ইয়াংবং হোং

ইয়াংবং হোং the living of the MRO's minority in Chimbuk HILL is under a range of heavy threats today. its the voice of the crippled.

The most deprived people in the hilly region have no one to talk about their pain, suffering, education, and future.

18/01/2025
22/12/2024

নিখাদ সংবাদমাধ্যম প্রতিবেদনে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের কার্যকলাপ।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক এক গর্ভবতী জুম্ম নারী ধর্ষণ ও অমানবিক অত্যাচারের শিকার!  বান্দরবান পার্বত্য জেলার থানচিতে গত ...
13/03/2023

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক এক গর্ভবতী জুম্ম নারী ধর্ষণ ও অমানবিক অত্যাচারের শিকার!

বান্দরবান পার্বত্য জেলার থানচিতে গত ১১/৩/২৩
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক এক গর্ভবতী জুম্ম নারীকে জোরপূর্বক সেনাক্যাম্পে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ ও অমানবিক অত্যাচারের অভিযোগ পাওয়া গেছে।

ধর্ষণের শিকার গর্ভবতী জুম্ম নারী ৩৫ বছর বয়সী রেমাক্রি-প্রাংসা ইউনিয়নের তামলৌ পাড়ার বাসিন্দা।

রাডারের সূত্রে জানা গেছে, ধর্ষণ ও অমানবিক নির্যাতনের শিকার ঐ গর্ভবতী জুম্ম মহিলা গত ১১/০৩/২০২৩ থানচিতে ডাক্তার দেখাতে গেলে বাক্লাই ক্যাম্পে পৌঁছার পরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ডিউটিরত সদস্যরা তাকে আটক করে জোরপূর্বক সেনা ক্যাম্পে নিয়ে যায়। এবং সেনাক্যাম্পে নিয়ে গিয়ে তাকে একাধিকবার ধর্ষণ ও অমানুষিক নির্যাতন করা হয়।

20/12/2022

চুক্তির বাস্তবায়নে গণ সমাবেশ

পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়নে সম্মিলিত গণমিছিল ও সংহতি সমাবেশে মুক্তিকামীর জনতার জমায়েত শুরু।শহীদ মিনার পাদদেশ হত...
20/12/2022

পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়নে সম্মিলিত গণমিছিল ও সংহতি সমাবেশে মুক্তিকামীর জনতার জমায়েত শুরু।
শহীদ মিনার পাদদেশ হতে শুরু হবে
শহীদ মিনার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

লামা ডলুছড়ি মৌজায় ‘স্থাপনা অপসারণের’ নির্দেশ দিয়ে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপারকে রাবার বোর্ডের চিঠি!বান্দরবান প্রতিনিধি, সি...
26/09/2022

লামা ডলুছড়ি মৌজায় ‘স্থাপনা অপসারণের’ নির্দেশ দিয়ে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপারকে রাবার বোর্ডের চিঠি!

বান্দরবান প্রতিনিধি, সিএইচটি নিউজ
সোমবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২২

বান্দরবানের লামা উপজেলার সরই ইউনিয়নের ডলুছড়ি মৌজায় ‘লামা রাবার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এর নতুন প্লান্টেশনের কাজ শুরুর ব্যবস্থা’ নেওয়ার জন্য কথিত ‌‘অবৈধ স্থাপনা' অপসারণের নির্দেশ দিয়ে বান্দরবান জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও লামা উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে চিঠি দিয়েছে সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ূ পরিবর্তন মন্ত্রলায়ের অধীন বাংলাদেশ রাবার বোর্ড।

আজ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ খ্রিস্টাব্দ ‘প্রধান কার্যালয় ই ১০-১৩, এম এ কে খলিল সড়ক, পশ্চিম পাহাড়, বাংলাদেশ বন গষেণা ইনস্টিটিউট ক্যাম্পাস, ষোলশহর চট্টগ্রাম’ থেকে চিঠিটি ইস্যু করা হয়। চিঠিটির স্মারক নং-বিআরবি/সিএস-০৫/২০২২-৪৬৩।

চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন সচিব (অঃ দাঃ) বিদর্শী সম্বোধি চাকমা।

চিঠিতে সুত্র উল্লেখ করা হয়েছে ‘ব্যবস্থাপনা পরিচালক, লামা রাবার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড হতে প্রাপ্ত পত্র; তারিখ: ২৪/০৯/২০২২ খ্রি:’।

‌উক্ত চিঠিতে বিষয় হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে ‍“লামা রাবার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এর নতুন প্লান্টেশনের কাজ শুরু করার ব্যবস্থা এবং জরুরী ভিত্তিতে অবৈধভাবে জোরপূর্বক নির্মাণাধীন স্থাপনাসহ অন্যান্য সকল স্থাপনা অপসারণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ প্রসঙ্গে”।

এতে বলা হয়েছে, “উপর্যুক্ত বিষয় ও সূত্রের পরিপ্রেক্ষিতে জানানো যাচ্ছে যে, লামা রাবার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এর অভিযোগের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

চিঠিটি অনুলিপি হিসেবে সচিব, পরিবেশ, বন ও জলবায়ূ পরিবর্তন মন্ত্রণালয়; সচিব পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়; চেয়ারম্যান বাংলাদেশ রাবার বোর্ড; অতিরিক্ত সচিব, পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ বিভাগ, পরিবেশ, বন ও জলবায়ূ পরিবর্তন মন্ত্রণালয়; উপসচিব, আইন অধিশাখা-২, পরিবেশ, বন ও জলবায়ূ পরিবর্তন মন্ত্রণালয়-এর বরাবরে দেওয়া হয়েছে।

মূলত সরই ইউনিয়নের লাংকম ম্রো পাড়া, রেংয়েন ম্রো পাড়া ও জয়চন্দ্র ত্রিপুরা পাড়াবাসীদের উচ্ছেদ করতে এবং লাংকম ম্রো পাড়ায় নির্মাণাধীন স্কুলটি অপসারণের জন্য উক্ত চিঠিটি ইস্যু করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, দীর্ঘদিন ধরে লামা রাবার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড লামা উপজেলার সরই ইউনিয়নের লাংকম ম্রো পাড়া, রেংয়েন ম্রো পাড়া ও জয়চন্দ্র ত্রিপুরার পাড়ায় বসবাসকরত ম্রো ও ত্রিপুরা পাড়াবাসীদের উচ্ছেদের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। সর্বশেষ গত ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ বিকাল সাড়ে ৩টায় লামা সরই ইউনিয়নের ডলুছড়ি মৌজার লাংকম পাড়ায় নাগরিক সমাজের উদ্যোগে নির্মাণাধীন স্কুলের কাজ বন্ধে করে দেয় পুলিশ। লামা থানার এসআই শামীম স্কুল নির্মাণ স্থলে উপস্থিত হয়ে থানার ওসিকে বরাত দিয়ে স্কুল নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেন। এর আগে সকালে রেংয়েন কার্বারী (ম্রো) পাড়ায় রেং ইয়ুং ম্রোর লাগানো কলাবাগানের তিন শতাধিক কলা গাছ কেটে দেয় রাবার কোম্পানির লোকেরা। গত ৬ সেপ্টেম্বর তারা রেংয়েন ম্রো পাড়াবাসীদের পানির উৎস কলাইয়া ঝিরিতে কীটনাশক (বিষ) ছিটিয়ে দিয়ে পানি বিষাক্ত করে দিয়েছিল। এছাড়াও ম্রো ও ত্রিপুরা পাড়াবাসীদের ওপর রাবার কোম্পানির লোকের হামলা, মামলাসহ নানা হয়রানি অব্যাহত রেখেছে।

http://chtnews.blogspot.com/2022/09/blog-post_33.html

#চিঠি #রাবারবোর্ড #লামা_রাবার_ইন্ডাস্ট্রিজ

https://ipnews.com.bd/%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a7%9f-%e0%a6%9d%e0%a6%bf%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%a4%e0%a7%...
08/09/2022

https://ipnews.com.bd/%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a7%9f-%e0%a6%9d%e0%a6%bf%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%b7-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%9f%e0%a7%8b%e0%a6%97-%e0%a6%97/?fbclid=IwAR1rtyXy4CK95cZKBuhOOHwxtNifTdGBI_TuSeBivnSyPwSapA4YE8E9upI

বিশেষ প্রতিবেদক, আইপিনিউজ(ঢাকা): বান্দরবানের লামায় রেংইয়েন পাড়ার একমাত্র পানির উৎসে গতকাল মঙ্গলবার (৬ সেপ্টেম্বর...

https://www.amadershomoy.com/capital/article/21721/%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a7%9f-%e0%a6%86%e0%a6%a6%e0%a...
08/09/2022

https://www.amadershomoy.com/capital/article/21721/%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a7%9f-%e0%a6%86%e0%a6%a6%e0%a6%bf%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a7%80%e0%a6%a6%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%9d%e0%a6%bf%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%a4%e0%a7%87?fbclid=IwAR2Skh28cwasoEOghNOyyTPXwB_ZhMblznZPA5D6Udow1BubQ1IX-369ldc

সালেহ্ বিপ্লব: বান্দরবানের লামায় রেংইয়েন পাড়ার একমাত্র পানির উৎসে বিষ প্রয়োগ করেছে একটি মহল। এর প্রতিবাদে এবং স্...

07/09/2022

গতকাল বিকাল ৩ টায় ভূমিদস্যু রাবার কোম্পানির ১৫ জন মাস্তান বাহিনী এসে বান্দরবানের লামার সরই ইউনিয়নের লাংকম পাড়া, জয়চন্দ্র পাড়া ও রেংয়েন কার্বারি পাড়ার একমাত্র পানির উৎস ঝিরিতে বিষ ছিটিয়ে দেয় বলে এলাকাবাসী জানিয়েছেন। ঝিরিতে বিষ দেওয়ার ফলে ওই ঝিরিতে থাকা কাঁকড়া, চিংড়ি মারা যাচ্ছে এবং গ্রামবাসীরাও পানি সংকটে পড়ছে। এমতাবস্থায় স্থানীয় প্রশাসনের কাছে অনুরোধ করতে চাই যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য।

byCht News0-আগস্ট ১৬, ২০২২নিজস্ব প্রতিনিধি, সিএইচটি নিউজমঙ্গলবার, ১৬ আগস্ট ২০২২লামা রাবার ইন্ডাস্ট্রিজ কর্তৃক সরই ইউনিয়ন...
16/08/2022

byCht News0-আগস্ট ১৬, ২০২২
নিজস্ব প্রতিনিধি, সিএইচটি নিউজ
মঙ্গলবার, ১৬ আগস্ট ২০২২

লামা রাবার ইন্ডাস্ট্রিজ কর্তৃক সরই ইউনিয়নের ম্রো ও ত্রিপুরাদের ৪০০ একর জুমভূমি জবরদখল বিষয়ে বান্দরবান জেলা প্রশাসনের আয়োজিত সভায় পক্ষপাতদুষ্ট ও একতরফা সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করেছে লামা সরই ভূমি রক্ষা সংগ্রাম কমিটি।

জানা যায়, আজ মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট ২০২২) সকাল ১১টার সময় জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে পার্বত্য মন্ত্রী বীর বাহারদূর উশৈসিং এর সভাপতিত্বে লামা উপজেলার সরই ইউনিয়নে লামা রাবার ইন্ডাস্ট্রিজ’র কর্তৃক সেখানকার বসবাসকারী ম্রো ও ত্রিপুরাদের ৪০০ একর জুমভূমি জবরদখল নিয়ে সৃষ্ট সমস্যা বিষয়ে এক শুনানি সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে জেলা প্রশাসক ইয়াসমিন পারভীন তীবরীজিও উপস্থিত ছিলেন।

উক্ত শুনানি সভায় রাবার কোম্পানি কর্তৃক ক্ষতিগ্রস্ত ও লামা সরই ভূমি রক্ষা সংগ্রাম কমিটির আহবায়ক রংধজন ত্রিপুরার নেতৃত্বে ভূমি রক্ষা সংগ্রাম কমিটির যুগ্ম আহবায়ক জয়চন্দ্র ত্রিপুরা (সাবেক কারবারি). রেংইয়েন কারবারি, সদস্য সচিব, লাঙকম ম্রো (কারবারি). সদস্য জোহান ম্রো, সদস্য বৈসুরাম ত্রিপুরাসহ ৩৫ জন এ শুনানি সভায় অংশগ্রহণ করেন। আর কথিত লামা রাবার ইন্ডাস্ট্রিজ'র পক্ষে এতে অংশগ্রহন করেন ভূমি দস্যু মোয়াজ্জেম হোসেনসহ ৫ জন।

সভায় জেলা প্রশাসন ও মন্ত্রী বীর বাহাদূর একতরফাভাবে ভূমিদস্যু রাবার ইন্ডাস্ট্রিজ’র পক্ষে রায় দেন বলে ক্ষতিগ্রস্ত ও ভূমি রক্ষা সংগ্রাম কমিটির নেতৃবৃন্দ অভিযোগ করেছেন এবং তারা জেলা প্রশাসনের এই একতরফা সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।

সভায় অংশগ্রহণের জন্য জেলা প্রশাসনের দেওয়া নোটিশ

ভূমি রক্ষা কমিটির আহ্বায়ক রংধজন ত্রিপুরা বলেন, আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বাবু বীর বাহাদুর (উশৈসিং) সৃষ্ট সমস্যা সুষ্ঠুভাবে সমাধান করবেন। কিন্তু মন্ত্রী উল্টো ভূমিদস্যু ও কথিত লামা রাবার ইন্ডাস্ট্রিজ'র পক্ষে অনৈতিক রায় দিয়েছেন। প্রতি পরিবারকে জুমভূমি ৫ একর করে বন্টন কখনো মেনে নিতে পারি না। ৪০০ একর জুমভূমি হচ্ছে আমাদের। এই জুমভূমি জীবন দিয়ে হলেও রক্ষা করবো।

ভূমি রক্ষা সংগ্রাম কমিটির সদস্য সচিব, লাংকম ম্রো (কারবারি) বলেন, গত মে মাসে জেলা প্রশাসন কর্তৃক গঠিত তদন্ত কমিটির মাধ্যমে সরই ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে শুনানি হয়েছিল। সেই শুনানিতেও জেলা প্রশাসন সুষ্ঠু সমাধান না দিয়ে ভূমিদস্যুদের পক্ষাবলম্বন করেছিল। আশা করেছিলাম মন্ত্রী মহোদয় সুষ্ঠু সমাধান দিবেন। কিন্তু মন্ত্রীও ভূমিদস্যু মোয়াজ্জেম হোসেন, কামাল উদ্দিন গংদের পক্ষে নৈতিক সমর্থন দিলেন। এই ধরনের অনৈতিক সমর্থন যুগিয়ে ৪০০ একর জুম ভূমি রক্ষা আন্দোলনকে কখনো দমিয়ে রাখা যাবে না। আমরা দুর্বার প্রতিরোধ গড়ে তুলব। আমাদের ৪০০একর জুমভূমি এক ইঞ্চি ও ছাড়বো না।

ভূমি রক্ষা সংগ্রাম কমিটির যুগ্ম আহবায়ক রেংইয়েন কারবারি বলেন, গত ১০ আগষ্ট অশোক বৌদ্ধ বিহার হামলা, ভাংচুর ও বুদ্ধমূর্তি লুট করার কথা মন্ত্রীর সামনে তুলে ধরেছিলাম। মন্ত্রী চুপ থেকেছেন!! আর রংধজন ত্রিপুরার ওপর হামলাকারী মোয়াজ্জেম হোসেন, কামাল উদ্দিন গংদের বিচারও চেয়েছিলাম। মন্ত্রী মহোদয় টু শব্দ করেনি। উল্টো আমাদেরকে ধমক দিয়েছেন!

আরেক ভূমি রক্ষা কমিটির যুগ্ম আহবায়ক ফদরাম ত্রিপুরা বলেন, গত ৯ এপ্রিল ভূমিদস্যু মোয়াজ্জেম হোসেন, কামাল উদ্দিন গং ২০০ জনের অধিক রোহিঙ্গা ভাড়া করে জোরপূর্বক ত্রিপুরা ও জুম ভূমি দখলে নিয়ে ফলদ চারা, আম গাছ, কলা গাছ ও বাঁশ বাগান কেটে ফেলে এবং ২৬ এপ্রিল তা পুড়িয়ে দেয়া হয়েছিল। এদের বিচার তো দুরের কথা, আজকের শুনানিতে উল্টো ধমক ও হুমকি খেয়েছি। জেলা প্রশাসন কর্তৃক এই অনৈতিক এক তরফা সিদ্ধান্ত ও শুনানি মানি না, মানবো না।

ভূমি রক্ষা সংগ্রাম কমিটির নেতৃবৃন্দ দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।

তাদের দাবিগুলো হলো: ১। ৪০০ একর ভূমি কোম্পানিদের নয়, ম্রো ও ত্রিপুরা পাড়াবাসীদের। এ ভূমি বেদখল করা যাবে না; ২। বৌদ্ধ বিহারে হামলা ও বুদ্ধমুর্তি লুটের বিচার করতে হবে; ৩। রংধজন ত্রিপুরার ও হামকারীদের বিচার ও ক্ষতিপূরণ দিতে হবে; ৪। গত ৯ এপ্রিল রোহিঙ্গাদের নিয়ে এসে জুমভূমিতে ফলদ চারা, আম চারা, বাশঁ বাগান কর্তন ও ২৬ তারিখ জুমভূমি পুড়িয়ে দেয়ার জন্য বিচার, জড়িতদের শাস্তি ও ক্ষতিপূরণ দিতে হবে; ৫। পাড়াবাসীদের ওপর দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে এবং ৬। প্রাণ প্রকৃতি ও পরিবেশ বিনষ্টকারী সকল রাবার বাগানের ইজারা বাতিল করতে হবে।

ভূমি রক্ষা সংগ্রাম কমিটির সদস্য মথি ত্রিপুরা স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে জানানো হয়েছে।

উল্লেখ্য, বিগত ২০১৯ সাল থেকে লামা রাবার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড-এর নামে লামা সরই ইউনিয়নের লাঙকম কার্বারি (ম্রো) পাড়া, রেংইয়েন কার্বারি (ম্রো) পাড়া ও জয়চন্দ্র কার্বারি (ত্রিপুরা) পাড়াবাসীদের ভোগদখলীয় ৪০০ একর জুমভূমি বেদখলের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে এ বছর ৯ এপ্রিল পাড়াবাসীদের জুমভূমির জঙ্গল কেটে ফেলা হয় এবং ২৬ এপ্রিল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয় এবং গত ১০ আগস্ট রেংইয়েন কার্বারি পাড়ায় নতুন নির্মিত অশোক বৌদ্ধ বিহারে ভাঙচুর ও বুদ্ধমূর্তি লুট করে নেয় রাবার কোম্পানির লেলিয়ে দেয়া দুর্বৃত্তরা।

উক্ত জুমভূমি রক্ষার্থে তিন পাড়াবাসী লামা সরই ভূমি রক্ষা সংগ্রাম কমিটি গঠন করেন। এই কমিটির উদ্যোগে গত ১৪ আগস্ট এলাকাবাসী লামার সরই ইউনিয়নের লাঙকম পাড়ায় মানববন্ধন করে বৌদ্ধ বিহার ভাঙচুর, বুদ্ধমূর্তি লুট ও ভূমি রক্ষা সংগ্রাম কমিটির আহ্বায়ক রংধজন ত্রিপুরার ওপর হামলাকারীদের গ্রেফতার ও বিচার দাবি করেন এবং জুমভূমি বেদখল বন্ধের দাবি জানান।

https://www.facebook.com/100669801914133/posts/457559059558537/

সম্প্রতি চিম্বুক পাহাড়ের, ১৪ মাইল এলাকায় ভূমির সমস্যার প্রসঙ্গে(১)জায়গাটি রোয়াংছড়ি উপজেলা ,৬নং ওয়ার্ড, বেতছড়া মৌজা, জামি...
15/08/2022

সম্প্রতি চিম্বুক পাহাড়ের, ১৪ মাইল এলাকায় ভূমির সমস্যার প্রসঙ্গে
(১)
জায়গাটি রোয়াংছড়ি উপজেলা ,৬নং ওয়ার্ড, বেতছড়া মৌজা, জামিনী পাড়ার অধীন। পার্বত্য চট্টগ্রাম প্রথাগত আইনানুসারে জায়গাটি সংরক্ষণ ও তত্ত্বাবাধায়নে রয়েছে ”হ্লাইথোয়াই হ্রী মারমা”( হেডম্যান)। জায়গাটির মালিক হচ্ছেন মেনদুই ম্রো ( জামিনী পাড়ার বাসিন্দা), জায়গা পরিমান মেনদুই এর বয়ানুযায়ী ৫ একর। যদিও ভোগদখলীয় ভাবে সেখানে তার অধীনস্ত জায়গার পরিমাণ বাস্তবে তিন একরের মতো আছে মাত্র ।
(২)
অসাবধানতা ও অসচেতনাবশত এলাকাবাসী এবং গ্রামবাসীদের সাথে কোনরকমের আলাপ আলোচনা ছাড়া মেনদুই ম্রো তার জায়গাটি বহিরাগতদের কাছে বিক্রি করে দেয় ২০২০ সালে দিকে। পরে এটি মৌজার হেডম্যান হ্লাথোই হ্রী মারমা দৃষ্টিগোচড় হলে, জায়গাটি মেনদুই এর কাছ থেকে হাতিয়ে নেয়।
২০২১ সালের শুরু দিকে মৌজার হেডম্যান হ্লাথোই হ্রী মারমা জায়গাটির আশেপাশে বসবাসরত গ্রামবাসী ও পাড়াবাসীদের সাথে কোনরকমের আলাপ আলোচনা না করে গোপনে ঢাকায় এক ব্যবসায়ী জুলফিকার আলী লাবণ ( ভূমির মালিক মেনদুই এর বয়ান অনুযায়ী) নামক এক বহিরাগত সাথে ৫০ বছরের চুক্তিতে রিসোর্ট করার পরিকল্পনা হাত নেয়।
২০২১ সালের শেষের দিকে বিনিয়োগকারী জুলফিকার আলী লাবণ আর মৌজার হেডম্যান হ্লাথোই হ্রী মারমা জায়গা পরিদর্শনে গেলে রিসোর্ট করার বিষয়টি গ্রামবাসী ও এলাকার মানুষের নজরে আসে।
(২)
পরবর্তীতে তাঁরা উক্ত ভূমির জমির পরিমান নির্ধারণ ও তাঁদের পরিকল্পনার অনুযায়ী পরবর্তী রুটম্যাপের ছক করতে গিয়ে ভোগদখলীয়ভাবে নির্ধারিত মেনদুই এর জায়গা সীমানার বাইরে, পাড়াবাসীর অনেকের ভোগদখলীয় জায়গা, ফলের বাগান ও চাষযোগ্য জমিতে তাঁদের ইচ্ছে মতো পিলার বসিয়ে সীমানা নির্ধারণ করে দেয়। এতে ভোগদখলীয়ভাবে ভূমির মালিকানা সত্ত্বাধিকারী ও গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্গ, চাপা ক্ষোভ ও হতাশার পরিবেশ সৃষ্টি হয়।

পরিবর্তীতে মৌজার হেডম্যান হ্লাথোই হ্রী মারমা তাদের চিহ্নিত জায়গার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত জমির মালিককে তার বাসায় ডেকে বলেন যে-
“ তোমার জায়গার তো কাগজ পত্র নেই, এটা খাস জমি। তোমার বাগানের ক্ষতিপূরণ আমরা দিয়ে দিব, আর তোমার জন্য আমি অন্যত্র সম পরিমাণ ভূমির ব্যবস্থা করে দিব।
-তাঁর এই প্রস্তাবনার প্রত্যাখান করে ভূমির মালিক তাঁর মৌজার হেডম্যান কে বললেন যে-
” এটাই আমার শেষ সম্বল, এই জমি ছাড়া আমার আর কিচ্ছু নেই। আমি এটা বিক্রি করার কথা কোনদিনও ভাবি নাই। আপনি যদি তারপরও জোর করে নিতে চান তাহলে “ আগে আমার পরিবারের সবাইকে মেরে ফেলেন”
এই বলে তারা হেডম্যানের বাড়ি ত্যাগ করে চলেন আসেন..।

তাঁরা বিরাজমান ভূমির সমস্যাগুলো সমাধান না করে, গ্রামবাসী, এলাকাবাসীদের সাথে আলোচনা না করে, তাঁদের ইচ্ছার মতো চিহ্নিত জায়গার মধ্যে কার্যক্রম শুরু করে দিলে এলাকার গ্রামবাসীরা একত্রিত হয়ে মেনদুই এর ভোগদখলীয় জমির বাইরে তাঁদের চিহ্নিত জায়গা পিলারগুলো তুলে নেয় এবং নিজেদের ভোগদখলীয় জায়গা উদ্ধার করে বাঁশের বেড়া দিয়ে দেয় দিলে এলাকার উত্তপ্ত পরিবেশ সৃষ্টি হয়।

নোট: আজকে ১২ মাইল, ওয়াইজংশন আর্মি ক্যাম্পে গ্রামের কারবারি সহ, কয়েকজন যুবকদের ডেকে গতকালকের এলাকাবাসীর প্রতিরোধের ভিডিও, ছবিগুলো জোর করে ডিলেট করতে বলা হয়েছে। এবং তার বিপরীতে ক্যাম্পে তাঁদেরকে নিয়ে উক্ত সমস্যাটি সমাধান করা হয়েছে বলে বানোয়াট ভিডিও ধারণ করে তাদের জোর করে অনলাইনে আপলোড দিতে বাধ্য করা হয়েছে। See less

চিম্বুকে জোরপূর্বক ভূমি বেদখলকারী ফিলিপ ত্রিপুরা আর জুলফিকার আলি লাবণদের  চিনে রাখুন। ( নিচে ছবি দেয়া আছে)এ অসহায় মানুষে...
14/08/2022

চিম্বুকে জোরপূর্বক ভূমি বেদখলকারী ফিলিপ ত্রিপুরা আর জুলফিকার আলি লাবণদের চিনে রাখুন। ( নিচে ছবি দেয়া আছে)

এ অসহায় মানুষের রক্তচোষা মুখোশধারী নরকীট, ভূমি খেকোদের যেখানে পাবেন প্রতিহত করুন।
চিম্বুকে চেীদ্দ মাইল এলাকায় ভূমিদষ্যুদের বেদখলকৃত ভূমি চিম্বুক পাহাড়বাসী একত্রিত হয়ে আজ পুনরুদ্দার করে বাঁশের বেড়া দিয়ে দিয়েছে। এরই সাথে সকল ভূমিদষ্যুদের জানিয়ে দিতে চায় চিম্বুকের ছাত্র সমাজ, এলাকাবাসীদের সাথে সুষ্ঠু আলোচনা না করে, পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রথাগত ভূমি আইন, দেশের আইন ও দায়িত্বশীল মন্ত্রণালয়ের অনুমতি ব্যতিরেখে চিম্বুকে নতুন করে আর কোন স্থাপনা, পর্যটন হতে দেয়া হবে না। আমরা যেকোন অন্যায়, দস্যুপনার বিরুদ্ধে শক্ত হাতে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে প্রস্তুত।
আমরা শিক্ষা চাই, স্কুল চাই
এই পরিবর্তনের সাথে টিকে থাকার সক্ষমতার সুব্যস্থা দিন আগে আমাদের, তারপর আমাদের সাথে নিয়ে এ পাহাড়ের সমস্ত উন্নয়নমুলক কার্যক্রমগুলো হোক।
আমাদের শাসন,শোষন, বঞ্চিত রেখে, এ পাহাড়ের বুকে আমাদের সমাজ, সংস্কৃতি অস্তিত্বকে হুমকির মুখে ফেলে দিয়ে, এ পাহাড়ের বুকে আমাদের ভবিষ্যৎ বিলিন করার তোমাদের সমস্ত আয়োজন আমরা প্রতিহত করব রক্তের শপথ নিয়ে।

কারোর অস্তিত্বকে তিলে তিলে শ্বাসরুদ্ধ করে নয়, উন্নয়ন হোক তোমার, আমার, আমাদের সকলের। এই দেশের সার্বিক উন্নয়নে আমরাও তার অংশীদার হতে চাই, অবদান রাখতে চাই। আমাদের সে সুযোগ দিন।

ম্রো জনগোষ্ঠী পার্বত্য চট্টগ্রামে জনসংখ্যায় চতুর্থ তম হলেও শিক্ষা সচেতনতা দিক দিয়ে পিছিয়ে থাকায় নানাভাবে বিভিন্ন জনগোষ্ঠ...
14/08/2022

ম্রো জনগোষ্ঠী পার্বত্য চট্টগ্রামে জনসংখ্যায় চতুর্থ তম হলেও শিক্ষা সচেতনতা দিক দিয়ে পিছিয়ে থাকায় নানাভাবে বিভিন্ন জনগোষ্ঠী প্রতিনিধিদের অবহেলাতে শিকার হচ্ছে। নিজেদের প্রতিনিধি সাথে অন্যান্য জনগোষ্ঠী প্রতিনিধি যাঁরা বেশিরভাগ ভূমি দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে তাঁদের অকলুষিত মনমানসিকতা দ্বারা সহজসরল ম্রোদের ভুলিয়ে জায়গায় জমি কিনে নিয়ে নিজের মতো অন্যজনের কাছে বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে। যাঁর ফলে অনেক ম্রো এখন ভূমিহীন হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে কয়েকবছর ধরে পর্যটন শিল্প বৃদ্ধি পেয়েছে। এইজন্য বহিরাগত, কোম্পানি এবং স্থানীয় সবাই পাহাড়ে পর্যটন, রেস্টুরেন্ট, গেস্ট হাউস, হোটেল করতে উৎসাহিত হচ্ছে। এই সুযোগে পাহাড়ের দালালেরা (ভূমি দায়িত্বে নিয়োজিত/ হেডম্যান) টাকা লোভে নিজেদের জায়গায় জমি বিক্রি করে আবার অসচেতন এবং সহজ সরল লোকদের থেকে কম দামে জায়গায় জমি ক্রয় করে সেগুলো বড় অংকে পরিমাণে বাঙালিদের কাছে বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে। এইধরনের ঘটনা দিনদিন দালালেরা সহজসরল ম্রো জনগোষ্ঠীদের সুযোগ নিচ্ছে। বান্দরবান জেলাতে জায়গায় জমি দখল কেন বারবার ম্রোদের জায়গায় জমিতে হচ্ছে!! তাঁদের সবার কাছে জানাতে চাই, এই সহজসরল ম্রোদের জায়গায় আর নিবেন না। কারণ মানুষের মাংস খাওয়ার মতো অনেক ম্রোদের এখনো অভ্যাস আছে। লোকমুখে এখনো শোনা যায় ম্রোরা বিংশশতাব্দী শেষের দিকে যখন ম্রোদের গ্রামে অত্যাচার বেশি হয়েছিল তখন ম্রোরা সহ্য করতে না পেরে তাঁদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ করতে গিয়ে অত্যাচারীদের কেটে অত্যাচারকারীদের মাংস রান্না করে খেয়েছে। সুতরাং এই দিন বেশি দেরি হয় নাই। তাই সবার কাছে হুশিয়ার দিয়ে বলতে চাই, ম্রোদের ক্ষেপাবেন না, অতিমাত্রায় ক্ষেপে গেলে পাহাড়ের পরিস্থিতি খারাপ হবে। তখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে কঠিন হবে।

পাহাড়ের জায়গায় জমি নিয়ে দালালি করা বন্ধ করুন।
পাহাড়কে পাহাড়ের মতো করে থাকতে দিন।
পর্যটন নামে প্রাকৃতিক নিধন বন্ধ কর।
ম্রোদের অস্থিরতা করতে সাবধান।

শেয়ার করে দালালদের জানিয়ে দিন।
ধন্যবাদ।

Address

Bandarban

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ইয়াংবং হোং posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ইয়াংবং হোং:

Videos

Share