Save hindu in Bangladesh

Save hindu in Bangladesh সকলের চরনে আমার প্রনাম। সনাতনী পেইজের সাথে থাকবেন হরে কৃষ্ণ।
(1)

হিন্দুদের সম্পত্তি হিন্দুদের ফিরিয়ে দেওয়া উচিত।
22/09/2025

হিন্দুদের সম্পত্তি হিন্দুদের ফিরিয়ে দেওয়া উচিত।

ছুটি কাটিয়ে দেশ থেকে আসার তিন মাস পরে জানলাম, আমি নাকি বাপ হবো! ফোনে খবরটা দিতে গিয়ে বউডা আমার লজ্জায় মইরা যাইতেছিলো। ছে...
22/09/2025

ছুটি কাটিয়ে দেশ থেকে আসার তিন মাস পরে জানলাম, আমি নাকি বাপ হবো! ফোনে খবরটা দিতে গিয়ে বউডা আমার লজ্জায় মইরা যাইতেছিলো।
ছেলে হইবো নাকি মেয়ে- এই নিয়ে রোজ খুনসুটি করতাম দুইজনে। ইচ্ছা করতো, চাকরি ফেলে এক্ষণই দেশের বিমানে উঠে বসি, চলে যাই বউয়ের কাছে।

কিন্ত সেটা করলে তো নতুন মেহমানরে না খেয়ে থাকা লাগবে। কোম্পানীতে বলে রাখলাম ছুটির কথা। তাদের আবার নিয়ম, একবার ছুটি কাটানোর এক বছর পার হওয়ার আগে আবার ছুটি নেয়া যায় না। হিসাব করে দেখলাম, বাচ্চার বয়স দুইমাস হইলে পরে আমি দেশে যাইতে পারব।

জুন মাসে আমার মেয়েটা দুনিয়ার আলো দেখলো, ভিডিও কলে আমিও দেখলাম আমার মায়েরে। আকিকা দিয়া নাম রাখা হইলো লামিয়া। আগস্টের শেষ সপ্তায় দেশে আসবো, ছুটি পাইলাম ১৫ দিনের, বিমানের টিকেটও করা শেষ। মেয়ের জন্যে কি কিনবো, মেয়ের মায়েরে কি উপহার দিব সেই চিন্তায় পেরেশান হয়ে আছি, কারো বুদ্ধিই মনে ধরে না। প্রথম বাবা হওয়ার অনুভূতি বলে কথা।

ঢাকায় তখন ডেঙ্গু ছড়াইতেছে, হাজার হাজার মানুষ হাসপাতালে ভর্তি। আমি তখনও কিছু জানি না, নিজের চিন্তায় ব্যস্ত। একদিন ফোনে বউ বললো, মেয়েটার নাকি জ্বর দুইদিন ধরে। ডেঙ্গুর কথা মাথায়ও আসে নাই, এই সর্বনাশা "ঘা ত ক" যে ঢাকা থেকে এতদূরে গিয়া হাজির হবে, কে জানতো? বউরে বললাম, ডাক্তার দেখাইতে। আরও একদিন গেল, শুনলাম জ্বর নামছে, কিন্ত বাচ্চার খাওয়াদাওয়া বন্ধ, শরীর খুব দুর্বল, কান্নাকাটিও করে না।

একদিন পরে শুনি, আমার মেয়েটার নাকি ডেঙ্গু হইছে, তারে ভর্তি করা হইছে হাসপাতালে! আমার মাথার উপরে যেন গোটা আসমান ভেঙে পড়লো, দুনিয়াটা ছোট হইয়া আসলো এক মূহুর্তে! দেড়মাসের বাচ্চাটা যখন হাসপাতালে যু-দ্ধ করতেসে ডেঙ্গুর সাথে, আমি তখন কাতারে যু - দ্ধ করতেসি প্লেনের টিকেট আগায়ে আনার জন্যে।

অফিসে জানাইলাম, ছুটি না আগাইলে আমি চাকরি ছাইড়া দিব। মেয়ের চাইতে দামী কিছু আমার কাছে নাই। তারা রাজী হইলো। তিনদিন পরের টিকেটও ম্যানেজ করে ফেললাম। আর তিন-চারটা দিন পরেই আমি আমার মেয়েটারে কোলে নিতে পারবো! ফোনে খবর পাই, মেয়ের অবস্থা নাকি ভালো না, তারে আইসিইউতে রাখা হইছে। আমার কাছে প্রতিটা মিনিটরে তখন একেকটা দিনের সমান লম্বা মনে হয়!

যেদিন প্লেনে উঠবো, তার আগেরদিন ফোনটা আসলো। মেয়েটা আমার মা-রা গেছে, ডেঙ্গুর কারনে,, ফোনে আমি শুধু বললাম, আমার বউটারে একটু দেখে রাইখেন, আমি আসতেছি। দুইদিন পরে আমি বাড়ির উঠানে পা রাখলাম, ঘর থেকে শুধু আগরব

গান গাওয়া-ও আমার দে"শে অ"প"রাধ! সিলেট থেকে ঢাকা যাওয়ার ক্ষেত্রে যারা রেলপথ ব্যবহার করেছেন, তাদের কাছে ছবির এই লোকটি খুবই...
21/09/2025

গান গাওয়া-ও আমার দে"শে অ"প"রাধ!
সিলেট থেকে ঢাকা যাওয়ার ক্ষেত্রে যারা রেলপথ ব্যবহার করেছেন, তাদের কাছে ছবির এই লোকটি খুবই পরিচিত মুখ। তিনি একজন অ"ন্ধ শিল্পী। বেহালা সাথে নিয়ে শ্রীমঙ্গল থেকে শায়ে"স্তা"গঞ্জ পর্যন্ত তিনি যাত্রীদের গান শুনিয়ে থাকেন।

যাত্রীরাও গান শুনে সাধ্যমতো লোকটিকে সহায়তা করে থাকেন, যা দিয়ে সংসার চলে এই অ"ন্ধ শিল্পীর।

গত শুক্রবার, লোকটি-কে গান শোনানোর অ"প"রাধে ভরাযাত্রীদের সামনেই গালে থা"প্প"ড় দেয় এবং গ"লা টি/পে ধরলো একজন।

ঘটনা-টি পারাবত ট্রেনে। দৃশ্যটি ধারণ করে সেই ছ"বি"টি আমাকে পাঠালেন ট্রেনে থাকা এক পরিচিত জন।

দৃশ্যটি দেখার পর আমি কী লিখবো ভেবে পাচ্ছিনা। ভাবনার জগতও ছোট হয়ে গেছে। বলা ও লিখার শ"ক্তি"-ও কমে যাচ্ছে দিন দিন।

একজন প্রতি"ব"ন্ধী মানুষ গান গেয়ে জীবিকা নির্বাহ করে, কিন্তু আজ গান গাইতে শুরু করলেও একজন লোক প্রকাশ্যে নি"র্যা"তন শুরু করে মানুষটিকে।

গান কে/ড়ে নিবে, সুর কে/ড়ে নিবে, আনন্দ কে"'ড়ে নিবে, কন্ঠস্বর কে"'ড়ে নিবে ওরা আপনাদের। ফুলে ফলে ভরা, সাত রঙে ভরা দেশে কেবল থাকবে অ"ন্ধ"কার।

যে 'দে"'শে' মৃ/ত মানুষের র/ক্ষা নেই, সে"দে"শে জীবীত মানুষ কতটা নি"রা"পদ? এই প্রশ্ন থাকলেও উত্তর নেই কারো কাছে। প্রতিদিন প্রশ্ন বাড়ছে। জমে থাকা প্রশ্ন গুলো বিড়বিড় করছে ক্রমাগত।

আপনার যা অপছন্দ তা আপনি চাইলেই এড়িয়ে চলতে পারেন, সেটা না করে কারোর পে/টে লা"'থি মা"রা"র অধিকার তো আপনার নেই। যে যেটা করছে, তাকে সেটা করে দু'বেলা দু'মুঠো ভাত খেতে দিন।🙏

>Debabrata Dipon

সনাতন আমার ধর্ম আমি এই ধর্মে জন্ম নিয়ে কৃষ্ণ নাম     জপ করতে পারছি এটাই আমার সৌভাগ্য হরে কৃষ্ণ
21/09/2025

সনাতন আমার ধর্ম আমি এই ধর্মে জন্ম নিয়ে কৃষ্ণ নাম
জপ করতে পারছি এটাই আমার সৌভাগ্য হরে কৃষ্ণ

কেউ অবহেলা করে এড়িয়ে যাবেন না🙏5-দিনের অনন্য কর্ণাটক গ্রীষ্মকালীন সফরের যাত্রাপথদিন 1: ব্যাঙ্গালোরে আগমন এবং কুর্গে স্থ...
21/09/2025

কেউ অবহেলা করে এড়িয়ে যাবেন না🙏
5-দিনের অনন্য কর্ণাটক গ্রীষ্মকালীন সফরের যাত্রাপথ
দিন 1: ব্যাঙ্গালোরে আগমন এবং কুর্গে স্থানান্তর
সকাল: ব্যাঙ্গালোরে পৌঁছান, তারপর কুর্গে যান (প্রায় 6 ঘন্টা)।
বিকেল:
অ্যাবে জলপ্রপাত: কফির বাগানে ঘেরা এই সুন্দর জলপ্রপাতটি ঘুরে দেখুন।
রাজার আসন: আশেপাশের পাহাড় এবং উপত্যকার অত্যাশ্চর্য দৃশ্য সহ এই বাগানটি দেখুন।
সন্ধ্যা:
মাদিকেরি ফোর্ট: এই ঐতিহাসিক দুর্গটি অন্বেষণ করুন, যেখানে কুর্গের ইতিহাস প্রদর্শনের একটি যাদুঘরও রয়েছে।
রাতের খাবার: পান্ডি কারি এবং বাঁশের শুটের তরকারির মতো খাবারের সাথে একটি ঐতিহ্যবাহী কুর্গি খাবার উপভোগ করুন।
দিন 2: কুর্গ থেকে চিকমাগালুর
সকাল:
দুবারে এলিফ্যান্ট ক্যাম্প: সকালটা হাতির সাথে আলাপচারিতায় কাটান এবং কোরাকল রাইড উপভোগ করুন।
বিকাল: চিকমাগালুর (প্রায় 3-4 ঘন্টা) ড্রাইভ করুন।
সন্ধ্যা:
মুল্লায়ানাগিরি: সময় অনুমতি দিলে, অত্যাশ্চর্য দৃশ্য এবং শীতল বাতাসের জন্য কর্ণাটকের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মুল্লায়ানাগিরি পরিদর্শন করুন।
রাতের খাবার: একটি স্থানীয় রেস্তোরাঁয় খাবার উপভোগ করুন, মালনাদের খাবারের স্বাদ নিন।
দিন 3: চিকমাগালুর অন্বেষণ
সকাল:
কফি প্ল্যান্টেশন ট্যুর: একটি কফি এস্টেটের একটি নির্দেশিত সফর নিন এবং কফি তৈরির প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানুন।
হেব্বি জলপ্রপাত: হেব্বি জলপ্রপাত থেকে ট্রেক করুন, কফি বাগানের মাঝে অবস্থিত একটি সুন্দর জলপ্রপাত।
বিকেল:
বাবা বুদাঙ্গিরি: গুহা এবং সুফি সাধক বাবা বুদানের মাজারের জন্য পরিচিত এই পর্বতশ্রেণীতে যান।
সন্ধ্যা:
হিরেকোলালে হ্রদ: এই মনোরম লেকের পাশে একটি শান্তিপূর্ণ সন্ধ্যা উপভোগ করুন।
রাতের খাবার: কাছাকাছি একটি রেস্তোরাঁয় স্থানীয় মালনাদের সুস্বাদু খাবারের স্বাদ নিন।
দিন 4: চিকমাগালুর থেকে হাম্পি
সকাল: হাম্পির জন্য তাড়াতাড়ি প্রস্থান (প্রায় 6-7 ঘন্টা)।
বিকেল:
বিজয়া বিট্টলা মন্দির: পাথরের রথ এবং বাদ্যযন্ত্রের স্তম্ভের জন্য পরিচিত এই আইকনিক মন্দিরটি দিয়ে হাম্পি অন্বেষণ শুরু করুন।
বিরুপাক্ষ মন্দির: ভগবান শিবের উদ্দেশ্যে নিবেদিত এই প্রাচীন মন্দিরটি দেখুন, হাম্পির একটি গুরুত্বপূর্ণ ল্যান্ডমার্ক।
সন্ধ্যা:
হেমাকুটা পাহাড়: হাম্পির ধ্বংসাবশেষের উপর একটি শ্বাসরুদ্ধকর সূর্যাস্ত উপভোগ করতে হেমাকুটা পাহাড়ে চড়ুন।
রাতের খাবার: একটি স্থানীয় রেস্তোরাঁয় ভোজন করুন, উত্তর কর্ণাটকের ঐতিহ্যবাহী খাবারের নমুনা নিন।
দিন 5: হাম্পি অন্বেষণ
সকাল:
হাম্পি বাজার এবং মনোলিথিক ষাঁড়: প্রাচীন বাজারের রাস্তাটি ঘুরে দেখুন এবং বৃহৎ একশিলা নন্দী মূর্তি দেখুন।
রাজকীয় ঘের: মহানবমী ডিব্বা, স্টেপড ট্যাঙ্ক এবং রাণীর স্নান সহ রয়্যাল এনক্লোসারে যান।
বিকেল:
লোটাস মহল এবং হাতির আস্তাবল: রাজকীয় কমপ্লেক্সের অংশ ছিল এই সুন্দর কাঠামোগুলি অন্বেষণ করুন।
হাম্পি প্রত্নতাত্ত্বিক যাদুঘর: বিজয়নগর সাম্রাজ্য সম্পর্কিত নিদর্শন এবং প্রদর্শনী দেখতে কমলাপুরের জাদুঘরে যান।
সন্ধ্যা:
মাতাঙ্গা পাহাড়: হাম্পির ধ্বংসাবশেষ এবং ল্যান্ডস্কেপের একটি মনোরম দৃশ্যের জন্য মাতাঙ্গা পাহাড়ে আরোহণ করুন।
প্রস্থান: আপনার অগ্রবর্তী যাত্রার জন্য ব্যাঙ্গালোর (নিকটতম রেলওয়ে স্টেশন/এয়ারপোর্ট) ফিরে যান।
গ্রীষ্মকালে কর্ণাটকে ভ্রমণের জন্য টিপস
পোশাক: দিনের জন্য হালকা, নিঃশ্বাস নেওয়ার মতো পোশাক এবং হিল স্টেশনে শীতল সন্ধ্যার জন্য একটি হালকা জ্যাকেট।
পাদুকা: আরামদায়ক হাঁটার জুতা অন্বেষণের জন্য আবশ্যক।
স্বাস্থ্য: হাইড্রেটেড থাকুন, সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন এবং রোদ থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য একটি টুপি এবং সানগ্লাস বহন করুন।
বুকিং: শেষ মুহূর্তের ঝামেলা এড়াতে আগে থেকেই থাকার জায়গা এবং প্রয়োজনীয় প্রবেশের টিকিট সংরক্ষণ করুন।
কর্ণাটকে আপনার অনন্য গ্রীষ্মকালীন ভ্রমণ উপভোগ করুন, এই অঞ্চলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক ঐশ্বর্য এবং সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের মিশ্রণ।

কেউ অবহেলা করে এড়িয়ে যাবেন না🙏5-দিনের অনন্য কর্ণাটক গ্রীষ্মকালীন সফরের যাত্রাপথদিন 1: ব্যাঙ্গালোরে আগমন এবং কুর্গে স্থ...
21/09/2025

কেউ অবহেলা করে এড়িয়ে যাবেন না🙏
5-দিনের অনন্য কর্ণাটক গ্রীষ্মকালীন সফরের যাত্রাপথ
দিন 1: ব্যাঙ্গালোরে আগমন এবং কুর্গে স্থানান্তর
সকাল: ব্যাঙ্গালোরে পৌঁছান, তারপর কুর্গে যান (প্রায় 6 ঘন্টা)।
বিকেল:
অ্যাবে জলপ্রপাত: কফির বাগানে ঘেরা এই সুন্দর জলপ্রপাতটি ঘুরে দেখুন।
রাজার আসন: আশেপাশের পাহাড় এবং উপত্যকার অত্যাশ্চর্য দৃশ্য সহ এই বাগানটি দেখুন।
সন্ধ্যা:
মাদিকেরি ফোর্ট: এই ঐতিহাসিক দুর্গটি অন্বেষণ করুন, যেখানে কুর্গের ইতিহাস প্রদর্শনের একটি যাদুঘরও রয়েছে।
রাতের খাবার: পান্ডি কারি এবং বাঁশের শুটের তরকারির মতো খাবারের সাথে একটি ঐতিহ্যবাহী কুর্গি খাবার উপভোগ করুন।
দিন 2: কুর্গ থেকে চিকমাগালুর
সকাল:
দুবারে এলিফ্যান্ট ক্যাম্প: সকালটা হাতির সাথে আলাপচারিতায় কাটান এবং কোরাকল রাইড উপভোগ করুন।
বিকাল: চিকমাগালুর (প্রায় 3-4 ঘন্টা) ড্রাইভ করুন।
সন্ধ্যা:
মুল্লায়ানাগিরি: সময় অনুমতি দিলে, অত্যাশ্চর্য দৃশ্য এবং শীতল বাতাসের জন্য কর্ণাটকের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মুল্লায়ানাগিরি পরিদর্শন করুন।
রাতের খাবার: একটি স্থানীয় রেস্তোরাঁয় খাবার উপভোগ করুন, মালনাদের খাবারের স্বাদ নিন।
দিন 3: চিকমাগালুর অন্বেষণ
সকাল:
কফি প্ল্যান্টেশন ট্যুর: একটি কফি এস্টেটের একটি নির্দেশিত সফর নিন এবং কফি তৈরির প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানুন।
হেব্বি জলপ্রপাত: হেব্বি জলপ্রপাত থেকে ট্রেক করুন, কফি বাগানের মাঝে অবস্থিত একটি সুন্দর জলপ্রপাত।
বিকেল:
বাবা বুদাঙ্গিরি: গুহা এবং সুফি সাধক বাবা বুদানের মাজারের জন্য পরিচিত এই পর্বতশ্রেণীতে যান।
সন্ধ্যা:
হিরেকোলালে হ্রদ: এই মনোরম লেকের পাশে একটি শান্তিপূর্ণ সন্ধ্যা উপভোগ করুন।
রাতের খাবার: কাছাকাছি একটি রেস্তোরাঁয় স্থানীয় মালনাদের সুস্বাদু খাবারের স্বাদ নিন।
দিন 4: চিকমাগালুর থেকে হাম্পি
সকাল: হাম্পির জন্য তাড়াতাড়ি প্রস্থান (প্রায় 6-7 ঘন্টা)।
বিকেল:
বিজয়া বিট্টলা মন্দির: পাথরের রথ এবং বাদ্যযন্ত্রের স্তম্ভের জন্য পরিচিত এই আইকনিক মন্দিরটি দিয়ে হাম্পি অন্বেষণ শুরু করুন।
বিরুপাক্ষ মন্দির: ভগবান শিবের উদ্দেশ্যে নিবেদিত এই প্রাচীন মন্দিরটি দেখুন, হাম্পির একটি গুরুত্বপূর্ণ ল্যান্ডমার্ক।
সন্ধ্যা:
হেমাকুটা পাহাড়: হাম্পির ধ্বংসাবশেষের উপর একটি শ্বাসরুদ্ধকর সূর্যাস্ত উপভোগ করতে হেমাকুটা পাহাড়ে চড়ুন।
রাতের খাবার: একটি স্থানীয় রেস্তোরাঁয় ভোজন করুন, উত্তর কর্ণাটকের ঐতিহ্যবা

জামালপুর সরিষাবাড়ী প্রতিমা ভা,ঙ্গার ঘটনায় সিসিটিভি ফুটেজ দেখে মোঃ হাবিবুর রহমান নামে এই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে...
21/09/2025

জামালপুর সরিষাবাড়ী প্রতিমা ভা,ঙ্গার ঘটনায় সিসিটিভি ফুটেজ দেখে মোঃ হাবিবুর রহমান নামে এই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।দয়া করে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করুন পাগল বলে চালিয়ে দেবেন না।।

রাত ৯:২০। টাউনহল মোড়। হালকা মাত্রার বৃষ্টি। ফুটপাতে শোয়ে ভিজছে মহিলা। পাশের বাটিতে ভিজছে কিছু টাকা। ভিজছে দুইটি শিশুও। ছ...
21/09/2025

রাত ৯:২০। টাউনহল মোড়। হালকা মাত্রার বৃষ্টি। ফুটপাতে শোয়ে ভিজছে মহিলা। পাশের বাটিতে ভিজছে কিছু টাকা। ভিজছে দুইটি শিশুও। ছোট শিশুটির বয়স এক প্লাস। বড় শিশুটির বয়স চারের কাছাকাছি (আনুমানিক)। মহিলার মাথা এবং মুখ ওড়নায় ঢাকা। বড় শিশুটির কপাল তার মা'র মাথায় ঠুকছে আর মা, মা বলে ডাকছে। ছোট শিশুটি গভীর ঘুমে। বৃষ্টির পানিতে ভিজেগেছে তার শরীর, তবুও ভাঙছে না ঘুম। বড় বাচ্চাটির ডাকও যেনো মহিলার কানে যাচ্ছে না। এসব ভিক্ষাবৃত্তির কৌশল ভেবে মহিলার প্রতি রাগান্বিত হয়ে আমি চিল্লিয়ে ডাকলাম। কিন্তু যেই-সেই। মহিলার কোনো সাড়া-শব্দ নেই। আমার সাথে আমার ইস্ত্রী ছিলো। ও মহিলার গায়ে ধাক্কা দিয়ে ডাক দিতেই হুড়মুড় করে উঠে বসলো। টান দিয়ে ছোট বাচ্চাটিকে কোলে নিয়ে ওড়না দিয়ে শরীরের পানি মুছে দিচ্ছে আর বলছে, কহন বিষ্টি আইলো! আমি বুজিনাই। আমার সইলডা খারাপ। আতে অনেক বিষ। কোনসুম যে ঘুমাইয়া পড়ছি জানিই না।
আমি আর আমার স্ত্রী রাস্তার বিপরীতে একটি বন্ধ দোকানের বারান্দা দেখিয়ে ওখানে যেতে বললাম। মহিলাটি বাচ্চাসহ দ্রুত ওখানে গেলো। বৃষ্টি থাকায় আমরাও ওখানে গিয়ে দাঁড়ালাম। কথা প্রসঙ্গে আমার স্ত্রী বড় বাচ্চাটিকে দেখিয়ে মহিলাকে বললো, এই বাচ্চাটি আমাকে দিয়েদিন। আমি ওকে খুব যত্নে রাখবো। ও আমার কাছে অনেক ভালো থাকবে। আপনার এতো কষ্ট করা লাগবে না। দিবেন?
মহিলা বললো, না না। আমি ওরে পড়ামু। ও আমারে ছাইড়া যাইবো না। ও আমারে থুইয়া থাকা পারবো না।

হে আল্লাহ, পৃথিবীতে এমন অসংখ্য লোক আছে যাদের তুমি এভাবে না রাখলেও পারতে। তাছাড়া, এদেরকে দেখিয়ে আমাদেরকে তুমি যা শিখাতে চাও তাইবা আমরা কয়জনে শিখি? ভগবান, তুমি তাদেরকে ভালো রেখো।

কপি পোস্ট

শুভ মহালয়া ❤️🙏🙏🙏
20/09/2025

শুভ মহালয়া ❤️🙏🙏🙏

দারা সিংহ: ভারতের অদম্য কিংবদন্তি 💪🌟১৯২৮ সালের ১৯ নভেম্বর পাঞ্জাবের এক ছোট্ট গ্রামে জন্ম নিয়েছিলেন দারা সিংহ। সেই সরল গ্...
20/09/2025

দারা সিংহ: ভারতের অদম্য কিংবদন্তি 💪🌟

১৯২৮ সালের ১৯ নভেম্বর পাঞ্জাবের এক ছোট্ট গ্রামে জন্ম নিয়েছিলেন দারা সিংহ। সেই সরল গ্রাম্য ছেলে একসময় হয়ে উঠলেন বিশ্ববাসীর চোখে ফ্রি-স্টাইল রেসলিংয়ের এক অমর নায়ক 🌍। তাঁর লড়াই শুরু হয়েছিল মেলাগুলিতে, যেখানে অদ্ভুত শক্তি আর অদম্য মানসিকতায় তিনি দর্শকদের চমকে দিতেন 🏋️‍♂️। ১৯৫৯ সালে কলকাতার কমনওয়েলথ রেসলিং চ্যাম্পিয়নশিপে কানাডার জর্জ গার্ডিয়াঙ্কা ও নিউজিল্যান্ডের জন ডি সিলভাকে পরাজিত করে তিনি ভারতের নাম বিশ্ব মানচিত্রে সোনার অক্ষরে খোদাই করেন 🏆।

তবে তাঁর জীবনের সবচেয়ে স্মরণীয় অধ্যায় রাঁচিতে কিং কংয়ের সঙ্গে লড়াই 👑🥋। প্রায় ২০০ কেজি ওজনের কিং কংয়ের বিপরীতে মাত্র ১৩০ কেজির দারা সিংহ। কিন্তু শক্তির চেয়েও বড় হলো সাহস— সেই সাহস আর সংকল্পের জোরে তিনি কিং কংকে শুধু হারাননি, বরং রিংয়ের বাইরে ছুঁড়ে ফেলেছিলেন 💥🙌। এই জয় রেসলিং ইতিহাসের স্বর্ণপাতায় লেখা।

কুস্তির বাইরে দারা সিংহ ছিলেন ভারতীয় সিনেমার এক উজ্জ্বল নক্ষত্র 🎥। *কিং কং, রসগোল্লা, ধরতি কা লাল*সহ বহু ছবিতে তিনি দেখিয়েছেন অভিনয় ও শক্তির মেলবন্ধন 📽️। আর রামানন্দ সাগরের *রামায়ণ*-এ তাঁর অমর হনুমান চরিত্র কোটি মানুষের হৃদয়ে আজও অটুট 🌸❤️।

তাঁর জীবন আমাদের শেখায়— অধ্যবসায়, শৃঙ্খলা আর আত্মবিশ্বাস থাকলে কোনো বাধাই অতিক্রম করা অসম্ভব নয় 🌠🌈। দারা সিংহ কেবল এক রেসলার বা অভিনেতা নন, তিনি এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মের প্রেরণার উৎস 💖।

#ভারতেরগর্ব #অদম্যশক্তি

সকলে এগিয়ে আসুন।🙏লালমনিরহাটের মিথুন রায় সুযোগ পেয়েও ডুয়েটে ভর্তি অনিশ্চিত। ভর্তি সুযোগ পেয়েও ঢাকা প্রকৌল প্রযুক্তি  বিশ...
17/09/2025

সকলে এগিয়ে আসুন।🙏
লালমনিরহাটের মিথুন রায় সুযোগ পেয়েও ডুয়েটে ভর্তি অনিশ্চিত।

ভর্তি সুযোগ পেয়েও ঢাকা প্রকৌল প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়(ডুয়েটে) ভর্তি অনিশ্চিত মুদি দোকানের কর্মচারী অদম্য মেধাবী মিথুন রায়ের।

মিথুন রায় লালমনিরহাট সদর উপজেলার মোগলহাট ইউনিয়নের কুরুল গ্রামের দিনমজুর মিলন চন্দ্রের ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, নিজের জায়গা জমি না থাকায় অন্যের জমিতে কৃষি শ্রমিক হিসেবে দিনমজুরী আয়ে চলে মিলন চন্দ্রের ৫ সদস্যের সংসার। অভাব অনাটনের মাঝেও সন্তানদের লেখা পড়ায় বেশ আগ্রহী দিনমজুর মিলন চন্দ্র। এক ছেলে ও দুই মেয়ের লেখাপড়া চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। বড় ছেলে মিথুন রায় অত্যান্ত মেধাবী। দারিদ্রতার কষাঘাতে জর্জারিত সংসার থেকে খেয়ে না খেয়ে ছেলের লেখা পড়ার খরচ যোগিয়েছেন মিলন চন্দ্র।

বড় ছেলে মিথুন রায় স্থানীয় ইটাপোতা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০২০ সালে ৪.৭২ জিপিএ নিয়ে এসএসসি পাশ করে রংপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়। টাকার অভাবে লেখাপড়া বন্ধের উপক্রম হলে কলেজের ক্লাশের ফাঁকে ফাঁকে একটি মুদির দোকানের কর্মচারী ও প্রাইভেট পড়ায়ে নিজের খরচ চালান মিথুন। চার বছর খেয়ে না খেয়ে কঠোর পরিশ্রম করে ২০২৪ সালে ৩.৮৭ পেয়ে ডিপ্লোমা পাশ করে এলাকাবাসীকে তাক লাগিয়ে দেয়।

নিজেকে দক্ষ প্রকৌশলী করতে ঢাকা প্রকৌশল প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএসসি ভর্তির আবেদন করে মিথুন রায়। মুদির দোকানে কর্মচারীর কাজের ফাঁকে পড়ালেখা করে ডুয়েটের ভর্তি যুদ্ধে অংশ নেন। অদম্য ইচ্ছাশক্তি আর কঠোর পরিশ্রমে মিথুন রায় ডুয়েটে বিএসসি পড়তে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ন হয়। সুযোগ আসে জীবনের লক্ষ্যে পৌছার। কিন্তু সু খবরের মাঝে আর্থিক সংকটের দুঃচিন্তা এসে দাঁড়ায়। সুযোগ পেলেও ডুয়েটে ভর্তি অনিশ্চিত হয়ে পড়ে তার। ডুয়েটে ভর্তি হতে আগামী ৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ভর্তি ফি ১০ হাজার টাকা, বই খাতা থাকা খাওয়াসহ অনুষঙ্গিক মিলে গুনতে হবে প্রায় ৪০/৫০ হাজার টাকা। যা তার পরিবারের সাধ্যের বাহিরে।

ডুয়েটে ভর্তির জন্য আর্থিক সহায়তা চেয়ে জেলা প্রশাসক বরাবরে লিখিত আবেদনও করেছেন মিথুন রায়। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন সাড়া মেলেনি। অপর দিকে ভর্তির দিন ঘনিয়ে আসছে। ফলে দিন যত যাচ্ছে ভর্তি অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে, দীর্ঘ দিনের লালিত স্বপ্ন মাঝ পথে ভেঙে যাওয়ার শ্বঙ্কা দেখা দিয়েছে। এখন পর্যন্ত টাকার কোন ব্যবস্থা হয়নি।

ইটোপোতা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মকবুল হোসেন বলেন, মিথুন আমার প্রতিবেশি ও আমার ছাত্র। সে অত্যান্ত মেধাবী। তাকে সহায়তা করলে সে তার স্বপ্ন পুরন করতে পারবে।

মিথুন রায়ের মা প্রভাতি রানী বলেন, হামার মিথুন না কি ইঞ্জিনিয়ার হইবে। সেই জন্য মাইনসের (অন্যের) বাড়িতে ঝিয়ে কাজ করে টাকা দিয়েছি। এলা না কি ঢাকায় ভর্তি হতে ৪০/৫০ হাজার টাকা লাগে। হামরা গরিব মানুষ এত টাকা কোনটে পাই। কায়ো কি আছে মোর বেটাক টাকা দিয়ে পড়াইবে? । দিলে ভগবানের কাছে তার জন্য আর্শিবাদ করমো।

মিথুনের বাবা মিলন চন্দ্র বলেন, খেয়ে না খেয়ে টাকা দিয়েছি মিথুন পড়ালেখা করেছে। তার স্বপ্ন ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার। কিন্তু গরিব মানুষ তাকে এত টাকা কেমনে দেই। কোথায় পাবো এত টাকা। কেউ সাহায্য করলে মিথুন বড় ইঞ্জিনিয়ার হইতো। তাই বিত্তবানদের কাছে সাহায্যের আবেদন জানান তিনি।

মিথুন রায় বলেন, স্কুল জীবন থেকে স্বপ্ন দেখছি প্রকৌশলী হয়ে দেশের জন্য কাজ করব। সেই স্বপ্ন পুরন করতে বার বার প্রতিবন্ধকতা হয়েছে অভাব নামক দানব। তবে সব প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে ডুয়েটে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ন হয়েছি। এখন আর পারছি না। একই সঙ্গে এত টাকা দেয়া আমার পরিবারের পক্ষে কোন ভাবেই সম্ভব হচ্ছে না। মাঝ পথে স্বপ্নের অপমৃত্যুও মেনে নিতে পারছি না। তাই সমাজের বিত্তবানদের কাছে আর্থিক সহায়তার আবেদন করছি।

মোগলহাট ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আসাদুল হক মন্টু বলেন, মিথুন গরিব হলেও অত্যান্ত মেধাবী। তাকে সহায়তা করলে সে তার স্বপ্ন পুরন করতে পারবে। তার স্বপ্ন পুরনে সমাজের বিত্তবানদের সহায়তা কামনা করেন তিনি। সাহায্য করতে না পারলেও সবাই শেয়ার করে এই সনাতনী ভাইর পাসে থাকবেন।

16/09/2025

Address

Dhaka
Barishal

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Save hindu in Bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share