Rose Fairy

Rose Fairy Remember this...
A good life need some bad days too.
(2)

|| স্বাগতম আপনাকে আমাদের এই ছোট্ট পেইজে ||

আপনাদের একটু সাপোর্ট� আমাদের এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরনা জোগায়।��

আমাদের এই ছোট্ট পেইজটিতে একটি লাইক� দিয়ে সহযোগিতা করুন এবং পাশেই থাকুন,ধন্যবাদ।���

26/11/2024

যে তোমায় ভালোবাসবে শতাব্দী ফুরিয়ে গেলেও সে কখনো তোমার প্রতি মুগ্ধতা হারাবে না!🤍

26/06/2024

Everything comes to you at the right time
👑

𝐄𝐢𝐝 𝐌u𝐛𝐚𝐫𝐚𝐤 🌙𝐓𝐚𝐤𝐚𝐛𝐛𝐚𝐥𝐚𝐥𝐥𝐚𝐡𝐮 𝐌𝐢𝐧𝐧𝐚 𝐖𝐚 𝐌𝐢𝐧𝐤𝐮𝐦 ❤️Celebrating Eid with family is also a good thing,it is a great blessing gi...
17/06/2024

𝐄𝐢𝐝 𝐌u𝐛𝐚𝐫𝐚𝐤 🌙
𝐓𝐚𝐤𝐚𝐛𝐛𝐚𝐥𝐚𝐥𝐥𝐚𝐡𝐮 𝐌𝐢𝐧𝐧𝐚 𝐖𝐚 𝐌𝐢𝐧𝐤𝐮𝐦 ❤️
Celebrating Eid with family is also a good thing,it is a great blessing given by Allah 🫶🌹
May Allah keep my parents long life 🥰
Alhamdulillah for everything ❤️

14/05/2024

আমার স্ত্রী আমার কাছে হাত পেতে টাকা চাইলে !!
আমি ভেতরে ভেতরে এক প্রকার পৈশাচিক আনন্দ পাই। মাস্টার্স শেষ করা মেয়েটা আমার সংসারে দিনরাত খেঁটে মরে। তবুও গলার স্বর বাড়িয়ে মাথাটা কিঞ্চিৎ উঁচু করে বলার সাহস নেই চাকরির কথা।

মেধাবী ছাত্রী হওয়ার দরুন প্রাইমারির রিটেনে টিকেছিলো। ভাইবা অবদি আর যাওয়া হয়নি তার। হয়নি বললে ভুল হবে হতে দেয়নি। আমার মা বলেছিলো ঘরের বউদের বেশি পড়াতে নেই। আর চাকরিতো করতেই দেওয়া যাবে না, তাহলে নাকি তারা স্বামীর অবাধ্য হয়ে যায়।

এমনিতেও আমার বউয়ের মতো বাধ্য মেয়ে এ যুগে খুব কমই আছে। মায়ের কথা শুনে ওর ভাইবা বাতিল করতে বলেছিলাম। বাধ্য বউয়ের মতো সেও রাজি হয়েছিলো। সমস্যাটা বাঁধলো তার পরিবার। সেদিনও এক প্রকার পৈশাচিক আনন্দ পেয়েছিলাম। কিন্তু বউয়ের মুখটাতে সেদিন লুকানো কষ্টটা দেখতে পাইনি।

আবার একদিন তরকারিতে লবন বেশি দেওয়াতে বেশ কিছু কথা শুনিয়ে দিই। সে প্রতিত্তোরে শুধু বলেছিলো, প্রতিদিনতো হয়না, আজকেই ভুলটা হয়েছে তার জন্য এতো কথা বলছো? মুখে মুখে তর্ক করার কারণে তখন তার গালে একটা কষে থাপ্পড় মারি।

সেও আর দ্বিতীয় কোনো প্রতিবাদ করেনি। প্রায় রাতেই বাচ্চার কান্নার আওয়াজে আমার ঠিকমতো ঘুম হতো না। সেবারতো ধমক দিয়েই রুম থেকে বের করে দিয়েছিলাম। সকালে উঠে দেখি আমার বউ আর বাচ্চা বেলকনিতে পাটি বিছিয়ে শুয়ে আছে।

অনুতপ্তবোধ হতো না কখনো। ওই যে পুরুষত্ব জাহির করা নামক পুরুষের কাতারে পরি যে, তাই বোধহয়। আজকে ঘরোয়া একটা বৈঠক হচ্ছে। বৈঠক টা মূলত আমার বোনকে নিয়ে। আমি সোফার পিছনে এক কর্ণারে দাঁড়িয়ে অতি আগ্রহে সব শুনেই যাচ্ছি।

আমার ছোট বোনটার বলা প্রতিটা কথায় যেন কলিজা ভেদ করলো আমার। আরে ওর স্বামী নামক পুরুষটার রুপতো আমি নিজেও। আমার বোন আর সহ্য করতে না পেরে বাবার বাড়ি চলে এসেছে। কিন্তু আমার স্ত্রীরতো কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই।

বছরখানেক হলো ওর বাবা মারা গেছে। আর মা তো সেই ছোটোবেলাতেই। তারজন্যই কি ও সবটা সহ্য করে মুখ বুজে পড়ে থাকে এ সংসারে? নাকি ও জানতো এই দুনিয়ায় প্রকৃতির হিসাব বলেও কিছু আছে?
নাহ আমি আর ঠিক থাকতে পারলাম না।

এবার বুঝি পৈশাচিক আনন্দের বদৌলতে ভেতরে ভেতরে ভালো মানুষের উদয় হবে। ক্ষমা হ্যাঁ ক্ষমা চাইতে হবে তার কাছে। নিজ ভুলের জন্য মন থেকে ক্ষমা চাইলেতো সৃষ্টিকর্তাও মুখ ফেরান না। আর সেখানে সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি কি মুখ ফিরিয়ে থাকতে পারবে?
Copy post

হুমায়ুন আহমেদের দারুচিনি দ্বীপ সিনেমায় শুভ্রের বাবা যখন শুভ্রকে লিডারশিপ শেখাচ্ছিল- তখন খুব মূল্যবান একটা ইনসাইট দেয়।শুভ...
11/05/2024

হুমায়ুন আহমেদের দারুচিনি দ্বীপ সিনেমায় শুভ্রের বাবা যখন শুভ্রকে লিডারশিপ শেখাচ্ছিল- তখন খুব মূল্যবান একটা ইনসাইট দেয়।
শুভ্ররা ঘুরতে যাবে। শুভ্রের বাপ বুদ্ধি দেয়- 'যখন সবাই স্টেশনে টিকেট কাটতে যাবে, টিকেটের বাজেট নিয়ে আলোচনা হবে, তখন তুমি ওদেরকে একটা ফার্স্ট ক্লাস বগি অফার করবে। সবাই তোমার উপর খুশি হয়ে যাবে। একই সাথে দলের উপর তোমার সূক্ষ্ম কর্তৃত্ব প্রকাশ পাবে।
কিন্তু ট্রেনে খাবার দাবারের জন্য তুমি একটা পয়সাও খরচ করবে না। সামান্য চাও যদি খেতে হয়, চেষ্টা করবে অন্য কেউ যেন বিল দিয়ে দেয়।'
শুভ্র প্রশ্ন করে- 'আমি প্রথম শ্রেণীর ফুল বগি বুক করতে পারি কিন্তু সামান্য চায়ের বিল দিতে পারি না?'
শুভ্রের বাপ বলে- 'না তুমি পার না। কারণ যে মুহূর্তে তুমি সব টাকা দেয়া শুরু করবে তখন থেকে তোমাকে সকলে মনে করবে একটা দুগ্ধবতী গাভী। যাকে যখন ইচ্ছে দোয়ানো যায়।

তোমাকে বন্ধুদের বোঝাতে হবে যে তুমি চাইলেই টাকা খরচ করতে পারো, কিন্তু কখন খরচটা করবে ব্যাপারটা তোমার মুডের উপর নির্ভর করে।'
আমার মনে হয়- এই ইনসাইট শুধু টাকার ক্ষেত্রে না, আরও অনেক ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। বিশেষ করে যেসব মানুষগুলো একটু সহানুভূতিশীল হয়ে কাজ কর্ম করার চেষ্টা করে।
দেখা যায়- যে মানুষ কনসিডার করছে সে সারাজীবন ধরেই কনসিডার করছে। যে মানুষ কোনো একটা সিচুয়েশনে কম্প্রোমাইজ করছে তার উপর গোটা সারাউন্ডিং এর আশা থাকে যে সে তাবত সিচুয়েশনে কম্প্রোমাইজ করে যাবে। মেনে নিবে। পরিস্থিতি সামলাবে। স্যাক্রিফাইস করবে।
বিকজ হি অর শি ইজ দ্য কনসিডারেট ওয়ান। দুগ্ধবতী গাভীর মতো।
কনসিডারেট হওয়ার মূল সমস্যা হল মানুষ বুঝে যায় যে লোকটা কনসিডারেট। দুগ্ধবতী গাভী হতে না চাইলে এটা কখনো মানুষকে বুঝতে দেয়া যাবে না।

© copy post

এখানে বসে কিছুক্ষণ সময় কাটাতে পারলে ভালো  লাগতো। 🤍
11/05/2024

এখানে বসে কিছুক্ষণ সময় কাটাতে পারলে ভালো লাগতো। 🤍

07/05/2024

আমার স্ত্রীকে আমি ভালোবেসেই বিয়ে করেছিলাম।
কিন্তু যখন পরিপাটি প্রেমিকাটা অগোছালো স্ত্রী হয়ে গেলো।
তখন কেন জানি আমার আর ওকে ভালো লাগত না।
মেয়েটা অল্পতেই খুশি হয়ে যেত।
আমার মনে আছে যখন ওর সাথে আমার বিয়ে হয়।
তখন আমার মাস শেষে বেতন ছিলো পনেরো হাজার।
এই টাকায় ও কতটা হ্যাপি ছিলো তা আমি কাউকেই বোঝাতে পারবো না।
আমি থেকে শুরু করে আমার পরিবারের প্রতিটা মানুষের খেয়াল ও রাখতো।
আর দিন শেষে চাইতো একটু ভালোবাসা।
যেটা আমি সময়ের সাথে সাথে দেওয়া কমিয়ে দিলাম।
আস্তে আস্তে আমার পজিশন ভালো হতে রইলো।
আমার চিন্তাধারা হলো উন্নত।
কিন্তু সংসারের চাপে পরে ও ঠিক আগের মতোই রয়ে গেলো।আমার পনেরো হাজার বেতন ত্রিশ হাজারে গিয়ে ঠেকলো।
ঘর পরিবর্তন হলো আমি পরিবর্তন হলাম।
শুধু পরিবর্তন হলো না কবিতা।
হ্যা আমার স্ত্রী নিজেকে পরিবর্তন করলো না।
টাকার নেশা আমাকে গ্রাস করে দিলো আস্তে আস্তে।
ভুলে গেলাম আমি আমার প্রিয় অতীতকে।সুখ পেয়ে ভুলে গেলাম দুঃখের দিনে পাশে থাকা মানুষ গুলোকে।
সারাদিন খাটাখাটনি করে খাবার টেবিলে যখন কবিতা অপেক্ষা করতো।
আমি বলতাম যতো সব আদিখ্যেতা।
বৃষ্টি হলেই আমার হাত দু'টো ধরে যখন বলতো।
চলোনা একটু দু'জনে বৃষ্টি বিলাস করি।আমি তখন বলতাম বয়স তো কম হলো না এখন এসব পাগলামি ছাড়ো।
মাঝ রাতে যখন পিরিয়ডের ব্যথায় কুঁকড়ে উঠতো।
আমি নাক সিটকে পাশের রুমে ঘুমাতে চলে যেতাম।
দিনের পর দিন তাঁর ভালোবাসা বেড়ে ছিলো আমার প্রতি।
আর আমার অবহেলা।
একটা সময় পর আমার পরিবারও ওকে অবহেলা করতে শুরু করলো।
যাঁর হাতের রান্না সবাই তৃপ্তি নিয়ে খেত।
এখন নাকি তাঁর রান্না ভালো হয় না।
যে ঔষধ না দিলে আমার বাবা-র ঔষধ খাওয়ার কথা মনে থাকত না।
আজকাল নাকি সে ভুল ঔষধ দিয়ে আমার বাবাকে মেরে ফেলার প্ল্যান করেছে।
একটা সময় আমাদের বাড়িতে থাকার মতো কোন সম্ভল খুঁজে পেলো না কবিতা।
তাই সরাসরি বলেই দিলাম আমি তোমায় ডির্ভোস দিতে চাই।
সে সেদিন খুব অবাক নয়নে চেয়েছিলো।
কোন প্রতিবাদ করেনি।
হয়তো সে বুঝতে পেরেছিলো তাঁর এই বাড়ির প্রয়োজন ফুরিয়েছে।
তারপর সেই অনাকাঙ্ক্ষিত সময় এলো যখন কবিতা আর আমার ডির্ভোস হবে।
সেদিনও সবটা কি সুন্দর করে মেনে নিয়েছিলো।
কোন প্রতিবাদ করেনি।
এমন কি খোরপোষের টাকা টাও দাবি করলো না।
উকিল যখন বললো সে কেন টাকাটা নিবে না।
তখন ও বললো।
যে মানুষটাই আমার হয়নি তাঁর টাকা দিয়ে আমি কি করবো।
ওর বাবা সেদিন আমায় একটা কথা বলেছিলো।
ভগবান দিয়ে ধন দেখে মন,কাইরা নিতে কতক্ষণ।
কথাটার মানে সেদিন না বুঝলেও আজ ঠিক বুঝতে পারি।
তিন মাসের মাথায় মিথ্যা অপবাদে আমার চাকরি চলে যায়।
বড় বোন টাকে মাঝে মাঝেই তাঁর শ্বশুর বাড়ির লোকেরা মেরে ধরে আমাদের বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়।
বাবা ভুল ঔষধের রিয়াকশনে আজ বিছানার সাথে মিশে আছে।
মা প্রায় আজকাল তরকারিতে নুন,হলুদ দিতে ভুলে যায়।
আর আমি উন্নতমানের চাকরি থেকে ফুটপাতে ছোট্ট একটা ফুলের দোকান নিয়ে বসে আছি।
আজ ওই কথাটার মানে বুঝলাম।
দিয়ে ধন দেখে মন, কাইরা নিতে কতক্ষণ।
লুকিয়ে খোঁজ নিয়েছিলাম কবিতার।
শুনেছি অন্য জায়গায় তাঁর বাবা বিয়ে দিয়েছে।
স্বামী একজন ডাক্তার।
খুব সুখে আছে।
খুব ভালো ভাগ্য সেই মানুষটার, যাঁর সাথে কবিতার বিয়ে হয়েছে।
গেছে মাসে নাকি তাঁদের একটা মেয়েও হয়েছে।
সে সুখের আশা করেনি তাই তাঁর এতো সুখ।
আর আমি সুখের আশা করে মানুষকে অমানুষ ভেবেছি।
তাই আজ আমার এই পরিস্থিতি।
তাইতো বলে,শেষ হাসিটা তাঁরাই হাসে।
যাঁরা নিজেকে নয় অন্যকে ভালোবাসে।

ভালোবাসা ||

বিঃদ্র--সবাই টাকায় সুখ খোঁজে না,
প্রিয় মানুষটার মাঝেও কেউ সুখ খোজে
copy post

আমি দুই ছেলের মা। বড় বউ ছোট বৌ নিয়ে আমরা এক বাসাতেই থাকি। আজকে গল্প বলবো বড় ছেলে আর তার বউকে নিয়ে। বড় ছেলের বিয়ের আগের ক...
21/04/2024

আমি দুই ছেলের মা। বড় বউ ছোট বৌ নিয়ে আমরা এক বাসাতেই থাকি। আজকে গল্প বলবো বড় ছেলে আর তার বউকে নিয়ে।

বড় ছেলের বিয়ের আগের কথা। ছেলে আর ছেলের বউকে নিয়ে আলাদা বসছিলাম কিছু কথা বলতে। কয়েকটা বিষয় তাকে বলেছিলাম।

১)বউকে বলেছিলাম আমাদের বাসাতে এসে থাকতেই হবে - এমন কোন জোরাজোরি নাই। বিয়ে করা মানেই বাপ মা ছেড়ে আসাতে আমি বিশ্বাস করিনা। বিয়ের পর দুই বাসাতেই আসা যাওয়া করে অভ্যাস করুক। যেখানে থাকতে মন চায় থাকবে।

২) বউ যেহেতু জব করে, সে চাইলে তার সুবিধা মত আলাদা বাসা নিয়েও থাকতে পারে। তবে সপ্তাহে একটা দিন অন্তত আমাদের সাথে থাকা চাই। দুই বেলা একসাথে খাইতে চাই।

৩) যেহেতু বউ তার বাবা মা এর একমাত্র মেয়ে, বউ এর সবচাইতে বড় দায়িত্ব বাবা মা এর দেখাশোনা করা। তাই সে যদি মনে করে বাবা মা নিয়ে একসাথে থাকবে সেটাতেও তার পুরা অধিকার আছে। এসব নিয়ে আমার মাথা ব্যাথা নাই।

আমার ছেলেকে আমি বিয়ের আগে ২ টা শর্ত দিয়েছিলাম।

১) বউ যদি হোম মেকার হয় তাহলে তাকে মাসে হাত খরচ বাবদ ২০ হাজার টাকা দেয়া।
২) অবশ্যই ঘরের কাজে সহায়তার জন্য লোক রেখে দেয়া।

আমার বয়স এখন ৫৪. বড় ছেলের বিয়ের ৩ বছর চলে। তারা আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছে। আমিও তাদের দেখে ভালো আছি।

আমার ছেলে আর বউ আর আমার বেয়াইন আমরা সবাই এক বিল্ডিং এ থাকি। কেউ কারো থেকে দূরে নাই। সবাই সবার মত কিন্তু একত্রেই থাকি!

আমার যৌবনে আমার চিন্তাভাবনা দেখে মানুষ হাসতো। আমার বলা কথা শুনলে হাসতো। এখন বলে আমি নাকি বউকে মাথায় উঠায়ে রাখসি।

এখনো মনে আছে বড় ছেলের বিয়ের পর বউকে বলেছিলাম ঈদের দিন বিকাল পরজন্ত তার বাবা মা এর সাথে কাটিয়ে এরপর আমার বাড়িতে আসতে। আমার ছেলেও এটাতে সায় দিয়েছিল। ছেলে নামাজ পরে বউ এর বাপের বাড়ি গেছিল। ওখান থেকে খাওয়া দাওয়া করে বউকে বাড়ি নিয়ে আসছে।

সকালে আমার বাসায় যেসব আত্মীয় স্বজন আসলো সবাই বউকে না পেয়ে আমাকে অনেক কথা শুনাইলো।এরপর কিন্তু বউ কোরবানি ঈদে নিজ ইচ্ছায় আগে আমার বাসায় ছিল এরপর সব কাজ গুছায়ে বাপের বাড়ি গেছিল। আমার কিছু বলতে হয়নাই তাকে।

আমি দেখলাম, আমি আমার বড় বৌকে যতটুকু ছাড় দিসি ,বউ আমার জন্য তার ডাবল টা করে।

আমার ভালোই লাগে। মিম মা, আমি তোমাকে আমার জীবনের গল্প টা লিখে পাঠালাম, তোমার পেজে যারা আমার লেখা পড়বে, তাদের প্রতি একটা অনুরোধ থাকবে।

আমরা মানুষ , ছেলের বউরাও তহ মানুষ! বিড়ালের প্রতি মায়া করলেও বিড়াল পোষ মানে, মানুষের প্রতি মায়া করলে মানুষ ও জান দিয়ে করে!

সিরিয়ালের শ্বাশুড়ি থেকে আমরা বেড়িয়ে আসি। বাচ্চাদের কে তাদের মত থাকতে দেই। আমরা যেন আমাদের ছেলে ,বউ এর পাশে ছায়া হয়ে থাকতে পারি। বাবা মা হওয়া অনেক বড় দায়িত্বের ব্যাপার। পরের বাড়ির মেয়ের দায়িত্ব নিলে সেটা আরো বড় ব্যাপার।

আমি লিখতে পারিনা। মনে হইলো একটু লেখি, তোমাদের বলি আমার গল্পটা।

লেখক - আয়েশা সিদ্দিকা



লেখিকাকে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর করে কথাগুলো গুছিয়ে বলার জন্য,আফসোস সমাজের কিছু মূর্খরা যদি এটা বুঝত❤️❤️❤️

Address

Barishal
Barisal

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rose Fairy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category