BanglaCamp বাংলাক্যাম্প

BanglaCamp বাংলাক্যাম্প Online community for all Bangla speaking people around the world.

গবেষকরা আবিষ্কার করেছেন যে হাইড্রোজেন সালফাইড— যে গ্যাস পাদ এর গন্ধের জন্য দায়ী—আসলে শরীরে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন...
25/09/2025

গবেষকরা আবিষ্কার করেছেন যে হাইড্রোজেন সালফাইড— যে গ্যাস পাদ এর গন্ধের জন্য দায়ী—আসলে শরীরে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অল্প পরিমাণে, এটি একটি সংকেত অণু (signaling molecule) হিসাবে কাজ করে যা রক্তনালীগুলিকে নমনীয় রাখে, রক্ত ​​সঞ্চালন উন্নত করে, রক্তচাপ কমায়, এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেস হ্রাস করে। এই অপ্রত্যাশিত কার্যকারিতা দেখায় যে শরীরের প্রাকৃতিক প্রক্রিয়াগুলির প্রায়শই লুকানো সুবিধা থাকে।
এর চাইতেও বেশি, গবেষণাগুলি ইঙ্গিত দেয় যে হাইড্রোজেন সালফাইড দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতি থেকে কোষগুলিকে রক্ষা করে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, এবং কিডনির ক্ষতির ঝুঁকি কমাতে পারে। যদিও এটি বেশি মাত্রায় বিষাক্ত, অন্ত্রে (gut) স্বাভাবিকভাবে উত্পন্ন হওয়া এই সামান্য পরিমাণ গ্যাস উন্নত কার্ডিওভাসকুলার এবং কোষের স্বাস্থ্যে অবদান রাখে, যা দেখায় যে শরীর কীভাবে এমন কাজগুলির মধ্যে চতুরতার সাথে ভারসাম্য বজায় রাখে যা আপাতদৃষ্টিতে অসুখকর মনে হতে পারে কিন্তু বেঁচে থাকার জন্য অপরিহার্য। (সংগ্রিহীত)

#স্বাস্থ্যতথ্য #বিজ্ঞানব্যাখ্যা #হৃৎপিণ্ডস্বাস্থ্য #অদ্ভুতবিজ্ঞান #শরীরতথ্যাবলী

Of course! Here is the Bangla translation:একটি ইউসিএসএফ (UCSF) গবেষণায় দেখা গেছে যে অংশগ্রহণকারীরা যারা দিনে দুবার উচ্চ...
25/09/2025

Of course! Here is the Bangla translation:
একটি ইউসিএসএফ (UCSF) গবেষণায় দেখা গেছে যে অংশগ্রহণকারীরা যারা দিনে দুবার উচ্চ-ফ্ল্যাভানল কোকো উপভোগ করেছেন, ৩০ দিন পর তাদের সঞ্চালিত মেরামতকারী কোষ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে এবং রক্তনালীর কার্যকারিতা ৪৭% উন্নত হয়েছে। 💪💓

গবেষকরা বলছেন যে এই ম্যাজিক আসে এপিক্যাটেচিনের মতো ফ্ল্যাভোনয়েড থেকে, যা রক্ত ​​প্রবাহ বাড়ায় এবং টিস্যু মেরামত করতে সহায়তা করে। তাই, সেই চকোলেটটি কেবল সুস্বাদু নয় — এটি আসলে আপনার কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য এবং পুনরুৎপাদন ক্ষমতাকে সমর্থন করতে পারে।

:সংগ্রিহীত

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard!Eran Kaisar, Mohammad Mizan Miya
25/09/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard!

Eran Kaisar, Mohammad Mizan Miya

22/09/2025
মুড়ির টিন গানে মাতলেন মার্কিন ও বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সদস্যগণ :
21/09/2025

মুড়ির টিন গানে মাতলেন মার্কিন ও বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সদস্যগণ :

‘হালুগাইট্ট্যে মুড়ির টিন’ গানে মাতলেন বাংলাদেশ ও মার্কিন সেনারাThanks f...

কুয়েতে সাহেল অ্যাপের মাধ্যমে ট্রাফিক জরিমানা পরিশোধ করুন Pay Traffic Violation Fines On Sahel App
20/09/2025

কুয়েতে সাহেল অ্যাপের মাধ্যমে ট্রাফিক জরিমানা পরিশোধ করুন Pay Traffic Violation Fines On Sahel App

কুয়েতে সহজে সাহেল অ্যাপের মাধ্যমে ট্রাফিক জরিমানা পরিশোধ করুন Pay Traffic Violation Fines On Sahel App In Kuwait #🇰🇼 ...

বাংলাদেশের গড় আয়ুতে আসছে ভয়ংকর পরিবর্তন!!!জাতিসংঘের প্রধান পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা (UNEP) এর একাধিক তথ্যের ব্যাখ্যা অনুয...
20/09/2025

বাংলাদেশের গড় আয়ুতে আসছে ভয়ংকর পরিবর্তন!!!

জাতিসংঘের প্রধান পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা (UNEP) এর একাধিক তথ্যের ব্যাখ্যা অনুযায়ী যেসব কারণে অধিক মৃত্যু ঝুঁকিতে রয়েছে যে দেশগুলো তার মধ্যে একটি বাংলাদেশ- এবং তার সব কারণ গুলোই বাংলাদেশে ভয়ংকর রূপে দৃশ্যমান...

নিম্নে কারণগুলো উল্লেখিত করা হলো -

১) বায়ু দূষণ (অতিরিক্ত)
২) পানি দূষণ
৩) খাদ্যে ভেজাল (অতিরিক্ত)
৪) গড় আবহাওয়ার পরিবর্তন
৫) গড় পরিবেশ পরিবর্তন (বিশেষ করে বৃক্ষ কর্তন)
৬) চিকিৎসা সেবায় অনুন্নতি
৭) স্বাস্থ্য সচেতনতা (নেই বললেই চলে)
৮) মাদকাসক্তি (অতিরিক্ত পর্যায়ে)
৯) গড় খাদ্যে অপুষ্টি
১০) গড় মানসিক চাপ (বেকারত্ব, পারিবারিক, শিক্ষাব্যবস্থার, ঋণ ও সামাজিক)

এরকম ভয়ংকর দৃশ্যমান পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে আগামী ২০-৩০ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের গড় আয়ু কমে যাবে প্রায় ১০ থেকে ১৫ বছর যা মোট ৪৫ থেকে ৬০ বছরে নিয়ে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
: সংগ্রীহিত

 #মদিনার একটি হাসপাতালের আই সি ইউতে দীর্ঘ তিন বছর ধরে এভাবে অবচেতন অবস্থায় গভীর পর্যবেক্ষণে আছেন লোকটি। উনি একজন আলেম। ন...
20/09/2025

#মদিনার একটি হাসপাতালের আই সি ইউতে দীর্ঘ তিন বছর ধরে এভাবে অবচেতন অবস্থায় গভীর পর্যবেক্ষণে আছেন লোকটি। উনি একজন আলেম। নাম মাওলানা হেদায়াতুল ইসলাম। বাড়ি ফেনী। তিনি দুই হাজার বাইশের শুরুর দিকে উমরাহর সফরে মদিনা এসে হঠাৎ স্ট্রোক করে মালিক ফাহাদ হসপিটালে ভর্তি হন। সেই থেকে আজ অবধি তিনি আই সি ইউতে আছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থার কোনো উন্নতি ঘটেনি। কথা বলতে পারেন না। নড়াচড়া করার শক্তিটুকুও নেই। বেঁচে থেকেও যেন মৃত।

তাঁর সাথে পরিবারের কেউ নেই। এমনকি পরিবারের কেউ তাঁর খবরটুকুও নেন না। আসলে দেশ থেকে খবর নেওয়ার তেমন সুযোগও নেই। দীর্ঘ এই তিন বছরের মধ্যে নাকি পরিবারের কেউ উনাকে দেখতেও আসেননি। পরিবারের সদস্যরা জানেনও না লোকটি বেঁচে আছেন নাকি পরপারে পাড়ি জমিয়েছেন। লোকটি তিন পুত্র ও এক কন্যা সন্তানের জনক বলে জানতে পেরেছি। কিন্তু আজ তিন বছর ধরে তিনি একা। কেউ নেই তাঁর পাশে। স্ত্রী সন্তান থাকলেও পৃথিবীতে তিনি বড্ড একা। অসহায়।

উমরাহর সফরে যখন তিনি স্ট্রোক করেন তখন সাথে তাঁর স্ত্রীও ছিলেন। কিন্তু উমরাহর সফরের নির্দিষ্ট সময় শেষে স্ত্রী দেশের উদ্দেশ্যে পাড়ি জমান সংকটাপন্ন স্বামীকে আই সি ইউতে একা রেখে। রোগীর অবস্থা অপরিবর্তিত দেখে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নাকি তাঁর স্ত্রীকে এখানে রোগীর সাথে অবস্থান করার প্রস্তাব দিয়েছিল। স্ত্রীর থাকা-খাওয়া সহ যাবতীয় ব্যয়ভার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তথা সৌদির হজ্ব মন্ত্রণালয় বহন করবে বলে প্রস্তাবও নাকি করেছিল। কিন্তু তিনি রাজি হননি। তিনি চলে যান দেশে।

তিন বছর ধরে তিনি আই সি ইউতে আছেন। অবস্থার কোনো উন্নতি ঘটেনি। এভাবে আর কতদিন তিনি মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করবেন আল্লাহ ভালো জানেন। একজন রোগীকে আই সি ইউতে রাখার দৈনিক খরচ কী পরিমাণ হতে পারে তা হাসপাতাল সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিরাই ভালো বলতে পারবেন। কিন্তু লোকটি সম্পূর্ণ ফ্রী চিকিৎসা পাচ্ছেন এই দীর্ঘ সময় ধরে। তাঁর চিকিৎসার সম্পূর্ণ খরচ সৌদি আরবের হজ্ব মন্ত্রণালয় বহন করছে। দুর্ভাগ্য তিনি চেতনা ফিরে পাচ্ছেন না। তাঁর অবস্থা অপরিবর্তিত।

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমাদের পরিচয় জানতে পেরে জিজ্ঞাসা করেন, "উনার ছেলেসন্তান বা পরিবারের কেউ কি নেই? আরও বলেন, "এই আই সি ইউতে আরো অনেক রোগী রয়েছেন। যাদের স্বজনরা নিয়মিত দেখতে আসেন। খোঁজ নেন। কিন্তু এই রোগীর কোনো স্বজন কখনও আসেন না। খোঁজও নেন না। আমরা ভেবেছি তার পরিবারের কেউ নেই।"

ডাক্তার নার্স আর দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের এমন অভিব্যক্তি শুনে কিছুক্ষণের জন্য থ বনে গিয়েছিলাম। ভাবতে লাগলাম, "আহ! কার জন্য এতসব আয়োজন? যেই স্ত্রী সন্তানের জন্য নিজের জীবনের সুখ আহ্লাদ সব ত্যাগ করে মানুষ রাতদিন পরিশ্রম করে সেই স্ত্রী সন্তান বা পরিবারপরিজনকে যদি জীবনের কঠিন অন্তিম মুহূর্তে পাশে না পায় তাহলে এই জীবনের স্বার্থকতা কী? এটাই বুঝি দুনিয়ার বাস্তবতা? মায়া ভালবাসা আবেগ এসব বুঝি শুধুই অভিনয়? দিনশেষে আসলেই কেউ কারো নয়? সবাই একা?

কিয়ামতের কঠিন দিনে স্ত্রী প্রাণপ্রিয় স্বামীকে চিনবে না। মা-বাবা প্রাণপ্রিয় সন্তানকে চিনবে না। আদরের ভাই বোনকে চিনবে না। সবাই ইয়া নাসফি ইয়া নাফসি করবে। রক্তের বন্ধনগুলো একে একে অচেনা হয়ে যাবে। কেউ পাশে দাঁড়াবে না। এতদিন এসব কথা কোরআন হাদিস থেকে শুধু শুনে এসেছি। অস্বাভাবিক অসম্ভব মনে হতো। কিন্তু আজকের এই ঘটনা আমার চোখ খুলে দিয়েছে। আমাকে এটুকু বুঝতে শিখিয়েছে যে, দুনিয়ার সামান্য অসুস্থতা যদি মানুষকে এতো দূরে ঠেলে দিতে পারে, তাহলে আখিরাতের ভয়াবহ দিনের বাস্তবতা ঠিক কেমন হতে পারে? (সংগ্রিহীত)

কুয়েত: বিরল দৃশ্যে, কুবার দ্বীপের পৃষ্ঠ জুড়ে গাঙচিলের বাসা এবং ডিম দেখা যাচ্ছে, যা স্থানীয় এবং পরিযায়ী পাখিদের জন্য এ...
19/09/2025

কুয়েত: বিরল দৃশ্যে, কুবার দ্বীপের পৃষ্ঠ জুড়ে গাঙচিলের বাসা এবং ডিম দেখা যাচ্ছে, যা স্থানীয় এবং পরিযায়ী পাখিদের জন্য একটি নিরাপদ আশ্রয়স্থল।

: In a rare sight, seagull nests and eggs blanket the surface of Kubbar Island, a safe haven for resident and migratory birds

চিকিৎসা বিজ্ঞানে এক যুগান্তকারী সাফল্যের নজির স্থাপন করেছেন অস্ট্রেলিয়ার ৪০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি। মানব হৃদপিণ্ড প্রতিস্...
16/09/2025

চিকিৎসা বিজ্ঞানে এক যুগান্তকারী সাফল্যের নজির স্থাপন করেছেন অস্ট্রেলিয়ার ৪০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি। মানব হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপনের অপেক্ষায় একটি সম্পূর্ণ কৃত্রিম টাইটানিয়াম হৃদপিণ্ড নিয়ে তিনি ১০০ দিনেরও বেশি সময় ধরে বেঁচে থেকে ইতিহাস তৈরি করেছেন। এই যন্ত্রটি চৌম্বকীয় শক্তি ব্যবহার করে অবিরাম রক্ত সঞ্চালনের মাধ্যমে প্রমাণ করেছে যে, জৈবিক হৃদপিণ্ড ছাড়াও জীবন ধারণ করা সম্ভব। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, তিনি এমন যন্ত্র নিয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়া বিশ্বের প্রথম রোগী, যা হৃদরোগ চিকিৎসায় একটি নতুন মানদণ্ড স্থাপন করেছে।

এই কৃত্রিম হৃদপিণ্ডটি তার প্রাকৃতিক হৃদপিণ্ডের সম্পূর্ণ বিকল্প হিসেবে কাজ করেছে। এটি শেষ-পর্যায়ের হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের জন্য আশার আলো দেখাচ্ছে, যখন মানব হৃদপিণ্ড পাওয়া দুষ্কর। এটি সাময়িক সহায়তাকারী যন্ত্রের মতো নয়, বরং জীবনকে অনির্দিষ্টকালের জন্য টিকিয়ে রাখার উদ্দেশ্যেই এই প্রযুক্তিটি তৈরি করা হয়েছে। এটি চিকিৎসক এবং রোগী উভয়কেই নতুন আশা দিয়েছে। বিশেষজ্ঞরা এটিকে শুধুমাত্র প্রতিস্থাপনের মাধ্যম হিসেবে দেখছেন না—তারা মনে করেন, যারা দাতা হৃদপিণ্ড পেতে পারেন না, তাদের জন্য এটি একদিন স্থায়ী বিকল্প হিসেবে কাজ করতে পারে।

চিকিৎসকদের মতে, এটি জীবন রক্ষাকারী চিকিৎসার ক্ষেত্রে এক নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে, যেখানে প্রযুক্তি বিশ্বব্যাপী অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের দীর্ঘস্থায়ী ঘাটতি সমাধান করতে পারে। আরও উন্নয়নের মাধ্যমে, কৃত্রিম হৃদপিণ্ড পরীক্ষামূলক যন্ত্র থেকে মূলধারার চিকিৎসায় পরিণত হতে পারে, যা অসংখ্য মানুষের জীবন রক্ষা এবং উন্নত করতে সাহায্য করবে। এই ঘটনাটি শুধু প্রকৌশলগত দক্ষতারই প্রমাণ দেয় না, বরং মানবজাতির হৃদপিণ্ডকে সচল রাখার সংজ্ঞাকে নতুন করে তুলে ধরার ক্ষেত্রেও একটি বড় পদক্ষেপ।

আপনার কি মনে হয়?  সিদ্ধান্ত কি সঠিক?
14/09/2025

আপনার কি মনে হয়? সিদ্ধান্ত কি সঠিক?

14/09/2025

Address

Dhaka
Bara Manikdi

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when BanglaCamp বাংলাক্যাম্প posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to BanglaCamp বাংলাক্যাম্প:

Share