MD EMRAN HOSEN

MD EMRAN HOSEN Hi, I am Emran Hussain, I am a skilled freelancer in digital marketing. I work with faith.

ডিজিটালা মারকেটিং রিলেটেট টিপ্স পেতে সাবস্ক্রাইব করে সাথে থাকুন।
15/07/2023

ডিজিটালা মারকেটিং রিলেটেট টিপ্স পেতে সাবস্ক্রাইব করে সাথে থাকুন।

Hi Hiring Manager, Please contact me before placing an order. I am a Google and Facebook conversion tracking and advertising expert with 2+ years of experien...

“প্রথম দেখায় প্রেম” সব সময় হয় না । প্রথমে ভালোলাগার মানুষটাকে ইমপ্রেস করতে হয় । তারপর আস্তে আস্তে এই ভালোলাগাটাই ভালোবাস...
20/03/2023

“প্রথম দেখায় প্রেম” সব সময় হয় না । প্রথমে ভালোলাগার মানুষটাকে ইমপ্রেস করতে হয় । তারপর আস্তে আস্তে এই ভালোলাগাটাই ভালোবাসায় গড়ায় । অবশেষে আজীবন সঙ্গী হয়ে দিনাতিপাত করে ।

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রেও প্রথম বার এড দেখার পরে কোনো ইকমার্স স্টোর থেকে প্রোডাক্ট কেনার হার মাত্র ১.৮৪% । তার মানে এড দেখে ১০০ জন ওয়েবসাইট ভিজিট করলে প্রোডাক্ট কেনে মাত্র ১ জন এবং আরেক জনের গলা পর্যন্ত ।

তাহলে আপনার প্রোডাক্টে ইন্টারেস্টেড বাকি ৯৮ জনের কাছে কিভাবে প্রোডাক্ট সেল করবেন ? এই প্রশ্ন থেকেই ফানেল মার্কেটিংয়ের জন্ম । এই কোর্সটাতে সম্পূর্ণ প্রাকটিক্যাল ফেইসবুক ফানেল মার্কেটিং দেখানো হয়েছে ।

“প্রথম দেখায় প্রেম” সব সময় হয় না । প্রথমে ভালোলাগার মানুষটাকে ইমপ্রেস করতে হয় । তারপর আস্তে আস্তে এই ভালোলাগাটাই ভালোবাসায় গড়ায় । অবশেষে আজীবন সঙ্গী হয়ে দিনাতিপাত করে ।

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রেও প্রথম বার এড দেখার পরে কোনো ইকমার্স স্টোর থেকে প্রোডাক্ট কেনার হার মাত্র ১.৮৪% । তার মানে এড দেখে ১০০ জন ওয়েবসাইট ভিজিট করলে প্রোডাক্ট কেনে মাত্র ১ জন এবং আরেক জনের গলা পর্যন্ত ।

তাহলে আপনার প্রোডাক্টে ইন্টারেস্টেড বাকি ৯৮ জনের কাছে কিভাবে প্রোডাক্ট সেল করবেন ? এই প্রশ্ন থেকেই ফানেল মার্কেটিংয়ের জন্ম ।

skilluper.com

ফানেল কি?ফানেল একটি ইংরেজি শব্দ। এই শব্দ দিয়ে যে জিনিসকে বুঝানো হয় টা হল আমরা যখন একটি বোতলে তেল ঢালি তখন একটি বন্তু ব্য...
20/03/2023

ফানেল কি?
ফানেল একটি ইংরেজি শব্দ। এই শব্দ দিয়ে যে জিনিসকে বুঝানো হয় টা হল আমরা যখন একটি বোতলে তেল ঢালি তখন একটি বন্তু ব্যবহার করি যা দ্বারা তেল পরে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। নিচে ফটোতে দেখা যাচ্ছে।
মার্কেটিং ফানেল কি?
মার্কেটিং ফানেল হচ্ছে ঠিক এটার মত। যেমন,
আপনি একটি অ্যাড ৫ লক্ষ মানুষের কাছে পৌঁছে দিলেন কিন্তু এই ৫ লক্ষ মানুষের থেকে মাত্র বিক্রি হল ১০০টি তাহলে বাকি যারা আগ্রহী ছিলো কিন্তু এক দেখাতেই ডিসিশন নিতে পারেনি তাই কিনে নি - তাদের কিভাবে আবার ডিসিশন নিতে সাহায্য করা যায়।সেই প্রসেসকেই বলা হয় ফানেল। সভ্য ভাষায় কোল্ড বায়ার কে হট করে সেল কনফার্ম করা।
একটা রিয়েল লাইফ উদাহরণ দিয়ে বুঝাই। বাসার পানির ট্যাংকি সবাই চিনেন। সেখানে মোটর দিয়ে ট্যাংকিতে পানি তুলছেন। পানিটা তুলছেন, মাটির নিচ থেকে কিংবা হয়ত ওয়াশার পানির পাইপ থেকে। এ পানি এসে জমছে ট্যাংকিতে। সেই পানি প্রতিটা ঘরের কল দিয়ে বের হচ্ছে বা পড়ছে। এ পুরো সিস্টেমটি হচ্ছে মার্কেটিং ফানেল। যদি ট্যাংকিতে পানি তোলা না হতো, একসময় সব পানি শেষ হয়ে যেত। তাই একদিক দিয়ে সম্ভাব্য পানির বিভিন্ন ক্ষেত্র থেকে টেনে ট্যাংকিতে পানি ভরা হচ্ছে। যাকে মার্কেটিংয়ের ভাষাতে লিড বলি। সেই লিডগুলো ট্যাংকিতে স্টোর করা হয়েছে। এবার লিডগুলোকে প্রয়োজনের সময় সেলে কনর্ভাট করেছি, যা ঘরের কল দিয়ে বের হয়েছে।
যেকোন কিছুর মার্কেটিং প্লান করলে, সম্ভাব্য লিডগুলোকে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে বিভিন্ন উপায়ে কালেক্ট করে, নিজের কন্ট্রোলে কোন জায়গাতে স্টোর করতে হয়। তারপর সেগুলোকে নার্সিং করতে হয়। এগুলো নার্সিং করার কারনে সেগুলো সেলে কনর্ভাট হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়। এবার যখন নিজের প্রোডাক্টকে তাদের কাছে বিক্রির জন্য উপস্থাপন করা হয়, তখন সেটা বিক্রির সম্ভাবনাটা বেড়ে যায়। এ পুরো প্রক্রিয়াটাকে প্লান মাফিক সাজানোকেই মার্কেটিং ফানেল বলে।

অনলাইন ব্যবসা ফেসবুকে এত নির্ভরশীলতা কেন? কি করা উচিত? মার্ক জাকারবার্গের তৈরি আশ্চর্য এক প্রদীপ ফেসবুক। এই আশ্চর্য প্রদ...
19/03/2023

অনলাইন ব্যবসা ফেসবুকে এত নির্ভরশীলতা কেন? কি করা উচিত?
মার্ক জাকারবার্গের তৈরি আশ্চর্য এক প্রদীপ ফেসবুক। এই আশ্চর্য প্রদীপে প্রতিনিয়ত এগিয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য। ফেসবুক এখন মানুষের আস্থার একটি স্থান হয়ে দাঁড়িয়েছে। যেখানে মানুষ ২০১৬ সালে ফেসবুক লাইভ ফেচারস আসার পর বিভিন্ন রকম ব্যবসা তো শুরু করেছেই, এমনকি চাকরিসহ বিভিন্ন ধরনের লেটেস্ট নিউজগুলোর আপডেট ও ইয়াং জেনারেশন ফেসবুক এর মাধ্যমে জানতে পারছে। খরচ কম ও অনেক বেশী সুবিধা থাকায় ফেসবুকে মানুষ অনলাইন ব্যবসা এর প্রতি দিন দিন নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে।

মানুষের কাছে নিজের পণ্যকে পৌঁছানোর জন্য সবচেয়ে ভালো উপায় বা মাধ্যম হচ্ছে ফেসবুক। ফেসবুকের মাধ্যমে যারা আপনার পণ্য বা সেবা নেওয়ার জন্য প্রস্তুত, তাদের কে আপনি সহজেই খুঁজে পাবেন। ফেসবুকে আপনার ব্যবসা কেন্দ্রিক একটি কমিউনিটি তৈরি করা যায় যেখানে সবাই পণ্যের বিষয়ে সমালোচনা বা তাদের মতামত জানাতে পারবে।

প্রিয় পাঠক, বিস্তারিত জানতে হলে এই আর্টিকেল টি সম্পূর্ণ পড়ুন-
অনলাইন ব্যবসা ফেসবুকে এত নির্ভরশীলতা কেনঃ

Facebook Marketing যা সংক্ষেপে এফ মার্কেটিং নামে পরিচিত, তবে নামে ভিন্নতা থাকলে এটাও আর পাঁচটা সাধারণ মার্কেটিং এর মতোই। শুধু মাধ্যম হিসেবে এখানে ব্যবহার করি ” Internet ” ও ” Facebook “। বর্তমানে সারা বিশ্বে জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম হল ফেসবুক। ফেসবুকের মাধ্যমে কোন পণ্য বা সেবার প্রচারণা করে দেয়াকেই ফেসবুক মার্কেটিং বলা হয়।

ফেসবুক সারা বিশ্বে সোশ্যাল মিডিয়া হিসেবে জনপ্রিয়, সেই সাথে বিজনেস এর ক্ষেত্রেও জনপ্রিয়। তবে বিজনেস করার জন্য আমরা ফেসবুক মার্কেটিং এর উপর বেশি নির্ভরশীল। কারণ এই মার্কেটিং পদ্ধতির মাধ্যমে আমরা খুব সহজেই টার্গেটেড অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছাতে পারছি। একটি brand, product, আর একটি ই-কমার্স website থাকলে আপনি সহজেই ফেসবুক মার্কেটিং করে আয় করতে পারবেন। নিজের একটি অনলাইন ব্র্যান্ড (online brand) তৈরি করার জন্য ফেসবুক মার্কেটিং অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আপনি যেকোনো জায়গা, শহর, দেশ বা লোকাল এরিয়া টার্গেট করে নিজের ব্যবসার বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন। Facebook এ বাংলাদেশের লক্ষ লক্ষ ইউজার রয়েছে, তাই এখানে ফেসবুক মার্কেটিং করে প্রচুর গ্রাহক পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এবং কম খরচেই আপনি এই বিজনেস টি শুরু করতে পারবেন। তাই প্রতিনিয়ত আমরা ফেসবুক মার্কেটিং এর উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছি। ফেসবুকের মাধ্যমে অনলাইনে ব্যবসার ক্ষেত্রে যে কাজগুলো গুরুত্বপূর্ণ বা করা উচিত –

গ্রাহকদের সংস্পর্শে থাকা।
গ্রাহকদের চাহিদাগুলো শোনা।
বিভিন্ন ইভেন্টের আয়োজন করা।
বিভিন্ন অফার প্রাইজ দেওয়া।
ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়া।
ই-কমার্স বিজনেস এ কি কি কাজ করা যেতে পারেঃ

বর্তমান অনলাইন দুনিয়াতে প্রযুক্তির উন্নয়ন ও সহজলভ্যতার কারণে ই-কমার্স বিজনেস ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। ই-কমার্স বিজনেস এ সফল হওয়ার জন্য শুরু থেকেই নির্দিষ্ট লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও পরিকল্পনা গ্রহন করতে হবে। আর তা বাস্তবায়নের মাধ্যমেই সফলতা অর্জন করা সম্ভব। আজকে আমরা কিভাবে ই-কমার্স বিজনেস এ সফলতা পাওয়ার জন্য ফেসবুক মার্কেটিং ছাড়াও অন্য প্লাটফর্মে কাজ করা যেতে পারে তা সবিস্তারে আলোচনা করবো।

ই-কমার্স মানে হলো ইলেকট্রনিক কমার্স। অনলাইন বা ইন্টারনেট মাধ্যম ব্যবহার করে যে ব্যবসা পরিচালনা করা হয় সেটিই হলো ই-কমার্স। ই-কমার্স বিজনেস বর্তমান ডিজিটাল যুগে অন্যতম একটি সেরা প্লাটফর্ম। আগে ব্যবসা শুরু করা যতটা কঠিন ছিল, এখন প্রযুক্তির উন্নয়নে এটি অনেক টা-ই সহজ হয়ে গেছে। এই ব্যবসা এখন রূপ নিয়েছে ই-কমার্স এ। যেটি ক্রেতা ও বিক্রেতার জন্য সহজ ও লাভজনক। ধরে নিলাম, আপনি মার্কেটে গিয়ে কোন কিছু ক্রয় করেন বা আপনি মার্কেটে কোন দোকান ভাড়া নিয়ে ব্যবসা করেন। যদি এমন হয় আপনি আপনার পণ্য ঘরে বসেই ক্রয়- বিক্রয় করতে পারছেন? এই রেভ্যুলেশন টি এনে দিয়েছে ই-কমার্স। আপনার এখন আর মার্কেটে গিয়ে পণ্য ক্রয়ের প্রয়োজন নেই বা দোকান ভাড়া নিয়ে ব্যবসা করার দরকার নেই। আপনি ঘরে বসেই ই-কমার্স এর মাধ্যমে পণ্য ক্রয় বিক্রয় করতে পারবেন।
ই-কমার্স বিজনেসঃ

যেমনঃ কাপড়ের ব্যবসা দিয়েই শুরু করতে পারেন। অনলাইন ব্যবসায় কাপড়ের বিজনেস এর মাধ্যমে আপনি ভালো আয় করতে পারবেন। এছাড়া আপনার পছন্দসই কাপড় ও বাজেট অনুযায়ী ক্রয় করতে পারবেন ই-কমার্স এর মাধ্যমে। আপনি খাবারের বিজনেস শুরু করতে পারেন। মানুষ এখনকার সময়ে ঘরে বসে খাবার অর্ডার করতে পছন্দ করে বেশি। এর অন্যতম কারণ হলো মানুষের কর্মময় জীবনের ব্যস্ততা। আপনি অনলাইনের মাধ্যমে কোন সাইট বা ফেসবুকে পেজ খুলে নিজে খাবার তৈরী করে বিক্রি করতে পারেন। এতে আপনার সেলিং হবে প্রচুর। আপনি চাইলে একটি ই-কমার্স সাইট বানিয়ে সেখানে বিভিন্ন ইলেকট্রিক প্রোডাক্ট বিক্রি শুরু করতে পারেন বা আপনি চাইলে একটি অনলাইনে লার্নিং সাইট খুলতে পারেন। এখানে যত বেশি ছাত্র ছাত্রী আপনার সাইটে শিখতে আসবে আপনি তত আয় করতে পারবেন। সেইসাথে আপনি শিক্ষা বিষয়ে নানান ক্লাস কোর্স হিসেবে বানিয়ে আপনার ই-কমার্স বিজনেসকে দাঁড় করাতে পারবেন সহজেই। ই-কমার্স বিজনেস শুরু করার জন্য প্রথমে পরিকল্পনা করুন আপনি কোন ধরনের বিজনেস টি শুরু করতে চাচ্ছেন। এরপর একটি ওয়েবসাইট তৈরী নিন ভালো এজেন্সি থেকে। ই-কমার্স ওয়েবসাইট টি কে এমনভাবে তৈরি করুন যেন কোনো গ্রাহক একবার সাইটে প্রবেশ করলে মুগ্ধতার জোড়ে যেনো আর বেরুতেই না পারে। সুতরাং ঘরে বসে না থেকে এখনই ই-কমার্স বিজনেস শুরু করে দিন এবং সঠিক গাইডলাইন নিয়ে অগ্রসর হোন।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংঃ

ফেসবুক মার্কেটিং কে একমাত্র আয়ের পথ হিসেবে মনে করা, এটি অনেকেরই মাইন্ডে ভালোভাবে ঢুকে গিয়েছে। আমি এখানে বলছি না, ফেসবুক কে বয়কট করেন, বাদ দেন ইত্যাদি ইত্যাদি। শুধু এটাই জানাতে চাই, ফেসবুক কিন্তু সবসময় সর্বোচ্চ সফলতা বয়ে আনতে পারে না আমাদের জন্য। আমরা যদি ফেসবুকের পাশাপাশি অন্য সোশ্যাল সাইটে মার্কেটিং করা শুরু করি, তাহলে হয়তো আমরা রাতারাতি সফলতা পাবো না, তবে লেগে থাকলে একদিন সফলতা আসবেই। লিঙ্কডিন, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার, হোয়াটসঅ্যাপ এই সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মগুলো তে পেইড অ্যাড সার্ভিসও আছে। যেগুলো তে ভিজিটর যত বাড়বে জনপ্রিয়তাও তত বাড়বে ঠিক ফেসবুকের মতই। আমাদের এই সোশ্যাল সাইটে সময় দিতে হবে, নিয়মিত এসে পোস্ট করতে হবে। কমিউনিটি বিল্ড আপ করতে হবে এবং অন্যদেরও ইনভাইট করতে হবে। আমরা যেভাবে ফেসবুক কে জনপ্রিয় করেছি ঠিক তেমনি এখানে আমাদের কাজ করতে হবে। আপনি শুরু করেই দেখুন, প্রথমে ১০ জনকে বলেন, এরপর তারা ৫০ জনকে বলবে এভাবে শুরু হবে। আমি আপনাদের বলব না সব মিডিয়াতে একসাথে কাজ করেন। যেকোনো একটি সাইট নির্বাচন করুন এবং সেখানেই কাজ শুরু করে দিন। আপনি কোন মার্কেটপ্লেস এ কাজ করছেন সেটা জরুরি না, সেটা ফেসবুক না হলেও কোন কিছুই ম্যাটার করে না। ম্যাটার করে যেখানে আপনি কাজ করছেন সেখানে ভিজিটর আছে কিনা কিংবা সেখানে তারা নিয়মিত কিনা। যখন দেখবেন সেখানে টার্গেটেড ভিজিটর আছে এবং সেখানে তারা নিয়মিত সময় কাটায় তখন ব্যবসায়ীরা অটোমেটিক্যালি সেখানে বিজনেস শুরু করবে।
নিজেদের একটা প্লাটফর্মের কথা চিন্তা করাঃ

আপনি যদি অল্প সময়ে ই-কমার্স মার্কেটিং এ সফল হতে চান তাহলে শুধু ফেসবুক মার্কেটিং এর উপর নির্ভরশীল হলে চলবে না। আপনাকে নিজের একটা প্ল্যাটফর্ম এর কথা চিন্তা করতে হবে। ই-কমার্স ওয়েবসাইট হতে পারে আপনার জন্য অন্যতম একটি সেরা প্ল্যাটফর্ম। কারণ একটি কমার্শিয়াল ওয়েবসাইট এ আপনি আপনার কাস্টমার এর জন্য ব্লগ লিখে আপনার বিজনেস এর প্রোডাক্টগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানাতে পারবেন। এমনকি ই-কমার্স ওয়েবসাইট এ বিভিন্ন ক্যাটাগরি এবং সাব – ক্যাটাগরি রয়েছে যার মাধ্যমে আপনার প্রোডাক্টগুলো খুব সুন্দর ভাবে সাজিয়ে রাখতে পারবেন। এতে আপনার কাস্টমারদের পছন্দসই প্রোডাক্ট খুঁজে নিতে কোনো ধরনের ঝামেলা হবে না। আবার ই-কমার্স ওয়েবসাইট এ রয়েছে পেমেন্ট গেটওয়ে মেথড। ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে আপনি একজন কাস্টমার এর শপিং কে করে তুলতে পারেন নিরাপদ, সাবলীল এবং আনন্দময়। আর কাস্টমারদের স্যাটিসফাইড করার মাধ্যমেই আপনি নিজের একটি প্ল্যাটফর্ম মজবুত করতে পারবেন। এজন্যই ই-কমার্স ওয়েবসাইট কে সফলতার মূলমন্ত্র বলা হয়।

ফেসবুক এর মাধ্যমে কিভাবে আপনার ব্যবসার প্রচার করবেন?প্রতিটি ব্যবসার স্যোশাল মিডিয়া পেজ থাকা উচিৎ সেটি ছোট ব্যবসা হোক আর ...
19/03/2023

ফেসবুক এর মাধ্যমে কিভাবে আপনার ব্যবসার প্রচার করবেন?

প্রতিটি ব্যবসার স্যোশাল মিডিয়া পেজ থাকা উচিৎ সেটি ছোট ব্যবসা হোক আর বড়, বিশেষ করে ফেসবুক থাকা বাঞ্ছনীয়। ফেসবুকের গ্রুপগুলোর শক্তিশালী অ্যাডভারটাইজিং অপশনগুলো ব্যবহার করে যেকোন ধরনের ছোট এবং মাঝারি আকারের ব্যবসার প্রসার সম্ভব। তাছাড়া ফেসবুকের আপনার দৃঢ় অবস্থান এবং সম্ভাব্য গ্রাহকদের সাথে সম্পৃক্ততা আপনার পণ্য/সেবার বিক্রির সম্ভাবনা অনেকাংশে বাড়িয়ে তোলে। এবং বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিন দিন ফেসবুক মার্কেটিং এর গুরুত্ব বেড়েই চলেছে।
ফেসবুকে আপনার একটি ব্যবসায়িক পেজ থাকা মানে আপনার ব্যবসার প্রতি গ্রাহকদের চোখে একপ্রকার বিশ্বস্ততা স্থাপন হতে সাহায্য করে। অন্যথায় গ্রাহকগন আপনার ব্যবসাকে আউটডেটেড অথবা অবিশ্বস্থতার চোখে হিসাব করে থাকে।
ফেসবুকে আপনার ব্যবসার প্রচার এর এত এত উপায় আছে যে, আপনি কনফিউজ হয়ে যাবেন কোথা থেকে শুরু করবেন। তাই আমরা আমাদের এই ব্লগ পোষ্টের মাধ্যমে আলোচনা করবো কিভাবে সহজ ৬টি ধাঁপ অনুসরন করে ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার ব্যবসার প্রচার এবং প্রসার নিশ্চিত করবেন। তবে তার আগে আপনাকে জানতে হবে ফেসবুক পেজ কিভাবে চালাতে হয়। আর আপনি আপনার ব্যাবসার জন্য ফেসবুকে যে পেজ তৈরী করবেন তাই আপনার ফেসবুক বিজনেস পেজ হিসাবে পরিচিত হবে।
স্টেপ ০১ঃ একটি ব্যবসায়িক ফেসবুক পেজ তৈরি করুনঃ
যদি আপনি ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার ব্যবসার একটি দৃঢ় এবং শক্তিশালি অবস্থান প্রকাশ করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই আপনার ব্যবসার জন্য আলাদা একটি ব্যবসায়িক পেজ তৈরি করতে হবে। একটি পেজ সাধারনত পার্সোনাল অ্যাকাউন্টের মতোই কিন্তু এটি ব্রান্ড অথবা ব্যবসার ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়ে থাকে। যেকোন ব্যবহারকারীকে কোন পেজের পোষ্ট দেখতে হলে অবশ্যই তাকে ওই পেজে লাইক দিতে হবে।
স্টেপ ০২ঃ রেগুলার পোস্টঃ
ফেসবুককে আপনার ব্যবসার প্রমোটের কাজে ব্যবহার করতে চাইলে পেজ সেটআপের চাইতেও বেশী জরুরী রেগুলার পোষ্ট করা। ফেসবুকে কিভাবে পোস্ট করতে হয় তা অবশ্য বর্তমানে কম বেশি সবার ই জানা।
“ফান্ডেরা” এর সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার “কেইট ক্যাম্পবেল” বলেন ফেসবুকে আপনি যত বেশী পারেন পোষ্ট করুন না হলেও দিনে সর্বনিম্ন একবার পোষ্ট করুন। আপনার সম্ভাব্য গ্রাহক এবং আপনার ফ্যান ফলোয়ার সবসময় আপনার সাথেই রিলেট করছে তারা যেন এমনটাই অনুভব করে সবসময়।
প্রতিদিন পোষ্ট করা যেমন জরুরি তেমন পোষ্টকৃত কন্টেন্ট এর কোয়ালিটিও ঠিক রাখা গুরুত্বপূর্ন। ক্যাম্পবেল এটাই সাজেষ্ট করেন যে, আপনি কোন পোষ্টের বিহাইন্ড দ্যা সিনও পোষ্ট করবেন যাতে আপনার কাস্টমারগণ কোন একটি প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের পিছনে আপনার কর্মিগণ কতটা ডেডিকেশন নিয়ে কাজ করে সেটিও উপলব্ধি করতে পারে।
আপনার অডিয়েন্স আসলে আপনার বা আপনার পেজ থেকে কি ধরনের কন্টেন্ট প্রত্যশা করে সেই বিষয়টি নিয়ে আপনি যদি দ্বীধাগ্রস্থ থাকেন তাহলে আপনি আপনার অডিয়েন্স এর কাছ থেকে সেই বিষয়টি সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনাও নিতে পারে কোন একটি পোলের মাধ্যমেও।
ফেসবুকের অ্যাডভান্স অডিয়েন্স ইনসাইটস আপনার পেজের ফ্যান ফলোয়ার কোন ধরনের পোষ্টে ভালো Engagement দেখাচ্ছে সেই বিষয়টি ভালোভাবে অনুধাবন করে আপনার পোষ্টের ধরন যেকোন সময় পাল্টাতে পারেন অথবা আপনার বিজনেস স্ট্রাটেজি বদলাতে পারেন।
স্টেপ ০৩ঃ পেজ প্রমোশনঃ
মনে করুন আপনি আপনার পেজে ভালো মানের কিছুই শেয়ার করছেন এবং তা আপনার পেজের অডিয়েন্সের মনে এক ধরনের পজেটিভ ইমপ্যাক্ট ফেলার কথা, অথছ সেই ধরনের পোষ্টটিতে তেমন কোন এনগেইজমেন্ট হচ্ছেনা বা কোন ধরনের সাড়া পাচ্ছেন না। এমতাবস্থায় আপনি পেইজ ক্রিয়েট করার প্রাথমিক পর্যায়ে আপনার ফ্রেন্ড লিস্ট থেকে ইনভাইটেশন পাঠাতে পারেন এতে আপনার পেজের এনগেইজমেন্ট কিছুটা হলেও বাড়বে।
ফেসবুক মার্কেটিং এর চিরাচরিত প্রথাও আপনার অডিয়েন্স বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। যেমন, আপনি চাইলে আপনার ইমেইল সিগনেচারে আপনার ফেসবুক পেজের লিংক দিতে পারেন অথবা এটি হতে পারে আপনার বিজনেস কার্ড।
তাছাড়াও আপনি আপনার ব্যবসার জন্য যে ধরনের প্রোডাক্ট/সার্ভিস দিতে থাকেন সেগুলোতেও আপনার সকল ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাড্রেস সংযুক্ত করে দিতে পারেন অথবা যেকোন ধরনের মার্কেটিং ম্যাটেরিয়ালসে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য সংযুক্ত করতে পারেন। আর এভাবেই আপনার পেজ প্রমোশন এর প্রাথমিক কাজগুলো সম্পূর্ন হতে পারে।
স্টেপ ০৪ঃ পোষ্ট এনগেইজমেন্ট বাড়ানঃ
ফেসবুকের নতুন এ্যালগরিদম ঐসকল পোষ্টের অনুকুল হয়ে থাকে যেসব পোষ্ট-এ অডিয়েন্স এর এনগেইজমেন্ট ভালো থাকে। ফেসবুকে কোন কিছু পোষ্ট করার আগে আপনি নিজেকে অবশ্যই একবার একজন সাধারন কাস্টমার হিসাবে বিবেচনা করে দেখুুন এবং ভাবুন আপনি যা পোষ্ট করছেন তা কি সত্যিই কোন ধরনের সেলস জেনারেট করার মতো কোয়ালিটি রাখে। এবং আপনাকে সব সময় এটা মাথায় রাখতে হবে যে, ফেসবুক হলো একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, সুতরাং আপনাকে অবশ্যই সামাজিকতার মধ্য দিয়েই আপনার ব্যবসার প্রোমোশন চালাতে হবে।
অডিয়েন্সদের এনগেইজমেন্ট ধরে রাখার প্রধান হাতিয়ার হলো পেজে কোয়ালিটি কন্টেন্ট পোষ্ট করা এবং নিয়মিত পোষ্ট করা। এবং ভালো রেজাল্ট এর জন্য অডিয়েন্স এর সাথে ফ্রেন্ডলি কনভারসেশনও করতে পারেন।
স্টেপ ০৫ঃ ফলোয়ারদের এনগেইজ করুনঃ
মানুষ সাধারনত তাদের ফ্রেন্ডস অ্যান্ড ফ্যামিলি যেসব জিনিসের উপর আসক্ত তারাও সেসব জিনিস ট্রাই করতে পছন্দ করে থাকে।
তাছাড়াও বর্তমানে যেকোন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবসা/সেবার প্রচারের জন্য প্রধান একটি মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে। আপনি চাইলেই যেকোন কাউকে ট্যাগ করতে পারেন যারা আপনার ব্যবসা সম্পর্কে কথা বলতে চায়। Get Social With Cat এর Owner “ক্যাট স্মিথ” বলেন আপনার গ্রাহকরা আপনার সেরা পরামর্শদাতা।
আপনার অডিয়েন্স যখন আপনার পেজে কোন Interact করবে, তখন তাদের ফ্রেন্ড তাদের নিউজফিডে সেসব অ্যাকটিভিটি দেখতে পাবে। এছাড়াও আপনি কোন ধরনের পোল এবং প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করে আপনার পেজের Interaction আরো বাড়াতে পারেন।
সম্ভাব্য কাস্টমারদের আপনার ব্যবসার প্রতি উৎসাহিত করার জন্য কাস্টমাররা পছন্দ করে এমন ছোট ছোট অফার দিতে পারেন। তাছাড়াও কোন স্পেশাল ইভেন্ট তৈরি করে সেখানে আপনার ফলোয়ারদের ইনভাইট করে আপনার ব্যবসার প্রোমোশন চালাতে পারেন।
ফেসবুক অ্যাডভারটাইজিং সার্ভিস
স্টেপ ০৬ঃ ফেসবুক এ্যাড ট্রাই করুনঃ
আপনি যদি ফ্রি এবং অর্গানিক উপায়ে ইউজারদের এনগেইজ করতে সমস্যার সম্মূখীন হন তাহলে ফেসবুক অ্যাড হবে আপনার জন্য বেস্ট অপশন। প্রোমোট করা ফেসবুক পোস্ট সাধারন পোস্টের মতোই কিন্তু এখানে একদম টার্গেটেড অডিয়েন্স এর এনগেইজমেন্ট নিশ্চিত করা যায়।
বর্তমানে ফেসবুক এতই অ্যাডভান্স যে আপনি আপনার অডিয়েন্সকে পিন পয়েন্ট টার্গেট করে তাদের পেশা,লোকেশন অনুযায়ী অ্যাড দিতে পারেন। ফেসবুকের অ্যাড অ্যানালাইটিক আপনাকে বুঝতে সাহায্য করে আপনার অডিয়েন্স কি ধরনের ইন্টারেস্ট নিয়ে আপনার পেজ অথবা ওয়েব সাইট এক্সপ্লোর করছে।
আর আপনি যদি ফেসবুক অ্যাড সম্পর্কে হাতেখড়ি হয়ে থাকেন তার জন্য তো আমরা আছি। আমরা আমাদের ক্লাইন্টদের বিভিন্ন কাজ নিয়ে আলোচনা করে তাদের সম্পন্ন করার চেষ্টা করি।
পরিশেষেঃ
আপনি ও পারেন আপনার প্রয়োজনীয় সেবাটি গ্রহন করতে। আমরা চেষ্টা করবো আপনাকে সঠিক সার্ভিস দিতে। সেবা নিতে আপনার মোবাইল নাম্বার ও পেজ লিঙ্ক সহ কাজের ধরন সুন্দর করে মেসেজ করতে পারেন আমাদের ফেসবুক পেইজে। অথবা আমাদের কল করুন ।

ফেসবুক এড ক্যাম্পেইন চালু করতে গেলে কি কি বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে?১। সুন্দর ও মার্জিত কন্টেন্টঃকথায় আছে আগে “দর্শনধারী পরে...
19/03/2023

ফেসবুক এড ক্যাম্পেইন চালু করতে গেলে কি কি বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে?

১। সুন্দর ও মার্জিত কন্টেন্টঃ

কথায় আছে আগে “দর্শনধারী পরে গুন বিচারী”। আপনি আপনার বিজনেস এর জন্য যে কন্টেন্ট টা দিবেন সে টা অবশ্যই সুন্দর এবং মার্জিত হতে হবে। ভিডিও তে এমন রঙ সিলেক্ট করুন যেগুলো দেখতে ভালো লাগে। দেখতে বিশ্রী এমন কিছু কন্টেন্ট এ অ্যাড করা থেকে বিরত থাকুন। এমন কিছু অ্যাড করুন যাতে একজন কাস্টমার আপনার ভিডিও টি দেখে ইম্পেস হয়। এমন কিছু ইম্প্রেশন অ্যাড করবেন যেনো একজন গ্রাহক এর টাইম না থাকলেও ভিডিও টি দেখার জন্য টাইম বের করে। এক কথায় যারা ভিডিও টি দেখবে তাদের মনের মতো করে ভিডিও কন্টেন্ট টি বানানো উচিত।

২। রেস্পন্সিভ অ্যাড তৈরি করুনঃ

আপনার বিজনেস এর জন্য এমন এড তৈরি করা উচিত যা কাস্টমার কে প্রতিক্রিয়াশীল করতে। এড ক্যাম্পেইন চালু করার সময় মাথাত রাখতে হবে এড টি যেনো খুব বড় না হয়। বড় ভিডিও কন্টেন্ট কেও দেখতে চায়না। তাই আপনার উচিত হবে, এড ছোট করে তৈরি করা এবং এটা ও মাথায় রাখতে হবে সেখানে যেনো আপনার বিজনেস এর সকল বিষয় ইনক্লুড থাকে। আপনার বিজনেস এর কোনো প্রডাক্টের উপর ছাড় দিতে চাইলে তা সুন্দর করে উপস্থাপন করুন যাতে কাস্টমার আকৃষ্ট হয়। একটা সুন্দর এড তৈরি করার মাধ্যমে সহজেই একজন কাস্টমার কে রেস্পন্সিভ করা যায়।

৩। এড ক্যাম্পেইন লোকেশন নির্ধারণঃ

ফেসবুক ক্যাম্পেইন টি লোকেশন সিলেক্ট এর মাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন যায়গায় শো হয়। আপনার অবজেক্টিভ সিলেকশন এর মাধ্যমে একটি এড সর্বোচ্চ ১২ জায়গায় প্রদর্শন করা হয়। এখানে লোকেশন টি হতে পারে ফেসবুকের নিউজ ফিড, ম্যাসেন্জার অথবা ডান সাইডের কলাম ইত্যাদি। ফেসবুকের এড এর লোকেশন আলাদা হওয়ার কারনে এড এর ধরন ও আলাদা হয়ে থাকে। আপনি চাইলে আপনার বিজনেস এর এড টি ফেসবুকের পাশাপাশি ইন্সটাগ্রাম অথবা হোয়াটসঅ্যাপ এ-ও রান করাতে পারেন কারণ ইন্সটাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। আপনাকে আগে বুঝতে হবে আপনার টার্গেটেড কাস্টমার কোথাও বেশি এক্টিভ। আপনার এড এর লোকেশন টি সেখানে হলে আপনার কাস্টমার পেতে সুবিধা হবে।

৪। সঠিক ভাবে বয়স নির্ধারণঃ

আপনার এড টি যাদের জন্য তৈরি করা হলো তাদের কাছে পৌঁছে দিতে আপনার সঠিক ভাবে বয়স টা নির্ধারণ করে দিতে হবে। এতে ঠিক যেই কাস্টমার এর কাছে আপনি এড টা পৌঁছাতে চাচ্ছেন তার কাছেই পৌঁছে যাবে। পেপার পত্রিকায় যখন বিজ্ঞাপন দেওয়া হতো তখন সেটি সবার কাছে পৌঁছাতো না। কেন বলছি এ কথা? চলুন উদাহরণ এর মাধ্যমে ক্লেয়ার করি। ধরুন আপনার একটি বুটিক শপ আছে। তাহলে আপনার টার্গেট কাস্টমার হলো মেয়েরা এবং যাদের বয়স ১৮-৩০ এর ভেতরে। এখন ভাবুন কয়জন মেয়ে আছে যারা পত্রিকা পড়ে? উত্তর ” হাতে গোনা কয়েকজন “।

তাহলে আপনি কি হাতে গোনা কয়েকজনের কাছে আপনার বিজনেস এর বিজ্ঞাপন পৌঁছাতে চান? নিশ্চয়ই না। এখন ফেসবুক স্ক্রল করলেই ভাইরাল নিউজসহ সকল নিউজ চোখে পড়ে তাই কেও আর ১০ টাকা খরচ করে পত্রিকা পড়তে যায় না। তাহলে আপনি আপনার বিজনেস এর জন্য এড ক্যাম্পেইন এ বয়স নির্ধারণ করে দিবেন, জেন্ডার সিলেক্ট করার ও অবজেক্টিভ রয়েছে। এতে করে যে সব মেয়েরা বুটিকের ড্রেস পছন্দ করে ঠিক তাদের কাছেই আপনার বিজ্ঞাপন টি Facebook Ads Campaign এর মাধ্যমে পৌঁছে যাবে। তাই ফেসবুক এড ক্যাম্পেইন চালু করার ক্ষেত্রে সঠিক ভাবে বয়স নির্ধারণ করে দেওয়া টা জরুরি।

৫। ক্যাম্পেইন সময় নির্ধারণঃ

এই বিষয়টির প্রতি অধিক গুরুত্ব দেওয়া উচিত। সপ্তাহের কখন, কোন দিনে, কোন সময় ফেসবুক এ্যাড টি রান করলে সবার কাছে পৌঁছাতে পারে আপনার সে দিকে অধিক নজর দেওয়া উচিত। যেমনঃ ইভ্যালি তে প্রতি মাসে ৪ বার অর্থাৎ মাসের প্রতিটি শুক্রবারে টেক রিলেটেড প্রোডাক্ট এর উপর সাইক্লোন অফার দেওয়া হয়। তাদের টার্গেট যেহেতু কর্মজীবী নারী-পুরুষেরা তাই মাক্সিমাম কর্মজীবীরা শুক্রবারে রাতে ফ্রি থাকে। তাই তারা ঠিক তখনই তাদের সাইক্লোন অফার টি লঞ্চ করে। এভাবে আপনার বিজনেস এর Facebook Ads Campaign টি তে ও সময় নির্ধারণ করে দেওয়া উচিত। এ বিষয়ে লক্ষণীয় যে আপনার টার্গেটেড কাস্টমাররা কখন, কোন সময়ে ফ্রি থাকে।

৬। বাজেট অপ্টিমাইজড করাঃ

আপনি যদি ভেবে থাকেন বাজেট বাড়ালেই আপনার বিজনেসে রাতারাতি সফলতা পেয়ে যাবেন এমনটা নয়। ফেসবুক অফিশিয়াল বিজ্ঞাপন দাতাদের কে সর্বোচ্চ বিড এ বাজেট অপ্টিমাইজেশন এ সর্বদা নিরুৎসাহিত করে থাকে। ধরুন সেম ক্যাটাগরিতে আপনি এবং অন্য আরেকজন অনলাইন বিজনেস ম্যান ফেসবুক ক্যাম্পেইন দিলেন। এখন তার বাজেট যদি হয় বেশি হয় আর আপনার বাজেট যদি কম হয় তাহলে তার এড টা-ই ফেসবুক বেশি শো করবে।

আপনি যদি বাজেট অপ্টিমাইজড করতে চান তাহলে প্রতি ক্লিক অথবা প্রতি ক্যাম্পেইন অনুযায়ী বাজেট অপ্টিমাইজড করতে পারেন। খুব বেশি বাজেট অপ্টিমাইজড করাটা ও যেমন বুদ্ধিমানের কাজ নয় তেমনি কম বাজেট সিলেক্ট করাটাও বোকামি। তাই বাজেট অপ্টিমাইজড করার সময় আপনাকে বুঝে শুনে স্টেপ নিতে হবে। তা না হলে সামান্য ভুলের জন্য আপনাকে বড় ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে।

ফেসবুক এড নিয়ে বিস্তারিত জানতে ও আপনার বিজনেস পেজে এড দিতে চাইলে আমাদের মেসেজ করুন।

ফেসবুক এড ক্যাম্পেইন কি?ফেসবুক এড ক্যাম্পেইন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানার আগে ফেইসবুক এড ক্যাম্পেইন কি আপনাকে সেটা জানত...
19/03/2023

ফেসবুক এড ক্যাম্পেইন কি?

ফেসবুক এড ক্যাম্পেইন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানার আগে ফেইসবুক এড ক্যাম্পেইন কি আপনাকে সেটা জানতে হবে। Facebook Ads Campaign হলো ফেসবুক কে নির্দেশনা দেওয়া আপনার অ্যাডের অবজেক্টিভ টা কি। ফেসবুকে এ্যাড দেওয়ার আগে আপনাকে অ্যাড ক্যাম্পেইন চালু করতে হবে। সেখানে কিছু ইনফরমেশন দিয়ে দিতে হবে যাতে বোঝা যায় আপনার ফেসবুকে এ্যাড দেওয়ার উদ্দেশ্য টা কি।

আপনি যদি চান আপনার পেইজের লাইক বাড়াবেন তাহলে আপনি ফেসবুক ক্যাম্পেইন এর “পেইজ লাইক” অবজেক্টিভ টা সিলেক্ট করবেন। এর ফলে ফেসবুক ম্যানেজার বুঝতে পারবে আপনি আপনার পেইজ এর অ্যাড দিতে চাচ্ছেন লাইক বাড়ানোর জন্য। এর ফলে আপনার অ্যাড ডিজাইন টা পেইজের লাইক বাড়ানোর জন্যই করা হবে। এরকম আরও অনেক অবজেক্টিভ রয়েছে। আপনি চাইলে রিচ, ট্রাফিক জেনারেট ইত্যাদি অবজেক্টিভ সিলেক্ট করতে পারেন। ফেসবুক অ্যাড ক্যাম্পেইন এ সেগমেন্ট রয়েছে ৩টি, অ্যাওয়ারনেস, কনসিডারেশন এবং কনভারসন। আবার এর ভেতর অবজেক্টিভ রয়েছে ১১টি।

আপনি কোন উদ্দেশ্য নিয়ে ফেসবুক এ্যাড ক্যাম্পেইন রান করাতে চাচ্ছেন সে অনুযায়ী অবজেক্টিভ সিলেক্ট করতে হবে। এভাবে আপনার বিজনেস এর উদ্দেশ্য অনুযায়ী আপনি ফেসবুক অ্যাড ক্যাম্পেইন চালু করে ফেলতে পারেন। এ ছাড়াও আপনি চাইলে একজন দক্ষ ফেসবুক ম্যানেজার হায়ার করতে পারেন।

আমরাই দিচ্ছি ফেসবুক এড এর সুবিধা।
আপনার বিজনেস পেজে এড দিতে চাইলো যোগাযোগ করুন।

আপনি জানলে অবাক হবেন বর্তমানে বাংলাদেশে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৬ কোটি ৭২ লক্ষ ৪৫ হাজার। এমন কেউ নেই যে তিনি জানেন না...
19/03/2023

আপনি জানলে অবাক হবেন বর্তমানে বাংলাদেশে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৬ কোটি ৭২ লক্ষ ৪৫ হাজার। এমন কেউ নেই যে তিনি জানেন না ফেসবুক কি? যা বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় এক-তৃতীয়াংশের বেশি। গড়ে প্রায় ২.৪১ শতাংশের বেশি লোক সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম যেমনঃ ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ইন্সটাগ্রাম ইত্যাদি ব্যবহার করে থাকে।

আর এই সুযোগ টা কে কাজে লাগিয়েই বুদ্ধিমান মানুষেরা অনলাইন ভিত্তিক বিজনেস বিল্ড করছে। অনেকেই ফেসবুক পেইজ অথবা গ্রুপের মাধ্যমে তাদের বিজনেস চালায়। এর মাঝে আবার অনেকেই আছে যারা ফেসবুক পেজ কিভাবে চালাতে হয় তা সঠিক ভাবে বোঝেনা।তাদের অবশ্যই তা শিখে নিতে হবে।

তবে বিজনেসের প্রসারতা, ব্র‍্যান্ডিং, রিচ, পাবলিসিটি অথবা সেল যা-ই বাড়াতে চান না কেনো ফেসবুক এড ক্যাম্পেইন আপনাকে চালু করতেই হবে।

ফেসবুক এড ক্যাম্পেইন হলো ফেসবুক এড ম্যানেজার এর এমন একটি জায়গা বা সিস্টেম যেখানে আপনি আপনার বিজ্ঞাপনের উদ্দেশ্যে বা অবজ...
19/03/2023

ফেসবুক এড ক্যাম্পেইন হলো ফেসবুক এড ম্যানেজার এর এমন একটি জায়গা বা সিস্টেম যেখানে আপনি আপনার বিজ্ঞাপনের উদ্দেশ্যে বা অবজেক্টিভ কি তা তুলে ধরবেন। যেমন উদাহরণ স্বরূপ আপনি চাচ্ছেন এই বিজ্ঞাপনের দ্বারা আপনার পেজের লাইক বাড়াতে। সুতরাং আপনার অবজেক্টিভ হবে পেজ লাইক।

Address

Barisal, Barisal Division
Barishal

Telephone

+8801566064254

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MD EMRAN HOSEN posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to MD EMRAN HOSEN:

Share