মোঃ সোহেল রানা

মোঃ সোহেল রানা আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে
(6)

আলহামদুলিল্লাহ ❤️‍🔥
27/08/2025

আলহামদুলিল্লাহ ❤️‍🔥

নমরুদ ও ইব্রাহিম আলাইহিসসালাম এর ঘটনা।।।নমরুদ কুশের সন্তান নিজেকে অসীম ক্ষমতার অধিকারী মনে করতো এবং খোদার বিরুদ্ধে বিদ্র...
26/08/2025

নমরুদ ও ইব্রাহিম আলাইহিসসালাম এর ঘটনা।।।

নমরুদ কুশের সন্তান নিজেকে অসীম ক্ষমতার অধিকারী মনে করতো এবং খোদার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করা এক রাজা। হিবরনে বাস করার সময় একপর্যায়ে ইব্রাহিম আলাইহিস সালামকে আল্লাহতালা বললেন হে ইব্রাহীম তুমি নবরুদকে সতর্ক কর তার উপরে শাস্তি আসার আগেই। সুতরাং ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম আল্লাহর হুকুম মতে নমরুদের রাজ দরবারে উপস্থিত হলেন নমরুদ ইব্রাহিমকে বললো তাকে সিজদা দিতে। ইব্রাহিম তাকে সিজদা করতে অস্বীকার করে নমরুদকে উদ্দেশ্য করে বলল আমি সিজদা করি একমাত্র আল্লাহকে যিনি আমার প্রতিপালক আর তাতে রেগে গিয়ে নমরুদ জিজ্ঞেস করল হে ইব্রাহিম কে তোমার প্রতিপালক। ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম বলল আমার প্রতিপালক তিনি যিনি জীবন দান করেন ও মৃত্যু ঘটান। নমরুদ বলল আমিও জীবন দান করি এবং মৃত্যু ঘটিয়ে থাকি এটা বলে সে একজন নির্দোষ মানুষকে হত্যা করলো এবং একজন আসামিকে ছেড়ে দিলো। ইব্রাহিম বলল তিনি সূর্যকে উদিত করেন পূর্ব দিক থেকে এবার আপনি তাকে পশ্চিম দিক থেকে উদিত করে দেখান। তখন সে হতভম্ভ হয়ে গেল ও তার কাছে কোন জবাব রইল না। সে সময় নমরুদ আর কোন বিতর্কে না গিয়ে সরাসরি ফায়সালার পথ বেছে নিলেন। নমরুদ ইব্রাহিম আলাইহিস সালামকে বললো হে ইব্রাহীম দুনিয়ার রাজত্ব তো আমার। আর শীঘ্রই আকাশের রাজত্ব আমি তোমার আল্লাহর কাছ থেকে ছিনিয়ে নেব। আর নমরুদের এ কথার জবাবে ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম বললেন হে নমরুদ কিভাবে আপনি আকাশে পৌঁছাবেন - সে বলল আমার বিজ্ঞ পরিষদ বর্গই এ ব্যাপারে আমাকে পথ দেখাবে। তারপর নমরুদ যখন এ ব্যাপারে পরিষদ বর্গের পরামর্শ চাইলেন তখন পরিশোধ বর্গের একজন পরামর্শ দিলেন সু উচ্চ একটা টাওয়ার নির্মাণ করতে যাতে করে তার চুরা থেকে বেহেস্তে লুকিয়ে থাকা ইব্রাহিমের খোদাকে সহজেই ধরাশায়ী করা যায়। তারপর দীর্ঘ দিনে হাজার হাজার শ্রমিকের অক্লান্ত পরিশ্রমে এক টাওয়ার নির্মাণ করা হলো যা টাওয়ার ও বাবেল নামে পরিচিত। তারপর নমরুদ টাওয়ারের চূড়ায় আরোহন করলেন কিন্তু সেখান থেকে কিছুই দেখতে পেলেন না। এই সময় ইবলিশ পরিশোধ বর্গের একজন হয়ে নমরুদকে একটি আজব পরামর্শ দিল তার পরামর্শে চারটি বৃহৎ শকুনকে লালন পালন করা হলো। অতঃপর একটি সিন্দুক তৈরি করে শকুন গুলোকে কয়েকদিন অভুক্ত রেখে ওই সিন্দুকের চার কোনায় বেঁধে দেওয়া হল তারপর সিন্ধুকের উপর দিকে শকুনের নাগালের বাইরে কিন্তু দৃষ্টির সীমানায় ঝুলিয়ে দেওয়া হল মাংসের টুকরো। নমরুদ ও তার সেনাপতি প্রস্তুত হয়ে সিন্দুকে আরোহন করলেন। শকুনেরা মাংসের টুকরো খেতে চাইল আর তাদেরকে নিয়ে সিন্দুকসহ উপরের দিকে উড়ে চললো। ঊর্ধ্ব আকাশে পৌঁছে অর্থাৎ যেখান থেকে পৃথিবীর কিছুই আর দৃষ্টিগোচর হলো না। নমরুদ প্রস্তুতি নিলেন তীর নিক্ষেপের তারপর তারা একের পর এক তীর উপরের দিকে নিক্ষেপ করল। এই সময় আল্লাহ তায়ালা জিব্রাইল কে বললেন আমার এই বান্দা যেন নিরাশ না হয়। জিব্রাইল প্রতিটি তীরের মাথায় রক্ত মেখে দিয়ে সেগুলো ফেরত পাঠালেন। এদিকে সকল তীর নিক্ষেপ শেষে নমরুদ পৃথিবী পৃষ্ঠে ফিরে আসতে চাইলো। সেজন্য পাখি গুলিকে নিম্নগতি করার লক্ষ্যে সিন্দুকের উপরের দিকে ঝুলিয়ে দেওয়া মাংস নিচের দিকে ঝুলিয়ে দেয়া হলো। মাটিতে অবতরণের পর নমরুদের রক্ষীরা নিক্ষিপ্ত তীর গুলো কুড়িয়ে আনল। যেগুলো পাওয়া গেল তার সবগুলোই রক্তে রঞ্জিত। নমরুদ রক্তমাখা তীর গুলি দেখে সফলতার আনন্দে আত্মহারা হয়ে সঙ্গীদের কে বললেন নিশ্চয়ই আমরা ইব্রাহিমের খোদাকে হত্যা করেছি (নাউজুবিল্লাহ)।
তীরে লেগে থাকা রক্তই তার সাক্ষ্য বহন করে নমরুদ এবার ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম কে ডেকে আনলেন তার রাজ দরবারে সে বলল নিশ্চয়ই আমরা তোমার খোদাকে হত্যা করতে সমর্থ্য হয়েছি। সে তার সিংহাসনের পাশ থেকে একটা তীর হাতে নিয়ে সেটিকে পরোক করতে বলল। তীরে লেগে থাকা এই রক্ত তার সাক্ষ্য বহন করে। ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম এর কোন ভবান্তর হলো না মৃদু হেসে বললেন আমার স্রষ্টা চিরস্থায়ী তখন নমরুদ বলল তিনি যদি মারা গিয়ে না থাকেন তার সৈন্যদলকে একত্রিত হতে বলো। আমি ও আমার সৈন্যদলকে ময়দানে সমবেত করছি আর সে তিন দিনের সময়ও বেঁধে দিল। নির্দিষ্ট দিনে নমরুদ সেনাবাহিনী ময়দানে সমবেত করল বেঁধে দেওয়া তিন দিনের ওই স্বল্প সময় সে যথেষ্ট সংখ্যক সৈন্য সমাবেশ ঘটিয়েছিল। ময়দানে নমরুদ তার সেনাবাহিনী নিয়ে অপেক্ষা করছে কিন্তু প্রতিপক্ষের কোন দেখা নেই ইব্রাহিম আলাইহিস সালামকে একাকী দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে সে বলল ওহে ইব্রাহিম তোমার প্রতিপালকের সৈন্যদল কোথায় তিনি নিশ্চয়ই আমার শক্তি বল দেখে ভীত হয়ে পশ্চাৎ প্রসারণ করেছেন। ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম বললেন আমার রব ক্ষমতায় মহান কোনরূপ ভীতি তাকে আচ্ছন্ন করতে পারে না বরং তিনি ক্ষমা প্রদর্শন করে থাকেন একথা নিশ্চিত সে তার সৈন্যদল ময়দানে এসে পৌঁছাবে আর তা অতি অল্প সময়ের মধ্যেই। নমরুদ সেনাপতিদের বলল যুদ্ধ পতাকা উড়িয়ে দাও সতর্ক হও না কারা বাজাও ৬০০০০০০ সেনার শোর বলে ভুমি প্রকম্পিত হলো। নমরুদ পুনরায় ইব্রাহিম কে বললেন ইব্রাহিম কোথায় তোমার রবের সৈন্যদল ইব্রাহিম দূরে আকাশের দিকে অঙ্গলি নির্দেশ করলেন। দূরে কালো রঙের একটা দেখা যাচ্ছে যখন সেটা কাছে মাথার উপর চলে এলো লক্ষ লক্ষ মশার গুনগুন কলতানে চারিদিক মুখরিত হলো। নমরুদ অবজ্ঞার সুরে বলল এ তো মশা তুচ্ছ এক প্রাণী তার উপর নিরস্ত্র তোমার রবের কি অস্ত্র ভান্ডার বা মালখানা নেই ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম বললেন আমার রবের সেনাবাহিনী সম্পর্কে আপনার কোন ধারণাই নেই আপনার এই সেনাবাহিনীর জন্য তিনি এই তুচ্ছ নিরস্ত্র মশাকে যথেষ্ট মনে করেছেন এখন আপনি শুধু এই বাহিনীর মোকাবেলা করে আপনার শক্তি সামর্থ্য ও আর পরিচয় দিন অন্যদিকে এই সেনবাহিনীর সঙ্গে কিভাবে যুদ্ধ করতে হবে তা ভেবে পাচ্ছিল না নমরুদের সেনারা এত ক্ষুদ্র প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে তাদের পূর্ব কোন যুদ্ধের অভিজ্ঞতা বা ট্রেনিং কোনটাই নেই সুতরাং তারা হতভম্ব হয়ে আদেশের অপেক্ষায় সারিবদ্ধভাবে নিশ্চল দাঁড়িয়ে রইলো। এদিকে প্রতিটি সৈন্যর মাথার উপর একটি করে মশা অবস্থান নিল তারপর কেউ কিছু বুঝে ওঠার পূর্বেই তারা তাদের নাক দিয়ে মস্তিষ্কে প্রবেশ করলো তারপর দংশন করলো সেনাবাহিনীর মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হল হিতাহিত জ্ঞান শূন্য হয়ে তাদের তীরন্দাজ গণ ঊর্ধ্বে তীর করতে লাগলো আর পদাতিত সেনারা নিজেদের চারপাশে অন্ধের মত তরবারি চালনা শুরু করল এভাবে একে অপরকে নিজেদের অজান্তেই তারা আহত বা নিহত করে ফেলল। নমরুদ পালিয়ে প্রাসাদে ফিরে আসছিলেন এ সময় একটি দুর্বল মশা তাকে তারা করল মশাটি কিছুক্ষণ তার শিরস্তানের চারপাশে কয়েকবার প্রদক্ষিণ শেষে তার নাক দিয়ে মস্তিষ্ককে ঢুকে পড়ল তারপর ধীরে সুস্থে মগজে দংশন শুরু করল যন্ত্রণায় অস্থির হয়ে পড়লেন নমরুদ উন্মাদের ন্যায় প্রাসাদে প্রবেশ করলেন এ সময় দিশেহারা হয়ে পাদুকা খুলে নিজের মাথায় আঘাত করতে শুরু করলো এতে মশা দংশনে বিরত রইল তিনি একটু আরাম বোধ করলেন কিন্তু আঘাত বন্ধ করতেই পুনরায় মশা দংশন শুরু করলো অবশেষে নমরুদ তার মাথায় মৃদু আঘাত করার জন্য একজন সার্বক্ষণিক কর্মচারী নিযুক্ত করলেন সুদীর্ঘ ৪০ বছর তিনি ওই দুঃসহ যন্ত্রণা ভোগ করেছিলেন পাদুকা ব্যতীত অন্য কিছুর আঘাতে মশা বিরত থাকতো না। সে সময় ইব্রাহিম আলাইহি সালাম আবার তাকে আল্লাহর অনুগত্য মেনে নেয়ার আহ্বান জানালেও নমরুদ কখনোই সেটা মেনে নেয়নি অন্যদিকে নমরুদের সার্বক্ষণিক দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মচারী অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছিল এক মুহূর্ত অবসর নেই তার সামান্য বিরতিতেই তিরস্কার এক সময় তার মনে এমন বিরক্তি ও ক্রোধের সৃষ্টি হলো যে সে তার হাতে থাকা পদুকাদারা সজোরে এক আঘাত করেন।সেই আঘাতেই নমরুদের মৃত্যু হয়। যার দম্ভ আকাশ ছুঁতে চেয়েছিল সে পরাজিত হলো ক্ষুদ্র এক মশার কাছে। আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে অহংকার এবং দাম্ভিকতা থেকে দূরে রাখুন। পোস্টটি ভালো লাগলে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করুন অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন।

-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-

- #ইসলাম
- #আল্লাহ
- #রাসূল
- #ইসলামিক_উপদেশ
- #কুরআনের_আলো
- #জুমা_মুবারক
- #আলহামদুলিল্লাহ
- #দোয়া
- #হাদীস
- #নামাজ

-
-
-
-
-
-
-
-
-
-

বুয়েটের সমাবর্তনে এক যুবক বক্তৃতা দিতে গিয়ে বললেন—“আমার মতো ছাত্র বুয়েট আর দ্বিতীয়টি পাবে না, আর আসবেও না। আমিই শেষ।আমি ...
16/08/2025

বুয়েটের সমাবর্তনে এক যুবক বক্তৃতা দিতে গিয়ে বললেন—
“আমার মতো ছাত্র বুয়েট আর দ্বিতীয়টি পাবে না, আর আসবেও না। আমিই শেষ।

আমি আজ বেরিয়ে যাচ্ছি। আমার মতো আর কোনো ছাত্র এই বুয়েটে ভর্তি হতে পারবে না। আজ আমি গর্বিত যে এত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আমি ছাত্র ছিলাম।”

কথা বলতে বলতে তার চোখ থেকে অবিরাম জল পড়ছিল। তখন একজন প্রফেসর তাকে জিজ্ঞেস করলেন—
“তোমার গর্বিত হওয়ার কারণ কী?”

জবাবে ছেলেটি বলল—
“কমলাপুর রেলস্টেশনের পাশে একচালা এক বস্তির ঘরে আমার জন্ম। হ্যাঁ, আমি বস্তিরই ছেলে। বাবা যখন মারা যান, আমি তখন খুব ছোট। আমাকে বড় করে মানুষ করার জন্য আমার মা দিনের বেলায় ভিক্ষা করতেন আর রাতে এক বাসায় ঝির কাজ করতেন। আমি ওই বস্তিরই স্কুলে পড়তাম। ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনায় ভালো ছিলাম।

মায়ের একার রোজগারে সংসার চলত না, তাই আমি কমলাপুর স্টেশনে বাদাম বিক্রি করতাম। স্টেশনে বাদাম নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর সময় কোথাও কোনো পড়ে থাকা ইংরেজি পত্রিকা কাগজ কুড়িয়ে এনে পড়ার চেষ্টা করতাম। আমি যখন তৃতীয় শ্রেণিতে ভর্তি হই, বস্তির স্কুলে সর্বোচ্চ নম্বর পাই।

আমার পড়াশোনার আগ্রহ দেখে একজন ভদ্রলোক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। আজ সেই ভদ্রলোকের জন্যই আমি এত দূর পর্যন্ত আসতে পেরেছি। এর জন্য আমি ঈশ্বরকে ধন্যবাদ দিই।

আজ আর আমার মা বেঁচে নেই। বেঁচে থাকলে জড়িয়ে ধরে বলতাম—‘মা, তোমার বাদাম বিক্রি করা ছেলে বুয়েট থেকে ইঞ্জিনিয়ার হয়েছে।’ কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস—তিনি তো আর নেই।

তবুও আমার একটাই পরিচয়—আমি বস্তির ছেলে। এই কথা বলতে আমার কোনো দ্বিধা হয় না।”

কথা শেষ করে আবারও চোখ মুছলেন ছেলেটি।

লেখাটি :সংগৃহীত

কতটা লজ্জার একটি কথা।।।
16/08/2025

কতটা লজ্জার একটি কথা।।।

14/08/2025
১৬ থেকে ১৮ শতক পর্যন্ত বাংলা (Bengal Subah) ছিল মুঘল সাম্রাজ্যের সবচেয়ে ধনী, সমৃদ্ধ ও শিল্পনির্ভর অঞ্চল।এখানকার উর্বর ম...
14/08/2025

১৬ থেকে ১৮ শতক পর্যন্ত বাংলা (Bengal Subah) ছিল মুঘল সাম্রাজ্যের সবচেয়ে ধনী, সমৃদ্ধ ও শিল্পনির্ভর অঞ্চল।
এখানকার উর্বর মাটি, উন্নত কৃষি, মসলিন–সিল্ক–নীলক–ইস্পাত উৎপাদন, এবং বিশ্বমানের জাহাজ নির্মাণ শিল্পের কারণে ইউরোপীয় বণিকরা একে ডাকত "Paradise of the Nations" — জাতিগণের স্বর্গ।

এই স্বর্ণযুগে বাংলা ছিল বৈশ্বিক বাণিজ্যের কেন্দ্রবিন্দু, যেখানে সম্পদ, সংস্কৃতি ও শিল্পের মিলনে গড়ে উঠেছিল সত্যিকারের সুবর্ণ বাংলা।

#বাংলাদেশ

14/08/2025

বৃহস্পতিবার আসর থেকে মাগরিবের মধ্যে এই দোয়াটি একশ বার পড়ুন।

আল-ওয়াজিদু (الْوَاجِدُ) অর্থ হলো 'এমন মুখাপেক্ষীহীন সত্তা, যিনি কারো কাছে কোনো কিছুর জন্য মুখাপেক্ষী নন'। এর তাৎপর্য হলো, আল্লাহ সবকিছুর অধিকারী এবং তিনি কোনো কিছুর জন্য কারো ওপর নির্ভরশীল নন।
আল-মাজিদু (الْمَجِيدُ) অর্থ হলো 'মহাগৌরবান্বিত' বা 'মহিমান্বিত'। এই নামের তাৎপর্য হলো, আল্লাহ পরিপূর্ণ শক্তি, উচ্চ মর্যাদা, দয়া, উদারতা এবং করুণার অধিকারী। তাঁর সমস্ত গুণই মহান ও নিখুঁত।

আমল করুন এবং অন্যকে জানার জন্য শেয়ার করে দিন।

২০১৯ সালে জাপান সরকার মানব-প্রাণী কিমেরা (human-animal chimeras) সংক্রান্ত কিছু গবেষণার অনুমতি দেয়। এর আগে আইন অনুযায়ী ম...
13/08/2025

২০১৯ সালে জাপান সরকার মানব-প্রাণী কিমেরা (human-animal chimeras) সংক্রান্ত কিছু গবেষণার অনুমতি দেয়। এর আগে আইন অনুযায়ী মানব কোষ ধারণকারী প্রাণীর ভ্রূণকে ১৪ দিনের মধ্যে ধ্বংস করতে হতো। কিন্তু নতুন নিয়মে গবেষকরা এসব ভ্রূণকে সারোগেট প্রাণীর গর্ভে প্রতিস্থাপন করে পূর্ণ মেয়াদে বিকাশের অনুমতি পান, যদিও তা কঠোর নৈতিক ও প্রযুক্তিগত শর্তসাপেক্ষ।

প্রথম অনুমোদন পান স্টেম সেল গবেষক হিরোমিৎসু নাকাউচি, যার গবেষণার লক্ষ্য ভবিষ্যতে অঙ্গ প্রতিস্থাপনের জন্য প্রাণীতে মানুষের অঙ্গ তৈরি করা।

Source:Nature - "Japan approves first human-animal embryo experiments"

ব্রিটিশ সাম্রাজ্য ১৭ থেকে ২০ শতক পর্যন্ত সারা বিশ্বের বহু দেশ দখল করে তাদের সম্পদ, শিল্পকলা, সংস্কৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ ...
13/08/2025

ব্রিটিশ সাম্রাজ্য ১৭ থেকে ২০ শতক পর্যন্ত সারা বিশ্বের বহু দেশ দখল করে তাদের সম্পদ, শিল্পকলা, সংস্কৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ লুট করে ব্রিটেনে নিয়ে গিয়েছিল। এটি ব্রিটেনের শিল্পবিপ্লব ও আধুনিক সমৃদ্ধির পেছনে একটি বড় ভূমিকা পালন করেছে।

প্রধান কিছু চুরি বা লুটপাটের উদাহরণ দেওয়া হলো:

১. ভারত (British Raj):

সম্পদ চুরি:

ব্রিটিশরা ২০০ বছরের শাসনে ভারতে থেকে প্রায় ৪৫ ট্রিলিয়ন ডলার মূল্যের সম্পদ লুট করেছে (শিক্ষাবিদ শশী থারুর ও অর্থনীতিবিদ প্যাটনায়েকের গবেষণা অনুসারে)।

কাঁচামাল যেমন তুলা, চা, মসলা, কয়লা, লোহা – সব ব্রিটেনে পাঠানো হতো।

অমূল্য রত্ন:

কোহিনূর হীরা, বিশ্বের অন্যতম বিখ্যাত হীরা, ব্রিটিশরা পাঞ্জাব থেকে নিয়ে গিয়ে ব্রিটিশ রাণীর মুকুটে বসিয়েছে। চিন্তা করেন, রানীর মাথায় চোরের মুকুট।

শিল্প ও মুদ্রা ধ্বংস:

ভারতের বস্ত্রশিল্প ধ্বংস করে ম্যানচেস্টার ও লিভারপুলে কাপড় তৈরি শুরু হয়। ধ্বংস হয় ঢাকাই মসলিনের মত দুর্লভ শিল্প।

২. চীন (O***m Wars ও লুট):

ঐতিহাসিক লুট:

"Old Summer Palace" (Beijing) – ব্রিটিশ ও ফরাসি সৈন্যরা ১৮৬০ সালে পুরো রাজপ্রাসাদ ধ্বংস করে ও মূল্যবান শিল্পকর্ম লুট করে নিয়ে যায়।

ব্রিটিশ মিউজিয়ামে আজও বহু চীনা শিল্পকর্ম রয়েছে।

আফিম ব্যবসা:

ব্রিটিশরা জোর করে চীনে আফিম বিক্রি করে মুনাফা করতো, ফলে চীন সমাজে মাদকাসক্তি ছড়িয়ে পড়ে।

৩. গ্রিস (Elgin Marbles):

ব্রিটিশ কূটনীতিক লর্ড এলজিন পার্থেনন (Acropolis) থেকে বহু মার্বেল ভাস্কর্য চুরি করে ব্রিটেনে নিয়ে যান। আজও ব্রিটিশ মিউজিয়ামে তা সংরক্ষিত, গ্রিস বারবার তা ফেরত চাইছে।

৪. মিশর (Pharaonic Antiquities):

ব্রিটিশরা মমি ও বহু প্রাচীন শিল্পকর্ম লুট করে নিয়ে যায়।

আজও ব্রিটিশ মিউজিয়ামে হাজার হাজার মিশরীয় ঐতিহাসিক নিদর্শন রয়ে গেছে।

৫. আফ্রিকা (Colonial Loot):

গোল্ড কোস্ট (বর্তমান ঘানা): স্বর্ণের খনি ব্রিটিশরা শোষণ করেছিল।

নাইজেরিয়া: বহু ব্রোঞ্জ ভাস্কর্য – Benin Bronzes – ব্রিটিশরা ১৮৯৭ সালে লুট করে নেয়।

দাস ব্যবসা: আফ্রিকার লাখ লাখ মানুষকে দাস বানিয়ে আমেরিকা ও ইউরোপে বিক্রি করে বিপুল অর্থ আয় করেছিল।

৬. অস্ট্রেলিয়া ও আদিবাসীদের ভূমি:

ব্রিটিশরা অস্ট্রেলিয়ার আদিবাসী Aboriginal জনগণের জমি দখল করে কলোনি গড়ে তোলে।

সাংস্কৃতিক নিদর্শন সব কিছু নিয়ে যায় তারা।

ব্রিটিশ জাদুঘরকে কেউ কেউ "বিশ্বের সবচেয়ে বড় চুরি করা জিনিসের সংগ্রহশালা" বলে আখ্যা দিয়েছেন। এখানে আছে:

ভারতীয় হিন্দু ও বৌদ্ধ মূর্তি

মিশরীয় মমি ও ফারাও নিদর্শন

চীনা সেরামিক ও ভাস্কর্য

আফ্রিকান ব্রোঞ্জ

মায়ান সভ্যতার নিদর্শন

ব্রিটিশ সাম্রাজ্য কেবল শাসনই করেনি, বরং স্থানীয় অর্থনীতি ধ্বংস করে, কাঁচামাল শোষণ করে, এবং অমূল্য সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পদ লুট করে নিজ দেশকে সমৃদ্ধ করেছিল। এই লুটপাট আজও ইতিহাসে একটি কলঙ্কিত অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত। এবং তারা এখনও গোপন লুটপাটের মধ্যেই আছে।

‎আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃরসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)বলেনঃ ইমাম যখন “সামি‘আল্লা-হু লিমান হামিদা...
08/08/2025

‎আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)বলেনঃ ইমাম যখন “সামি‘আল্লা-হু লিমান হামিদাহ” বলে তোমরা তখন “আল্লা-হুম্মা রব্বানা-লাকাল হামদ” বল। কেননা যার এ কথা মালায়িকাদের (ফেরেশতাদের) কথার সাথে মিলে যাবে তার আগের গুনাহ্ মাফ করে দেয়া হবে। (ই.ফা. ৭৯৬ , ই.সে. ৮০৮)

সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৭৯৯
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

#কিয়ামত_একদিন #ইসলামিক_স্মরণ

সুবহানাল্লাহ 🥰❤️‍🔥 #কিয়ামত_একদিন  #ইসলামিক_স্মরণ
08/08/2025

সুবহানাল্লাহ 🥰❤️‍🔥

#কিয়ামত_একদিন #ইসলামিক_স্মরণ

Address

Barisal

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মোঃ সোহেল রানা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share