Abu Saleh

Abu Saleh I am Abu Saleh. I like simple life. I love Allah.

08/02/2024

I have reached 500 followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉

05/12/2023

Assalamualaikum

আসসালামু আলাইকুম।আল্লাহু আল্লাহ। আল্লাহু আল্লাহ।আমার প্রিয় বন্ধুরা >**আল্লাহ তা‘আলা বলেন >“হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা ধৈর্য ধা...
27/11/2023

আসসালামু আলাইকুম।
আল্লাহু আল্লাহ। আল্লাহু আল্লাহ।
আমার প্রিয় বন্ধুরা >
**আল্লাহ তা‘আলা বলেন >
“হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা ধৈর্য ধারণ কর এবং ধৈর্য ধারণে প্রতিযোগিতা কর।
(সূরা আলে ইমরান ২০০)
**তিনি আরও বলেন >
“নিশ্চয়ই আমি তোমাদেরকে কিছু ভয় ও ক্ষুধা দ্বারা এবং কিছু ধনপ্রাণ এবং ফলের (ফসলের) লোকসান দ্বারা পরীক্ষা করব; আর তুমি ধৈর্যশীলদেরকে সুসংবাদ দাও।
(সূরা বাকারাহ ১৫৫ আয়াত)
তিনি আরও বলেন >
ধৈর্যশীলদেরকে তো অপরিমিত পুরস্কার দেওয়া হবে।”
(সূরা যুমার ১০ আয়াত)
**তিনি অন্যত্র বলেন >
অর্থাৎ “অবশ্যই যে ধৈর্য ধারণ করে এবং ক্ষমা করে, নিশ্চয় তা দৃঢ়-সংকল্পের কাজ।”
(সূরা শুরা ৪৩ আয়াত)
“হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা ধৈর্য ও নামাযের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা কর। নিশ্চয়ই আল্লাহ্ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে থাকেন।”
(সূরা বাকারাহ ১৫৩ আয়াত)
**তিনি আরো বলেন >
“আমি অবশ্যই তোমাদেরকে পরীক্ষা করব যতক্ষণ না আমি তোমাদের মধ্যে মু*জাহিদ ও ধৈর্যশীলদেরকে জেনে নেই এবং আমি তোমাদের অবস্থা পরীক্ষা করি।
(সূরা মুহাম্মাদ ৩১ আয়াত)
আল্লাহ আমাদের সবাইকে ধর্য্য ধারণ করার তাওফিক দান করুক। #আমিন।

26/11/2023
মুহাররম ও আশুরার ফজিলত ও আমলআশুরার রোজা: ২৮-৩০ জুলাই, আইয়ামে বীজ: ১-৩ আগস্টএক ব্যক্তি এসে নবীজি সা.-কে বলল, হে আল্লাহর র...
27/07/2023

মুহাররম ও আশুরার ফজিলত ও আমল

আশুরার রোজা: ২৮-৩০ জুলাই, আইয়ামে বীজ: ১-৩ আগস্ট

এক ব্যক্তি এসে নবীজি সা.-কে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! রমজান মাসের পর আর কোন মাসের রোজা পালনে আপনি আমাকে আদেশ করেন? রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ রমজান মাসের পর তুমি যদি আরো রোজা রাখতে ইচ্ছুক হও তবে মুহাররামের রোজা রাখ। যেহেতু এটা আল্লাহ তা'আলার মাস। এই মাসে এমন একটি দিবস আছে যেদিন আল্লাহ তা'আলা এক গোত্রের তাওবা ক্ববুল করেছিলেন এবং তিনি আরোও অনেক গোত্রের তাওবাও এই দিনে কুবুল করবেন। [জামে তিরমিযী, হাদীস ৭৪১]

এই হাদীস থেকে আমরা মুহাররম মাসে বেশি বেশি রোজা রাখা ও তাওবা করার নির্দেশনা জানতে পারি। তাই আসুন, পুরো মুহাররম মাস জুড়ে যত বেশি পারা যায় রোজা রাখি। সোম-বৃহস্পতিবার রোজা রাখা এমনিতেই সুন্নাহ। মুহাররমের সোম-বৃহস্পতিবার রোজা রেখে আমরা আল্লাহর কাছে বাড়তি সওয়াবের আশা করতেই পারি! আরো আছে হিজরি মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ আইয়ামে বীজের রোজা। যা এ মাসের জন্য বাংলাদেশে ১-৩ আগস্ট ২০২৩ এই ৩ দিন।

এছাড়াও আশুরা উপলক্ষ্যে বিশেষ রোজা তো আছেই! এ রোজা রাখলে আল্লাহ তায়ালা বিগত ১ বছরের সগীরা গুনাহ মাফ করে দেন।

নবীজি সা. হিজরতের পূর্বেও আশুরার দিন রোজা রাখতেন। হিজরতের পর তিনি দেখলেন মদীনার ইহুদীরাও এদিন রোজা রাখে। কারণ মূসা আ.-কে আল্লাহ আশুরার দিন ফেরাউনের হাত থেকে রক্ষা করেছিলেন এবং ফেরাউনকে ডুবিয়ে মেরেছিলেন। এর কৃতজ্ঞতাস্বরূপ মূসা আ. রোজা রাখতেন। তাই ইহুদীরাও তাঁর অনুসরন করে রোজা রাখে। এ কথা শুনে নবীজি সা. বলেন "নবী মুসা আ.এর অনুসরণের ক্ষেত্রে তো আমরাই তোমাদের চেয়ে অধিক যোগ্য ও বেশি হকদার। তখন নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজেও এই আশুরার রোজা রাখলেন এবং অন্য মুসলমানদেরকেও তা রাখতে আদেশ করলেন।" [বুখারী শরীফ, হাদীস নং ৩৩৯৭]

অপর একটি হাদীস থেকে জানা যায়, রাসূল সা. মুহাররমের ১০ তারিখের সাথে আরেক দিন মিলিয়ে ২টি রোজা রাখার উৎসাহ দিয়েছেন। কারণ ইহুদীরা শুধু মুহাররমের ১০ তারিখ রোজা রাখত। তাদের থেকে মুসলিমদের আমলের পার্থক্য করার জন্য নবী সা. এ নির্দেশনা দিয়েছেন।

সহীহ বুখারী শরীফের ব্যাখ্যাগ্রন্থ ফাতহুল বারী-তে হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানী রহ. লিখেছেন : আশুরার রোজা তিন স্তরের। সর্বনিম্ন স্তর হলো একদিন রোজা রাখা, এর উপরের স্তর দশ তারিখের আগে নয় তারিখেও রোজা রাখা, এর উপরের স্তর হলো নয়-দশ-এগার এ তিন দিন রোজা রাখা। [বাবু সিয়ামি ইয়াওমি আশুরা]

তাই যাদের সম্ভব হয় তারা ২৮-২৯-৩০ জুলাই এই ৩ দিন রোজা রাখি। সম্ভব না হলে ২৮-২৯ কিংবা ২৯-৩০ জুলাই রোজা রাখি। এটাও সম্ভব না হলে চেষ্টা করি অন্তত ২৯ জুলাই আশুরার দিন রোজা রাখার। আল্লাহ আমাদের সবাইকে মুহাররমের আমল করার তাওফিক দান করুন। শীয়া সম্প্রদায়ের তাজিয়া মিছিল সহ অন্যান্য অনৈসলামিক কার্যক্রমে অংশ নেয়া ও দর্শক হওয়া থেকেও আমাদেরকে আল্লাহ হেফাজত করুন। আমীন।

মুহাররম মানেই শোকের মাস নয়। আশুরা মানেই কারবালা নয়। মুহাররম ও আশুরার ইতিহাস ও তাৎপর্য আরো প্রাচীন। যা কুরআন-হাদী.....

13/07/2023

‘আবদুল্লাহ্‌ ইব্‌ন ‘আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেনঃ

প্রকৃত মুসলিম সে-ই, যার জিহবা ও হাত থেকে সকল মুসলিম নিরাপদ থাকে এবং প্রকৃত মুহাজির সে-ই, যে আল্লাহ তা‘আলার নিষিদ্ধ কাজ ত্যাগ করে।

রেফারেন্সঃ
সহিহ বুখারী ৯
ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ

💎হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) যখন অন্তিম রোগশয্যায় শায়িত ছিলেন, তখন হজরত ওসমান (রা.) তাকে দেখতে যান।💫এ সময় তিনি জিজ্...
19/02/2023

💎হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) যখন অন্তিম রোগশয্যায় শায়িত ছিলেন, তখন হজরত ওসমান (রা.) তাকে দেখতে যান।

💫এ সময় তিনি জিজ্ঞেস করেন-

🧠হজরত ওসমান: আপনার অসুখটা কি?

🧠হজরত ইবনে মাসউদ: আমার পাপসমূহই আমার অসুখ।

🧠হজরত ওসমান: আপনার বাসনা কি?

🧠হজরত ইবনে মাসউদ: আমার পালনকর্তার রহমত কামনা করি।

🧠হজরত ওসমান: আমি আপনার জন্যে কোনও চিকিৎসক ডাকব কি?

🧠হজরত ইবনে মাসউদ: চিকিৎসকই আমাকে রোগাক্রান্ত করেছেন।

🧠হজরত ওসমান: আমি আপনার জন্যে সরকারী বায়তুল মাল থেকে কোনও উপঢৌকন পাঠিয়ে দেব কি?

🧠হজরত ইবনে মাসউদ: এর কোনও প্রয়োজন নেই।

🧠হজরত ওসমান: উপঢৌকন গ্রহণ করুন, তা আপনার পর আপনার কন্যাদের উপকারে আসবে।

🧠হজরত ইবনে মাসউদ: আপনি চিন্তা করছেন যে, আমার কন্যারা দারিদ্র ও উপবাসে পতিত হবে। কিন্তু আমি এমন চিন্তা করি না। কারণ, আমি কন্যাদেরকে জোর নির্দেশ দিয়ে রেখেছি যে, তারা যেন প্রতিরাত্রে সূরা ওয়াকিয়া পাঠ করে।

🧠আমি রাসুলুল্লাহকে (সা.) বলতে শুনেছি, ‘যে ব্যক্তি প্রতি রাতে সূরা ওয়াকিয়া পাঠ করবে, সে কখনও উপবাস করবে না।’

🧠হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রতি রাতে সূরা ওয়াকিয়া তেলাওয়াত করবে তাকে কখনো দরিদ্রতা স্পর্শ করবে না।

🥀🥀হজরত ইবনে মাসউদ (রা.) তার মেয়েদেরকে প্রত্যেক রাতে এ সূরা তেলাওয়াত করার আদেশ করতেন। (বাইহাকি: শুআবুল ঈমান-২৪৯৮)🥀🥀

Address

Barguna Sadar , Barguna
Barishal
8700

Telephone

+8801710000724

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Abu Saleh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Abu Saleh:

Videos

Share