MD Arifujaman Babu

MD Arifujaman Babu Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from MD Arifujaman Babu, Social Media Agency, yes, Bara Asulia.

I am a digital marketer and SEO professional.I will provide all type of digital marketing services.If you need and social media marketing or product promotion services then you can inbox me.

জীবনকে পরিবর্তন করতে হলে আমাদের কি করনীয়?জীবনকে পরিবর্তন করতে হলে আমাদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ করণীয় বিষয় মেনে চলতে হবে। এ...
17/09/2025

জীবনকে পরিবর্তন করতে হলে আমাদের কি করনীয়?

জীবনকে পরিবর্তন করতে হলে আমাদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ করণীয় বিষয় মেনে চলতে হবে। এগুলো ধাপে ধাপে করলে ধীরে ধীরে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।

করণীয় বিষয়সমূহঃ

লক্ষ্য নির্ধারণ করা

জীবনে কী অর্জন করতে চান, সেটা স্পষ্টভাবে ঠিক করতে হবে।

বড় লক্ষ্যকে ছোট ছোট ধাপে ভাগ করলে অর্জন করা সহজ হয়।

সময়কে মূল্য দেওয়া

সময় নষ্ট না করে প্রতিটি মুহূর্ত কাজে লাগানো শিখতে হবে।

দৈনন্দিন রুটিন তৈরি করে কাজ করা অভ্যাস করতে হবে।

ইতিবাচক মানসিকতা রাখা

হতাশা, ভয় বা নেতিবাচক চিন্তা দূর করে ইতিবাচকভাবে চিন্তা করতে হবে।

ব্যর্থতাকে শিক্ষা হিসেবে গ্রহণ করতে হবে।

নতুন কিছু শেখার অভ্যাস করা

প্রতিদিন কিছু না কিছু নতুন শেখার চেষ্টা করা।

বই পড়া, দক্ষতা অর্জন, অনলাইন কোর্স করা বা অভিজ্ঞ মানুষের সাথে মেলামেশা করা।

শৃঙ্খলা ও ধৈর্য রাখা

যে কাজ শুরু করবেন, সেটি নিয়মিতভাবে চালিয়ে যাওয়া।

ধৈর্য হারালে বড় কোনো পরিবর্তন সম্ভব নয়।

শরীর ও মনের যত্ন নেওয়া

সুস্থ দেহ ও মন ছাড়া জীবনে অগ্রগতি সম্ভব নয়।

নিয়মিত ব্যায়াম, সঠিক খাদ্যাভ্যাস, পর্যাপ্ত ঘুম অত্যন্ত জরুরি।

সুন্দর সম্পর্ক গড়ে তোলা

ভালো মানুষদের সাথে চলাফেরা করলে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে।

নেতিবাচক, অলস বা হতাশ মানুষদের থেকে দূরে থাকা উচিত।

নিজেকে চ্যালেঞ্জ করা

আরামের জায়গা (comfort zone) থেকে বের হয়ে নতুন কাজ করার সাহস নিতে হবে।

ঝুঁকি নিলে নতুন সুযোগ আসে।

জীবনকে পরিবর্তন করতে হলে আমাদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ করণীয় বিষয় মেনে চলতে হবে। এগুলো ধাপে ধাপে করলে ধীরে ধীরে ইতিবাচক পরিব...
05/09/2025

জীবনকে পরিবর্তন করতে হলে আমাদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ করণীয় বিষয় মেনে চলতে হবে। এগুলো ধাপে ধাপে করলে ধীরে ধীরে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।

করণীয় বিষয়সমূহঃ

1. লক্ষ্য নির্ধারণ করা

জীবনে কী অর্জন করতে চান, সেটা স্পষ্টভাবে ঠিক করতে হবে।

বড় লক্ষ্যকে ছোট ছোট ধাপে ভাগ করলে অর্জন করা সহজ হয়।

2. সময়কে মূল্য দেওয়া

সময় নষ্ট না করে প্রতিটি মুহূর্ত কাজে লাগানো শিখতে হবে।

দৈনন্দিন রুটিন তৈরি করে কাজ করা অভ্যাস করতে হবে।

3. ইতিবাচক মানসিকতা রাখা

হতাশা, ভয় বা নেতিবাচক চিন্তা দূর করে ইতিবাচকভাবে চিন্তা করতে হবে।

ব্যর্থতাকে শিক্ষা হিসেবে গ্রহণ করতে হবে।

4. নতুন কিছু শেখার অভ্যাস করা

প্রতিদিন কিছু না কিছু নতুন শেখার চেষ্টা করা।

বই পড়া, দক্ষতা অর্জন, অনলাইন কোর্স করা বা অভিজ্ঞ মানুষের সাথে মেলামেশা করা।

5. শৃঙ্খলা ও ধৈর্য রাখা

যে কাজ শুরু করবেন, সেটি নিয়মিতভাবে চালিয়ে যাওয়া।

ধৈর্য হারালে বড় কোনো পরিবর্তন সম্ভব নয়।

6. শরীর ও মনের যত্ন নেওয়া

সুস্থ দেহ ও মন ছাড়া জীবনে অগ্রগতি সম্ভব নয়।

নিয়মিত ব্যায়াম, সঠিক খাদ্যাভ্যাস, পর্যাপ্ত ঘুম অত্যন্ত জরুরি।

7. সুন্দর সম্পর্ক গড়ে তোলা

ভালো মানুষদের সাথে চলাফেরা করলে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে।

নেতিবাচক, অলস বা হতাশ মানুষদের থেকে দূরে থাকা উচিত।

8. নিজেকে চ্যালেঞ্জ করা

আরামের জায়গা (comfort zone) থেকে বের হয়ে নতুন কাজ করার সাহস নিতে হবে।

ঝুঁকি নিলে নতুন সুযোগ আসে।

👉 সংক্ষেপে বলা যায়, নিজেকে উন্নত করার জন্য লক্ষ্য, শৃঙ্খলা, ইতিবাচকতা, শেখার মনোভাব এবং ধৈর্য—এই পাঁচটি বিষয় জীবনকে পাল্টে দিতে পারে।

🌸 কল্পনার বালিকা বলতে কী বোঝায়?স্বপ্নের মানুষ – আমাদের হৃদয়ে যে মেয়েটির ছবি আমরা আঁকি, কিন্তু বাস্তবে হয়তো তার অস্তি...
22/08/2025

🌸 কল্পনার বালিকা বলতে কী বোঝায়?

স্বপ্নের মানুষ – আমাদের হৃদয়ে যে মেয়েটির ছবি আমরা আঁকি, কিন্তু বাস্তবে হয়তো তার অস্তিত্ব নেই।

আদর্শ প্রেমিকা – যে গুণ, সৌন্দর্য আর মমতা আমরা চাই, সেই সবকিছু মিলিয়ে এক কল্পিত রূপ।

প্রেরণার প্রতীক – কবি, লেখক বা শিল্পীদের কাছে “কল্পনার বালিকা” হলো এমন এক চরিত্র, যিনি তাদের কল্পনায় থেকে সৃষ্টিকে প্রেরণা দেন।

অস্পর্শ্য সৌন্দর্য – বাস্তবে ধরা যায় না, শুধু মনেই থাকে—যেন রঙিন স্বপ্নের পরী।

মানুষ কেন হিংস্র নিয়ে জন্মায়?মানুষ হিংস্র হয়ে জন্মায় না, বরং মানুষ জন্মের সময় নির্দোষ, কোমল ও নির্মল থাকে।শিশুরা জন...
21/08/2025

মানুষ কেন হিংস্র নিয়ে জন্মায়?

মানুষ হিংস্র হয়ে জন্মায় না, বরং মানুষ জন্মের সময় নির্দোষ, কোমল ও নির্মল থাকে।
শিশুরা জন্মের সময় হিংস্রতা বা বিদ্বেষ জানে না—ওরা শুধু ভালোবাসা, স্নেহ আর মায়ার প্রয়োজন অনুভব করে।

👉 তাহলে মানুষ কেন পরে হিংস্র হয়ে ওঠে?

কারণগুলো হলো—

পরিবেশ ও লালন-পালন
– পরিবারে যদি ভালোবাসার পরিবর্তে সহিংসতা থাকে, তবে শিশুর মনে আঘাত জমে এবং বড় হয়ে সে হিংস্র হতে পারে।

সমাজ ও শিক্ষা
– নৈতিক শিক্ষা, মানবিক মূল্যবোধ না থাকলে মানুষ সহজেই রাগ, বিদ্বেষ ও হিংস্রতার দিকে ঝুঁকে যায়।

অন্যায় ও অবিচার
– কেউ যদি বারবার অবিচারের শিকার হয়, তখন তার ভেতরে ক্রোধ জমে হিংস্র আচরণে পরিণত হতে পারে।

লোভ ও স্বার্থপরতা
– যখন মানুষ শুধু নিজের লাভের কথা ভাবে, তখন অন্যকে আঘাত দেওয়াটাও স্বাভাবিক মনে হয়।

মানসিক চাপ ও হতাশা
– দারিদ্র্য, বেকারত্ব, দুঃখ-কষ্ট অনেক সময় মানুষকে হিংস্র পথে ঠেলে দেয়।

🔹 অর্থাৎ মানুষ জন্মগতভাবে হিংস্র নয়,
পরিবেশ, শিক্ষা, অভিজ্ঞতা আর সমাজের প্রভাবেই মানুষ হিংস্র হয়ে ওঠে।

একদিন ভোরবেলা, গ্রামের শান্ত পরিবেশে নদীর ধারে হাঁটছিল ছোট্ট রূপা। তার হাতে কোনো কাজ নেই, শুধু মাটির পথ ধরে ধীরে ধীরে হা...
08/08/2025

একদিন ভোরবেলা, গ্রামের শান্ত পরিবেশে নদীর ধারে হাঁটছিল ছোট্ট রূপা। তার হাতে কোনো কাজ নেই, শুধু মাটির পথ ধরে ধীরে ধীরে হাঁটছিল সে। আকাশ ছিল নীল, হালকা বাতাস বইছিল। দূরে মাঠের সবুজ শস্য দুলছিল আর পাখিরা গাইছিল সকালের গান।

রূপার গ্রামের মানুষরা তখন দিনের কাজ শুরু করেছে। মাটির রাস্তার ওপারে দেখা গেল দুটি গরুর গাড়ি ধীরে ধীরে এগিয়ে যাচ্ছে। প্রথম গাড়িটিতে বোঝাই খড়ের গাদ, দ্বিতীয়টিতে খালি কাঠের গাড়ি। গরুগুলো শান্তভাবে পা ফেলছে, মাঝে মাঝে তাদের গলার ঘণ্টা টুংটাং করে বাজছে। গাড়ির মালিকরা হয়তো পাশের মাঠে কোথাও আছে, গরুগুলো যেন পথ চিনে নিজে নিজেই এগিয়ে যাচ্ছে।

পথের দুই পাশে বড় বড় গাছের ছায়া পড়েছে, যা পথিকদের জন্য স্বস্তি দিচ্ছে। গাছের ফাঁক দিয়ে দেখা যায় দূরে কয়েকটি কুঁড়েঘর—ওই তো রূপার নিজের গ্রাম। গ্রামে সবাই একে অপরকে চেনে, এখানে নেই শহরের মতো কোলাহল বা ভিড়।

নদীর ধারে এসে রূপা থামল। পানির স্রোত ধীরে ধীরে বয়ে যাচ্ছে, মাঝে মাঝে মাছ পানির উপর লাফ দিচ্ছে। রূপা ভাবল, আজ বিকেলে সে নদীতে সাঁতার কাটবে বন্ধুদের সাথে। কিন্তু এখন তার মন ভরে যাচ্ছে এই সকালবেলার দৃশ্যে—সবুজ মাঠ, নীল আকাশ, শান্ত পথ, আর ধীর গতির গরুর গাড়ি।

এমন দিনগুলোতেই সে বুঝতে পারে, গ্রামের সরল জীবন কত সুন্দর। এখানে সময় থেমে থাকে, মানুষ ও প্রকৃতি একসাথে নিঃশব্দে বেঁচে থাকে। রূপা মনে মনে প্রতিজ্ঞা করল, বড় হয়ে সে গ্রাম ছেড়ে কোথাও যাবে না। তার নিজের গ্রামের মতো শান্তি আর কোথাও নেই।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ প্রান্তে, ১৯৪৫ সালের ৬ আগস্ট জাপানের হিরোশিমা শহরে মানব ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ এক মুহূর্ত নেম...
08/08/2025

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ প্রান্তে, ১৯৪৫ সালের ৬ আগস্ট জাপানের হিরোশিমা শহরে মানব ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ এক মুহূর্ত নেমে এসেছিল। আমেরিকার নিক্ষিপ্ত প্রথম পারমাণবিক বোমা শহরের আকাশে বিস্ফোরিত হয়ে মুহূর্তের মধ্যে একটি বিশাল মাশরুম আকৃতির আগুন ও ধোঁয়ার মেঘ তৈরি করেছিল। এই বিস্ফোরণের শক্তি এতটাই প্রবল ছিল যে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে পুরো শহর প্রায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়।

ছবির মতোই, রাস্তায় ছড়িয়ে ছিল পোড়া কাঠ, ভেঙে পড়া ঘরবাড়ি, এবং ছাইয়ের স্তূপ। মানুষ দিশেহারা হয়ে এদিক-ওদিক ছুটছিল, কেউ আগুনে দগ্ধ, কেউ ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়া আপনজনকে খুঁজছে। এক মা, নিজের কোলে নিথর সন্তানের দেহ আঁকড়ে ধরে, ধোঁয়া আর ছাইয়ে ভরা বাতাসে শ্বাস নিতে লড়াই করছে। তার চোখে আতঙ্ক, বেদনা, আর অসহায়ত্বের এক গভীর ছাপ—যেন সেদিনের সব কষ্ট ও ক্ষতির প্রতীক।

এই ঘটনার ফলে তৎক্ষণাৎ প্রায় ৭০ হাজার মানুষ মারা যায়, এবং পরবর্তী কয়েক মাস ও বছরে রেডিয়েশনের প্রভাবে আরও হাজার হাজার মানুষ মৃত্যুবরণ করে। হিরোশিমার এই ধ্বংসযজ্ঞ শুধু জাপানের জন্য নয়, পুরো বিশ্বের জন্য ছিল এক কঠিন শিক্ষা—মানবতার জন্য পারমাণবিক অস্ত্রের হুমকি কতটা ভয়াবহ হতে পারে তার জীবন্ত প্রমাণ।

১৯৮৮ সালের বাংলাদেশের বন্যা – এক করুণ চিত্র১৯৮৮ সাল। পুরো দেশ তখন পানিতে ডুবে গেছে। এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে একটি গ্রামীণ জন...
05/08/2025

১৯৮৮ সালের বাংলাদেশের বন্যা – এক করুণ চিত্র

১৯৮৮ সাল। পুরো দেশ তখন পানিতে ডুবে গেছে। এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে একটি গ্রামীণ জনপদের চিরচেনা রূপ—যেখানে মানুষের বসতবাড়ি, পথঘাট, মাঠ-ঘাট সবই এখন এক বিশাল জলরাশির নিচে।

একটি নৌকায় ঠাঁই নেওয়া ক্লান্ত, চিন্তিত কিছু মানুষ। তাদের চোখে আতঙ্ক আর অনিশ্চয়তা। সামনে বসে থাকা শিশুটির মুখে নিরবতা, কিন্তু সেই নিরবতার মাঝে যেন হাজারো প্রশ্ন। মাঝি প্রাণপণে বৈঠা চালিয়ে নৌকাটি এগিয়ে নিচ্ছেন, যেন বাঁচার শেষ চেষ্টা।

একজন পুরুষ কোমরসমান পানির মধ্যে হেঁটে চলেছেন—তাঁর মুখে দৃঢ়তা, কিন্তু চেহারায় ক্লান্তির ছাপ স্পষ্ট। পানির উপর ভেসে থাকা ছোট ছোট ঘরগুলো মনে করিয়ে দেয়, এই জায়গাগুলো এক সময় মানুষের হাসি-কান্নায় পূর্ণ ছিল।

চারদিকে ঘন সবুজ গাছপালা, কিন্তু সেগুলোও যেন ঝিমিয়ে পড়েছে। প্রকৃতির সেই রূপ আজ বিষণ্ণ। নদী তার স্বাভাবিক গণ্ডি ছেড়ে এক বিধ্বংসী রূপে হাজির হয়েছে। এই বন্যা শুধু জমি বা ঘরবাড়ি নয়, কেড়ে নিয়েছিল বহু মানুষের স্বপ্ন, জীবন আর ভালোবাসা।

এই ছবিটি আমাদের মনে করিয়ে দেয়:
প্রকৃতির সামনে মানুষ কতটা অসহায়, আর সেই অসহায়তার মাঝেও মানুষের মধ্যে যে সাহস, সহানুভূতি আর লড়াই করার মানসিকতা—তা সত্যিই অনন্য।

Why is it important for all of us who do business to have a Google Business Profile?Having a Google Business Profile is ...
04/08/2025

Why is it important for all of us who do business to have a Google Business Profile?

Having a Google Business Profile is essential for all businesses in today’s digital landscape. It increases visibility and boosts local SEO. It makes it easier for customers to find your business when they search on Google or Google Maps. A complete and optimized Google Business Profile can significantly increase your chances of being found, which is crucial for businesses that rely on local customers.

One of the biggest benefits of having a Google Business Profile is that it builds trust and credibility. A well-maintained profile with accurate business hours, contact details, photos, and customer reviews helps customers make informed decisions. Positive reviews, in particular, play a key role in influencing potential clients and building your reputation.

A Google Business Profile provides valuable insights. You can see how customers are interacting with your business, including how they found you and what actions they took (e.g., visiting your website or calling). This information helps you further refine your marketing strategies and better understand customer behavior.

Another important benefit is the ability to communicate directly with customers. You can respond to reviews, answer questions, and post updates or promotions. This direct interaction not only helps build stronger customer relationships but also shows that you care about their feedback.

Finally, setting up and maintaining a Google Business Profile is free and easy, making it a great option for businesses of all sizes. It’s an effective way to increase website traffic, increase sales, and stand out from competitors who aren’t fully utilizing this powerful Google Business Profile.

In short, a Google Business Profile is crucial for increasing your online presence, improving customer engagement, and growing your business in a highly competitive market.

tools

04/08/2025

মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ছিলেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ, সমাজতান্ত্রিক নেতা ও জননেতা। তাঁকে ‘মজলুম জননেতা’ নামে ডাকা হতো, কারণ তিনি সাধারণ ও নির্যাতিত মানুষের পক্ষে সারাজীবন সংগ্রাম করেছেন।

🔹 মাওলানা ভাসানী সম্পর্কে কিছু কথা:

1. জন্ম: ১৮৮০ সালের ১২ ডিসেম্বর, সিরাজগঞ্জ জেলার ধানগড়া গ্রামে।

2. রাজনৈতিক পরিচয়: তিনি প্রথমে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে অংশ নেন, পরে মুসলিম লীগ, আওয়ামী মুসলিম লীগ, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (NAP)-এর নেতা হন।

3. ভাষা আন্দোলন ও স্বাধীনতা সংগ্রামে ভূমিকা: তিনি পূর্ববাংলার মানুষের অধিকার আদায়ে সরব ছিলেন।

4. গণমানুষের নেতা: সারাজীবন গরিব, কৃষক ও শ্রমজীবী মানুষের পক্ষে কথা বলেছেন।

5. জেল-জুলুম ও ত্যাগ: বহুবার কারাবরণ করেছেন, কিন্তু নিজের আদর্শ থেকে বিচ্যুত হননি।

🔹 তাঁর বিখ্যাত কিছু বক্তব্য / স্লোগান:

১. ✅ "আমার ভাসানী নাম, মজলুমের কাম।"

👉 অর্থাৎ তিনি বলতেন, তিনি হচ্ছেন নির্যাতিত মানুষের পক্ষে আওয়াজ তোলা একজন সেবক।

২. ✅ "আমি হুকুমের গোলাম নই, আমি জনগণের গোলাম!"

👉 এটি ছিল তার আত্মসম্মান ও গণতন্ত্রের প্রতি দায়বদ্ধতার স্পষ্ট প্রকাশ।

৩. ✅ "ভাত দে, কাপড় দে, নইলে সরকার ভেঙে দে!"

👉 এই উক্তি দিয়ে তিনি তৎকালীন সরকারের বিরুদ্ধে মানুষের মৌলিক চাহিদার কথা জোরালোভাবে তুলেছিলেন।

৪. ✅ "পূর্ববাংলার মানুষ যদি তাদের ন্যায্য অধিকার না পায়, তবে পাকিস্তান থাকবে না!"

👉 পূর্ব পাকিস্তানের বঞ্চনার বিরুদ্ধে তার রাজনৈতিক দূরদর্শিতা ও সাহসী উচ্চারণ।

🔹 কিছু স্মরণীয় দিক:

১৯৫৭ সালে কাগমারীতে অনুষ্ঠিত কৃষক সম্মেলনে লাখো মানুষের সমাবেশ হয়েছিল। সেখানে তিনি যুক্তফ্রন্ট সরকারের সমালোচনা করেন।

তিনি ছিলেন স্বাধীন বাংলা ও আত্মনিয়ন্ত্রণের প্রথম দাবিদারদের একজন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও তাঁর নেতৃত্বের প্রশংসা করতেন।

🔹 উপসংহার:

মাওলানা ভাসানী ছিলেন একজন আপসহীন নেতা, যিনি রাজনীতি করেছেন মানুষের সেবায়, ব্যক্তি স্বার্থে নয়। তাঁর জীবন, সংগ্রাম ও বক্তৃতা আমাদের আজও অনুপ্রাণিত করে।

🕊 গল্প ১: “একটি মায়ের অপেক্ষা”বৃদ্ধা মায়ের চোখে জল শুকিয়ে গেছে, কিন্তু মনে রয়ে গেছে ছেলের ফিরে আসার আশা। যুদ্ধের আগে...
04/08/2025

🕊 গল্প ১: “একটি মায়ের অপেক্ষা”

বৃদ্ধা মায়ের চোখে জল শুকিয়ে গেছে, কিন্তু মনে রয়ে গেছে ছেলের ফিরে আসার আশা। যুদ্ধের আগে হাসি-খুশি ঘরটিতে এখন কেবল ছাই আর পোড়া কাঠের গন্ধ। তার একমাত্র ছেলে কাদায় ভেজা গামছা পরে যুদ্ধে গিয়েছিল। মা প্রতিদিন ভাত রেখে দিতেন তার জন্য।
শেষে একদিন ফিরে আসে ছেলে — নিথর দেহ হয়ে, বুকে রক্তের দাগ আর পাশে জ্বলন্ত বাংলাদেশের পতাকা।
মা আর কিছু বলেন না, শুধু বসে থাকেন তার পাশে, চোখে চেয়ে থাকেন দিগন্তে, যেন এই দেশ আবার মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে.

🔥 গল্প ২: “পোড়া পতাকার গল্প”

রক্তাক্ত যুবকটির নাম ছিল আরিফ। সে ছিল গ্রামের স্কুলশিক্ষক। ছাত্রদের বলত— “তোমাদের কলম স্বাধীনতার অস্ত্র।” কিন্তু দিন আসে, যখন কলম ফেলে অস্ত্র তুলে নিতে হয়।
এক রাতে পাকিস্তানি সেনারা গ্রামে আগুন দেয়, মা-বোনদের ধরে নিয়ে যায়। আরিফ প্রতিরোধ গড়ে তোলে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত বুলেটের আঘাতে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে।
তার বুকের পাশে পড়ে থাকে বাংলাদেশের পতাকা, যার এক কোণ আগুনে পুড়ে যাচ্ছে।
সে জানত, তার মৃত্যু বৃথা যাবে না। সে দেশের স্বাধীনতার ভিত্তি.

🌅 গল্প ৩: “সূর্য উঠবে”

একটি বিধ্বস্ত সকাল। চারদিকে ধোঁয়া, আগুন, আর নিস্তব্ধতা। যুদ্ধ শেষের আগ মুহূর্তে, গ্রামের শেষপ্রান্তে একটি মা তার ছেলেকে নিয়ে বসে আছেন।
ছেলেটি আর নেই, কিন্তু তার মুখে শান্তির ছাপ।
পেছনে দেখা যায় ভেঙে পড়া সাঁকো, কিন্তু সামনে সূর্য উঠছে।
মা জানেন, ছেলেটির প্রাণের বিনিময়ে একটি নতুন সূর্য উঠছে এই দেশের আকাশে—যেখানে থাকবে না পরাধীনতা, থাকবে না ভয়।
তিনি মাটিতে হাত রাখেন, বলেন, “তোর রক্ত এই মাটিতে, এই মাটিই একদিন গৌরবে ভরে উঠবে।”

2022 office start.
03/08/2025

2022 office start.

Address

Yes
Bara Asulia
1341

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MD Arifujaman Babu posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share