Anamika Debnath Anu

Anamika Debnath Anu The more beautiful the thoughts, the more beautiful the person…! 😇👌
Appearance is just a cover…! 🌸🤍✨

🌻🌸☺️🌼

আজ নষ্টচন্দ্র রাত,,আজ চন্দ্র দর্শন করলে চাঁদের মত কলঙ্কের দাগ পড়ে!""নষ্টচন্দ্র🌙 দর্শনে হইল লক্ষ্মীছাড়াদুয়ারে সর্বদাই তার...
27/08/2025

আজ নষ্টচন্দ্র রাত,,আজ চন্দ্র দর্শন করলে চাঁদের মত কলঙ্কের দাগ পড়ে!
""নষ্টচন্দ্র🌙 দর্শনে হইল লক্ষ্মীছাড়া
দুয়ারে সর্বদাই তার অলক্ষীর বাড়া""

একবার শ্ৰীগণেশের রূপ দেখে চন্দ্রদেব উপহাস করেন।গণেশের মোটা পেট ও গজমুখ দেখে চন্দ্র হাসিতে ফেটে পড়েন।
চন্দ্রের ব্যবহার গণেশের ক্রোধের কারন হয়।তিনি চন্দ্রকে অভিশাপ দেন যে,নিজের রূপের ওপর তাঁর অনেক অহংকার,তাই তিনি নষ্ট হয়ে যাবেন এবং কেউ তাঁর দিকে তাকাবে না।
উপরন্তু যে চন্দ্রকে দেখবে তাঁর ভাবমূর্তি নষ্ট হবে।এই অভিশাপে দুঃখী হয়ে চন্দ্রের কলা প্রতিদিন কমতে থাকে।
এই অভিশাপ থেকে মুক্তি লাভের জন্য গণেশের কাছ থেকে ক্ষমা চান এবং পূজা করেন।
ভাদ্র মাসের শুক্লচতুর্থীর চাঁদ তাই নষ্ট চন্দ্র।

শুভ গণেশ চতুর্থী 🙏

💗🙏
27/08/2025

💗🙏

৮০ কোটি টাকার সম্পত্তি যার,তাঁর মৃ*ত্যু হল বৃদ্ধাশ্রমে।শে*ষকৃত্য করতে আসলো না ছেলেরা।হ্যাঁ, ঠিকই পড়ছেন।পদ্মশ্রী পুরস্কার...
27/08/2025

৮০ কোটি টাকার সম্পত্তি যার,তাঁর মৃ*ত্যু হল বৃদ্ধাশ্রমে।শে*ষকৃত্য করতে আসলো না ছেলেরা।হ্যাঁ, ঠিকই পড়ছেন।পদ্মশ্রী পুরস্কারপ্রাপ্ত আধ্যাত্মিক সাহিত্যিক শ্রীনাথ খান্ডেলওয়াল।যিনি প্রায় ৮০ কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক তাঁকে তাঁর সন্তানরা বৃদ্ধাশ্রমে থাকতে বাধ্য করেন। ৮০ বছর বয়সে সেখানেই তাঁর মৃ*ত্যু হয়।

জানা যায়,কাশীর বাসিন্দা শ্রীনাথ খান্ডেলওয়াল ১০০টিরও বেশি বই লিখেছেন এবং ২০২৩ সালে তাকে পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত করা হয়েছিল। তার দুই ছেলে এবং এক মেয়ে রয়েছে, যার মধ্যে এক ছেলে ব্যবসায়ী আর মেয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী। আরও জানা যায়, সন্তানরা অসুস্থতার সুযোগ নিয়ে তার সমস্ত সম্পত্তি আত্মসাৎ করে তাকে অসহায় অবস্থায় রাস্তায় ছেড়ে দেয়। এরপর সমাজকর্মীরা তাকে কাশী কুষ্ঠ বৃদ্ধাশ্রমে নিয়ে আসেন। তিনি বিনামূল্যে থাকতেন আর তাতেই খুশি ছিলেন শ্রীনাথ বাবু।

বৃদ্ধাশ্রমেই তিনি শে*ষ নিঃশ্বা*স ত্যাগ করেন। শ্রীনাথ খান্ডেলওয়ালের মৃ*ত্যুর খবর তার সন্তানদের জানানো হলে, তারা ব্যস্ততার অজুহাত দেখিয়ে শেষ দেখা করতেও আসেনি সন্তানেরা। অবশেষে চাঁদা তুলে শে*ষকৃত্য সম্পন্ন করে বৃদ্ধাশ্রমের লোকেরা।
তাই টাকা থাকে তাহলে সেগুলো পুঞ্জি না করে ওই টাকা দিয়ে জীবনটাকে আনন্দ উপভোগের মধ্য দিয়ে শেষ করুন।
Collected
゚viralシviralシfypシ゚viralシalシ

-বিধির লিখন বোঝা বড় দায় হুমায়ুন ফরিদীর প্রথম স্ত্রী মঞ্চ টেলিভিশন ও চলচ্চিত্রের বিখ্যাত অভিনেতা হুমায়ুন ফরিদীর প্রথম স্ত...
27/08/2025

-বিধির লিখন বোঝা বড় দায় হুমায়ুন ফরিদীর প্রথম স্ত্রী
মঞ্চ টেলিভিশন ও চলচ্চিত্রের বিখ্যাত অভিনেতা হুমায়ুন ফরিদীর প্রথম স্ত্রীর নাম মিনু।

১৯৮০ সালে তাদের বিয়ে হয়েছিলো ভালোবেসেই, দু'জন দু'জন'কে ভালোবাসতেন, আর সেই থেকেই মন দেয়া নেয়া তারপর বিয়ে। তারপর ফুট ফুটে এক কন্যা সন্তান আসে তাদের সংসারে।

ঠিক ৪ বছর পর ১৯৮৪ সালে তাদের মনের অমিল হওয়ার কারনে হুমায়ুন ফরিদী এক প্রকার নিজের ইচ্ছেতেই মিনুকে তা*লা*ক দেন, যা মিনুর উপরে আসমান ভেঙ্গে পড়ার মতো।

মিনু হতবাক হলেন। তাছাড়া তাদের ঘরে ছোট্ট একটি মেয়ে আছে, অন্তত তার মুখের দিকে হলেও সংসারটি চালিয়ে যেতে পারতো হুমায়ুন ফরিদী।

সেই দিন মিনু সারা রাত কেঁদেছিলেন। আর মনে মনে বলতেন এই আমার প্রেম এই আমার ভালোবাসা, যাকে ভালোবেসে বিয়ে করলাম, সে আমাকে ছেড়ে চলে গেলো।এক বুক জ্বালা আর কষ্ট নিয়ে পথ চলা শুরু হলো মিনুর।

আর এ দিকে হুমায়ুন ফরিদী একই বছর ভালোবেসে বিয়ে করলেন। বিখ্যাত অভিনেতা গোলাম মোস্তফার একমাত্র মেয়ে সুর্বণা মোস্তফাকে। আর দুর থেকে চাতক পাখির মতো চেয়ে চেয়ে দেখতে লাগলেন অসহায় মিনু।

মিনুর সেই চাওয়ার অবসান ঘটল দীর্ঘ ২৪ বছর (দুই যুগ) পর। ২০০৮ সালে ঐ একই ভাবে সুর্বণা মোস্তফা হুমায়ুন ফরিদীকে তালাক দেন এবং তার চেয়ে বয়সে ১৪ বছরের ছোট নাট্য পরিচালক বদরুল আনাম সৌদ কে বিয়ে করেন।

আর মিনুর মতো হুমায়ুন ফরিদীও চাতক পাখির মতো চেয়ে চেয়ে তা দেখেছেন, কেঁদেছেন এবং হার্ট এ্যাটাকও করেছিলেন। আসলেই বিধির লিখন বোঝা বড় দায়, শুধু সময়ের অপেক্ষা মাত্র...🖤

🎉 Just completed level 3 and I'm so excited to continue growing as a creator on Facebook!
27/08/2025

🎉 Just completed level 3 and I'm so excited to continue growing as a creator on Facebook!

26/08/2025
25/08/2025

তুমি এখনও ভাবছো, আমি ফিরবো?"
উহু... ফেরার সব পথ আজ আমার কাছে মৃত।
যে রাস্তায় প্রতিটা পা ফেলতে গিয়ে আমি অবহেলায় কাঁপতাম, যে পথে ভালোবাসার বদলে নিঃশব্দ আঘাত পেয়েছি-সে পথে আর কোনোদিন ফিরে যাওয়া যায় না।
জানি, আমার চলে যাওয়া তোমার পৃথিবীকে থামাবে না। তুমি হয়তো বলবে, “এক গেলে আরেক আসে।” এই যুগে ভালোবাসা যেন একবার ব্যবহার যোগ্য কাগজের মতো, কেউ ভাঙে না, কেউ বোঝে না।
তুমি যেই পথ একদিন নিজের হাতে বন্ধ করেছিলে, আজ আমি সেই পথের দরজায় তালা মেরে দিয়েছি।
কারণ, পাখিও শুধু তখনই ফেরে যখন তাকে বন্দি করে রাখা নয়-ভালোবাসা দিয়ে রাখা হয়। আর যে পাখি খাঁচার ভেতরেও অবহেলিত হয়, সে একবার মুক্ত হলে আর কখনও ফিরে আসে না।
আমি বুঝে গিয়েছি-আমি তোমার প্রয়োজন ছিলাম না, আমি ছিলাম শুধু একটা অভ্যেস।
হয়তো অনেক আগেই চলে যাওয়া উচিত ছিল আমার, তবুও এখন বুঝেছি, নিজেকে শেষ করে ভালোবাসার ভিক্ষা চাওয়াটা ভালোবাসা নয়, অপমান।
তুমি ভাবছো, ভালোবাসলে ফিরে আসব?
ভালোবাসি-এ কথা মিথ্যা নয়। তবে তোমার কাছে নয়, ভালোবাসি নিজেকে, নিজের মান, নিজের শান্তিকে। তাই দূর থেকেই ভালোবাসা আমার জন্য শান্তির।
আজ আমি শুধু দেখতে চাই, আমার মতো করে কেউ কি তোমার মন পড়তে পারে? আমার মতো করে কেউ কি তোমার চোখের নীরবতা বুঝে? তুমি কি সত্যিই সুখী হতে পারো-এই 'আমি' ছাড়া?
তুমি এখনও ভাবছো, আমি ফিরবো?
না... আমি আর ফিরবো না। আমার ফিরে আসার সব পথ আজ হৃদয়ের রক্ত দিয়ে সীলমোহর করা। বিবাগী মন আর কখনও ফেরে না, অবহেলায় ভাঙা মানুষ আর কখনও ফিরে তাকায় না। এমনকি পোষা পাখিটাও না।

সংগ্রহীত♥️

Address

Barishal

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Anamika Debnath Anu posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share