পাহাড়ের কথা

পাহাড়ের কথা Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from পাহাড়ের কথা, News & Media Website, Bandarban.

পার্বত্য চট্টগ্রামের সাধারণ মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য অকুতোভয় সংবাদ মাধ্যম। সকল পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্য আসুন আমরা সকলে মিলে ঐক্যবদ্ধ হই।

তারা সবাই সাধারণ পাহাড়ী!?ব্যাংক ডাকাতির পর যৌথ বাহিনীর অভিযান শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত যে সকল কুকিচীন সন্ত্রাসী দলের সদ...
05/05/2024

তারা সবাই সাধারণ পাহাড়ী!?

ব্যাংক ডাকাতির পর যৌথ বাহিনীর অভিযান শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত যে সকল কুকিচীন সন্ত্রাসী দলের সদস্য বা তাদের সহযোগী আহত, নিহত বা আটক হয়েছে তাদের কাউকেই এই সন্ত্রাসী গ্রুপের বলে স্বীকার করেনি কেএন এফ। তাদের বিরুদ্ধে যথেষ্ঠ প্রমাণ ও তথ্য থাকা সত্ত্বেও, তাদের সাধারণ পাহাড়ী জনগণ বলে দাবী করেছে সন্ত্রাসী দলটি ।

যৌথ বাহিনীর সাড়াশি অভিযানে কুকি সন্ত্রাসীরা আটক ও হতাহত হওয়ায় তারা কোনঠাসা হয়ে পড়েছে। তাদের দলের সদস্য সংখ্যা এবং শক্তি দুটিই কমে গেছে। শক্তি এবং জনবল বৃদ্ধি করার লক্ষে কুকীচীন সন্ত্রাসী দলের বিষাক্ত নজর সবসময়ই পাহাড়ি যুব সমাজের দিকে ছিল। তাদের অস্তিত্ব রক্ষা , পাহাড়ের স্বাধীনতা, আলাদা রাজ্য গঠন এবং পাহাড়কে রক্ষা করার মত মিথ্যা গালভরা গল্প দিয়ে ব্রেইন ওয়াস করিয়ে সাধারণ তরুণদের এতদিন সন্ত্রাসী দলে যোগ দেওয়াতে সক্ষম হলেও বর্তমানে এই কুকি সন্ত্রাসীদের সকল অপকর্ম, নিজ স্বার্থ রক্ষা এবং ভন্ডামি প্রকাশ্যে আসার পরে তাদের দলে আর কেউ যোগ দিতে চাচ্ছে না। নিজ জাতিকে কঠিন বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দেয়া ব্যাংক ডাকাতি ও অপহরনের মত হঠকারী সিদ্ধান্ত তাদের জাতিসত্তাকেই ক্ষতিগ্রস্ত করেছে । সাধারণ জনগণকে দেখানোর জন্য তারা পাড়াবাসী সকল নিরীহ বম সম্প্রদায়ের জনগনকে জঙ্গলে আশ্রয় নিতে বাধ্য করছে।

অন্য দিকে সেনাবাহিনীর সাথেও এই সন্ত্রাসীরা পেরে উঠছে না। আর তাই কুকি সন্ত্রাসীরা সবসময়ই এক ঢিলে দুই পাখি মারার ধান্দায় আছে। যারা তাদের সন্ত্রাসী দলে যোগ দিত অনিচ্ছুক, তাদেরকে হত্যা করে বাকিদের ভয় দেখিয়ে সন্ত্রাসী দলে যোগ দিতে বাধ্য করে এবং সেনাবাহিনীর নামে সাধারণ পাহাড়িদেরকে হত্যার দায় চাপিয়ে দেয়। অন্যদিকে পাহাড়ি যুবসমাজকে ঠেলে দেয় ধ্বংসের অতল গহবরে ।

সর্বশেষ গত ০৪ মে ২০২৪ (শনিবার) লাইরুনপি পাড়ার কাছে হিটলার বম (২২) নামের কুকিচীন সন্ত্রাসী একজন গোষ্ঠীর সক্রিয় সদস্য নিহত হয়। এই হিটলার বম নাথান বমের ভাইয়ের ছেলে। নাথান বম সপরিবারে ভারতে পালিয়ে গেলেও তার ভাইয়ের ছেলেকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সাথে রেখে বাকি সাধারণ বমদের এই সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে উদ্বুদ্ধ করতে চেয়েছিল এবং তাকে পরবর্তী প্রজন্মের নেতা হিসেবে তৈরি করতে চেয়েছিল। সেনাবাহিনীর সাথে বন্দুকযুদ্ধে নিহত কুকি সন্ত্রাসী এই হিটলার বম কুকিচীন সন্ত্রাসী দলের একজন সক্রিয় সদস্য । কিন্তু পূর্বের ন্যায় এই হিটলার বম’কেও এই কাপুরুষ কুকি সন্ত্রাসীরা সাধারণ পাহাড়ি বলে দাবি করছে। এই হিটলার বম যদি সাধারণ কেউ হত তবে পাড়াবাসীদের পক্ষ থেকে নিশ্চয় কোন অভিযোগ বা প্রতিক্রিয়া থাকত। যার কোনটাই নেই। এই হিটলার বম অনার্স পড়ুয়া বলেই যে সে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত নয় তার কোন যুক্তি নেই। যেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া ছাত্র নাথান বম আজ এই সন্ত্রাসী দলটির নেতৃত্বে , সেখানে কলেজ পড়ুয়া হলেই যে পবিত্র হবে এটা ধারণা করার কোন অবকাশ নেই। কুকি সন্ত্রাসীদের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সদস্যই বিভিন্ন পর্যায়ের ছাত্র-ছাত্রী

দেখা যাক কুকি সন্ত্রাসীরা তাদের নিজ দলের সন্ত্রাসীদের’কে আর কতদিন সাধারণ পাহাড়ী জনগন বলে চালিয়ে দিতে পারে?? কিন্তু শেষ রক্ষা যে হবে না এটা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা সকলেই জানি- পাপ ছাড়ে না বাপকে।সুতরাং পাপী যেই হোক তাকে পাপের সাজা ভোগ করতেই হবে।

#কুকিচিন #কুকিআর্মি #কুকিসন্ত্রাসী #জঙ্গীসন্ত্রাসী #হিল

বম জনগণের মাঝে খাবার বিতরন করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। আর এই দিকে, জাতি উদ্ধারের বুলি আওড়িয়ে সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনাক...
01/05/2024

বম জনগণের মাঝে খাবার বিতরন করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
আর এই দিকে, জাতি উদ্ধারের বুলি আওড়িয়ে সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনাকারী কেএনএফ সন্ত্রাসীগোষ্ঠীর কোন নেতাকর্মী সাধারণ বমদের সাহায্যে এগিয়ে আসেনি।
#সেনাবাহিনী
#বাংলাদেশসেনাবাহিনী
#যৌথবাহিনী
#বাংলাদেশআর্মি

গ্রাম্য প্রবাদ আছে, ‘বাপেরে বাজারে জুতা দিয়া মারছে, পুতে ইজ্জত নিয়া বাড়িত চইল্লা আইছে’। তেমনই অবস্থা এখন এই কেএনএফের। প্...
28/04/2024

গ্রাম্য প্রবাদ আছে, ‘বাপেরে বাজারে জুতা দিয়া মারছে, পুতে ইজ্জত নিয়া বাড়িত চইল্লা আইছে’। তেমনই অবস্থা এখন এই কেএনএফের। প্রতিদিনই যৌথ বাহিনীর অভিযানে কোন কোন এলাকায় গো*** মারা খাইতেছে আর ফেসবুকে এসে দেশ স্বাধীন করে ফেলতেছে।
গতকাল রাতেও রুমা উপজেলার বাকলাই পাড়ায় সেনাবাহিনীর অভিযানে দুই গান্ডুস হো*** মারা খাইলো, আর ফেসবুক যোদ্ধা ফ্লেমিং বলতেছে ‘কেএনএফ'র হেড-হাণ্টার টিমকে আক্রমণ করতে গিয়ে নাকি নিজেরা আক্রান্ত। যুদ্ধ চলমান- কুকিচিন।’ এ;রে গো*** মাইরা ছাইড়া দিলেও বলবে, কিই, কিছুই তো হয়নি।
সন্ত্রাসী মগদা হবে মানুষ হবিচ্ছুন?
#কুকিচিন
#কুকিআর্মি
#কুকিসন্ত্রাসী
#জঙ্গীসন্ত্রাসী
#হিল



https://www.risingbd.com/bangladesh/news/552892

পাহাড়িদের তরুণদের জীবন নিয়ে খেলছে কেএনএফ!পাহাড়ে অধিকার আদায়ের স্বপ্ন দেখিয়ে সাধারণ পাহাড়ি তরুনদের বিপদগামী করার অপচেষ্টা...
23/04/2024

পাহাড়িদের তরুণদের জীবন নিয়ে খেলছে কেএনএফ!

পাহাড়ে অধিকার আদায়ের স্বপ্ন দেখিয়ে সাধারণ পাহাড়ি তরুনদের বিপদগামী করার অপচেষ্টা বেশ পুরনো। পাহাড়ের বিবাদমান আঞ্চলিক সশস্ত্র সন্ত্রাসী দলগুলো নিরীহ পাহাড়ি যুবকদের ভুল বুঝিয়ে, অধিকারের কথা বলে গত ৫০ বছর ধরে বিপথে পরিচালিত করে আসছে। তাদের জীবন নিয়ে এক ধরনের নগ্ন খেলায় মেতে আছে। আর এ খেলায় নতুন করে যোগ হয়েছে কেএনএফ। কুকি স্টেট প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখিয়ে সাধারণ বম, খুমি, খিয়াংসহ সাধারণ পাহাড়িদের উসকে দিয়ে দেশের বিরুদ্ধে অস্ত্র হাতে তুলে নিতে বাধ্য করছে।

নিরীহ পাহাড়িরাও দীর্ঘ কয়েক যুগ ধরে জেএসএস তথা চাকমা নেতৃত্বের বৈষম্য দেখে অনেকটা হতাশা থেকেই নতুন করে হাল ধরার চিন্তায় কেএনএফের ভুলভাল যুক্তিতে গলে গিয়ে তাদের নিষ্পাপ সন্তানদের অনাগত ভবিষ্যৎকে বিষিয়ে তুলছে। কেএনএফকে বিশ্বাস করে অস্ত্র হাতে তুলে নিয়ে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধে পাঠাচ্ছে আদরের সন্তানদের। কিন্তু কি করছে কেএনএফ?

সম্প্রতি বেশ কয়েকটি ব্যাংক ডাকাতি নানা অপকর্মের পরিপ্রেক্ষিতে যৌথ বাহিনীর অভিযান শুরু হবার পর অস্ত্রসহ অনেক কেএনএফ সদস্য আটক হয়েছে। যেসব পাহাড়ি তরুণরা কেএনএফকে অগাধ বিশ্বাস করে সুন্দর অনাগত জীবন ছেড়ে অস্ত্র হাতে তুলে নিয়ে জঙ্গলে-জঙ্গলে ঘুরে বেড়িয়েছে, কুকি স্টেট এর মিথ্যা আশ্বাসে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করেছে, আটক হবার পর এই কেএনএফ-ই সবার আগে তাদের নিজেদের সদস্য বলে পরিচয়টুকুও দিচ্ছেনা। এর চেয়ে বড় বাটপারি আর কি হতে পারে?

সর্বশেষ গতকাল বান্দরবান কলেজের সাবেক এক ছাত্র, যে বর্তমানে কেএনএফ এর একজন সশস্ত্র সক্রিয় কর্মী ছিলো, নিরাপত্তাবাহিনীর সাথে গোলাগুলির পর তার লাশটাও কেএনএফ নিয়ে যায়নি। এমনকি ফেসবুকে এসে তাকে নিজেদের সদস্য বলতেও তাদের কষ্ট হচ্ছে।

এই কি তাহলে কেএনএফ এর কথিত কুকি স্টেট এর নমুনা? সাধারন পাহাড়িদের মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে, ছাত্র-যুবকদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়ে কোন ফাঁয়দা লুটতে চায় কেএনএফ?

সাবধান পাহাড়বাসী। আজ যাদের কথায় আপনার বাবা, ছেলে, ভাই কিংবা স্বামীকে বিপদের মুখে যেতে দিচ্ছেন কাল তার লাশ কাঁধে তুলে শম্মানে নিয়ে যাওয়ার জন্য রেডি আছেন তো? শ্মশানে লাশ কিন্তু কেএনএফ নেবে না, নিতে হবে আপনাকেই -সে সুযোগও পাবেন কিনা তাই বা কে জানে।
#কুকিআর্মি #কুকিসন্ত্রাসী #কুকিচিন
#সন্ত্রাসী #চাদাবাজি
#ব্যাংকডাকাতি
#পাহাড় #হিল #কুকিচিনজঙ্গী #জঙ্গীসন্ত্রাসী

সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের ফলস্বরূপ ঝরে গেল আরেকটি প্রাণ!শান্তিপ্রিয় সম্প্রীতির বান্দরবানে অশান্তি সৃষ্টিকারী কুকি-চিন ন্যাশন...
22/04/2024

সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের ফলস্বরূপ ঝরে গেল আরেকটি প্রাণ!

শান্তিপ্রিয় সম্প্রীতির বান্দরবানে অশান্তি সৃষ্টিকারী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট বা কেএনএফের সন্ত্রাসী কার্যক্রমের শুরু থেকেই পাহাড়ের সাধারন মানুষ অশান্তি-অস্বস্তিতে ছিল। অপহরণ, চাঁদাবাজি, খুনসহ নানা অপকর্ম করে যখন তারা অস্থির করে তুলেছিলো পাহাড়ের পরিবেশ তখনই দেশের সরকার ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী তাদেরকে স্বাভাবিক পথে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নেয়। কিন্তু কথায় আছে, ‘চোরে না শুনে ধর্মের কাহিনী’ একদিকে শান্তি আলোচনা অব্যাহত রেখে অপরদিকে রাষ্ট্রকে ধোঁকা দিয়ে চাঁদাবাজি-অপহরণ চালিয়ে যায় তারা। একটা পর্যায়ে দেশের অর্থনীতিতেও আঘাত হানার অপচেষ্টার অংশ হিসেবে বান্দরবানে ২৪ ঘন্টার ব্যবধানে ৩টি ব্যাংকে হামলা ও লুটপাট চালায় এই কেএনএফ। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনে মুসলিম সম্প্রদায়ের মাঝেও সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প ছড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা চালায়।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যখন তাদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করলো তখন কেএনএফের হাতে জিম্মি হবার ভয়ে গ্রামকে গ্রাম খালি করে এলাকা ছাড়ে স্থানীয় পাহাড়িরা। নিজেদের হটকারি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন ও ব্যক্তি স্বার্থ চরিতার্থ করার লক্ষে কেএনএফ আজ নিজ জাতিগোষ্ঠীর জন্য একটি বিষফোঁড়ায় রুপ নিয়েছে। যাদের অধিকারের কথা বলে কেএনএফ অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছে বলে দাবি করেছে, মতান্তরে তারাই আজ কেএনএফের কারণে ঘর-বাড়ি ছাড়া।

পাহাড়ে চলমান যৌথ অভিযানের সময় গোলাগুলিতে আজ রুমা উপজেলার দুর্গম মুনলাই পাড়া এলাকায় অজ্ঞাত নামা একজন সশস্ত্র সন্ত্রাসী ভাই নিহত হয়েছেন। তিনিও কারো না কারো বাপ-ভাই কিংবা আদরের পুত্র ছিলেন। গুটিকয়েক স্বার্থান্বেষী বম সন্ত্রাসীর হটকারি ও রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের সিদ্ধান্তের কারণে তার এই অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু হলো। এর দায় পাহাড়ের সাধারণ নিরীহ পাহাড়িদেরও নিতে হবে। কেন না, সন্ত্রাসীদের মুখের কথা কিংবা মিথ্যা আশ্বাসে গলে গিয়ে নিজের আদরের সন্তানদের হাতে অস্ত্র তুলে দেয়ার আগে এর পরিণতি সম্পর্কে ভাবা উচিত ছিলো। একটি যুবকের অনাগত সুন্দর ভবিষ্যৎ এভাবেই নষ্ট করে দিচ্ছে কেএনএফ।

পরিশেষে অজ্ঞাত ওই সন্ত্রাসী ভাইয়ের আত্নার সদগতি কামনা করছি আর তার পরিবার ও আত্মীয়-স্বজনদের প্রতি আমরা সমবেদনা ও গভীরভাবে শোক প্রকাশ করছি।

#কুকিআর্মি #কুকিসন্ত্রাসী #কুকিচিন
#সন্ত্রাসী #চাদাবাজি
#ব্যাংকডাকাতি
#পাহাড় #হিল #কুকিচিনজঙ্গী #জঙ্গীসন্ত্রাসী

কুকি সন্ত্রাসীদের দম ফুরিয়ে এল!!কুকি-সন্ত্রাসীদের ব্যাংক ডাকতির পরে সেনাপ্রধানের বক্তব্যে তাদের দমনের ব্যাপারে কঠোর হুশি...
15/04/2024

কুকি সন্ত্রাসীদের দম ফুরিয়ে এল!!

কুকি-সন্ত্রাসীদের ব্যাংক ডাকতির পরে সেনাপ্রধানের বক্তব্যে তাদের দমনের ব্যাপারে কঠোর হুশিয়ারি দেওয়ার কথা শুনা যায়। এদিকে বিজিবির মহা পরিচালক বলেছেন, ‘কুকি-চিনকে নির্মূল করা হবে। নির্মূল করা হবে তাদের দৌরাত্ম্য ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড।’ এমন বক্তব্যের পরেই যৌথ বাহিনীর অভিযান কুকিচিনকে কোনঠাসা করে ফেলেছে এবং তাদের সকল প্রকার সন্ত্রাসী পরিকল্পনা ভেস্তে গেছে।
কুকি সন্ত্রাসীদের অফিসিয়াল Kuki-Chin National Front - KNF পেইজে তাদের বিভিন্ন দাবিদাবা উপস্থাপন, সেনাবাহিনী কর্তৃক পাহাড়ে বোমা নিক্ষেপ, ক্ষয়ক্ষতি, সাধারণ জনগনকে হয়রানির মত গুজব ছড়ানো থেকে শুরু করে পাহাড়ে সাধারণ জনগনকে সেনাসদস্যের নাম করে হত্যার হুমকিও প্রদান করে। যৌথবাহিনীর অভিযানে যাদেরকে আটক করেছে তাদেরকে সাধারণ জনগণ বলে দাবি করেছে এই কেএনএফ সন্ত্রাসী গোষ্ঠি। কিন্তু গত কিছুদিন যাবৎ তাদের নতুন কোন হাকডাক শুনা যাচ্ছে না। সবাই যেন চুপসে গেছে।
সর্বশেষ ১৪ এপ্রিল রবিবার কুকি সন্ত্রাসীদের আরও চার সদস্য সহ মোট ৬২ জনকে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত। এভাবে একের পর এক দল বেধে এই সন্ত্রাসীদেরকে যেভাবে আটক করছে, অন্যদিকে সংগঠনটির প্রধান নাথান বম গত ৭ এপ্রিল জাতিসংঘের একটি অধিবেশনে অংশগ্রহণ করার কথা বলে সুইজারল্যান্ডের জেনেভার উদ্দেশ্যে যাওয়ার ব্যাপারটি তাদের পেইজে জানানো হয়।
একদিকে অধিবেশনে যাওয়ার নাম করে পালিয়ে গেল সংগঠনিটির প্রধান নাথান বম। অন্য দিকে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক হয়েছে দলটির অসংখ্য সন্ত্রাসী সদস্য। নতুন করে কোন দাবিদাবাও শুনা যাচ্ছে না। পাহাড়ে যেন শান্তি ফিরে আসছে। আগের মত কোন হট্টগোল শোন যাচ্ছে না। এতে বুঝা যায় যৌথবাহিনীর অভিযানে এই সন্ত্রাসী গোষ্ঠির দৌরাত্ম্য ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড নির্মূল হওয়ার পথে।

#কুকিআর্মি #কুকিসন্ত্রাসী #কুকিচিনন #সন্ত্রাসী #চাদাবাজি #ব্যাংকডাকাতি #পাহাড় #হিল #কুকিচিনজঙ্গী #জঙ্গীসন্ত্রাসী

কুকি চিন জঙ্গি ন্যাশনাল ফ্রন্ট সংক্ষেপে ‘কেএনএফ’ জঙ্গি নামে পরিচিত। রাঙ্গামাটির সাজেকের বাঘাইছড়ি, বরকল, জুরাছড়ি, বিলাই...
15/04/2024

কুকি চিন জঙ্গি ন্যাশনাল ফ্রন্ট সংক্ষেপে ‘কেএনএফ’ জঙ্গি নামে পরিচিত। রাঙ্গামাটির সাজেকের বাঘাইছড়ি, বরকল, জুরাছড়ি, বিলাইছড়ি, বান্দরবানের উপকণ্ঠ থেকে চিম্বুক পাহাড়ের ম্রো অঞ্চল হয়ে রুমা রোয়াংছড়ি, থানছি, লামা ও আলীকদম এই ৯টি উপজেলা নিয়ে পূর্ণ স্বায়ত্তশাসিত একটি পৃথক রাজ্য সৃষ্টি করাই ছিল তাদের উদ্দেশ্য। তাদের দাবি, পার্বত্য চট্টগ্রামের পৃথক পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন। কুকি চিন জঙ্গি ন্যাশনাল ফ্রন্টের উত্থানের পেছনে রয়েছে সেখানকার বম সম্প্রদায়। আর সেই বম সম্প্রদায়ের নেতা নাথান বম হলেন এই সংগঠনের প্রধান।

জঙ্গি সংগঠনের সদস্যদের প্রশিক্ষণ এবং শেল্টার দেওয়ার জন্য তাদের কাছ থেকে নিয়েছেন বিপুল পরিমাণ অর্থ। নিজেদের সংগঠনের শক্তিমত্তা জানান দিতেই সংগঠনটি শুরু থেকেই প্রকাশ্যে কাজ করে আসছে

এছাড়া পাশের দেশ ভারতের মিজোরাম এবং মিয়ানমার থেকে তাদের কাছে অস্ত্র আসতো। সেই অস্ত্র চড়া দামে পাহাড়ে অবস্থান করা নতুন জঙ্গি সংগঠন জামায়তুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার সদস্যদের কাছে বিক্রি করতো। এছাড়া এই জঙ্গি সংগঠনের সদস্যদের প্রশিক্ষণ এবং থাকা খাওয়া বাবদ ২০২১ সালের শুরু থেকে মাসিক হারে তিন থেকে চার লাখ টাকা নিয়েছে কুকি চিন জঙ্গি সদস্যরা। আর্থিক সহায়তা ও সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে এই কুকি চিন রাজ্য প্রতিষ্ঠার জন্য সশস্ত্র আন্দোলনের পরিকল্পনা করে তারা।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চলমান অভিযানে কুকি চিন জঙ্গি সদস্যরা বর্তমানে আত্মগোপনে রয়েছে। তাদেরকে ধরতে পাহাড়ি এলাকা ছাড়াও বিভিন্ন জায়গায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অভিযান চালাছে।

#কুকিআর্মি #কুকিসন্ত্রাসী #কুকিচিনন #সন্ত্রাসী #চাদাবাজি #ব্যাংকডাকাতি #পাহাড় #হিল #কুকিচিনজঙ্গী #জঙ্গীসন্ত্রাসী

14/04/2024

কুকি-চিন সন্ত্রাসীদের কোনো রাজনৈতিক মতাদর্শ নেই। সমাজের অলস, অসেচতন ও মাদকাসক্তরা এর সঙ্গে জড়িত। কুকি-চিন সন্ত্রাসীদের কারণে দুর্গম পাহাড়ি এলাকার জনসাধারণ, জুমচাষীরা কোনো কাজকর্ম করতে পারছে না।

কুকি-চিন সন্ত্রাসীদের সশস্ত্র শাখা কুকি-চিন ন্যাশনাল আর্মি পার্বত্য এলাকায় যেসব আস্তানা গেড়েছিল সেগুলোর সবই এখন সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে। ফলে সশস্ত্র তৎপরতার শক্তি ও সুযোগ হারিয়ে কুকি সন্ত্রাসীরা এখন বিচ্ছিন্নভাবে চাঁদাবাজি ও মুক্তিপণের জন্য অপহরণের ঘটনা ঘটাচ্ছে। সম্প্রতি এমন বেশ কিছু অপহরণ ও চাঁদাবাজির ঘটনার সঙ্গে কুকি-চিন সন্ত্রাসীদের সম্পৃক্ততা পেয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

মুখে এরা রাজনৈতিক আদর্শের কথা বললেও মূল লক্ষ্য চাঁদাবাজি। এই চাঁদাবাজির নিয়ন্ত্রণ রাখতে তারা এলাকা বা অঞ্চলভিত্তিক আধিপত্য বা প্রভাব বিস্তার করে। এ নিয়েই মূলত দীর্ঘদিন ধরে গোলাগুলি বা হানাহানির ঘটনা ঘটছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে ভীতি তৈরি করে চাঁদা দিতে বাধ্য করছে তারা।এর বিরূপ প্রভাবে ক্ষতির শিকার হচ্ছেন বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যবসায়ী ও পর্যটন ব্যবসায় যুক্ত সংশ্লিষ্টরা।এসব সংগঠনের নেপথ্যে রয়েছে দেশি-বিদেশি চক্র।

আমি বাংলাদেশ সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করব এদেরকে আইনের আওতায় এনে এদের অপরাধের উপযুক্ত শাস্তি প্রদান করা হোক। এবং এদের সাথে জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় আনা হোক। তাহলে পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণ সুখে শান্তিতে জীবন যাপন করতে পারবে। তারা তাদের আনন্দ ফিরে পাবে।

#কুকিআর্মি #কুকিসন্ত্রাসী #কুকিচিনন #সন্ত্রাসী #চাদাবাজি #ব্যাংকডাকাতি #পাহাড় #হিল #কুকিচিনজঙ্গী #জঙ্গীসন্ত্রাসী

ঠিক দু'বছর আগে এই এপ্রিল মাসেই বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট বা কেএনএফ সন্ত্রাসী। সেস...
14/04/2024

ঠিক দু'বছর আগে এই এপ্রিল মাসেই বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট বা কেএনএফ সন্ত্রাসী। সেসময় সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে দুই পার্বত্য জেলা রাঙামাটি ও বান্দরবানের মোট নয়টি উপজেলার সমন্বয়ে ‘স্বশাসিত বা স্বায়ত্তশাসন ক্ষমতা-সহ’ পৃথক রাজ্যের দাবি তোলে তারা।

কয়েকদিন আগে এই কুকি-চিন সন্ত্রাসীদের অবস্থান ছিল বান্দরবানের দুর্গম অঞ্চলে। এর মধ্যে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার অঙ্গীকার নিয়ে দুইবার শান্তি আলোচনায় বসেছিল তারা। শান্তি আলোচনার সুযোগ নিয়ে দুর্গম অঞ্চল থেকে তাদের অবস্থান হতে থাকে বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায়। আর সেই সুযোগে খুব সহজে হামলা চালাতে পেরেছে একযোগে রুমা ও থানচির তিনটি ব্যাংকে। এতেই নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। গত কয়েকদিনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে বান্দরবানের রুমা ও থানচি থেকে সন্দেহভাজন অন্তত ৬০ জনকে আটক করা হয়েছে।

বান্দরবানের রুমা ও থানচি উপজেলার সোনালী এবং কৃষি ব্যাংকে হামলা ও লুটপাটের ঘটনা অনুসন্ধান করতে গিয়ে বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের পুরো সাংগঠনিক কাঠামোর সন্ধান পেয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

#কুকিআর্মি #কুকিসন্ত্রাসী #কুকিচিনন #সন্ত্রাসী #চাদাবাজি #ব্যাংকডাকাতি #পাহাড় #হিল #কুকিচিনজঙ্গী #জঙ্গীসন্ত্রাসী

পার্বত্য চট্টগ্রাম সব সময়ই সন্ত্রাসীদের আখড়া ছিল। ১৯৯৭ সালে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে সেখানে শান্তি ফিরিয়ে আনার জ...
13/04/2024

পার্বত্য চট্টগ্রাম সব সময়ই সন্ত্রাসীদের আখড়া ছিল। ১৯৯৭ সালে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে সেখানে শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য পার্বত্যবাসীদের সাথে সরকারের সমযোতা হয়েছিল। তবে মিয়ানমারের অস্থিতিশীলতার কারণে পার্বত্য চট্টগ্রামে পুনরায় সমস্যা দেখা দিচ্ছে। সেখান থেকে সন্ত্রাসীরা বাংলাদেশে প্রবেশ করছে এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রম ঘটাচ্ছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে অশান্তির পেছনে “বিদেশি মদদ” রয়েছে বলে অনেকে মনে করেন।

২০২২ সালের এপ্রিলে আনুষ্ঠানিক কুকি-চিন সন্ত্রাসী সংগঠন আত্মপ্রকাশ করে ফেসবুকে। রাঙামাটির বাঘাইছড়ি, বরকল, জুরাছড়ি ও বিলাইছড়ি এবং বান্দরবানের রোয়াংছড়ি, রুমা, থানচি, লামা ও আলীকদম উপজেলাগুলোর সমন্বয়ে পৃথক রাজ্যের দাবি করে তারা। তাদের সাংগঠনিক প্রধান হিসেবে নাথান বমের নাম ঘোষণা করে তারা।

বান্দরবানের রুমা ও থানচিতে রাষ্ট্রায়ত্ত দুই ব্যাংকের তিন শাখায় ডাকাতির ঘটনায় নতুন করে আলোচনায় এসেছে পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠনটি। গত কয়েকদিনে ব্যাংক ডাকাতি ও হামলার মাধ্যমে সন্ত্রাসী এ সংগঠন নিজেদের শক্তি জানান দেওয়ার চেষ্টা করছে।

সংগঠনটি বর্তমানে নিজেদের অধিকার আদায়ের নামে গুম, খুন ও চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকান্ডের মাধ্যমে পাহাড়ের পরিবেশকে অশান্ত করে তুলছে।

#কুকিআর্মি #কুকিসন্ত্রাসী #কুকিচিনন #সন্ত্রাসী #চাদাবাজি #ব্যাংকডাকাতি #পাহাড় #হিল #কুকিচিনজঙ্গী #জঙ্গীসন্ত্রাসী

কুকি-চিন সন্ত্রাসীদের কারণে পাহাড়ে থমকে আছে উন্নয়ন কাজ। এদের কারণে পাহাড়ে বন্ধ রয়েছে পর্যটকদের আসা-যাওয়া। কুকি-চিন সন্ত্...
13/04/2024

কুকি-চিন সন্ত্রাসীদের কারণে পাহাড়ে থমকে আছে উন্নয়ন কাজ। এদের কারণে পাহাড়ে বন্ধ রয়েছে পর্যটকদের আসা-যাওয়া। কুকি-চিন সন্ত্রাসীরা বম সম্প্রদায়ের। কিন্তু নিজের সম্প্রদায়ের লোকদেরকেও ছাড়ছে না তারা। কুকি-চিন শুধু নিজেরা সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালাচ্ছে তাই নয়, জঙ্গি সংগঠন জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার সদস্যদের প্রশিক্ষণও দিয়েছে তারা।

স্থানীয়রা বলছেন, পাহাড়কে বাঁচাতে হলে কুকি-চিনের সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আরও শক্ত পদক্ষেপ সরকার ও নিরাপত্তা বাহিনীর পক্ষ থেকে নিতে হবে। তাদের এখন শক্ত হাতে দমন করতে হবে। তা না হলে পাহাড়ের অবস্থা আরও খারাপ হবে। পাহাড়ের সাধারণ মানুষের সুখ-শান্তি কেড়ে নিয়েছে এই সন্ত্রাসীরা। কুকি-চিন সন্ত্রাসীদের সন্ত্রাসী কার্যক্রম, চাঁদাবাজি এবং মানুষজনকে জিম্মি করার কারণে পাহাড়ে কোনো ধরনের উন্নয়ন কার্যক্রম করা যাচ্ছে না। সব মিলিয়ে কুকি-চিনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে থমকে আছে বান্দরবানের জনজীবন।

বর্তমানে সেনাবাহিনী এই সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিয়েছে এবং তাদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করছে। সেনাবাহিনী পাহাড়ের সুখ-শান্তি ও শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে কাজ করে যাচ্ছে।

#কুকিচিন
#কুকিসন্ত্রাসী
#জঙ্গীসন্ত্রাসী
#হিল

Address

Bandarban

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when পাহাড়ের কথা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share