Jakaria Alam Dipu Vlogs

Jakaria Alam Dipu Vlogs Jakaria Alam Dipu Official Vlogs.

পাঞ্জা মুভির একটি দৃশ্যে নায়ক মান্না ও মৌসুমি। ❤️ #মান্না  #মান্না
25/07/2025

পাঞ্জা মুভির একটি দৃশ্যে নায়ক মান্না ও মৌসুমি। ❤️

#মান্না #মান্না

ড্যামস্মার্ট আইকনিক এ্যান্ড স্টাইলিস্ট হিরোইন = কাজরীমাত্র ১৬টি ছবিতে কাজ করেই দর্শক হৃদয়ে ঝড় তুলেছিলেন - এই লিজেন্ট চিত...
25/07/2025

ড্যামস্মার্ট আইকনিক এ্যান্ড স্টাইলিস্ট হিরোইন = কাজরী

মাত্র ১৬টি ছবিতে কাজ করেই দর্শক হৃদয়ে ঝড় তুলেছিলেন - এই লিজেন্ট চিত্র নায়িকা কাজরী

১৯৭৮ সালে বিখ্যাত পরিচালক আজিজুর রহমান এর হাত ধরে চলচ্চিত্রের রুপালী পর্দার ঝলমলে আলোকে আলোকিত করতে আসেন - এবং তারই পরিচালনার " সাম্পানওয়ালা " ছবিতে সুপারস্টার নায়িকা শাবানার বান্ধবীর ছোট্ট একটি চরিত্রে অভিনয় করেন। ছবিটি ১৯৭৯ সালে মুক্তি পেলে - সারা বাংলায় হৈ চৈ পড়ে যায় এবং ছবিটি সুপারবাম্পার হিট হয়।

আর তখনী এই লাশ্যময়ী কাজরী অনেক পরিচালকের নজরে চলে আসেন -

এরপর একে একে অভিনয় করতে থাকেন - তার অভিনীত সকল ছবির তালিকা তুলে ধরা হইল -
১. সাম্পানওয়ালা= পরিচালক - আজিজুর রহমান - শাবানার বান্ধবী - মুক্তি সাল - ১৯৭৯
২. জোকার = পরিচালক - আজাহার - নায়ক রাজ্জাক - মুক্তি সাল - ১৯৮০
৩. মৌচোর = পরিচালক - নায়ক রাজ্জাক - নায়ক রাজ্হাক - মুক্তি সাল - ১৯৮১
৪. রাজা সাহেব = খসরু নোমান - নায়ক ইলিয়াস কান্চন - মুক্তি সাল ১৯৮২
৫. বড় বাড়ীর মেয়ে = আব্দুস সামাদ খেকন - নায়ক ইলিয়াস কান্চন - মুক্তি - ১৯৮২
৬. রেশমী চুড়ি = পরিচালক - শিবলী সাদিক - নায়ক প্রবীর মিত্র - মুক্তি সাল ১৯৮২
৭. কাজল লতা = পরিচালক - মোস্তফা আনোয়ার - নাযক ইলিয়াস কান্চন - মুক্তি সাল ১৯৮২
৮. ঈদ মোবারক = পরিচালক - শেখ নজরুল ইসলাম - নায়ক মিঠুন - মুক্তি সাল ১৯৮২
৯. কেউ কারো নয় = পরিচালক - জহিরুল হক - নায়ক আলমগীর - মুক্তি সাল ১৯৮২
১০. প্রেম নগর = পরিচালক - গাফ্ফার খান - নায়ক সোহেল রানা - মুক্তি সাল ১৯৮৩
১১. সুখ দুঃখের সাথি = পরিচালক - ইকরাম বিজু - নায়ক আসাদ - মুক্তি সাল ১৯৮৪
১২. নয়নের আলো = পরিচালক -বেলাল আহমেদ - নায়ক জাফর ইকবাল - মুক্তি সাল ১৯৮৪
১৩. মহানায়ক = পরিচালক - আলমগীর কবির - নায়ক বুলবুল আহমেদ -মুক্তি সাল ১৯৮৪
১৪. ফুলেশ্বরী = পরিচালক - আজিজির রহমান - নায়ক উজ্জল - মুক্তি সাল ১৯৮৫
১৫. মীমাংসা = পরিচালক - শিল্পী চক্রবর্তী - নায়ক সুজন - মুক্তি সাল ১৯৮৫
১৬. দুইবেন = পরিচালক - এইচ আকবর - নায়ক ওয়াসীম - মুক্তি সাল ১৯৮৯
তিনি সর্বমোট ১৬ টি ছবিতেই অভিনয় করেছেন, তার প্রচুর সম্ভবনা থাকা সত্বেও ফিল্ম পলেটবক্সের স্বীকার হয়ে যান এবং বিয়ে করে চলচ্চিত্র ছেড়ে চলে যান -
আমার দেখা " নয়নের আলো " ছবিটি একটি কালজয়ী ছবি হিসেবে ধরা যায়, আর সবচেয়ে আরো একটি বড় বিষয় এই ছবির পরিচালক বেলাল আহমেদ - তার পরিচালনার এটিই ছিলো প্রথম ছবি -

বিঃদ্রঃ সুত্র বলছে - তিনি স্বামী সন্তান নিয়ে চট্রগ্রাম শহরে বসবাস করছেন, তিনি বর্তমানে সুখেই আছেন -

✍️ লেখা: রবিউল ইসলাম রাজ
চলচ্চিত্র পরিচালক

🌟🌟শেষ হলো ধারাবাহিক নাটক "শাদী মোবারক" এর তৃতীয় কিস্তির শুটিং। 📌নাটকটি আগস্ট মাসের ৩ তারিখ থেকে প্রচার শুরু হবে। 📌মাছরাঙ...
25/07/2025

🌟🌟শেষ হলো ধারাবাহিক নাটক "শাদী মোবারক" এর তৃতীয় কিস্তির শুটিং।

📌নাটকটি আগস্ট মাসের ৩ তারিখ থেকে প্রচার শুরু হবে।

📌মাছরাঙ্গা টেলিভিশনে রাত ৮:৩০ মিনিটে,
সপ্তাহে পাঁচ দিন প্রচার হবে।

📌নাটকটি রচনা করেছেন আহমেদ শাহাবুদ্দিন, পরিচালনায় শামীম জামান।

📌প্রযোজনা করেছেন অনন্য ইমন।

📌চোখ রাখুন মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের পর্দায়📌📌

🌟🌟নায়ক জাফর ইকবাল: এক জীবন্ত কিংবদন্তির গল্প🌟🌟বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ইতিহাসে কিছু নাম চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে, আর তাঁদের মধ্য...
25/07/2025

🌟🌟নায়ক জাফর ইকবাল: এক জীবন্ত কিংবদন্তির গল্প🌟🌟
বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ইতিহাসে কিছু নাম চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে, আর তাঁদের মধ্যে অন্যতম একজন হলেন নায়ক জাফর ইকবাল। স্টাইল, রোমান্স ও অভিনয়ের সাবলীলতা দিয়ে তিনি জায়গা করে নিয়েছিলেন কোটি ভক্তের হৃদয়ে। তাঁর জীবন ও ক্যারিয়ার ছিল বর্ণময়, সংগ্রামী এবং অনুপ্রেরণামূলক।

🎥প্রারম্ভিক জীবন🎥
জাফর ইকবালের জন্ম ১৯৫০ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর, ঢাকায়। তাঁর বড় ভাই ছিলেন প্রখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী ও লেখক আলমগীর কবির। ছোটবেলা থেকেই তিনি সংগীত ও শিল্প-সংস্কৃতির পরিবেশে বড় হন, যা ভবিষ্যতে তাঁকে চলচ্চিত্র জগতে আসতে উৎসাহ দেয়।

🎥অভিনয়ে পথচলা🎥
জাফর ইকবাল প্রথম অভিনয় করেন "আপন পর" (১৯৭৫) চলচ্চিত্রে, যা দিয়ে তিনি দর্শকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। এরপর তিনি একের পর এক হিট সিনেমা উপহার দিতে থাকেন। তাঁর ক্যারিয়ারে তিনি প্রায় ১৫০টির বেশি সিনেমায় অভিনয় করেছেন, যার বেশিরভাগই ছিল জনপ্রিয় ও ব্যবসাসফল।

🎥🎥জনপ্রিয় কিছু সিনেমা🎥🎥
নয়নের আলো

ময়না মতি

ডাক দিয়ে যাই

আলো ছায়া

সারেং বৌ

📌এই ছবিগুলোতে তিনি কখনও প্রেমিক, কখনও সংগ্রামী যুবক, আবার কখনও রোমান্টিক নায়ক হিসেবে অসাধারণ অভিনয় করে দর্শক হৃদয়ে স্থায়ী জায়গা করে নিয়েছেন।

📌গানের প্রতি ভালোবাসা
জাফর ইকবাল ছিলেন একজন দক্ষ গিটারিস্টও। তরুণ বয়সে তিনি গানের দল "রেনেসাঁ"-এর সঙ্গে জড়িত ছিলেন। নিজে গান গাইতে পারতেন এবং কিছু সিনেমায় নিজের কণ্ঠেও গান করেছেন। তাঁর গিটার বাজানো ও স্টাইলিশ লুক তাঁকে অন্য নায়কদের থেকে আলাদা করেছিল।

📌ব্যক্তিজীবন ও মানবিকতা
ব্যক্তিজীবনে তিনি ছিলেন অত্যন্ত সৎ, বন্ধুবৎসল এবং বিনয়ী। চলচ্চিত্রের বাইরেও তিনি ছিলেন সমাজসেবায় যুক্ত, নিঃস্বার্থভাবে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন।

📌বিদায়
দীর্ঘদিন ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করে এই মহানায়ক আমাদের ছেড়ে চলে যান ১৯৯২ সালের ৮ জানুয়ারি, মাত্র ৪১ বছর বয়সে। তাঁর অকাল মৃত্যু বাংলা সিনেমার জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি ছিল।

📌নায়ক জাফর ইকবাল শুধু একজন অভিনেতাই নন, ছিলেন একজন আইকন — যিনি নিজের স্টাইল, মেধা ও চরিত্র দিয়ে প্রমাণ করেছেন, একজন শিল্পী কেবল স্ক্রিনে নয়, মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিতে পারে। আজও যখন তাঁর সিনেমা টিভির পর্দায় আসে, তখন প্রজন্মের পর প্রজন্ম আবিষ্কার করে এক মহাতারাকে — আমাদের জাফর ইকবালকে।

✍️ লেখা: Jakaria Alam Dipu Vlogs
📅 তারিখ: জুলাই ২৫, ২০২৫

ভিউয়ের নতুন রেকর্ড গড়েছে ‘তুফান’ সিনেমার  ‘দুষ্টু কোকিল’ গানটি। চরকি ও এসভিএফ-এর ইউটিউব চ্যানেলে মিলিয়ে গানটির মোট ভিউ ছ...
25/07/2025

ভিউয়ের নতুন রেকর্ড গড়েছে ‘তুফান’ সিনেমার ‘দুষ্টু কোকিল’ গানটি।

চরকি ও এসভিএফ-এর ইউটিউব চ্যানেলে মিলিয়ে গানটির মোট ভিউ ছাড়িয়ে গেছে ৫০০ মিলিয়ন, অর্থাৎ ৫০ কোটি।

এক বছরের মধ্যে, শুধু চরকির ইউটিউব চ্যানেলেই ভিউ প্রায় ৩৪ কোটি ৯৯ লাখ ৪৮ হাজারের বেশি; অন্যদিকে এসভিএফ-এর চ্যানেলে ছাড়িয়েছে ১৫ কোটি ৯ লাখ।

এত অল্প সময়ে কি পরিমাণ ভিউ 😲

🌟🌟তাকে অনেকেই বাংলাদেশের এলভিস প্রিসলি বলে অভিহিত করতেন।বাংলাদেশের হিরোদের মধ্যে সর্বপ্রথম স্টাইল আইকন হয়ে উঠা নায়ক জাফর...
25/07/2025

🌟🌟তাকে অনেকেই বাংলাদেশের এলভিস প্রিসলি বলে অভিহিত করতেন।
বাংলাদেশের হিরোদের মধ্যে সর্বপ্রথম স্টাইল আইকন হয়ে উঠা নায়ক জাফর ইকবাল।

🎥🎥তিনি একধারে ছিলেন নায়ক, গায়ক ও গিটারিস্ট। এতো ভালো গিটারিস্ট ছিলেন যে সুরকার আলাউদ্দিন আলী তাকে দিয়ে অনেক ছবির আবহ সংগীত করিয়েছেন।

🎥🎥তার বড় বোন কিংবদন্তী শাহনাজ রহমতুল্লাহ আর ভাই আনোয়ার পারভেজ। সঙ্গীতের ঘরে বেড়ে উঠা জাফর ইকবাল ১৯৬৬ সালেই নিজের ব্যান্ড দল গঠন করেন।

🎥🎥তার আরেক পরিচয় তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধা গায়ক হিসেবে তার জনপ্রিয় গান গুলোর অন্যতম হলো রাজ্জাক অভিনীত ছবিতে "হয় যদি বদনাম" এবং "সুখে থাকো ও আমার নন্দিনী"।

🎥🎥জাফর ইকবাল-ববিতা জুটি সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হয়েছিলো তার সময়ে। এমনকি তখন তাদের প্রেম হয়, বিয়েরও কথা ছিলো। গায়ে হলুদের দিন অজানা কারনে ববিতা বিয়ে ভেঙে দেন এমন কথাও আছে। প্রায় ত্রিশটি ছবিতে জুটি বেধেছেন তারা। সর্বমোট ১৫০ এর মত ছবিতে অভিনয় করেন স্টাইলিশ এই নায়ক।

📌📌১৯৯১ সালে মাত্র ৪১ বছর বয়সে ব্লাড ক্যান্সার মতান্তরে লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হয়ে মারা যান এই প্রতিভাবান অভিনেতা।

♥♥♥ছবিতে সত্তর দশকের জাফর ইকবাল ♥♥♥

🌟🌟ঢাকাই সিনেমার স্বর্ণালী দিনের সাড়া জাগানো নায়ক রহমান। ষাটের দশক ছিল তার দখলে। সত্তরের দশকজুড়ে তিনি ঢাকাই সিনেমায় রাজত্...
25/07/2025

🌟🌟ঢাকাই সিনেমার স্বর্ণালী দিনের সাড়া জাগানো নায়ক রহমান। ষাটের দশক ছিল তার দখলে। সত্তরের দশকজুড়ে তিনি ঢাকাই সিনেমায় রাজত্ব করেছেন। এমনকি আশির দশকেও চলচ্চিত্রে সরব ছিলেন তিনি। পাশাপাশি উর্দু সিনেমাতেও নায়ক হিসেবে সফল হয়েছিলেন রহমান। অভিনয় করেছেন পশতু ভাষার চলচ্চিত্রেও।

🎥🎥সাদা-কালো চলচ্চিত্রের বাংলাদেশের কিংবদন্তি অভিনেতা রহমানের ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ ১৮ জুলাই। তার পুরো নাম আবদুর রহমান।
এহতেশামের পরিচালনায় রহমানের জীবনে প্রথম অভিনয় করার সুযোগ আসে 'এ দেশ তোমার আমার' সিনেমাতে।

🎥🎥সিনেমাটি মুক্তি পায় ১৯৫৯ সালে। অবশ্য সেখানে তিনি খল চরিত্রে অভিনয় করেন। পরে খলনায়ক থেকে নায়ক বনে যান তিনি। নায়ক হিসেবেই তার জনপ্রিয়তা গড়ে উঠে তৎকালীন পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানে। কারণ তিনি একইসঙ্গে বাংলা এবং উর্দু চলচ্চিত্রে অভিনয় করতেন।

🎥🎥রহমানের অভিনয় ক্যারিয়ারকে নায়ক হিসেবে সমৃদ্ধ করার মতো আরেকটি চলচ্চিত্র 'জোয়ার ভাটা'। এরপর থেকে তিনি ধারাবাহিকভাবে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন ‘উত্তরণ’, ‘তালাশ’, ‘চান্দা’, ‘জোয়ার ভাটা’ ও ‘হারানো দিন’ চলচ্চিত্রে। তার বিপরীতে অভিনেত্রী শবনম। এই জুটি হয়ে ওঠে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র অঙ্গনে প্রথম জনপ্রিয় ও সার্থক জুটি।

🎥চিত্রনায়িকা তামান্নাঃ-💚💙❤💜💛💚💙❤💜💛💚💙ঢালিউডের এক সময়ের আলোচিত জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা "তামান্না",যিনি ১৯৯৮ সালের ১৫ ই মে প্রখ্...
25/07/2025

🎥চিত্রনায়িকা তামান্নাঃ-
💚💙❤💜💛💚💙❤💜💛💚💙
ঢালিউডের এক সময়ের আলোচিত জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা "তামান্না",যিনি ১৯৯৮ সালের ১৫ ই মে প্রখ্যাত চিত্রপরিচালক শহিদুল ইসলাম খোকনের "ভন্ড"সিনেমায় অভিষেক ঘটে। এতে তামান্নার বিপরীতে অভিনয় করেছেন তৎকালীন সুপারষ্টার রুবেল।ছবিটি ব্যবসার মানদণ্ডে সফল হয়েছে,এবং তামান্না শীগ্রই তারকা বনে যান।আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল তিনি।

📌একে একে অনেক পরিচালক ও প্রযোজকরা তাকে নতুন ছবির প্রস্তাব দেয়।

📌তাজ্যপুত্র ছবিতে তামান্না করেছেন সম্পূর্ণ রোমান্টিক একটি চরিত্র। এ ছবি মুক্তি পায় ২৯ মে ১৯৯৮ সালে।

📌একই মাসে তামান্নার দর্শক অভিবাদন জানিয়েছে ভিন্ন ধরনের দুটি চরিত্রে।

📌তামান্না একে একে অনেক জনপ্রিয় নায়কদের বিপরীতে অভিনয় করেছেন।

🎥মান্না,রুবেল,সাকিব খান সহ সবার ছবিতে তিনি দূর্দান্ত অভিনয় করেছেন।
সর্বশেষ তাকে ২০১৩ সালে দেখা গিয়েছে সিনেমার রঙীন পর্দায়।তারপর তিনি সুইডেনে চলে গিয়েছে,এবং সেখানেই তিনি আজও থাকে।

🎥🎥তামান্নার মুক্তিপ্রাপ্ত কিছু ছবির নামঃ-
******************★**★**********
১.ভন্ড ১৯৯৮ সাল-রুবেল
২.তাজ্যপুত্র-বাপ্পারাজ
৩.মুখোশধারী
৪.অশান্তির আগুন-সাকিবখান
৫.কঠিন শাস্তি -সাকিব খান
৬.হ্নদয়ে লিখা নাম-রিয়াজ
৭.সন্ত্রাসী বন্ধু-
৮.চাই শুধু ভালোবাসা
৯.তুমি আমার ভালোবাসা
১০.আমার প্রতিজ্ঞা
১১.পাগল তোর জন্য রে
সহ আরো অনেক সিনেমায় তিনি সাবলীল অভিনয় করেছেন।

🌟🌟সত্তর ও আশির দশকে বাংলাদেশের গ্রাম-গঞ্জের সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে শহুরে মধ্যবিত্ত বা উচ্চবিত্তরাও কবরীকে যতটা নিজেদ...
25/07/2025

🌟🌟সত্তর ও আশির দশকে বাংলাদেশের গ্রাম-গঞ্জের সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে শহুরে মধ্যবিত্ত বা উচ্চবিত্তরাও কবরীকে যতটা নিজেদের মানুষ হিসেবে ভাবতে পেরেছিলেন, ততটা হয়তো বাংলাদেশের সিনেমা জগতে অন্য কোনো অভিনেত্রীর ক্ষেত্রে পারেননি। আর সেজন্যেই 'মিষ্টি মেয়ে' নামে দর্শকদের কাছে জনপ্রিয় ছিলেন তিনি।

🎥 🎥 কিংবদন্তি অভিনেত্রী কবরীর জন্ম ১৯৫০ সালের ১৯ জুলাই চট্টগ্রামের বাঁশখালিতে। আসল নাম মিনা পাল। চলচ্চিত্র দুনিয়ায় পা রাখার আগে মাত্র ১৩ বছর বয়সে মঞ্চে আত্মপ্রকাশ করেন নৃত্যশিল্পে। এরপর ১৯৬৪ সালে কালজয়ী নির্মাতা সুভাষ দত্তের পরিচালনায় ‘সুতরাং’ সিনেমা দিয়ে রূপালি পর্দায় অভিষেক। সে-ই শুরু, এরপর এক অবিস্মরণীয় অধ্যায়ের রচনা।

📌📌 কখনো তিনি অভিমানী মুখে বলেছেন, ‘সে যে কেন এলো না, কিছু ভালো লাগে না’, আবার কখনো লাজুক চাহনীতে নীরব থেকেছেন ‘তুমি যে আমার কবিতা’ গানে। বাংলা সিনেমার অসংখ্য কালজয়ী গানের দৃশ্যে রয়েছেন কবরী। অভিনয় করেছেন দেশের খ্যাতিমান সব নির্মাতার সিনেমায়। তার অভিনীত সিনেমাগুলোর মধ্যে ‘হীরামন’, ‘সারেং বৌ’, ‘তিতাস একটি নদীর নাম’, ‘দেবদাস’, ‘সুজন সখী’, ‘মেঘের কোলে রোদ’ সবচেয়ে জনপ্রিয়।

🎬 বাংলা সিনেমার দুই কিংবদন্তি: শাবনূর ও শাকিব খানবাংলা চলচ্চিত্রে কিছু জুটি আছে যাদের নাম শুনলেই দর্শকের হৃদয়ে একটি ভালো...
25/07/2025

🎬 বাংলা সিনেমার দুই কিংবদন্তি: শাবনূর ও শাকিব খান
বাংলা চলচ্চিত্রে কিছু জুটি আছে যাদের নাম শুনলেই দর্শকের হৃদয়ে একটি ভালোবাসার আবেগ কাজ করে। তেমনই দুটি নাম—শাবনূর ও শাকিব খান। একজন ছিলেন নব্বই দশকের শেষ দিক ও দুই হাজার দশকের প্রথম ভাগের রোমান্টিক রানী, আর অন্যজন হলেন বাংলাদেশের সিনেমা জগতের 'কিং খান'। চলুন জেনে নেই এই দুই তারকার কিছু অজানা গল্প ও তাঁদের যুগান্তকারী অবদান সম্পর্কে।

🌟 শাবনূর: ভালোবাসার আরেক নাম
১৯৯৩ সালে শাবনূর চলচ্চিত্রে পা রাখেন "চাঁদনী রাতে" ছবির মাধ্যমে। এরপর থেকে তাঁকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। তাঁর চাহনি, সরল অভিনয়, আর গানের দৃশ্যে অভিনব উপস্থিতি দর্শকের মন জয় করে নেয়।

জনপ্রিয় ছবি:

স্বপ্নের ঠিকানা

আনন্দ অশ্রু

তুমি আমার

দুঃখী মানুষ

এক টাকার বউ

শাবনূরের সবচেয়ে বড় অর্জন ছিল তাঁর ভবিষ্যৎ দর্শকের হৃদয়ে স্থান করে নেওয়া। তিনি ছিলেন এমন এক অভিনেত্রী যাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখত বাংলাদেশি সিনেমাপ্রেমীরা।

👑 শাকিব খান: ঢালিউডের রাজা
১৯৯৯ সালে "অনন্ত ভালোবাসা" দিয়ে অভিনয় শুরু করেন শাকিব খান। ধীরে ধীরে নিজেকে গড়ে তোলেন ঢালিউডের সবচেয়ে সফল বাণিজ্যিক নায়ক হিসেবে।
তিনি একাধারে অভিনেতা, প্রযোজক এবং দেশীয় চলচ্চিত্রের প্রতিনিধি।

জনপ্রিয় ছবি:

ভালোবাসলেই ঘর বাঁধা যায় না

ভুল যদি হয়

আমার প্রাণের স্বামী

হিরো: দ্য সুপারস্টার

বসগিরি

পুরস্কার:

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার – ৪ বার

মেরিল প্রথম আলো – ৮ বার+

📌শাকিব খানের ক্যারিয়ারে দেখা যায় সিনেমা হল বাঁচানোর লড়াই থেকে শুরু করে আধুনিক সিনেমা প্রযোজনার নানা উদ্যোগ। তিনি শুধু অভিনয় করেন না, তিনি একাই সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি টেনে নিয়ে যান—এমন ধারণা অনেকের📌

🎥 তাঁদের অভিনয় ছিল প্রাণবন্ত, দর্শকের চোখে "ড্রিম পেয়ার"।
যদি তাঁরা একসাথে আরও বেশি কাজ করতেন, তাহলে হয়তো ঢালিউড পেত এক নতুন স্বর্ণযুগ।

🌟 পরিশেষে...
শাবনূর ও শাকিব খান, দু’জনই তাঁদের সময়ে একক রাজত্ব করেছেন। একজন ছিলেন আবেগের রানী, অন্যজন এখনো ঢালিউডের অন্যতম ভরসা। বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে এই দু’জনের অবদান চিরস্মরণীয়।

আমরা আশায় থাকি—একদিন হয়তো আবার শাবনূর ও শাকিব খান একসাথে ফিরবেন রূপালি পর্দায়, ‘আবার দেখা’ নামে কোনো ছবিতে...

✍️ লেখা: Jakaria Alam Dipu Vlogs
📅 তারিখ: জুলাই ২৫, ২০২৫
#শাবনূর #শাকিবখান #বাংলাচলচ্চিত্র #বাংলাসিনেমা

হয়ে যাক দেখি আরো একবার! ✨
25/07/2025

হয়ে যাক দেখি আরো একবার! ✨

সালমান শাহ'র ক্যারিয়ার (১৯৯৩–১৯৯৬)ঢালিউড তখনও ঐতিহ্যবাহী ফোক, নাটকীয়তা ও অ্যাকশননির্ভর কাহিনিচিত্রে আবদ্ধ। এমন সময়, ১৯৯...
25/07/2025

সালমান শাহ'র ক্যারিয়ার (১৯৯৩–১৯৯৬)

ঢালিউড তখনও ঐতিহ্যবাহী ফোক, নাটকীয়তা ও অ্যাকশননির্ভর কাহিনিচিত্রে আবদ্ধ। এমন সময়, ১৯৯৩ সালে সোহানুর রহমান সোহানের পরিচালনায় 'কেয়ামত থেকে কেয়ামত' দিয়ে চলচ্চিত্রে পা রাখেন এক নতুন মুখ—সালমান শাহ। সুদর্শন, স্টাইলিশ ও আধুনিক রোমান্টিক হিরো হিসেবে অল্প সময়েই দর্শক হৃদয়ে জায়গা করে নেন তিনি।

শুরু থেকেই সালমান শাহ হয়ে উঠেন সময়ের আবেগঘন তরুণ প্রজন্মের প্রতিনিধি। তাঁর সঙ্গে চিত্রনায়িকা মৌসুমী ও শাবনূরের পর্দার রসায়ন ছিল নজরকাড়া। বিশেষ করে সালমান-শাবনূর জুটি হয়ে ওঠে ঢালিউডের সবচেয়ে জনপ্রিয় জুটিগুলোর একটি। একের পর এক হিট ছবির পাশাপাশি তাঁদের ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়েও তৈরি হয় নানা গুঞ্জন—যা সিনেমার বাইরেও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল।

সালমান শাহ যখন জনপ্রিয়তার শিখরে, ঠিক তখনই হঠাৎ করেই ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর চলে যান না-ফেরার দেশে। তাঁর রহস্যজনক মৃত্যু এখনও অমীমাংসিত। আত্মহত্যা, খুন না কি পারিবারিক দ্বন্দ্ব—এ প্রশ্নের উত্তর মেলেনি আজও। অনেকেই দোষারোপ করেছেন শাবনূর বা স্ত্রী সামিরাকে, কেউবা বলছেন—এটা ছিল পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। কিন্তু সত্যিটা হারিয়ে গেছে সময়ের ধুলোয়।

তবু সালমান শাহ আজও দর্শকের হৃদয়ে জ্যান্ত। তাঁর স্টাইল, সংলাপ, রোমান্টিকতা আজও অনুকরণীয়। মরেও যেন অমর হয়ে আছেন তিনি—রূপালি পর্দার এক চিরসবুজ নায়ক হয়ে।

Address

Barisal

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jakaria Alam Dipu Vlogs posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Jakaria Alam Dipu Vlogs:

Share