24/09/2023                                                                            
                                    
                                                                            
                                            :::::: বারহাট্টা কলেজের ইতিহাস ::::::
প্রতিষ্ঠা ও নামকরণ:: কলেজটি বারহাট্টার সকলের প্রিয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার
চিন্তা চেতনাকে মূল্যায়ন করে নামকরণ করা হয় “বারহাট্টা কলেজ”। ১৯৮৬ সালে এলাকার কিছু সংখ্যক তরুণ ও কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সর্বজনাব গনেশ কিশোর দাস,মোঃ আনিছুল আলম তালুকদার, অসিত কুমার মজুমদার,আতাউর রহমান খান মোহন, আব্দুল বারী হুমায়ুন, শামছুল আরেফিন বাদল প্রমুখ ব্যাক্তিগণের এলাকায় ব্যাপক
গণসংযোগ ও এলাকাবাসির দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সাবেক উপজেলা
চেয়ারম্যান মরহুম আব্দুল কাদির খান
বারহাট্টা পাইলট বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে
এলাকার সর্বস্তরের জনগনকে
নিয়ে একটি সভা আহবান করেন।
সে সভায় “বারহাট্টা কলেজ” নামে
একটি কলেজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে
সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মরহুম
আব্দুল কাদির খান কে আহবায়ক ও
বারহাট্টা উপজেলা আওয়ামীলীগের বর্তমান সভাপতি জনাব আজিজুর রহমানকে যুগ্ম
আহবায়ক করে ২২ সদস্য বিশিষ্ঠ
একটি আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়।
পরবর্তীতে এলাকার শিক্ষিত যুবক
দীপেন্দ্র চন্দ্র গোস্বামীকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ
হিসেবে এবং এলাকার শিক্ষিত যোগ্য যুবকদেরকে বিভিন্ন বিষয়ে প্রভাষক পদে নিয়োগ দিয়ে ১৯৮৬-৮৭ শিক্ষাবর্ষে ১৪ জন
ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি করে একাদশ শ্রেণীর ক্লাস শুরু করা হয়। বর্তমানে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা
১৫৫০ জন । সে সময় কলেজটি পরিচালনা করার ক্ষেত্রে বারহাট্টার সকল স্তরের জনগনের অক্লান্ত শ্রম ও সার্বিক সহযোগিতা বিশেষ ভূমিকা রেখেছিল। তবে এ
ক্ষেত্রে যে সমস্ত রাজনৈতিক ও
বিদ্যোৎসাহী ব্যাক্তিবর্গ বিশেষ
অবদান রেখেছিলেন। তারা হলেন
বর্তমান উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি
আজিজুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক
কাজী আব্দুল ওয়াহেদ, উপজেলা
আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি
মরহুম আব্দুল মালেক তালুকদার ও
সুলতান আহমেদ নূরী,বর্তমান
মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার শাহ মোহাম্মদ আব্দুল কাদির , সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান খান রিজভি এলাকার
বিদ্যোৎসাহী ব্যাক্তি মরহুম কমরুদ্দিন খান , মরহুম আলেফ উদ্দিন খান, মরহুম আছাব উদ্দিন খান,বর্তমান উপজেলা বি.এন.পির
সভাপতি রহমত আলী তালুকদার,
সাবেক সভাপতি শামছুদ্দিন আহমদ
বাবুল, বীরমুক্তিযোদ্ধা মীর মোঃ আব্দুল কাদের, গণতন্ত্রী পার্টির বর্তমান
সভাপতি আলকাছ উদ্দিন আহম্মেদ সে
সময়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার,
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এবং
সাবরেজিষ্টার হিসেবে যারা দায়িত্বে
ছিলেন তাদের সহযোগিতাও ছিল
অনেক বেশী।