মোঃ সোহেল রানা

মোঃ সোহেল রানা আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে
(5)

👇🖤 #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ ...
29/11/2025

👇🖤 #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি
আলহ #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কার..
#ফটোগ্রাফি

বিচ্ছু যখন সন্তান প্রসব করে, তখন সে তার সন্তানদের পিঠে আশ্রয় দেয়। মায়ের শরীরই হয়ে ওঠে তাদের প্রথম পৃথিবী। কিন্তু ধীরে ধী...
28/11/2025

বিচ্ছু যখন সন্তান প্রসব করে, তখন সে তার সন্তানদের পিঠে আশ্রয় দেয়। মায়ের শরীরই হয়ে ওঠে তাদের প্রথম পৃথিবী। কিন্তু ধীরে ধীরে সেই সন্তানেরা নিজেদের মায়ের পিঠের মাংস ছিঁড়ে খেতে শুরু করে। মা জানেন, তিনি চাইলে প্রতিরোধ করতে পারেন, তাদের সরিয়ে দিতে পারেন, এমনকি শেষ করে দিতে পারেন। কিন্তু তিনি তা করেন না। নীরবে সহ্য করেন। নিজের মাংস, নিজের কষ্ট, নিজের জীবন দিয়ে সন্তানদের বড় করে তোলেন। অবশেষে মা বিচ্ছু মারা যায়, আর সেই সন্তানরা বেঁচে থাকে, বড় হয়, পৃথিবীর আনন্দ ভোগ করে।
এ দৃশ্যটি কেবল বিচ্ছুর গল্প নয় এটি আমাদের সমাজের প্রতিচ্ছবি।
আজও অসংখ্য পিতা-মাতা ঠিক বিচ্ছুর মতোই নীরবে কষ্ট সহ্য করে সন্তানদের জন্য জীবন উৎসর্গ করছেন। তারা রোদ-বৃষ্টির পরোয়া না করে, দিন-রাতের হিসাব ভুলে, নিজেদের সমস্ত স্বপ্ন ও সুখ বিসর্জন দিয়ে সন্তানদের জন্য ঘাম ঝরাচ্ছেন, চোখের পানি মুছছেন, তবুও হাসি মুখে সন্তানদের ভবিষ্যৎ গড়ছেন।
কিন্তু প্রশ্ন হলো এই সন্তানরা বড় হয়ে কেমন আচরণ করে?
যাদের জন্য মা-বাবা নিজেদের সর্বস্ব বিলিয়ে দিয়েছেন, তাদেরই অনেক সন্তান বাবা-মায়ের কষ্টের খবর নেয় না। অন্য কারো ভালোবাসা, অন্য কারো টানে তারা বাবা-মাকে ভুলে যায়। মায়ের হাতের রান্না, বাবার ঘামের টাকায় পড়াশোনার স্মৃতি সবকিছু তারা অবহেলা করে। কেউ কেউ দূরে চলে যায়, সম্পর্ক ছিন্ন করে, এমনকি কখনো কখনো মায়া-মমতার সেই মাটির ঘরটিতে আর ফিরে তাকায় না।

🖤🥀🍁  এর বিবর্তন: প্রকৌশল শ্রেষ্ঠত্বের একটিউত্তরাধিকারপরিচিতিবায়েরিচে মটোরেন ওয়ার্ক এজি, সাধারণত বিএমডব্লিউনামে পরিচিত,...
25/11/2025

🖤🥀🍁
এর বিবর্তন: প্রকৌশল শ্রেষ্ঠত্বের একটি
উত্তরাধিকার
পরিচিতি
বায়েরিচে মটোরেন ওয়ার্ক এজি, সাধারণত বিএমডব্লিউ
নামে পরিচিত, একটি বিখ্যাত জার্মান অটোমোবাইল এবং
মোটরসাইকেল প্রস্তুতকারক যার কর্মক্ষমতা ভিত্তিক
যানবাহন এবং আধুনিক প্রযুক্তির জন্য উদযাপিত হয়।
1916 সালে প্রতিষ্ঠিত, বিএমডব্লিউ বিলাসিতা, নতুনত্ব এবং
ড্রাইভিং আনন্দ সঙ্গে সমার্থক হয়ে উঠেছে। এই নিবন্ধটি
অটোমোটিভ আড়াআড়ি উপর বিএমডব্লিউ এর ইতিহাস,
বিবর্তন, এবং প্রভাব অনুসন্ধান করে।
ইতিহাস ও ভিত্তি
বিএমডব্লিউ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল মিউনিখ, জার্মানিতে, মূলত
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় বিমানের ইঞ্জিন প্রস্তুতকারক হিসাবে।
কোম্পানির প্রথম পণ্য ছিল বিএমডব্লিউ Illa বিমান ইঞ্জিন,
যা তার কর্মক্ষমতা এবং নির্ভরযোগ্যতার জন্য প্রশংসা অর্জন
করেছে। যাইহোক, ১৯১৮ সালে যুদ্ধের শেষে জার্মানিতে
বিমানের ইঞ্জিন উত্পাদনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা
হয়েছিল, যার ফলে বিএমডব্লিউ এর প্রস্তাবগুলি বৈচিত্র্যময়
করে তোলে। - বারসামা সুস্বাদু বেস্টি খাবার ১এম।
1923 সালে, বিএমডব্লিউ তার ফোকাস মোটরসাইকেলে
স্থানান্তরিত করে, R32 চালু করে, যেখানে একটি বৈপ্লবিক
বিএমডব্লিউ অটোমোটিভ বাজারে প্রবেশ করে। অস্টিন
সেভেন এর উপর ভিত্তি করে প্রথম বিএমডব্লিউ গাড়িটি ছিল
বিএমডব্লিউ ৩/১৫। 1930 সালে বিএমডব্লিউ 328 এর
প্রবর্তন কোম্পানির জন্য একটি টার্নিং পয়েন্ট হিসাবে চিহ্নিত
করে, এটি উচ্চ-পারফরম্যান্স স্পোর্টস গাড়ির প্রস্তুতকারক
হিসাবে প্রতিষ্ঠিত। ৩২৮ মোটরস্পোর্টে স্বীকৃতি লাভ করে,
১৯৪০ সালে মিল মিগলিয়া জিতেছিল।
যাইহোক, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ বিএমডব্লিউ এর জন্য
উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছিল। জার্মান যুদ্ধের প্রচেষ্টা
সমর্থন করার জন্য কোম্পানীটি তার উৎপাদন পুনঃনির্দেশিত
করতে বাধ্য হয়েছিল, যার ফলে এর কারখানা এবং
অবকাঠামো গুরুতর ক্ষতি হয়েছিল। যুদ্ধের পরে,
বিএমডব্লিউ তার পরিচয় পুনর্বিন্যাস এবং পুনর্বিন্যাসের
কঠিন কাজের মুখোমুখি হয়েছিল।
যুদ্ধ-পরবর্তী পুনরুদ্ধার এবং বৃদ্ধি
যুদ্ধ-পরবর্তী বছরে, বিএমডব্লিউ ছোরা হয়



আমরা যে পৃথিবীতে বাস করি, তার মোট গভীরতা প্রায় ১২,৭৪২ কিলোমিটার! কিন্তু অবাক করার মতো বিষয় হলো-মানবজাতি এতদিনেও মাটির নি...
25/11/2025

আমরা যে পৃথিবীতে বাস করি, তার মোট গভীরতা প্রায় ১২,৭৪২ কিলোমিটার! কিন্তু অবাক করার মতো বিষয় হলো-মানবজাতি এতদিনেও মাটির নিচে মাত্র ১২ কিলোমিটার পর্যন্তই পৌঁছাতে পেরেছে!

এই জায়গাটির নাম রাশিয়ার কোলা সুপার ডিপ বোরহোল - Kola Superdeep Borehole পৃথিবীর সবচেয়ে গভীর গর্ত। যেটি নরওয়ে সীমান্তের কাছে অবস্থিত ।সেখানে তাপমাত্রা এতটাই বেশি ছিল (প্রায় ১৮০° সেলসিয়াস) যে ড্রিল মেশিনগুলো পর্যন্ত গলে গিয়েছিল!

আর এটা ছিল শুধু পৃথিবীর ওপরের স্তর! নিচে আছে ম্যান্টল, যেখানে পাথর গলে গলে লাভার মতো তরল অবস্থায় রয়েছে। তার নিচে আউটার কোর - এক বিশাল সাগর, যা তৈরি লিকুইড লোহা ও নিকেল দিয়ে। আর একদম ভেতরে আছে ইনার কোর, যার তাপমাত্রা প্রায় ৬০০০° সেলসিয়াস, সূর্যের পৃষ্ঠের মতোই ভয়ংকর গরম।

এর খনন ১৯৭০ সালে শুরু হয় । এই অভিযান গুরুত্বপূর্ণ কিছু আবিস্কার হয় যেমন

1. অত্যন্ত উচ্চ তাপমাত্রা
১২ কিমি গভীরে তাপমাত্রা ছিল প্রায় ১৮০°C—এর বেশি গভীর খনন অসম্ভব হয়ে পড়ে।

2. ২৫ কোটিরও বেশি বছরের পুরনো শিলা
কেউ তা আগে কখনো দেখেনি।

3. মাইক্রোফসিল (জীবাশ্ম) চিহ্ন
প্রায় ২ কিমি গভীরে ২৪টি প্রাচীন অণুজীবের অবশিষ্টাংশ পাওয়া যায়।
(জীবন্ত নয়, কেবল জীবাশ্মের রাসায়নিক নিদর্শন)

4. গ্রানাইট-ব্যাসাল্ট রূপান্তর সম্পর্কে ধারণা ভুল প্রমাণিত হয়
বিজ্ঞানীরা আশা করেছিলেন, গভীরে গ্রানাইটের নিচে ব্যাসাল্ট পাওয়া যাবে—কিন্তু পাওয়া যায়নি।
এটি ভূতত্ত্বে বড় সংশোধন আনে। পরে ১৯৯২ সালে এই প্রকল্প বন্ধ করে দেওয়া হয়।

বাইরে থেকে শান্ত দেখালেও, পৃথিবীর ভেতরে লুকিয়ে আছে এক জ্বলন্ত অগ্নি কুন্ড।

সোর্স : #বিজ্ঞানের জানা অজানা।

23/11/2025
🍁🏵️🌺🌻🇧🇩🇧🇩 #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্...
14/11/2025

🍁🏵️🌺🌻🇧🇩🇧🇩

#ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি
আলহ #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কার

#দীনদুনিয়া #ফটোগ্রাফি

ভালোবাসা না বাঁচার লড়াই? মিলনের পর সঙ্গীকেই খেয়ে ফেলে অ্যানাকোন্ডা! 🐍অ্যানাকোন্ডাদের জগতে এমন এক ভয়ংকর অথচ প্রাকৃতিক আচর...
11/11/2025

ভালোবাসা না বাঁচার লড়াই? মিলনের পর সঙ্গীকেই খেয়ে ফেলে অ্যানাকোন্ডা! 🐍
অ্যানাকোন্ডাদের জগতে এমন এক ভয়ংকর অথচ প্রাকৃতিক আচরণ আছে, যেটাকে বিজ্ঞানীরা বলেন ‘যৌন নরখাদ্যপ্রথা’ (Sexual Cannibalism) — অর্থাৎ মিলনের পর পুরুষ সঙ্গীকে খেয়ে ফেলা। শুনতে নিষ্ঠুর লাগলেও, এর পেছনে আছে প্রকৃতির নিখুঁত যুক্তি। স্ত্রী গ্রিন অ্যানাকোন্ডা (Green Anaconda) আকারে বিশাল—পুরুষের তুলনায় অনেক বেশি বড় ও শক্তিশালী। মিলনের পর পুরুষ সঙ্গীকে খেয়ে ফেলা তার জন্য এক ধরনের বেঁচে থাকার কৌশল।কারণ, গর্ভধারণের পরবর্তী সাত মাসে স্ত্রী অ্যানাকোন্ডারা কোনো শিকার করে না, যাতে পেটের ভেতরের বাচ্চাদের ক্ষতি না হয়। এই সময়টায় তারা সম্পূর্ণ নির্ভর করে শরীরে জমিয়ে রাখা পুষ্টির ওপর।আর সেই পুষ্টির মূল উৎসই হয়ে ওঠে মিলনের পর খাওয়া পুরুষ সঙ্গী।পুরুষটির দেহে থাকা প্রোটিন ও চর্বি তাকে দীর্ঘ অনাহারের মধ্যেও টিকে থাকতে সাহায্য করে এবং সুস্থ বাচ্চা জন্ম দেওয়ার শক্তি জোগায়।বিজ্ঞানীরা বলেন, এই আচরণ প্রকৃতিতে বিরল হলেও একেবারে ব্যতিক্রম নয়। কিছু প্রজাতির মাকড়সা (যেমন ব্ল্যাক উইডো) ও প্রেয়িং ম্যান্টিস (Praying Mantis)-এর মধ্যেও এমন প্রবণতা দেখা যায়।প্রকৃতি কখনো কখনো নিষ্ঠুর মনে হলেও, প্রতিটি ঘটনার মধ্যেই লুকিয়ে থাকে এক গভীর বুদ্ধিমত্তা।

#প্রকৃতিরঅদ্ভুতনিয়ম

"পৃথিবীর সবচেয়ে নিখুঁত প্রকৌশল—মানবদেহ" ❤️কখনও কি ভেবেছেন, আপনি হাত তুলছেন, চোখ বন্ধ করছেন, কিংবা পা ফেলছেনকিন্তু আপনার...
11/11/2025

"পৃথিবীর সবচেয়ে নিখুঁত প্রকৌশল—মানবদেহ" ❤️

কখনও কি ভেবেছেন, আপনি হাত তুলছেন, চোখ বন্ধ করছেন, কিংবা পা ফেলছেন
কিন্তু আপনার শরীরের ভেতরে লাখো স্নায়ু আর সংকেত একসঙ্গে কাজ করছে নিরবচ্ছিন্নভাবে?

এই ছবিটিতে যা দেখা যাচ্ছে, সেটাই সেই অবিশ্বাস্য ব্যবস্থা😮
স্পাইনাল নার্ভ — আমাদের মস্তিষ্ক ও শরীরের মাঝে আল্লাহর বানানো এক অলৌকিক সংযোগ সেতু।

মোট ৩১ জোড়া স্পাইনাল নার্ভ
৮টি সার্ভাইক্যাল, ১২টি থোরাসিক, ৫টি লাম্বার, ৫টি স্যাক্রাল এবং ১টি ককসিজিয়াল
যারা প্রতিনিয়ত মস্তিষ্ক থেকে বার্তা পাঠায় ও গ্রহণ করে।

এক মুহূর্তের জন্য ভাবুন
একটা নার্ভও যদি কাজ বন্ধ করে দেয়, শরীরের কোনো অংশ এক মুহূর্তেই নিস্তেজ হয়ে যেতে পারে!
তবুও কোটি কোটি সেল, স্নায়ু আর কোষ একসঙ্গে দিনরাত কাজ করছে
আপনি তা টেরও পাচ্ছেন না!

আল্লাহর কসম,
এমন নিখুঁত নকশা কোনো মানব মস্তিষ্ক কল্পনাও করতে পারে না।

“وَفِي أَنفُسِكُمْ أَفَلَا تُبْصِرُونَ”
“তোমাদের নিজেদের মধ্যেই (আমি) নিদর্শন রেখেছি, তবুও কি তোমরা দেখ না?” (সূরা আদ-ধারিয়াত: ২১)

এই স্পাইনাল নার্ভগুলোর প্রতিটি ফাইবার আল্লাহর সৃষ্টির এক অলৌকিক প্রমাণ
যেখানে এক বিন্দু ভুল নেই, নেই কোনো ত্রুটি।

যখন আপনি হাত নাড়েন, হৃদয় স্পন্দিত হয়, নিঃশ্বাস নেন
সবকিছুর পেছনে কাজ করছে এক অব্যর্থ, সূক্ষ্ম ও পরিপূর্ণ ব্যবস্থা।
এ যেন আল্লাহ নিজ হাতে গড়া এক জীবন্ত শিল্পকর্ম।

মানুষ সত্যিই এক বিস্ময়কর সৃষ্টি।
শুধু তাকাতে জানলেই—সৃষ্টিকর্তাকে চিনে ফেলা যায়

Dr-Abdur Rahman

এই পোস্টটি শেয়ার করুন — যেন সবাই বুঝতে পারে,
মানবদেহ শুধু বিজ্ঞান নয়, এটা এক চরম ঈশ্বরীয় নিদর্শন।

দুই বছর বয়সী মেয়ের জন্য কবর খুঁড়েছিলেন এক বাবা… তারপর যা ঘটল, তা চোখে জল এনে দেবে।২০১৭ সালে চীনের সিচুয়ান প্রদেশের এক ছো...
11/11/2025

দুই বছর বয়সী মেয়ের জন্য কবর খুঁড়েছিলেন এক বাবা… তারপর যা ঘটল, তা চোখে জল এনে দেবে।

২০১৭ সালে চীনের সিচুয়ান প্রদেশের এক ছোট্ট গ্রামে বসবাস করতেন ঝাং লিয়ং।
তার দুই বছরের আদরের মেয়ে হঠাৎই ধরা পড়ে মারণ ব্যাধি থ্যালাসেমিয়ায়।
ডাক্তার বলেন — “স্টেম সেল ট্রান্সপ্লান্ট ছাড়া বাঁচানো সম্ভব নয়।”
খরচ? প্রায় দশ লক্ষ ইউয়ান! (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় দুই কোটি)।

ঘরের সঞ্চয় শেষ, বন্ধুবান্ধবের কাছ থেকে ধার — সব শেষ।
কিন্তু মেয়ের বেঁচে থাকার আশা যেন ধীরে ধীরে নিভে যাচ্ছিল।

তখনই একদিন,
হতাশায় ভেঙে পড়া বাবা নিজের হাতে মেয়ের জন্য কবর খুঁড়লেন।
তিনি বলেছিলেন,

“যদি আমার মেয়ে একদিন এই পৃথিবী ছেড়ে যায়,
তবে মৃত্যু যেন তার কাছে অপরিচিত না হয়…”

প্রতিদিন তিনি সেই কবরের পাশে মেয়েকে নিয়ে বসতেন,
গল্প করতেন, খেলতেন, কখনো সেখানে ঘুমিয়ে পড়তেন দু’জনেই।

একদিন এক প্রতিবেশী সেই দৃশ্য ভিডিও করে অনলাইনে দেন…
আর সেটিই বদলে দেয় তাদের ভাগ্য।

ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়।
লাখো মানুষ কাঁদতে কাঁদতে এগিয়ে আসেন সাহায্যের হাত নিয়ে।
ক্রাউডফান্ডিং প্ল্যাটফর্মে মাত্র এক মাসে জোগাড় হয় মেয়ের চিকিৎসার পুরো খরচ।

ডাক্তারদের পরামর্শে ঝাং লিয়ং দম্পতি পরে আরেকটি সন্তান নেন —
একটি ছোট্ট কন্যা।
আর সেই নবজাতকের কর্ড ব্লাড দিয়েই বড় মেয়ের জীবন বাঁচানো হয়।

একজন দয়ালু ব্যবসায়ী পরবর্তীতে
তাদের সব চিকিৎসা-পরবর্তী খরচও বহন করেন।

বহুদিনের লড়াই শেষে,
ঝাং লিয়ংয়ের বড় মেয়ে অবশেষে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরে।
সেদিন বাবা ফিরে যান সেই কবরের কাছে।

তিনি নিজের হাতে মাটি ভরাট করে দেন সেই কবরটিতে,
তারপর ছিটিয়ে দেন সূর্যমুখীর বীজ।
কারণ সূর্যমুখী সবসময় সূর্যের দিকেই তাকিয়ে থাকে —
যেমন তার মেয়ে এখন জীবনের আলোর দিকেই তাকিয়ে আছে…

**কালেক্টেড**

বিস্তারিত: Lead News: Heartbroken father prepares his critically ill daughter for her death by taking her to play in her future grave every day - so she wouldn't feel scared when the moment comes.
June 28, 2017
People's Daily Online.

মায়ের শরীরে সন্তানের কোষ সারাজীবন থাকেগর্ভাবস্থায় মা এবং সন্তানের মধ্যে শুধু খাবার আর অক্সিজেনই আদান প্রদান হয় না। তা...
10/11/2025

মায়ের শরীরে সন্তানের কোষ সারাজীবন থাকে

গর্ভাবস্থায় মা এবং সন্তানের মধ্যে শুধু খাবার আর অক্সিজেনই আদান প্রদান হয় না। তাদের কোষও একে অপরের শরীরে প্রবেশ করে।

সন্তান জন্মের পর মায়ের শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, কিন্তু কোষগুলো থেকে যায়। বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন, মায়ের মস্তিষ্ক, হৃদপিণ্ড, ফুসফুস এমনকি ত্বকেও ছড়িয়ে থাকে সন্তানের কোষ। কখনো কখনো মৃত্যু পর্যন্ত।

এই ঘটনাকে বলা হয় মাইক্রোচিমেরিজম। গ্রিক পুরাণের কাইমেরা নামক প্রাণীর মতো, যার শরীরে ছিল বিভিন্ন প্রাণীর অংশ।

আরও অবাক করা বিষয় হলো, এই বিদেশি কোষগুলো নিষ্ক্রিয় নয়। গবেষণায় দেখা গেছে, মায়ের শরীরে কোনো ক্ষত হলে সন্তানের কোষগুলো সেখানে ছুটে যায় এবং সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে। মায়ের হৃদরোগ হলে সন্তানের কোষ হৃদযন্ত্রের টিস্যু মেরামতে অংশ নেয়।

প্রকৃতি যেন নিশ্চিত করতে চায়, মা এবং সন্তানের বন্ধন শুধু আবেগের নয়, শারীরিকভাবেও তারা চিরকাল সংযুক্ত।

মাতৃত্ব আসলেই এক অলৌকিক বিজ্ঞান।

এক বাবার প্রতিশ্রুতি 🖤🏀একজন কয়লাখনি শ্রমিক ছেলেকে কথা দিয়েছিলেন—কাজের পর তাঁকে বাস্কেটবল খেলায় নিয়ে যাবেন।কাজ শেষ হলো বি...
07/11/2025

এক বাবার প্রতিশ্রুতি 🖤🏀

একজন কয়লাখনি শ্রমিক ছেলেকে কথা দিয়েছিলেন—কাজের পর তাঁকে বাস্কেটবল খেলায় নিয়ে যাবেন।
কাজ শেষ হলো বিকেল ৫টায়, খেলা শুরু ৬টায়—তবুও ঘাম, ধুলো, ক্লান্তি উপেক্ষা করে তিনি ছুটলেন শুধুই ছেলের মুখের হাসির জন্য!

👉 প্রতিশ্রুতি নয় শুধু, এটা এক বাবার ভালোবাসার জয়! ❤️👨‍👦

゚viralシfypシ゚viralシalシ

Address

Barisal

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মোঃ সোহেল রানা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share