বিসমিল্লাহ স্টোর

বিসমিল্লাহ স্টোর MD Azam Ali is a Professional Digital Marketer & Fully SEO (Search Engine Optimization) Specialist.

28/06/2025
27/06/2025
কাঠবাদামে থাকা ফসফরাস, মিনারেল ও ভিটামিন হাড় ও দাঁতকে সুরক্ষা দেয়। ফসফরাস কেবল হাড় ও দাঁত কে মজবুত করে না বরং এটি অস্...
20/06/2025

কাঠবাদামে থাকা ফসফরাস, মিনারেল ও ভিটামিন হাড় ও দাঁতকে সুরক্ষা দেয়। ফসফরাস কেবল হাড় ও দাঁত কে মজবুত করে না বরং এটি অস্টিওপরোসিস বা হাড়ের ক্ষয় রোগ প্রতিরোধও সাহায্য করে। বাদামের ফাইবার শরীরের জন্য উপকারী। আর্জিনিন এবং হেলদি ফ্যাটের সঙ্গে এই ফাইবারের উপস্থিতি কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ রোগীদের ক্ষেত্রে অত্যন্ত জরুরি।

সূর্যমুখীর বিচি খনিজ পদার্থের খুব ভালো উৎস, তাই এটি সুস্থ হাড় গঠনে সহায়তা করে। এই বীজে আছে উচ্চমানের ফাইটোস্টেরল ও লিগ...
20/06/2025

সূর্যমুখীর বিচি খনিজ পদার্থের খুব ভালো উৎস, তাই এটি সুস্থ হাড় গঠনে সহায়তা করে। এই বীজে আছে উচ্চমানের ফাইটোস্টেরল ও লিগন্যানস যা ক্যান্সার প্রতিরোধক। এসব উপাদান শরীরে ক্যান্সারের কোষ তৈরি হতে দেয় না। এতে আছে এন্টি-এজিং প্রপার্টিজ যা ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না।

লাশটা বাড়িতেই আছে, কিন্তু ঘরে তার কোনো স্থান নাই. অথচ সেই ঘর বাড়ি সম্পদ সবই তার কষ্ট করে কামাই করা টাকা দিয়ে তৈরি করা।😥ল...
06/06/2025

লাশটা বাড়িতেই আছে, কিন্তু ঘরে তার কোনো স্থান নাই. অথচ সেই ঘর বাড়ি সম্পদ সবই তার কষ্ট করে কামাই করা টাকা দিয়ে তৈরি করা।😥

লাশের পাশে থাকা ভাই বোন আত্মীয় স্বজন ‌সবাই শুকনো জায়গাতে গিয়ে আশ্রয় নিলেও লা/শটি কিন্তু বৃষ্টিতে ভিজতাছে😭 তবুও আমাদের কতো দাপট, কতো বাহাদুরি, হালাল হা / রাম না মানিয়া কত টাকা করছ কামাই এত টাকা রাখবা কোথায় কাফনের তো পকেট নাই

মানুষ মূলত একা তারপরও মানুষের কত অহংকার।😥

হারিয়ে যাওয়া বাংলার ফল (দ্বিতীয় পর্ব): একসময় সমগ্র বাংলা জুড়ে এসব ফলের বেশ বিস্তার ছিলো। বর্তমানে নানান বিদেশি সব ফ...
30/05/2025

হারিয়ে যাওয়া বাংলার ফল (দ্বিতীয় পর্ব):

একসময় সমগ্র বাংলা জুড়ে এসব ফলের বেশ বিস্তার ছিলো। বর্তমানে নানান বিদেশি সব ফলের ভিড়ে ঐতিহ্যবাহী এই ফলগুলো বিলুপ্তির পথে।
এসব ফল বাংলার মানুষের জন্য যেমন উপকারী তেমনি বাংলার বন্য পশুপাখিদের জন্যও অত্যন্ত দরকারি ।
তাই, এসব ঐতিহ্যবাহী ফল গুলোকে বাংলার বুকে টিকিয়ে রাখার দায়িত্ব আমাদের সকলের।‌

#ফল

জুন মাসের কৃষি ক্যালেন্ডার: বর্তমান সময়ে চাষযোগ্য উপযোগী ফসল গুলোর মধ্যে অন্যতম কিছু হলো - বরবটি, ঢেঁড়স, গ্রীষ্মকালীন ...
28/05/2025

জুন মাসের কৃষি ক্যালেন্ডার:

বর্তমান সময়ে চাষযোগ্য উপযোগী ফসল গুলোর মধ্যে অন্যতম কিছু হলো - বরবটি, ঢেঁড়স, গ্রীষ্মকালীন টমেটো, গ্রীষ্মকালীন শিম, চিচিঙ্গা , করলা, ধুন্দুল, ঝিঙ্গা, ডাঁটা, পাটশাক, পুঁইশাক, কলমি শাক ইত্যাদি।

ফলের বাগান করার উপযুক্ত সময় এখন অর্থাৎ ফলদ,বনজ বৃক্ষ রোপণের উত্তম সময়। কেউ বিচ নিতে চাইলে যোগাযোগ করুন 01406-780580

#ফসল #চাষাবাদ #কৃষি_পরামর্শ

তিসি বীজ খাওয়ার নিয়ম?তিসি বীজ খাওয়ার কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে যা মেনে চললে এর সর্বোচ্চ পুষ্টিগুণ উপভোগ করা সম্ভব। ...
24/05/2025

তিসি বীজ খাওয়ার নিয়ম?

তিসি বীজ খাওয়ার কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে যা মেনে চললে এর সর্বোচ্চ পুষ্টিগুণ উপভোগ করা সম্ভব। সঠিক নিয়মে তিসি বীজ খাওয়া শরীরের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে সহায়ক হতে পারে।

কাঁচা বা ভেজে খাওয়া:
তিসি বীজ কাঁচা খাওয়া যায় তবে ভালোভাবে ভেজে নেওয়া হলে এটি হজমে সহজ হয় এবং স্বাদেও উন্নত হয়। ভাজা বীজ সাধারণত খাবারে মিশিয়ে দেওয়া হয় যেমন স্যালাড বা স্মুদিতে।
খাওয়ার পরিমাণ:
প্রতিদিন ১-২ টেবিল চামচ তিসি বীজ খাওয়া আদর্শ। অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে হজমজনিত সমস্যা হতে পারে।
সেরা সময়:
সকালে নাস্তার সময় অথবা রাতের খাবারের আগে তিসি বীজ খাওয়া সবচেয়ে উপকারী। এর ফলে শরীর দীর্ঘক্ষণ এনার্জি পায় এবং হজম প্রক্রিয়াও উন্নত হয়।

ভিন্ন খাবারের সাথে ব্যবহার:

স্যালাড:
তিসি বীজ স্যালাডে ব্যবহার করলে খাবারের স্বাদ এবং পুষ্টিগুণ বাড়ে।
স্মুদি:
মিক্সার ব্লেন্ডারে তিসি বীজ মিশিয়ে স্মুদি তৈরি করলে এটি আরও সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর হয়।
দুধ:
তিসি বীজ গুঁড়ো করে দুধের সাথে মিশিয়ে পান করলে এটি শরীরকে চাঙ্গা রাখে।
রুটি:
তিসি বীজের গুঁড়ো রুটির ময়দার সাথে মিশিয়ে রুটি তৈরি করা যায়। এটি সহজেই খাবারে পুষ্টি যোগ করে।
তিসি বীজ খাওয়ার উপকারিতা

তিসি বীজ খাওয়ার একাধিক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে যা বিজ্ঞানসম্মতভাবে প্রমাণিত। নিয়মিত এটি গ্রহণ করলে শরীর ও মনের বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

হৃদরোগ প্রতিরোধে ভূমিকা: তিসি বীজে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ফাইবারের উপস্থিতি হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস করে। এটি রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের (LDL) মাত্রা কমিয়ে ভালো কোলেস্টেরল (HDL) বাড়ায়।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সহায়ক: বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে তিসি বীজে থাকা দ্রবণীয় ফাইবার কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে কার্যকর। এটি রক্তনালী পরিষ্কার রাখতে সহায়ক।
হজম শক্তি বাড়ানো: তিসি বীজের ফাইবার হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। এটি অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্যও অত্যন্ত উপকারী।
ত্বক ও চুলের যত্নে তিসি বীজ: তিসি বীজে থাকা ফ্যাটি অ্যাসিড ত্বককে মসৃণ এবং উজ্জ্বল করে। এছাড়াও এটি চুল পড়া প্রতিরোধ করে এবং চুলের গঠন উন্নত করে।
ওজন কমানোর জন্য তিসি বীজের ভূমিকা: তিসি বীজের ফাইবার দীর্ঘ সময় পেট ভর্তি রাখে যা ক্ষুধা কমায়। ফলে অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত থাকা যায় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়। কেউ নিতে চাইলে যোগাযোগ করুন 01406-780580

কার্যকারিতাচন্দনের নানাবিধ গুণাবলীর জন্য যুগ যুগ ধরে এটি ব্যবহার হয়ে আসছে। চন্দনগাছের কাঠ শুকিয়ে গুঁড়ো করে পাওয়া যায় চন্...
23/05/2025

কার্যকারিতা

চন্দনের নানাবিধ গুণাবলীর জন্য যুগ যুগ ধরে এটি ব্যবহার হয়ে আসছে। চন্দনগাছের কাঠ শুকিয়ে গুঁড়ো করে পাওয়া যায় চন্দন গুঁড়ো বা স্যান্ডেলউড পাউডার। চন্দন শুধু ত্বকের দা’গছো’প দূর করতেই সাহায্য করে না সেইসাথে ত্বকের টে’ক্স’চা’রের উন্নতি করতেও সাহায্য করে। পাশাপাশি ত্বকের রোদেপো’ড়া দাগ দূর করে ত্বকের স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতেও সাহায্য করে।

ব্যবহারবিধি

ত্বক ভালোভাবে ক্লেনজার দিয়ে পরিষ্কার করে আলতো ভাবে মুছে নিন। মসৃণ পেস্ট তৈরি করার জন্য পরিমাণ মত প্যাক ও পানি নিয়ে (সামান্য গোলাপজল, দুধ, মধু, হলুদ গুঁড়ো অথবা দই ব্যবহার করতে পারেন) ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। মিশ্রণটি মুখমণ্ডল, হাত, পা, গলা, কনুইসহ শরীরের যেকোনো অংশে ব্যবহার করা যাবে। ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করে পানিতে ত্বক হালকা ভিজিয়ে আলতো হাতে ম্যাসাজ করে প্যাকটি ধুয়ে ফেলতে হবে। ভালো ফলাফলের জন্য সপ্তাহে অন্তত ২ বার ব্যবহার করুন এবং ব্যবহারের পর অবশ্যই ত্বকের ধরণ অনুযায়ী ভালো ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।

কেউ নিতে চাইলে যোগাযোগ করুন।
01406-780580

কালোজিরার উপকারিতা:কালোজিরার বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে:1. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি:কালোজিরায...
23/05/2025

কালোজিরার উপকারিতা:
কালোজিরার বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে:

1. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি:
কালোজিরায় থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি যৌগগুলি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।

2. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ:
কালোজিরা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে যে কালোজিরা সেবন ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করতে পারে।

3. হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়:
কালোজিরা রক্তচাপ কমাতে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। এটি রক্ত ​​জমাট বাঁধাকেও প্রতিরোধ করতে পারে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

4. ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে:
কালোজিরায় থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি এবং ছড়িয়ে পড়া রোধ করতে সাহায্য করতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে যে কালোজিরা কিছু ধরনের ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কার্যকর হতে পারে।

5. হজম উন্নত করে:
কালোজিরা পেটে গ্যাস জমাকে কমিয়ে হজমে সাহায্য করে।
এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।
6. শ্বাসকষ্টের সমস্যা উপশম করে:
কালোজিরা হাঁপানি এবং কাশির মতো শ্বাসকষ্টের সমস্যা উপশম করতে সাহায্য করতে পারে। এর অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য শ্বাসনালীতে প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
7. ত্বকের যত্নে উপকারী:
কালোজিরার ত্বকের ক্ষত সারাতে এবং একজিমা ও সোরিয়াসিসের মতো ত্বকের অবস্থা উপশম করতে সাহায্য করার কথা জানা যায়।
এটি মুখের দাগ কমাতেও সাহায্য করতে পারে।
8. চুল পড়া রোধে সাহায্য করে:
কালোজিরার তেল চুলের গোঁড় শক্ত করে চুল পড়া রোধ করতে সাহায্য করতে পারে। এটি চুল উজ্জ্বল এবং সুস্থ রাখতেও সাহায্য করে।
9. গাঁটের ব্যথা উপশম করে:
কালোজিরার তেল গাঁটের ব্যথা উপশম করতে সাহায্য করতে পারে।
ব্যথার জায়গায় মালিশ করলে উপকার পাওয়া যেতে পারে।
10. মাসিক ঋতুচক্রের সমস্যা লাঘব করে:
কালোজিরা অনিয়মিত বা ব্যথার মাসিক চক্রের সমস্যা লাঘব করতে সাহায্য করতে পারে।
কালোজিরার সম্ভাব্য ক্ষতিকর দিক:
গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মায়েদের জন্য:

গবেষণা পর্যাপ্ত না থাকায়, গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মায়েদের কালোজিরা এড়িয়ে চলা উচিত।
অ্যালার্জি:
কিছু লোকের কালোজিরা অ্যালার্জি থাকতে পারে।
লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে ফুসকুড়ি, চুলকানি, শ্বাসকষ্ট এবং মুখ ও গলার ফোলাভাব।
যদি আপনার এই লক্ষণগুলির মধ্যে কোনটি দেখা দেয় তাহলে কালোজিরা খাওয়া বন্ধ করুন এবং ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
রক্ত ​​পাতলাকারক ওষুধের সাথে মিথস্ক্রিয়া:
কালোজিরা রক্ত ​​পাতলা করতে পারে।
আপনি যদি রক্ত ​​পাতলাকারক ওষুধ খান, তাহলে কালোজিরা খাওয়ার আগে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
ডায়াবেটিসের ওষুধের সাথে মিথস্ক্রিয়া:
কালোজিরা রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
আপনি যদি ডায়াবেটিসের ওষুধ খান, তাহলে কালোজিরা খাওয়ার আগে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন কারণ এটি আপনার ওষুধের সাথে মিথস্ক্রিয়া করতে পারে।
অন্যান্য সম্ভাব্য ক্ষতিকর দিক:
কিছু লোকে কালোজিরা খাওয়ার পর পেট খराब, বমি বমি ভাব এবং ডায়রিয়া হতে পারে।
উচ্চ মাত্রায় কালোজিরা খাওয়া কিডনির ক্ষতি করতে পারে।
মনে রাখবেন:
কালোজিরা সাধারণত বেশিরভাগ মানুষের জন্য নিরাপদ।
তবে, উপরে উল্লেখিত সম্ভাব্য ক্ষতিকর দিকগুলি সম্পর্কে সচেতন হওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
আপনার যদি কোনও স্বাস্থ্য সমস্যা থাকে বা আপনি কোনও ওষুধ খান, তাহলে কালোজিরা খাওয়ার আগে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
শেষ কথা:

কালোজিরা বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা সমৃদ্ধ একটি মশলা। তবে, ঋতুবতী ও গর্ভবতী মায়েদের এবং শিশুদের কালোজিরা সেবন নিরাপদ কিনা, সে বিষয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন।

কালোজিরা নিয়ে সচরাচর প্রশ্নোত্তর
কালোজিরা কী?

কালোজিরা, যা কালোজী, কৃষ্ণজীরা, কালো ধনে নামেও পরিচিত, এটি একটি মশলা এবং ঔষধি গুণাবলী সমৃদ্ধ বীজ।

কালোজিরার উপকারিতা কী কী?

১.রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
২.ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে
৩.হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
৪.ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে
৫.হজম উন্নত করে
৬.শ্বাসকষ্টের সমস্যা উপশম করে
৭.ত্বকের যত্নে উপকারী
৮.চুল পড়া রোধে সাহায্য করে
৯.গাঁটের ব্যথা উপশম করে
১০.মাসিক ঋতুচক্রের সমস্যা লাঘব করে

কালোজিরা কীভাবে খাবেন?

সকালে খালি পেটে ১-২ চা চামচ (5-10 গ্রাম) কালোজিরা খেতে পারেন।
মধু বা দুধের সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন।
তরকারি, স্যুপ বা অন্যান্য খাবারে মিশিয়েও দিতে পারেন।
তুঁতুল্য পরিমাণে কালোজিরার তেল ব্যবহার করা যেতে পারে।
কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম কী?

প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খাওয়া ভালো।
খাবারের সাথে খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
কালোজিরা কেনার সময়, নিশ্চিত করুন যে এটি তাজা এবং ভালভাবে সিল করা।
কালোজিরা একটি শীতল, শুষ্ক জায়গায় সংরক্ষণ করুন।
কালোজিরা খাওয়ার সময় কি কি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত?

গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মায়েদের কালোজিরা এড়িয়ে চলা উচিত।
যাদের অ্যালার্জি আছে তাদের কালোজিরা খাওয়া উচিত নয়।
আপনি যদি রক্ত ​​পাতলাকারক ওষুধ খান, তাহলে কালোজিরা খাওয়ার আগে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
আপনি যদি ডায়াবেটিসের ওষুধ খান, তাহলে কালোজিরা খাওয়ার আগে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

কেউ নিতে চাইলে যোগাযোগ করুন।
01406-780580

Address

Barisal

Telephone

+8801406780580

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বিসমিল্লাহ স্টোর posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to বিসমিল্লাহ স্টোর:

Share