Al-Ikhlas Ruqyah and Hijamah Center Bangladesh

Al-Ikhlas Ruqyah and Hijamah Center Bangladesh Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Al-Ikhlas Ruqyah and Hijamah Center Bangladesh, Barishal.
(4)

17/09/2025

সেনাবাহিনীর ফ্যামিলিকে রুকইয়াহ চলছে । জ্বীন এসে অবস্থা খারাপ করে ফেলছে।

মোবাইলে একটা SMS এলো। তাকিয়ে দেখি.."সরকারের তরফ থেকে আমার এ্যাকাউন্টে ৫০ লাখ টাকা দেয়া হয়েছে"আমার মন খুশিতে ভরে গেল। ঘর...
17/09/2025

মোবাইলে একটা SMS এলো। তাকিয়ে দেখি..
"সরকারের তরফ থেকে আমার এ্যাকাউন্টে ৫০ লাখ টাকা দেয়া হয়েছে"
আমার মন খুশিতে ভরে গেল। ঘর থেকে বের হলাম আর চিৎকার করে বাড়ির সবাইকে বলছি....
"সবাই শোনো, দিন বদলে গেছে, আমার এ্যাকাউন্টে ৫০ লাখ টাকা এসে গেছে"।
রুম থেকে বউ বেরিয়ে বললো, "অত খুশির কি আছে, আমার এ্যাকাউন্টেও ৫০ লাখ টাকা দিয়েছে। এই যে মেসেজ দেখ।"
একটু অবাক হলাম, ভাবলাম আশেপাশে সবাইকে
গিয়ে বলি। বাড়ির পাশের লোক আমায় বলছে,
"বেশি উত্তেজিত হয়ো না, আমাদের এ্যাকাউন্টেও ৫০ লাখ জমা হয়েছে।"
আমার খুশি সব উড়ে গেল। ভাবলাম যাই, বাজার থেকে কিছু মিষ্টি নিয়ে আসি।
বাজারে গিয়ে দেখলাম, দোকান বন্ধ। পাশের একজনকে জিজ্ঞেস করলাম,
"ও ভাই এই মিষ্টির দোকান বন্ধ কেন?"
সে বললো, "মিষ্টি দোকানদারের আর দোকানদারি করার কি দরকার। তার এ্যাকাউন্টে ৫০ লাখ এসে গেছে।"
তাই ভাবলাম একটু নিউ মার্কেটে যাই, সেখান থেকে কিছু নিয়ে আসি।
সেকি! কোনো দোকান পাট খোলা নেই।
ওনাদের এ্যাকাউন্টেও নাকি ৫০ লাখ এসে গেছে.....।
প্রচন্ড খিদে পেয়েছে ভাবলাম এখানে তো দোকান পাট বন্ধ। সামনের দিকে যাই, ভালো কোন হোটেলে তৃপ্তি করে খাওয়া যাবে।
সামনে যতই যাই সবই দেখি ফাঁকা। হোটেলের বাইরে দাড়িয়ে থাকা স্বাগত জানানোর সেই লোকও নেই, যে কাস্টমার দেখলেই সালাম ঠুকে ওয়েলকাম করেন, শপিং মলের সিকিউরিটিও নেই। সবার এ্যাকাউন্টেই ৫০ লাখ এসে গেছে। মার্কেটে কেউ নেই।
সবজি ওয়ালা, চা ওয়ালা, সরবত ওয়ালা
ফাস্টফুড ওয়ালা কেউ নেই। সব কিছুই বন্ধ।
সকলের ঠিকানা এখন ব্যাঙ্কে ৫০ লাখ টাকা তোলার জন্যে। কেননা এখন আর কারো কাজ করার দরকার নেই, সবার কাছেই ৫০ লাখ আছে।
আমার এক বন্ধু ফোন করে বললো,
"আমি জব ছেড়ে দিয়েছি, আমার এ্যাকাউন্টে ৫০ লাখ টাকা আছে"
আমার এক বড় ভাই ফোন করে বললো,
"আমার আর্ট স্কুল অফ করে দিয়েছি"
"আমার আশেপাশের ছোট বোন আর স্কুলে যাচ্ছে না"
"আমার এক বন্ধু টিউশন পড়ানো বন্ধ করে দিয়েছে"
"নিপা নামের মেয়েটিও আর কলেজে যায় না"
"ইভান আর জব খু্ঁজে না"
'শ্রমিকরা আর কারখানায় যায় না, কলকারখানা সব বন্ধ"।
সবার এ্যাকাউন্টে ৫০ লাখ টাকা জমা আছে। সবাই এখন বড়লোক। সবাই সুর তুলছে, গান করছে, নৃত্য করছে.....
বিকেলে হাটতে হাটতে মাঠের দিকে গেলাম, কৃষকরা সবাই কাজ ছেড়ে বাড়িতে। কেউ নেই জমিতে। এখন তাদের রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে কাজ করার আর দরকার নেই। তারা সবাই বড়লোক হয়ে গেছে। সবার এ্যাকাউন্টেই ৫০ লাখ টাকা।
৭ দিন পর দেখা গেল খিদের জ্বালায় লোক কাঁদছে।
কেননা, জমি থেকে কেউ ফসল তুলছে না, সমস্ত দোকানপাট বন্ধ, হোটেল, মেডিক্যাল সব বন্ধ। অসুস্থ হয়ে মানুষ মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। কেননা, খাবার নেই, ডাক্তার নেই। পশুরাও না খেতে পেয়ে মরছে। জমিতে সবুজ ঘাস নেই, সোনালী ফসল নেই। শিশুরা খিদের জ্বালায় কাঁদছে, গোয়ালা দুধ দিচ্ছে না বলে।
মানুষ এখন ছুটছে মুঠো মুঠো টাকা নিয়ে। রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছে পকেটে টাকা নিয়ে।
কাঁদছে মানুষ লক্ষ টাকা হাতে নিয়ে আর বলছে,
"এই ভাই নাও ১০ হাজার টাকা, আমাকে ২০০ গ্রাম দুধ দাও। দুদিন বাচ্চাটা না খেয়ে আছে।
১০ দিন বাদে মানুষ না খেতে পেয়ে মরছে। কিছু কিছু লোক টাকার ব্যাগ নিয়ে ঘুরছে রাস্তায়। এই নাও ভাই ৫ লাখ টাকা, "আমাকে ৫ কেজি চাল দাও। ১০ দিন থেকে না খেয়ে আছি।"
সব বাজার হাট বন্ধ হয়ে গেছে। শাক সবজি খাবার দাবার কারো কাছেই নেই। সবদিকে শুধু মৃত্যুর ছবি দেখা যাচ্ছে।
আমিও আমার ৫০ লাখ টাকা নিয়ে ছুটে বেড়াচ্ছি, নাও ভাই নাও ৫০ লাখ নিয়ে নাও,
তবুও কিছু খাবার দাও"।
কে কার টাকা নেবে, খাবার কারো কাছেই নেই। মানুষ মানুষের দিকে তেড়ে আসছে হিংস্র সিংহের মত। মনে হচ্ছে, মানুষ মানুষকে খাবে।
অচেনা একলোক তাড়া করেছে আমাকে, চিবিয়ে খাবে বলে।
ছুটছি আমি। আমি ক্ষুধার্ত মানুষ, কতটা আর ছুটব?
পড়ে গেলাম হোঁচট খেয়ে. ..মা গো করে চিৎকার করে উঠলাম.....
বউ তখন ঘুম থেকে লাফ দিয়ে উঠে "কি হলো তোমার ? সকাল হয়ে গেছে, ঘুম থেকে উঠো, চোখে মুখে পানি দিয়ে আসো। এই তুমি বাচাঁও বাঁচাও বলে চেঁচাচ্ছিলে কেন? কোন খারাপ স্বপ্ন দেখছিলে নাকি ?"
আমি বললাম, "না, খারাপ নয়, ভালো দিনের স্বপ্ন। "
গরিব আমরা, কিন্তু ঘরে
"দুমুঠো খাবার তো আছে"
"তৃষ্ণার পানি তো আছে"
"শিশুরা খেলছে"
"পশুরা মাঠে ঘাস খাচ্ছে"
"দোকানে ভিড় আছে"
"যানবাহন চলছে তো চলছে"
"মানুষের সমাগম চলছে"
"বাগানে ফুল ফুটছে"
প্রকৃতি হাসছে.....
অনেকে ভাবে সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ কেন ধনী গরীব সৃষ্টি করছে?
সবাইকে তো চাইলে ধন সম্পদ দিতে পারতো। সবাইকে সুখ শান্তি দিতে পারতো।
বাস্তবতা হল ধনী গরীব বৈষম্য আছে বিধায় এখনও পৃথিবী টিকে আছে এবং কেয়ামত পর্যন্ত টিকে থাকবে।
সবাই ধনী হলে কি হতো দেখেছেন তো--।।।তাই আমি গরীব, আপনি বড়লোক।।।

তাই সব অবস্থায় সবার উচিৎ আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা।
আলহামদুলিল্লাহ্ 💝

17/09/2025

সঠিক ভাবে পয়েন্ট ধরে ধরে রুকইয়ার পাশাপাশি যদি হিজামা করা হয় তাহলে জ্বীন যতোই শক্তিশালী হোক দুর্বল হবে, যাদুর গিট, নষ্ট হবে, একটা সময় জ্বীন চলে যেতে বাধ্য হয়।

17/09/2025

সপ্নে বারবার সাপ দেখা জ্বীন - যাদুর লক্ষণ।
আপনাদের এমন কারো হয় বারবার সপ্নে সাপ দেখা?

ঋণের ভারে যিনি আত্মহত্যা করলেন, ঋণ করে তার চল্লিশা করা হলো। দীনি শিক্ষার অভাব এবং দীন সম্পর্কে অজ্ঞতা যে কতটা নির্মম হতে...
17/09/2025

ঋণের ভারে যিনি আত্মহত্যা করলেন, ঋণ করে তার চল্লিশা করা হলো।

দীনি শিক্ষার অভাব এবং দীন সম্পর্কে অজ্ঞতা যে কতটা নির্মম হতে পারে, এই ঘটনা থেকে তা আমরা নতুন করে উপলব্ধি করলাম।

ইসলাম অত্যন্ত যৌক্তিক ও প্রাকৃতিক ধর্ম। ইসলাম যতগুলো আর্থিক ইবাদত আবশ্যক করেছে, সবই সামর্থ্যবানদের জন্য।

কিন্তু ইসলামের ভেতর চল্লিশা নামের যে কুসংস্কার আমরা ঢুকিয়েছি, অনেক এলাকায় সেটা সবার ওপর আবশ্যক। এমনকি ঋণ কিংবা জমি বিক্রি করে হলেও তা পালন করতে হয়।

অন্যান্য দলিল-প্রমাণ একপাশে সরিয়ে রেখে শুধু এটুকু দেখেই চল্লিশার অযৌক্তিকতা ও অন্তঃসারশূন্যতা উপলব্ধি করা যায়।

আল্লাহ-প্রদত্ত বিধান আর মানুষের তৈরি নিয়মের মৌলিক পার্থক্য এখানেই।

লোকটি ঋণে জর্জরিত হয়ে মারা গেছেন। আর আজকাল সুদবিহীন ঋণ সোনার হরিণে পরিণত হয়েছে।

অভিশপ্ত সুদ কীভাবে সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে প্রবেশ করে দরিদ্রকে আরো নিঃস্ব বানাচ্ছে আর সুদি মহাজনদের বানাচ্ছে আরো বিত্তশালী, আলোচ্য ঘটনা তার একটি উদাহরণ।

ঋণের ছোবলে জীবনের ওপর কতটা অন্ধকার নামলে কোনো মানুষ আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে—আপনাদের কাছে প্রশ্ন রেখে গেলাম।

এই জাতীয় ঘটনা দুদিন পরপর ঘটে আর আমাদেরকে চোখে আঙুল দিয়ে বলে যায়, দীনের চর্চা এবং ইসলামি অনুশাসন ও মূল্যবোধ ছাড়া প্রকৃত সুখের ঠিকানা আমরা কোনোদিন খুঁজে পাব না।

©Ahmadullah হাফিজাহুল্লাহ

এমন এক যাদু উদ্ধার করেছেন যা প্রাণীর চোয়াল ও একটি বড় ঈগলের উপর লেখা ছিল। এই জাদুর উদ্দেশ্য ছিল একটি পরিবারকে বিভ্রান্ত...
16/09/2025

এমন এক যাদু উদ্ধার করেছেন যা প্রাণীর চোয়াল ও একটি বড় ঈগলের উপর লেখা ছিল। এই জাদুর উদ্দেশ্য ছিল একটি পরিবারকে বিভ্রান্ত করা, তাদের মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটানো এবং ব্যবসায় মন্দা সৃষ্টি করা।
সৌদি আরবের রাক্বী

16/09/2025

কেনো সকাল সন্ধা মাসনুন আমলের প্রয়োজন হয়?

সকাল–সন্ধ্যার মাসনুন আমলগুলো আসলে একধরনের দৈনন্দিন আল্লাহর যিকির ও দোয়া, যা রাসূল ﷺ আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন। এগুলোর প্রয়োজনীয়তার পেছনে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ রয়েছে:

১. আল্লাহর স্মরণে থাকা

সকাল ও সন্ধ্যা দিন–রাতের পরিবর্তনের সময়।

এ সময় মানুষ নতুন কর্মে প্রবেশ করে বা দিন শেষে বিশ্রামে যায়।

এ দুই মুহূর্তে যিকির করলে মানুষ সর্বক্ষণ আল্লাহর স্মরণে থাকে।

২. শয়তান থেকে হিফাযত

রাসূল ﷺ বলেছেন, যে ব্যক্তি নিয়মিত সকাল–সন্ধ্যার যিকির করবে, আল্লাহ তাকে শয়তান, জাদু, বদনজর ইত্যাদি অশুভ থেকে রক্ষা করেন।

৩. দুশ্চিন্তা ও ভয় দূর করা

এসব যিকির ও দোয়ায় প্রশান্তি আসে, মনের ভয়–আতঙ্ক দূর হয়।

আল্লাহর ওপর ভরসা দৃঢ় হয়।

৪. নিয়ামতের কৃতজ্ঞতা আদায়

সকালে আল্লাহকে কৃতজ্ঞতা জানানো হয় নতুন দিন পাওয়ার জন্য।

সন্ধ্যায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয় পুরো দিনের নিয়ামতের জন্য।

৫. জান্নাতের পথ সহজ করা

হাদীসে এসেছে, এসব যিকির জান্নাতের ওজন বাড়ায়, পাপ মোচন করে এবং আমলনামা আলোকিত করে।

৬. রাসূল ﷺ–এর সুন্নাহ পালন

রাসূল ﷺ নিজে নিয়মিত সকাল–সন্ধ্যায় এ দোয়াগুলো পড়তেন এবং সাহাবীদেরও পড়তে নির্দেশ দিয়েছেন।

তাই এগুলো পড়া মানে সুন্নাহর অনুসরণ।

➡️ সংক্ষেপে বলা যায়: সকাল–সন্ধ্যার মাসনুন আমল আমাদের ঈমানকে শক্ত করে, আল্লাহর কাছে সুরক্ষা চাওয়ার মাধ্যম হয় এবং দুনিয়া–আখেরাত উভয় ক্ষেত্রেই কল্যাণ বয়ে আনে।

💤 **ডান দিকে কাত হয়ে ঘুমানোর উপকারিতা**:১.***হৃদপিণ্ডের উপর চাপ কমায়***-যেহেতু হৃদপিণ্ড শরীরের বাম পাশে থাকে, ডান দিকে শ...
16/09/2025

💤 **ডান দিকে কাত হয়ে ঘুমানোর উপকারিতা**:

১.***হৃদপিণ্ডের উপর চাপ কমায়***-
যেহেতু হৃদপিণ্ড শরীরের বাম পাশে থাকে, ডান দিকে শোওয়ার ফলে হৃদপিণ্ডের উপর চাপ কিছুটা কম পড়ে, বিশেষ করে যাদের হার্টের সমস্যা আছে তাদের জন্য এটি সহায়ক হতে পারে।

২. ***লিভারের উপর কম চাপ পড়ে-***
লিভার ডান পাশে থাকে। ডান পাশে শুলে এটি নিচের দিকে থাকে, ফলে শরীরের উপরিভাগে চাপ কম পড়ে এবং হজমে সাহায্য করতে পারে।

৩. ***অ্যাসিড রিফ্লাক্স কমায়-***
অনেক সময় বাম পাশে শুলে পাকস্থলীর অ্যাসিড উপরে উঠে বুক জ্বালাপোড়ার (heartburn) সৃষ্টি করতে পারে। ডান দিকে শুলে এই সমস্যা কিছুটা কমে।

৪. ***লিম্ফ্যাটিক নিষ্কাশনে সহায়ক-***
শরীরের বর্জ্য নিষ্কাশনের কাজে সহায়ক লিম্ফ্যাটিক সিস্টেম। অনেক গবেষণায় দেখা গেছে, ডান দিকে শোওয়া কিছু ক্ষেত্রে শরীরের লিম্ফ নিষ্কাশনে সহায়তা করতে পারে।

৫. ***গর্ভবতী নারীদের জন্য উপকারী নয়*** – সতর্কতা
তবে গর্ভবতী নারীদের জন্য বাম দিকে শোওয়াই বেশি উপকারী বলে ধরা হয়, কারণ তাতে গর্ভাশয়ে রক্তপ্রবাহ ঠিক থাকে।

৬. ***শ্বাস প্রশ্বাসের উন্নতি-***
যাদের নিদ্রায় শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা হয় বা স্লিপ অ্যাপনিয়া আছে, অনেক সময় ডান পাশে ঘুমানো আরামদায়ক হতে পারে।

©️

15/09/2025

জনতা ক্ষমতাকে ভয় পায়!

যখন সকল জনতা এক হয়ে একটি বি/স্ফো/র/ণ ঘটায়, তখন নেতা ক্ষমতা হারায়।

আজ প্রতিটি মানুষের মনে কতটা র/ক্ত/ক্ষয় হচ্ছে, তা কিছু এই রকম নমুনা দেখে বোঝা যায়। 🥲

ইয়া আল্লাহ, আপনি জুলুমকারীকে অচিরেই ধ্বং/স করুন এবং সঙ্গে যত জুলুমকারী রয়েছে তাদেরও ধ্বংস করুন।

হয়তো আমাদের হাত দিয়ে নয়তো আপনার গজব দিয়ে।

গা/জা, ফি/লি/স্তি/নের দিকে আজ তাকাতে গেলে নিজের প্রতি লজ্জা হয়; জানিনা এই লজ্জা মুসলিম শাসকরা কিভাবে বহন করে।

15/09/2025

"দোয়ার শক্তি এত বেশি যে তা বান্দার তকদির পর্যন্ত বদলে দিতে পারে"।

_(তিরমিজি-২১৩৯)

পানির অদ্ভূত রহস্য! রুকইয়াহ'র পড়া পানি কিভাবে কাজ করে??আল্লাহ আজ্জাওয়াজাল এর অদ্ভুত এক সৃষ্টি। জন্মের পর আমাদের শরীরের...
15/09/2025

পানির অদ্ভূত রহস্য! রুকইয়াহ'র পড়া পানি কিভাবে কাজ করে??

আল্লাহ আজ্জাওয়াজাল এর অদ্ভুত এক সৃষ্টি। জন্মের পর আমাদের শরীরের ৭০% ই থাকে পানি, প্রাপ্তবয়স্ক হবার পর তা হয় ৬০%। আমাদের মস্তিষ্কের ৭৫% পানি, হাড়ে ২২% পানি, মাংসপেশীর ৭৫% পানি, আর রক্ত যা আমাদের দেহের ভাইটাল লিকুইড তাতে ৯০% ই পানি আছে। পানির উপর জমিনে আমরা যা দেখি তার চেয়ে কয়েক গূন আছে পানির নিচেই, যা সবই অদেখা।

তবে আজকে অন্য ইন্টারেস্টিং টপিকে বলবো। আমরা যারা মোটামুটি সাধারণ বিজ্ঞানও পড়েছি আমরা জানি পানি দুটি হাইড্রোজেন এটম এবং একটি অক্সিজেন এটমের সমন্বয়ে তৈরি। কিন্তু ১৯৯৪ সালে জাপানিজ বিজ্ঞানী মাসারু ইমোতো পানির কিছু অদ্ভুত প্রকৃতি বের করেন। উনি দেখলেন আকাশ থেকে নেমে আসা snowflake/তুষারখন্ডের ক্রিস্টাল ( যাতে শত শত ice crystal বা frozen crystal থাকে এবং একেকটি ক্রিষ্টাল জিওমেট্রিক শেইপ নিয়ে থাকে) নানান জিওমেট্রিক শেইপের। অর্থাৎ সহজ ভাষায়, তুষারপাতের বরফের কণাকে মাইক্রোস্কোপিক লেন্সে(অণুবীক্ষণযন্ত্র) দেখলে এর কিছু জ্যামিতিক আকৃতি(একাধিক ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ বা ষড়ভূজ ইত্যাদি) ফুটে উঠে(কমেন্টে কিছু ছবি দেয়া হলো), এটাই ক্রিস্টাল বা স্নোফ্ল্যেক্স।¹ ইমোতো দেখলেন একেক স্নোফ্ল্যেক একেকরকম আকৃতির যদিও দুটি হাইড্রোজেন আর একটি অক্সিজেনই বিদ্যমান। তিনি কৌতুহল হলেন। কিভাবে আকাশ থেকে পড়া একই তুষারখন্ড বা স্নোফ্যেক্স একেক আকৃতির হয় অথচ সকল পানির পরমাণু একই! তার বৈজ্ঞানিক প্রবৃত্তি তা মানতে পারলো না।

এই থিওরী মিথ্যা প্রমাণের জন্য তিনি ল্যাব নির্মাণ করলেন। সেখানে কক্ষ তাপমাত্রা রাখলেন -৭° সেলসিয়াস এবং এমন প্রক্রিয়া যাতে পানি খুব ধীরে ধীরে বরফে পরিণত হয়, কারণ ক্রিস্টালাইজড শেইপ(বরফে পরিণত হবার সময়কালে যে জ্যামিতিক আকৃতি) হতে হলে দ্রুত বরফ করা যাবে না।² তিনি বিভিন্ন উৎস(ঝর্ণা, নদী, কূপ, হ্রদ) থেকে পানি সংগ্রহ করে দেখলেন একেক পানি থেকে একেক রকম স্নোফ্ল্যেক তৈরি হচ্ছে।

রহস্য আরো বাকি...

ইমোতো বলেন, পানি তার পরিবেশ দ্বারা প্রভাবিত হয় এবং পানির মেমোরি(স্মৃতি) রয়েছে। পানি মানুষের চিন্তাভাবনা ও নি:সৃত শব্দের দ্বারা প্রভাবিত হয়। পানি আমাদের অনুভূতি, শব্দ, কথার প্রতি সংবেদনশীল। কারণ এসবের মাধ্যমে পানির মলিকুলার স্ট্রাকচার বা জ্যামিতিক আকৃতি পরিবর্তিত হয়।

কিভাবে?

ইমোতো বিভিন্ন পানির পাশে বিভিন্ন রকম শব্দ ছেড়ে দিয়ে ধীরে ধীরে পানি ফ্রিজ করতে লাগলেন এবং দেখলেন একেক পানি একেক শব্দের প্রতিক্রিয়া জানায়। অর্থাৎ পানির পাশে কোনো শব্দ থেকে আসা শব্দতরঙ্গ পানির ওপর প্রভাব ফেলে আর এতে পানি ভিন্ন ভিন্ন ক্রিস্টাল শেইপে রূপ নেয়।

কেউ যদি পানির কাছে পজিটিভ কিছু বলে বা ভাবে তখন সেই পানি থেকে তৈরি ক্রিস্টাল স্বচ্ছ এবং সুন্দর, সুবিন্যস্ত আকৃতি নেয়, আর যদি কোনো নেগেটিভ কথা উচ্চারিত করা হয় তাহলে ক্রিস্টাল অসুন্দর এবং বিদঘুটে আকৃতিতে চলে আসে (কমেন্টে)।

আবার পানির কাছে Heavy metal music ছেড়ে দিলে দেখা যায় ক্রিস্টালের আকৃতি খুবই অসুন্দর এবং আকৃতিগুলো অবিন্যস্ত, আনঅর্গানাইজড। এবং এই পানি খাওয়া বা ব্যবহারেও শরীর, মন অনুরূপ প্রতিক্রিয়া দেখাবে। অর্থাৎ সেই পানি আপনার শরীর বা মনেও তার প্রকৃতি এবং ক্রিস্টাল শেইপ অনুযায়ী প্রভাব ফেলবে।

এরপর ইমোতোর এক মুসলিম ফ্রেন্ড তাকে বললো পাশে কুরআনের তিলাওয়াত ছেড়ে দিতে। ইমোতো দেখলো, কুরআন তিলাওয়াত ছেড়ে দেয়ার পর মাইক্রোস্কপিক লেন্সে পানি বরফে পরিণত হবার মুহূর্তে এমন ক্রিস্টালে পরিণত হয়েছে যা পৃথিবীর অন্য কোনো শব্দে হয় না। এবং দুই হাজার উৎস থেকে নিয়ে আসা পানির ক্রিস্টালও সেরূপ আকৃতির হয় নি। ইমোতো পানির পাশে বিভিন্ন ইতিবাচক শব্দ Thank you, Wisdom, Hope, Peace ইত্যাদি শব্দ বললেন আর ক্রিস্টালের সুন্দর আকৃতি দেখলেন, আর মন্দ শব্দ Evil, You fool, I hate you ইত্যাদি বলতেন আর সেই ক্রিস্টাল দেখতেন অসুন্দর। কিন্তু কুরআন তিলাওয়াত ছেড়ে দেয়ায় যেই ক্রিস্টাল শেইপ, তা অন্য কোনো শব্দে তিনি পান নি। এভাবে "বিসমিল্লাহ" বলেও তিনি পরীক্ষা করেছেন, এবং দেখলেন "বিসমিল্লাহ" বলায় যেই পানির ক্রিস্টাল ফর্ম তৈরি হয় তা এমন গুণসম্পন্ন যা একই আকৃতির ক্রিস্টালে পরিণত করতে "বিসমিল্লাহ"র বিকল্প কোনো শব্দ নেই!

যথেষ্ট অবাক হবার নয় কি?? আরো আশ্চর্য হবার বাকি আছে।

ইমোতোর মুসলিম বন্ধু তাকে পরিচয় করালেন জমজম পানির সাথে, দেখতে চাইলেন জমজম পানির ক্রিস্টাল। কিন্তু ইমোতো জমজম পানিকে ক্রিস্টালাইজ করতে পারছিলেন না, সাধারণ পানির সাথে মিশ্রিত করেও সম্ভব হচ্ছিলো না। অবশেষে এক ফোটা জমজম পানিকে এক হাজার ফোটা ডিস্টিল্ড পানির সাথে মিশ্রিত করে ক্রিস্টালাজড করে অনন্য এবং অতুলনীয় শেইপ পেলেন!! উনি দুটি ক্রিস্টাল পেলেন(কমেন্টে ছবি দেয়া আছে), যেখানে অন্যান্য সকল পানিতে দেখা যায় একটি ক্রিস্টাল। ইমোতো বলেন, আমার মুসলিম কলিগ বললো জমজম পানির উপর ক্বুরআন তিলাওয়াত ছেড়ে দিতে। ইমোতো কিছু আয়াত ছেড়ে দিলেন, এরপর পেলেন এমন ক্রিস্টাল যা সবচাইতে নিখুঁত আকৃতির।

ইমোত বলেন মুসলিমরা পানি খাবার আগে বিসমিল্লাহ বলে পান করে। এবং এই রীতি দেড় হাজার বছর ধরে চলমান। বিসমিল্লাহ বললে পানির গঠন ও গূণমান বেড়ে যায়।

সাধারণ পানিতে এক ফোটা জমজম পানি মেশালেও পানির যেরূপ গুণাগুণ বৃদ্ধি পায়, ইমোতো দেখলেন অন্য পানির ক্ষেত্রে তা হয় না।

পাঠকবৃন্দ! এতক্ষন লিখা পড়তে পড়তে নিশ্চই অবাক হচ্ছিলেন, দৃঢ় হচ্ছিলেন কালামুল্লাহর স্বচক্ষে উদাহরণ দেখে। এই বস্তুবাদী ব্যাখ্যা দেখে! তাই না? বিজ্ঞানের কিছু আবিষ্কার দেখে!

কিন্তু আমাদের উচিৎ ছিলো সাহাবীদের মত বিশ্বাস করেই দৃঢ়ভাবে আকড়ে ধরা। বিজ্ঞানের এই পরীক্ষা যদি ভুলও প্রমাণিত হয় তবুও আল্লাহর কালাম ভুল হবে না। এই ক্বুরআন আল্লাহর কালাম, এই জমজম আল্লাহর বিশেষ নি'আমত যাতে তিনি মু'জিযা রেখেছেন এবং অতুলনীয় করেছেন।

একবার চিন্তা করি তো?? পানির কাছে ক্বুরআন ছেড়ে দিলেই যদি এত পরিবর্তন হয় তাহলে আপনি যদি দীর্ঘক্ষন ক্বুরআন, দু'আ পড়ে পানিতে নাফছ (সুন্নাহ অনুযায়ী থুথুসহ ফু দেয়া) করেন তাহলে পানি কিরূপ হবে? এবং সেই পানি দিয়ে গোসল, পান করার মাধ্যমে অই ব্যক্তির মাঝেই কি পরিবর্তন হবে?? শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে, শিরায় যাদু, বদনজরের প্রভাবে অসুস্থতা থাকলে সেই পানি ব্যবহারে কি আল্লাহ তা বিনষ্ট করে দিবেন না??

আবার কোনো যাদুকর যদি পানির সামনে দীর্ঘক্ষণ যাদু মন্ত্র পড়ে ফু দিয়ে সেই পানি ছিটিয়ে (সিহরুল মারশুশ) দেয় বা কাউকে স্পর্শ (সিহরুল মাস) করায় বা পান (সিহরুল মাশরূব) করায় তাহলে কি ব্যক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না যাদুর মাধ্যমে?

সংগৃহীত

15/09/2025

পেটের যাদু বের করা এবং নষ্টের নিয়তে শুনতে পারেন।

Address

Barishal
8200

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Al-Ikhlas Ruqyah and Hijamah Center Bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share