পাহাড়ের কৃষি

  • Home
  • পাহাড়ের কৃষি

পাহাড়ের কৃষি আমি কৃষি কাজ করতে পছন্দ করি ও অন্যদেরকে ও আগ্রহী করি কৃষি কাজ করার জন্য।
(66)

২০২৪-২৫ অর্থবছরে কৃষি পুর্নবাস কর্মসূচির আওতায় আজ ২৪/০৭/২৫ইং তারিখে লামা উপজেলার অন্তর্গত গজালিয়া ব্লকের একাশিয়া/আকাশমণি...
24/07/2025

২০২৪-২৫ অর্থবছরে কৃষি পুর্নবাস কর্মসূচির আওতায় আজ ২৪/০৭/২৫ইং তারিখে লামা উপজেলার অন্তর্গত গজালিয়া ব্লকের একাশিয়া/আকাশমণি চারা ধ্বংসকরণ প্রোগ্রামে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সুযোগ্য কৃষি অফিসার মহোদয়সহ উপস্থিত সকলকে আমার কৃতজ্ঞতা এবং শুভেচ্ছা জানাচ্ছি এতো সুন্দর একটা প্রোগ্রাম সম্পন্ন করার জন্য।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর লামা

জাতীয় ফল মেলা ২০২৫লামা, বান্দরবান পার্বত্য জেলা
20/06/2025

জাতীয় ফল মেলা ২০২৫
লামা, বান্দরবান পার্বত্য জেলা

20/06/2025
বর্ষাকালীন মরিচ চাষ পদ্ধতি🌓জলবায়ু:মরিচ গ্রীষ্মপ্রধান জলবায়ু উপযোগী ফসল ডিসেম্বর- জানুয়ারীতে নিম্ন তাপের কারণে গাছের বৃদ্...
13/04/2025

বর্ষাকালীন মরিচ চাষ পদ্ধতি

🌓জলবায়ু:

মরিচ গ্রীষ্মপ্রধান জলবায়ু উপযোগী ফসল ডিসেম্বর- জানুয়ারীতে নিম্ন তাপের কারণে গাছের বৃদ্ধি কিছুটা ব্যাহত হয় ও অতিরিক্ত ঠান্ডায় মরিচের ঝাঁঝ কমে যায়। তাপমাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে (২০°-৩০° সেলসিয়াস তাপমাত্রায়) সঙ্গে গাছের দৈহিক বৃদ্ধি স্বাভাবিক হতে থাকে।

তাপমাত্রা ১৫° সেলসিয়াসের নিচে বা ৩৫° সেলসিয়াসের বেশী হলে গাছের বৃদ্ধি ও ফলন সাধারণত কমে যায়। দেশের যে সমস্ত অঞ্চলে ৭৫ সে.মি. থেকে ১০০ সে.মি. বৃষ্টিপাত হয় এবং মাঝে মাঝে রোদ ও বৃষ্টি হয় সে সব অঞ্চলে মরিচ খুব ভালো হয়। ফসলের প্রাথমিক অবস্থায় অল্প বৃষ্টিপাত এবং ফসলের বৃদ্ধির সময় পরিমিত বৃষ্টিপাত হলে মরিচ খুব ভাল জন্মে।

◼️মাটি:

পানি নিস্কাশন সুবিধাযুক্ত বেলে দোঁআশ থেকে এঁটেল দোঁআশ জৈব পদার্থ সমৃদ্ধ উর্বর দোঁআশ মাটি উত্তম। ক্ষারীয় মাটিতে ফলন ভালো হয় না। মাটির পিএইচ ৬.০ থেকে ৭.০ হলে উৎপাদন ভালো হয়।

🌶️জাত:

বারি মরিচ ২, বিজলী প্লাস, সানড্রপ, নাগা ফায়ার, মরিচ সুপার, মধুমতি, গ্রীণ ফায়ার, উল্কা, সুপার হট, সনিক, মোহনা এছাড়াও সনিক, প্রিমিয়াম, ধুম, মেজর, ডেমন, চন্দ্রমুখী, হটমাস্টার, এম এস ফায়ার, যমুনা প্রভৃতি জাত রয়েছে।

🌱চারা উৎপাদন পদ্ধতি:

বীজতলার উপরের মাটিতে বালি ও পঁচা গোবর দিয়ে মাটি ঝুরঝুরা করে চারা উৎপাদন অথবা সরাসরি মুল জমিতে বীজ বপন

🌶️বীজ শোধন:

বীজ বপনের পূর্বে কার্বোডাজিম গ্রুপের ছত্রাকনাশক দিয়ে বীজ শোধন করে নিতে হবে। বীজতলার চারপাশে সেভিন ডাস্ট ছিটিয়ে দিতে হবে। বীজতলা পলিথিন বা চাটাই দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে।

◼️মাটি শোধন:

বীজতলার উপরের ৩-৪ সেন্টিমিটার ধানের খড়ের স্তর তৈরী করে পুড়িয়ে মাটি শোধন করতে হবে।

👉বীজ বপনের সময়:

শীতকালীন- ভাদ্র-আর্শ্বিন মাসে বীজ বপন করতে হবে
বর্ষা মৌসুমে- ফাল্গুন-চৈত্র মাসে বীজ বপন করতে হবে।

বীজহার:

রবি মৌসুমে সরাসরি বীজ বপন করলে বিঘা প্রতি ৩৫০-৪০০ গ্রাম বীজের প্রয়োজন হয়।
বীজতলায় চারা উৎপাদন করে লাগালে ১২০-১৩০ গ্রাম বীজ দরকার।

👉জমি চাষ:

মাটির প্রকারভেদে জমিতে ৪-৬ টি চাষ ও মই দিতে হয়। শেষ চাষের সময় সুপারিশকৃত মাত্রায় গোবর, টিএসপি ও জিপসাম, পটাশ, জিংক, বোরন মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিতে হবে।

👉বেড তৈরি:

জমিতে ১ মিটার প্রস্থ ও লম্বায় জমির অবস্থান মত বেড তৈরি করতে হবে। পানি সেচ ও নিষ্কাশনের সুবিধার্থে বেড ২০ সে.মি. উঁচু হবে ও দুই বেডের মাঝে ৩০ সে.মি. নালা থাকবে।

🌱চারার বয়স:

৩০-৩৫ দিন বয়সের চারা অথবা, মোটা কান্ড ও ৪-৫ পাতা বিশিষ্ট চারা লাগানোর জন্য উত্তম।

🌱চারা রোপণ দুরত্ব:

মূল জমিতে সারি থেকে সারি দুরত্ব ৫০ সে: মি: চারা থেকে চারার দুরত্ব ৪০ সে.মি.

🌱চারার পরিচর্যা:

বাঁশের চাটাই বা পলিথিন দিয়ে বীজতলা ঢেকে দিতে হবে।
বীজ লাগানোর পর চারা বের না হওয়া পর্যন্ত নেটের উপর ঝরনা দিয়ে সেচ দেয়া আবশ্যক।

চারা গজালেই ইনসেক্টপ্রুফ নেট দিয়ে চারা ঢেকে দিতে হবে।
চারা রোপন মুহুর্তে পানি সেচ দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
বীজতলার আগাছা নিড়ানি দিয়ে উঠিয়ে ফেলতে হবে।
চারা তোলার আগের দিন বীজতলায় হালকা সেচ দিলে মাটি নরম হয়।

🔹🔹সারের পরিমানঃ (শেষ চাষের সময়)

শেষ চাষের সময় বিঘা প্রতি-৩৩ শতকে
গোবর ২০০০ কেজি
ইউরিয়া ২৮ কেজি
টিএসপি- ৪৪ কেজি
এম ও পি- ২৫ কেজি
জিপসাম- ২০ কেজি
জিংক ১.৫ কেজি
বোরন ১ কেজি

🔹🔹সার প্রয়োগ পদ্ধতি:
জমি তৈরি সময় সমস্ত গোবর, টিএসপি, জিপসাম, জিংক(আলাদাভাবে), বোরন ও এক-তৃতীয়াংশ এমওপি প্রয়োগ করতে হবে।

চারা রোপনের ২৫ দিনে:
বিঘা প্রতি ইউরিয়া ১০ কেজি পটাশ ৮ কেজি

চারা রোপনের ৫০ দিনে:
বিঘা প্রতি ইউরিয়া ১০ কেজি পটাশ ৮ কেজি

চারা রোপনের ৭৫ দিনে:
বিঘা প্রতি ইউরিয়া ১০ কেজি পটাশ ৮ কেজি

💧সেচ:

রসের ঘাটতি থাকলে সেচ দিতে হবে। বর্ষাকালে সেচ কম সেচ লাগে।
মরিচ অতিরিক্ত পানি সয় না তাই অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করতে হবে।
সেচের প্রয়োজনীয় মাটির পানি ধারন ক্ষমতা ও আবহাওয়ার উপর নির্ভর করে। সেচের কয়েক দিন পর মাটিতে চটা দেখা যায়। এই চটা ভেঙ্গে দিতে হবে যাতে শিকড় প্রয়োজনীয় আলো ও বাতাস পায়। এতে গাছের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হয়।

🔰হরমোন প্রয়োগ:

ভালো মানের একটা পিজিআর ব্যবহারে মরিচের ফুল কম ঝরে এবং ফলন বাড়ায় ফুল আসার সময় ও তার ২০-২৫ দিন পরে আরেকবার স্প্রে করতে হবে।

🌶️ফসল সংগ্রহ:

মরিচ কাঁচা অথবা পাকা অবস্থায় তোলা হয়। চারা লাগানোর ৩৫- ৪০ দিন পর গাছে ফুল ধরতে শুরু করে, ৫৫-৬০ দিনের মধ্যে ফল ধরে। ৭৫ থেকে ৯০ দিনের মধ্যে ফল পাকতে আরম্ভ করে। প্রথম ও দ্বিতীয় বারের সংগৃহীত ফসল কাচা মরিচ হিসাবে গণ্য করা হয়। পরের মরিচ পাকা (লাল রং) হিসাবে সংগ্রহ করা হয়।

Chandra Prakash কৃষি তথ্য উপজেলা কৃষি অফিস লামা পাহাড়ি কৃষি খামার কৃষিকথা Agriculture farmer

পেঁপে চাষ পদ্ধতি অথবা পেঁপে চাষের আদ্যোপান্ত পেঁপে, "ফেরেশতাদের ফল" নামেও পরিচিত, এটি কেবল সুস্বাদু নয় অবিশ্বাস্যভাবে প...
27/03/2025

পেঁপে চাষ পদ্ধতি
অথবা
পেঁপে চাষের আদ্যোপান্ত

পেঁপে, "ফেরেশতাদের ফল" নামেও পরিচিত, এটি কেবল সুস্বাদু নয় অবিশ্বাস্যভাবে পুষ্টিকরও। এই গ্রীষ্মমন্ডলীয় ফল ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ যা স্বাস্থ্যের বিস্তৃত সুবিধা প্রদান করে। পেপে কাঁচা অবস্থায় সবজি হিসেবে খাওয়া যায়।

পুষ্টিগুনঃ প্রতি ১০০ গ্রাম খাদ্যপযোগী অংশে ৮৮.৪ গ্রাম জলীয়, ০.৬মিলি গ্রাম খনিজলবণ, ১.৭ গ্রাম আঁশ, ০.৩ গ্রাম আমিষ, ১০ গ্রাম শর্করা, ৪০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ২.৩ মিলিগ্রাম লৌহ,০.০৩ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি-২৪৭ মিলিগ্রাম ভিটামিন-সি ও ৪৭ মিলিগ্রাম খাদ্যশক্তি রয়েছে।

বপনের সময়ঃ
আশ্বিন (সেপ্টেম্বর- অক্টোবর) এবং পৌষ (ডিসেম্বর- জানুয়ারি)। তবে পেঁপে সারা বছরই লাগানো যায়।

অধিক ফলন পেতে কিভাবে পেঁপে চাষ করতে হয়? কিভাবে মাটি প্রস্তুত ও চারা রোপন করতে হয়? জৈব বা রাসায়নিক সার প্রয়োগের নিয়ম কি? রোগবালাই নিয়ন্ত্রণে রাসায়নিক ও জৈব পদ্ধতিগুলো কি?

উন্নত জাতঃ
বারি পেঁপে-১, রেড লেডি, বাদশা।

পেঁপে চাষে অধিক ফলন পেতে হলে কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলতে হয়।
✅ জমি নির্বাচন ও মাটি প্রস্তুতকরণ:
👉উঁচু, জলাবদ্ধতাহীন, দোআঁশ বা বেলে দোআঁশ মাটি পেঁপে চাষের জন্য উত্তম।
👉ভালো পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা থাকতে হবে।
👉জমি চাষ ও মই দিয়ে মাটি ঝুরঝুরে করে নিতে হবে।
👉প্রতিটি ৪০×৪০×৪০ সে:মি: গর্ত করে ১০-১৫ দিন রোদে শুকিয়ে নিতে হবে।
👉প্রতি গর্তে ৫-৭ কেজি পচা গোবর/কম্পোস্ট, ২৫০ গ্রাম টিএসপি, ২০০ গ্রাম এমওপি, ২০০ গ্রাম ডলোমাইট চুন প্রয়োগ করে মাটি মিশিয়ে রাখতে হবে।

✅ চারা রোপণ পদ্ধতি:
👉সাধারণত বর্ষা ও শীতের মাঝামাঝি সময় (জুলাই-আগস্ট অথবা ফেব্রুয়ারি-মার্চ) চারা রোপণের উপযুক্ত সময়।
👉চারা রোপণের জন্য ২/২.৫ মিটার দূরত্বে সারিবদ্ধভাবে গর্ত তৈরি করতে হবে।
👉প্রতি গর্তে ২-৩ টি চারা রোপণ করতে হবে এবং পরে ভালো চারাটি রেখে বাকিগুলো তুলে ফেলতে হবে।
👉রোপণের সময় চারার গোড়ায় মাটি চেপে দিতে হবে এবং প্রথম দিকে হালকা সেচ দিতে হবে।

✅ সার প্রয়োগের নিয়ম:
☑️ প্রতি গাছের জন্য বছরে প্রয়োজনীয় সারের পরিমাণ:
👉জৈব সার: ১০-১৫ কেজি (গোবর/কম্পোস্ট)।
👉ইউরিয়া: ২৫০-৩০০ গ্রাম।
👉টিএসপি: ২৫০ গ্রাম।
👉এমওপি: ২৫০-৩০০ গ্রাম।

✅ গাছ বড় হলে:
উপরি প্রয়োগ হিসেবে ২-৩ মাস পরপর ইউরিয়া ও এমওপি সার প্রয়োগ করতে হবে।
👉সার প্রয়োগের সময় গাছের গোড়া থেকে ১০-১২ ইঞ্চি দূরে সার প্রয়োগ করে মাটি দিয়ে ঢেকে দিতে হবে।

✅ পানি সেচ ও আগাছা ব্যবস্থাপনা:
👉গ্রীষ্মকালে ৭-১০ দিন পরপর সেচ দিতে হবে, বর্ষায় পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
👉গাছের আশেপাশে আগাছা পরিষ্কার রাখতে হবে।

✅ রোগবালাই ও প্রতিকার:
(ক) জৈব পদ্ধতি:
👉রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য নিম পাতার রস, রসুনের রস বা জৈব কীটনাশক ব্যবহার করা যায়।
👉গাছের আশেপাশে জৈব মালচিং (খড়, পাতা) ব্যবহার করলে ছত্রাক সংক্রমণ কম হয়।

(খ) রাসায়নিক পদ্ধতি:
✅ মোজাইক ভাইরাস (পাতায় হলুদ দাগ, বিকৃত বৃদ্ধি) আক্রান্ত হলে-
👉আক্রান্ত গাছ তুলে পুড়িয়ে ফেলতে হবে।
👉ভাইরাসবাহিত পোকা দমনের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড ৫ মি.লি./১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে।

✅ পাউডারি মিলডিউ (পাতায় সাদা আবরণ) আক্রান্ত হলে--
👉সালফার পাউডার ৩ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
অথবা
টিল্ট (০.৫ মি.লি./লিটার পানি) স্প্রে করতে হবে।

✅ ফল পচা রোগ হলে--
👉কার্বেন্ডাজিম বা ম্যানকোজেব গ্রুপের ছত্রাক নাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
সঠিক পরিচর্যা ও নিয়মিত পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে অধিক ফলন পাওয়া সম্ভব।

আপনার ফসলের কোন সমস্যা অথবা কৃষি বিষয়ক পরামর্শ পেতে আপনার নিকটস্থ উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা অথবা উপজেলা কৃষি অফিসের সাথে যোগাযোগ করুন। এবং

কৃষি পণ্যের বাজার জানতে এবং কৃষি বিষয়ক পরামর্শ পেতে পাহাড়ের কৃষি পেইজে ফলোদিয়ে রাখুন।

ধানের পাতা মাছি দমনে করণীয় 🔰পরিচিতিঃ• পাতা মাছি ২ মিমি লম্বা। • এরা পাতার উপরে একটা করে ডিম পাড়ে। ডিম ফোটার পর কীড়াগুলো ...
26/03/2025

ধানের পাতা মাছি দমনে করণীয়

🔰পরিচিতিঃ
• পাতা মাছি ২ মিমি লম্বা।
• এরা পাতার উপরে একটা করে ডিম পাড়ে। ডিম ফোটার পর কীড়াগুলো কান্ডের মাঝখানে ঢুকে কান্ডের ভেতরে অবস্থিত কচি মাঝ পাতার পাশ থেকে খেতে শুরু করে।
• কীড়াগুলো কান্ডের ভেতরে কচি পাতার রঙের মতোই সবুজ মিশ্রিত হলদে রঙের হয়ে থাকে।
• এরা গাছের বাইরের পাতার খোলে এসে পুত্তলীতে পরিণত হয়।
• পাতামাছির জীবনচক্র ৪ সপ্তাহে পূর্ণ হয়।

🚫ক্ষতির ধরণঃ
• ধানের কচি পাতা ভালো ভাবে খোলার আগেই এ পোকা পাতার পাশ থেকে খাওয়া শুরু করে। তাই আক্রান্ত পাতার কিনারা স্বচ্ছ ও সাদা হয়ে যায়। ফলে ঐ অংশের কোষগুলো নষ্ট হয়ে যায়।
• মাঝখানের পাতা যত বাড়তে থাকে ক্ষতিগ্রস্থ অংশ ততই স্পষ্টভাবে দেখতে পাওয়া যায়।
• পাতামাছির এই ধরনের ক্ষতির ফলে কুশী কম হয় এবং ধান

🔰অনুকূল পরিবেশ
• চারা থেকে শুরু করে কুশি ছাড়ার শেষ অবস্থা পর্যন্ত এই পোকার আক্রমণ হতে পারে।
• যেসব ক্ষেতে সবসময় দাঁড়ানো পানি থাকে সেসব ক্ষেতে এই পোকার আক্রমণ বেশি হয়।

🔰জৈবিক ও যান্ত্রিক পদ্ধতিতে দমনঃ
• ক্ষেতের দাঁড়ানো পানি সরিয়ে দেয়া।
• অথবা মালচিং করে পানি ঘোলা করে দেয়।
• মাছি আকর্ষন করার জন্য বিষফাঁদ ব্যবহার করা।

🔰রাসায়নিক পদ্ধতিতে দমনঃ
• এই পোকা দমনের জন্য- রাজধান ১০ জি প্রতি বিঘাতে ২.২৪ কেজি প্রয়োগ করতে হবে। একর প্রতি মাত্রা ৬.৮ কেজি।
• এছাড়া পোকার আক্রমণ প্রতিরোধ করতে আক্রমণের পূর্বে- থায়োসাইড ৭৫ ডব্লিউ ডি জি ১.৫ গ্রাম প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৫ শতাংশ জমিতে স্প্রে করতে হবে। বিঘা প্রতি মাত্রা ১০ গ্রাম।

লামা উপজেলা প্রশাসন,বান্দরবান পার্বত্য জেলা।

এর সাথে Chandra Prakash – আমাকে তার সেরা ফ্যানদের একজন হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে! 🎉
18/03/2025

এর সাথে Chandra Prakash – আমাকে তার সেরা ফ্যানদের একজন হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে! 🎉

আলহামদুলিল্লাহ, অনেক জল্পনা কল্পনার মধ্যে দিয়ে আজ ১৮/০৩/২০২৫ইং তারিখে, খাদ্যঅধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত হতদরিদ্রদের মাঝে  খ...
18/03/2025

আলহামদুলিল্লাহ, অনেক জল্পনা কল্পনার মধ্যে দিয়ে আজ ১৮/০৩/২০২৫ইং তারিখে,
খাদ্যঅধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত হতদরিদ্রদের মাঝে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির গজালিয়া বাজার কেন্দ্রে চাউল বিরতণের শুভ উদ্ভোদন করলাম।
আজকের এই শুভ উদ্ভোদনে উপস্থিত ছিলেন ০১নং গজালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সম্মানিত সচিব,
বাবু পরিতোষ কুমার বিশ্বাস।
উপস্থিত ছিলেন লামা উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এর উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির গজালিয়া বাজার কেন্দ্রের তদারকি কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পাওয়া কর্মকর্তা, বাবু প্রকাশ চন্দ্র বড়ুয়া।
এবং খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির গজালিয়া বাজার কেন্দ্রের নব নিযুক্ত ডিলার আমি আবু বক্কর সিদ্দিক সহ গ্রাম পুলিশের সদস্য বৃন্দরা ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

16/03/2025

Good morning

 অলিখিত কাব্য SA Hok Media Arash Mom's Vlog প্রিয় তুমি বহুরুপী Abu Jahid Ministry of Agriculture, Bangladesh - কৃষি মন্ত...
11/03/2024


অলিখিত কাব্য SA Hok Media Arash Mom's Vlog প্রিয় তুমি বহুরুপী Abu Jahid Ministry of Agriculture, Bangladesh - কৃষি মন্ত্রণালয় পাহাড়ি কৃষি খামার কৃষিকথা

একটি আদর্শ পারিবারিক পুষ্টি বাগান।
08/03/2024

একটি আদর্শ পারিবারিক পুষ্টি বাগান।

30/11/2023

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when পাহাড়ের কৃষি posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to পাহাড়ের কৃষি:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share