরস্কার প্রদান করেন।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) হোমিওপ্যাথিকে বিকল্প চিকিৎসা ব্যবস্থা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে এবং বর্তমান বিশ্বে হোমিওপ্যাথি একটি আধুনিক চিকিৎসাপদ্ধতি হিসেবে পরিচিত।
তাই বাংলাদেশ সরকার হোমিওপ্যাথির উন্নয়নে বেশকিছু প্রকল্প গ্রহণ করেছে এবং তারই ধারাবাহিকতায় ঢাকার মিরপুর-১৪ এ প্রায় ৭ একর জমির ওপর ১৯৮৪ সালে সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার কাজ শুরু করে এবং আনুষ্ঠানিকভাবে ১৯৮৯ সালের ৩ মার্চ কার্যক্রম শুরু হয়। এ কলেজটি দেশের "একমাত্র সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ' এবং এটি হোমিওপ্যাথিতে দেশের সর্বোচ্চ ডিগ্রি ‘ব্যাচেলর অব হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি' বিএইচএমএস (BHMS) ডিগ্রি প্রদান করে যার মান এমবিবিএস (MBBS) ডিগ্রির সমান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা অনুষদ BHMS কোর্সটি পরিচালনা করে।

প্রতি ব্যাচে ৫০ জন করে বর্তমানে ৩০-৩৫তম ব্যাচ পর্যন্ত মোট ৩০০ জন ছাত্র-ছাত্রী অধ্যয়ন করছে। ২৯তম ব্যাচ ইন্টার্নিরত।

✅১৯৮৯-৯০ শিক্ষাবর্ষ থেকে ১ম ব্যাচের যাত্রা শুরু করে বর্তমানে ৩৬তম ব্যাচের ভর্তি পরীক্ষা প্রক্রিয়াধীন।

✅ ১টি একাডেমিক ভবন, কয়েক লক্ষ বই সমৃদ্ধ একটি আধুনিক লাইব্রেরি, ২টি আবাসিক হল (একটি ছাত্র ও ১টি ছাত্রী হল), ১ টি মসজিদ, ১টি জাদুঘর ও ১টি গবেষণা কেন্দ্র রয়েছে, ইন্ডোর গেমসের আর বাৎসরিক শিক্ষা সফরের ব্যবস্থা রয়েছে।

✅ ডিপার্টমেন্ট : সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ এর একাডেমিক কার্যক্রম ১৪ টি ডিপার্টমেন্টে পরিচালিত হয়।

✅ হাসপাতাল সম্পর্কিত তথ্য : ১০০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল।
✅ হাসপাতালে দুভাবে চিকিৎসা দেয়া হয়ে থাকে :

1.আউটডোর সার্ভিস (OPD)
2. ইনডোর সার্ভিস (IPD)

✅ আউটডোর সার্ভিস : গাইনি, শিশু, পুরুষ ও ইমার্জেন্সি ওয়ার্ডে বিভক্ত। প্রতিদিন সকাল ৯.০০টা - দুপুর ১.০০ খোলা থাকে। তাছাড়া প্রতি ১ দিন পরপর কলেজের অধ্যাপকবৃন্দ নিয়মিত আউটডোরে রোগী দেখেন। আউটডোরে প্রতিদিন গড়ে ৭০০-৮০০ জন রোগী চিকিৎসাসেবা নিয়ে থাকেন।

✅ ইনডোর সার্ভিস : গাইনি এন্ড অবস্ , মহিলা, শিশু, পুরুষ, মেডিসিন ও সার্জারি ওয়ার্ডে বিভক্ত। ইনডোরে জটিল ও পুরোনো রোগে আক্রান্ত রোগীদের ভর্তি করিয়ে তাদের নিবিড় পর্যবেক্ষণ ও তত্ত্বাবধানে রেখে চিকিৎসা দেয়া হয়।

✅ হাসপাতালের ল্যাব ও ডায়াগনস্টিক সুবিধাসমুহ :
হাসপাতালের নিজস্ব ল্যাব ও ডায়গনস্টিক সেন্টার রয়েছে। এখানে আলট্রাসনোগ্রাম, ইসিজি ও এক্স-রেসহ সকলপ্রকার প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার সুযোগ রয়েছে।

✅ কোর্স ও কারিকুলাম সম্পর্কিত তথ্য:

কোর্সের নাম : BHMS (Becholor of Homepathic Medicine of Surgery)

কোর্সের মেয়াদ : ৫ বছর

ইন্টারনীশিপ : ১ বছর (কলেজের নিজস্ব হাসপাতালে)

আসন সংখ্যা : ৫০ টি ( ৪৮টি সাধারণ, ১টি উপজাতি ও ১টি বিদেশি)

✅ ভর্তির শর্ত ও যোগ্যতা : এমবিবিএস অনুরুপ অর্থাৎ

★নিয়মিত S.S.C & H.S.C Pass (বিজ্ঞান বিভাগ ও জীববিজ্ঞান আবশ্যক)

১. S.S.C & H.S.C : মোট GPA-৮.০০ (পরিবর্তনশীল)

২. ২০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়।

★★ S.S.C & H.S.C/Alim এর ফলাফলের জন্য ১০০ নম্বর, S.S.C/Dhakil এ প্রাপ্ত GPA এর ৮ গুণ (8x5)= 40 এবং H.S.C/Alim এ প্রাপ্ত GPA এর ১২ গুণ (12x5) = 60.
★★নেগেটিভ মার্কিং নেই এবং সেকেন্ড টাইমার দের জন্য কোনো মার্ক কাটা হয় না।
★★ লিখিত পরীক্ষা (MCQ) = ১০০ নম্বর (পদার্থ-২০, রসায়ন-২৫, জীব-৩০, ইংরেজি-১৫, সাধারণ জ্ঞান-১০)

★★এমবিবিএস কোর্সের সকল বিষয় এই কোর্সে (BHMS) পড়ানো হয়। সেই সাথে হোমিওপ্যাথির কিছু বিষয়ও পড়তে হয়।

BHMS কোর্সের একাডেমিক ৫ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ৫৫০০ নম্বরের ৪টি Professional (পেশাগত) পরীক্ষায় উত্তীর্ন হতে হয়। সাফল্যের সঙ্গে পড়াশোনা শেষ করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সমাবর্তন এর মাধ্যমে সার্টিফিকেটর (BHMS) ডিগ্রি প্রদান করে।

তথ্য সংগ্রহ ও সম্পাদনা : Md. Sumon Rana

প্রকাশিত হলো ২০২৪-২৫ সেশনের BAMS BUMS ও BHMS এর ভর্তি সার্কুলার।* অনলাইনে আবেদন শুরুর তারিখ: ০১-০৬-২০২৫ বি. (সকাল ১০.০০ ...
26/05/2025

প্রকাশিত হলো ২০২৪-২৫ সেশনের BAMS BUMS ও BHMS এর ভর্তি সার্কুলার।
* অনলাইনে আবেদন শুরুর তারিখ:
০১-০৬-২০২৫ বি. (সকাল ১০.০০ টা)

* অনলাইনে আবেদনের শেষ তারিখ:
১৭-০৬-২০২৫ খ্রি. (রাত ১১:৫৯ মিঃ)

* প্রবেশ পত্র বিতরণ (ডাউনলোড):
২৫-০৬-২০২৫ খ্রি. হতে ২৬-০৬-২০২৫ খ্রি. পর্যন্ত

* ভর্তি পরীক্ষার তারিখ :২৭-০৬-২০২৫ খ্রি. (শুক্রবার বেলা ৩.০০টা হতে ৪.০০ টা পর্যন্ত)।

আজ দ্বীর্ঘ ১২ বছর আইনী লড়াই শেষে ( রাষ্ট বনাম মেডিকেল এসিস্ট্যান্ট)বি এম ডি সি আইন অনুযায়ী  MBBS এবং BDS বাদে কেউ নামের ...
12/03/2025

আজ দ্বীর্ঘ ১২ বছর আইনী লড়াই শেষে ( রাষ্ট বনাম মেডিকেল এসিস্ট্যান্ট)
বি এম ডি সি আইন অনুযায়ী MBBS এবং BDS বাদে কেউ নামের পূর্বে ডাক্তার লিখতে পারবে না।

বি এম ডি সি ( বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল) মূলতো দুই ক্যাটাগরিতে চিকিৎসা রেজিস্ট্রেশন প্রদান করেন
১) রেজিস্ট্রার চিকিৎসক ( MBBS)
২) মেডিকেল এসিস্ট্যান্ট (MATS)
BMDS আইন অনুযায়ী শুধু মাত্র MBBS এবং BDS চিকিৎসকরা নামের পূর্বে ডাক্তার প্রিফেক্স ব্যবহার করতে পারবে।

মেডিকেল এসিস্ট্যান্টগন নামের পূর্বে ডাক্তার প্রিফেক্স ইউজ করতে পারবে না ( BMDC চিকিৎসা শিক্ষা আইন ২০১০)
সেই আইনের পরিপেক্ষিতে মেডিকেল এসিস্ট্যান্ট গন একটি রীট করেন যা দ্বীর্ঘ ১২ বছর আজকে খারিজ করে দেওয়া হলো এবং মেডিকেল এসিস্ট্যান্ট গন নামের পূর্বে ডাক্তার লিখতে পারবে না।

আইনটি শুধুমাত্র মেডিকেল এবং ডেন্টাল চিকিৎসকদের জন্য প্রযোর্জ্য।
অর্থা কেউ মেডিকেল অথবা দন্ত চিকিৎসক হিসেবে নামের পূর্বে ডাক্তার লিখতে হলে অবশ্যই MBBS অথবা BDS হতে হবে।

এই আইন হোমিওপ্যাথির জন্য প্রযোজ্য না।
হোমিওপ্যাথি স্বায়ত্তশাসিত আইন আছে, যা হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা শিক্ষা আইন নামে পরিচিত,
এবং BMDC বা বাংলাদেশ মেডিকেল এবং ডেন্টাল কাউন্সিল এর মত পূর্ন ক্ষমতাবান একটি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ও শিক্ষা কাউন্সিল রয়েছে।
যেখানে বলা আছে BHMS এবং DHMS ব্যতিত কেউ নামের পূর্ব ডাক্তার লিখে হোমিওপ্যাথি সেবা দিতে পারবে না।

অর্থাৎ কেউ যদি এই দুটো ডিগ্রী ব্যতি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক পরিচয় দিয়ে ডাক্তারী করেন বা নামের পূর্বে ডাক্তার লিখেন তা আইনত দন্ডনীয় অপরাধ।

আজকের রায়টি হবার পর মিডিয়া যেভাবে কাভার করছে, MBBS এবং BDS ব্যতিত কেউ নামের পূর্বে ডাক্তার লিখতে পারবে না।

উক্ত নিউজে অনেকেই বিভ্রান্ত হচ্ছে।
আসলে নিউজটি এমন হতে পারতো, MBBS এবং BDS বাদে কেউ মেডিকেল এবং দন্ত চিকিৎসক হিসেবে নামের পূর্বে ডাক্তার লিখতে পারবে না। যেহেতু আইনটি শুধু মাত্র BMDC নিবন্ধিত চিকিৎসকদের।

আমাদের হোমিওপ্যাথি কাউন্সিল এর উচিৎ একটি জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেওয়া যেখানে বলা থাকবে হোমিওপ্যাথি তার স্বতন্ত্র আইনে চলে BMDC র আইনের সাথে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকদের কোন সম্পর্ক নাই।
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকগন নামের পূর্বে ডাক্তার লিখে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা দিতে পারবেন।

তবে কেউ যদি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক হয়ে মেডিকেল অথবা ডেন্টাল প্রাক্টিস করেন তাহলে সে BMDC আইনে দন্ডিত হবেন।

সংশ্লিষ্ট সকলকে এ বিষয়ে উদ্বিগ্ন ও বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।
বিস্তারিত ব্যাখ্যা এতদসংগে দেওয়া গেল।

©️ ডাঃ মোঃ জাকির হোসেন

আজ ২০ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার,  গ্রীন ভয়েস, সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ শাখার  উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও পরিবেশ দ...
20/02/2025

আজ ২০ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার, গ্রীন ভয়েস, সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ শাখার উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও পরিবেশ দূষণ প্রতিরোধবিষয়ক সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। কলেজের অধ্যক্ষ কাম-অধীক্ষক ডা. অসীম কৃষ্ণ চৌধুরী এ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।

অনুষ্ঠানে শিক্ষক সমিতির সভাপতি ডা. মশিউজ্জামান পান্নু, সাইকোলজি বিভাগের প্রভাষক ডা. শাহী এমরান এবং হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন(মেটেরিয়া মেডিকা) বিভাগের প্রভাষক ডা. মো. ইব্রাহিম পরিবেশ দূষণের ক্ষতিকর প্রভাব, পরিচ্ছন্নতার গুরুত্ব ও স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাত্রার বিষয়ে আলোচনা করেন। বক্তারা পরিবেশ রক্ষায় সকলকে ব্যক্তিগত ও সামাজিক দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান। গ্রীন ভয়েসের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সমন্বয়ক ফাহমিদা নাজনীন পরিবেশ সুরক্ষায় যুবসমাজের ভূমিকা ও সচেতনতার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন।

অত্র প্রতিষ্ঠানের গ্রীন ভয়েস এর প্রতিনিধি মো. সুমন রানা ও মো. জুয়েল রানার উদ্যোগে আয়োজিত এ কর্মসূচির মাধ্যমে ক্যাম্পাস ও হাসপাতাল চত্বরে পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালিত হয়। শিক্ষার্থীরা এতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন এবং পরিচ্ছন্নতা রক্ষার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সচেতন হন। অংশগ্রহণকারীরা ক্যাম্পাসে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখার শপথ নেন এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের কার্যক্রমে আরও বেশি সম্পৃক্ত হওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।

অধ্যক্ষ ডা. অসীম কৃষ্ণ চৌধুরী গ্রীন ভয়েসের এমন উদ্যোগের প্রশংসা করে বলেন, পরিচ্ছন্নতা ও পরিবেশ সুরক্ষা শুধু একটি দায়িত্ব নয়, এটি সুস্থ জীবনের পূর্বশর্ত। তিনি ভবিষ্যতেও এমন কার্যক্রম অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান। শিক্ষক সমিতির সভাপতি ডা. মশিউজ্জামান পান্নু বলেন, পরিবেশ সুরক্ষায় তরুণদের এগিয়ে আসতে হবে, কারণ তারাই ভবিষ্যতের কর্ণধার।

কলেজ প্রশাসন, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এ কর্মসূচি সফলভাবে সম্পন্ন হয়। ভবিষ্যতে গ্রীন ভয়েসের এ ধরনের কার্যক্রম আরও ব্যাপক পরিসরে আয়োজনের আশাবাদ ব্যক্ত করেন কলেজ প্রশাসন।

🖊️ Md. Sumon Rana
📷 Zunayed

আজ ২রা ফেব্রুয়ারি,রাজধানীর 'সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ 'এবং 'বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ' এর বৈষম্যের শিকা...
02/02/2025

আজ ২রা ফেব্রুয়ারি,রাজধানীর 'সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ 'এবং 'বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ' এর বৈষম্যের শিকার বিএইচএমএস গ্রাজুয়েট চিকিৎসক এবং শিক্ষার্থীরা ৭ দফা দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন।

দাবি সমূহ :
1. বিএইচএমএস গ্রাজুয়েট ডাক্তারদেরকে বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
2. হোমিওপ্যাথির জন্য স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
3. উচ্চতর ডিগ্রী অর্জনের সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে।
4. সরকারি দপ্তরের হোমিওপ্যাথি সেক্টর থেকে আওয়ামী দোষরদের অপসারণ করতে হবে।
5. ব্রিজ কোর্স বা কনডেন্স কোর্স চালুর অপতৎপরতা বন্ধ করতে হবে।
6. বিএইচএমএস ডাক্তারদের চাকরির বয়সসীমা ৩৪ করতে হবে।
7. শুধুমাত্র যোগ্য এবং গ্রাজুয়েট বিএইচএমএস চিকিৎসকের মাধ্যমে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা কাউন্সিল গঠন করতে হবে।

তথ্য সংগ্রহ: Md. Sumon Rana
ছবি : Zunayed

১৬ ডিসেম্বর,বাঙালি জাতির আত্মপরিচয়ের দিন। লক্ষ শহীদের রক্তে লেখা স্বাধীনতার এই অর্জন আমাদের গর্ব, আমাদের চিরন্তন প্রেরণা...
15/12/2024

১৬ ডিসেম্বর,বাঙালি জাতির আত্মপরিচয়ের দিন। লক্ষ শহীদের রক্তে লেখা স্বাধীনতার এই অর্জন আমাদের গর্ব, আমাদের চিরন্তন প্রেরণা। এই দিন বাঙালির ত্যাগ, বীরত্ব এবং অদম্য ইচ্ছাশক্তির প্রতীক।

বিজয়ের এই গৌরবময় দিনে আসুন, আমরা স্মরণ করি সেই সব অকুতোভয় মুক্তিযোদ্ধাদের, যাঁদের আত্মত্যাগে পেয়েছি আমরা লাল-সবুজের এই স্বাধীন পতাকা। শপথ নিই, তাদের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার।

শ্রদ্ধা, কৃতজ্ঞতা এবং ভালোবাসা সকল শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি....।

#বিজয়_দিবস
#১৬ডিসেম্বর
#বাংলাদেশ
#স্বাধীনতা
#মুক্তিযুদ্ধ
#গর্ব

মা,মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমি তিনটি শব্দই আপোষহীন।Motherland or Death 🇧🇩 ✊
02/12/2024

মা,মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমি তিনটি শব্দই আপোষহীন।
Motherland or Death 🇧🇩 ✊

Congratulations Everyone! 🔷 Sirat Competition1st Place: Mahaboub Khan Mehedy (Batch: 35th)2nd Place: Deena Akter (Batch:...
09/11/2024

Congratulations Everyone!

🔷 Sirat Competition
1st Place: Mahaboub Khan Mehedy (Batch: 35th)
2nd Place: Deena Akter (Batch: 33rd)
2nd Place: Zohura Begum Meem (Batch: 33rd)
3rd Place: Borsha Akhter (Batch: 31)
4th Place: Shah Waliullah Mojahid (Batch: 35th)
4th Place: Sabiha Afrin Shefa (Batch: 33rd)
4th Place: Maliha Binte Boshir (Batch: 35th)
4th Place: Nafeez Fatema Meem (Batch: 32)
5th Place: Shakib Mahmud (Batch: 34th)
5th Place: Mst. Sweety Akter (Batch: 35th)
5th Place: Juel Mia (Batch: 33rd)

🔷Recitation Of Quran (Male Category)
1st Place: Foysal Hosen (Batch: 33rd)
2nd Place: Hadiuzzaman (Batch: 31st)
3rd Place: Mahboub Khan Mehedy (Batch: 35th)

🔷Recitation Of Quran (Female Category)
1st Place: Umme Kulsum (Batch: 32nd)
2nd Place: Sabiha Afrin Shefa (Batch: 33rd)
3rd Place: Deena Chowdhury (Batch: 33rd)
3rd Place: Nur-e-Zannat (Batch: 30th)

🔷Hamd & Naat-e-Rasul (Male Category)
1st Place: Md. Sharif Uddin (Batch: 35th)
2nd Place: Md. Foysal Hosen (Batch: 33rd)
3rd Place: Md. Solaiman (Batch: 32nd)

🔷Hamd & Naat-e-Rasul (Female Category)
1st Place: Umme Kulsum (Batch: 32nd)
2nd Place: Rukaiya Akter (Batch: 35th)
3rd Place: Sabiha Afrin Shefa (Batch: 33rd)
3rd Place: Farzana Akter (Batch: 32nd)

🔷Poetry Recitation
1st Place: Tanvir Rahman (Batch: 35th)
2nd Place: Shakib Mahmud (Batch: 34th)
3rd Place: Maliha Binte Bashir (Batch: 35th)

🔷 Idiosyncrasy  MCQ Star -2024 (Part - I)(24-10-2024) Congratulations everyone! Go ahead!Result:1st - Md. Jakirul Islam ...
25/10/2024

🔷 Idiosyncrasy MCQ Star -2024 (Part - I)
(24-10-2024)

Congratulations everyone! Go ahead!

Result:
1st - Md. Jakirul Islam (B-34)
2nd - Sabiha Afrin Shefa (B-33)
3rd - Nusrat Islam Nabila (B-34)
4th - Md. Tarequl Islam (B-34)
4th - Md. Nur Nobi Molla (B-33)
5th - Synthia Sharmin Tithi (B-34)

🔷 Idiosyncrasy MCQ Star -2024 (Part - I)
(Junior Category)
(24-10-2024)

Only for 35th Batch :
1st - Md Sharif Uddin
2nd - Maliha Binta Basir
3rd - Wasimah Binte Harun
4th - Ruhul Quddus Jonayed
4th - Mst. Suity Akter
5th - Fabiha Afrin Liza Khanom

Address

Banani Model Town

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when GHMC Short Stories posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share